Nur Laboratory

Nur Laboratory আপনাকে স্বাগতম
আমার এই পেজটিতে বিজ্ঞানসহ বর্তমান প্রযুক্তিগত
সবকিছুই আলোচনা করা হবে বিস্তারিত ভাবে
(1)

03/06/2025

বউয়ের বিলাইয়ের ব্যাবসা
News18 Bangla BBC Burmese BMW

02/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

02/06/2025

#বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এর থেকে বাঁচতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। নিচে বজ্রপাতের সময় করণীয় বিষয়গুলো উল্লেখ করা হলো:
ঘরে থাকলে:
* যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। টিনের চালা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।
* #বাড়ির জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতরে থাকুন। জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না।
* বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
* বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি যেমন - টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল চার্জার ইত্যাদির প্লাগ খুলে রাখুন ও স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন।
* বজ্রপাতের আভাস পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন।
* ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন, বিশেষ করে ল্যান্ডলাইন।
বাইরে থাকলে:
* ঘন কালো মেঘ দেখা দিলে ঘরের বাইরে বের হবেন না। অতি জরুরি প্রয়োজনে রবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
* খোলা জায়গা, খোলা মাঠ অথবা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
* ধানক্ষেত বা খোলা মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন। মাটির সাথে শরীরের সংযোগ যতটা সম্ভব কম রাখুন, তবে পুরোপুরি শুয়ে পড়বেন না।
* উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার বা ধাতব খুঁটি, মোবাইল ফোনের টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন। তালগাছ বা বড় গাছে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
* কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা বা জলাশয় থেকে দূরে থাকুন। এ সময় সাঁতার কাটা বা নৌকায় মাছ ধরা থেকে বিরত থাকুন।
* বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে, গাড়ির ধাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির কাচেও এ সময় হাত দেবেন না।
* ধাতব হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করবেন না। জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করতে পারেন।
* খোলা স্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে একত্রে না থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান।
অন্যান্য সতর্কতা:
* বজ্রপাত সাধারণত ৩০-৪৫ মিনিট স্থায়ী হয়। এই সময়টুকু নিরাপদে থাকার চেষ্টা করুন।
* বজ্রপাতে কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। আহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
* বজ্রপাত সম্পর্কে নিজে সচেতন হোন এবং অন্যকেও সচেতন করুন।
এই বিষয়গুলো মেনে চললে বজ্রপাতের সময় নিরাপদে থাকা সম্ভব।

গরুর খামার ঘর (সেড) তৈরিঃ (বিস্তারিত বর্ণনা)ভাল লাগলগরুর খামারে মুনাফার ৪টি শর্তের একটি হল গরুর জন্য আরামদায়ক ঘরের ব্যবস...
02/06/2025

গরুর খামার ঘর (সেড) তৈরিঃ
(বিস্তারিত বর্ণনা)

ভাল লাগল

গরুর খামারে মুনাফার ৪টি শর্তের একটি হল গরুর জন্য আরামদায়ক ঘরের ব্যবস্থা করা।

গরুর খামার ঘর তৈরি করতে জানা অর্থ কিভাবে আপনি নিজের নির্দিষ্ট টাকা ও জায়গা দিয়ে গরুর জন্য সর্বোচ্চ আরামদায়ক সেডের ব্যবস্থা করবেন। এর জন্য আপনাকে গরুর ঘরের বিভিন্ন অংশের মাপ এবং এই মাপগুলো কম-বেশি করলে কি সুবিধা-অসুবিধা তা জানতে হবে।

গরুর ঘর তৈরির নিয়ম
প্রথমে আমরা ঠিক করব খামারে দুই সারিতে নাকি এক সারিতে গরু পালব। দুই সারির নিয়ম বুঝলে এক সারি সহজেই বোঝা যাবে। দুই সারি করে হিসাব করলে ১০ টি গরুর জন্য প্রতি সারিতে ৫ টি করে গরু থাকে। আর মাঝে হাটার জন্য একটি রাস্তা। সুতরাং এক সারি গরু ও মাঝের রাস্তার জায়গার হিসাব করলেই ঘরের জায়গার হিসাব বেড়িয়ে যাবে ইংশাল্লাহ।

গরুর খামার তৈরির নকশা
প্রথমে ঘরের চওরা। একটি গরুর জন্য মাথা থেকে পেছন পর্যন্ত ৬ থেকে ৮ ফুট পর্যন্ত জায়গা দিতে হবে। আমরা ধরে নিলাম এটি ৭ ফুট(জায়গা বেশি থাকলে ৮ ফুট করা ভাল) । গরুর সামনে খাবার পাত্রের জন্য ২.৫ ফুট জায়গা আর পেছনে ড্রেনের জন্য 0.৫ ফুট জায়গা রাখা হল।
সুতরাং এক সারি গরুর জন্য টোটাল ৭ + ২.৫ + 0.৫ = ১০ ফুট জায়গা দরকার। এবং দুই সারির জন্যে চওরায় ২০ ফুট।

