UE ARIF

UE ARIF Hi

12/07/2025

নয়য়ও ঘুরাইয়া খুঁজি তোমারে তোমারে


12/07/2025

ফাগুনেরই আগুনদিয়া মা,রে তিলেতিলে

12/07/2025

দেরে ডুপ বন্ধুর প্রেম সাগরে প্রেমের বাতাস লাইগাছে যার অন্তরে


#বন্ধু
#বাতাস

12/07/2025

যদি বউ সাঁঝি গো বুকে রেখো গো আমায়




12/07/2025

অনেক পর আছো গো দুলাভাই


11/07/2025

কথাটা কিন্তু সত্যি


11/07/2025

প্রথম প্রেমের পরশ দিলে তুমি, মনটা আমার কেড়ে নিলে তুমি



11/07/2025

# ✅ **গরুর দানাদার খাবারের উপাদানসমূহ (প্রতি ১০০ কেজি মিশ্রণে)**

গরুর দানাদার খাবার (concentrate feed) হলো এমন এক ধরনের খাদ্য যা শক্তি, প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ এবং সাধারণত খড় বা ঘাসের সঙ্গে পরিপূরক হিসেবে দেওয়া হয়। নিচে গরুর জন্য একটি আদর্শ দানাদার খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:

---

# # # ✅ **গরুর দানাদার খাবারের উপাদানসমূহ (প্রতি ১০০ কেজি মিশ্রণে)**

| উপাদান | পরিমাণ (কেজি) | ভূমিকা |
| ------------------ | ------------- | ----------------------------- |
| ভুট্টা/ভাঙা ভুট্টা | ৩০ | শক্তির উৎস |
| গমের ভূষি | ২০ | আঁশ ও শক্তি |
| সরিষার খৈল/তিল খৈল | ১৫ | প্রোটিন |
| খেসারি/ডাল খৈল | ১৫ | প্রোটিন |
| ধান বা চালের কুড়া | ১০ | শক্তি ও সামান্য প্রোটিন |
| চিটাগুড় | ৫ | শক্তি, স্বাদ বাড়ায় |
| মিনারেল মিক্সচার | ৩ | খনিজ উপাদান |
| লবণ (খাদ্য উপযোগী) | ২ | সোডিয়াম ও ক্লোরাইড সরবরাহ করে |

---

# # # 📌 **অতিরিক্ত টিপস:**

* খৈল বাছাইয়ের সময় অবশ্যই সেটা ভালোভাবে শুকনো এবং অ-চিটচিটে হওয়া উচিত।
* মিনারেল মিক্সচারটি স্থানীয় ভেটেরিনারি দোকানে সহজে পাওয়া যায়, এটি হাড়, দাঁত ও দুধ উৎপাদনে সহায়তা করে।
* দানাদার খাদ্য **গরুর দুধ উৎপাদন**, **দ্রুত ওজন বৃদ্ধি**, এবং **সন্তানের স্বাস্থ্য** উন্নত করতে সাহায্য করে।
* প্রতিদিনের ঘাস বা খড়ের পাশাপাশি এই দানাদার খাদ্য **প্রতি ১০০ কেজি ওজনের গরুর জন্য ১.৫–২ কেজি করে** দেওয়া যায়।

#দানাদার #গরুরদানাদারখাবার #গরুরখাদ্য

11/07/2025

১দিন থেকে ১ মাস পর্যন্ত হাঁসের বাচ্চার স্বল্প খরচে খাবার তালিকা তৈরি করে দেওয়া হলো।

হাঁসের বাচ্চার (ডাকিং) একদিন থেকে এক মাস বয়স পর্যন্ত যত্নসহকারে লালন-পালন করতে হলে পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার প্রদান করা জরুরি। তবে স্বল্প খরচে একটি কার্যকরী খাদ্যতালিকা তৈরি করা সম্ভব, যদি স্থানীয়ভাবে সহজলভ্য উপাদান ব্যবহার করা হয়। নিচে একদিন থেকে এক মাস পর্যন্ত হাঁসের বাচ্চার জন্য স্বল্প খরচে একটি খাবার তালিকা দেওয়া হলো:

🐣 বয়স: ১ দিন থেকে ৭ দিন পর্যন্ত
খাবার উপাদান (প্রতি ১ কেজি ফিডে)
ভুট্টার গুঁড়া: ৪৫০ গ্রাম
চালের কুঁড়া: ২০০ গ্রাম
সরিষার খৈল: ১০০ গ্রাম
সয়াবিন মিল: ২০০ গ্রাম
মাছের গুড়া: ৪০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম (চুনের গুঁড়া/ডি-ক্যাল পাউডার): ১০ গ্রাম
বিশেষ নির্দেশনা:
ভিটামিন ও খনিজ (যেমন: ভিটামিন প্রিমিক্স) প্রতিদিন পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে।
প্রথম ৫-৭ দিন পর্যন্ত গরম আবহাওয়া নিশ্চিত করতে হবে (ব্রুডার/বাল্ব দিয়ে)।
পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে সবসময়।

🐥 বয়স: ৮ দিন থেকে ২১ দিন পর্যন্ত
খাবার উপাদান (প্রতি ১ কেজি ফিডে)
ভুট্টার গুঁড়া: ৪০০ গ্রাম
চালের কুঁড়া: ২০০ গ্রাম
সরিষার খৈল: ১৫০ গ্রাম
সয়াবিন মিল: 200 গ্রাম
মাছের গুড়া: ৪০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম: ১০ গ্রাম
অতিরিক্ত:
ছোট কুচি করা শাক (পালং, কলমি শাক) দিনে একবার দেওয়া যেতে পারে (সকালে বা বিকেলে)।
ভেজানো গম বা ধানের কুড়া অল্প পরিমাণে দেওয়া যায়।

🦆 বয়স: ২২ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত
খাবার উপাদান (প্রতি ১ কেজি ফিডে)
ভুট্টার গুঁড়া: ৩৫০ গ্রাম
চালের কুঁড়া: ২৫০ গ্রাম
সরিষার খৈল: ১৫০ গ্রাম
সয়াবিন মিল: ২০০ গ্রাম
মাছের গুড়া: ৪০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম: ১০ গ্রাম
অতিরিক্ত খাবার (স্বল্প খরচে):
সবুজ ঘাস, কচি শাক, কলাই বা মুসুর ডালের ভাঙা খোসা
রান্না করা ভাত (ঠান্ডা করে) অল্প পরিমাণে
পানিতে ভেজানো কুড়া

✅ সাধারণ নির্দেশনা
হাঁসের বাচ্চাদের খাবার দিনে ৩-৪ বার দিতে হবে।
পরিষ্কার ও ঠান্ডা পানি সবসময় থাকতে হবে।
রাতে যেন ঠান্ডা না লাগে, সেজন্য হিটার বা গরম বাতির ব্যবস্থা রাখা উচিত।
খাবার শুরুতে নরম ও সহজপাচ্য রাখতে হবে।

হাঁসের বাচ্চাদের খাবারের পরিমাণ বয়স অনুযায়ী বাড়ে। নিচে ১ দিন থেকে ১ মাস বয়স পর্যন্ত হাঁসের প্রতিটি বাচ্চার জন্য তিন বেলা খাবারের পরিমাণ (প্রায়) তুলে ধরা হলো:

🐣 বয়স: ১ - ৭ দিন
✅ প্রতিদিন মোট: ২০-২৫ গ্রাম
🍽️ তিনবেলা ভাগে: ৭-৮ গ্রাম/বেলা
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই বয়সে বাচ্চাদের খাওয়ার ক্ষমতা কম, তাই অল্প অল্প করে দিন।
নরম ও গুঁড়ো ধরনের খাবার ব্যবহার করুন।
পানি সবসময় দিতে হবে (পানি যেন ঠাণ্ডা না হয়)।

🐥 বয়স: ৮ - ২১ দিন
✅ প্রতিদিন মোট: ৩০-৪০ গ্রাম
🍽️ তিনবেলা ভাগে: ১০-১৩ গ্রাম/বেলা
পরামর্শ:
সকালে বেশি ও রাতে একটু কম পরিমাণে দেওয়া যেতে পারে।
শাকসবজি, কাঁচা ঘাস বা চাল কুঁড়া মেশাতে পারেন।

