কাব্য নং ১২১

কাব্য নং ১২১ আমি খ্যাতির পিছনে ছুটতে গিয়ে ভালোবাসা হারিয়ে ফেলেছি!
—এডমন্ড গুজ (ইংরেজ কবি)💔🙂

14/12/2024

হেলাল হাফিজ শান্তি পায়নি জীবনে। হেলেন কি পেয়েছিল?

স্কুল জীবনে হেলেনের প্রেমে পড়ে হেলাল হাফিজ। দুজনে চুটিয়ে প্রেম করে । কিন্তু বিয়ে হয়নি। দারোগা পিতা হেলেনের ক্ষুদ্র স্কুল শিক্ষকের ছেলের সাথে বিবাহ দিতে রাজী হয়নি। হেলেনের বিয়ে হয় এক বিখ্যাত সিনেমা হলের মালিকের সাথে।

রাগে অভিমানে হেলাল হাফিজ ২ সপ্তাহ খায়নি কিছু। কারও সাথে কথা বলেনি। হেলেন তার জীবনে এত প্রভাব ফেলে যে হেলেনকে নিয়ে গোটাশুদ্ধ বই লিখেন।

কিন্তু হেলেনের কী হয়?

না, হেলেন স্বার্থপরের মত ভালোভাবে বাচতে পারেনি। বেচারি। হেলেনের জামাই অনেক বইয়ের সাথে বইমেলা থেকে যে জলে আগুন জ্বলেও কিনে নেয়। হেলেন বইটা পড়ে দেখে গোটা বইয়ে শুধু সে।

হেলেন নিজেকে ধরে রাখতে পারেনি। বদ্ধ উন্মাদ হয়ে যায় হেলালের অভিশাপে। হেলাল হাফিজ কি চেয়েছিল সেটা?

নাহ, শেষ বয়সে আসার পরও হেলেনের নাম শুনলে হেলাল হাফিজ বাচ্চা শিশুর মত নাকি কাদতেন। এমনটাই উঠে এসেছেন আখতারুজ্জামান আজাদের সাক্ষাতকারে।

কাওকে হয়ত এতটা ভালোবাসতে নেই যে দ্রোহে নিজের ভালোবাসার মানুষটাই পাগল হয়ে যায়।

প্রেমের আগুনে হেলাল হাফিজ পুড়েছেন। নি:সংগ জীবন কাটিয়েছেন। উনাকে যদি জিজ্ঞেস করা হতো , আপনি বিয়ে করছেন না কেন?

উনি নাকি হালকা হেসে বলতেন, কেউ আমাকে বিয়ে করেনি।

উনার পরিবার থেকে কারও প্রস্তাব আসলে উনি নাকি বলতেন, মেয়েটা আমার মায়ের মত।

অবশেষে পরিবারের চাপ কমাতে থাকা শুরু করেন মেসে। ভিন্ন নামে। ভিন্ন পরিচয়ে। কাওকে হেলেনের জায়গা দিতে পারেনি হেলাল হাফিজ। নিজেও সুখের দেখা পায়নি। হেলেনের ও সুখ হয়নি।

শাহবাগের সুপার হোস্টেলের একটা ঘরে একা থাকতেন কবি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ওয়াশরুমের দরজা খুলে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রায় ৩০ মিনিট চেষ্টার পর দুপুর সোয়া ২টার দিকে ওয়াশরুমের দরজা ভেঙে খোলা হয়। পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন তিনি, হয়েছিলেন রক্তাক্ত।

এরপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (BSMMU) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

20/11/2024

Free Minded থাকাটা বেশি Important..!

কার সাথে তোমায় বেশি মানায়। কার পাশে দাঁড়ালে তোমার Height match হয়। সেটা Important নয়।

কিন্তু কার সাথে থাকলে তুমি ফ্রী মাইন্ডে থাকতে পারো, হাসিখুশি থাকো, যার সামনে ম্যাচিউরিটি মেইনটেইন করতে হয়না, দুষ্টুমি বা পাগলামি করলে অপ'মা'নিত হতে হয়না সেটাই Important আর লাইফে এটাই বড্ড প্রয়োজন.!!

