Ajaira-আজাইরা

Ajaira-আজাইরা Welcome to halalkhai! Trust us to bring you food reviews and recipes that meet the highest standards of Halal Cuisine preparation.

We're your go-to source for the best halalkhai, serving up mouth-watering dishes and expertly crafted recipes that cater to a wide variety of tastes. Whether you're a foodie, a home cook, or a Halal Cuisine enthusiast, our channel has something for everyone. Join us as we explore the world of Halal Cuisine, sharing our experiences with the finest Halal restaurants and the most delicious Halal dish

es. At halalkhai, we are passionate about sharing our love for halalkhai with the world. Join our community and embark on a culinary journey that will leave you wanting more. Don't forget to subscribe and hit the notification bell to stay up-to-date with our latest food reviews and recipe sharing.

25/06/2025

- এতবড় সুপারপাওয়ারের বিরুদ্ধে লাঠিসোটা নিয়ে নেমে কোনো লাভ আছে? এরা বাস্তবতা বোঝে না।

বাস্তবতা না বুঝেই সোভিয়েত ইউনিয়নকে ১০ বছর ধরে কচুকাটা করলো।

- জযবা ভালো কথা। তবে আমেরিকার সাথে টক্কর নেয়া উচিত হচ্ছে না। আত্মসমর্পণ করলেই ভালো।

২০ বছর ধরে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করে, হাজার হাজার সৈন্য হারিয়ে আমেরিকা আত্মসমর্পণ করে বিদায় নিলো।

- মারামারি করে ক্ষমতায় বসছে ঠিকই কিন্তু বেশিদিন টিকতে পারবে না। পুরো বিশ্ব যারা নিয়ন্ত্রণ করে তারা স্যাংশন দিলে দেশের সবাই না খেয়েই মরবে।

বেশিদিন না টিকতে পারা সরকারের প্রায় চার বছর হতে চললো। সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশের মুদ্রার মান বাংলাদেশ, পাকিস্তানের চেয়েও বেশি।
যেসব দেশ স্যাংশন দেয়ার কথা তারা কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী।

- খুব ইসলাম ইসলাম করে। আফগানের মূল চালিকাশক্তি তো আফিম। আফিম বিক্রি করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে! হাহা।

আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখা শাসকের নির্দেশে একরের পর একর আফিম ক্ষেত নষ্ট করা হলো। আল্লাহ তা’আলা জাফরানের ব্যাপক ফলন দিলেন। কোথায় জাফরান, কোথায় আফিম!

- দেশ তো পিছিয়ে গেছে। মোল্লাদের হাতে দেশ গেলে দেশ কি আর ভালো থাকে?

মোল্লাদের হাতে গিয়েই পৃথিবীতে একমাত্র ঋণমুক্ত দেশ হিসেবে ২০২৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকে সব ধরণের সুদী লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পারলে এমন দেশ আরেকটা দেখাও।

আমাদের জীবদ্দশায় ইমারাহ দেখে যাওয়াটা সত্যিই ভাগ্যের বিষয়। আল্লাহ তা’আলা তাঁদের মতো এই জমিনকেও কবুল করুন।

ব্রেকিং নিউজই/রানে/র সশস্ত্র বাহিনীর আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তাবরিজ শহরে একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে।
16/06/2025

ব্রেকিং নিউজ
ই/রানে/র সশস্ত্র বাহিনীর আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তাবরিজ শহরে একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে।

সাইকোলজিক্যাল গেইম সম্পূর্ণ অন্য লেভেলে পৌছেছে সেটি এই ৩ টি ছবি দেখলে বুঝবেন। ১ম ছবিতে ইজ-রায়েল ফার্সি ভাষায় ইরানের সাধা...
16/06/2025