গরুর খামার তৈরির নকশা
মাঝের রাস্তা মিনিমাম ৪ থেকে ১০ ফুট রাখতে হয়। আমরা এখানে ৪ ফুট ধরলাম। সুতরাং ঘরের চওড়া টোটাল ২০ + ৪ = ২৪ ফুট।

একটি গরুর জন্য তার সামনে ৪ ফুট( জায়গা বেশি থাকলে সাড়ে ৪ ফুট) জায়গা দিতে হবে, অর্থাৎ গরু থেকে গরুর দুরত্ব হবে ৪ ফুট। তাহলে ৫ টি গরুর জন্য ২০ ফুট। সাথে গেটের জন্য ৪ ফুট লাগবে।
সুতরাং মোট লম্বা ২৪ ফুট, গেট মাঝ রাস্তা দিয়ে হলে ২০ ফুট।

আমাদের দেশের শেডের উচ্চতা নরমালি ১০/১৩ বা ১২ / ১৫ ফিট বা ১২ / ১৪ ইত্যাদি হয়ে থাকে। শেড যত উচু হবে তত ভালো। আধুনিক বড় খামারগুলোতে ৪০-৫০ ফিট শেড উচু করতে হয়।

হেড টু হেড / টেল টু টেল
হেড টু হেডঅর্থ হল গরু গুলো ভেতরে পরস্পরের মুখোমুখি দাঁড়াবে। এক্ষেত্রে গোবর বাইরে পড়বে।
টেল টু টেল অর্থ গরুগুলো পরস্পরের বিপরীতে দাঁড়াবে, গোবর ভেতরে পড়বে।

দুটো সিস্টেমেরই সুবিধা – অসুবিধা আছে। নিচে তুলে ধরা হল-

হেড টু হেডের সুবিধাঃ
১। খাবার দিতে সুবিধাঃ হেড টু হেডের ক্ষেত্রে গরুগুলো মুখোমুখি দাড়াবার কারনে দ্রুত ও ভালোভাবে খাবার দেওয়া যায়।
২। গ্যাসের সমস্যা কমঃ গোবর – প্রসাব বাইরের দিকে পড়ার কারনে ভেতরে গ্যাসের সমস্যা কম হয়।
৩। গরুর গুতোর বিপদ নেইঃ গরু গুলো খাবার পাত্রের অপর পাশে থাকার কারনে গুতো খাবার বিপদ কম।
৪। ছেড়ে গরু পালনের জন্য সুবিধাঃ গরুর পেছনে খালি মাঠ বা জায়গা থাকে। ফলে এক্ষেত্রে হেড টু হেড সিস্টেম একমাত্র উপায়।

টেল টু টেলের সুবিধাঃ
১। পর্যাপ্ত আলো বাতাসঃ গরুর মুখ বাহিরের দিকে থাকার কারনে পর্যাপ্ত আলো বাতাস পায়।
২। দ্রুত গোবর-মূত্র পরিস্কার করা যায়ঃ দুই সারির গোবর এক দিকে পরার কারনে সহজে ও দ্রুত পরিস্কার করা যায়।
৩। দুধ দোয়ানোতে সুবিধাঃ ভেতরের দিকে থাকার কারনে দুই সারি গাভি থেকে সহজে দুধ নেওয়া যায়।
৪। শ্বাসজনিত রোগ সহ অন্যান্য রোগ ছড়াবার সম্ভাবনা কমঃ প্রায় সব রোগ মুখের শ্বাস, লালা, নাকের মিউকাস ইত্যাদি দিয়ে ছড়ায়। গরুগুলো একে অপরের বিপরীত দিকে থাকার কারনে এটির সম্ভাবনা কম।
৫। একটি ড্রেনই যথেস্টঃ পাশে একটু বেশি জায়গা দিয়ে মাঝে একটি ড্রেন দিয়েই সমস্ত ময়লা দূর করা যায়।
৬। গোসলে সুবিধাঃ দ্রুত ও সহজে গোসল দেওয়া যায়।

এবার আলোচনা করা যাক কোনটি ভালো। দেখা যাচ্ছে টেল টু টেলের সুবিধা অনেক বেশি। কিন্তু হেড টু হেডের সুবিধাগুলো কি আসলেই সুবিধা কিনা, কিংবা সেগুলোর গুরুত্ব কতটুকু সেটা একটু দেখা যাক।

