South Air

South Air Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from South Air, Digital creator, Rangpur.

প্রয়োজনে হোক আয়োজন-- এই বিষয়টিকে মাথায় রেখে সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবনের প্রয়োজনে বিভিন্ন পরীক্ষিত বিষয়ের নিয়মিত আয়োজনে "সৃষ্টিতেই দৃষ্টি" -এই ভার্চুয়াল পেইজটির সৃষ্টি।এর শেয়ার করা তথ্য বা কন্টেন্টগুলো যদি আপনাদের উপকারে আসে, তবেই হবে আমাদের স্বার্থকতা❤️

--দুধ চায়ের এপিঠ-ওপিঠ--✅ দুধ চায়ের উপকারিতা (লাভ):1. শরীর গরম রাখে: ঠান্ডা আবহাওয়ায় দুধ চা শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে।2....
20/06/2025

--দুধ চায়ের এপিঠ-ওপিঠ--

✅ দুধ চায়ের উপকারিতা (লাভ):

1. শরীর গরম রাখে: ঠান্ডা আবহাওয়ায় দুধ চা শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে।

2. শক্তি যোগায়: দুধে থাকা প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম এবং চায়ে থাকা ক্যাফেইন মিলে শরীরে শক্তি ও সতেজতা দেয়।

3. মানসিক সতেজতা: চায়ের ক্যাফেইন মনোযোগ বাড়ায় ও ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে।

4. হজমে সহায়ক (মাঝে মাঝে): ভেষজবিদ বা ইউনানী চিকিৎসকদের মতে আদা বা এলাচ দেওয়া দুধ চা হজমে সহায়ক হতে পারে।
------------------------------
❌ দুধ চায়ের ক্ষতি:

1. অতিরিক্ত চিনি ও ক্যালোরি: দুধ চায়ে সাধারণত চিনি মেশানো হয়, যা স্থূলতা ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

2. অতিরিক্ত ক্যাফেইনের ক্ষতি: বেশি চা খেলে নিদ্রাহীনতা, দুশ্চিন্তা ও হৃদস্পন্দনের সমস্যা হতে পারে।

3. পাকস্থলির ক্ষতি: খালি পেটে দুধ চা খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।

4. *** আয়রন শোষণে বাধা: চায়ে থাকা ট্যানিন আয়রন শোষণ কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে যাদের রক্তস্বল্পতা আছে তাদের জন্য ক্ষতিকর।

---

🔍 মদ্দা কথা:
পরিমিত পরিমাণে দুধ চা পান করলে তা উপকারী হতে পারে। তবে অতিরিক্ত চা পান শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। দিনে ১–২ কাপ দুধ চা পান নিরাপদ ধরা হয়।

-নিজে ভালো থাকুন অন্যকেও ভালে রাখুন-💐👌❤️

মানব স্বাস্থ্যে চিনির লাভ - ক্ষতি :লাভ :দ্রুত শক্তি সরবরাহ:চিনি শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করতে পারে। এটি গ্লুকোজে রূপান্ত...
18/06/2025

মানব স্বাস্থ্যে চিনির লাভ - ক্ষতি :
লাভ :
দ্রুত শক্তি সরবরাহ:
চিনি শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করতে পারে। এটি গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়ে তাৎক্ষণিক শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে।
কিছু খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি:
চিনি কিছু খাবারকে আরও সুস্বাদু করে তোলে এবং এটি রান্নার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
মানসিক স্বস্তি:
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, চিনি খেলে মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ হয় যা সাময়িকভাবে মানসিক আনন্দ দিতে পারে।

🍬 চিনির উপকারের চেয়ে ক্ষতিকর দিকটাই বেশি:

1️⃣ ওজন বৃদ্ধি ও স্থূলতা
→ অতিরিক্ত চিনি শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমে, যা ওজন বাড়ায়।

2️⃣ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি
→ নিয়মিত বেশি চিনি খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