14/10/2024

একটা সময় আপনি সত্যিই অনুভব করতে পারবেন, যে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে সে আসলে ভালোর জন্যই গেছে। কারন আপনাকে পাওয়ার যোগ্যতা তার ছিলো না।
হিমাংশুর সাথে যখন নেহার বিচ্ছেদ হয় তখন এক রিয়েলিটি শো তে এসে নেহা ভীষণ কান্না করেছিলো। তখন অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি তাকে বলে, "সেলিব্রিটিদের সব সময় একটা কথা মাথায় রাখতে হয়, তাদের এতো সহজে ভেঙ্গে পড়তে হয় না।"

ঠিক তাই। তাদের সবার সামনে হয়তো ভালো থাকার অভিনয় করতে হয় কিন্তু দিনশেষে তারাও কাঁদে। সেলিব্রিটি হোক আর যাই হোক দিনশেষে সেও একটা সাধারণ মেয়ের মতোই। তারও কষ্ট হয়, তারও মন ভাঙ্গে।

কিন্তু ঠিক সময় কেউ একজন এসে তার ক্ষতটা ঠিক সারিয়ে দিয়েছে। সবাই প্রতারক হয় না, সবাই মন ভাঙ্গে না। বরং ভাঙ্গা মনটাকে ভালোবাসা দিয়ে জোড়া লাগিয়ে তাতে আবার প্রান ফিরিয়ে আনে।🖤

11/10/2024

মেয়েদের অনুমান শক্তি খুব প্রখর। কোনো পুরুষ যদি তাকে ভালোবাসে তবে সে খুব সহজেই তা বুঝতে পারে। কোনো পুরুষ যদি তাকে মিথ্যা বলে, সেটাও অনেক টাই অনুমান করে নিতে পারে। মেয়েরা সবকিছু বুঝেও বেশিরভাগ সময়েই কিছু না বুঝার ভান করে থাকে কেবল সম্পর্ক টা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে।❤️

Happy birthday dear অপরিচিতা 💚Wish you a many happy returns of the day 🤗you are wonderful person 💗I hope your special da...
26/09/2024

Happy birthday dear অপরিচিতা 💚
Wish you a many happy returns of the day 🤗you are wonderful person 💗
I hope your special day is the beginning may all your dreams come true today and always be happy
Don't be sad🥺
I wish you will always be happy 😓💜🌸

28/11/2023

নভেম্বরের বিকালের রোদটুকু মায়ের আদর মেশানো কোলের মতো আরামদায়ক। দুপুরের খাওয়া দাওয়া শেষে ক্লান্ত অবসন্ন উঠোনটায় বসলে রোদটা যখন সমস্ত শরীর ছুঁইয়ে দেয়, তখন মায়ের কোলের উষ্ণতার মতো আনন্দ অনুভব হয়। হালকা ঝিমুনি আসে চোখে। ইচ্ছে করে একটা পাটি বিছিয়ে জিরিয়ে নেই গোটা বিকেল।
এ নি'ষ্ঠু'র শহরে যাদের মায়েরা দূরে থাকে তাদের বলছি-
“তোমরা বিকালের ঝিমিয়ে পড়া রোদে একটু জিরিয়ে নিও।”

- নীল সাহেব./মেঘ

22/11/2023

- আমাদের মনে অনেক সময়ই একটা প্রশ্ন দানাবাঁধে "নারী নাকি পুরুষ শ্রেষ্ঠ?" আসলে এর কোনো উত্তর হয় না। বরং এ প্রশ্ন করাটাও বো'কা'মো!

নারী কিংবা পুরুষ, যে যার জায়গায় থেকেই বেস্ট। একজন সফল চরিত্রবান পুরুষের পেছনে যেমন একজন নারীর অবদান আছে। তেমনি একজন নমনীয় আদর্শে ভরপুর নারীর পেছনেও পুরুষের হাত রয়েছে। কেউ কারোর অবদান অ'স্বীকার করার ক্ষমতা রাখে না। এই জন্যই বেগম রোকেয়া নারী-পুরুষকে গাড়ির চাকার সাথে তুলনা করেছেন।

নারী-পুরুষের একে অপরের প্রতি যে অবদান এটা যারা অ'স্বীকার বা অ'সম্মান করে তারা পেছনের সারির, বি'কৃ'ত মনের। তারা কখনো চরিত্রবান কিংবা আদর্শবান হতে পারে না। সে যোগ্যতাও রাখে না। এরা মনুষ্যত্বহীন মানুষ রূপী প'শু।