সাইকোলজিক্যাল গেইম সম্পূর্ণ অন্য লেভেলে পৌছেছে সেটি এই ৩ টি ছবি দেখলে বুঝবেন।
১ম ছবিতে ইজ-রায়েল ফার্সি ভাষায় ইরানের সাধারন মানুষকে ম্যাপে চিহ্নিত অংশ এভয়েড করতে বলেছে। সিভিলিয়ান ক্যাজুয়ালটি কমানোর উদ্দেশ্যে।
৩য় ছবিতে ইজরা-য়েল দাবি করছে, ইজ-রায়েল আর ইরান এক না। কারন ইজ-রায়েল সিভিলিয়ান হত্যা কমাতে তাদের ভাল চেয়ে তাদের ভাষায় সতর্ক করে দেয়, যেটা ইরান করেনা। ইজ-রায়েলিদের সতর্কবার্তা ছাড়ায় দ্রুত শেল্টারের দিকে দৌড়াতে হয়।
এবার ২য় ছবি, ইরান হিব্রু ভাষায় ম্যাপে চিহ্নিত এলাকা ইভ্যাকুয়েট করার জন্য ইজ-রাইলিদের সতর্ক বার্তা দিয়েছে। 🫣🫣
পোস্ট এতটুকুই। আপনাদের বিশ্লেষণ শুনি কমেন্টে।

ইরানের সাবেক শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভীর ছেলে প্রিন্স রেজা পাহলভীর সাথে নেতানিয়াহুর বৈঠক। এটাই সামনে আসছে যে ইরানের সাবেক...
16/06/2025

ইরানের সাবেক শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভীর ছেলে প্রিন্স রেজা পাহলভীর সাথে নেতানিয়াহুর বৈঠক। এটাই সামনে আসছে যে ইরানের সাবেক শাহ এর সমথর্করাই মূলত মোসাদের হয়ে কাজ করতেছে। আর এদের সাথে যোগ দিয়েছে ভারতীয়রা। এ কারণেই ইরান এবার কুলিয়ে উঠতে পারছেনা। ক্ষমতার জন্য মানুষ কত সহজে তার দেশ ও দেশের মানুষকে অন্য দেশের কাছে বিক্রি করে দেয় এটাই আবার ঐতিহাসিক ভাবে প্রমাণিত হচ্ছে।
__সংগৃহীত__

16/06/2025

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সর্বশেষ সামরিক ও কূটনৈতিক চিত্র ➜

👉 ইরান প্রায় ৩০০টির বেশি মধ্যম পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (MRBM) এবং ড্রোন নিক্ষেপ করেছে (বিশেষ করে ‘ইমাদ’, ‘সেজিল’ এবং ‘জোলফাগার’ মডেলের MRBM, যা ১০০০ থেকে ২০০০ কিমি পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম)।

👉 MRBM = Medium Range Ballistic Missile = ১,০০০–৩,৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত হানতে সক্ষম।

👉 অন্যদিকে, ইসরায়েল পাল্টা আক্রমণে ব্যবহার করেছে ৩০০টির বেশি স্ট্যান্ড-অফ অস্ত্র এবং কামান-ড্রোন। ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’, ‘ডেভিড’স স্লিং’ এবং ‘অ্যারো-৩’-এর মাধ্যমে এই আক্রমণের ৮৮ থেকে ৯২ শতাংশ প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে (এর মধ্যে ‘অ্যারো-৩’ বিশ্বের একমাত্র অস্ত্র, যা মহাকাশে চলমান ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে পারে)। ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তুলনামূলক দুর্বল হওয়ায় তারা কেবল বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ড্রোন ভূপাতিত করতে পেরেছে।

👉 পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্র মতে, ইরান তাদের ক্ষেপণাস্ত্র মজুদের প্রায় অর্ধেক ব্যবহার করে ফেলেছে। তবে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী এখনো পূর্ণ অপারেশনাল সক্ষমতায় রয়েছে।

👉 বিশ্লেষকদের ধারণা, ইরানের হামলার সংখ্যা কমে যাওয়ার অর্থ হতে পারে হয় তাদের অস্ত্রভাণ্ডার ফুরিয়ে আসছে, অথবা তারা কৌশলগত কারণে অবশিষ্ট মজুদ সংরক্ষণ করছে। অপরদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে তারা ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর প্রথম ধাপ সম্পন্ন করেছে। এতে ইরানের পারমাণবিক ও কমান্ড-গোয়েন্দা অবকাঠামো ছিল মূল টার্গেট। এখন দ্বিতীয় ধাপে তারা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা এবং জ্বালানি অবকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনায় রয়েছে।

