কালো পরীর বর

কালো পরীর বর মজার মজার ফানি বিনোদন মূলক ভিডিও পেতে পেজে লাইক দিয়ে একক্টিভ থাকুন।

তোমাকে যখন আমি পেয়েছিলাম, তখন সালটা ছিলো ২০২১ এর শেষ শেষ। ফেসবুকে একটা ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করেছিলাম। ফ্রেন্ড থেকে ...
02/06/2025

তোমাকে যখন আমি পেয়েছিলাম, তখন সালটা ছিলো ২০২১ এর শেষ শেষ। ফেসবুকে একটা ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করেছিলাম। ফ্রেন্ড থেকে শুরু হলো রিলেশনশিপ। তোমাকে পেয়ে আমার মনে হয়েছিলো আমি যেই পুরুষের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম, হয়তো তাকেই পেয়ে গেলাম! কেননা তুমি যেনো আমার মনের কথা সবই বুঝতে। 💜

যদিও তখন ওতোটা গুরুত্ব দেই নাই, কিন্তু মাস কয়েক যাওয়ার পরই তোমার মায়ায় এতো পরিমানে পরেছিলাম যা আমি এখনো ভুলতে পারি না। কিন্তু তখন প্রকাশ করিনি। এজন্যই হয়তো তুমিও আমার জন্য পাগল ছিলে।

শোনো কিছু নারী টাকা-পয়সা, বাড়ি- গাড়ি কিছুই চায় না। তাদের চাওয়াটা থাকে এর থেকেও দামি কিছু, তারা চায় তার শখের পরুষ তাকে যত্ন সহকারে ভালোবাসুক, তাকে বুঝোক, তাকে সন্মান করুক। ☺️❤️‍🩹

সবকিছু উজার করে দিয়ে ভালোবাসলাম তোমাকে। কিন্তু তুমি তো আর সেটা দেখবে না, দেখবে শুধু ভুল

। ভুল কোন সম্পর্কে হয় না বলেন তো। সব সম্পর্কে ই ভুল হয়। তবে কী সব সম্পর্কেরই বিচ্ছেদ হয়ে যায়?

তুমি চাইলেই পারতা আমাদের ছোট একটা সংসার করতে। কিন্তু তুমি সেটা চাইলে না। তুমি চাইলেই সব হতো। কিন্তু তোমার এসব চাওয়ার সময়ই হইলো না। 😅

তোমার জন্য আমি পুরো পৃথিবীর সাথে লড়াই করতে রাজি ছিলাম আর তুমি? 😅

তুমি আমার সেই শখের পুরুষ যাকে আমি অসম্ভব ভালোবেসেছি। যাকে পাওয়ার জন্য আমি অসম্ভব কেঁদেছি। দিন রাত সমান হয়ে গেছে না ঘুমাতে ঘুমাতে। তুমিই ছিলে আমার সেই শখের পুরুষ যারে এতো কইরা চাওয়ার পরেও আমি পাইলাম না। তোমার মধ্যে সব গুনই ছিলো। শুধু ছিলো না আমারে বোঝার মতো কোনো গুন।

এখন আর আগের মতো তোমারে বিরক্ত করি নাহ্। কতো কথা জমে গেছে এ বুকে এখন আর শেয়ার করা হয় না। এখন আর ভিডিও অফ হয়ে মনে হয় না যে তুমি কল দিয়েছো। এখন আর কোনো কল মেসেজ আসলে মনে হয় না যে, এই বুঝি তুমি মেসেজ কল দিলে। তোমার প্রতি ভালোবাসা,মায়া আমারও কমে যাচ্ছে। হ্যা আগের মতোই কান্না করি। কিন্তু এখন আর তোমার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য না, তোমারে পাওয়ার জন্য না। কারন আমি জানি এসব আশা করা নিতান্তই আমার একটা বিথা আশা। আমি এখন কান্না করি আমার ভাগ্যর কথা ভেবে। আমার ভাগ্য এতো ভালো না হলেও পারতো!

তোমার মনে আছে আমাদের প্রথম দেখা করার দিনটার কথা? কতোটা হাসিখুশিই না ছিলাম আমরা। কতো স্বপ্নই না দেখেছিলাম আমরা। জানো তোমাকে মনে করার ভয়ে আমি অলস মেয়েটাও এখন কাজে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করি,কিন্তু আমি ব্যর্থ হয়ে যাই। প্রতিটা মূহুর্তে আমি তোমাকেই মনে করি। 😅

তুৃমি জানো, রাতে যখন আমি কান্না করতে করতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ি, হঠাৎ ঘুম ভাঙ্গলে তোমার কথাই আমার মনে পরে। তখন মোবাইল চেক করে দেখি কোনো মেসেজ বা কল নেই। তখন আরো হাহাকার লাগে। বিশ্বাস করো তখন আর ঘুমাতে পারি না, চোখের পাশ দিয়া পানি গড়াইয়া পরতেই থাকে ☺️🩹

কতো রাত ভালো করে ঘুমাই না, কতো দিন ভালো করে খাই না। তুমি কী জানো, চোখের পানির সাথে ভাত খাওয়ার তৃপ্তি কতোটুকু?