প্রথমত, খাবার দেবার সুবিধার কথা যদি ভাবা হয় তাহলে অন্য দিকে গোবর পরিস্কার, গোসল, দুধ দোয়ানো সহ অনেক কাজে অসুবিধা বেশি। কাজেই এ পয়েন্টটি টিকছে না। দ্বিতীয়ত, গোবরের গ্যাসের কথা ভাবতে গিয়ে গরু যদি আলো বাতাস কম পায় তাহলে সেটা তেমন কাজে দিবে না।
এদিকে গাভির ক্ষেত্রে গুতোর তেমন সম্ভাবনা নেই। ফ্যাটেনিং এর ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ন। তবে টেল টু টেলে যদি খাবার বাইরে থেকে দেওয়া যায় তাহলে এ সমস্যাটা থাকছে না।
তবে ছেড়ে গরু পালার ক্ষেত্রে হেড টু হেডের বিকল্প নেই। আমাদের দেশে এখন অনেক আধুনিক খামার গড়ে উঠছে যেগুলোতে গরু ছেড়ে পালার সিস্টেম থাকে। এসব ক্ষেত্রে হেড টু হেড সবচেয়ে ভালো। অন্যথায় টেল টু টেল সিস্টেম হেড টু হেডের চেয়ে অনেক গুনে ভালো।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একটি ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে যে শেড বানাবার সময় বেশিরভাগ খামারি নিজের সুবিধার কথা ভাবে, গরুর সুবিধা না (অবশ্য বর্তমানে অনেক শিক্ষিত খামারির সংখ্যা বাড়ছে) । হেড টু হেড হলে সে সহজেই খাবার পানি দিতে পারবে। অথচ খামারে লাভ করার সূত্রের ৪ নাম্বার শর্ত ছিল গরুকে আরামদায়ক পরিবেশ দেওয়া।

তবে অনেক খামারির পক্ষে আসলে হেড টু হেড ছাড়া উপায় থাকে না। আলাদা ঘর না থাকার কারনে চোরের উপদ্রপের ভয়ে বাহিরের দেয়াল উচা বা টিন দিয়ে ঘেরাও করে ফেলতে হয়। ফলে গরুকে হেড টূ হেড রাখতে হয়। আবার জায়গার স্বল্পতার কারনে অনেকের বাহিরে গিয়ে খাবার দেবার উপায় থাকে না।
কিন্তু একটু বুদ্ধি করে টিনের মাঝে জানালার মত করে ফাকা করে রাখলে বাহির থেকে খাবার দেওয়া যায়। আবার রাতে বন্ধ করে রাখা যায়। কিন্তু ওই যে বললাম, বেশিরভাগ খামারি এই কস্ট টুকু করতে চায় না।

ঘরের মেঝে কেমন হবে
উদ্দেশ্য হল যাতে সহজের পরিস্কার করা যায় এবং গরুর জন্য কোন সমস্যার না হয়।
ফ্লোর বা মেঝে দুই ভাবে বানানো যায় –
১। ইট দিয়ে সলিং
২। ঢালাই

১। ইট দিয়ে সলিংঃ বালু দিয়ে তার উপর ইটের সলিং পেতে সিমেন্ট বালুর মশলা তৈরি করে দুইটি ইটের সংযোগ স্থলে মশলা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
এটি খুব ভালো ভাবে করতে হবে। অন্যথায় কদিন পর পর ইট উঠানোর ঝামেলা আছে। এমনকি এখন না হলেও ৪/৫ বছর পর ইট উঠে যায় এবং উচু নিচু হয়ে যায়। ফাকা জায়গা দিয়ে গরুর প্রসাব ও গাসলের পানি কাদা তৈরি হয়।

২। ঢালাইঃ সিমেন্ট মশলা দিয়ে একেবারে ঢালাই দেওয়া হয়। ভালভাবে না দিলে এখানেও কদিন পর পর ঢালাই উঠে যায়।
ঢালাইতে পিছলে গরু পরে যাবার সম্ভাবনা থাকে। তাই সাবধান থাকতে হবে।

খামারে ঘরের মেঝে ঢালু দিতে হবে যাতে গোবর ময়লা সহজেই ড্রেনে চলে যায়। মাঝের রাস্তার স্লোপ বা ঢালু মাঝখান থেকে দুই দিকে যাবে। এতে পানি দু দিকে চলে যাবে। মেঝের ঢাল সামনে থেকে ড্রেনের দিকে গাভীর ক্ষেত্রে প্রতি ফিট এর জন্য ০.২৫ ইঞ্চি এবং ষাড় গরুর জন্য ০.৫০ ইঞ্চি করে দিতে হবে। ফলে ৮ ইঞ্চির জন্য গাভির ক্ষেত্রে ২-৩ ইঞ্চি এবং ষাড় গরুর ক্ষেত্রে ৪-৫ ইঞ্চি ঢাল দিতে হবে।
গাভির চেয়ে ষাড় গরুতে ঢাল বেশি দেবার যুক্তি হিসেবে বলা হয় যে পেছনে বেশি ঢালু থাকলে পেছনে মাংস তারাতারি বাড়ে। কিন্তু এটি সাইন্টিফিক কিনা জানি না।

গরুর খাবার ও পানির হাউস ( চারি )
অনেকে ভাবেন খাবার হাউস যত উচু হবে তত ভালো, গরু সহজে খেতে পারবে। ব্যাপারটাকে তারা অনেকটা ডাইনিং টেবিলের মত বানিয়ে ফেলেছেন। মানুষের যেমন ডাইনিং টেবিলে খেতে সুবিধা হয়, গরুর ক্ষেত্রেও তেমনটা ভাবা হচ্ছে।

কেন ডাইনিং টেবিল নয় ?