👉 তেহরান ঘোষণা দিয়েছে, চলমান হামলার মধ্যে তারা কোনো আলোচনায় বসবে না। ওয়াশিংটন ওমান ও কাতারকে মধ্যস্থতার অনুরোধ করলেও দুই দেশ জানিয়েছে, এখনো আলাপ-আলোচনার ক্ষেত্রে ‘কোনো অগ্রগতি’ নেই।

👉 যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম নৌবহর, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের যুদ্ধজাহাজসমূহ এখনও তেলবাহী জাহাজগুলিকে সুরক্ষা দিচ্ছে (পঞ্চম নৌবহর বাহরাইনের মানামায় অবস্থিত এবং পারস্য উপসাগর, ওমান উপসাগর এবং লোহিত সাগরে মার্কিন স্বার্থ রক্ষায় নিয়োজিত)। আজ কোনো ইরানি হুমকি বা হয়রানির খবর পাওয়া যায়নি, তবে সমুদ্রপথে যাতায়াতের জন্য বীমা কোম্পানিগুলো এখনো 40% war-risk premium নিচ্ছে।

👉 পারমাণবিক পর্যবেক্ষক সংস্থা IAEA আজ বৈঠকে বসেছে। পশ্চিমা দেশসমূহ কঠোর তিরস্কারের পক্ষে, তবে রাশিয়া ও চীন আপত্তি জানিয়েছে। পরিদর্শকরা নিশ্চিত করেছেন যে, পারমাণবিক স্থাপনায় কোনো তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েনি, তবে বহু ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রে তারা এখনো প্রবেশ করতে পারেনি।

👉 বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইরান ৬০% HEU মজুদে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম পারমাণবিক সক্ষম দেশ হওয়ার অবস্থানে রয়েছে।

~~~

‘ইরান কি শেষ?’ ➜

👉 বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে ইরানের বর্তমান অবস্থান পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দেশটি এখনো ধসে পড়েনি। রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আয়াতুল্লাহ খামেনি এবং শীর্ষ বিপ্লবী গার্ড (IRGC) নেতৃত্ব নিরাপদ রয়েছেন। যদিও কিছু গোয়েন্দা প্রধান নিহত হয়েছে, তবুও শীর্ষ নেতৃত্বের কাঠামো অক্ষুণ্ণ।

👉 পারমাণবিক কর্মসূচির ক্ষেত্রে ইরানের নাতাঞ্জ এবং দুটি গবেষণাগার ক্ষতিগ্রস্ত হলেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফোর্দো স্থাপনাটি অক্ষত রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তাদের ৬০ শতাংশ উচ্চ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের (HEU) মজুদ এখনো অক্ষত আছে। এই কর্মসূচি বড় ধাক্কা খেলেও পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি।

👉 ফোর্দো প্লান্টটি ৮০ মিটার পাহাড়ের নিচে নির্মিত এবং বাঙ্কার-ব্লাস্টার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যতীত সাধারণ অস্ত্রে ধ্বংস করা অসম্ভব।

👉 ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির দিক থেকে, ইরান শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলেও তাদের কাছে এখনো ডজনখানেক, এমনকি সম্ভবত শতাধিক মজুদ রয়েছে। ফলে এই বাহিনী দুর্বল হলেও সক্রিয় রয়েছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, দক্ষিণ পার্স গ্যাস প্রকল্পে আগুন লেগে গ্যাস রফতানি কিছুটা ব্যাহত হয়েছে এবং বাজারে অস্থিরতা তৈরি হলেও অর্থনীতি এখনো কার্যকর আছে।

👉 বিশ্বের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র দক্ষিণ পার্স ইরান-কাতার যৌথ মালিকানাধীন এবং ইরানের অর্থনীতির ৪০% আয় এ ক্ষেত্র থেকেই আসে।

👉 সামগ্রিকভাবে, ইরান আক্রান্ত ও রক্তাক্ত হলেও এখনো যুদ্ধক্ষমতা ধরে রেখেছে। যতক্ষণ না ইসরায়েল একটানা গভীরে আঘাত চালিয়ে শীর্ষ নেতৃত্বকে কোণঠাসা করতে পারছে, এবং ইরানের অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব কাঠামো ভেঙে পড়ছে, ততদিন তারা ‘খতম’ হয়ে যাচ্ছে, এমন বলা অবাস্তব।

