Feelveeツ

Feelveeツ একটু খানি বিনোদন পেতে চাইলে এই পেজটি লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে, ফলো দিয়ে রাখুন

27/11/2024

Nice! Nice! Nice! Onek valo sathei achi

01/08/2024

প্রিয় ঢাকাবাসী।
ছাত্রদের পাশে দাঁড়ান।
আশ্র‍য় দিন। খাবার দিন। চিকিৎসা দিন।
ওরা আপনাদের ভাই/বোন/ সন্তান।

01/08/2024

প্রিয় সেনাবাহিনি,
সেদিন আপনাদের চোখের পানিতে আমরা কেঁদেছিলাম।আপনাদের র*ক্তের বন্যায় সারা দেশ কেঁদেছিলো। আপনাদের যেমন আমরা ভালোবেসে ছিলাম তেমনটা আপনারাও উপহার দিন আমাদের ভাইদের পাশে থেকে ন্যায়ের পথে থেকে।কোন পথ বেছে নিবেন সেটা আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন যদি মনুষ্যত্ব থাকে উত্তর পেয়ে যাবেন, আশা করি ন্যায়ের পক্ষে থাকবেন দেশ রক্ষায় সাহায্য করবেন। ছাত্র ছাত্রী দের পাশে দাড়াবেন,
আল্লাহ আপানদের সঠিক পথে থকার তৌফিক দান করুক আমীন

01/08/2024
গল্প : জ্বিনের প্রেম পর্ব : ০২লেখক__মোঃ__নিশাদ  জান্নাতের কথায় এক গ্লাস পানি এনে ওকে দেয়া হলো।  পানিটা হাতে নিয়ে নিয়ে জা...
14/07/2024

গল্প : জ্বিনের প্রেম
পর্ব : ০২
লেখক__মোঃ__নিশাদ

জান্নাতের কথায় এক গ্লাস পানি এনে ওকে দেয়া হলো।

পানিটা হাতে নিয়ে নিয়ে জান্নাত মিছেমিছি বিরবির করে কিছু একটা সেই পানিতে ফু দিয়ে খলিল চাচার মেয়ের শরীলে ছিঁটিয়ে দিলেন।

পানি ছিটানোর পর খলিল চাচার মেয়ের শরীলে থাকা জ্বিনটা বলতে লাগলেন, ওমাগো ম*রে গেলাম আমার শরীল জ্বলে যাচ্ছে, এই আর পানি ছিটাবিনা আমি চলে যাচ্ছি, এখনি এই মেয়েকে ছেড়ে চলে যাচ্ছি আর কখনও আসবোনা।

কথাটা বলে জ্বিন মেয়েটার শরীল থেকে চলে গেলেন।

জ্বিন চলে যাওয়ায় খলিল চাচার মেয়ে আগের মত সুস্থ হয়ে গেলেন। এদিকে মেয়ে সুস্থ হওয়ায় খলিল চাচা তার কথা রাখতে জান্নাতকে বিশ হাজার টাকা দিয়ে দিলেন।

টাকা পেয়ে তো জান্নাত মহা খুশি৷

খলিল চাচার কাছে টাকা নিয়ে জান্নাত সেখান থেকে চলে গেলেন।

এদিকে জ্বিন বাহিরে জান্নাতের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। জান্নাত বাইরে আসায় জ্বিন বললো।

----কিহহ টাকা পেয়েছো তো।
জান্নাত : হ্যাঁ পেয়েছি। তুমিতো সেই লেভেলের অভিনেতা। খলিল চাচার মেয়ের শরীলে ভর করে খুব সুন্দর অভিনয় করলে।

জ্বিন : আচ্ছা, এখন তো টাকা পাইছো৷ এখন তাহলে তোমাদের বাগানের গাছটা কাঁ*টবানা।। তোমার ফোন কেনার টাকা তো হলো তাইনা

জান্নাত: না হয়নি, সহজে তো ভালো ইনকাম হয়। কম দামি ফোন কিনে লাভ নেই ভাবছি একটা আইফোন কিনবো।

জ্বিন : আইফোন আবার কি। টাকা তো পেয়ে গেছো তোমার যা ইচ্ছে কেনো।

জান্নাত: না না এই টাকায় আইফোন হবেনা। এর জন্য আরো টাকা লাগবে। তুমি আর একটা বাড়িতে গিয়ে ভয় দেখাও বা কিছু একটা করো। ঐ বাড়িতে যা টাকা পাবো এতেই হবে।

জ্বিন : এটাই শেষ কিন্তু।
জান্নাত: হ্যাঁ ঠিক আছে।

জ্বিন : তোমাদের গ্রামের শুরুতে যে মাস্টার বাড়ি আছে। ঐ বাড়িতে কাল সন্ধায় উল্টো পাল্টা কাজ শুরু করবো। ঘরের চালে ঢিল ছুড়বো তাঁদের ঘরের ফ্যানের সাথে লা*শ হয়ে ঝুলে থাকবো। পরে তুমি ঐ বাড়িতে যাবা সাথে একটা বোতল নিয়ে যাবা আর ওনাকে বলবা জ্বিনকে বোতল বন্ধি করবো এই বলে উল্টো পাল্টা মন্ত্র বলবা আমি এসে বোতলে ঢুকবো, ঠিক আছে মনে থাকবে তো।

