Voice Of Sundarganj

Voice Of Sundarganj সব খবর সবার আগে

গাইবান্ধা জেলার নাম করণের ইতিহাস:গাইবান্ধা জেলার নামকরণ নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই। জানা যায়, জেলাটির মূল ভূখন্ড ছিল নদীর তলদ...
25/04/2025

গাইবান্ধা জেলার নাম করণের ইতিহাস:
গাইবান্ধা জেলার নামকরণ নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই। জানা যায়, জেলাটির মূল ভূখন্ড ছিল নদীর তলদেশে, কালক্রমে যা নদীবাহিত পলিতে ভরাট হয়। এ অঞ্চলে সংঘটিত একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের ফলে নদী তলদেশের উত্থান ঘটে এবং স্থলভূমিতে পরিণত হয়। ব্রহ্মপুত্র নদসহ তিস্তা ও যমুনা নদীবাহিত পলি মাটি দিয়েই গড়ে উঠেছে আজকের গাইবান্ধা। এই গাইবান্ধা নামকরণ নিয়ে দু’টি ধারণা প্রচলিত আছে।

গাইবান্ধা নামকরণ প্রসঙ্গে গাইবান্ধার ইতিহাস ও ঐতিহ্য গ্রন্থ থেকে জানা যায়, জেলা শহরের বর্তমান অবস্থানের গাইবান্ধা নামকরণ ঠিক কবে নাগাদ হয়েছে তার সঠিক তথ্য এখনও পাওয়া যায়নি। তবে রংপুরের কালেক্টর ইজি গ্লেজিয়ার ১৮৭৩ সালে যে রিপোর্ট প্রণয়ন করেছিলেন সেই রিপোর্টে গাইবান্ধা নামটি ইংরেজীতে লেখা হয়েছে জিওয়াইইবিএএনডিএ (GWEBANDA) এবং সেটির অবস্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ঘাঘট পাড়ের কথা। এই ঘাটট-ই যে ঘাঘট নদী সেটা বলা যায়। রংপুরে গ্লেজিয়ার সাহেবের পূর্বে কালেক্টর ছিলেন জেমস রেনেল।

জেমস রেনেলের প্রণীত রেনেল জার্নালস থেকে জানা যায়, ঘাঘট নদী ১৭৯৩ সালেও সে সময়ের নদীগুলোর চাইতে ছোট আকৃতির ছিল বলেই ঘাঘটকে খাল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আবার এই তথ্য থেকে আরেকটা বিষয় বলা যায় যে, ১৭৯৩ সালেও মানস নদী ছিল। ঘাঘট নদীর মতই। অপর যে বিষয়টি এই দুটি তথ্য থেকে অবহিত হওয়া যায়, তা হলো ১৭৯৩ সালে গাইবান্ধা নামটি উল্লেখযোগ্য ছিল না। ১৮৭৩ সালে ইজি গ্লেজিয়ার তার রিপোর্টে গাইবান্ধা নামটি উল্লেখ করেন। সম্ভবত ১৭৯৩ সালের আগে ঘাঘট নদীর তীরবর্তী এই স্থানটি একটি পতিত ভূখভ এবং গোচারণ ভূমি হিসেবে ব্যবহৃত হতো। জনবসতি ছিল না বলেই রংপুরের কালেক্টরদের রিপোর্টে গাইবান্ধা নামটি ১৮৭৩ সালের আগে উল্লেখিত হয়নি।

গাইবান্ধার নামকরণ সম্পর্কে প্রচলিত একটি কিংবদন্তীতে বলা হয়েছে, মহাভারত রচনার প্রায় পাঁচ হাজার বছর পূর্বে বর্তমান গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এক হিন্দু রাজার প্রাসাদ ছিল। তার নাম ছিল রাজা বিরাট। মৎস্য দেশের এই বিরাট রাজার গো-ধনের কোন তুলনা ছিল না। তার গাভীর সংখ্যা ছিল ষাট হাজার। মাঝে মাঝে ডাকাতরা এসে বিরাট রাজার গাভী লুণ্ঠন করে নিয়ে যেতো। সে জন্য বিরাট রাজা একটি বিশাল পতিত প্রান্তরে গো-শালা স্থাপন করেন। গো-শালাটি সুরক্ষিত এবং গাভীর খাদ্য ও পানির সংস্থান নিশ্চিত করতে। নদী তীরবর্তী ঘেঁসে জমিতে স্থাপন করা হয়। সেই নির্দিষ্ট স্থানে গাভীগুলোকে বেঁধে রাখা হতো। প্রচলিত কিংবদন্তী অনুসারে এই গাভী বেঁধে রাখার স্থান থেকে এতদাঞ্চলের কথ্য ভাষা অনুসারে এলাকার নাম হয়েছে গাইবাঁধা এবং কালক্রমে তা গাইবান্ধা নামে পরিচিতি লাভ করে।

