Rabbi All Imran

Rabbi All Imran Rabbi All Imran is ready to give you full computer skill and freelancing service.

29/09/2022

কন্টেন্ট রাইটিং বিষয়টা কি?

কন্টেন্ট মানে মূলত বোঝায় বিষয়বস্তু । কন্টেন্ট রাইটিং বলতে বোঝায় যেকোনো একটি বিষয়কে লেখার মাধ্যমে সম্পূর্ন নিজের মত করে মনের ভাব প্রকাশ করা । অর্থাৎ যখন কেউ সম্পূন নিজের দক্ষতা এবং জ্ঞান ব্যবহার করে কোনো বিষয় সম্পর্কে লিখবেন তখন সেটাকে কন্টেন্ট রাইটিং বলা হয় । আর যিনি কন্টেন্ট লিখেন সেই ব্যক্তিকে বলা হয় কন্টেন্ট রাইটার।

সাধারণত ৪ টি মাধ্যমে কন্টেন্ট প্রকাশ করা হয়-

1.Text content : যে কন্টেন্টগুলো লেখার মাধ্যমে তৈরী করা হয় সেগুলোকে text content বলে । যেমন - বই, আর্টিকেল ইত্যাদি।

২।Audio content : শব্দ বা ভয়েসের মাধ্যমে রেকর্ড করে যে content তৈরী করা হয় । যেমন - FM, Podcat ইত্যাদি ।

৩। Image content : বিভিন্ন ধরনের ছবি এডিটিং করে তৈরী করা বিষয়বস্তুকে Image content বলা হয়। যেমন - Graphic, Logo, template ইত্যাদি ।

81 Video content : ভিডিও এর মাধ্যমে যে content প্রকাশ করা হয় তাকে ভিডিও content বলে । যেমন- YouTube video, movies, web series ইত্যাদি।

Content লিখার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস খেয়াল রাখতে হবে আর তা হল -

১।লেখার ভাষা হতে হবে সহজ সরল যাতে পাঠক সহজেই বুঝতে পারে।

২।সব সময় ক্রিয়েটিভ হতে হবে এবং নতুন নতুন কৌশল শিখতে হবে ।

৩।কন্টেন্ট লিখার পূর্বে কয়েকটি সম্পূর্ন কন্টেন্ট পড়তে হবে।

৪।ভুল তথ্য প্রকাশ করা যাবে না।

৫।সম্পূর্ণ নিজের মত করে কন্টেন্ট লিখতে হবে।

৬। অন্যের কন্টেন্ট কপি করা যাবে না।

৭।নিজের লেখার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে

৮। বানান এবং বাক্য গঠনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

Content গঠনের সময় যে বিষয়গুলোর প্রতি নজর সময় দেয়া উচিত তা হলো -
১। আকর্ষনীয় হেডলাইন থাকতে হবে

২।ভূমিকাটা গোছানো থাকতে হবে ।

৩।কন্টেন্ট এর মাঝের লেখাগুলো ধারাবাহিকভাবে মূল বিষয়বস্তু অনুসারে লিখতে হবে। মূল বিষয়বস্তু থেকে সরে আসা যাবে না

৪। আর শেষে অনুপ্রেরনামূলক উপসংহার থাকতে হবে।

কন্টেন্ট রাইটার এর কী কী যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন ?

১। ভাষাগত ধারণা থাকতে হবে ।

২। যে হাসে ভাষায় লিখুক না কেন সেই ভাষা ও ব্যাকরণের উপর ভালো জ্ঞান থাকতে হবে ।

৩। কোনো বিষয় নিয়ে গবেষণা করার দক্ষতা।

৪। পাঠকগোষ্ঠী যেন সহজেই বুঝতে পারে, এমনভাবে লেখার দক্ষতা।

৫।লেখার মধ্যে বৈচিত্রায়ন আনতে হবে।

৬। সঠিক বানানে দ্রুত লেখার অভাস থাকতে হবে

21/09/2022

ফ্রিল্যান্সিং কি?

ফ্রিল্যান্সিং মানে হলো মুক্তপেশা । মুক্তপেশা বলতে কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মুক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায় । আর যারা এ ধরনের কাজ করে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার বা মুক্তপেশাজীবী। ১৮১৯ সালে প্রথম ফ্রিল্যান্সার শব্দ ছাপা হয়
" Walter Scott " নামক এক লেখকের বইতে ।

আমরা যদি কোনো অফিসে চাকরি করি তাহলে কিন্তু আমাদেরকে ঐ অফিসের সকল নিয়ম-কানুন মেনে তাদের নির্ধারিত সময় পর্যন্ত কাজ কাজ করতে হয় । ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছামত স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়, কোনো নির্ধারিত সময় নেই, নিজের সুবিধানুযায়ী কাজ করা যায়। এমনকি কোনো অফিসে উপস্থিত থাকারও প্রয়োজন হয় না। সহজভাবে বলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি কাজ বা পেশা যার মাধ্যমে নিজের সুবিধামত স্থানে অবস্থান করে অনলাইনে কাজ করে অর্থ ইনকাম করা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেহেতু অনলাইনে করতে হবে সেহেতু দুইটি জিনিস আবশ্যকীয় । একটি হল ইন্টারনেট সংযোগ অপরটি হল একটি মোবাইল বা ল্যাপটপ এই দুইটি জিনিস সাথে থাকলে ঘরে বসে বা নিজের সুবিধামত যেকোনো জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে।