জান্নাত: হ্যাঁ হ্যাঁ মনে থাকবে।

কথাটা বলে বাড়িতে চলে গেলো জান্নাত।

পরেরদিন সন্ধার পর সেই বাড়িতে চলে গেলেন জান্নাত। সেখানে গিয়ে মাস্টার মশাই৷ ও তার বাড়ির লোককে অনেক ডাকাডাকি করছে কিন্তু কেউ দরজা খুলছেনা।

কেউ দরজা না খোলায় জান্নাত ভাবলেন কি ব্যাপার বাড়িতে কেউ নেই নাকি৷ এই ভেবে আরো ডাকতে লাগলেন।

জান্নাতের বেশ কিছুক্ষন ডাকাডাকির ফলে মাস্টার মশাই লাইট হাতে ভয়ে ভয়ে বাইরে বেড়িয়ে আসলেন। বাইরে এসে জান্নাতকে বললেন, কে তুমি এখানে কি চাও।

জান্নাত: ভূত চাই। আংকেল আমি একটা মেয়ে কবিরাজ, গ্রামে কারে বাড়িতে কোন ভূত বা প্রেতাত্মা আসলে আমি বুঝতে পারি৷ আমার মনে হয় আপনার বাড়িতে কোন সমস্যা আছে।

মাস্টার মশাই : হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিক, আর বলোনা মা আমাদের বাঁচাও। আমরা সবাই একটা লা*শ দেখতে পাচ্ছি, লা*শটা ফ্যানের সাথে ঝুলে আছে৷ সুধু কি তাই আমাদের টিনের চালে কে জানি ঢিল ছুড়ছে তাই ভয়ে সবাই এক রুমে বসে আছি।

জান্নাত: আমি এসে গেছি আর কোন ভয় নেই। সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে, টাকা লাগবে পঞ্চাশ হাজার। 😳

মাস্টার মশাই : এত টাকা৷ আমিতো গরীব এত টাকা কই পাবো।
জান্নাত: মিথ্যাবাদী, এমনিতেও আপনি মাস্টার, এছাড়া প্রাইভেট পড়ান কতজনকে সবি জানি, পঞ্চাশ হাজার টাকা দিলে কাজ করবো নইলে চললাম।

যেওনা মা, ঠিক আছে আমি রাজি। টাকা পাবে কাজ করো।

ওনার কথায়, জান্নাত পুরু বাড়িতে ঘুরে একটা রুমের মধ্যে এসে চোখ বন্ধ করে বিরবির করে উল্টো পাল্টা মন্ত্র পড়তে লাগলেন আর মাঝে মাঝে হাত তালি দিতে লাগলেন।

এভাবে কিছুক্ষন চলার পর। জান্নাত সাথে করে নিয়ে আসা বোতলের মুখ খুলতেই সবাই দেখলেন কালো ধোঁয়ার মত কিছু একটা এসে বোতলের মধ্যে ঢুকে পড়লেন।

ধোঁয়া বোতলের ভিতর ঢুকতে জান্নাত সেটা বন্ধ করলেন, আর সবাইকে বললেন, এখন থেকে আর সমস্যা হবেনা আমি ভূতটাকে বন্ধি করছি।

ভূতকে বন্ধি করায় কথামত মাস্টার মশাইয়ের কাছ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা নিয়ে জান্নাত বাইরে আসলেন।

বাইরে আসতেই জ্বিন বললো, বাহ তুমিতো ভালোই অভিনয় পারো।
জান্নাত: তুমিও কমনা, জ্বিন হয়েও তোমার মাথায় মানুষের মত শ*য়তা*নি বুদ্ধি।

জ্বিন : আচ্ছা, আমার দেয়া কথা রাখলাম। তোমার টাকা পেয়েছো তো তাইনা। এখন আমি চললাম। তুমি বাড়িতে চলে যাও। আর হ্যাঁ কোন সমস্যা হলে বা আমার সাথে কথা বলতে চাইলে তোমাদের বাগানে কাঁঠাল গাছটার কাছে এসে আমাকে তিনবার ডাক দিবা তাহলে আমি তোমার সামনে হাজির হবো। আমি আমার কথা রাখছি তুমি তোমার কথা রেখো ঐ গাছটা কে*টে ফেলোনা।