আপনি নারী বা পুরুষ যেই হোন না কেনো। আপনার আত্মসম্মান, উত্তম চরিত্র, নিজেকে সংযোত রাখার মনোভাব, নমনীয়তা, কোমল হৃদয় এসবের অধিকারী হওয়ার অনুশীলন করা উচিত। যাতে কোনো আগাছা আপনার সম্মানে কালি লাগাতে না পারে। তারপরও, কখনো যদি নিজেই অনুভব করেন আপনাকে আগাছায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরেছে তখন তাকে উপরে ফেলুন। আর এই যে, আপনি অনুভব করতে পারছেন কখন আপনাকে আগাছাটা পরিষ্কার করতে হবে এই ব্যাপারটাই সুন্দর।

নারী পুরুষের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে ল'ড়াই করার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন শুধু একে অপরের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা। চোখে সংযোত ভাব নিয়ে মাথা উঁচু করে বাঁচা। আর এমন কোনো কাজ না করা যে কাজ নিজের মাথাটাই নিচু করায়।

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

সবাই কিন্তু গ*লা*য় দ*ড়ি দিয়েই আ*ত্ম*হ*ত্যা করে না।
আ*ত্ম*হ*ত্যা করার উপায় সবার আলাদা আলাদা।

কেউ পছন্দের খাবার ছেড়ে দেয়,কেউ কথা বলা ছেড়ে দেয়,কেউ বিশ্বাস করা ছেড়ে দেয়,কেউ গান গাওয়া ছেড়ে দেয়,কেউ ছবি তোলা,ছবি আঁকা,কেউ লেখা,কেউ স্বপ্ন দেখা,কেউ ভালোবাসা, কেউ কেউ ভালোবাসা স্বীকার করা ছেড়ে দেয়! 🙂

অপ্রকাশিত 💜🥀
নম্রিতা 💚মেঘ
সুন্দর সুন্দর গল্প পড়তে আমাদের এই পেইজে লাইক করে পাশে থাকবেন

22/11/2023

- একদিন তুমি সব কিছু সহ্য করা শিখে যাবে। অনেকটা পাল্টাবে তুমি!

যা আজ ভেবে ক'ষ্ট পাচ্ছো তা ভেবেই একটা সময় খুব করে হাসবে। যা আজ করতে ভয় পাচ্ছো সেটাই একদিন প্রিয় হয়ে যাবে।

দ্বিধাদ্বন্দ্বে না ভুগে ঠিকই তুমি সাহসী হয়ে উঠবে। ভালো থাকার প্রশ্নে মুখের উপর জবাব দিতে জানবে। বুঝবে অনেক কিছু যা আগেই বোঝা উচিত ছিলো।

একদিন সত্যি তুমি বদলে যাবে। নিজের জন্য, নিজের সুখের জন্য, নিজের ভালো থাকাকে দুহাত ভরে আগলে রাখার জন্য। শুধু একটুখানি ধৈর্য নিয়ে এই সময়টা পার করো, দিগন্ত বিস্তৃত সূর্যোদয় তোমার জন্য অপেক্ষায়৷

বিশ্বাস করো তুমিই পারবেই!

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

– নীলাঞ্জনা 🤍

– একটা গান ছিল ,, সেই প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা ,, হ্যা এখনও সেই প্রথম বারের মতোই সুন্দর আছো তুমি 😌 ,,সেই ঘন কালো চুল ... কপালের সেই টিপ এখনো যেনো সেই প্রথম বারের মত 💟 আসলেই প্রেম যে কখন কার জীবনে চলে আসে তা নিতান্তই অনিশ্চিত !?

– আজ আবারও যেনো সেই প্রথম বারের মত প্রেমে পড়লাম তোমার 😌🖤 ,, সেই নীল শাড়ি ,, খোঁপায় সেই বেলি ফুল 🤍 আর সেই কপালের টিপ .... আর সেই মায়া মাখানো হাসি 🌷,,

– আজও যেনো সময়টা থেমে আছে ,, তুমি হয়তো অপেক্ষা করছো তোমার সেই প্রিয় মানুষটির জন্য 💝 আসলেই দিনশেষে তোমাকে যে পেয়েছে ,, সে আসলেই ভাগ্যবান 😌 তোমাকে হয়তো কখনো বলা হয়নি কিন্তু আমি আজও সেই প্রথম বারের মত তোমাকেই ভালোবাসি 🤍🌸,, সুখে থাকো প্রিয় ,,

