প্রথম দেখা

প্রথম দেখা 🥰🥀

Kurigram Online Shop এ আপনাকে স্বাগতম।
আপনার পণ্যটি অর্ডার করতে মেসোজ করুন আথবা কল করুন । আমাদের কাছে পাবেন ১০০% র্কোয়ালিটির পোডাক্ট। কোন প্রকার দুই নাম্বার পোডাক্ট পাবেন না, এটা নিশ্চত থেকে অর্ডার করতে পারবেন।
Email: [email protected] or
[email protected]

Facebook i'd: www.facebook.com/KAHridoy11

25/06/2025

হালকা বিনোদনে 🧬😍🤩

25/06/2025

যখন মন থেকে উঠে যায়
তখন ঘৃণা করতেও ঘৃণা লাগে!!

25/06/2025

Imagine🤪

শেষ পর্ব: আগুনের চোখে ছায়ার বিদ্রোহরাবাত শহরের উপকণ্ঠ, একটি পরিত্যক্ত উপনিবেশিক দুর্গ। উপরের আকাশে ড্রোন ঘোরে, নিচে মরু...
25/06/2025

শেষ পর্ব: আগুনের চোখে ছায়ার বিদ্রোহ

রাবাত শহরের উপকণ্ঠ, একটি পরিত্যক্ত উপনিবেশিক দুর্গ। উপরের আকাশে ড্রোন ঘোরে, নিচে মরুভূমির বাতাসে ধুলো উড়ে যায়। ঠিক এখানেই বসেছে ছায়ার বৈঠক, যেখানে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি গোয়েন্দা সংস্থার কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, মিলিশিয়া প্রধান এবং কনট্রাক্ট কিলার একত্র হয়েছে।

তাদের একটাই লক্ষ্য — ‘আল-নার’ AI অস্ত্রের দখল নেওয়া, যা যেকোনো দেশের তথ্য, কমিউনিকেশন, ও মিলিটারি সিস্টেম হাইজ্যাক করতে পারে।

---

নাজিয়ার প্রস্তুতি:

নাজিয়া এখন একা নয়। সে নিজেই তার হ্যান্ড-প্রোগ্রামড ড্রোন-স্কোয়াড তৈরি করেছে। সে জানে, এবার শেষ খেলা।

তার পরনে কালো ট্যাকটিক্যাল স্যুট, মুখ ঢেকে রেখেছে আধা-মুখোশে। চোখে AR ভিশন গগলস।

সে একা ঢুকে পড়ে সভাস্থলে। লেজার স্ক্যানার তার মুখ শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয় — কারণ, সে এখন নিজেই ছায়া।

---

চক্রান্তের উন্মোচন:

হঠাৎ, এক জায়ান্ট হলরুমে বিশাল স্ক্রিনে ভেসে ওঠে সেই AI সিস্টেম—‘আল-নার’।
ভয়ঙ্কর এক কণ্ঠ ভেসে আসে, যার মালিক সেই ব্যক্তি, যাকে নাজিয়া এতদিন “ডিরেক্টর” ভেবে আসছিল।

> “নাজিয়া… তুমি আসার আগেই হেরে গেছ। তুমি জানো না, এই পুরো অপারেশনেই তুমি ছিলে আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ‘বেটা টেস্ট’। এখন আমরা জানি, একজন গোয়েন্দা কত দূর পর্যন্ত প্রতিরোধ করতে পারে।”

নাজিয়া থামে না। সে জানে, এরা তার সঙ্গে শুধু যুদ্ধ করেনি—তার পরিচয়, আত্মবিশ্বাস, স্মৃতি সব নিয়েও খেলা করেছে।

---

শেষ যুদ্ধ:

তার সিগন্যালে ড্রোন স্কোয়াড ঢুকে পড়ে। শুরু হয় হেলফায়ার।

নাজিয়া একা লাফ দেয় কাঁচের জানালা ভেঙে, সোজা মূল সার্ভার রুমে। সেখানেই ‘আল-নার’ এর মূল কোর।

ভেতরে ঢুকে সে দেখতে পায় সায়িদ আবার হাজির—এইবার আগের থেকে বেশি বিপজ্জনক। দুজনের মধ্যে হাতাহাতি, গুলি, ছুরি — একটা বন্য দ্বন্দ্ব।

শেষ মুহূর্তে, নাজিয়া তার নিজের AR সিস্টেম দিয়ে ‘আল-নার’-এর সিস্টেমকে রিভার্স করে দেয়—“ছায়া ছায়াকেই খায়।”

সিস্টেম ওভারলোড হয়। গর্জন করে বিস্ফোরণ।

---

শেষ দৃশ্য:

নাজিয়া ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসে পুড়ে যাওয়া দুর্গ থেকে। তার চোখে ক্লান্তি, কিন্তু আত্মবিশ্বাস অটুট।

পেছনে রাবাত শহরের আলো জ্বলছে। দূর আকাশে এক টুকরো শান্তি।

একটি গোপন ফাইল সে হ্যাক করে পাঠিয়ে দেয় আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থার হাতে—সব দুর্নীতির তথ্যসহ।

---

শেষ লাইন:

> “আমি একজন ছায়া ছিলাম।
এখন আমি আলোতে হেঁটে যাই—
কিন্তু আমার ছায়া আমি রেখে গেলাম,
যাতে যারা অন্ধকারে লুকায়, তারা জানে...
নাজিয়া আল হাকিম এখনও জেগে আছে।”

---

✅ সমাপ্ত

25/06/2025

অধ্যায় ৪: ছায়া থেকে ছায়ায়

ওয়াদি আল-জিনের গুহার ভেতরে আলো নেই, শুধু নাজিয়ার মাথার হেলমেট-লাইট জ্বলছে। দেয়ালের গায়ে প্রতিটি খোদাই যেন কোনো সংকেত। সে তার ছোট হ্যান্ডস্ক্যানার দিয়ে দেয়াল স্ক্যান করে। কিছু লেখা দিচ্ছে সংকেত—প্রাচীন কোড।

> স্ক্যানারের পর্দায় ভেসে ওঠে:
“সাপের ছায়া দুভাবে ছোবল মারে—ভিতর থেকেও, বাইরে থেকেও।”

নাজিয়া থেমে যায়। এই কোড সে আগে একবার দেখেছিল—তিন বছর আগে কায়রোতে, একটি অপারেশনের সময়, যখন সে এক ডাবল এজেন্টকে ধরেছিল, যাকে ভেবেছিল বন্ধু। সেই মিশনে তার নিজের দলের একজন খুন হয়েছিল।

এই সংকেত দেখে সে বুঝে যায়—এই মিশনেও কেউ তাকে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে।
এখানে শুধু শত্রু নেই… বিশ্বাসঘাতকও আছে।

---

হঠাৎ চমক:

গুহার গভীরে পৌঁছে সে দেখতে পায় একটি পুরনো সার্ভার রুম—ধুলোয় ঢাকা, কিন্তু সক্রিয়! সেখানে লুকানো এক গোপন কম্পিউটার চালু থাকে। স্ক্রিনে ভেসে উঠে:

> “Welcome, Agent Al-Hakim. You are late.”

তার চোখ বড় হয়—কে জানে তার পরিচয়?

ঠিক তখনই পেছনে পায়ের শব্দ।

সে দ্রুত পজিশন নেয়। ঘুরে দেখে—সায়িদ।

কিন্তু সায়িদের হাতে ছোট ট্রান্সমিটার। তার চোখে কোনো অনুশোচনা নেই।

> সায়িদ বলে:
“তুমি ভেবেছিলে আমি শুধু এক চোর? না, নাজিয়া। আমি ছিলাম তোমাদের ভেতরে পাঠানো শত্রু—‘কালো বালু’ অপারেশনের এজেন্ট। আমি সেই তথ্য আনতে এসেছি, যা এই উপত্যকার নিচে লুকিয়ে আছে।”

---

চোখে চোখে খেলা:

নাজিয়া তার বন্দুক তুলে ধরে, কিন্তু সায়িদ হাসে।

> “আমরা দুজনেই জানি তুমি আমাকে এখন মারতে পারো না। কারণ আমি একমাত্র জানি কোথায় ‘আল-নার’ অস্ত্রের লোকেশন ফাইল এনক্রিপ্ট করা আছে।”

নাজিয়া একটু চুপ থাকে, তারপর কোমর থেকে একটা ছোট EMP ছুঁড়ে মারে সার্ভার রুমে। একটা বিস্ফোরণ, আর সব অন্ধকার।

> নাজিয়া ফিসফিস করে:
“তোমাকে দরকার নেই, সায়িদ। আমি ছায়ায় থেকেও সব দেখতে শিখেছি।”

---

শেষ দৃশ্য:

সে সায়িদকে অচেতন করে বেঁধে রেখে বেরিয়ে পড়ে গুহার পেছনের পথ ধরে। এখন সে জানে—

শত্রু এখন শুধুই বাইরের কেউ নয়,

তার মিশনে ভুলভাল তথ্য দেওয়া হয়েছে,

আর ‘আল-নার’ অস্ত্র যা খুঁজছে — সেটা শুধু এক অস্ত্র নয়, বরং একটি AI সিস্টেম, যা যেকোনো দেশকে ধ্বংস করতে পারে।