3️⃣ হৃদরোগের আশঙ্কা
→ রক্তে চর্বির মাত্রা বাড়িয়ে হৃদযন্ত্রের উপর চাপ ফেলে।

4️⃣ দাঁতের ক্ষয়
→ চিনি দাঁতের এনামেল নষ্ট করে ক্যাভিটি সৃষ্টি করে।

5️⃣ লিভারের ক্ষতি
→ ফ্রুক্টোজ জাতীয় চিনি অতিরিক্ত সেবনে লিভারে চর্বি জমতে পারে।

6️⃣ মাথাব্যথা ও ক্লান্তি
→ চিনি হঠাৎ শক্তি দিলেও পরে শক্তি কমে গিয়ে ক্লান্তি ও মাথাব্যথা হতে পারে।

7️⃣ চিন্তাশক্তি ও মেজাজে প্রভাব
→ বেশি চিনি মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে; মন-মেজাজ খারাপ হতে পারে।

---

✅ করণীয়:

প্রাকৃতিক চিনি (যেমন ফলের মিষ্টতা) গ্রহণ করুন

প্রক্রিয়াজাত খাবার কম খান

প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় চিনির পরিমাণ সীমিত রাখুন

---

📌 “স্বাস্থ্যই সম্পদ – তাই সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।”
👉 এই তথ্যটি আপনজনদের সঙ্গে শেয়ার করুন, তারা উপকৃত হোবে।

14/06/2025
ডেউয়া ফলের উপকারিতা (Benefits of Monkey Jack Fruit / Artocarpus lacucha): সাধারনত ফেব্রুয়ারি শেষ বা মার্চ মাসের প্রথম দ...
13/06/2025

ডেউয়া ফলের উপকারিতা (Benefits of Monkey Jack Fruit / Artocarpus lacucha): সাধারনত ফেব্রুয়ারি শেষ বা মার্চ মাসের প্রথম দিকে ফুল আসেতে শুরু করে এবং মে মাসের শেষ বা জুনের শুরুর দিক থেকে ফল পাকতে শুরু করে। গাছ রোপনের উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল। এটি একটি
পুষ্টিকর ও ঔষধিগুণসম্পন্ন দেশি মৌসুমী ফল। এটি খেতে টক-মিষ্টি স্বাদের এবং নানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। নিচে এর প্রধান উপকারিতাগুলো উল্লেখ করা হলো:

১. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে:
ডেউয়া ফল হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এতে থাকা আঁশ পরিপাকতন্ত্রকে সক্রিয় করে তোলে।

২. দাঁতের সমস্যা দূর করে:
ডেউয়া গাছের ছাল ও ফল দাঁতের ব্যথা ও মাড়ির রোগে কার্যকর। এটি দাঁতের সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসম্পন্ন:
ডেউয়া ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

৪. চর্মরোগে উপকারী:
ডেউয়া গাছের পাতা ও ছাল বিভিন্ন চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়, যেমন খোসপাচড়া, দাদ ইত্যাদি।

৫. জ্বর ও সংক্রমণে কার্যকর:
ডেউয়া গাছের ছাল জ্বর ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণে ভেষজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

৬. রক্ত পরিষ্কার করে:
এই ফল রক্ত পরিশোধনে সহায়ক হিসেবে কাজ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং ব্রণ-ফুসকুড়ি কমাতে সাহায্য করে।

৭. পুষ্টিগুণে ভরপুর:
ডেউয়া ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৮. কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে:
এটি পেটের কৃমি দূর করতে সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-----------------------------------------------------

দ্রষ্টব্য: ডেউয়া ফল বা এর গাছের অংশ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করার আগে বিশেষজ্ঞ বা ইউনানী-আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।

🥭 আমের উপকারিতা:১. পুষ্টিতে ভরপুর:আমে রয়েছে—* Vitamin C* Vitamin A* Vitamin E* Dietary fiber* Anti-oxident২. চোখের জন্য...
12/06/2025

🥭 আমের উপকারিতা:

১. পুষ্টিতে ভরপুর:

আমে রয়েছে—

* Vitamin C

* Vitamin A

* Vitamin E

* Dietary fiber

* Anti-oxident

২. চোখের জন্য ভালো:
আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোধে কার্যকর।

৩. ত্বক ও চুলের যত্নে:
ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। আম ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।

৪. হজমে সহায়ক:
আমে থাকা এনজাইম ও ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। এতে কাঁচা আমের জুস বেশি কার্যকরী।