সবাই বলে তোমারে ভুইলা যাইতে, আসলেই কী সেটা সম্ভব? হ্যা সম্ভব তুমি যদি আমার যোগাযোগ অফ করে দিয়ে ভুলে যাইতে পারো। আমিও পারবো চিন্তা কইরো না।অতি তারাতাড়িই তোমার মায়া কাটিয়ে উঠবো। 😅

তুমি এতোটা পাষাণ মনের মানুষ আমার জানা ছিলো না। তোমার সামনে বইসা অসহায়ের মতো কান্না করছি। সেটা দেখে তোমার নাকি আরো রাগ লাগছে 😅 লাগবেই তো স্বাভাবিক ভালোবাসা না থাকলে মানুষের প্রতি মানুষের কোনো মায়া থাকে না। 😅

দেখো আমি কতোটা নির্লজ্জ ভুলে যাবো বইলাও, সেই তোমার জন্যই কান্না করতেছি। তোমার কথা আসলেই কেনো আমার চোখের পানি কোনো বাধা মানে না বলতে পারো?

তবে তুমি এক ভাগ্যবান পুরুষ যার জন্য কিনা একটা নারী অঝোরে চোখের পানি ফেলেছে। 🎀

মাঝে মাঝে এতোটা পরিমানে কষ্ট হয়, এটা ভেবে যে তোমাকে আমি সত্যিই আর পাবো না >3❤️‍🩹

তবে আমি আর কোনো আফসোস করবো না তোমারে নিয়া। তুমি তোমার জীবন ফুল দিয়ে সাজিয়ো 🌸

মনে রেখো এই ভুল'কেও কেউ, ফুল ভেবে মায়া কইরা কুড়িয়ে নিবে। ❤️‍🩹🩹

ইতি

তোমার জীবনের 'ভুল' ❤️‍🩹

পাঠিয়েছেন

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক আপু

👉আপনি কি আপনার জীবনের গল্প শেয়ার করতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন।

৪ বছরের রিলেশনের পর বিয়ে হয়েছিল আমাদের। দুই বছর যেতে না যেতেই আমাদের ডিভোর্সের ব্যাপারে কথা চলতেছে। 😅ডিভোর্সের কারণ তার ...
01/06/2025

৪ বছরের রিলেশনের পর বিয়ে হয়েছিল আমাদের। দুই বছর যেতে না যেতেই আমাদের ডিভোর্সের ব্যাপারে কথা চলতেছে। 😅

ডিভোর্সের কারণ তার ছেলে বেস্ট ফ্রেন্ড। বিয়ের আগে থেকে ওর বেস্ট ফ্রেন্ডকে আমি পজিটিভই নিতাম। বিয়ের পর একবছর পর্যন্তও পজিটিভ ছিল আমার কাছে। সবাই বলেনা যে ছেলে মেয়ে কখনো বেস্ট ফ্রেন্ড হতে পারেনা। যেটা হয় সেটা লুচ্চামি। আমি এটা আগে বিশ্বাস করতামনা। কিন্তু এখন…

ওর আমি অনেক কেয়ার নিতাম, সম্মান করতাম, জীবনের থেকেও ভালোবাসতাম। সেজন্যই সে আমারে বিয়ে করেছে।

আমি চাকুরী করি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে আর সে চাকুরী করে নার্সিং জবে একটা হাসপাতালে (সিক্রেট রাখলাম নাম)। তার বেস্ট ফ্রেন্ডকে নিয়ে আমি জেলাস হতামই মাঝে মাঝে। যখন দেখতাম ওরে নিয়ে সে পোস্ট দিতো, আমার কাছে প্রসংশা করতো। আমি একদিন সরাসরি বলছিলাম তোমার বেস্টফ্রেন্ড এর সাথে মেলামেশা আমার পছন্দ না। এসব নিয়ে ঝগড়া করে আমার সাথে যোগাযোগ ছিলোনা একমাস প্রায়। সে এমনভাবে তার ফ্রেন্ডকে নিয়ে বলতো যেন সে ফেরেশতা। ঝগড়ার পর অনেক রিকুয়েস্টের পর সব ঠিক হয়। মাঝে মাঝে তার বেস্ট ফ্রেন্ডের সাথে বাইকে ঘুরতে যেত এসব অবশ্য শেয়ারও করতো ডে পোস্টে। আমি ভাবছি যা করুক করুক। বিয়ের পর ঠিক করে নেবো। ওর বেস্ট ফ্রেন্ড আবার ওর কলেজ ফ্রেন্ড ছিলো। এখন জবও করে একসাথে।