ফ্রিল্যান্সির করার জন্য একজন ফ্রিল্যান্সারের মাঝে যেসব বিষয় থাকা অত্যন্ত জরুরী তা হলো-

১।একজন ফ্রিলাসারকে পচুর পরিশ্রমী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে।

২।যেকোনো একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে । ক্লায়েন্ট কোনো কাজ দিলে তা সম্পূর্ণভাবে সঠিকভাবে শেষ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আর তা না হলে প্রোফাইলে নেগেটিভ রেটিং যোগ হবে । আর এই নেগেটিভ রেটিং থাকলে পরবর্তীতে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না ।

৩।যেহেতু বেশিরভাগ কাজই বিদেশী ক্লায়েন্টদের করতে হবে তাই তাদের সাথে সুযোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ইংরেজী জানতে হবে । তাদের কথা বোঝা এবং নিজের কথা তাদের বোঝানোর মত ইংরেজী জানতেই হবে।

বর্তমানে পৃথিবী তথ্য-প্রযুক্তির উপর বেশি নির্ভর হচ্ছে। বর্তমান সময়ে এসে এটা খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায় যে, তথ্য-প্রযুক্তি ব্যতীত পৃথিবী অচল । আর পৃথিবী যত দিন তথ্য-প্রযুক্তির উপর নির্ভর থাকবে ততদিন ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ অনেক ভালো থাকবে । বর্তমান আধুনিক পৃথিবীর জনপ্রিয় সকল পেশার মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং পেশা অন্যতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হলে আপনাকে অবশ্যই কাজে দক্ষ হতে হবে এবং সেই সাথে হতে হবে অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী এবং ধৈর্য্যশীল।

ফ্রিল্যান্সিং এ কাজের পরিধি অনেক বেশি। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল –

১। লেখালেখি ও অনুবাদ
২। সাংবাদিকতা
৩। গ্রাফিক্স ডিজাইন
৪। ওয়েব ডেভলপমেন্ট
৫। কম্পিউটার প্রোগামিং
৬। ইন্টারনেট বিপনন
৭। গ্রাহক সেবা
৮। প্রশাসনিক সহায়তা

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধাঃ

১। সময়ের স্বাধীনতা

২। স্থানগত স্বাধীনতা।

৩। নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাজ করা যায় । কাজের জন্য কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না

৪। নিজের ইচ্ছানুযায়ী কাজের রেট বা মূল্য নির্ধারণের স্বাধীনতা

৫। কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে একাধিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুবিধা।

ফ্রিল্যান্সিং এর অসুবিধাঃ

প্রতিটি জিনিসের সুবিধা এবং অসুবিধা দুইটি দিকই রয়েছে । ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক ধরনের অসুবিধার মধ্যে অন্যতম অসুবিধা হলো 'স্বাস্থ্যগত সমস্যা'। যেমন –

১। ফ্রিল্যান্সারদের মূলত বেশিরভাগ সময়ই কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয়, যার ফলে শারিরীক পরিশ্রম খুবই কম হয় । ফলে উচ্চ রক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধি, স্ট্রেস ইনজুরিতে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

২। ফ্রিল্যান্সারদের দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকার ফলে কোমরে দীর্ঘস্থায়ী বেদনার সৃষ্টি হতে পারে।

৩। চোখের সমস্যা হতে পারে।

৪। বেশিরভাগ সময় রাত জেগে কাজ করতে হয় ফলে ঘুমের নানা সমস্যা হতে পারে।

তবে উপরোক্ত সমস্যাগুলি নিয়মমাফিক জীবনযাপনের মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব । যেমন - ফ্রি-হ্যান্ড এক্সারসাইজ, হাঁটাহাঁটি করা, মনিটরের আলো কিছুটা কমিয়ে নেয়া, খাওয়া-দাওয়া পরিমিত খাওয়া ইত্যাদি ।

পরিশেষে বলা যায় যে, বর্তমান পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা বেছে নেয়া
কোনোভাবেই ভুল হবে না। এ পেশার ভবিষ্যৎ অনেক ভালো। তাই আমাদের সবার উচিত চাকরি চাকরি না করে, বেকার হয়ে বসে
না থেকে ফিলান্সিং এর মাধ্যমে নিজেকে এবং রাষ্ট্রকে উন্নত করা । আর বেকারত্ব নামক অভিশাপটা জীবন থেকে মুছে ফেলা।

Address

Rangpur

Telephone

+8801796485450

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rabbi All Imran posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rabbi All Imran:

Share