৫. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে:
ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

৬. হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো:
আমে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হৃদয় সুস্থ রাখে।

৭. অ্যান্টি-ক্যানসার বৈশিষ্ট্য:
আমের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (যেমন: কুইরসেটিন, বেটা ক্যারোটিন) ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।

৮. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
যথাযথ পরিমাণে খাওয়া হলে আম শরীরকে দীর্ঘক্ষণ পরিপূর্ণ অনুভব করাতে সাহায্য করে, যা অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করে।
--------------------------------------------------------------
⚠️ সতর্কতা:
অতিরিক্ত আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিক রোগী।

ক্যালোরি বেশি হওয়ায় অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়তে পারে।
বি: দ্র: দাম একটু বেশি হলেও Global GAP সার্টিফিকেট যুক্ত আম খাওয়ার চেষ্ট করবেন।

হিংসা এক মারাত্মক নৈতিক ব্যাধি, যা মানুষকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেয়। এটি এমন একটি মানসিক অবস্থা, যেখানে একজন ব্যক্তি অন্যের...
11/06/2025

হিংসা এক মারাত্মক নৈতিক ব্যাধি, যা মানুষকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেয়। এটি এমন একটি মানসিক অবস্থা, যেখানে একজন ব্যক্তি অন্যের সুখ, সাফল্য বা উন্নতি দেখে অসন্তুষ্ট হয় এবং তার ক্ষতি করার ইচ্ছা পোষণ করে। সমাজ ও ব্যক্তিজীবনে হিংসার প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর।

হিংসা কি? -------দেখতে কেমন? -----------
হিংসার কোন ভৌতিক রুপ নেই। এটি মূলত ব্যক্তির মানসিক অবস্থার একটি বিকৃত বা অসুস্থ রুপ যা ব্যাক্তির আচরণে প্রকাশ পায়।
ধরুন, কারো ভালো কিছু দেখে অসহ্যবোধ করা বা তার অকল্যাণ কামনা করা কিংবা ওই ব্যক্তির ভালো বিষয়টির ধ্বংস চাওয়াকে হিংসা-বিদ্বেষ বা ঈর্ষা বলে।

প্রথমত, হিংসা মানুষের মানসিক শান্তি নষ্ট করে। যে ব্যক্তি হিংসা পোষণ করে, সে কখনোই সুখী থাকতে পারে না। সে সব সময় অন্যের ক্ষতি কামনা করে এবং নিজের উন্নতির চিন্তা ভুলে যায়। ফলে তার জীবন হয়ে ওঠে অস্থির ও দুঃখময়।

দ্বিতীয়ত, হিংসা ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। হিংসুক ব্যক্তি পরিবার, বন্ধুবান্ধব এমনকি সহকর্মীদের সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না। এতে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ভালোবাসা নষ্ট হয়ে যায়। সমাজে বিরাজ করে অবিশ্বাস, হানাহানি ও বিদ্বেষ।

তৃতীয়ত, হিংসা মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। হিংসাপরায়ণ ব্যক্তি মিথ্যা, প্রতারণা, ষড়যন্ত্র ইত্যাদির আশ্রয় নেয়, যা তাকে একদিন সমাজের চোখে ছোট করে তোলে।

ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষায় হিংসাকে ত্যাগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে হিংসা একটি গুনাহ হিসেবে বিবেচিত, হিন্দু ধর্মে হিংসা ত্যাগ করাকে পুণ্য বলা হয়েছে, এবং বৌদ্ধ ধর্মে হিংসা ত্যাগের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধির কথা বলা হয়েছে।

ইসলাম সত্য ও সুন্দর ধর্ম। এ ধর্মে আছে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও মানবতা। সবাইকে ভালোবাসাতেই ইসলামের সৌন্দর্য। কাউকে হেয় করা, তুচ্ছ করা, হিংসা করাকে ইসলাম সমর্থন করে না।একজন মুমিন কখনই আরেক ভাইয়ের ভালো ও কল্যাণের বিষয় দেখে অসহ্যবোধ কিংবা হিংসাতুর হতে পারে না। এতে করে যে নিজের ক্ষতিই সাধিত হবে।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা হিংসা থেকে বেঁচে থাক। কেননা হিংসা নেকিকে এমনভাবে খেয়ে ফেলে, যেভাবে আগুন কাঠকে খেয়ে ফেলে অর্থাৎ জ্বালিয়ে দেয়’- (আবু দাউদ : ৪৯০৩)।