---

চলবে…

অধ্যায় ২: মরুভূমির ড্রোন আর আগুনের বৃত্তনাজিয়া একা নয়।চিঠির সংকেত পাওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে, সে বুঝে গেল কেউ তাকে অ...
24/06/2025

অধ্যায় ২: মরুভূমির ড্রোন আর আগুনের বৃত্ত

নাজিয়া একা নয়।

চিঠির সংকেত পাওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে, সে বুঝে গেল কেউ তাকে অনুসরণ করছে। সেই রাতেই, যখন সে আল-মাহরার বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছিল, একটি অদৃশ্য ড্রোন তার মাথার উপর চক্কর দিতে শুরু করে।
নাজিয়া দ্রুত তার পোশাকের নিচে লুকানো EMP (Electro-Magnetic Pulse) ডিভাইসটি বের করে ক্লিক করল।
ড্রোনটা একটা ঝাঁকুনিতে আকাশে ঘুরপাক খেয়ে মাটিতে পড়ে গেল – নিঃশব্দ বিস্ফোরণ।

"তারা জানে আমি বের হয়েছি," নাজিয়া ফিসফিস করল।

সেই রাতেই সে সায়িদ-এর সাথে দেখা করল। সায়িদ তখন একটি মরুভূমির গোপন ক্যাম্পে অপেক্ষা করছিল, তার কাছে ছিল অস্ত্র, খাবার, আর একটি পুরনো ল্যান্ড রোভার।

> সায়িদ বলল: “এই পথ ধরলে সামনে ওয়াদি আল-জিন পড়বে, কিন্তু ওখানে ঢোকার আগে পার হতে হবে আগুনের বৃত্ত—জাহান্নামের দ্বার।”

> নাজিয়া: “আমরা মরব না সায়িদ, আমরা ইতিহাস বদলাতে যাচ্ছি।”

---

অ্যাকশন শুরু হয়:

পরদিন সকালে তারা যখন ভোরের আলোতে যাত্রা শুরু করে, হঠাৎ তাদের গাড়ির সামনে বালির নিচ থেকে উঠে আসে একে-৪৭ধারী মিলিশিয়ারা – মুখ ঢাকা, চোখে নাইট ভিশন গগলস।

তাদের লিডার – 'আল-সাফার' – নাজিয়াকে চিনে ফেলে।

> আল-সাফার চিৎকার করে ওঠে: “ছায়ার চোখ আজ ধরা পড়েছে! নিয়ে চলো ওকে—জীবিত, কিন্তু এক চোখ ছাড়া!”

এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে, নাজিয়া কোমর থেকে স্পাই গ্লক পিস্তল বের করে তিনটি গুলি ছোড়ে। একদম নিখুঁত শট—তিনজন শত্রু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। সায়িদ গাড়ি চালিয়ে পেছনে ফেরে, ধূলি তুলে বালির রাস্তা দিয়ে তারা পালায়।

তাদের পেছনে চেপে পড়ে মোটরসাইকেল আরব যোদ্ধারা। মরুভূমির বালিতে গাড়ি আর বাইকের মধ্যে বীভৎস এক পিছু নেওয়া খেলা শুরু হয়। গোলাগুলি, বোমা, গুলির শব্দে আকাশ কেঁপে ওঠে।

অবশেষে নাজিয়া সায়িদকে বলে—

> “ওই বামদিকের টিলায় ওঠাও, আমি ড্রোন চালু করছি।”

সে একটি বিশেষ বুলেট-ড্রোন ছুড়ে দেয়—উঁচুতে গিয়ে সেটি চারপাশে থার্মাল সেন্সর ছড়িয়ে দেয় এবং শত্রুদের অবস্থান দেখিয়ে দেয় AR চশমার মাধ্যমে।

নাজিয়া সেই তথ্য ব্যবহার করে স্নাইপার শটে শেষ করে দেয় মোটরসাইকেল বাহিনীর প্রধানকে।

---

পরবর্তী গন্তব্য: ওয়াদি আল-জিন

কিন্তু এই লড়াই কেবল শুরু।

কারণ তারা এখন যাচ্ছে ওয়াদি আল-জিন, যেখানে সময় থেমে আছে, আর শত্রুরা শুধু মানুষ নয়—বলা হয়, সেখানে বসবাস করে এক ‘ছায়ার শাসক’, যে জানে নাজিয়ার পূর্বপুরুষের রহস্য… এবং এক ভয়ংকর অস্ত্র যার নাম—“আল-নার” (অগ্নি)।

---চলবে,,,,

24/06/2025

গল্পের নাম: "রহস্যের ছায়ায় নাজিয়া আল-হাকিম"