বিয়ের আগে একবার সে নার্সিং পরীক্ষার জন্য ঢাকায় গিয়েছিল। আমি বললাম কার সাথে যাচ্ছো। বলছিল তার বান্ধবীদের সাথে। তারপর অনেকদিনপর দেখতে পারি তার ফ্রেন্ডের একটি পিক ওর মেসেঞ্জারে। যেখানে সে ছেলের কাধে মাথা রেখে শুয়ে আছে ট্রেনে, কেবিনে কোলে শুয়ে আছে। এসব দেখে আমার পায়ের নিচে মাটি ছিলোনা বুঝতেছিলাম। তর্ক করছিলো মাথা কাধে রেখে, কোলে রেখে গেছে তো কি হইছে। আমাকে লজিক দেখাইলো ঘুম চলে আসায় এমনটা হতেই পারে পারে ব্লা ব্লা। তো আমি বললমাম তাহলে ঔসময় আমাকে মিথ্যা বলছিলা কেন বান্ধবীর সাথে যাচ্ছো। পরে সে স্বীকার করলো আর মাফ চাইলো আর এমন হবেনা। অনেক ভুল করছে ব্লা ব্লা। তারপর অনেক কিছুর পর বিয়ে হলো আমাদের। এখানে একটা ভালো লাগার ব্যাপার আছে। ওর ইচ্ছে ছিল খুব কম টাকায় কাবিন করে বিয়ে করবে।

আমাদের দুজনের পরিবারই স্বাবলম্বী। কেউ থেকে কেউ কম না। তার কথাতেই এক লাখ টাকার নগদ কাবিনে আমাদের বিয়ে হলো। ওর ভালো দিকগুলোর শেষ নাই। একটাই সমস্যা ওর বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে। ওর ফ্রেন্ডদের সাথে চলাফেরা আমার পছন্দ হয়না। সেজন্য আমাকে টক্সিক বলে, বলে আমি নাকি আপডেটেড না। 😅

জীবনে আমি ওর কোন কিছুর অভাব রাখিনি। অনেক ভালোবাসতাম। সে আমার খুব সখের, খুব প্রিয় মানুষ। তাই সবকিছু সহ্য করে মেনে নিয়ে চলতাম। ওর সাথে থাকলেই দুনিয়ার সব ভুলে যেতাম। কোনকিছু আর মনেই থাকতোনা। কিন্তু ১৫ দিনের মধ্যে দুটো ঘটনার কারণে আজ আমরা আলাদা হওয়ার পথে। ডিভোর্সের কথাবার্তা চলতেছে। ঘটনা দুটোই ওর বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে। ওর ফ্রেন্ড ওরে কি গিফ্ট করছে জানেন? একটি ঘরি, ফেমিনিন ওয়াশ, পিংক লেডি সিক্রেট সোপ, ব্রা, প্যা*ডস। মানে ব্যাপারটা কেমন লাগবে একমাত্র আমার মত ছেলেরা বুঝবে। শুধু কল্পনা করুন আপনার বউকে তার ফ্রেন্ড এসব গিফট করেছে আর আপনি কি করতেন তখন। এসব নিয়ে অনেক ঝগড়া হইছে। সে বলে এসব দেওয়ায় কি এমন হইলো। এই কথা বলায় আমি হাত দিয়ে আ*য়না ভে* ঙে ফেলি। তারপর সে ঠান্ডা হলো আর সিদ্ধান্ত নিলো এগুলো ফেরত দিয়ে দিবে। বেশদিন হয়ে গেলো ফেরত দেয়নি। পরে আমি সব ফেলে দিছি। তাকে বুঝিয়ে বলছি ওর ফ্রেন্ডের সাথে যেন কোন যোগাযোগ না রাখে। অনেক বুঝিয়েছি। বলছে আর রাখবেনা। আমি বলছিলাম যদি দেখি তাহলে খবর আছে। সে সাথে সাথে চেইত্যা বলে কি খবর করবা? তালাক দিবা? সে বলে, ১০ লাখ কাবিন ডিজার্ব করি আর মাত্র ১ লাখে বিয়ে বসছি দেইখা তুমি স্বস্তা মনে করো আমাকে। আমি অবাক হয়ে গেলাম। কই থেকে কি বলে। শুধু একটাই বলছি আমাকে হারাবা সারাজীবনের জন্য আমার অবাধ্য হইলে। সে ও চুপ হয়ে যায়। চলতে লাগলো সুন্দরভাবেই। তার কয়েকদিন পর ওর বান্ধবীর বিয়েতে যায় সে। সেখানে আমি যাই বিয়ের দিন । সে একদিন আগে গেছে। ওর বান্ধবীর ভাইয়ের সাথে পরিচয়ে ফেবুতে যুক্ত হওয়া হয় আমার। বিয়েতে ওর ফ্রেন্ডরে দেখছিলাম। আমার বউকে দেখছি তাকে এড়িয়ে চলতে।