🦆 বয়স: ২২ - ৩০ দিন
✅ প্রতিদিন মোট: ৫০-৬০ গ্রাম
🍽️ তিনবেলা ভাগে: ১৬-২০ গ্রাম/বেলা
টিপস:
এই বয়সে হাঁসেরা খাবার নিজে খুঁজে খেতে শেখে।
খোলাবাড়ি বা খামারে ছাড়লে তারা ঘাস, পোকা ইত্যাদিও খেতে পারে।
বাড়তি কাঁচা শাক বা রান্না করা ঠান্ডা ভাত অল্প দিলে খরচ কমবে।

📝 সারসংক্ষেপ টেবিল (প্রতি বাচ্চা):
বয়স
প্রতিদিন মোট খাবার
প্রতি বেলা খাবার (৩ বেলায় ভাগে)
১–৭ দিন
২০–২৫ গ্রাম
৭–৮ গ্রাম
৮–২১ দিন
৩০–৪০ গ্রাম
১০–১৩ গ্রাম
২২–৩০ দিন
৫০–৬০ গ্রাম
১৬–২০ গ্রাম

✅ টিপস – খরচ কমানোর উপায়:
বাজারে ফিড কিনে না দিয়ে নিজের তৈরি খাবার দিন (উপরে দেওয়া রেসিপি অনুসারে)।
শাকসবজি ও কাঁচা ঘাসের ব্যবহার বাড়ান।
কুড়া, খৈল, সয়াবিন – স্থানীয় বাজার থেকে বড় পরিমাণে কিনলে সস্তা পড়ে।

#হাঁসেরখামার #খামার #হাঁস

11/07/2025

#খামার
#হাঁসেরখামার
#হাঁসের_বাচ্চার_চিকিৎসা

একদিন বয়সের হাঁসের বাচ্চাকে (ডাকলিং) বড় করে ডিম বা মাংস উৎপাদনের উপযোগী করতে গেলে সঠিক সময় অনুযায়ী টিকা বা ভ্যাকসিন দিতে হয়। নিচে বিস্তারিতভাবে সময়ানুযায়ী টিকা দেওয়ার শিডিউল এবং প্রতিটি টিকার পরিমাণ উল্লেখ করা হলো:

---

# # 🐥 হাঁসের বাচ্চার টিকাদান সময়সূচি ও ডোজ (বাংলাদেশের খামার ব্যবস্থার উপযোগী)

| বয়স (বাচ্চা হওয়ার পর) | টিকার নাম | রোগ | ডোজ/পরিমাণ | প্রয়োগের পদ্ধতি |
| --------------------- | ---------------------------- | ---------------------------------- | --------------------------- | ---------------------- |
| **৫-৭ দিন** | **Duck Plague Vaccine (DP)** | ডাক প্লেগ (Duck Viral Enteritis) | 1 ডোজ/পাখি (সাধারণত 0.5 ml) | SC (চামড়ার নিচে) |
| **১০-১৪ দিন** | **Duck Cholera Vaccine** | হাঁস কলেরা (Pasteurellosis) | 1 ডোজ/পাখি (0.5 ml) | SC বা IM ইনজেকশন |
| **২-৩ সপ্তাহ** | **Duck Hepatitis Vaccine** | হাঁস হেপাটাইটিস | 1 ডোজ/পাখি (0.5 ml) | ইনজেকশন বা মুখে পানিতে |
| **৬ সপ্তাহ** | **Booster – Duck Plague** | ডাক প্লেগ (পুনরায় প্রতিরোধ বাড়াতে) | 1 ডোজ/পাখি (0.5 ml) | SC ইনজেকশন |
| **৮ সপ্তাহ** | **Booster – Duck Cholera** | হাঁস কলেরা (পুনরায়) | 1 ডোজ/পাখি (0.5 ml) | SC ইনজেকশন |
| **প্রতি ৬ মাস পর** | **DP + Cholera Booster** | ডাক প্লেগ ও হাঁস কলেরা | 1 ডোজ/পাখি/প্রতিটি রোগে | SC ইনজেকশন |