আবার অনেকেই মনে করেন, গাইবান্ধা নামটি রাজা বিরাটের সময় প্রচলিত ছিল না। মোশারফ হোসেন প্রণীত দিনাজপুরের ইতিহাস গ্রন্থের ১০ পৃষ্ঠায় ঐতিহাসিক বুকাননের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, রাজা বিরাট কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পঞ্চ পাণ্ডবের পক্ষালম্বন করে সপুত্রক নিহত হন। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব ৩২০০ সালে (হিন্দু পঞ্জিকা)। অথচ ‘‘গাইবান্ধার ইতিহাস ও ঐতিহ্য শীর্ষক’’ গ্রন্থের ১০ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে যে, সম্রাট আকবরের শাসনামলে প্রণীত ‘‘আইন-ই আকবরী’’ গ্রন্থে তৎকালীন ঘোড়াঘাট সুবা’র আওতায় মোট ৮৪টি মহালের বর্ণনা পাওয়া যায়। এ সবের মাঝে বালকা (বেলকা), বালাশবাড়ী (পলাশবাড়ী), তুলশীঘাট, সা-ঘাট/সেঘাট (সাঘাটা), কাটাবাড়ী ইত্যাদি নাম থাকলেও গাইবান্ধা বলে কোন মহালের নাম উল্লেখ নেই। এ থেকে বোঝা যায় যায় যে, ষোড়শ শতাব্দীতেও গাইবান্ধা নামটির উদ্ভব ঘটেনি। সুতরাং, রাজা বিরাটের গো-চারণ ভূমি থেকে ‘‘গাইবান্ধা’’ নামটির উদ্ভব হয়েছে এরূপ ধারণা যথার্থ নয়।

সুতরাং, সত্যিকার অর্থে গাইবান্ধা নামটি খুব প্রাচীন নয়। হয়তোবা এতদাঞ্চলের কোন ব্যক্তির গাই বাঁধার বিশেষ কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে লোকেরা এ অঞ্চলকে গাইবান্ধা বলে ডাকতে থাকে এবং এক পর্যায়ে তা এ অঞ্চলের নাম হিসেবে পরিগণিত হয়। যেমন— হাতীবান্ধা, মহিষবান্ধা, বগবান্ধা এ জাতীয় আরও স্থানের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

১৮৭৫ সালের পূর্বে গাইবান্ধা নামে এতদাঞ্চলে তৎকালীন সরকারের কোন ইউনিট ছিল না। তবে, রংপুর জেলায় সাদুল্লাপুর ও ভবানীগঞ্জ থানা নিয়ে ১৮৫৮ সালের ২৭ আগষ্ট ভবানীগঞ্জ নামে একটি মহকুমা গঠিত হয়। ১৮৭৫ সালে ভবানীগঞ্জ মহকুমা নদীভাঙ্গনের কবলে পড়লে মহকুমা সদর ঘাঘট নদীর তীরবর্তী গাইবান্ধা নামক স্থানে স্থানান্তরিত করা হয়। পরে এর নাম পরিবর্তন করে গাইবান্ধা মহকুমা নামকরণ করা হয়। আশির দশকে মহকুমাগুলোকে জেলায় রূপান্তরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গাইবান্ধা মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হয়। গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, পলাশবাড়ী, সাদুল্লাপুর, গোবিন্দগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলা নিয়ে গঠিত গাইবান্ধা জেলা। বর্তমানে পৌরসভা রয়েছে চারটি ও ইউনিয়ন ৮১টি। জনসংখ্যা রয়েছে ২৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৮১ জন, মৌজা ১০৯২টি, গ্রাম ১৩৯২টি, রেলপথ ৫৬ কিলোমিটার ও মহাসড়ক রয়েছে ৩২.৮ কিলোমিটার।

জুলাই-আগস্টে যারা রক্ত দিয়েছিল, বুক পেতে দিয়েছিল, যারা দেশ থেকে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে উচ্ছেদ করেছিল—আজ তাদের সেই ত্যাগেরই কি...
24/04/2025

জুলাই-আগস্টে যারা রক্ত দিয়েছিল, বুক পেতে দিয়েছিল, যারা দেশ থেকে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে উচ্ছেদ করেছিল—আজ তাদের সেই ত্যাগেরই কি তামাশা চলছে?

