Md.Parvez Alam

Md.Parvez Alam যেতে যেতে, কথা হবে...

02/02/2025

মনোবিজ্ঞানী দের মতে, পরিবারের সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি বড় ছেলে/মেয়ে!'

09/12/2024

না আছে রুপের গরম🥵
না আছে টাকার গরম💸💰
ঠান্ডা তো লাগবেই 🥴🙇‍♂🛌

সাইকোলজির টিচার ক্লাসে ঢুকেই বললেন-আজ পড়াবো না। সবাই খুব খুশি।টিচার ক্লাসের মাঝে গিয়ে একটা ব্রেঞ্চে বসলেন। বাইরে বৃষ্টি...
06/07/2024

সাইকোলজির টিচার ক্লাসে ঢুকেই বললেন-
আজ পড়াবো না। সবাই খুব খুশি।টিচার ক্লাসের মাঝে গিয়ে একটা ব্রেঞ্চে বসলেন। বাইরে বৃষ্টি পড়ছে, বেশ গল্পগুজব করার মতো একটা পরিবেশ।স্টুডেন্টদের মনেও পড়াশোনার কোনো প্রেসার নেই। টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটিকে বললেন -
জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে ?
মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বললো -হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলেও আছে। টিচার চট করে দাঁড়ালেন।
খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন -
আমরা আজ আমাদের একজনের প্রিয় মানুষের নাম জানবো।
এই কথা বলে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন---
মা আজকে তুমিই টিচার, এই নাও চক্-ডাস্টার। যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো।মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লিখলো।
টিচার বললেন --
এরা কারা ? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা তাদের পরিচয় লিখলো। সংসারে, পাশেও দু একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে।
এবার টিচার বললেন ---
লিস্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও।মেয়েটা তাঁর প্রতিবেশী আর ক্লাসমেটদের নাম মুছে দিলো। টিচার একটু মুচকি হেসে বললেন -
আরো তিন জনের নাম মোছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাসের অন্য স্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে।খুব মনোযোগ দিয়ে দেখছেন মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে, সে ধীরে ধীরে তাঁর বেস্ট ফ্রেণ্ডের নাম মুছলো। এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রীতিমতো কাঁদছে।যে মজা দিয়ে ক্লাস শুরু হয়েছিল, সে মজা আর নেই। ক্লাসের অন্যদের মধ্যেও টান টান উত্তেজনা। লিষ্টে আর বাকি আছে দুজন। মেয়েটার স্বামী আর সন্তান।টিচার্ এবারে বললেন আর একজনের নাম মোছো। কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারোর নাম সে মুছতে পারছে না,
টিচার বললেন -
মা গো, এটা একটা খেলা।সাইকোলজি খেলা। জাস্ট প্রিয় মানুষেদের নাম মুছে দিতে বলেছি। মেরে ফেলতে তো বলিনি। মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে তাঁর সন্তানের নাম মুছে দিলো।টিচার্ এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট্ থেকে একটা গিফ্ট বের করে বললেন -
তোমার মনের উপর দিয়ে যে ঝড়টা গেলো তাঁর জন্যে আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।এবারে বলো কেন তুমি অন্য নাম গুলো মুছলে। মেয়েটা বললো -
প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম কারণ, তবুও আমার কাছে বেস্ট ফ্রেণ্ড আর পরিবারের সবাই রইলো। পরে যখন আরও তিনজনের নাম মুছতে বললেন, তখন বেস্ট ফ্রেণ্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে দিলাম
ভাবলাম বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আমার বেস্ট ফ্রেণ্ড না থাকলে কি হয়েছে ? আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেস্ট
ফ্রেণ্ড। কিন্তু সবার শেষে যখন এই দুজনের মধ্যে একজনকে মুছতে বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না পরে ভেবে দেখলাম, ছেলে তো বড় হয়ে একদিন আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে।কিন্তু ছেলের বাবা তো কোনো দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।

নতুন নতুন গল্প পেতে পেইজ ফলো করুন,বেশি বেশি লাইক কমেন্ট শেয়ার করুন।

Source: online

ছবির দুজনকে যারা এক মনে করে ফেলেন বা দ্বিতীয় ছবির ব্যক্তিকে যারা সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী দাবি করে পোস্ট করেন তাদের জন্...
03/06/2024

ছবির দুজনকে যারা এক মনে করে ফেলেন বা দ্বিতীয় ছবির ব্যক্তিকে যারা সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী দাবি করে পোস্ট করেন তাদের জন্য সমবেদনা। দ্বিতীয় ছবিটি বোঝা যাচ্ছে কোন ক্যামেরার তোলা ছবি, মমতাজ মারা যান ১৬৩১ সালে আর পৃথিবীতে ক্যামেরার আবিষ্কার হয়েছিল ১৮১৬ সালে। সুতরাং ক্যামেরা আবিষ্কার হওয়ার ১৮৫/২০০ বছর আগে কোন ছবি তোলা অসম্ভব।

