জুম্ম কমরেড

জুম্ম কমরেড Hello followers, this is pahadi tik tok official page . The purpose of the page is simple to entertain people and influence pahari tiktokers through one page.

এসো হে জুম্ম নবীন দল✊
পাখির মত ঝাকে ঝাকে এসে🕊️
তুলে নাও হাতে হাতিয়ার।🏹
শত্রু এসেছে খুব নিকটে,🧨
ভেংগে দাও গুড়িয়ে দাও,⚒️
শত্রুসেনার বেড়াজাল।
নয়তো তারা তোমায় বিনা দোষে হত্যা করিবে,💥
তাহার আগে তুমি চালিয়ে দাও তোমার মেশিনগান।👉
এসো হে নবীন দল✊ We don't have any desire to criticize or influence negativity. Since if you have any complaints on any video or proposal to post your video contact us. Our ema

il is :- [email protected]
We also have youtube channel, feel free to visit and subscribe https://bitly.com/Pahadi_tiktok

16/07/2025

এখানে কোনো আত্মপক্ষ নেই, নেই মাথা নত করার কথা—আছে পাহাড়ি তরুণদের ঘুম ভাঙার ডাক, অস্ত্র তুলে নেওয়ার আহ্বান, সংবিধান ছিনিয়ে আনার দুঃসাহস।শব্দ হবে বজ্রের মতো, বার্তা হবে ঘোষণার মতো।শহরের দেয়ালে আমাদের নাম নেই, সংবিধানের পাতায় আমাদের জাতি নেই, আদালতের রায়েও নেই আমাদের কণ্ঠ। আমরা শুধু আছি মিছিলে, চোখের পানিতে, পুড়ে যাওয়া ঘরে, নিখোঁজ তালিকায়, সেনা ক্যাম্পের ছায়ায়। কিন্তু এখন আর না। এবার আমরা ফিরছি। শহরের অলস বাতাস ছেড়ে আমরা পাহাড়ের উত্তাল ঢাল বেয়ে ফিরছি। ফিরছি আমরা, আদিবাসী সন্তানেরা, যারা নিজেদের ভূমি হারিয়েছে, সংস্কৃতি দেখিয়েছে যাদুঘরে, আর অধিকার শুনেছে শুধু বক্তৃতার মঞ্চে। ফিরছি, কারণ এবার সংবিধান ছিনিয়ে আনব নিজের শর্তে।তোমরা যারা আমাদের ইতিহাস মুছে দিতে চেয়েছিলে, শোনো, আমরা ফিরে এসেছি। আমরা আর সেই দুর্বল তরুণ নই, যে শহরের কোচিং সেন্টারে বসে মুখ নিচু করে ভাষা বদলানোর চেষ্টা করে। আমরা সেই পাহাড়ি তরুণ, যাদের রক্তে পূর্বপুরুষের প্রতিরোধ আছে, যারা নিজেদের ভাষা ভুলেনি, বরং গোপনে শান দিয়েছে নিজেদের অস্তিত্বে। তোমরা চেয়েছিলে আমাদের ঢেকে রাখতে, গিলে ফেলতে, একরকম বানিয়ে দিতে। এবার তোমরা ভয় পাবে, কারণ আমরা আর শহরের নাটক দেখি না—আমরা এখন নিজের মঞ্চ তৈরি করছি, নিজের ইতিহাস লিখছি।আমরা অস্ত্র হাতে ফিরছি। হ্যাঁ, তুমি ঠিক শুনেছো। অস্ত্র। কারণ কথার চুক্তি কখনো পাহাড় রক্ষা করেনি। কলমে লেখা চুক্তির মূল্য যদি ট্যাঙ্কের নিচে পিষে যায়, তবে কলম ফেলে অস্ত্র ধরাই শ্রেয়। আমরা আর প্রমাণ দিই না, আমরা দাবি জানাই না, আমরা এখন ছিনিয়ে নিতে শিখেছি। পাহাড় আর মাথা নিচু করে হাঁটবে না। পাহাড় এবার গর্জে উঠবে।তোমরা যে শান্তির গল্প শোনাও, তা আমাদের কানে বুলেটের মতো বাজে। তোমরা যাকে উন্নয়ন বলো, তা আমাদের ভূমির কবর। তোমরা যে রাষ্ট্র সাজাও, তা আমাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। আমাদের কোনো নৈতিক জবাবদিহি নেই। তোমরা যেভাবে চালাও রাষ্ট্র, আমরা সেভাবেই ছিনিয়ে নেব অধিকার। গুলি চললে গুলি ফিরবে, আগুন জ্বালালে পাহাড় জ্বলবে না—পাহাড় ছাই হয়ে আবার জন্ম নেবে আগুন হয়ে।