কথাটা বলে বাতাসে মিলিয়ে গেলেন জ্বিন।

এদিকে রাত করে বাইরে না থেকে বাড়িতে চলে গেলেন জান্নাত।

বাড়িতে যাবার পর জান্নাত তো অনেক খুশি। সে ফোন কিনতে পারবেন।

খুশিতে খুশিতে ঘুমিয়ে পড়লেন জান্নাত।

কিন্তু স*মস্যা হলো সকাল বেলা। জান্নাত সকালে ঘুম থেকে উঠতেই দেখলেন কিছু লোক তার কাছে আসছে, ভূত পরী থেকে সমাধান পেতে। মানে সবাই আসছে জান্নাত কবিরাজ এই ভেবে।

এদিকে সবাইকে দেখে তো জান্নাত কি করবে কি বলবে বুঝতে পারছেনা।

তারপর ____
Next_____

পরের পর্ব গুলো পরতে পেজে ফলো দিয়ে, লাইক কমেন্ট করুন-- Feelveeツ

গল্প জ্বিনের প্রেম পর্ব : ০১লেখক__মোঃ__নিশাদ এই এই কি করিস। জান্নাত : গাছ কাঁ*টি, আপনি কে। -----আমি জ্বিন। জান্নাত: জ্বি...
14/07/2024

গল্প জ্বিনের প্রেম
পর্ব : ০১
লেখক__মোঃ__নিশাদ

এই এই কি করিস।
জান্নাত : গাছ কাঁ*টি, আপনি কে।
-----আমি জ্বিন।
জান্নাত: জ্বিন মানে।
জ্বিন : জ্বিন মানে বুঝনা, জ্বিন ভূত
জান্নাত: পা*গল নাকি কি সব উল্টো পাল্টা বলছেন৷

____কি আপনাদের মাথায় কিছু ঢুকছে নাতো, শোনেন, রাত দশটা কি এগারো টা হবে। আমাদের গল্পের নায়িকা জান্নাত আসছে তাঁদের বাড়ির পিছনে তাঁদের একটা কাঁঠাল গাছ কাঁ*টতে, আপনারা হয়তো ভাবছেন, রাতের বেলা জান্নাত কেনো গাছ কাঁ*টতে আসছে, সামনে বুঝতে পারবেন গল্পে ফিরি।

জ্বিন : আরে আমি আবল তাবল বলছিনা৷ আমি আসলেই জ্বিন, তুমিযে গাছটা কাঁটছো এটাতে আমি থাকি।

জান্নাত : এই জ্বিন, আমাকে কিছু করবানা, ভালোই ভালোই চলে যাও, আমার হাতে কুড়াল আছে কোব দিবো কিন্তু।

জ্বিন : আমাকে মারতে পারবা নাকি আমি অদৃশ্য হয়ে যাবো। এখান থেকে চলে যাও।

জান্নাত : না জাবোনা ।
জ্বিন : ঘ্যাড় ম*টকাবো কিন্তু।
জান্নাত: না, ঠিক আছে চলে যাচ্ছি।

কথাটা বলে দৌড় দিতে যাবেন জান্নাত তখনি জ্বিনটা জান্নাত ডাক দিয়ে বললেন।

জ্বিন : আচ্ছা একটা কথা বলো রাতের বেলা বাগানে কেনো আসছো গাছ কাঁ*টতে।

জান্নাত: ফোন কিনবো তাই। 😁
জ্বিন : মানে।?
জান্নাত: আর বলোনা। মা বাবাকে এত করে বলছি, ফোন কিনে দাও দিচ্ছেনা। তাই গাছ কা*টতে আসছি গাছ কে*টে বিক্রি করে ফোন কিনবো।

জ্বিন : তাই নাকি, তোমার মাথায় তো সমস্যা আছে। গাছ কাটবা ভালো কথা। অন্য গাছ কাটো আমি এই কাঁঠাল গাছে থাকি এই গাছটা কেটোনা।

জান্নাত: অন্য গাছ গুলা তো ছোট আমার এটাই লাগবে।
জ্বিন : না না এটা কাটবানা।
জান্নাত :তাহলে টাকা কোথায় পাবো।

জ্বিন : কত টাকা লাগবে তোমার।
জান্নাত: বিশ পঁচিশ হাজার হলে হবে আপাতত।

জ্বিন : তাই, দাঁড়াও একটা বুদ্ধি বের করি। কি করা যায় কি করা যায়..... পাইছি বুদ্ধি পাইছি। তোমাদের গ্রামে এমন কেউ কি আছে যিনি দুষ্ট মানুষকে দেখতে পারেনা মানুষের ক্ষ*তি করে।

জান্নাত: হ্যাঁ৷ আছে তো খলিল চাচা লোকটা খুব খা*রাপ, মানুষের সাথে খা*রাপ ব্যাবহার করে, আরো কত কি।

জ্বিন : ওনার ছেলে মেয়ে আছে।
জান্নাত: হ্যাঁ আছে তো এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলেটা তো আমাকে লাইন মা*রতো আমি পাত্তা দেইনি।

জ্বিন : শোনো, তোমার ঐ খলিল চাচার মেয়েকে কাল আমি ভর করবো৷ আমি মেয়েটার শরীলে ঢুকে আবল তাবল কথা বলবো। আর তুমি কবিরাজ সেজে ওনার বাড়িতে যাবা গিয়ে ওনার মেয়েটাকে সুস্থ করে বিশ পঁচিশ হাজার টাকা পাবা, এতে হবে তো।