প্রথম ছবির ব্যক্তি হচ্ছেন মমতাজ মহল অর্থাৎ মোগল সম্রাট শাহজাহানের প্রিয়তমা স্ত্রী যার স্মৃতির জন্যই তাজমহল নির্মিত হয়েছিল।

আর দ্বিতীয় ছবির ব্যক্তি শাহ জাহান বেগম। তিনি ভারতের ভুপালের শাসক ছিলেন, দেড়শ বছর আগে ১৮৭৫ সালে বৃটিশ রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড ভুপাল ভ্রমনের সময় ছবিটি তোলা হয়।

কার্টেসি – রকিব হোসেন

বাংলা ছায়াছবির কিছু মজাদার সংলাপ -১. ছেড়ে দে শয়তান ছেড়ে দে, কে আছো বাঁচাও!😆২. তুই আমার দেহ পাবি কিন্তু মন পাবি না!😆৩...
02/06/2024

বাংলা ছায়াছবির কিছু মজাদার সংলাপ -

১. ছেড়ে দে শয়তান ছেড়ে দে, কে আছো বাঁচাও!😆

২. তুই আমার দেহ পাবি কিন্তু মন পাবি না!😆

৩. সাগর, ওরা তোর প্রেমিকাকে তুলে নিয়ে গেছে!😆

৪. পৃথিবীতে এমন কোন শক্তি নেই তোমার থেকে আমাকে আলাদা করতে পারে!😆

৫. মা,মা, তোমার রাজু ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছে!😆

৬. আজ যদি তোর বাবা বেঁচে থাকতো ..😆

৭. সেকি আপনার হাত দিয়ে তো রক্ত বের হচ্ছে!😆

৮. আজ যদি আপনি সঠিক সময়ে এসে গুন্ডাদের হাত থেকে না বাঁচাতেন তবে কিযে হতো! আসুন না আমাদের বাড়িতে এক কাপ চা খেয়ে যান।😆😂

৯. আমি ঠিক করেছি আমার বন্ধুর ছেলে ডেনির সাথেই তোর বিয়ে দেবো!😆

১০. তুমি বড় লোকের মেয়ে আমি সামান্য কৃষকের ছেলে সমাজ আমাদের মেনে নেবে না নদী!😆😆

১১. ছোটলোকের বাচ্চা বামন হয়ে আকাশের চাঁদ ছুঁতে চাস!😆😆

১২. চৌধুরী সাহেব আমরা গরীব হতে পারি কিন্তু ছোটলোক না।😆😆

১৩. ওরা আমাকে মেরে ফেলুক বাবা তবু তুই দলিলে সই করবি না।😆😆

১৪. মনে আছে আজ থেকে ২০ বছর আগে তুই আমার বাবাকে মেরেছিলি, ভাইকে মেরেছিলি, আমি তোকে ছাড়বোনা কুত্তার বাচ্চা!😬😂

১৫. মার খোকা, এই শয়তানটাকে মার, তোকে তোর মায়ের কসম।😆😆

১৬. হ্যান্ডস আপ, আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না।😆😆

ভুল করে কিছু বাকি থাকলে আপনারা বলুন!😅

একটু হাসুন, সব সময় গোমরাহ হয়ে থাকার দরকার নেই। সংগৃহীত।

।। বই নিয়ে মনে রাখার মতো দুর্দান্ত কিছু উক্তি ।। ১. বই কিনে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না।- সৈয়দ মুজতবা আলী২. বই হচ্ছে শ্...
01/06/2024

।। বই নিয়ে মনে রাখার মতো দুর্দান্ত কিছু উক্তি ।।

১. বই কিনে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না।
- সৈয়দ মুজতবা আলী
২. বই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ আত্মীয়, যার সঙ্গে কোনদিন ঝগড়া হয় না,কোনদিন মনোমালিন্য হয় না।
- প্রতিভা বসু
৩. জীবনে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন-বই,বই এবং বই।
- টলস্টয়
৪. বই হচ্ছে অতীত আর বর্তমানের মধ্যে বেঁধে দেয়া সাঁকো।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. বই পড়াকে যথার্থ হিসেবে যে সঙ্গী করে নিতে পারে,তার জীবনের দুঃখ কষ্টের বোঝা অনেক কমে যায়।
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬. আমরা যখন বই সংগ্রহ করি,তখন আমরা আনন্দকেই সংগ্রহ করি।
- ভিনসেন্ট স্টারেট
৭. ভালো বই পড়া যেনো গত শতকের মহৎ লোকের সাথে আলাপ করার মতো।
- দেকার্তে
৮. বই পড়ার অভ্যাস নেই আর পড়তে জানে না এমন লোকের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
- মার্ক টোয়েইন
৯. গৃহের কোনো আসবাবপত্র বইয়ের মতো সুন্দর নয়।
- সিডনি স্মিথ
১০. নগ্নতা দুই প্রকার,কাপড় না পরা এবং বই না পড়া।
-শতাব্দী ভব
১১.বই হল সংস্কৃতির রক্ষা কবচ। মস্তিষ্ক ও হৃদয় সতেজ রাখার মন্ত্রও বটে।
-সক্রেটিস ©