পাহাড়ি তরুণের হাতে বই আর অস্ত্র একসাথে থাকতে পারে। এক হাতে জ্ঞান, অন্য হাতে প্রতিরোধ। তোমরা যদি আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে খেলো, আমরা খেলবো আগুন নিয়ে। আমরা শান্তির প্রতীক হতে পারি, আবার বিদ্রোহের দাবানলও। পাহাড়ে এখন আর গান শুধু উৎসবের জন্য গাওয়া হয় না, এখন সেই গান বিদ্রোহের সুরে বাজে। তোমরা পাহাড়ি শব্দকে উপহাস করেছিলে, এখন সেই শব্দেই হুঁশিয়ারি আসবে।আমরা ফিরছি না শহরের করুণা ফেলে পাহাড়ে বসে দুঃখ করতে। আমরা ফিরছি শত্রু চেনার চোখ নিয়ে, দখল বুঝে নেওয়ার মানচিত্র হাতে। এইবার যা নেবে, তা ফিরিয়ে দেবে না কেউ—আমরাই ছিনিয়ে নেব। রাষ্ট্র যদি আমাদের স্বীকৃতি না দেয়, তবে রাষ্ট্রকেই বদলাতে হবে। তোমরা যদি আমাদের সংবিধানে ঠাঁই না দাও, তবে আমরাই লিখব নতুন সংবিধান—পাহাড়ি রক্তের কালি দিয়ে, গর্জনের কলম দিয়ে।এখনো যারা চুপ করে বসে আছো শহরের মেসে, ক্যাম্পাসে, কর্পোরেট অফিসে—শুনো, তোমার ভেতরেও পাহাড় জেগে উঠুক। শহর তোমাকে সম্মান দেবে না, শহর শুধু তোমার মুখ থেকে ভাষা, শরীর থেকে পোশাক, আর আত্মা থেকে ইতিহাস কেটে নিয়ে খালি খোলস বানিয়ে রাখবে। তুমি যদি এখনো পাহাড়ি বলেই নিজেকে পরিচয় দাও, তাহলে আর বসে থেকো না। পাহাড় ডাকে, প্রতিরোধ ডাকে, ইতিহাস ডাকে। যদি না ওঠো, তবে পরবর্তী প্রজন্ম তোমার চুপ থাকার বিচার করবে।আমরা শান্তিপ্রিয় ছিলাম, কিন্তু কাপুরুষ নই। আমরা আলো চেয়েছিলাম, কিন্তু দাসত্ব না। আমরা অধিকার চেয়েছিলাম, ভিক্ষা না। আমরা সংবিধানে নাম চেয়েছিলাম, করুণা না। এখন সেই আলো, সেই নাম, সেই অধিকার আমরা নিজেদের নিয়মে নেব। অস্ত্র আমাদের শেষ পথ নয়, অস্ত্র আমাদের জবাব। পাহাড়ি অস্ত্র মানে স্বাধীনতা, নিজ শাসন, নিজ পরিচয়।এইবার ফেরার মানে ঘরে বসে যাওয়া নয়, এইবার ফেরার মানে যুদ্ধ ঘোষণা। যারা ভুলে গিয়েছিল আমাদের মুখ, তারা এখন আমাদের মুখোমুখি হবে। যারা ভাবত আমরা হেরে গেছি, তারা দেখবে আমরা কখনো থামিনি—শুধু সময় নিচ্ছিলাম ছায়ায় দাঁড়িয়ে। এখন আমরা সামনে। অস্ত্র হাতে, পতাকা হাতে, শপথ হাতে।নিজ ভূমি এখন আর ‘দাবি’ নয়—এটা অধিকার।নিজ অধিকার এখন আর ‘আবেদন’ নয়—এটা জবরদখল।নিজ সংস্কৃতি এখন আর ‘উৎসব’ নয়—এটা অস্ত্র, আগুন, আগ্রাসন।আর সংবিধান?সংবিধান যদি আমাদের না চেনে, তবে আমরাই নতুন সংবিধান লিখব, যা পাহাড়ের ভাষায় কথা বলবে।এইবার আমরা ফিরছি, শহর ছেড়ে পাহাড়ে, বুকের রক্তে আগুন জ্বালিয়ে।এইবার আমরা ফিরছি, অস্ত্র হাতে, মুখে শপথ—আর মাথা নত নয়।এবং যারা পাহাড়ের কান্না শোনেনি, এবার তারা গর্জন শুনবে।Hill story Voice of shanti

বাঙ্গালহালিয়ায় মগপার্টি কর্মীদের দ্বারা দুই সেনাসদস্য মারধরের শিকার হয়ে আহতআজ  ৬৯ নং বান্দরবান ব্রিগেড অফিস থেকে ওয়ারেন্...
15/07/2025