~~~

আগামী ১২-১৪ ঘন্টার খেলার দিকে নজর রাখুন ➜

👉 পরবর্তী ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূচক পর্যবেক্ষণে রাখা জরুরি। প্রথমত, IRGC যদি আবার ৫০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, তবে তা তাদের অস্ত্রভাণ্ডার ও প্রস্তুতির গভীরতা নির্দেশ করবে।

👉 দ্বিতীয়ত, দক্ষিণ পার্স গ্যাস প্রকল্পের আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে কিনা, এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পুরো প্ল্যান্ট ধ্বংস হলে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (LNG) বাজারে ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি ঘটবে।

👉 তৃতীয়ত, হিজবুল্লাহ যদি লেবানন সীমান্ত থেকে ব্যাপক রকেট হামলা শুরু করে, তবে তাতে ইসরায়েলের জন্য নতুন উত্তরের ফ্রন্ট খুলে যাবে। হিজবুল্লাহ’র আনুমানিক রকেট মজুদ ১ লক্ষ ২০ হাজার এবং ইসরায়েলি গোয়েন্দা সূত্র মতে, তাদের কিছু ক্ষেপণাস্ত্র এখন ২৫০-৩০০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম।

👉 অবশেষে, IAEA-এর বোর্ড যদি ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর নিন্দা প্রস্তাব পাস করে, তবে ইরান ‘পারমাণবিক অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি (NPT)’ থেকে সরে দাঁড়ানোর মতো কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

~~~

এই যুগের বিভ্রান্তিময় রক্তাক্ত বাস্তবতায় আমাদের দোয়া কী হওয়া উচিত? ➜

☑️ প্রথমত আমাদের আবশ্যক দোয়া হওয়া উচিতঃ “হে আল্লাহ! ঔদ্ধত্য, দখলদারিত্ব ও তোমার প্রতি কুফর ও বিদ্রোহের প্রতীকরূপে যে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠিত, তুমি তা পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন করে দাও। এবং মুসলিম ভূমিকে শত্রুমুক্ত করো।“

☑️ ইরান একটি শিয়া মতবাদভিত্তিক রাষ্ট্র। তবে এই সত্যও মানতে হবে যে, ইরান জায়োনিজমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের অবস্থানে রয়েছে এবং বৈশ্বিক তাগুত ব্যবস্থার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে। এটি একপ্রকার কৌশলগত ইতিবাচকতা। সাময়িকভাবে দুশমনের দুশমনকে দুর্বল করা মুসলিম স্বার্থের জন্য হিকমতপূর্ণ।

☑️ আমরা চাই, জায়োনিস্ট, সেক্যুলারিস্ট, মুনাফিক এবং তাগুতপন্থী সকল ব্যবস্থা একে অপরকে ধ্বংস করুক।

☑️ যদি ইরানের বিপ্লবী গার্ড বা যে কোনো পক্ষ ইসলামের নামে জাতীয়তাবাদ, শিয়া সম্প্রসারণবাদ কিংবা সুন্নি নির্যাতনের মত কাজ করে, তবে আল্লাহ যেন তাদের অপদস্থ করেন। আর যদি কারও অন্তরে সত্যিকারের আল্লাহভীতি, আল্লাহর সন্তুষ্টির আকাঙ্ক্ষা থেকে তাওহীদের পতাকা উড়ানোর সদিচ্ছা থাকে, তবে আল্লাহ যেন তাকে সত্যের ওপর অবিচল রাখেন এবং শহীদের মর্যাদা দান করেন। এটাই আমাদের দোয়া।

☑️ আমরা দোয়া করব এমন সকল কাজের জন্য, যা যেকোনো ইসলাম-বিরোধী পক্ষকে দুর্বল করে। তাগুতেরা একে অপরের রক্ত ঝরাক। ভুয়া মতবাদভিত্তিক রাষ্ট্র ও তাগুতপন্থী শক্তিগুলো ধসে পড়ুক। আর মুসলিম উম্মাহ যেন এই কুয়াশা থেকে জেগে উঠে আল্লাহর দ্বীনের পতাকা উড্ডীন করার প্রস্তুতি নিতে পারে।

☑️ আমরা চাইবো যেন সকল তাগুতপন্থী শাসক ধ্বংস হয়। মুসলিমদের মন থেকে অজ্ঞতা ও ভ্রান্তির পর্দা উঠে যায়। আল্লাহর শরিয়াহ ও ইনসাফ আবার ফিরুক। তবে কোনো জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রের হাত ধরে নয়, বরং মানুষের অন্তর, পরিবার ও সমাজে ইসলামের পূর্ণ জাগরণের মাধ্যমে।