গরু স্বাভাবিক ভাবে মাঠে নিচে থেকে ঘাস খায়। এটাই তার স্বভাব। তাই খাবার জায়গা উচা করে দেওয়া অর্থ তার স্বভাবের বিরুদ্ধে কাজ করা।
এছাড়া মুখ নিচের দিকে থাকার কারনে মুখ দিয়ে যথেস্ট লালা আসে যা খাবারের হজমে সহায়ক। অথচ খাবার স্থান উচা করে দিলে যথেস্ট পরিমান লালা আসে না।
আলাদা খাবার ও পানির পাত্র করতে ব্যাপক পরিমান খরচ হয়, অথচ এই খরচের কোন প্রয়োজন ছিল না।

তাই গরুর সামনে সামান্য উচু দেওয়াল করে লোহার পাইপ বা বাশ টেনে দিতে হবে (নিচের ছবির মত)। এর সামনে ফ্লোরেই খাবার রাখতে হবে। পানি আলাদা একটি পাত্র বা কাটা ড্রামে দেওয়া যেতে পারে কিংবা জায়গা থাকলে পানির জন্য আলাদা লাইন করতে হবে।

কিন্তু কিছু পুরোনো গরুর খামার ভিসিট করলে অনেকের মনে নিচের প্রশ্নগুলো আসবে ?

পুরোনো খামারে তো খাবার হাউজ উচু করে দেওয়া আছে। তাদের তো লস হচ্ছে না।
পাত্র উচু করে দেওয়ার জন্য গরু খাচ্ছে না বা অসুস্থ হয়েছে এমন তো কোন প্রমান নেই।
এভাবে ফ্লোরে খাবার দিলে খাবার নস্ট হয়।
হ্যা, পুরোনো পদ্ধতিতে খাবার দিলে আপনার লস হবে তা নয়, কারন গরু তো এর জন্য খাওয়া বন্ধ রাখবে না। তবে

এটি গরুর জন্য আরামদায়ক বা স্বাভাবিক হবে না।
হাউজ উচু করতে অতিরিক্ত খরচ হবে।
প্রযুক্তি সর্বদাই পরিবর্তন হয়। টিকে থাকে তারাই যারা প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।
আর ফ্লোরে খাবার নস্ট দূর করার জন্য উপরের ব্যাপারটিকে ঠিক রেখেই আমরা একটি ব্যবস্থা নিতে পারি। সেটা হল খাবারের হাউস বানানো হবে কিন্ত তার গভীরতা হবে একেবারে ফ্লোরের কাছাকাছি, উচ্চতা গরুর সামনে ১২ ইঞ্চি এবং বাইরের দিকে ১৮ ইঞ্চি।

প্রাচীর থেকে নালা দিকে খাবার ও পানির হাউজের জন্য ২.৫ ফিট। প্রতি গরুর জন্য সামনে ৪ ফিট। সুতরাং দুই গরু তে ৮ ফিট। তাহলে মাঝে একটা ২ ফিট পানির হাউজ বানিয়ে বাকি ৬ ফিট অর্থাৎ ৩ ফিট করে প্রতি গরুতে একটা খাবার হাউজ হবে। পানির হাউজ একত্রে বানাবার কারনে জায়গা কম লাগবে, ওদিকে খাবার হাউজে বেশি জায়গা দেওয়া যাবে। এছাড়া আলাদা ভাবে বানালে ৪ ফিটের মধ্যে খাবার হাউজে ২.৫ ফিট এবং পানির হাউজে ১.৫ ফিট করে নিতে হবে। আলাদা রাখার সুবিধা হল এক গরুর রোগ হলে পাশের গরু সহজে সেই রোগে আক্রান্ত হবে না। এছাড়া বোঝা যাবে কোন গরুটি কেমন পানি খাচ্ছে।

ঘরের চাল কেমন হবে ?
কয়েক ধরনের আছে। যেমন –

১। ঢালাইঃ খরচ বেশি, কিন্তু গরমে তাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে। গরুর প্রধান সমস্যা হয় গরমে, শীতে না।
২। টিনের চালঃ খরচ কম, কিন্তু গরম বেশি কিন্তু শীতে ঘর অনেক ঠান্ডা থাকে। এক্ষেত্রে গরম কমাতে চালের নিচে ইন্সুলেসন দেওয়া যেতে পারে।
৩। প্লাস্টিকের চাল = মরিচা ধরে না, রোদের তাপে গরম হয় না, দিনের বেলা আলো পৌছায়।

শেডের চারপাসে ওয়াল কিভাবে দিতে হবে ?
ওয়াল ২.৫ ফুট সবচেয়ে ভালো। তবে চোরের ভয় থাকলে ৩ ফুট পর্যন্ত করে এর উপরে জানালাসহ টিন দেওয়া যেতে পারে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় নেট দিয়ে ঘিরে দিলে। অনেকে ভাবেন শীতে ঠান্ডা লাগবে। কিন্তু আমাদের দেশে গরুর জন্য শীত নয়, প্রধান সমস্যা হয় গরমে।

