Signature Diary

Signature Diary ভুল সময়ে ভুল খবরের শিরোনামে আমায় খুঁজে নিও..!!🤍🖤
(3)

হু??
04/08/2025

হু??

04/08/2025

জীবনে কিছু কিছু সময় আসে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
#গোধূলি

04/08/2025

একসময় অনেক পেপার কাটিং সংগ্রহের সখ ছিল..💝

02/08/2025

বাংলাদেশ ঘুরায় আপনার স্কোর কত?

আমার স্কোর ১৫ মাত্র.... আমি ডিপ্রেশনে গেছিগা! 😑

আপনাদের স্কোরও দেখে নিতে পারেন...

1. সাজেক - ৩
২. ময়ুঙকপাল -২
৩ রিসাং ঝর্ণা - ১
৪ তারেং- ১
৫ আলুটীলা -১
৬ বিছানাকান্দি - ২
৭ রাতারগুল - ২
৮ জাফলং - ২
৯ লালখাল - ২
১০ উৎমাছড়া -২
১১ সাদাপাথর -২
১২ তুরং ছড়া -২
১৩ মাধবকুন্ডু -২
১৪ মাধবপুর লেক-২
১৫ লাওয়াছড়া - ১
১৬ হাম হাম ঝর্ণা - ৩
১৭ চন্দ্রনাথ পাহাড় - ৩
১৮ নাপিত্তিছড়া ট্রেইল -২
১৯ খৈয়াছড়া- ২,, খৈয়াছড়া ৮ম স্টেপ -৩, খৈয়াছড়া ১৩ম সিড়ি -৪
২০ কমলদহ ট্রেইল - ২
২১ সোনাইছড়ি ট্রেইল -৩
২২ সুপ্তধারা, সহস্রধারা - ২
২৩ বাশবাড়িয়া -১
২৪ কুমিরা সি বিচ - ১
২৫ সন্দিপ - ২
২৬ কুয়াকাটা -৩
২৭ নিঝুম দ্বীপ -৩
২৮ চর কুকরি মুকরি - ৩
২৯ মনপুরা - ২
৩০ ভাসমান পেয়ারা বাজার -২
৩১ বিরিসিরি - ২
৩২ বারিক্কা টিলা -১
৩৩ টাংগুয়ার হাওর -৩
৩৪. শিমুল বাগান -২
৩৫ টেকেরঘাট -১
৩৬ নিলাদ্রি লেক -১
৩৭ কাপ্তাই লেক -২
৩৮ দুপ্পানি ঝর্ণা -২
৩৯ গাছকাটা ঝর্ণা-১
৪০ ণকাটা ঝর্ণা -১
৪১ দুমলং -৭
৪২ পতেংগা সি বিচ -২
৪৩. নারিকেল সি বিচ - ২
৪৪ মহেশখালি -২
৪৫ সেইন্ট মার্টিন -৪
৪৬ সোনারগাও - ১
৪৭ মৈনট ঘাট - ১
৪৮ মাওয়া ঘাট -১
৪৯ - আড়িয়াল বিল -১
৫০ নীলগিরি -১
৫১ নিলাচল -১
৫২ স্বর্ম্মন্দির - ১
৫৩ মেঘলা -১
৫৪ অমিয়াখুম জলপ্রপাত -৭
৫৫ আলীকদম গুহা -৩
৫৬ কেওক্রাডং -5
৫৭ জাদিপাই ঝর্ণা - 3
৫৮ চিম্বুক পাহাড় - ২
৫৯ দামতুয়া ঝর্ণা - ৩
৬০ তিনাপ সাইতার - ৪
৬১ নাফাখুম -৩
৬২ নাইক্ষংমুখ -১
৬৩ সাতভাইখুম -১
৬৪ - ভেলাখুম -১
৬৫ দেবতাখুম -৩
৬৬ মহামায়া লেক ক্যাম্প - ২
৬৭ গুলিয়াখালি -১
৬৮ ক্রিস তং -৫
৬৯ সাকাহাফং - ১০
৭০ জোতলং - ৮
৭১ যোগী হাফং -৬
৭২ তাজিংডং - ৪
৭৩ ডিম পাহাড় -২
৭৪ তলাবং ঝর্ণা - ২
৭৫ রেমাক্রি - ৩
৭৬ সুন্দরবান - ৪
৭৭ কক্সবাজার -১
৭৮ সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড -২
৭৯ হরিংঘাট -২
৮০ বগাকাইন হ্রদ -২
৮১ লিলুক ঝর্ণা -৩
৮২ রিজার্ভ ফলস-৩
৮৩ নিকলী হাওর-১
৮৪ ঢিবির হাওর-২
৮৫ কালাপাহাড় -২
৮৬ মাতায়ন্তং-২
৮৭ দেবতাপুকুর-২
৮৮ হাজাছরা ঝরনা-২
৮৯- লালনের কুঠিবাড়ি-৩
৯০-রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি-৩
৯১-মন্টু মিয়ার বাগানবাড়ী -২
৯৩- মুজিবনগর- ২
৯৪. কান্তজিউ মন্দির- ৩
৯৫. তিনবিঘা করিডোর-৭
৯৬. গুঠিয়া মসজিদ- ১
৯৭. পাথরঘাটা- ২
৯৮. বালাসি ঘাট- ২
৯৯. বালিয়া মসজিদ- ৪
১০০. রামসাগর - ২