✍️ _ নীলাঞ্জনা💚 মেঘ

22/11/2023

শৈশবটা হারিয়ে গেছে সেই কবে! এতোটাই দূরে যে, স্মৃতির অতল গহ্বরে ডুব দিয়েও তার দেখা পাওয়া বড়ই শক্ত। তবুও আমরা নিজেকে ভালো রাখতে ছুটে যেতে যাই সেখানে, যেখানে ছিলো রামধনুর মতোন সাতরঙা সুখ। ছিলো সবুজ সজিব ভালোবাসা। আরো ছিলো খাবার রেষারেষির পরে কান্নাকাটি শেষে আবার হাত ধরে একই সাথে ঘরে ফেরা।

আজও মাঝে মাঝে মনে পড়ে সেই বন্ধুদের যারা একটা সময়ের পুরোটাই জুড়ে ছিলো। ছিলো দিনের শুরু থেকে দিনের প্রায় শেষটা অব্ধি। যেমন করে থাকে, নিয়ম করা ঔষধেরা। আজ কোথায় আছে তারা? কেমন আছে?

কেমনই বা আছে সেই বন্ধুটা যেই বন্ধুটার সাথে চুপিচুপি ক্লাস ফাঁকি দিয়ে খেয়েছি ঝালমুড়ি, হাওয়াই মিঠাই, টকঝাল সেই আমের আচার? ‘ও’ কেমন আছে, যার সাথে রোজ বেঞ্চে বসা নিয়ে কাড়াকাড়ি হতো?

জানি না ঠিক, কে কেমন আছে! কথা হয় না, দেখা হয় না, হয় না আর হাসাহাসি। এখন শুধু যেটুকু আছে তা কেবলই, প্রায় ফুরিয়ে যাওয়া স্মৃতি!

- মেঘ

22/11/2023

- মাঝে মধ্যে মনে হয়, হয়তো সত্যি'ই বড় হয়ে গেছি! আগে কেমন সামান্য হোঁ'চটেই কেঁদে দিতাম। মায়ের আঁচল কেঁ'দেকে'টে করতাম একাকার। অথচ এখন, হৃদয় ভা'ঙার আ'র্তনাদও কেমন নিজের ভেতর চাপিয়ে রাখতে শিখেছি। কেমন চোখের জল আড়াল করার বাহানা দিতে গিয়ে, চোখে কিছু পরার অভিনয়টা রপ্ত করেছি।

এখন কেউ পুরোপুরি ভে'ঙে দিলেও মায়ের কাছে গিয়ে কাঁ'দা হয় না। বলা হয় না য'ন্ত্র'ণাদের। দিব্যি বালিশে মুখ গুছে কেঁ'দে নিতে জানি। রাতে বালিশ চাপা কা'ন্নার শব্দ কারো কানেই পৌঁছায় না। কেউ শুনতেও পায় না হৃদয়ের গভীরে থাকা মলিন চি'ৎকা'র।

বড় হওয়ার সাথে সাথে আমরা যে এ-সব অভিনয় খুব সুন্দরভাবে শিখে যাই। হয়ে উঠি সুকৌশলী একজন বাস্তবিক অর্থে সত্যিকার অভিনেতা। যে তার চরিত্রের অভিনয় সম্পর্কে সর্বদা সচেতন। সজাগ থাকে কখন কোন চিত্রটা কতোটা গভীরভাবে ফুটিয়ে তুলতে হয়।

আমি তো এখন এসবই শিখে গেছি। তবে কি সত্যি বড় হয়ে গেছি মা? আচ্ছা মা, তুমিও কি এমন?

- নীল সাহেব./!🌻🫰মেঘ

22/11/2023

আমার কেন জানি তোমার সামনেই হাসতে ভাল্লাগে। তোমারে নিয়া ভাবতে ভাল্লাগে, এই অবসন্ন সূর্য না ওঠা সকালের ঠান্ডা মেজাজের আবহাওয়ায়। কেন জানি তোমারেই সবচে আপন লাগে। আর এজন্য হয়তো আমার সমস্ত কথা জমা রাখা হয় তুমি নামক ব্যক্তিগত ডাকবাক্সে।
এই যে তোমায় ব্যক্তিগত বলছি অবলীলায়। এসব অধিকার তুমি ছাড়া আর কার কাছে পাবো, বলো?