গরুগুলোকে কি পাইপ /বাশ দিয়ে আলাদা করে দিতে হবে ?
সেডে গরুগুলোকে পাইপ বা বাশ দিয়ে আলাদা করে দিলে এক গরু অন্য গরুর দিকে পায়খানা করতে পারবে না, পেছনের দিকে করবে, ফলে পরিস্কারের সময় সুবিধা হবে। কিন্তু পায়খানা করবে সে গরু বসলে সেটির অপর বসবে, আর গাভি হলে টিট দিয়ে জীবাণু ঢুকে যাবে।

ড্রেনের মাপ কেমন হবে ?
প্রসাব ও গোবর যাবার ড্রেনের জন্য – ড্রেন ০.৫ থেকে ১.৫ ফিট লম্বা এবং ১ থেকে ২.৫ ফিট গভীর হতে হবে। তবে ড্রেনের ওপর খোলা থাকলে গভীরতা যাতে বেশি না হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে। গরুর পা পড়ে এক্সিডেন্ট হবার সম্ভাবন রয়েছে।

শেড কি পূর্ব পশ্চিম নাকি উত্তর দক্ষিন ?
পূর্ব – পশ্চিমে শেড করার ব্যাপারটি পোল্ট্রিতে যত গুরুত্বপূর্ণ, গরুর খামারের ক্ষেত্রে তত নয়। কারন পোল্ট্রিতে এমোনিয়া গ্যাস জমলে অনেক রোগের সৃষ্টি হয়ে মুরগি মারা যায়, যেমন, ঠান্ডা বিশেষ করে মাইকোপ্লাসমা দ্বারা এবং পরবর্তীতে ঠান্ডার কারনে আরো অনেক রোগের আগমন। কিন্তু গরুর ক্ষেত্রে প্রোডাকসনে প্রবলেম নিয়ে আসে তা নয়। তবে চেস্টা করতে হবে পূর্ব পশ্চিমে করার।

শীতকালে আমাদের দেশে বায়ু সাধারণত উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। অন্যদিকে গ্রীষ্মকালে ভূ-পৃষ্ঠের প্রচন্ড উত্তাপে ভারতের পশ্চিম-কেন্দ্রভাগ জুড়ে একটি নিম্নচাপ কেন্দ্রের সৃষ্টি হয়। ফলশ্রুতিতে বঙ্গোপসাগর থেকে একটি উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ুস্রোত বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে উল্লিখিত নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়। কাজেই সেড পূর্ব পশ্চিম বরাবর লম্বা করলে সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারবে।

আরো একটি সুবিধা হল যে সূর্যের আলো তখন গরুর পেছনে অর্থাৎ প্রসাব ও গোবরের ওপর পরে, ফলে ন্যাচারালি কিছুটা জীবানুমুক্ত হয়। কিন্তু সেড উত্তর দক্ষিনে লম্বা করলে সূর্যের আলো সরাসরি গরুর মুখে পড়বে।

♻️ শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন এবং আপনার প্রোফাইলে শেয়ার করে রেখে দিন কাজের সময় খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।

কথা কিন্তু সত্য"পাখি পাকা পেঁপে খায়" ছাড়াও আরো অনেক বাক্য আছে!আসুন ঝটপট পড়ে ফেলি :★ বাবলা গাছে বাঘ উঠেছে★ গম আর চিনা★ চা...
26/05/2025

কথা কিন্তু সত্য

"পাখি পাকা পেঁপে খায়" ছাড়াও আরো অনেক বাক্য আছে!
আসুন ঝটপট পড়ে ফেলি :