জান্নাত: আরে বাহ, মানুষদের মত জ্বিনদের মাথায় শয়*তানি বুদ্ধি আছে দেখি।

জ্বিন : কি বললে।
জান্নাত: না কিছুনা। কাল কখন জাবো।
জ্বিন : সন্ধায়।

জ্বিনের কথায় রাজি হয়ে জান্নাত বাড়িতে চলে আসলেন। আর কথামত পরেরদিন সন্ধার দিকে জান্নাত খলিল চাঁচাদের বাড়িতে আসলেন।

জান্নাত খলিল চাচার বাড়িতে আসায় খলিল চাচা বললেন।

খলিল চাচা : তুমি, সন্ধা বেলা এখানে কি করছো।
জান্নাত: কিছুনা চাচা, এমনি হাঁটতে হাঁটতে বেড়াতে আসলাম।

খলিল চাচা : বেড়াতে আসছো নাকি চুরি করার ধা*ন্দা।
জান্নাত: না চাচা কি যে বলেন। আচ্ছা চাচা আপনার মেয়ে ওমন করছে কেনো। ওকে ওভাবে বেঁ*ধে রাখছেন কেনো।

খলিল চাচা : আর বলোনা মা ওকে মনে হয় ভূতে ধরছে৷ কি সব আবল তাবল বলছে, ছুটাছুটি করছে তাই বেঁ*ধে রাখছি৷ এখন আমি কবিরাজ ডাকতে যাচ্ছি।

জান্নাত: আরে চাচা কবিরাজ ডাকতে হবেনা। আমি আছিনা,, আমিতো কবিরাজি পারি আপনি জানেন না বুঝি।

খলিল চাচা : তুমি আবার কবে কবিরাজি শিখলা।
জান্নাত: কবে আবার স্বপ্নে।😁
খলিল চাচা : স্বপ্নে কি কবিরাজি শেখা যায় ফা*জ*লা*মি করো৷
জান্নাত: যায় কিনা একটু পর বুঝতে পারবেন। আপনার মেয়েকে সুস্থ করবো তিরিশ হাজার টাকা লাগবে, রাজি থাকলে বলেন।

খলিল চাচা : এত টাকা, না না এত টাকা দিতে পারবোনা, তবে তুমি যদি আমার মেয়েকে সুস্থ করতে পারো তাহলে তোমাকে বিশ হাজার টাকা দিবো।

জান্নাত: বিশ৷ হাজার, বিশ হাজার টাকায় কি ভালো ফোন হবে...
খলিল চাচা : কিসের ফোন।
জান্নাত: না মানে৷ কিছুনা, ঠিক আছে বিশ হাজারি দিবেন, যান গিয়ে এক গ্লাস পানি নিয়ে আসুন।

জান্নাতের কথায় এক গ্লাস পানি এসে ওকে দেয়া হলো।

তারপর ____

জ্বিনের প্রেম গল্পট শুরু করলাম, গল্পটা কেমন লাগলো জানাবেন, সামনে অনেক কাহিনি থাকবে গল্পটাতে।
পেজে ফলো দিয়ে রাখুন Feelveeツ

অমাবস্যার রাত, রাত ঠিক বারোটা কি একটা হবে। দুজন ছেলে হেঁটে যাচ্ছে কবরস্থানের দিকে। কারণ তাদের নতুন কবর হওয়া, কোন কবর থেক...
12/07/2024

অমাবস্যার রাত, রাত ঠিক বারোটা কি একটা হবে। দুজন ছেলে হেঁটে যাচ্ছে কবরস্থানের দিকে। কারণ তাদের নতুন কবর হওয়া, কোন কবর থেকে সেই লা*শের মাথা কেঁ*টে নিয়ে আসতে হবে। 😳

আপনারা হয়তো ভাবছেন রাতের বেলা ছেলে দুটো কবরস্থানে লাশের মাথা কাঁটতে আসছে কেন৷

শোনেন তাহলে।

এই ছেলে দুটো খুব ভালো বন্ধু। পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে খাপ খাওয়াতে না পেরে দুজনে বেঁচে নেয় খুব অন্ধকার একটা জিবন। দুজনের মাথায় আসে, জ্বীন বস করার নেশা।

জ্বীন বস করার নেশা ও কবিরাজি শিখতে দুজনে একজন কবিরাজের কাছে চলে যান।

সেই কবিরাজের কাছে যাবার পর। অনেক অনুরোধ করতে থাকেন কবিরাজকে, কবিরাজ যেনো তাঁদেরকে তার শিষ্য বানায়। তাঁদেরকেও যেনো কবিরাজি শেখানো হয়।

ছেলে দুটোর অনেক অনুরোধে কবিরাজ তাঁদেরকে কবিরাজি শেখাতে রাজি হন কিন্তু খুব কঠিন সর্ত তাঁদের দেয়া হয়৷