• ব্যক্তিগত ডাকবাক্স


- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে যদি তোমার নিজেকে দেখে
ঠোঁটে তৃপ্তির হাসি ফোটে, তবে সেইটুকুই যথেষ্ট। কার তোমার চাপা গায়ের রঙ নিয়ে স|মস্যা, কার তোমার উচ্চতা নিয়ে খুব মাথাব্য|থা, কার তোমার নাক নিয়ে চিন্তার শেষ নেই, সেইসব গায়ে মেখে নিজের ভালো থাকা নষ্ট করার কোনো দরকার নেই। তাদের কথার হয়তো সোজা জবাব দেবে নয় এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে ময়লার মতো ঝেড়ে ফেলবে।

চেহারা তোমার, নিজেকে নিজের কাছে ভালো লাগাই তোমার জন্য যথেষ্ট। আর কোনো ধর্মে আসেনি, শেষ দিবসে সৌন্দর্যের হিসাব নেয়া হবে। যেইখানে বিধাতা তোমায় এভাবে বানিয়ে খুশি, তবে সাধারণ মানুষদের মতামতে কি'বা আসে যায় বলো? যারা তোমায় নিয়ে কথা বলে না, তাদের দিকেও ভালো করে দেখো তো! খুব রূপবতী কিনা? যাদের নিজস্ব খুঁতের অভাব নেই, সেইসব মানুষেরাই আঙুল তোলায় ভীষণ দক্ষ হয়।

তুমি আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘদলের মতো আদুরে। পাহাড় বেয়ে গড়িয়ে পরা ঝর্ণার জলের মতো স্বচ্ছ। তুমি গভীর সমুদ্রের মতো সুন্দর। যা দেখবার মতো সুন্দর দৃষ্টি সাধারণ আট-দশ মানুষের মাঝে নেই। তাই ভুল করেও তাদের কথায় কান দিও না, হারিয়ে যেও না তাদের সাথে অভিমান করে। তুমি বাঁচবে নিজের জন্য, গুছিয়ে চলবে নিজেকে আনন্দ দিতে, প্রজাপতির মতো ফুরফুরে থাকবে সবসময়। তুমি তোমাতেই অসাধারণ।

অপরাজিতা ❤️‍🩹🌸মেঘ

22/11/2023

আমি ভু'লের ঊর্ধ্বে নই। "সদা সত্যি কথা বলেছি", এ কথা বুকে হাত দিয়ে বলার দুঃ'সাহস আমার অন্তত নেই। এটাও বলতে পারবো না, যে কেউ কখনো আমার জন্য ক'ষ্ট পায় নি। আমি স্বীকার করি, আমি ভু'লে জর্জরিত হওয়া মানুষ।

আমি কখনো নিজের অধিপত্য নিয়ে বড়াই করি না। ঝামেলা পছন্দ করি না, যতোটা সম্ভব এড়িয়ে যাই। আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে ভুলি না। কেউ উপকার করলে তাকে মাথায় তুলে রাখি। প্রিয় মানুষ ধরে রাখতে পছন্দ করি। তবে যারা এই জায়গাটার মর্ম না বুঝে আমায় নিয়ে মি'থ্যে রটায় তাদের প্রচন্ড রকম ঘৃ'ণায় রাখি।

বড্ড ভী'তু আমি, এলোমেলো - একটু কেমনই যেনো, কিন্তু অবুজ নই। আ'ঘা'তের প্রতিত্তোরে নিরবতা ফিরিয়ে দিতে যেমন জানি তেমনি ক'ঠো'রও হতে পারি। আমার ক'ঠো'রতা আমার বিশ্বাসের মতোই মজবুত।

হ্যাঁ এটাই আমি। আর এটাই আমার অহং!

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

আজকাল তোমায় নিয়ে লিখতে গেলে কি যেনো হয়ে যায় আমার। অনেকগুলো শব্দ মাথায় ভর করে মাথাটা ভার করে দেয়। সেই শব্দগুলো যখন খাতায় লিখে ফেলি লোকে তাকে কবিতা বলে। আর আমি বলি দুঃ'খবোধ। যা আমি পেতে চাই নি কখনো।