★ বাবলা গাছে বাঘ উঠেছে
★ গম আর চিনা
★ চাচি তুমি চাঁছা চটা চেঁছ না আচাঁছা চটা চেঁছ
★ লোহার রেলগাড়ী
★ হাঁসের ঠোঁট চ্যাপ্টা, মুরগির ঠোঁট চুক্কা
★ হরলালের রেলগাড়ি
★ তেলে চুল তাজা জলে চুন তাজা
★ সুঁচে সুতো ছাতে ছুঁচো
★ লারা রোড রোলারে লর্ডসে যায়
★ কাকেরা কা কা করিয়া কাকে কাকা কইছে
★ কাঁচা পেঁপে, পাকা পেঁপে
★ নলিনী লালনের নোলক নাকে তাল তাকে থাক কাক তাকে খাক
★ পাতে পটল পড়লেও পড়তে পারে
★ পাখি পাকা পেঁপে খায়
★ বারো হাঁড়ি রাবড়ি বড় বাড়াবাড়ি
★ কাঁচা গাব, পাকা গাব
★ লীনা নিল, নীলা লীলা নিল না
★ নেরু রেনুর কান টানে, রেনু নেরুর নাক টানে
★ বাঘার বাড়ি বাবার গাড়ি
★ লরির ওপর রোলার
★ টাকে কাক, তাকে কাপ
★ লেনিন নিলেন লিনেন, লিনেন লেনিন নিলেন, নিলেন লেনিন লিনেন
★ গাছ কাটা কাটা খাঁজ, খাঁজ কাটা কাটা গাছ
★ করলার কলে বাড়ে কলেরার কলরব
★ শ্যমবাজারের শশী বাবু সকাল বেলায় সাইকেল চড়ে শশা খেতে খেতে সশরীরে স্বর্গে গেলেন
★ পাখি কাঁপে ফাঁদে, পাপী কাঁদে ফাঁকে
★ এক আনায় আনা যায় কত আনারস
★ মালির মাথায় মালার ডালা, মালার হাতে মালির মালা
★ রণে রাণী লড়ে, লনে নারী নড়ে
★ মাসি মারে মশা, মেসো মারে মাছি
★ অস্ট্র উষ্ট্রের সাথে অষ্ট অশ্ব
★ লালুর লড়াই রাবড়ি লড়েন
★ নানিরে পান দিই, চুন দিই
★ লাল ল্যানোলিন, নীল ল্যানোলিন
★ দুর্যোধন জর্দা খেয়ে দরজা দিয়ে পালিয়ে যায়
★ রোমা রল্যা লেড় খায়
★ চাচায় চা চায়, চাচি চেঁচায়
★ লালু লালা নিলী লিলি লীলা লীনা
★ মনাকে মনার মা মানা করেছে, মনা মায়ের মানা না শুনে চলে গেছে
★ চল চপলার চকিত চরণে করিছে চরণ বিচরণ
★ কত না জনতা জানাল যতনে যতনে
★ লীলা নিলি নালা নালী
★ কালুদের কুচকুচে কালো কুকুর কাল কচুরিতে কামড় দিয়েছিল
★ টিপুর টুপি টুপুর টাকে, টুপুর টাকা টিপুর ট্যাঁকে
★ উৎকটকটমহাশঙ্করকিটকিটাম্বররায়চৌধুরী
★ লালা রি লোলা রি লিলারি লালারি লু
★ পাঁক পুকুরের পশ্চিম পাড়ের পাঁচু পাইন পাঁচটি পুলিশ কে পটিয়ে পাঁচটি পাইপ পুঁতিল
★ হেলিকপ্টারের প্রোপ্রাইটারের প্রপিতামহ প্রপেলারের চোটে পটলপ্রাপ্ত
★ গড়ের মাঠে গরুর গাড়ি গড় গড়িয়ে যায়
★ চারুচন্দ্র চক্রবর্তী চটি জুতো চরণে জড়ায়ে চট্টগ্রাম চলে গেছে
★ লাল গরুর লাল রান
★ রুলারে লড়াই
★ কে কোণে কাঁটা পুঁতে, কানা কোণে কাঁটা পুঁতে, কেন কানা কোণে কাঁটা পুঁতে, পুঁতে দেখুক না কানা কোণে কাঁটা
★ মিতা আটা হাতে আতা কাটে
★ বাঁশের বাঁশি, বাঁশের কাঠি, কাঠের বাঁশি, কাঁসার বাটি
★ ভাত আর নেব না
★ মাচার তলে গুড়ের হাড়ি,
গুড় উঠাই গুড় খাই
★ চাচা চেঁচায়, চাচি চেঁচায়, চাচা চাচি এত চেঁচায়, চামিলি চমকে যায়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গীরা সবাই মারা গেলেও আশ্চর্যজনকভাবে পাইল...
25/05/2025

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গীরা সবাই মারা গেলেও আশ্চর্যজনকভাবে পাইলট প্রাণে বেঁচে যায়। কিন্তু চারপাশে শুধু ধু ধু বালু আর আগুন ঝরানো রোদ। খাবার নেই, পানি নেই — শুধু এক বোতল জল আর কিছু শুকনো বিস্কুট।

তিনদিন পর বোতলের জল শেষ হয়ে গেল। সূর্যের তাপ, পানির অভাব এবং নিঃসঙ্গতা — সব মিলে সে প্রায় নিঃশেষ, মৃতপ্রায়। তখনই তার মনে পড়ে, সে পাইলট হবার আগে ছিল একজন চিত্রশিল্পী! পকেটে পেন্সিল ছিল, আর সাথে একটা ভাঙা চশমা। মরুভূমির বালুতে সে আঁকা শুরু করল — তার পরিবার, প্রিয়জন, তার শহরের রাস্তা, ঘরবাড়ি।

সে জানত, সে মরবে। কিন্তু মরার আগে সে তার স্মৃতি ধরে রাখতে চায়। আশ্চর্যজনকভাবে সেই ছবি আঁকার সময় সে অনুভব করল, তার তৃষ্ণা খানিকটা কমে গেছে, মন শান্ত হয়েছে। সে ভাবল, আমি এখনও বেঁচে আছি। যতক্ষণ আমি স্বপ্ন দেখতে পারি, ততক্ষণ আমি হারিনি!