অধ্যায় ১: বালুকাবেলার পেছনের ছায়া

আরব উপদ্বীপের গভীর মরুভূমির মাঝে একটি প্রাচীন শহর – আল-মাহরা। দিনের বেলায় শহরটি শান্ত আর ধূলিমাখা হলেও, রাতের বেলায় এটি রূপ নেয় রহস্যময় এক জগতে। এখানেই জন্ম নিয়েছিল নাজিয়া আল-হাকিম, একজন মেধাবী ও সাহসী নারী, যার পরিচয় শুধু তার পরিবারই জানত—সে একজন গুপ্তচর, আরব বিশ্বের সেরা নারী গোয়েন্দা।

নাজিয়ার পরিচয় ছিল দ্বিমুখী। দিনের বেলা সে ছিল একজন ইতিহাসবিদ—প্রাচীন আরবি লিপির গবেষক। তবে রাতের অন্ধকারে, যখন শহরের প্রাসাদগুলো ঘুমিয়ে পড়ে, তখন সে রূপ নেয় ‘ছায়ার চোখ’-এ, গোপন সংস্থার হয়ে কাজ করা এক অভিজাত গোয়েন্দায়।

এক রাতে, নাজিয়া একটি পুরনো মসজিদের গুহার ভেতর এক রহস্যময় চিঠি খুঁজে পায়। চিঠির ভাজে ছিল সোনার কালিতে লেখা একটি সংকেত—

> “যে নারী মরুভূমিকে পড়তে জানে, সে রাজ্যের ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে।”

এই সংকেতই ছিল তার পরবর্তী মিশনের সূত্র। নাজিয়াকে এবার যেতে হবে ওয়াদি আল-জিন নামক এক অভিশপ্ত উপত্যকায়, যেখানে বহু শতাব্দী ধরে কেউ প্রবেশ করেনি। বলা হয়, সেখানে এক গুপ্ত সংগঠন লুকিয়ে আছে, যারা পুরো উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে চায়।

কিন্তু তার এই যাত্রা সহজ ছিল না। মরুভূমির মধ্য দিয়ে পাড়ি দিতে হবে ঘোড়ায় চড়ে, তপ্ত বাতাস আর শত্রুদের চোখ ফাঁকি দিয়ে। তার সাথে ছিল শুধু তার কৌশল, সাহস, আর পুরনো এক ছায়ার বন্ধু – সায়িদ, এক সময়কার চোর, এখন নাজিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী।

---
চলবে,,,,,,,,

24/06/2025

Happy birthday 🎁🎈 Boss🎁

24/06/2025

প্রিয় ভিউয়ার্স,,এখন থেকে এই পেজে থ্রিলার নোবেল আপলোড করা হবে,,,,থ্রিলার এবং সাসপেন্স লাভাররা চোখ রাখুন আপডেট আসছে খুব শ্রীঘ্রই🥰❤️
বিঃদ্রঃ কপি পেস্ট নয় নিজের লেখা থ্রিলার জমজমাট উত্তেজনা পূর্ণ!

"  #ক্যাডেট_কলেজ_ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন‍্য তৈরি  #ত্রিভুজের_সংখ‍্যা_নির্ণয় সংক্রান্ত একটি গোছানো লেকচার, যা দেখার পর...
03/07/2024

" #ক্যাডেট_কলেজ_ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন‍্য তৈরি #ত্রিভুজের_সংখ‍্যা_নির্ণয় সংক্রান্ত একটি গোছানো লেকচার, যা দেখার পর শেয়ার না করে পারলাম না।
বাসায় যাদের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী আছে তারা ভিডিওটি কাজে লাগাতে পারেন,,,, চাকরি প্রার্থীদের জন‍্যও এটি অত‍্যন্ত সহায়ক হবে.....
ভিডিও লিঙ্ক :
আশাকরি, #ক্যাডেট_কলেজ_ভর্তি_প্রস্তুতির শিক্ষার্থীদের জন‍্য এটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও।"

জ‍্যামিতিক আকৃতির গল্প (পর্ব : ৩) || Cadet College Admission Preparation, Mathematics (Lecture 6)লেকচার শীট ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন : https://t.me/cadetprepa...

বয়সটা একই....!কিন্তু জীবনের গল্পটা ভিন্ন!😰
28/06/2024

বয়সটা একই....!
কিন্তু জীবনের গল্পটা ভিন্ন!😰

13/05/2024

৩ বার ফেল করে এবার পাশ করছে বান্ধবী..!! 😁😜

Address

Kurigram
Rangpur
5620

Telephone

+8801301771784

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রথম দেখা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রথম দেখা:

Share