আচ্ছা অভিমানের বয়স বেড়ে গেলে তারা কি কবিতা হয়ে ধরা দেয়, রাত জাগা কোনো প্রেমিকের হাতে? যার চোখ এখন বর্ষার টইটুম্বুর দিঘি। আর এক ফোঁটা জল, ব্যস! খুব সাবধানে তা গড়িয়ে পড়ে চোখের কার্নিশ ঘেঁষে। তারপর নাকের পাশ দিয়ে গড়িয়ে যেতে যেতে যখন ঠোঁট ছুঁইয়ে দেয়, তখন অল্প বয়ষ্কা প্রেমিকটা নিজেকে সামলাতে পারে না। থুতনি কাঁপিয়ে তার প্রেমিকার দেওয়া অভিযোগের পাহাড় ভা'ঙে। তারপর সে হয়তো আরো কিছুক্ষণ রাত জাগে নতুন কোনো শব্দের লোভে। তখন তার সঙ্গী হয় সকালের জন্য যত্নে রাখা সিগারেটের ধোঁয়া। যাদের একটার পর একটা পুড়িয়ে শেষে অ্যাশট্রের উপর দু’আঙুল দিয়ে চেপে ধরে, শেষ আলোটুকু কেড়ে নেয় সেই অল্প বয়স্কা ছেলেটা। যার আঙুলে, রাত ফুরিয়ে গেলেও সিগারেটের ক'টু গ'ন্ধ লেগে থাকে।

কি আশ্চর্য!
তোমরা রাত জাগা প্রেমিকদের কবি বলো। আর আমি বলি হতভাগা!

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

সময়টা ভালো কাটার কথা ছিলো। কিন্তু কেনো যেনো কিছুতেই ভালো থাকাটা আর হচ্ছে না। এক পাশটা গুছিয়ে উঠে অন্য পাশটায় চোখ রাখতেই দেখি সবটা অগোছালো ছাইয়ের স্তুপ। ক্লান্ত বোধ করছি নাকি থেমে গেছি বুঝতে পারছি না ঠিক।
আলোটা যতো নিভে আসছে নিজেকে ততো ধ্বং'সস্তূপের মতো মনে হচ্ছে।
হয়তো এখানে বেঁচে থাকাটা একটু বেশি কাকতালীয়।

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

22/11/2023

আমি নিজেকে বড্ড বেশি ভালোবাসি!

অন্যের ভালোবাসার পিছনে ছুটতে ছুটতে যখন ক্লান্ত, হাপিয়ে গিয়েছি প্রায়। তখন আমি নিজেকেই নিজের পাশে পেয়েছি। সারারাত অ'শ্রু ভেজা নি'র্ঘুম রাত কাটানোর পরেও যখন কেউ আসে নি ভরসা দেওয়ার জন্য। তখন ভিতর থেকে অন্তর বলে উঠেছিলো “আমি তো আছি!”

ডি'প্রেশনে ভুগতে ভুগতে যখব প্রায় ম'রে যাচ্ছিলাম। বারবারই মনে হয়েছিলো এই জীবন রেখে কি লাভ? তখন ক্ষীন একটা ধ্বনি শুনতে পেয়েছিলাম, “ভে'ঙে পরো না তুমি।” বুঝলাম বাঁচতে হবে।

অতঃপর, এখন কারো ভরসার জন্য তাদের পিছুনে ছুটে ম'রি না। বরং তাদের এড়িয়ে চলি। আমি জানি নিজের থেকে বেশি ভরসা কেউ কখনো দিতেই পারে না। নিজেকে শক্ত করেছি। যে আমিটা হোঁ'চট খেয়ে মুখ থুবড়ে পরে যাওয়ার ভয়ে ঘরকুনো হয়ে ছিলাম আজ সে আমিটা তেপাপ্তর ঘুরে বেড়াতে জানি।

একটুখানি ক'ষ্টেই ইমোশনাল হয়ে কেঁদে দিয়ে চোখ ফোলানো আমিটা আজকাল পাথরের মতো শক্ত হতে দিব্যি শিখেছি। এখন কোনো আ'ঘা'তই আমাকে স্পর্শ করতে পারে না। নিজের প্রতি বিশ্বাস ঠিক জমেই গেছে।

জীবনের প্রত্যেকটা পদেই যে শিখেছি নিজেকে ভালোবাসা এবং ভালো রাখার গল্প। তাই নিজেকেই ভালোবাসি। সবচেয়ে বেশি আপন ভাবি। আমার জন্য যে নিজেই যথেষ্ট।

- নীল সাহেব./!🌻মেঘ

Address

G L Rai
Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কাব্য নং ১২১ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share