সুন্দরগঞ্জের বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের উন্মুক্ত বাজেট সভায় অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ পেল সেই ব্যক্তি, যিনি ফ্যাসিস্টের দোসর—জাতীয় পার্টির নেতা ও উপজেলা সাংস্কৃতিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান আকন্দ মিঠু। এই ব্যক্তিই কিনা আজ আমন্ত্রিত অতিথি!

এটা নিছক একটা ভুল না, এটা সচেতন বিশ্বাসঘাতকতা। আর এই বিশ্বাসঘাতকতায় সবচেয়ে বড় প্রশ্নচিহ্ন চেয়ারম্যানের ভূমিকা নিয়ে।

তাই প্রশ্ন জাগে—চেয়ারম্যান কি এখন দায় নিতে প্রস্তুত? নাকি তিনিও সেই গড্ডালিকা প্রবাহের অংশ, যারা শহীদের নাম বেঁচে ব্যক্তিগত ক্ষমতা রক্ষা করে?

আজ আমাদের মৌনতা, আমাদের চুপ থাকাই হবে এই বিশ্বাসঘাতকতার অনুমোদন।
এই পোস্ট শুধু প্রতিবাদ নয়, এটা ঘোষণা—আমরা গদ্দারদের জায়গা দেব না, দেব না শহীদের আত্মত্যাগের প্রতি এই অবমাননা মানতে। এবার সময় এসেছে মুখোশ উন্মোচনের, সময় এসেছে জবাবদিহির।

23/04/2025

চলিতেছে আওয়ামী প্রীতিঃ

জনাব আবুল মনসুর মিয়া গাইবান্ধার জেলা জজ ছিলেন। গাইবান্ধা জজ কোর্টের জায়গা বেআইনি ভাবে লিজ দেবার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে মনসুর মিয়া'কে ঠাকুরগাঁ জেলায় বদলী করা হয়। এই কয়েক দিন আগে তাঁকে নীলফামারীর জেলা জজ পদে বদলী করা হয়েছে। আবুল মনসুর মিয়ার বাবা সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লিগের সভাপতি ছিলেন। জনাব আবুল মনসুর মিয়া নিজেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। তিনি গাইবান্ধা জেলা জজকোর্টে প্রায় ৪ লক্ষ টাকা অর্থ ব্যয় করে বঙ্গবন্ধু কর্ণার নির্মাণ করেছিলেন।

আওয়ামী লীগের দোসর, সাবেক এমপি, "রাতের ভোটের" এমপি শামীম হায়দার পাটোয়ারী কি আইনিভাবে ধরা-শোয়ার বাইরে?জাতীয় পার্টির রাজ...
23/04/2025

আওয়ামী লীগের দোসর, সাবেক এমপি, "রাতের ভোটের" এমপি শামীম হায়দার পাটোয়ারী কি আইনিভাবে ধরা-শোয়ার বাইরে?

জাতীয় পার্টির রাজনীতি ও শামীম হায়দার পাটোয়ারীর কর্মকাণ্ড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দুর্নীতি ও রাজনৈতিক তথ্য তুলে ধরা হলো—

১. বামনডাঙ্গা হাসপাতালের নামকরণ: এই হাসপাতালটি মূলত পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের নামে করার কথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে এর নামকরণ করা হয়েছে "ম্যাক্স ফেয়ার হাসপাতাল" নামে। ক্ষুদ্র আকারে শুধু "পল্লীবন্ধু হাসপাতাল" লেখা আছে। প্রকৃতপক্ষে, এটি কি পল্লীবন্ধু এরশাদের নামে নিবেদিত?

