Icche Kaj

Icche Kaj Learn something new

06/01/2022

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর:

প্রশ্নঃ সব জায়গায় ব্যর্থ হয়ে শেষে ফ্রিল্যান্সিং,কেন?
উত্তরঃ অনেকেই পড়ালেখা কিংবা অন্য কিছু করতে ব্যর্থ হচ্ছেন । প্রকৃতপক্ষে কোন কিছু করার ব্যাপারে তারা খুবই অলস, আর সে কারণেই ক্যারিয়ার সাজাতে পারছেন না । আর এরকম কিছু মানুষও ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সফল হওয়ার চিন্তা করে থাকেন । কিন্তু সেটা হয়ে ওঠে না । ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে অযোগ্যদের জায়গা নেই । যত বেশি যোগ্যতা অর্জন করবেন, অনলাইনে আপনার আয় ততই বৃদ্ধি পাবে । যোগ্যতা ছাড়া হয়তো সাময়িক ভাবে পাঁচ-দশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন । এক কথায় বলতে হয়, ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে গেলে অবশ্যই যোগ্যতার দরকার আছে ।

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং মানেই কি আপওয়ার্কে কাজ করা?
উত্তরঃ সারা বিশ্বের যত কাজ আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে পাওয়া যায় বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কাজ করানো হয়, তার মাত্র ৭ শতাংশ কাজ মার্কেটপ্লেসগুলোতে পাওয়া যায় । শুধুমাত্র আপওয়ার্কে নয়, আপওয়ার্ক, ফাইবার, পিপল পার আওয়ার, ৯৯ ডিজাইন, এনভাটো, মাইক্রোওয়ার্কারস, ক্লিকব্যাংক, অ্যামাজন ইত্যাদি । মার্কেটপ্লেসের এই ৭ শতাংশ কাজ বাদ দিলে আরো ৯৩ শতাংশ কাজ থাকে । এই কাজগুলো সম্পূর্ণ মার্কেটপ্লেসের বাইরেই হয়ে থাকে । যারা মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং মানেই আপওয়ার্ক, তাদের বলবো এই ৯৩ শতাংশ কাজের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিন ।

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে কি অল্প যোগ্যতাই যথেষ্ট?
উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং জায়গাটা শুধুমাত্র যোগ্য ব্যক্তিদের জন্য । কারণ কোনো ক্রেতা তার কাজ করানোর জন্য সারা বিশ্বের অনেক ফ্রিল্যান্সারদের মধ্য থেকে সেরা কাউকে বাছাই করে নেওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন । সুতরাং যাদের যোগ্যতা কম তাদের তখন কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । ফ্রিল্যান্সিং এর শুরুতে প্রচুর সময় এবং পরিশ্রম করে নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে । এরপরই ফ্রিল্যান্সিং কাজে সফলতা পাওয়া যাবে ।

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি অনেক গুণের অধিকারী হতে হয়?
উত্তরঃ যারা অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আসেন এবং খোঁজ খবর নিয়ে দেখেন যে, যারা ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করছেন তাদের মত যোগ্যতা নতুনদের নেই । তারা অনেকেই ভেবে থাকেন এই পর্যায়ে পৌঁছানো তারপর সম্ভাব না– এ ধারণা থেকেই অনেকে পিছিয়ে পড়েন এবং এক পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে পিছিয়ে আসেন ।
আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলব, যারা এই মুহূর্তে সফলভাবে অনলাইনে আয় করছেন, তারাও একসময় খুবই সাধারন ছিলেন । পরিশ্রম এবং প্রশিক্ষণ তাদের আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে । কেউ যদি কাজ শিখে নেন এবং প্রচুর পরিশ্রম করেন তাহলে অনেকেই অনলাইনে সফল হতে পারবেন ।