~~~

হে আল্লাহ! এই সংঘাতকে সকল তাগুতের পতনের সূচনা এবং উম্মাহর কুরআন-সুন্নাহর দিকে প্রত্যাবর্তনের শুরু বানিয়ে দাও। আমিন।

আসসালামু আলাইকুম।

16/06/2025
16/06/2025

পশ্চিম ইরানের দেহলোরানে ইসরায়েলি MQ-9 ড্রোন ভূপাতিত করেছে ইরানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
সূত্র:

16/06/2025

তেল আবিবে আঘাত হানা এক ক্ষেপণাস্ত্রের নাটকীয় মুহূর্ত।

16/06/2025

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: আজকের আপডেট
গত ২৪ ঘণ্টায় ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা তীব্র হয়েছে । ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা অব্যাহত রেখেছে, এবং ইরান তেল আবিব, জেরুজালেম ও হাইফায় ব্যালিস্টিক মিসাইল ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েল কতদিন হামলা চালাবে তা নিয়ে ইসরায়েলের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক ও মিসাইল সক্ষমতা ধ্বংস করতে ১৪ দিনের অভিযান পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইসরায়েলের জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেছে, ইরানের এই সক্ষমতা নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত হামলা চলবে। ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ম্যাগাজিনে বলা হয়েছে, কমপক্ষে দুই সপ্তাহ তীব্র যুদ্ধ চলতে পারে, আর তাদের ডিফেন্স মিনিস্টার আজ বলেছে ইরানিয়ান উইল পে দ্য প্রাইস।
প্রথম থেকেই বলে আসছি এই হামলা ইরানের নিউক্লিয়ার ক্যাপাবিলিটি ধ্বংসের জন্য কেবল নয়, এই সব হামলা ইরানকে দুর্বল করার জন্য, ইরানের রেজিম চেঞ্জের জন্য। ইসরায়েল রাষ্ট্র এখন অভাবনীয় ভাবে পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারের সাপোর্ট পাওয়ারফুল। ওদিকে ইরাহার প্রধান প্রক্সি গ্রুপ-হিজবুল্লাহ এর হামাস দুর্বল, এখনই তাদের সুযোগ ইরানকে দুর্বল করা। তারা এই সুযোগ ব্যবহার করছে।
ইন্টারেস্টিং হলো এখন পর্যন্ত কিন্তু ইসরায়েলি জেট ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি । তারা ইরাক বা অন্য দেশের আকাশসীমা থেকে মিসাইল নিক্ষেপ করেছে, বিশেষ করে ইরান-ইরাক সীমান্তের কাছ থেকে।
এই কারণেই কনফ্লিক্ট জোনে থাকা দেশগুলো তার নিরাপত্তার জন্য নিজ দেশের সীমার বাইরে একটা বাফার জোন বানাতে চায়। যাতে শত্রু পক্ষ সহজে তাদের স্থাপনাগুলো বরাবর শর্ট রেঞ্জ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা করতে না পারে। ইউক্রেন রাশিয়ার বাফার জোন, সিরিয়ার উত্তর সীমান্ত এলাকা তুরস্কের বাফার জোন, ইরাক ছিলো ইরানের বাফার জোন।
ইসরায়েলের ড্রোন আক্রমণ ইরানের ভিতর থেকে হয়েছে। ইসরায়েলের মোসাদ আর ইরানিয়ান কলাবেরেটররা ইরানের ভেতরে গোপনে ড্রোন ও অস্ত্র স্থাপন করেছে বলে কিছু সূত্র জানাচ্ছে। মোসাদের সহযোগীরা মাসব্যাপী সুটকেস ও ট্রাকের মাধ্যমে ড্রোনের যন্ত্রাংশ ইরানে পাচার করেছে, যা পরে একত্রিত করে হামলার জন্য সক্রিয় করা হয়েছে। যেহেতু ইরানের রাডার সিস্টেম এসব ড্রোন শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে তাই এসব ড্রোন যে ইরানের ভিতর থেকেই উড্ডয়ন করা হয়েছে তা মোটামুটি নিশ্চিত। ইরানের নিরাপত্তা কর্মীরা এখন এসব সহযোগীদের খুঁজে খুঁজে বের করছে আর এরেস্ট করছে। সম্ভবত এদের সবার ফাঁসি হবে।
তেহরান, ইসফাহান ও শিরাজ থেকে হাজার হাজার মানুষ গ্রামাঞ্চল বা কম ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি হামলার ভয়ে অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আত্মীয়দের কাছে বা অস্থায়ী আশ্রয়ে চলে যাচ্ছে।
অপরদিকে ইসরায়েলিরা মিসাইল হামলার হুমকির মুখে বোমা শেল্টারে আশ্রয় নিচ্ছে। তেল আবিব ও জেরুজালেমে স্কুল বন্ধ, এবং সরকার জনগণকে নিরাপদ স্থানে থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
উভয় দেশের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম এখন ভীষণভাবে সক্রিয়, উইথ টেকিং সাম ড্যামেজ।
একটা জিনিস প্রমাণ হচ্ছে - কোন দেশের যদি উন্নত মানের পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইটার জেট না থাকে, তাহলে তাদের উন্নতমানের মিসাইল আর এয়ারডিফেন্স সিস্টেম থাকাটা নিজেদের সারভাইবালের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