২. দুইবার নির্বাচিত হওয়া: তিনি দুইবার এমপি নির্বাচিত হলেও, সেটি ছিল নেতাকর্মীদের কঠোর পরিশ্রম ও ত্যাগের ফল, তার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার কারণে নয়।

৩. নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন: এমপি থাকাকালীন সময় ইউনিয়ন পর্যায়ের জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের কোন মূল্যায়ন করেননি। বরং তিনি ফাইভ-স্টার, সেভেন-স্টার টাইপের গুটিকয়েক (৫-৬ জন) ব্যক্তিকে গুরুত্ব দিয়েছেন।

৪. ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ব্যর্থতা: তার সময় ১৫টি ইউনিয়নে লাঙ্গল প্রতীকে প্রার্থী হয়েও সবাই ভরাডুবি করে।
বিশেষভাবে, কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী মরহুম লিটন চাকলাদার তার অবমাননাকর আচরণে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। অন্যান্য প্রার্থীরাও মানসিক ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

৫. আওয়ামী লীগের প্রতি পক্ষপাত: তিনি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়েও দুইবার এমপি থাকাকালীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের রাজকীয়ভাবে মূল্যায়ন করেছেন, কিন্তু নিজ দলের নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করেছেন।

৬. ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন: জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা মহসিন সরদারকে কোনো সমর্থন দেননি। বরং আওয়ামী লীগের প্রার্থী "লেবু ভাই" কে আর্থিক ও রাজনৈতিকভাবে সহায়তা করেছেন বিজয়ী করার জন্য।

৭. সম্পদ ও দুর্নীতি: জাপা সুন্দরগঞ্জ উপজেলা কমিটির সাংগঠনিক মিলন প্রবে স্যার বর্তমানে গাইবান্ধা পৌর এলাকায় দুইটি বা তিলতলায় একাধিক ফ্ল্যাটের মালিক। তার পিএস রাফি রংপুরে বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে বাস করে।

হরিপুর তিস্তা বেরিবাঁধ প্রকল্পে প্রায় ৬ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে (সূত্র: প্রথম আলো)।

গাইবান্ধা-২৯ আসনের সাবেক এমপি গিনি আপা জেল হাজতে, কিন্তু শামীম হায়দার এখনো খোলা আকাশে? যদি তদন্ত হয়, তাহলে তার দুর্নীতির খতিয়ান বেরিয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ।

৮. নারী কেলেঙ্কারি মামলা: তার একান্ত সহকারী প্রফেসর মিলন , বর্তমানে এলাকায় তাকে পানি মন্ত্রী হিসেবে চেনে, নারী কেলেঙ্কারির মামলার আসামি হওয়া সত্ত্বেও এখনও জাপার সাংগঠনিক পদে বহাল।

৯. ঘড়ি ভাঙা মামলা ও নেতাকর্মীদের হয়রানি: উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় পার্টির একঝাঁক নেতাকর্মী মিথ্যা মামলার শিকার হন। মামলায় অনেক গণ্ডগোল, রক্তাক্ত ঘটনা ঘটে। তখন এমপি থাকা অবস্থায় তিনি কোনো উদ্যোগ নেননি।
তবে ৫ আগস্ট সরকার পতনের পরে নেতাকর্মীরা মুক্তি পান। এরপর আবারো তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী লেবু ভাইকে সমর্থন দেন।

১০. গ্রহণযোগ্যতা সংকট: তার রাজনীতি এখন সুন্দরগঞ্জে প্রায় অগ্রহণযোগ্য। দলের কার্যক্রমে তার কোনো ভূমিকা নেই। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ভরাডুবির ১১ মাস পর প্রথম নিজ গ্রামে মিটিং করেছেন। তখনও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের কোন মূল্যায়ন করেননি। কারণ, তিনি ভেবেছিলেন "অটো পাশ" করবেন।
এক সময় স্লোগান ছিল:
"জাতীয় পার্টি থেকে কলাগাছ দাঁড়ালেও এমপি হয়!"
এখন সেই স্লোগান নেই। কারণ, তার কারণেই জাতীয় পার্টির রাজনীতি সুন্দরগঞ্জে প্রায় ধ্বংসপ্রায়।