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিংকে পার্ট টাইম নাকি ফুলটাইম নেওয়া উচিত?
উত্তরঃ আমাদের দেশে এখনো অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টাকে চাকরির বিকল্প ভাবতে পারছেন না । চাকরি কিংবা লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসাবেই ফ্রিল্যান্সিংকে এখন সবাই ভাবছেন । আর সে কারণেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আমাদের দেশে যে পরিমাণ আয় করা সম্ভব সেটি বাস্তবে পরিণত হচ্ছে না । ফ্রিল্যান্সিং শুধুমাত্র অতিরিক্ত টাকা আয়ের মাধ্যম নয় । ফ্রিল্যান্সিংকে অবশ্যই চাকরির বিপরীতে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া সম্ভব । কারণ ফ্রিল্যান্সার হিসাবে মূলত উন্নত দেশের কোনো কোম্পানির হয়েই কাজ করছেন । অনেকেই আবার অন্য কোম্পানির নিয়মিত কর্মচারী হিসেবে এদেশের মাটিতে বসেই চাকরিও করছেন ।

প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আয় কি অনিশ্চিত ?
উত্তরঃ চাকরির ক্ষেত্রে কম টাকা হলেও মাস শেষে নিশ্চিতভাবে হাতে টাকা আসে । কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে চাকরির বেতনের থেকেও ৫-১০ গুন আয় হওয়ার পরও এদেশের পরিবারগুলো ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে বাধা দিয়ে থাকে । তাদের বদ্ধমূল ধারণা- একসময় ফ্রিল্যান্সিংয়ের আয় বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
ধরুন, কোন একজন মার্কেটিংয়ের কাজ করে অনলাইনে আয় থেকে আয় করেন । তাহলে তার এক সময় কোনো কাজ থাকবে না, এর মানে দাঁড়ায় পৃথিবীতে আর কোন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিংয়ের প্রয়োজন নেই । সেটি যদি হয়ে থাকে তাহলে দেশের ভেতরেও যারা মার্কেটিং এর কাজ করেন, তারাও বেকার হয়ে পড়বেন । কোন সেক্টর হিসাব করলে লোকাল পর্যায়ে যদি চাকরির সুযোগ থাকে ১০০ প্রতিষ্ঠানে, তাহলে অনলাইনে চাকরির সুযোগ থাকবে ১ লাখ প্রতিষ্ঠানে । কারণ অনলাইনে সারাবিশ্বের সব প্রতিষ্ঠানেই আপনার চাকরি করার সুযোগ থাকছে ।
প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করতে গেলে ইংরেজি জানাটা কি জরুরী?
উত্তরঃ অবশ্যই জরুরী । কারণ অনেকেই অনেক কাজের ক্ষেত্রে ভালো দক্ষতা থাকার পরও ইংরেজিতে দুর্বল হওয়ার কারণে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো করতে পারেন না । অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতা সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেন বায়ার/ ক্লায়েন্টরা ।
সে ক্ষেত্রে বায়ার/ ক্লায়েন্ট কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার সময় যদি দেখেন ফ্রিল্যান্সার ভাষার দুর্বলতার কারণে কাজ সঠিকভাবে বুঝে নিতে পারছেন না কিংবা ফ্রিল্যান্সার বায়ার/ ক্লায়েন্টকে কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে তার ভাষা বুঝতে তার জন্য কষ্টসাধ্য হয় বা হচ্ছে, তখন বায়ার/ ক্লায়েন্ট কিছুটা বিরক্ত বোধ করেন । সে ক্ষেত্রে কাজে দক্ষ থাকলে অনেক সময় বায়ার/ ক্লায়েন্ট ভাষার দুর্বলতাকে বিবেচনা করেন । তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করতে গেলে অবশ্যই ইংরেজিতে পারদর্শী হওয়াটা জরুরী ।
প্রশ্নঃ লেখাপড়া না জেনেও ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে?
উত্তরঃ সবকিছুর জন্যই লেখা পড়ার দরকার আছে । শিক্ষিত ব্যক্তির জ্ঞানের পরিধি একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির থেকে অনেক বেশি উন্নত হবে এটাই স্বাভাবিক । যদিও শুধু চাকরি করার জন্য লেখাপড়া করতে হয়, এরকম একটি ভুল আমাদের দেশে প্রচলিত রয়েছে । আপনি যদি লেখাপড়া না জানেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে উন্নততর প্রশিক্ষণ কিভাবে নিবেন? ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করতে গেলে প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষণের দরকার হয় এজন্য প্রচুর পরিমাণ পড়াশোনা করতে হয় । শুধুমাত্র কোনো একটি বিষয়ে পারদর্শী হলেই চলবে না । এজন্য অবশ্যই আপনাকে লেখাপড়া জানতে হবে ।
প্রশ্নঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কতদিনের প্রস্তুতি নিতে হয়?
উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য যে বিষয়টি আপনি বেছে নিয়েছেন, সেটি খুব ভালোভাবে দক্ষ হওয়া ছাড়া কাজ করে প্রচুর পরিমানে আয় করার সম্ভাবনা কম থাকে । আর ভালো ভাবে দক্ষ হওয়ার জন্য অবশ্যই ট্রেনিং নেওয়ার পাশাপাশি সেটি প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস করার জন্য সময় দেওয়া দরকার ।
এ বিষয়ে অভিজ্ঞরা বলে থাকেন, মাসে ২০ হাজার টাকার চাকরি পাওয়ার জন্য স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে যদি ২০ বছর ব্যয় করতে হয়, তাহলে অনলাইনে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য কমপক্ষে ছয় মাস থেকে এক বছর সময় ব্যয় করার মত ধৈর্য থাকাটা আবশ্যক ।