বিয়ে থেকে আসার বেশ কয়েকদিন পরে বউয়ের বান্ধবীর ভাইয়ের আইডিতে গায়ে হলুদের একটা ভিডিও পাই। ভিডিওতে দেখতে পাই আমার বউকে পেছন থেকে পেটে টাইট করে জড়িয়ে ধরে শুন্যে রেখে গ*লায় আর মুখে হলুদ লাগাচ্ছে তার বেস্ট ফ্রেন্ড। অনেক ধৈর্য্য ধরে চুপ থেকে বাসায় যেয়ে ওর ফোন নেই জোর করে। বলে কি হইছে। বলছি চুপ করে দেখো। তারপর ওর ফ্রেন্ডরে ওর আইডি থেকে এই ভিডিওর লিং*ক দিয়ে বলি দোস্ত অনেক মজা হইছে ঐদিন তাইনা। সে বলে, দিনটা ভুলার মত না। তোর জামাই তো তোরে ঠিকমত খা**তে পারেনা। সাথে লজ্জার ইমোজি দিছে। ভিডিও কল দিছি আর আমাকে দেখেই কে*টে দিছে।

এরপর থেকে যে ঝামেলা হইছে সেটা আর থামেনাই। ডিভোর্সের কথা বলছি আমি। আমারে ঔ ১ লাখ টাকার কথা শুনায়। রাগে বলছি আরো ৪ লাখ ম্যানেজ করে দিয়ে দিবোনে তোমারে। তাহলে ৫ লাখ কাবিন হবে। সেই থেকে মাফ চেয়েই যাচ্ছে। কিন্তু আমি এখন পাথর হয়ে গেছি এসবের জন্য। আর পারতেছিনা। কি সিদ্ধান্ত নিবো বুঝতেও পারছিনা। এক মাস হলো আলাদা হয়ে গেছি। ডিভোর্স দিবো দুই পরিবারই জানে। তারা আলোছনায় বসতে চাইছে অনেকবার। আমি বসিনাই। আমি এখন সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগতেছি। কি করবো বুঝতেছিনা।

- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

নিষিদ্ধ গলির এক ছোট্টো ঘর... মেয়েটি বলল — “লে বাবু, তাড়াতাড়ি শুরু কর, আমাকে আবার অন্য খদ্দের ধরতে হবে।” ⚠️ছেলেটি: “সিগার...
01/06/2025