তিনটা সর্তের মধ্যে প্রথম যে সর্ত ছিলো সেটাই হলো আমাবস্যার রাতে কোন এক কবরস্থান থেকে লা*শের মাথা কেঁ*টে এনে কবিরাজকে দিতে হবে। কবিরাজের দেয়া প্রথম সর্ত পালন করতে আমাবস্যার রাতে কবরস্থানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, এই দুই বন্ধু , এদের একজনের নাম, শাহাদাৎ, আরেকজনের নাম জয়নাল।

আমাবস্যার রাত, গ্রামের রাস্তা একদম ফাঁকা, একটা গা ছমছম পরিবেশ শাহাদাৎ ও জয়নাল দুজনে হেঁটে চলেছে কবরস্থানে দিকে।

এরা দুজন যখন হেঁটে কবরস্থানের পাশে কাছে চলে আসে ঠিক তখনি পিছন থেকে একটা আওয়াজ ভেসে আসে। এখান থেকে চলে যা, বাঁচতে চাইলে চলে যা।

পিছন থেকে এমন আওয়াজ পেয়ে, শাহাদাৎ ও জয়নাল দুজনে পিছনে ঘুরে তাকায়, কিন্তু পিছনে তে কেউ নেই, তাহলে আওয়াজটা আসলো কোথা থেকে৷

পিছনে কাউকে না দেখে দুজনে কবরস্থানের কাছে চলে আসে, ও দেয়াল টপকে কবরস্থানের ভিতরে প্রবেশ করে।

কবরস্থানে ঢুকে দুজনে খুজতে থাকে, নতুন কবর মানে, কয়েকদিনের মধ্যে মারা গেছে এমন একটা কবর।

এমন একটা কবর দুজনে খুঁজতে থাকে, খুঁজতে খুঁজতে এক সময় তাঁরা একটা নতুন কবর পেয়ে জান।

নতুন কবরটা পাওয়ায়, শাহাদাৎ ও জয়নাল কবর থেকে মাটি সরাতে থাকে।

এদিকে মাঝে মধ্যে এদিক সেদিক তাকিয়েও দেখে কেউ আসছে কিনা৷

যাইহোক কবরের মাটি সরাতে সরাতে এক সময় বাঁশ বের করেন আর বাঁশ গুলা সরাতে দুজনে দেখতে পায় কবরে একটা লাশ রাখা, একজন বৃদ্ধের লাশ।

লাশটা দেখে, জয়নাল শাহাদাৎকে বলেন। এই শাহাদাৎ যা নিয়ে যা আর লাশের মাথাটা কেটে নিয়ে আয়।

জয়নালের কথায় শাহাদাৎ বলে, আমার তো ভয় করছে রে, তুই নাম কবরে আর মাথাটা কেঁ*টে নিয়ে আয়।

শাহাদাতের কথায় জয়নাল রাগ করে বলেন, ভয় নিয়ে কাজ করলে কি কবিরাজি শেখানো যাবো, দে হাতিয়ারটা আমাকে দে আমি লা*শের মাথাটা কে*টে নিয়ে আসি, তুই উপরে থেকে দেখ কেউ আসে কিনা।

কথাটা বলে জয়নাল নেমে যায় কবরের ভিতরে, জয়নাল যখন কবরে নামে, উপরে থেকে শাহাদাৎ তখন দেখতে পান, চার থেকে পাঁচটা শেয়াল ওদের দিকে এগিয়ে আসছে।

এই দেখে শাহাদাৎ বলেন, জয়নাল এই জয়নাল ওই দেখ আমাদের দিকে কয়েকটা শেয়াল এগিয়ে আসছে।

ওদিকে কবরের ভিতর থেকে জয়নাল বললেন, চুপ করে থাক তো শেয়াল আবার এমন কি একটা লাঠি দিয়ে ভয় দেখা পালিয়ে যাবে।

জয়নালের কথায় শাহাদাৎ চুপ করে ঐ শেয়াল গুলোর দিকে তাকিয়ে আছে, এদিকে শেয়াল গুলো আস্তে আস্তে কিছুটা কাছে আসায় শাহাদাৎ দেখলেন শেয়াল গুলো সাধারণ শেয়ালের থেকে অনেক বড়, শেয়াল গুলোর চোখ আগুনের মত জলজল করছে দাঁত গুলো অনেক বড় বড় ও ছুচালো।

এমন অদ্ভুত রকমের শেয়াল দেখে শাহাদাৎ ভয়ে জয়নালকে বলে জয়নাল একবার উপরে তাঁকা আমার মনে হয় এগুলা সাধারণ কোন শেয়াল নারে।

শাহাদাতের কথায় জয়নাল কবর থেকে উপরে তাকিয়ে ও নিজে দেখেও বুঝতে পারে আসলেই এগুলা সাধারণ কোন শেয়াল না।