---

# # # 🧪 টিকা ব্যবহারের সাধারণ নির্দেশনা:

1. **টিকার সাথে দেওয়া নির্দেশিকা** অনুযায়ী মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
2. হাঁসকে টিকা দেওয়ার আগে ১-২ ঘণ্টা না খাইয়ে রাখলে টিকা ভালো কাজ করে।
3. ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময় ও পরে **স্ট্রেস কমাতে** ভিটামিন সি বা মাল্টিভিটামিন দেওয়া যেতে পারে।
4. **হাঁস অসুস্থ হলে টিকা দেওয়া যাবে না** – আগে চিকিৎসা করে সুস্থ করে তুলতে হবে।

---

26/06/2025

❤️ "তুমি আসবে বলে…"
(একটা ভালোবাসার গল্প, অপেক্ষার নামেই লেখা) (গল্প নম্বর ১৫ )

🧑 চরিত্র:
আরিয়ান – একান্ত চুপচাপ, বইপ্রেমী ছেলে; স্বপ্ন দেখে একজনকে মন থেকে ভালোবাসার

নিলা – হাসিখুশি, দুষ্টু-মিষ্টি মেয়ে, তবে ভেতরে খুব সংবেদনশীল

স্থান: রাজশাহীর এক ছোট্ট শহর… ছায়াঘেরা কলেজ আর পদ্মার পাড়

🌿 প্রথম দেখা...
আরিয়ান নিত্যদিনের মতো কলেজ লাইব্রেরিতে বই পড়ছিল। হঠাৎ জানালার পাশে কেউ এসে বসে। বইয়ের পাতা থেকে চোখ তুলে তাকাতেই সে যেন সময় হারিয়ে ফেলল — সাদা শাড়িতে নীল বর্ডার, কপালে লাল টিপ, চোখে স্বপ্নের ছায়া...
নিলা।

আরিয়ান চুপচাপ তাকিয়ে থাকে। কথা বলে না। নিলাও বুঝি জানে সে কারো চোখে রঙ ছড়াচ্ছে।
একদিন হঠাৎ লাইব্রেরিতে বই নিতে গিয়ে দুজনের হাত একসাথে ছুঁয়ে যায়।
আরিয়ান বলে:
— "তুমি তো প্রতিদিন এসে বই ছিনিয়ে নিচ্ছো, আমার পড়ে শেষ করার সময়ই দাও না!"
নিলা হেসে বলে:
— "তুমি যদি একটু আগে আসো, ছিনিয়ে নিতে হবে না!"
তাদের প্রেম শুরু হয় শব্দহীন বাক্যে, চোখের পাতায়, কফির কাপের পাশে।

🌸 ভালোবাসার দিনগুলো...
পদ্মার পাড়ে হেঁটে বেড়ানো, বৃষ্টিতে ভিজে একসাথে লুকিয়ে থাকা, কলেজ ছুটির পর গাছতলায় দুটো চায়ের কাপ…
আরিয়ান সবসময় বলে:
— "তোমার চোখে আমি যে গল্প দেখি, তা আর কোনো বইয়ে নেই।"

নিলা হাসে, চোখ নামায়।
কিন্তু সে একটা কথা কখনো বলে না — তার বাবা ঢাকায় বদলি হবে। এই শহর ছেড়ে যেতে হবে শিগগিরই।

🌧️ বিদায়ের দিন...
নিলা চলে যায়। বলে না কিছুই। একটা চিঠি ফেলে রেখে যায় লাইব্রেরির টেবিলের নিচে—

"তুমি আসবে বলে প্রতিদিন অপেক্ষা করেছি। এখন আমি চলে যাচ্ছি।
যদি কোনোদিন পদ্মার পাড়ে আমাদের ছায়া দেখে থেমে যাও — জানবে, আমি ঠিক তেমন করেই ভালোবাসি, যেভাবে তুমি চুপচাপ থেকেও ভালোবেসেছো।"