নিষিদ্ধ গলির এক ছোট্টো ঘর... মেয়েটি বলল — “লে বাবু, তাড়াতাড়ি শুরু কর, আমাকে আবার অন্য খদ্দের ধরতে হবে।” ⚠️
ছেলেটি: “সিগারেট খেতে পারি?” 🚬
মেয়েটি: “ঢং কত! যা খুশি খাও।”
ছেলেটি: “আচ্ছা, আমরা কি কিছুক্ষণ গল্প করতে পারি?” 🗣️
মেয়েটি: “যা করতে এসেছিস, সেটা করে বিদেয় হো।” ❌
ছেলেটি: “আচ্ছা, একটু কথা বলি না?”
মেয়েটি: “আচ্ছা বল।”
ছেলেটি: “তোমার নাম কী?”
মেয়েটি: “চামেলি…”
ছেলেটি: “ওটা তো তোমার পোশাকি নাম, আসল নাম?”
মেয়েটি: (চুপচাপ) “চন্দ্রানি।”
ছেলেটি: “তুমি হঠাৎ এ কাজে কেন?”
(ঘরে কিছুক্ষণ নীরবতা...)
তারপর মেয়েটি ধীরে ধীরে বলল —
“আমি তখন স্কুলে পড়ি, মেট্রিক দেব।
একটা ছেলেকে ভালো লাগতো,
অনেকদিন ধরে বলছিল, 'ভালোবাসি, ভালোবাসি'।” ❤️
“একদিন মনে হলো, ওকে হ্যাঁ বলা দরকার।
ছেলেটা চা বাগানে কাজ করত,
আমার জন্য কত কিছু আনত।
একবার তো জন্মদিনে কেক এনেছিলো!” 🎂
“জানিস বাবু, আমি কোনোদিন কেক কাটিনি।
সেদিন খুব ভালো লেগেছিল।”
“আমি ওকে খুব ভালোবাসতাম।”
“ও বলতো — তোমায় কাছে পেতে চাই।
আমি বলতাম — বিয়ের পর...”
“তারপর এক শীতের দুপুরে,
স্কুল শেষে ফিরছি,
ও হঠাৎ বলল — আমাদের পালাতে হবে!” ❄️
“আমি অবাক হয়ে বললাম — কেন?”
“সে বলল — বাড়িতে বলেছি তোমার কথা, মানেনি আমাদের সম্পর্ক।”
ছেলেটি: “তারপর...?”
(মেয়েটির চোখে জল)
“আমি তার সাথেই পালালাম, উঠলাম এই পাড়ায়।
ও বলল — কিছুদিন পর আবার আসবে।
ততদিন আমার দেখাশোনা করবে রুপা।”
“কিছুদিন পর জানতে পারলাম —
আমাকে ২০,০০০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছে!” 💔
“প্রথমে এসব করতে চাইনি...
কিন্তু সেই ‘বাবু’টা জোর করল...
মাসি মারলো আমায়... খাওয়াও বন্ধ...”
“রুপা লুকিয়ে খাবার এনে বলল —
‘ও আর আসবে না... এটাই তোর নিয়তি।’”
“তারপর থেকে আর কিছু ভাবি না...”
ছেলেটি: “তুমি কি কখনো ভেবেছিলে এমন কিছু হবে?”
মেয়েটি: “চাইতাম শহরে গিয়ে চাকরি করবো,
বাবা-মাকে দু’বেলা পেটপুরে খাওয়াবো...”
(চোখে জল...)
মেয়েটি: “নে, এবার যা করার কর — না হলে মাসি চিল্লাবে!”
ছেলেটি: (টাকা এগিয়ে দেয়)
মেয়েটি: “কী রে বাবু, কিছুই তো করলি না! তাহলে টাকা কেন?”
ছেলেটি: “তোমার গল্প শুনলাম — তার দাম...”
---
কিছুদিন পর...
রুপা এসে বলল — “তোর ছুটি! তোকে আর এসব করতে হবে না।”
চামেলি: “কেন?”
রুপা: “একজন বাবু তোকে নিতে এসেছে।
মাসিকে ৫০,০০০ টাকা দিয়েছে!”
চামেলি বাইরে গিয়ে দেখে —
সেদিনের সেই বাবুটা দাঁড়িয়ে আছে...
সে কিছু না বলে হাত ধরে চুপচাপ বেরিয়ে গেল, তারপর মন্দিরে বিয়ে করলো,, চোখে জল, সিঁথিতে সিঁদুর।।
হঠাৎ প্রশ্ন করলো , বাড়িতে কি বলবে।। সে বললো, আমার কেউ নেই, আমি কেউ নই, আর আজ থেকে তুমি চামেলি না, চন্দ্রানি।।
মেয়েটি ভাঙা গলায় বললো কে বললো তোমার কেউ নেই , আমি আছি।।😊
পোষ্ট ভালো লাগলে ফলো করুন ❤️

পদ্মফুলটাকে দেখলেই কেন জানি একটা মায়া লাগে মনেপ্রাণে।চোখ ফিরাতে ইচ্ছে করে না, বরং সে চোখে চোখ রেখে চুপ করে কেবল তাকিয়ে থ...
19/05/2025

পদ্মফুলটাকে দেখলেই কেন জানি একটা মায়া লাগে মনেপ্রাণে।
চোখ ফিরাতে ইচ্ছে করে না, বরং সে চোখে চোখ রেখে চুপ করে কেবল তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে অনেকটা সময়।