বিষয়টা বুঝতে পেরে জয়নাল বললেন, শাহাদাৎ কি করবো।
জয়নালের কথায় শাহাদাৎ বললেন, চল পালাতে আগে জিবন বাচাঁই।

কথাটা বলে দুজনে পালাতে যাবে, তখন শুরু হয় ভয়ংকর একটা ঘটনা, পালানোর জন্য জয়নাল কবর থেকে উঠতে যাবে, তখনি কবরের ভিতর থেকে কে যেনো জয়নালের পা টেনে ধরে।

জয়নালের পা টেনে ধরায় জয়নাল ভয়ে চিৎকার করতে থাকে৷ জয়নালের এমন অবস্থায় উপর থেকে শাহাদাৎ জয়নালের হাত ধরে টানতে থাকে।

কবরের ভিতরে থাকা অবয়বটা জয়নালের পা কোনভাবে ছাড়ছেনা। এদিকে উপরে ঐ হিংস্র ভয়ংকর শেয়াল গুলো এগিয়ে আসতে থাকে তাঁদের দিকে।

তারপর _____
শাহাদাৎ ও জয়নালের সাথে কি ঘটে সেটা জানতে পারবেন পরের পর্বে।

গল্পটা কেউ কপি করলে লেখকের নাম কাটবেন না।

গল্পটা সবাই শেয়ার করে দিন। এটা খুব রহস্যময় ভয়ংকর গল্প।

গল্প জ্বীনের প্রতিসোধ
পর্ব : ০১
#লেখক__মোঃ__বেলাল

ভালো লাগলে পেজে ফলো দিয়ে রাখেন Feelveeツ

🤣 ক্লাসে ম্যাডাম ঢুকেই বললো,অভি ,,, তুই নাকি রিয়াকেপ্রেমপত্র দিছিস! রিয়া তোর প্রেমপত্র পড়ে অ’জ্ঞা’ন হয়ে গেছে।❞🥹🐸ম্যাডামে...
12/07/2024

🤣 ক্লাসে ম্যাডাম ঢুকেই বললো,অভি ,,, তুই নাকি রিয়াকে
প্রেমপত্র দিছিস! রিয়া তোর প্রেমপত্র পড়ে অ’জ্ঞা’ন হয়ে গেছে।❞🥹🐸

ম্যাডামের কথা শুনে অভির কলিজা শুকিয়ে গেলো। রিয়া ম্যাডামের একমাত্র মেয়ে। ডাইনী মায়ের একমাত্র আদরের সন্তান।🥺

ম্যাডাম আবার বললো,❝কিরে তুই উত্তর দিচ্ছিস না কেন??❞😤🙄

অভি : ভয়ে আমার পায়ে কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে গেলো। যেকোনো সময় প্যান্ট নষ্ট করে ফেলার মতোন অবস্থা। জীবনে কখনো ম্যাডামের ক্লাসে পড়া দিয়েছি বলে মনে পড়ে না। ম্যাডাম এমনিতেই আমাকে দেখতে পারে না। তার উপর তার মেয়েকে প্রেমপত্র দিয়েছি, সেটা পড়ে বেচারি অজ্ঞান। ম্যাডাম আমার অবস্থা আজ কি করবে সেটা বুঝার বাকি রইলো না। মনে মনে বিপদের দোয়া পড়ছি আর নিজের বুকে ফুঁ দিচ্ছি। আল্লাহ এবারের মতন আমাকে বাঁচাও এরপর থেকে রিয়াকে নিজের বোনের চোখে দেখবো।

ম্যাডাম আস্তে আস্তে এগিয়ে এলো আমার দিকে। ক্লাসের
সবাই সার্কাস দেখার অপেক্ষায় আমার দিকে তাকিয়ে
আছে। ম্যাডাম আমার কাছে এসে চিঠিটা আমার হাতে
দিয়ে বললো,❝পড়ে শোনা।❞

অভি: ম্যাডামের কথা শুনে এবার গলা পর্যন্ত শুকিয়ে কাঠ। আমি লজ্জায় নিচের দিকে তাকিয়ে আছি।
ম্যাডার তার ডাইনী কণ্ঠে চিৎকার করে উঠে বললো,
❞এক্ষণ পড়ে শোনা বলছি।❞