প্রশ্নঃ ট্রেনিং সেন্টারে কোর্স না করলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না?
উত্তরঃ অবশ্যই যায় । বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে, ইউটিউবে এখন প্রচুর ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে । ইচ্ছা থাকলে সেগুলো দেখে দেখে ঘরে বসেই সবকিছু শিখে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব । বর্তমানে বাংলাতেই অনেক ভালো তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে, যা কাজ শুরু করার জন্য যথেষ্ট । তবে এটা সত্য, নিজে নিজে সেগুলো পড়ে শিখতে গেলে পরিশ্রম এবং সময় অনেক বেশি লাগে । যদি একটা কোর্স করে যথাযথ কাজের নির্দেশনা পাওয়া যায় তাহলে সে কাজ করা অনেক সহজ হবে ।

প্রশ্নঃ সাইন্সের স্টুডেন্ট না হলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না?
উত্তরঃ অবশ্যই যায় । অনলাইনে ক্যারিয়ারের সাথে অ্যাক্যাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের কোন ধরনের সম্পর্ক নেই । মানবিক কিংবা বাণিজ্য অথবা সাইন্স যে কোন বিভাগের যে কেউ অনলাইনে কাজের দক্ষতা অর্জন করে সেগুলোর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হতে পারবেন ।
বর্তমান অনলাইনের যুগে যারা এখনো বেকার অবস্থায় রয়েছেন, তাদের উদ্দেশ্যে আমি বলবো আপনারা অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রগুলোতে কর্ম খোজার চেষ্টা করুন । নিজেকে স্ব-উদ্যোগী হয়ে স্বাবলম্বী করুন । আপনি হয়তো জানেন না যে আমাদের পাশের দেশ ভারত এবং পাকিস্তানের প্রচুর যুবক ফ্রিল্যান্সিং করে আজ তারা স্বাবলম্বী । ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের দেশও যে পিছিয়ে আছে তা নয় । আমাদের দেশের অনেক যুবক ফ্রিল্যান্সিং করে আজ স্বাবলম্বী । সমাজে তাদের মান মর্যাদাও অনেক উঁচুতে । তাই আপনাদের বলব, আর বেকারত্ব নয় কাজ শিখুন, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হন ।
। আল্লাহ হাফেজ ।

17/12/2021
16/12/2021
কিভাবে প্রোফাইল ব্লু বেজ ভেরিফাই (Blue Budge Verification) এর জন্য আবেদন করবেন।-----------------------------------------...
09/12/2021