একজন নিঃশব্দ, অভিমানী পদ্ম যে বোধহয় ভুলেই গেছে, পৃথিবীতে এখনো কেউ সত্যিকারের ভালোবাসতেও পারে।
হঠাৎ করে একদিন দেখলাম, তার চারপাশে কিছু নতুন ফুলের উপস্থিতি।
বুকের ভেতর কেমন এক চাপা খচখচে যন্ত্রণা শুরু হল।
আমি তো তার কেউ না- তা সত্ত্বেও কেন জানি মনে হল, এই পদ্মটা কেবল আমার, আমার একান্ত আপন।
হয়তো সে অনেক কষ্ট পেয়েছে, হয়তো এখনকার এই হেসে থাকা জীবনটা তার ক্ষতগুলো ঢাকারই এক উপায়।
তবুও কেনো যেনো আমার বুকের এক কোণে একরাশ বেমানান অভিমান জায়গা করে নেয়।
আমি ইচ্ছে করে তার সঙ্গে কথা বলতে চাই না, সেও হয়তো সেটাই চায়।
এমনকি সেই পুকুরপাড়ে যাওয়াটাও কমিয়ে দিয়েছি, যেন ভুলে থাকি সবকিছু।
কিন্তু নিজেকেই আটকাতে পারি না।
অভিমান সত্ত্বেও, একটানা তাকিয়ে থাকি তার দিকে, তার নিষ্পাপ পাতার দিকে।
পদ্মটা নিজেও কম অভিমানী নয়।
আমার এই চুপচাপ অভিমানটা ঠিকই বুঝে ফেলেছে সে- চোখে চোখ রাখলেই টের পেয়ে যায়।
তবুও, সেও কোনো কথা বলে না।
ভদ্র একটা ফুল সে।
ভদ্র ফুলেরা কথা রাখার চেষ্টা করে।
তারা কারও পেছনে ছোটে না, কারও কাছে অনুরোধও করে না।
সে কেবল দাঁড়িয়ে থাকে নিজের মতো-
অভিমান নিয়ে, নিরব ভালোবাসা নিয়ে, আর বুকভরা অপ্রকাশিত কষ্ট নিয়ে।
পদ্ম ফুলটা হয়তো ঠিকই একদিন আবারো আগের মতই সবকিছু ফিরে পাবে।
আল্লাহর কাছে হয়তো যারা বেশি প্রিয়, তারা শুরুতে দুঃখ পেলেও শেষটা সুন্দর আর ভালোবাসার হয়।
পদ্ম ফুলটার জন্য আমার অনেক অনেক দোয়া, খুব ইচ্ছে করে একটু মিথ্যে করে হলেও যদি তাকে আপন ভাবা যেতো। হাজারো ফুলের মাঝে সে আলাদা রকমের একটা ফুল। আমার খুব পছন্দের...

কলমেঃ Bipul Sheikh

নীরব সেই পদ্মফুল-পুকুরের একপাশে একা দাঁড়িয়ে থাকে পদ্মফুলটা।অনেকেই দেখে- কেউ কেউ আবার থমকে দারিয়ে যায়আহ কী সুন্দর একটা ফু...
19/05/2025

নীরব সেই পদ্মফুল-
পুকুরের একপাশে একা দাঁড়িয়ে থাকে পদ্মফুলটা।
অনেকেই দেখে- কেউ কেউ আবার থমকে দারিয়ে যায়
আহ কী সুন্দর একটা ফুল!
কিন্তু কেউই জানে না,
ওখানে দাঁড়িয়ে থাকা সেই পদ্ম ফুলটার ভেতরে কতটা শূন্যতা আর কষ্ট জমে আছে।
পদ্মফুলটার হাসিটা দেখে সবাই ভাবে খুব সুখী একটা ফুল।
কিন্তু কাছাকাছি গেলে বোঝা যায়,
ওর পাপড়িগুলোর ভেতরে খুব যত্ন করে লুকানো আছে কিছু কষ্ট।
যা সে কাউকে বলে না বা বুঝতে দেয়না, দেখায়ও না। অনুভবে বুঝতে পারি।
প্রায়ই দেখতে পাই শুধু মুখে একটা নকল হাসি এনে কথা বলে।
যেন সবকিছুই ঠিক আছে, যদিও কিছুই ঠিক নেই।
ওর একটা পরিবার আছে।
হয়তো নিজের করে একটা গোলাপফুলও পেয়েছে।
কিন্তু শুরু থেকেই তার চারপাশে থাকা একদল কচুরি পানা সব কিছু ভন্ডুল করতে ব্যস্ত।
ওরা মন থেকে পদ্মফুলটাকে দেখতেই পারেনা।
আমি প্রায়ই ভাবতে থাকি ওরা মনে করে, এই পুকুরের সব জায়গা শুধু ওদের একার।
পদ্মফুলটা নাকি এখানের যোগ্য না তাই প্রতিনিয়ত কচুরি পানারা চেষ্টা করে যেভাবেই হোক, পদ্মটাকে উপড়ে ফেলতে হবে।
তবু পদ্ম কিছুই বলে না।
সে লড়াই করতে চায় না।
কারণ সে জানে, কিছু কষ্টকে মুখ বন্ধ করে সইয়ে যেতে হয়।
তারপরও, সে পুকুরপাড়ে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে থাকে।
আমরা সবাই ভাবি, সে ভালো আছে।
কিন্তু কেউ জানে না,
ওর হাসির নিচে জমে আছে একরাশ নিরব ভালোবাসা,
যেটা বলা হয়নি কখনোই, হবেও না হয়তো।
ও এখন আর আমার সাথেও তেমন কথা বলে না,
কিন্তু পুকুরের বাতাস জানে এই পদ্মটা আসলে নিঃশব্দ একটা একাকী মনের ফুল।
যে নিজের একাকিত্বকে আপন করে নিয়েছে।
আর সেই নিরবতায়, কারও চোখে আজও যেন সে রয়ে গেছে রহস্যময়,
তবু মায়াময়।