অষ্টম দিনে এক ফরাসি উদ্ধারকারী দল তাকে খুঁজে পায়। তারা অবাক হয়ে দেখে — শরীর দুর্বল, চোখের নিচে কালি, ঠোঁট ফেটে গেছে — কিন্তু বালিতে ছবি আঁকছে এক পাইলট, যেন সে কোনো জাদুকর!

উদ্ধারের পরে সেই পাইলট বলেছিল, "আমি টিকে ছিলাম, কারণ আমি বিশ্বাস করেছিলাম। আমার চোখের ভাঙা চশমা আর একটা পেন্সিল আমাকে মরুভূমিতেও বাঁচিয়ে রেখেছিল।"

শিক্ষা: জীবন কখনো কখনো সবকিছু কেড়ে নেয়, কিন্তু একটা জিনিস কেড়ে নিতে পারে না — তা হলো আপনার বিশ্বাস।
আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি পারবেন, তাহলে পৃথিবীর কেউ আপনাকে হারাতে পারবে না।

এক আইনজীবী একজন প্রবীণ ব্যক্তির নিকট একটি কুয়া বিক্রি করলেন। ওই ব্যক্তিটি পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন।সপ্তাহখানেক পর, আইনজ...
15/05/2025

এক আইনজীবী একজন প্রবীণ ব্যক্তির নিকট একটি কুয়া বিক্রি করলেন। ওই ব্যক্তিটি পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন।

সপ্তাহখানেক পর, আইনজীবী সেই শিক্ষকের কাছে এসে বললেন, আমি আপনাকে কুয়া বিক্রি করেছি, কিন্তু কুয়ার ভেতরের পানি তো বিক্রি করিনি। আপনি যদি পানি ব্যবহার করতে চান, তবে আমাকে আরো টাকা দিতে হবে!

শিক্ষক হেসে উত্তর দিলেন, হ্যাঁ, আমিও আপনাকে বলতে যাচ্ছিলাম, আপনার পানি আমার কুয়া থেকে নিয়ে যান, না হলে আগামীকাল থেকে আপনাকেই ভাড়া দিতে হবে।

এটা শুনে আইনজীবী ঘাবড়ে গিয়ে বললেন, আরে না না, আমি তো মজা করছিলাম!

শিক্ষক তখন বললেন, আমরা শিক্ষক। আমরাই আইনজীবী এবং বিচারক তৈরি করি!

মেনিঞ্জাইটিস এইচএসভি-১ (HSV-1) হলো হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ ১ দ্বারা সৃষ্ট মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত একটি বিরল কিন্তু গ...
15/05/2025

মেনিঞ্জাইটিস এইচএসভি-১ (HSV-1) হলো হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ ১ দ্বারা সৃষ্ট মস্তিষ্কের প্রদাহজনিত একটি বিরল কিন্তু গুরুতর সংক্রমণ। এটি সাধারণত ঠোঁটের হারপিস বা মুখের সংক্রমণের জন্য পরিচিত হলেও, বিরল ক্ষেত্রে ভাইরাসটি মস্তিষ্কে পৌঁছে মেনিঞ্জাইটিস বা এনসেফালাইটিস সৃষ্টি করতে পারে।

# # # **HSV-1 মেনিঞ্জাইটিসের লক্ষণ**
- প্রচণ্ড মাথাব্যথা
- জ্বর ও ঠান্ডা লাগা
- ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া
- আলো সহ্য করতে না পারা (ফটোফোবিয়া)
- বিভ্রান্তি বা স্মৃতিভ্রংশ
- খিঁচুনি বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

# # # **সংক্রমণের কারণ ও ঝুঁকি**
HSV-1 সাধারণত মুখের সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়, তবে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকলে এটি মস্তিষ্কে পৌঁছে যেতে পারে। যারা ইমিউনোকম্প্রোমাইজড (যেমন HIV আক্রান্ত বা কেমোথেরাপি গ্রহণকারী) তাদের মধ্যে এই সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।

# # # **চিকিৎসা ও প্রতিরোধ**
HSV-1 মেনিঞ্জাইটিসের চিকিৎসায় **অ্যাসাইক্লোভির** (Acyclovir) নামক অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ব্যবহার করা হয়, যা ভাইরাসের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। দ্রুত চিকিৎসা না করলে এটি মারাত্মক হতে পারে। প্রতিরোধের জন্য:
- ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা
- আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী রাখা

স্বামী: এই শুনছ, তুমি কি আমার সাথে ব্যায়াম করবে?স্ত্রী: কেন? আমি কি মোটা?স্বামী: না, না! ব্যায়াম তো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল...
15/05/2025

স্বামী: এই শুনছ, তুমি কি আমার সাথে ব্যায়াম করবে?
স্ত্রী: কেন? আমি কি মোটা?

স্বামী: না, না! ব্যায়াম তো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

স্ত্রী: ও, আমার স্বাস্থ্য বুঝি খারাপ!