Sabina Ahmed

13/06/2025

সাদ্দামকে খায়া দিলো , ১০ লক্ষ মুসলমান হ/_ত্যা করলো ভিডিও গেমসের মতো !
আপনে কইলেন " স্বৈরশাসকের পতন ।"
আরব বসন্তের দোহাই দিয়া লৌহ মানব গাদ্দাফিকে হ/_ত্যা করলো - " আপনি কইলেন গুড , করাপ্টেড মানুষ , স্বৈরশাসক "

আসাদের পতনে আপনি কইলেন - " শিয়া নেতার পতন হইছে " অথচ সিরিয়া যে কিয়ামতের আগে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ মুসলমান হিসাবে আপনে জানেন ই না , জানার আগ্রহ টুকুও আপনার নাই ।
আ/_^ফগানিস্তানে শরীয়াহ আইনের সবচেয়ে যোগ্য শাসক মোল্লা ও.ম.রের পতনে আপনে কইলেন - " গুড , জ/_ঙ্গীবাদের পতন হইছে "

ইহুদী খ্রিস্টান ষড়যন্ত্র নিয়া সরব আপনার আরেক মুসলিম ভাইরে আপনে আ/_ইএস, জ/_ঙ্গী ট্যাগ দিয়া দেন মুহূর্তেই , তারে ঘায়েল করার জন্য ।

আপনে যে কতো বড় একটা ক্লাসলেস খা*কির পুত্ , আপনি নিজেও কি জানেন ?

গু আপনি যেখানেই রাখেন গন্ধ বের হবেই। জানিনা আওয়ামী এই মাল দিয়ে বিএনপি কি করবে?
12/06/2025

গু আপনি যেখানেই রাখেন গন্ধ বের হবেই।
জানিনা আওয়ামী এই মাল দিয়ে বিএনপি কি করবে?