কলমেঃ Bipul Sheikh

একটা পদ্ম ফুল...চোখে মুখে সবসময় একরাশ হাসি, চারপাশে আলো ছড়ায় - এমন ফুলগুলোকে  অনেকেই সাধারণ ভাবেই নেয়। ভাবে, এরা বুঝি কো...
18/05/2025

একটা পদ্ম ফুল...
চোখে মুখে সবসময় একরাশ হাসি, চারপাশে আলো ছড়ায় - এমন ফুলগুলোকে অনেকেই সাধারণ ভাবেই নেয়। ভাবে, এরা বুঝি কোনো দুঃখ চেনে না। কিন্তু কেউ ভাবে না, ভিতরে কতখানি ঝড় জমে আছে, কতটা চাপা কান্নায় গুমরে মরে প্রতিদিন।
সে-ও ঠিক তেমনই—একটা হাসিখুশি, প্রাণবন্ত পদ্ম ফুল।
চোখে স্বপ্ন, কথায় মায়া, আর আচরণে একরকম প্রশান্তি, খুব মায়াবতী।
যার উপস্থিতি অন্যদের মুখে হাসি ফোটায়,
কিন্তু নিজের ভেতরটা ধীরে ধীরে গড়িয়ে পড়ে—নিরবে, নিঃশব্দে।
তার একটা সাজানো শৈশব ছিল—পরিবার ছিল, ভালোবাসা ছিল।
ছিল বন্ধু, স্বপ্ন, ছোট ছোট সাধ আর একরাশ অভিমাণ।
সব ঠিকঠাকই চলছিল... যতক্ষণ না "বিয়ে" নামক সেই চুক্তি তার জীবনের প্রতিটি ছন্দকে এলোমেলো করে দেয়।
বিয়ের পর জীবনের নতুন অধ্যায় খুলবে—সেই স্বাভাবিক প্রত্যাশা ছিল তার।
কিন্তু সময় খুব একটা বেশিদিন নেয়নি সত্যিকারের চেহারা দেখাতে।
বিয়ের ঘরটা হয়ে ওঠে পরীক্ষার কক্ষ, যেখানে প্রতিনিয়ত তাকে প্রমাণ করতে হয়—সে যথেষ্ট ভালো, যথেষ্ট নরম, যথেষ্ট মানিয়ে নেওয়ার।
কিন্তু যাদের মনেই বিষ, সেখানে পদ্মের সুবাসেরও কোনো দাম থাকে না।
তার কচুরিপানা, আর শৈবাল ছত্রাক এবং শেওলা...
সেই সম্পর্কগুলো, যেগুলো হয়তো হতে পারত তার নতুন ছায়া—সেগুলোই হয়ে ওঠে কাঁটা।
তারা চায় না পদ্ম ফুল পুকুরে থাকুক,
কারণ সেই পুকুরটা তো কচুরিপানা আর শ্যাওলার দখলে।
সেখানে একা একটা পদ্ম কী-ইবা করতে পারে?
সে শুধু সহ্য করে, মাথা নিচু করে, কিছু না বলে—নিজেকে টিকিয়ে রাখে।
তবুও মুখে হাসি...
মিথ্যে একটা হাসি, যেন কেউ টের না পায় তার ভেতরে ভাঙচুর চলছে।
ভেতরটা ডুবছে, অথচ মুখে আলো—এটাই তার প্রতিদিনের বাস্তবতা।
ধর্মে বিশ্বাসী, পর্দায় অভ্যস্ত এবং সরল মনের ফুল অনুভব করে সবকিছু।
তার হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে শত গল্প—যেগুলো বলার নেই, বোঝার নেই কেউ।
আর আমি?
আমি শুধু দূর থেকে দেখি।
তার সেই মুখটা, যেটা একসময় ছিল প্রাণবন্ত, এখন যেন একটু বেশিই ক্লান্ত লাগে।
পদ্মফুলের অভিমান আমার ওপর জমেছে জানি, কথা বলে না এখন আর।
তবুও আমার ভিতরটায় একটা অনুভব বেঁচে আছে—
আমি ওকে মিস করি।
সব কিছু জানি না, বুঝিও না সবটা…
তবুও মনে হয়, এই পৃথিবীতে কিছু ফুল শুধুই ফুটে ওঠে অন্যের জন্য,
নিজের কোনো বসন্ত হয় না তাদের।
পদ্ম ফুল এখনো বেঁচে আছে,
তবে সেই আগের মতো নয়—
ভেসে থাকে, কিন্তু শিকড়টা কাঁদে।
সে এখন আর কাঁদে না প্রকাশ্যে,
কাঁদে নীরবে, প্রতিদিন।
কলমেঃ Bipul Sheikh