স্বামী: আমি তা কখন বললাম! আচ্ছা তুমি যখন যেতে চাও না, তবে থাকো।

স্ত্রী: তার মানে আমি অলস?

স্বামী: তুমি আমার কথা বুঝতে পারছ না!

স্ত্রী: কি, আমি অবুঝ?

স্বামী: আমি তা বলিনি!

স্ত্রী: মানে কি? আমি মিথ্যুক?

স্বামী: সাত সকালে ঝগড়া করো না প্লিজ!

স্ত্রী: (রেগে গিয়ে) কি বলতে চাও তুমি? আমি ঝগড়ুটে?

স্বামী: ঠিক আছে, তাহলে আমি যাব না ব্যায়াম করতে।

স্ত্রী: দেখছ, ইচ্ছে তোমার নেই, খামোখা আমার ওপর দোষ চাপাচ্ছ!

স্বামী: কি মুশকিল! আচ্ছা, তুমি ঘুমাও, আমি একাই চললাম।

স্ত্রী: জানতাম, শেষ পর্যন্ত এটাই করবে। তুমি সবসময় আমাকে রেখে একা একা ঘুরো আর ফুর্তি করো!

স্বামী: উফ্, থামো এবার। আমার শরীর খারাপ লাগছে।

স্ত্রী: তুমি খালি নিজের শরীরের কথাই চিন্তা করো! আমার শরীর স্বাস্থ্যের কথা ভাবো কখনো?

স্বামী বেচারা আজ তিনদিন বসে বসে ভাবছে, কোথায় কি ভুল বললাম?

স্বামীকে ওভাবে বসে থাকতে দেখে স্ত্রী মুখ ঝামটা দিয়ে বলল, "সারাদিন দেখছি ঝিম মেরে বসে থাকো! কোন মেয়ের কথা চিন্তা করো? কার রঙ মনে ধরছে?"

স্বামী অজ্ঞান!

গুগল ম্যাপে ব্যবহৃত N5 বা Z500 এর মতো কোডগুলো হলো প্লাস কোড। এগুলি রাস্তার নাম এবং সংখ্যার পরিবর্তে অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমা...
14/05/2025

গুগল ম্যাপে ব্যবহৃত N5 বা Z500 এর মতো কোডগুলো হলো প্লাস কোড। এগুলি রাস্তার নাম এবং সংখ্যার পরিবর্তে অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। প্লাস কোড ব্যবহার করে যে কাউকে ঠিকানা খুঁজে পেতে সাহায্য করা যায়। আপনি যদি কোনো লোকেশনের প্লাস কোড জানতে চান, তাহলে গুগল ম্যাপ-এ লোকেশনটি চিহ্নিত করে "Dropped pin"-এ ট্যাপ করলে প্লাস কোড দেখতে পাবেন। াত্র_পাওয়া_খবর

ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হা...
14/05/2025

ছেলেটি খুব রাগী। একদিন তার বাবা তাকে একটি পেরেকভর্তি প্যাকেট দিয়ে বললেন, "যতবার তুমি রেগে যাবে, এখান থেকে একটি পেরেক হাতুড়ি দিয়ে আমাদের বাড়ির এই পাথরের পিলারে গেঁথে দিবে।"

প্রথম দিনেই ছেলেটিকে ৩৯টি পেরেক মারতে হলো, কারণ সে ওইদিন ৩৯ বার রেগে গিয়েছিল! সে তখন ভাবল, কষ্ট করে পেরেক মারার চেয়ে রাগ কমিয়ে ফেলা ভালো।

পরদিন থেকে ছেলেটি রাগ নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে লাগল। প্রথমদিকে ব্যর্থ হলেও, তীব্র ইচ্ছাশক্তির কারণে সে সপ্তাহখানেকের মধ্যে রাগ বশে আনা শিখে গেল। ধীরে ধীরে পেরেক মারা কমতে থাকল এবং অবশেষে এমন একদিন এলো যেদিন আর তাকে একটিও পেরেক মারতে হলো না।

তখন বাবা ছেলেকে ডেকে বললেন, "পিলারের পেরেকগুলো তুলে ফেলো।" ছেলেটি মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো, কারণ পেরেক মারার চেয়ে তোলা অনেক বেশি কঠিন। তারপরও সে তার বাবার আদেশ পালন করল।

পেরেক তোলা শেষ হলে বাবা ছেলেকে পিলারের দিকে দেখিয়ে বললেন, "দেখ, পাথরের ওপর পেরেকের গর্তগুলো এখনও রয়ে গেছে। পিলারটিকে কখনোই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যাবে না! যখন তুমি রেগে গিয়ে কারো মনে আঘাত দাও, তখন তার মনেও ঠিক এমনই একটা ক্ষত তৈরি হয়, যা কখনোই পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না।"

শিক্ষা: আঘাত দেওয়া সহজ, কিন্তু চিহ্ন মুছে ফেলা অনেক কঠিন।

Address

Nilphamari
Rangpur
5330

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nur Laboratory posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nur Laboratory:

Share