02/08/2025

বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা ৩২ টি, ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা ৩০ টি হলে, বাকি দুটি জেলা কি কি??

01/08/2025

স্কুল থেকে হসপিটাল পর্যন্ত সবার প্রাইভেট পছন্দ, শুধু চাকরিটাই সরকারি..🥱
#প্রহর

30/07/2025

যাদের পরীক্ষা ভালো হয়সে তারাও দেখি পোস্ট দিচ্ছে প্রশ্ন আর প্রশ্নের মান নিয়ে, আর আমি বেহায়া তাদের পোস্টে গিয়ে স্যাড রিয়েক্ট দিচ্ছি..!!🙃😐😐
#প্রহর

28/07/2025

⛔একটা ছোট ভুল, একটা পরিবার শেষ😓

রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

28/07/2025

বড় হওয়ার আগে ভাবতাম, উফ একটা বিষয় নিয়েই চার বছর পড়ব। বাংলা, অংক, ইংরেজি, সমাজ, বিজ্ঞান হেন তেন বিষয় গুলো পড়তে হবে না..😑😑
#প্রহর

27/07/2025

সিজিপিএর যে অবস্থা, মরে গেলে শিরোনাম হবে- "গাধা শিক্ষার্থীর অকাল মৃত্যু" 😑
#প্রহর

26/07/2025

চাকরি শেষে ঘরে এসে শরীর যখন ক্লান্ত, হাত-পা ব্যাথা, ঠিক তখনিই আসলে জীবনে আমি একটা বউয়ের অভাব ফিল করি..!!🙃😌😑
#প্রহর

এই ছবিটি শহীদ জগতজ্যোতি দাসের। এই ছবিটি ঈদের দিন তোলা।এই ছবিটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার ওপর পাকিস্তানি বাহিনী ও তার এ দেশী...
24/07/2025

এই ছবিটি শহীদ জগতজ্যোতি দাসের।

এই ছবিটি ঈদের দিন তোলা।

এই ছবিটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার ওপর পাকিস্তানি বাহিনী ও তার এ দেশীয় দোসরদের নৃশংসতার পর তোলা।

এই ছবিটি পৈশাচিকতার প্রমাণ ধরে রাখার জন্য, মুক্তিকামী মানুষদের ভয় দেখানোর জন্য তুলে রাখা।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা জ্যোতিকে মেরে সুনামগঞ্জের (বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলার) আজমিরীগঞ্জ বাজারে নিয়ে আসে।

মুক্তিকামী মানুষের বুকে ভয় ধরাতে জনসন্মুখে তার মরদেহের ওপর চলে পৈশাচিক বর্বরতা।

মুক্তিযোদ্ধাদের করুণ পরিণতি এলাকার মানুষকে দেখাতে ঈদের দিন তার মৃতদেহ বেঁধে রাখে বাজারের বৈদ্যুতিক খুঁটির সাথে।

কিন্তু ক’জন জানেন জগৎজ্যোতি দাস সম্পর্কে? তার ‘দাস পার্টি’ সম্পর্কে?