অভি: আমি চিঠি হাতে নিয়ে পড়া শুরু করলাম।
কলিজার বোঁটা রিয়া,
কেমন আছো তুমি? জানি তুমি ভালো নেই। তোমার ডাইনী মা ৪৫ মিনিটের ক্লাসে আমাদের যে অবস্থা করে!
আল্লাহ জানে সারাদিন তোমার উপর ঐ ডাইনীটা কতো নির্যাতন চালায়!! তুমি বললে আমি উনার বিরুদ্ধে মামলা
করবো। প্রথমদিন তোমাকে দেখেই আমার বুক কেঁপে উঠেছিলো। সেই কাঁপুনিতে বাংলাদেশ ও মায়ানমারের কিছু
অংশ কেঁপে উঠে। অথচ মানুষজন বলে সেটা নাকি ভূমিকম্পের কারণে।
কাউকে বিশ্বাস করাতেই পারিনি ওটা আমারই বুকের
ভূমিকম্প।
তুমি জানো সারাদিন শুধু আমি তোমার কথা ভাবি। এতো
ভাবনা যদি আমি গণিতের প্রতি দিতাম তাহলে আইনস্টাইনের মতোন আমারও পকেটে দুই চারটা নোবেল
থাকতো। কিন্তু দেখো আমি নোবেলের কথা চিন্তা না করে শুধু তোমার কথা চিন্তা করি। কিন্তু তোমার ডাইনী মায়ের জন্য চিন্তাটাও ঠিকমতন করতে পারি না। হঠাৎ করে তোমার মা আমার চিন্তার মধ্যে এসে আমাকে লাঠিপেটা
করে আর বলে,❝ঐ তুই আমার মেয়েকে নিয়ে চিন্তা করিস
কেন?❞
সেইদিন স্বপ্নে দেখি তোমাকে নিয়ে চাঁদে যাচ্ছি হানিমুন করতে। রকেটে আমি আর তুমি লুকোচুরি খেলছি। এরমধ্যে কোথা থেকে যেনো তোমার মা এসে রকেটের ইঞ্জিন বন্ধ করে দিয়ে বলে,❞এবার খেলা হবে।❞
বিশ্বাস করো রিয়া, তোমার কথা মনে হলেই এই হৃদয়ের
মধ্যে এনার্জি বাল্ব জ্বলে উঠে। তুমি আবার ভেবো না আমি
৩০০ টাকার এনার্জি বাল্ব ১০০ টাকায় কিনেছি শুধুমাত্র
কোম্পানির প্রচারের জন্য। আমি ফিলিপ্স বাল্বের কথা বলেছি। যা দিবে তোমাকে শতভাগ আলো ও দীর্ঘদিনের গ্যারান্টি।
রিয়া বিশ্বাস করো এই মনে...!!❞
হঠাৎ ধপাস করে কিছু পরে যাওয়ার শব্দ পেলাম। সামনে তাকিয়ে দেখি ম্যাডাম অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেছে। সবাই মিলে দৌড়াদৌড়ি করে ম্যাডামকে তুলে ডাক্তার
ডাকতে গেলাম।
ম্যাডামের জ্ঞান ফিরলে প্রিন্সিপ্যাল ম্যাডাম আমাকে
ডেকে পাঠালেন। উনি বললেন,❞তুমি নাকি ম্যাডামের
মেয়ে রিয়াকে চিঠি দিয়েছো?? কি ছিলো সেই চিঠিতে??
দেখি চিঠিটা আমাকে দেও।❞

অভি: আমি ভয়ে ভয়ে প্রিন্সিপ্যাল ম্যাডাম কে বললাম,❝আগে এখানে ডাক্তারকে ডাক দেন ম্যাডাম।❞😁🤣🤣🤣

😍অনেক কষ্ট করে 💝
আপনাদের সবার জন্য গল্প লেখা হয়
আপনাদের সবার কাছে সুধু একটাই চাওয়া একটু সাপোর্ট আর পেজটা ফলো করা না থাকলে ফলো
করবেন এটা রিকুয়েস্ট প্লিজ 🤌 Feelveeツ󱢏

(পেট ব্যথা হয়ে গেছে হাসতে হাসতে) 🤣😆🤣😅😀😃ছোটবেলা থেকে আমি শাবানার অনেক বড় ফ্যান। আমি সবসময় চাইতাম জীবনটা তার মত হোক। কিন্ত...
12/07/2024

(পেট ব্যথা হয়ে গেছে হাসতে হাসতে) 🤣😆🤣😅😀😃

ছোটবেলা থেকে আমি শাবানার অনেক বড় ফ্যান। আমি সবসময় চাইতাম জীবনটা তার মত হোক। কিন্তু জীবনে প্রেম না আসায় অমর প্রেমের দিকটা জীবন থেকে হারিয়ে গেলো। সেইটা বড় কথা নয়। জীবনে শাবানা হওয়ার চান্স আসবে।

বলতে বলতে একদিন আমাদের বাসায় শাবানা হবার সুযোগটা আসলো।আসলে বিয়ের প্রস্তাব আসলো। বাসায় উনারা আসলেন আমাকে দেখতে। যথারীতি আমি চায়ের ট্রে নিয়ে হাজির। একদম শাবানার মত সেজেছিলাম । উনারা আমাকে পছন্দ করলেন।
বিয়েটা আমাদের হয়ে গেলো। বিয়ের দিন শশুড় বাড়ি যাবার সময় খুব কাঁদলাম আর ছোট ভাইটাকে বললাম ,
- আমি আসবো ভাই কাঁদিস না
- কে কাঁদতেছে। এ তুই যা তোহ। মুসিবত কমুক।
আসলে আমি চেয়েছিলাম আমার ভাই বুবু বলে কান্না করে আমাকে জড়িয়ে ধরুক আর আমিও জড়িয়ে ধরে শাবানার মত বলবো ওকে ছাড়া কখনো আমি থাকিনি কিন্তু সে ইচ্ছার মুখে বোমা মারলো আমার ভাই।