একটা পদ্মফুলের সৌজন্যে!
18/05/2025

একটা পদ্মফুলের সৌজন্যে!

একটা পদ্ম ফুল! আমি জানি, আপনি আমার কথাগুলো পড়েন... হয়তো জবাব দেন না, কিন্তু অনুভব করেন—এ বিশ্বাসটা আজও রয়ে গেছে।বুঝতে পা...
17/05/2025

একটা পদ্ম ফুল!
আমি জানি, আপনি আমার কথাগুলো পড়েন... হয়তো জবাব দেন না, কিন্তু অনুভব করেন—এ বিশ্বাসটা আজও রয়ে গেছে।

বুঝতে পারি, আপনাকে দেখলে মনে হয় যেন দুঃখ নেই! কিন্ত ভিতরে পাহাড় জমে আছে, আপনি সেগুলোর সামনে নিজেকে অদ্ভুত এক শান্ত আর শক্ত দেওয়াল বানিয়ে রেখেছেন। এটাই আপনি, তাই না? যিনি নিজের ভেতরের ঝড়কে নীরবে এড়িয়ে যেতে শিখে গেছেন।
কিন্তু আপনি জানেন তো? এই ক্ষমতা সবার থাকে না। এমনকি... হয়তো আপনি নিজেও এখনও এর বাইরে যাননি, শুধু সেটা প্রকাশ করেন না।

মাশা-আল্লাহ, আপনি ভদ্র, পরিপক্ব, আর আপনি যে 'এক কথার মানুষ’ সেটার প্রমাণ ইতিমধ্যেই দিয়েছেন।
তবে একটা কথা বলি—একদম হঠাৎ শেষ হয়ে যাওয়া যতটা সহজ, ধীরে ধীরে, অল্প অল্প করে হারিয়ে যাওয়া তার চেয়েও বেশি কষ্টের।
তাই... "Block" কখনো কখনো সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ উত্তর হয়ে দাঁড়ায়।

কিন্তু সত্যি বলছি—আপনার স্ট্যাটাস, আপনার পোস্ট, বারবার সামনে আসে। এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
কেন জানেন? কারণ তাতে শুধু শব্দ থাকে না, থাকে না বলা কষ্টের ছাপ... যেটা চোখ এড়ায় না।

সবকিছু ঠিক আছে তো?
হঠাৎ এত পরিবর্তনের কারণটা কি?

আর... ওর মনটাও ভালো যাচ্ছে না, অনেকটা সময় ধরে ডিপ্রেশনে ভুগছে।
সব মিলিয়ে মনটা খুব খারাপ হয়ে আছে।

আপনি কি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন?
কবিতা লিখেন? কবিতা ভালোবাসেন?..এইসব প্রশ্নের উত্তর যদি না-ও দেন, কিছু এসে যায় না।

কলমেঃ Bipul Sheikh

বেলা শেষে!
11/05/2025

বেলা শেষে!

প্রিয় কিছু খাবার, যা প্রিয় মানুষটার হাতের।
09/05/2025

প্রিয় কিছু খাবার, যা প্রিয় মানুষটার হাতের।

মনে পড়ে সেই শৈশবের কথা?
10/04/2025

মনে পড়ে সেই শৈশবের কথা?

Address

Palashbari, Gaibandha
Rangpur
5730

Telephone

+8801738609482

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কালো পরীর বর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কালো পরীর বর:

Share

Category