কিভাবে প্রোফাইল ব্লু বেজ ভেরিফাই (Blue Budge Verification) এর জন্য আবেদন করবেন।
--------------------------------------------------------------------
ব্লু বেজ ভেরিফাই নিয়ম জানার পূর্বে কিছু কথা জেনে নেই ---
ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার জন্য কোন ধরণের আইডি কার্ড বা ডকুমেন্ট সাবমিট দিলে কাজ হবে?
ফেসবুক যে কারো আইডি অথবা পেইজ ভেরিফাইড করে দেয় না। এর জন্য আপনাকে ফেসবুকের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মানতে হবে এবং নির্দিষ্ট কিছু ব‍্যক্তিত্ব হতে হবে।
ফেসবুক যেসব ব‍্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আইডি বা পেইজ ভেরিফাইড করে সেগুলো হচ্ছে:
১। পাবলিক ফিগার।
২। সেলিব্রিটি।
৩। গ্লোবাল ব্র্যান্ড।
ফেসবুকের যেসব ক্রাইটেরিয়া গুলো আপনাকে ফলো করতে হবে সেগুলো হচ্ছে:
১। আপনাকে অবশ্যই অথেন্টিক হতে হবে।
২। ইউনিক হতে হবে।
[আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে অবশ্যই ইউনিক কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে।
আপনি যদি অন্যান্য কোনো পেইজ থেকে কিংবা প্রোফাইল থেকে অন্যের পোস্ট কপি করে আপনার টাইমলাইনে পাবলিশ করেন তাহলে হবে না।
তবে চেষ্টা করবেন প্রোফাইলে অবশ্যই বিজনেস মূলক স্ট্যাটাস পাবলিশ করার। কারণ ফেসবুক এ রকম জিনিসগুলো কে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়।
তাছাড়া কনটেন্টগুলো যদি ইংরেজিতে দিতে পারেন তাহলে আরো ভালো হয়। আপনার ফেসবুক একাউন্ট ব্লু ভেরিফাই হওয়ার আশঙ্কা আরো বেড়ে যায়।
আপনার ইংরেজী সম্পর্কে ধারণা না থাকলে আপনি চাইলে গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করে আপনার বাংলা লেখাগুলোকে ইংরেজিতে রূপ দিতে পারবেন।
তবে না পারলে বাংলাতে কনটেন্ট পাবলিশ করুন আপনার টাইমলাইনে। এতেই কাজ হয়ে যাবে।
প্রতিদিন আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে মানসম্মত তিন-চারটি আর্টিকেল পাবলিশ করুন। এবং প্রোফাইল টা কে বড় হতে কিছুদিন সময় দিন।]
৩। প্রোফাইল বা পেইজ কমপ্লিট হতে হবে।
[এর জন্য প্রথমেই আপনাকে আপনার ফেসবুক একাউন্টটি কে ভালোভাবে কাস্টোমাইজ করে নিতে হবে।
যে কোনো ধরনের ইনফরমেশনগুলো ভালোভাবে ফিলাপ করতে হবে। আপনার প্রোফাইলকে পুরো 100% কাস্টমাইজ করতে হবে।]
৪। আপনার প্রোফাইল বা পেইজ সবার কাছে নোটেবল হবে যা প্রমাণ করবে আপনি আসল ব‍্যক্তি।
৫। ফলোয়ার:
আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ফলোয়ার কিছুটা বাড়িয়ে নিন, যাতে দেখা যায় প্রোফাইলটি কিছুটা মানসম্মত।
তবে ভুলেও অটো ফলোয়ার এর চিন্তা করবেন না, কারণ এটা আপনার ফেসবুক প্রোফাইল এর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
প্রতিদিন আপনার টাইমলাইনে মানসম্মত পোস্ট করার মাধ্যমে ফলোয়ার এমনিতেই বেড়ে যাবে।
আপনি আপনার প্রমাণ স্বরুপ যেসব ডকুমেন্ট ফেসবুককে সাবমিট করে আপনার আইডি বা পেইজ ভেরিফাইড করবেন সেগুলো হচ্ছে:
১। পাসপোর্ট।
২। ড্রাইভিং লাইসেন্স।
৩। জাতীয় পরিচয় পত্র।
৪। জন্ম নিবন্ধন সনদ।
৫। স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
আর আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের নামে আইডি ভেরিফিকেশন করতে চান সেক্ষেত্রে যেগুলো দরকার তা হচ্ছে:
১। ফোন অথবা ইউটিলিটি বিল সনদ।
২। ট‍্যাক্স আইডি।
৩। সার্টিফিকেট অফ ফরমেশন।
তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যদি উপরের ক্রাইটেরিয়া গুলো সম্পূর্ণভাবে মেনে চলেন তাহলেই শুধুমাত্র আপনি আপনার আইডি বা পেইজ ভেরিফাইড করতে পারবেন নয়তো না। অথবা যখন এসব ক্রাইটেরিয়া গুলো সম্পূর্ণভাবে পূরণ হবে তখন ফেসবুক থেকেই আপনাকে ই-মেইলের মাধ্যমে আপনার আইডি বা পেইজ ভেরিফাইড করার জন্য বলা হবে।
--------------------------------------------------------------------
ভেরিফাই পাওয়ার পর আপনার আইডি তে যতই রিপোর্ট পড়ুক। তাতে আপনার আইডির কোনো ক্ষতি হবে না না।
আইডি কখনো ডিজেবল হবে না।
ফেসবুক অনেক সময় আইডি ফিলটার করে। যে ফিলটারের কবলে পড়ে অনেকের রিয়েল আইডিই ডিজেবল করে দেওয়া হয়। এই জন্য আবেদন করবেন এই ভেরিফিকেশনের জন্য।
তবে আবেদন করলেই যে ভেরিফাই পাবেন, তা কিন্তু তয়। যদি তাই ই হতো, তাহলে আমাদের সকলের ই একটি করে ভেরিফাই আইডি থাকতো। এবং এই ভেরিফাই এর স্পেশালিটি বলে কিছুই থাকতো না।
তাহলে শুরু করা যাক ---
#প্রথমে_Identity_Confirmation_করবো।
এর জন্য কম্পিটার ব্যাবহার করবো। আপনি চাইলে মোবাইলের ব্রাউজার Desktop Mode করেও কাজ টা করতে পারেন। আপনি এ্যাপ দিয়ে ট্রাই করবেন না।
১। প্রথমে আপনার ফেইসবুকের Settings এ যান।
২। দেখুন একটা পেইজ পাবেন, সেখানে নিচে Identity Confirmation এর সোজা ডান দিকে View তে ক্লিক করুন।
৩। আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দিয়ে Continue করুন।
৪। তারপর পর্যায়ক্রমে
Country;
Get Started;
Yes, Continue;
Upload your ID এর ডান দিকে সিলেক্ট করে Next করুন।
তবে তার আগে Two Factor Authentication টা অন করে রাখবেন।
৫। আপনি যে আইডি টা দ্বারা আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করতে চান সেই আইডি নাম সিলেক্ট করুন এবং Next এ ক্লিক করুন।
৬। এবার আপনার আইডি কার্ডের ছবি তুলুন মোবাইলে।
তবে খেয়াল রাখবেন। ছবি যেনো ক্লিয়ার হয়। সমস্ত লেখা যেন ক্লিয়ার বোঝা যায়। ছবিটা একেবারে সোজাভাবে তুলবেন। এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে একতা কালো কোনো কিছু নিবেন। যাতে ফিন্টারিং করা সহজ হয় যে কোন টুকু আপনার আইডির ছবি। মনে রাখবেন, ছবি কিন্তু কোনো রকমের এডিট করে পরিষ্কার করার বৃথা চেষ্টা করবেন না।
এবং দুই সাইডের ছবি তুলে তা একটা ছবিতে রুপান্তর করবেন।
৭। এবার ফেসবুকের পেইজে যান। এবং Upload your ID জায়গাতে ক্লিক করে আপনার আইডি আপলোড করুন, Next এ ক্লিক করুন।
৮। Submitting হয়ে গেলে Finish এ ক্লিক করুন।
সাবমিট হয়ে গেলো আপনার আইডেন্টিটি।
* View তে ক্লিক করে দেখতে পারবেন যে আইডেন্টি ভেরিফাই হয়েছে কিনা।
* Review তে আছে।
* আইডেন্টি ভেরিফাই হওয়ার জন্য ০৩ দিন থেকে ০১ সপ্তাহের মতো অপেক্ষা করুন।
টেকনিক্যাল সমস্যার জন্য আরো বেশি দিন সময় লাগতে পারে।
------------------
#যেভাবে_প্রোফাইল_ব্লু_বেজ_ভেরিফাই (Blue Budge Verification) এর জন্য আবেদন করবেন।
নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করে আবেদন করুন ---
১। এই লিংক টা কপি করুন।
https://www.facebook.com/help/contact/342509036134712
[অথবা,
প্রথমে আপনার ফেসবুকে লগ ইন করার পর Help Center এ প্রবেশ করুন, সার্চ করুন Facebook badge verification, সার্চ করার পর How do I request a blue verification badge? লেখা আসলে সেখানে ক্লিক করুন, তারপর আর একটা পেইজ আসবে তখন নিচ দিকে যান this form এ ক্লিক করুন।]
২। এবার Chrome ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করুন।
[তবে তার আগে ঐ ব্রাউজারে আপনার ফেসবুক লগ ইন করে রাখবেন।