১৯৩০ সালে ভোলানাথ সেন নামে কলিকাতার একজন প্রকাশক রাসুলুল্লাহ সা. কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে। মুসলমানেরা এর বিরুদ্ধে ...
10/06/2025

১৯৩০ সালে ভোলানাথ সেন নামে কলিকাতার একজন প্রকাশক রাসুলুল্লাহ সা. কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে। মুসলমানেরা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তবে ফল হয় না।

১৯৩১ সালের ৭ই মে আবদুল্লাহ খান ও আমীর আহমদ; দুই ভাই ভোলানাথ সেনকে তার লাইব্রেরিতেই জাহান্নামে পাঠিয়ে দেয়। কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিশের কাছে ধরা দেয় এবং তারা সব স্বীকার করে।

মামলা আদালতে উঠলে এই দুই ভাইয়ের জন্য বিনা পয়সায় কোর্টে মামলা লড়েন বাঙালির জাতীয় নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তবে অভিযুক্তদের স্বীকারোক্তি এবং অকাঠ্য প্রমান থাকায় রায় বিপক্ষে যায়, মৃ-ত্যুদন্ড দেওয়া হয়।

বাংলার মুসলমানেরা এই রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ফেটে পরে। দাবানলের মত কোলকাতা, ঢাকা, রাজশাহী, চট্রগাম, মুরশিদাবাদসহ সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পরে। ব্রিটিশ সরকার শহরে কারফিউ ডাকতে বাধ্য হয়।

মুসলিম লীগ নেতারা আরেকটি ইলমুদ্দিন হওয়া বন্ধের চেষ্টা করেন। তারা রাজনৈতিক ভাবে সেটেলমেন্ট করার উদ্যোগ নেন। বাঙালির আরেক জাতীয় নেতা শেরে বাংলা এ.কে ফজলুল হক কোলকাতা এবং ঢাকার মান্যগণ্য মুসলমান ব্যক্তির স্বাক্ষর সংগ্রহ করে মৃ-ত্যুদণ্ড রদের আর্জি পাঠান লন্ডনে প্রিভি কাউন্সিলে। সাময়িকভাবে সাজা স্থগিত হয়ে যায়।

আবদুল্লাহ খান ও আমীর আহমদকে আলিপুর জেলে রাখা হয়েছিলো। স্বদেশী আন্দোলনকারী একই জেলে রাখা হয়েছিলো। তারা পরে লিখেছিলো, প্রকাশক ভোলানাথকে খু-ন করা দুই ভাইকে দেখতে রোজ মুসলমান নারী-পুরুষ ভীড় লাগিয়ে রাখত। তারা এসে কান্নাকাটি করে যেতো তাদের জন্য।

১৯৩২ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি বাংলার বিধানসভার তিনজন প্রভাবশালী মুসলমান সদস্য আবদুল্লাহ সোহরাওয়ার্দি, গজনভি, এবং আসরাফ আলী খান বাকিংহ্যাম প্যালেসে মৃ-ত্যুদন্ড প্রাপ্ত আবদুল্লাহ খান ও আমীর আহমদকের মুক্তি দাবি করে টেলিগ্রাম করেন।

আবদুল্লাহ সোহরাওয়ার্দি(হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মামা) উল্লেখ করেন,

❝ ভুলে যাবেন না, আমার ভাতিজা হাসান সোহরাওয়ার্দি কিছুদিন আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাংলার গভর্নর স্ট্যানলি জ্যাকসনকে ছাত্রী বীণা দাসের গুলি থেকে বাঁচিয়েছে। এতবড় উপকার করল যে সম্প্রদায়, তাদের প্রতি কি সরকারের কি কোনো কৃতজ্ঞতা বা দায়বদ্ধতা নেই? ❞

এটাই ছিল শাতিমদের ব্যাপারে বাংলার মুসলমান, মুসলমান নেতাদের মনোভাব। তবে এত কিছুতেও কাজ হয় না, মৃ-ত্যুদন্ড বহাল থাকে। ১৯৩২ সালের ১০ই মার্চ ব্রিটিশ সরকার আগে থেকে কোলকাতা শহরে কারফিউ ঘোষণা করে এবং গাজী আমির আহমেদ ও গাজী আবদুল্লাহ খানের ফাঁ-সি কার্যকর করে। শহীদদের শাহাদতে বাংলায় মুসলমানদের মধ্যে শোকের ছায়া পরে যায়...

Address

Bas Terminal
Rangpur
5400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ajaira-আজাইরা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ajaira-আজাইরা:

Share