আরিয়ান বহুদিন বইয়ের পাতায় চিঠিটা রাখে।
নিলার নম্বর হারিয়ে যায়, ঠিকানা হারিয়ে যায়…
তবে প্রতিদিন বিকেলে পদ্মার পাড়ে সে হাঁটে। কেউ জানে না সে কাকে খোঁজে।

💫 বহু বছর পর...
একদিন লাইব্রেরির জানালার পাশে আরিয়ান বসে।
একটি মেয়ের কন্ঠ —
— "তুমি তো এখনও সময়মতো আসতে শিখলে না!"
চমকে উঠে তাকায় আরিয়ান।
সামনে নিলা। চোখে সেই চেনা মায়া, হাতে পুরনো সেই বই।

আরিয়ান কিছু বলে না।
নিলা শুধু বলে:
— "এবার আমি তোমার পাশে চুপ করে বসে থাকবো। চিরদিন..."

💖 শেষ বাক্য:
ভালোবাসা কখনো হারায় না,
সময় চুপচাপ ঠিক নিয়ে আসে তাকে — যে ঠিক ছিল, ঠিক তোমার জন্যই।
#গল্প #মজারগল্প

26/06/2025

😂 "স্মার্ট মামা বনাম গাধা ভাগ্নে"
গল্পের চরিত্র:
🔸 মামা – গ্রামের বুদ্ধিমান লোক, নিজেকে "মাস্টারমাইন্ড" ভাবে
🔸 ভাগ্নে – শহরে পড়ে, কিন্তু কাজের চেয়ে কথায় বেশি তেজ

☘️ ঘটনা শুরু...
ভাগ্নে শহর থেকে গ্রামে এসেছে। গায়ের গরমে সে নিজেকে মনে করে – "আমি তো আধুনিক! মামারা এখনো লুঙ্গি পরে গরু চড়ে ঘুরে!"

ভাগ্নে এসে বলে:
— মামা, এই গ্রামে কিছুই নেই! না ফেসবুক, না ফাস্টফুড, শুধু গরু-গাধা আর লাউ-ঝিঙ্গা!
— মামা হেসে বলল: তুই শহরে গিয়ে কি করস?
— ভাগ্নে বুক ফুলিয়ে বলল: "আমি তো এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স পড়ি!"
— মামা বলল: "হ! তুই আর্টিফিশিয়াল, আমি আসল!" 😏

📱 পরের দিন...
ভাগ্নে ফোনে চিৎকার করে বলে:
— মামা! আমার মোবাইল চার্জ নাই, আর চার্জারও নাই!
— মামা বলল: তোর ফোন কী খায়?
— ভাগ্নে বিরক্ত হয়ে বলল: বিদ্যুৎ খায়!
— মামা শান্তভাবে বলল: তা হলে মোরগের ঝোল খাইয়ে তো লাভ হবে না, বিদ্যুৎ খাওয়াই 😆

🚲 একদিন ভাগ্নে বাইসাইকেল নিয়ে বের হলো...
বাইকে করে বের হতে গিয়ে মামা বলল:
— হেই, আগে ব্রেক ঠিক করছিস তো?
— ভাগ্নে বলল: মামা, আমি শহরে বাইক চালাই! তুমি চিন্তা করো না!
এরপর ৫ মিনিট পর শব্দ— "গররর ধুপ্!"
ভাগ্নে এসে বলল: মামা, ব্রেক কাজ করল না!
— মামা বলল: "তাই তো বলছিলাম, শহরের চালক আর গ্রামের গরু একসাথে চলে না!"

🎁 গল্পের চমক
শেষে মামা ও ভাগ্নে বাজারে যায়। ভাগ্নে বড় শহুরে ভাব নিয়ে সবার সামনে বলে:
— আমার মামা তো গরু চেনেন না, ওটাকে মহিষ বলছেন!
— মামা গম্ভীর হয়ে বললেন:

"হ্যাঁরে, গরু মহিষ হইছে আর তুই তো শহর গিয়ে গাধা হইছিস, সেইটাই বড় কথা!"

😄 শেষ কথা:
শিক্ষা:
শহরের লোক শহরেই চালাক না, গ্রামের মামারা এখনও অনেক সময় বেশি স্মার্ট!
#গল্প #ফানি #মজারগল্প

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when UE ARIF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share