এবং যদি মোবাইল দিয়ে এসব করে থাকেন তাহলে অবশ্যই লিংক টি তে ঢোকার আগে ব্রাউজার Desktop Mode করে নিবেন।]
৩। লিংকে ক্লিক করার পর একটা পেইজ পাবেন।
উপরের লিংকে ক্লিক করার পর একটি পেইজ দেখতে পারবেন, পেইজটি কিভাবে ফিল-আপ করবেন তার বর্ণনা আমি নিচে দিয়ে দিচ্ছি।
Verification type:
আপনি যদি আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ব্লু ভেরিফাই করতে চান তাহলে "Profile" সিলেক্ট করুন আর যদি পেইজ ব্লু ভেরিফাই করতে চান তাহলে "Page" সিলেক্ট করুন।
Provide your Facebook Profile's link:
এখানে আপনার ফেসবুক একাউন্ট এর লিঙ্ক দিন। যে আইডি ব্লু ভেরিফাই করতে চান।
Please attach a photo of your ID:
এখানে একটি সরকারি ডকুমেন্ট দিন। আপনি যদি সরকারের কোনো উচ্চপদস্থ স্থানে কাজ করেন তাহলে এর সার্টিফিকেট দিন।
কিংবা আপনি যদি ছাত্র-ছাত্রী হন তাহলে আপনার স্কুলের সার্টিফিকেট সাবমিট করুন!
মোট কথা হলো আপনি যে ফরমেট থাকেন না কেন, আপনার জন্ম তারিখ এবং নাম অনুসারে রিয়াল ডকুমেন্টটি এখানে সাবমিট দিতে হবে।
[মনে রাখবেন, আপনার ফেসবুক প্রোফাইল যেন সঠিক হয়। আপনার আইডি কার্ড এবং আপনার প্রোফাইল এর নাম + জন্ম তারিখ + ঠিকানা সব যেন ১০০% মিল থাকে।]
Additional information:
এখানে আপনি আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু লিখুন। তবে ভুয়া কিছু লেখা থেকে বিরত থাকাটাই শ্রেয়।
আপনি যেই ফরমেটে কাজ করেন না কেন, কিংবা আপনি যদি সেলিব্রেটি হন যে ফরমেটে সেলিব্রেটি তা বর্ণনা করুন। তবে এগুলো English এ লিখবেন।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এমনিতেই আপনার ডকুমেন্ট দেখলে তা উপলব্ধি করতে পারবে তবুও এটা বর্ণনা করা ভালো।
৪। লেখা হয়ে গেলে Send বাটনে ক্লিক করুন।
* দেখুন ফেসবুক আপনাকে একটা নোটিফিকেশন পাঠিয়েছে।
সেখানে ফেসবুক আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদন করেছেন তাই।
এবং সেই সাথে জানিয়েছে যে আপনি আপনার মত করে ফেসবুকে কাজ চালিয়ে যান। তারা এই মুহুর্তে বিষয়টি রিভিউ করতে পারছে না। তবে যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব তারা বিষয় টি দেখবে। এবং ৩০ দিনের ভিতরে আপনি ভেরিফিকেশন না পেলে আবার এপ্লাই করতে পারবেন। তবে ৩০ দিন পরে।
------
তবে এখানে একটি কথা স্পষ্ট করা যাক! আর সেটা হলো অনেকেই চায় যে ব্লু ভেরিফাই ফেসবুক একাউন্ট ক্রয় করার জন্য।
এটা আসলে অবৈধ একটি কাজ কিংবা আপনি চাইলে এটা কখনোই করতে পারবেন না, আপনি যদি অবৈধ উপায়ে ফেসবুক একাউন্টে ব্লু ভেরিফাই করে নেন যদিও এটা সম্ভব নয়।
তাহলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যখন নজরদারিতে আপনার ফেসবুক একাউন্ট কর্তৃপক্ষ তখন তারা আপনার ব্লু বেজ ভেরিফাই রিমুভ করে দিবে।
যদিও এটা কোনো ক্ষেত্রে কাম্য নয়। তাই চেষ্টা করুন লিগাল উপায় ফেসবুক একাউন্ট ব্লু ভেরিফাই করার।
তবে খেয়াল রাখবেন আপনার নোটিফিকেশনে। ফেসবুক আপনাকে এই বিষয়ে কখনো কিছু জানাতে বা চাইতে পারে।
এবং ভেরিফাই হয়ে গেলেও আপনি আপনার নোটিফিকেশনে তার খবর তো পাবেনই, সেই সাথে আপনার ফেসবুকের নামের পাশে ( #নিচের_ছবির মতো নামের পাশে টিক চিহ্ন) টিক চিহ্নটি দেখতে পারবেন।
আমি আবারো বলছি। আপনি ভেরিফাই বাটন পাবেন কিনা তার কোনো গ্যারান্টি নেই। তবে এপ্লাই করতে তো আর দোষের কিছু নেই।
#বিঃদ্রঃ
ফেসবুক আইডেন্টিটি ভেরিফাই এবং ব্লু বেজ ভেরিফাই এক কথা নয়। তবে ব্লু বেজ ভেরিফাই করতে প্রথমে আইডেন্টিটি ভেরিফাই করতে হবে।
ধন্যবাদ।