বাঙ্গালহালিয়ায় মগপার্টি কর্মীদের দ্বারা দুই সেনাসদস্য মারধরের শিকার হয়ে আহত

আজ ৬৯ নং বান্দরবান ব্রিগেড অফিস থেকে ওয়ারেন্ট অফিসার মো: আজমত হোসেন এবং বান্দরবান সদর জোন ৫ই বেঙ্গল থেকে সিপাহি মো: নাসির উদ্দিন এক তদন্তের কাজে রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়াতে যায় বলে জানা গেছে। বেলা ১১.০০টার দিকে তাঁরা বাঙ্গালহালিয়াতে পৌঁছে। বাঙ্গালহালিয়া বাজারে মগপার্টির চাঁদা কালেকশন পয়েন্টে সেখানে অবস্থানরত মগপার্টি কর্মীদের সাথে উক্ত দুই সেনাসদস্য তর্কবিতর্কে জড়িয়ে পড়ে এবং এক পর্যায়ে মারামারি লেগে যায়। মগপার্টির সদস্যরা দুই সেনাসদস্যকে মারধর করলে মো: নাসির উদ্দিন আহত অবস্থায় পালিয়ে যায় এবং পরে হাসপাতালে ভর্তি হয়। মো: আজমত হোসেনকে মগপার্টির সদস্যরা তাদের ক্যাম্পে নিয়ে যায় এবং পরে বাঙ্গালহালিয়ার সেনাক্যাম্পে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
দুই সেনাসদস্যকে মগপার্টির সদস্যরা মারধর করে আহত করার খবর পেয়ে বান্দরবান সেনাজোন থেকে মেজর সাব্বির এর নেতৃত্বে চার গাড়ি সেনা বাঙ্গালহালিয়াতে যায় বলে জানা গেছে। খবর পাওয়া পর্যন্ত মো: আজমত হোসেন বাঙ্গালহালিয়া সেনাক্যাম্পে অবস্থান করছিল। বান্দরবান থেকে সেনা রওনা দিয়েছে শোনে মগপার্টির সদস্যরা পালিয়ে গেছে বলে জানা গেল।

তথ্যসূত্র -CHT89

একসময় যৌবনে টগবগে করা মারমা মেয়েটি এখন চট্টগ্রাম শহরে রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে। তার এই করুণ পরিণতি হয়েছে শুধুমাত্র বাঙ...
12/07/2025

একসময় যৌবনে টগবগে করা মারমা মেয়েটি এখন চট্টগ্রাম শহরে রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে। তার এই করুণ পরিণতি হয়েছে শুধুমাত্র বাঙালির সাথে সমর্পকে জড়িয়ে বিয়ে করার কারণে।

কারণ যখন তার রুপ যৌবন ছিলো তার বাঙালি স্বামী নামক পাষন্ডটি সারাক্ষণ তার সাথে ছিলো এবং তার যতধরণের শারিরীক আকাঙ্খা ছিলো সবকিছু মিটিয়ে নিয়েছিলো এখন রুপ যৌবন নাই তাকে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে চলে গেছে অন্যত্র। আরেকটা বিয়ে করে সে এখন সুখের সংসার করতেছে।

সময় এবং বাস্তবতা কখন কঠিন থেকে কঠিন হয় তা বলা মুশকিল।
তোমার জীবনের আর এখন কতদিন ভিক্ষা করবে!

10/07/2025

কেউ গরু খায় না
আবার কেউ শুকর খায় না।

অথচ নারীর বেলায় কোন জাত পাত বাছায় করা হয় না। সবি গ্রহণযোগ্য। নারী কাফের হলেও চলে। আবার সেই নারী পাগলী হলেও চলে।
তাই ত বাংলাদেশের রাস্তাঘাটে পাগলীরাও বাচ্চা জন্ম দেয় । হাইরে বাংগালি আবার দাবি করো বাংগালি জাতি চমৎকার জাতি। কোন দিকে চমৎকার সমগ্র জাতি সেটা জানে।

কেবল পার্বত্য অঞ্চল নহে, গোটা বিশ্বের সামগ্রিক পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক। তবে ইহা অনস্বীকার্য  যে,  পার্বত্য অঞ্চলের সামগ্...
14/06/2024

কেবল পার্বত্য অঞ্চল নহে, গোটা বিশ্বের সামগ্রিক পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক। তবে ইহা অনস্বীকার্য যে, পার্বত্য অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি তার চেয়ে বেশি প্রতিকূল ও বিপজ্জনক পরিবেশ বিরাজ করছে। তাই
আমাদের এখন সবাইকে সজাগ থাকতে হবে৷ কায়িক-মানসিকভাবে শক্ত হতে হবে এবং নৈতিকভাবে বলীয়ান হতে হবে। অতীতে মহান পার্টি জনসংহতি সমিতি এর থেকে ভয়ানক প্রতিকূল ও সংকটাপন্ন অবস্থা কাটিয়ে এসেছে। আশাবাদী হোন, আমাদের উপর। আমাদের বিপ্লবী পার্টি জনসংহতি সমিতির উপর বিশ্বাস রাখুন এবং আস্থা রাখুন আরো সেইসব পার্টিদের উপর যে পার্টিগুলো জুম্মজনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

জুম্ম জনগণের জয় হবেই হবে।

14/06/2024

🫶🫶

Address

Rangamati
Rangamatia

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জুম্ম কমরেড posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জুম্ম কমরেড:

Share

Category