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বৃহত্তর সিলেটের হাওর অঞ্চল দাপিয়ে বেড়ানো অসীম সাহসী এক দল ছিল ‘দাস পার্টি’।

এর কমান্ডার ছিলেন জগৎজ্যোতি দাস।

মাত্র ৩৬ জন যোদ্ধার এই গেরিলা দল পাকিস্তানি বাহিনী ও তার দোসরদের বুকে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল ভাটি অঞ্চলে।

দাস পার্টির যোদ্ধাদের নিয়ে জীবনকে তুচ্ছ করে একের পর এক গেরিলা অপারেশন পরিচালনা করে জগৎজ্যোতি দেশকে অমর জ্যোতি উপহার দিয়েছিলেন।

নিজের জীবন দিয়ে শক্রুমুক্ত করেছিলেন প্রাণের চেয়ে প্রিয় স্বদেশভূমি।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যান্য সেক্টরের মতো দাস পার্টির সমর সমীকরণ সহজ ছিল না।

ভাটি অঞ্চলে যুদ্ধক্ষেত্র। দুর্গম, প্রতিকূল ও বিপদসংকুল অঞ্চল।

কিন্তু বুকভরা সাহস, বুদ্ধিমত্তা আর দেশপ্রেম পুঁজি করে জগৎজ্যোতি ও তার ‘দাস পার্টি’ প্রত্যন্ত এলাকাকে করে তুলেছিলেন তীর্থভূমিরূপে।

মুহুর্মুহু সাঁড়াশি আক্রমণে হানাদার বাহিনীর ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছিল জগৎজ্যোতি।

অবশেষে ঘনিয়ে আসে তার অন্তিম অভিযান।

১৬ নভেম্বর ১৯৭১; দশ-বারো জন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা সাথে নিয়ে জ্যোতি তাড়া করেন রাজাকারদের।

ভাণ্ডারে ছিল সামান্য গোলাবারুদ। অদূরেই ছিল হানাদারদের ক্যাম্প।

কৌশলে তাদের সেখানে নিয়ে যায় স্থানীয় রাজাকাররা। দাস পার্টি আটকা পড়ে।

আটকা পড়ে জগৎজ্যোতি।

নিমিষেই বুঝে ফেলেন, চক্রব্যূহ সৃষ্টি করে তাঁদের ফাঁদে ফেলা হয়েছে।

তবু লড়াই করতে থাকেন বীরের বেশে।

একপর্যায়ে ম্যাগাজিন লোড করে শত্রুর অবস্থান দেখতে মাথা উঁচু করতেই নিমিষে শত্রুপক্ষের ১টি গুলি জগৎজ্যোতির চোখে বিদ্ধ হয়।

মেশিনগান হাতে উপুড় হয়ে পাশের বিলের পানিতে ঢলে পড়েন জ্যোতি।

জ্যোতি শেষবারের মতো বলে ওঠেন– ‘আমি যাই গা…’।

এরপরের ইতিহাস ব্যক্ত করে ওপরের ছবিটিই।

মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য মুজিবনগর সরকার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে জগৎজ্যোতিকে মরণোত্তর সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ প্রদানের ঘোষণা করে।

এর প্রেক্ষিতে ‘স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র’, ‘আকাশবাণী’ তাকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ জগৎজ্যোতি দাস’ নামে প্রচার করতে থাকে।

পরবর্তীতে, যুদ্ধজয়ী বাংলাদেশে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব পরিবর্তন করে তাকে ‘বীর বিক্রম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।

কেন এই খেতাব বদল, তার সুস্পষ্ট কোনো কারণ জানা যায়নি।

শহীদ জগৎজ্যোতি দাস ও তার দাস পার্টি বিষয়ে গবেষণামূলক বই লিখেছেন লেখক হাসান মোরশেদ।

বইয়ের নাম ‘দাস পার্টির খোঁজে‘।

তিনি বিষয়টা ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে– তখন সম্ভবত মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা দিতেই এরকম ঘোষণা দেয়া হয়েছিল।

কিন্তু পরবর্তীতে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধি শুধু সামরিক কর্তাব্যক্তিরাই পাবেন বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

তাই জগৎজ্যোতি দাসকে দেশ স্বাধীন হবার পর ‘বীর বিক্রম’ উপাধিতে অলঙ্কৃত করা হয়।

জগৎজ্যোতি মানে পৃথিবীর আলো।

আমাদের গর্ব, এ দেশে একজন ‘জগৎজ্যোতি’ ছিল।

যার বুকপকেটে এক পৃথিবীর সকল আলো ছিল কিনা জানি না, তবে ছিল লক্ষ-কোটি মানুষের মুক্তির আভা।

তাঁর খেতাব কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ঠিকই, তবে তাঁর বীরত্ব মুছে যায়নি।

ভাটি অঞ্চলের এই বীর ও তার সঙ্গীরা নিজেদের জীবনের বিনিময়ে আমাদের জন্য আলো জ্বেলে গিয়েছিল।

লেখা: আল মাহফুজ (যমুনা টিভি)

Address

Rangamati

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Signature Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Signature Diary:

Share