*জেনে নিন হারানো ফোন উদ্ধার করবেন যেভাবে*আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটির ক্ষেত্রে যে জিমেল আইডি ব্যবহার করেন, সেটি নিশ্চয় ভ...
09/12/2021

*জেনে নিন হারানো ফোন উদ্ধার করবেন যেভাবে*

আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটির ক্ষেত্রে যে জিমেল আইডি ব্যবহার করেন, সেটি নিশ্চয় ভুলে যাননি? তা হলে প্রথমে কোনও একটি কম্পিউটারে বসে গুগলে গিয়ে লিখুন www.google.com/android/find। এই ঠিকানায় আপনার জিমেল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। লগইন করার পর ‘ফাইন্ড মাই ডিভাইস’ নামে একটি অপশন দেখাবে। সেখানে তা মঞ্জুর হলেই প্রাথমিক কাজ শেষ।

যদি আপনার মোবাইল ডিভাইসের লোকেশনটি যদি চালু থাকে, তবেই উপরের পরামর্শটি কাজে লাগবে। সার্ভারের মাধ্যমে আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনটির ব্র্যান্ড এবং মোবাইল নম্বর দেখে সেটি খুঁজে নেবে। মোবাইল থেকে প্রাপ্ত তথ্যকে ব্যবহার করে তখন গুগল ম্যাপের মাধ্যমে দেখিয়ে দেওয়া হবে সেটি কোথায় আছে।

গুগল ম্যাপে মোবাইল ফোনটির অবস্থান যদি আপনার এলাকার মধ্যেই দেখানো হয়, সে ক্ষেত্রে কম্পিউটারের বাঁ দিকে থাকা ‘প্লে সাউন্ড’ অপশনটি চালু করুন। এর ফলে কম্পিউটার থেকেই আপনার মোবাইলে রিংটোন বাজবে। ফোন সাইলেন্ট থাকলেও এ ক্ষেত্রে সমস্যা নেই।