প্রতি হিংসার কত বড় গুনাহ তা বোঝাতে গিয়ে ইমাম গাজ্জালী (রহ.) লেখেন, ‘পৃথিবীতে সর্বপ্রথম পাপ হলো হিংসা। বাবা আদম (আ.)-এর মর্যাদা দেখে তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয় আল্লাহর অতি প্রিয় "আজাজিল ফেরেশতা"। ঈর্ষা ও হিংসা থেকেই তার মনে জন্ম নেয় অহংকার। আর অহংকারের কারণেই সে আদম (আ.)-কে সিজদা করতে অস্বীকার করে। এতে মহান রব প্রচন্ড অসন্তুষ্ট হন, ফলে সে চিরদিনের জন্য ঘৃণিত ও অভিশপ্ত ইবলিস শয়তানে পরিণত হয়ে যায়।’

এর পর ইমাম গাজ্জালী আরেকটি ঘটনা বর্ণনা করেন। তিনি লেখেন, ‘একবার মুসা (আ.) দেখলেন এক ব্যক্তি আল্লাহর আরশের ছায়ায় বসে আছেন। তিনি ভাবলেন, এ ব্যক্তি নিশ্চয় খুব বুজুর্গ লোক হবে। তাই তার এত মর্যাদা। মহান আল্লাহকে তিনি বললেন, হে আল্লাহ! এ ব্যক্তির নাম-ঠিকানা কী? আল্লাহতায়ালা তার পরিচয় না বলে বললেন, মুসা! এ লোক কোন আমলের দ্বারা এত মর্যাদা পেয়েছে জানো? সে কখনো কারো প্রতি ঈর্ষা ও বিদ্বেষভাব পোষণ করেনি। তাই আমার কাছে সে এত বড় মর্যাদা পেয়েছে- (কিমিয়ায়ে সাদাত : চতুর্থ খন্ড, ৯২-৯৩ পৃ.)।

অন্যের ভালো দেখে অন্তর্জ্বালায় ভোগা মুনাফিকের চরিত্র। আর এমন পরিবেশে মুমিনের কর্তব্য হলো ধৈর্য অবলম্বন করা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের ভালো কিছু হলে তারা কষ্ট পায় আর তোমাদের কোনো বিপদ দেখলে তারা আনন্দিত হয়। (এমন পরিস্থিতিতে) তোমরা অবশ্যই ধৈর্যের সঙ্গে এবং তাকওয়ার সঙ্গে কাজ করবে। তাহলে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। (সুরা আলে ইমরান : ১২০)।
পাশাপাশি আরেকটি কাজ করতে হবে। যা প্রিয়নবী (সা.)-এর মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা আমাদের শিখিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, (হে নবী আপনি বলুন!) আমি হিংসুকের হিংসা থেকে আশ্রয় চাই, যখন সে হিংসা করে-’ (সুরা ফালাক : ৫)। সব সময় আল্লাহর কাছে এভাবে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে।
কারো ভালো কিছু দেখে তা নিজের জন্য কামনা করা ক্ষতির নয়, যদি এতে অন্যের জন্য অমঙ্গল কামনা করা না হয়। বরং ইবাদত ও আমলের ক্ষেত্রে এমন মনোভাব খুবই প্রশংসনীয়। তাছাড়া অন্যের ভালো সহ্য করতে পারাটা পারিবারিক সুশিক্ষার অন্তর্ভুক্ত 👌

হিংসা কখনো কারো উপকারে আসে না, বরং তা নিজের ও সমাজের সর্বনাশ ডেকে আনে। তাই আমাদের উচিত হিংসার বদলে সহানুভূতি, উদারতা ও ভালোবাসা চর্চা করা। তবেই আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে পারবো,ইনশাআল্লাহ 🤲

Address

Rangpur

Telephone

+8801303168448

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when South Air posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to South Air:

Share