এদিকে ও বাড়িতে পৌছাবার পর আমাকে নিয়ে সবার কত মাতামাতি অথচ আমাকে কেউ মুখ ঝামটা দেয়নি ।এজন্য আমি বিশাল ব্যথিত ছিলাম কেননা শাবানাকে সবাই মুখ ঝামটা দিতো শশুড়বাড়িতে। মুখঝামটা দিলেই না বুকের ভেতর ভয় হাহাকার করে উঠবে। তারপর ওভাবে ভয় নিয়ে সংসার করবো কিন্তু উনারা তেমন না।

বিশাল হতাশা নিয়ে ভাবছিলাম এখনো কেনো আমার শাশুড়ি এসে আমার গহনা নিলেন না ।উনি গহনা না নিলে আমি ডায়লগ দিবো কিভাবে? তাই আমি নিজে সব গুছিয়ে চলে গেলাম ।
- মা আসবো ?
- হ্যা মা আসো আসো।
- এইযে মা গহনা। আমার কাছে আমার স্বামিই সবচেয়ে বড় গহনা। এ ছাড়া আমি কিচ্ছু চাইনা।

আমার শাশুড়িকে দেখে মনে হলো উনি জ্বিন দেখছেন।আমি সেই জ্বিন। আধাঘণ্টা ধরে মা আমাকে বুঝাতেই পারলেন না যে গহনা উনার লাগবেনা।

গহনা দিয়ে এসে রুমের দিকে গেলাম।রুমে ওদিকে গিয়ে দেখি আমার স্বামী আমার অপেক্ষায় বসে আছেন ।
- আসসালামু আলাইকুম
- ওয়ালাইকুম আসসালাম। কোথায় গিয়েছিলে ?
- মায়ের কাছে। সব গহনা দিতে। আমি বলেছি আমার কাছে আমার স্বামীই বড় গহনা।
এ কথা শুনে আমার স্বামী কাঁদোকাঁদো হয়ে গেলেন। আমি বললাম,
- কাঁদবেন না। আপনি আমার স্বামী। আপনার পায়ের নিচে আমার বেহেশত
- কিহ? কিসব কথাবার্তা । এগুলা ভুল কথা। এইসব ফালতু কথা
- ছি এভাবে বলবেন না। ছোটবেলা থেকে দেখে বড় হয়েছি। শাবানা এটাই বলেছে। অবশ্যই বেহেশত আছে। আপনি আমাকে ভালোবাসেন না তাইনা ?এজন্য এসব বলছেন।
- না না তা হবে কেনো ? আমি বাসি। আসলে অনেক দ্রুত বিয়ে হয়ে গেলো তোহ তাই তোমাকে বলতে পারিনি
- আমিও আপনাকে ভালোবাসি
- সত্যি?
-সত্যি

উনি সত্যি বলে যেই আমাকে বুকে টেনে নিয়েছেন সেই আমি উনাকে ধাক্কা দিয়ে ফোনে শাবানার গান বাজিয়ে নাচা শুরু করলাম। আমি সিনেমায় দেখেছি স্বামীকে ভালোবাসি বলবার পর শাবানা তার স্বামীকে নিয়ে খুব নাচে। আমার স্বামী বোধহয় আমাকে ভালোবাসেনা নাহলে না নেচে এভাবে বেকুবের মত আমার দিকে তাকিয়ে থাকবে কেনো ?

এদিকে বাইরের থেকে মা এলোপাথাড়ি দরজা গুতাচ্ছেন আর বলছেন, " খোকা আয়তুল কুরসি পড়।বউমাকে জ্বিনে ধরেছে।

পেজটি ফলো করে রাখুন Feelveeツ

বাড়িটি ভাড়া দেওয়া হবে 🙃চলতি মাস অথবা সামনের মাস থেকেবাড়ি ভাড়া হবে।দুই রুম এক ডাইনিং এক কবরস্থান🧛‍♀️🧟‍♂️🧟‍♂️রাতে ছাদের ...
12/07/2024

বাড়িটি ভাড়া দেওয়া হবে 🙃
চলতি মাস অথবা সামনের মাস থেকে
বাড়ি ভাড়া হবে।
দুই রুম এক ডাইনিং এক কবরস্থান🧛‍♀️🧟‍♂️🧟‍♂️
রাতে ছাদের উপর থেকে এক্সট্রা গান পায়ের নূপুরের শব্দ শোনা যাবে... 🙂
বাড়ির পাশে একটি বট গাছ আছে চাইলে পিকনিক করতে পারেন একা বা ফ্যামিলি নিয়ে

ভাড়া : বেঁচে থাকলে দেবেন🙂

Address

Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Feelveeツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Feelveeツ:

Share