তিনটি ধাপ পেরিয়ে এসেও যদি মনে হয়, মোবাইল ফোনটি এলাকা ছাড়িয়ে অনেক দূর চলে গেছে বা অন্যের হাতে চলে গেছে সেক্ষেত্রে প্রথমেই কম্পিউটার থেকে পাসওয়ার্ড সেট করে ফোনটিকে লক করে দিন।

তবে এত কিছু করেও যদি আপনার মনে হয় যে, ফোনটি আর পাওয়া যাবে না সে ক্ষেত্রে আপনার মোবাইল ফোনে থাকা সমস্ত তথ্য যাতে অন্যের হাতে চলে না যায়, তখন ‘ইরেজ ডেটা’ অপশনটি ব্যবহার করে ফোনের সমস্ত তথ্য মুছে ফেলুন। মোবাইল যদি অফলাইনে থাকেও, মোবাইল যখনই অনলাইনে আসবে, সব তথ্য মুছে যাবে।

জিমেল আইডি ব্যবহার করেও যদি মোবাইল ফোনটি ফিরে পাওয়ার আশা না থাকে, তবে অবশ্যই আইনি সহায়তা নিন।

03/06/2021

“It’s not information overload. It’s filter failure.”
— Clay Shirky

Try to do Admin deal
07/04/2021

Try to do Admin deal

06/04/2021

আমাদের এই প্যাকেজে থাকছে আরো অসাধারণ কিছু " সোশাল মিডিয়া বাটন"। যেমন - ফেসবুক,টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি। প্যাকেজটি ফুল নিতে গেলে খরচ পরবে ১০০ টাকা৷

আর যদি শুধু সাবস্ক্রাইব বাটনটি নিতে চান তাহলে খরচ পরবে ৫০ টাকা৷

সাবস্ক্রাইব বাটনটি অর্ডার করতে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।
আমাদের ইউটিউব-

https://www.youtube.com/channel/UCL5TImwXLu6xb42aOfpNCxQ/videos

ধন্যবাদ।

03/04/2021

সোমবার থেকে সারা দেশে ১ সপ্তাহের জন্য লকডাউন।

Google-Bangladesh
26/03/2021

Google-Bangladesh

🔥সরকারি আইপি কলিং অ্যাপ আসছে ২৬ মার্চ🔥অবশেষে আইপি কলিং অ্যাপ চালু করছে সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পান...
23/03/2021

🔥সরকারি আইপি কলিং অ্যাপ আসছে ২৬ মার্চ🔥
অবশেষে আইপি কলিং অ্যাপ চালু করছে সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।
২৬ মার্চ এই অ্যাপের উদ্বোধন করবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
অ্যাপটির নাম ‘আলাপ’।
বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন বলেন, প্রচলিত আইপি কলিং অ্যাপ থেকে বাড়তি নানা সুবিধা থাকবে আলাপে ।
‘অ্যাপ হতে যেকোনো মোবাইল বা ল্যান্ড নাম্বারে কল করতে এতে মূল খরচ ৩০ পয়সা।
ভ্যাট ও অন্যান্য চার্জসহ সেটি ৩৪ দশমিক ৫ পয়সা মিনিটে গ্রাহকরা কথা বলতে পারবেন এতে।
আর অ্যাপ হতে অ্যাপে তো বিনা পয়সায় কথা বলা যাবেই’ বলেছেন তিনি।
অ্যাপ নামিয়ে নিবন্ধন করলেই ১৫ মিনিট ফ্রি টক টাইম পাবেন গ্রাহকরা।
অ্যাপটি ব্যবহার করতে গ্রাহকদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি দিতে হবে অ্যাপে।

আপনার কি মনে হয়?? 🙄 🤔
21/03/2021

আপনার কি মনে হয়?? 🙄 🤔

Address

Rangpur, Dhaka Division
Rangpur
5400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Icche Kaj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Icche Kaj:

Videos

Share