১১. অতীত ও বর্তমান নেতৃত্বের তুলনা: সাবেক এমপি মরহুম হাফিজার ভাই, ওয়াহিদুজ্জামান সরকার বাদশা, সদ্য বিদায়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা মহসিন সরদারসহ অনেকেই ছিলেন কর্মীবান্ধব ও বিনয়ী নেতা।
তারা কর্মীদের দুঃসময়ে পাশে থেকেছেন, কিন্তু শামীম হায়দার পাটোয়ারী ছিলেন উল্টো রূপে।

১২. সম্পদ ও তদন্তের দাবি: ঢাকায় বিভিন্ন টকশোতে নিজেকে ব্যস্ত রাখলেও, তিনি এখন অগাধ টাকার মালিক। ঢাকায় প্লট, নিজ জন্মভূমি চৌধুরাণী ও পীরগাছায় জমিজমা করেছেন, যা আগে ছিল না। তার ব্যাংক হিসাব, সম্পদের উৎস, অবৈধ আয়ের খোঁজে প্রশাসনের কাছে তদন্তের জোর দাবি বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

22/04/2025

সুন্দরগঞ্জ বাহিরগোলা মোড়ে সেনাবাহিনী পুলিশ সার্জেন্ট যৌথ চেকপোস্ট

21/04/2025

ত্রাণের চাল বিতরণ না করে গুদামজাত, কাপাসিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মনজু মিয়া বরখাস্ত

21/04/2025

কিশোরগঞ্জে
বজ্রপাতে বিএনপি নেতার মৃ'ত্যু

21/04/2025

হ'ত্যা ও মুখ ঝ'ল'সে দেওয়ার আগে শিশুটিকে ধ'র্ষ'ণ করেছিল পাঁচ জন: পুলিশ

21/04/2025

রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছুঁই ছুঁই

কে এই শামীম পারভেজ!???শামীম পারভেজ একাধারে দোছালা রাজনৈতিক ব্যক্তি প্লাস হলুদ সাংবাদিক।  ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময়...
21/04/2025

কে এই শামীম পারভেজ!???

শামীম পারভেজ একাধারে দোছালা রাজনৈতিক ব্যক্তি প্লাস হলুদ সাংবাদিক।

ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময় প্রকাশ্য দিবালোকে রামদা হাতে নিয়ে শোডাউন দিয়েছেন আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে এমনকি ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পরও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে এখনো দাপটের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছেন যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ সরদার।

শামীম পারভেজ সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি এবং উত্তর ধুমাইটারী গ্রামের বাসিন্দা লুৎফর রহমানের ছেলে।

স্থানীয়দের অভিযোগ রয়েছে যে, শেখ হাসিনার শাসনামলে দলীয় পরিচয় এবং যুবলীগের ব্যানারকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে শামীম পারভেজ বছরের পর বছর এলাকায় চাঁদাবাজি, জমি দখল, মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে হয়রানি, বিরোধীদের হুমকি-ধমকি এবং নির্যাতনের মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেছেন।

ভুক্তভোগীদের ভাষ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগের শাসনামলে শামীমের ভয়ে এলাকার সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে সাহস পেত না। কেউ প্রতিবাদ করলে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হতো। এমনকি বিগত একটা সময় বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলো। বিএনপি করার কারণে মামলাও ছিলো তার নামে আবার জেল ও খেটেছে কিন্তু পরবর্তী সময়ে রাজনীতির সুফল বয়ে আনতে বিএনপির রাজনীতি ছেড়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত হয়। পরবর্তীতে সকল মামলা থেকে বেকসুর খালাস পান। পরবর্তীতে সাংবাদিক নামে মানুষকে বিভিন্ন ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে।

জামায়াত-শিবিরকে বস্তায় ভরে পাকিস্তানে পাঠানোর ঘোষণা দেওয়া সেই আওয়ামী লীগ নেতা ও বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহ...
05/04/2025

জামায়াত-শিবিরকে বস্তায় ভরে পাকিস্তানে পাঠানোর ঘোষণা দেওয়া সেই আওয়ামী লীগ নেতা ও বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহুরুল হক সরদারকে এবার নিজগ্রামে গণপিটুনি দিয়েছে জনতা। দৌড়ে পালাতে গিয়ে রাস্তায় পড়ে গিয়ে ফেটেছে মাথা...।।

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice Of Sundarganj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share