"১৯৯০ সালে  নতুন মুখের সন্ধানে নির্বাচিত হবার ৩ বছর দ্বারে দ্বারে ঘুরেছি সুযোগের আশায়।সবাই ভেবেছে আমি সিনেমায় সুযোগ পেয়ে...
22/05/2024

"১৯৯০ সালে নতুন মুখের সন্ধানে নির্বাচিত হবার ৩ বছর দ্বারে দ্বারে ঘুরেছি সুযোগের আশায়।
সবাই ভেবেছে আমি সিনেমায় সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু যখন দেখল সিনেমা মুক্তি পায়নি, ভাবল আমি মিথ্যে বলেছি।
বাড়ি যেতে পারিনা লজ্জায়।
চাচার ইস্কাটনের বাসা থেকে প্রতিদিন হেঁটে চলে যেতাম এফ ডিসিতে। ১৯৯৩ সালে ডিগ্রী কমপ্লিট করলাম। বাড়ি থেকে একটা টাকাও আনতাম না।
এফডিসিতে গেলে সবাই চিনত কিন্তু করুনার চোখে দেখত।
তিন বছরের চেষ্টায় আমি যখন ক্লান্ত, তখন শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক আহমদ কামরুল মিজান ভাইয়ের পরামর্শে মোহাম্মদ হোসেনের সাথে দেখা হয়। তিনিই "অবুঝ দুটি মন" সিনেমায় সুযোগ দেন। হোসেন ভাই কাস্ট করার পর একটি দুটি ছবির অফার আসতে থাকে।
একদিন দেখি ইলিয়াস কাঞ্চন ও অঞ্জু ঘোষ শ্যুটিং করছেন এফডিসির ঝর্ণা স্পটে। শ্যুটিং এর একফাকে তাদের দুজনকে বড় প্লেটে করে অনেক ধরনের নাস্তা দেয়া হল। মনে হল একদিন আমিও এমন নাস্তা পাব। এসব ভাবতে ভাবতে ক্ষুধা পেটে নিয়ে বাসায় চলে আসি।"

কথাগুলো চিত্রনায়ক আমিন খানের শুরুর দিনগুলোর।

19/05/2024

রংপুরের মাহিগঞ্জে ৮০০ বছরের পুরনো বখতিয়ারি মসজিদ l Rangpur Mahiganj

ভোরবেলা স্ত্রীকে জাগিয়ে স্বামী জিজ্ঞেস করলঃ স্বামীঃ হ্যাঁগো, তুমি কি আমার সাথে যোগ ব্যায়াম করবে?😊 স্ত্রীঃ ও, তুমি আমাকে...
16/05/2024

ভোরবেলা স্ত্রীকে জাগিয়ে স্বামী জিজ্ঞেস করলঃ

স্বামীঃ হ্যাঁগো, তুমি কি আমার সাথে যোগ ব্যায়াম করবে?😊
স্ত্রীঃ ও, তুমি আমাকে খুব মোটা ভাবো তাইনা?😠

স্বামীঃ না..না, ব্যায়াম তো শরীরের জন্য ভালো...😊
স্ত্রীঃ ও তাহলে আমার শরীর বুঝি খারাপ...😒

স্বামীঃ না...না! আচ্ছা তুমি যখন উঠতে চাওনা তবে থাক...😊
স্ত্রীঃ ও, এবার তুমি বলছো আমি কুঁড়ে?😠

স্বামীঃ ওহো...তুমি আমায় বুঝতে পারছো না!😖
স্ত্রীঃ ও, আমি তো অবুঝ?😒

স্বামীঃ আমি তা বলিনি!🐸
স্ত্রীঃ তাহলে কি আমি মিথ্যুক?😠

স্বামীঃ সাজ সকালে ঝগড়া কোরো না প্লীজ...🙁
স্ত্রীঃ হ্যাঁ, আমি তো ঝগড়ুটে। সকাল থেকেই ঝগড়া করি...😒

স্বামীঃ ঠিক আছে, তাহলে আমিই যাবনা যোগ ব্যায়াম করতে...😐
স্ত্রীঃ দেখছো, ইচ্ছে তোমার নেই, আমার ওপর দোষ চাপাচ্ছো...😒

স্বামীঃ ঠিক আছে বাবা ঘুমাও তুমি, আমি একাই চললাম...😑
স্ত্রীঃ তুমি তো সব সময় একা একাই ঘুরো আর ফুর্তি কর...😒

স্বামীঃ উফফ, থাক এবার। আমার শরীর খারাপ লাগছে...😖
স্ত্রীঃ দেখেছো, কি স্বার্থপর তুমি।খালি নিজের চিন্তা করো,
আমার শরীর স্বাস্থ্যের কথা কখনো ভাবো? 😒

স্বামী বেচারা আজ তিনদিন বসে বসে ভাবছে ;কোথায় কি ভুল বললাম?
এভাবে বসে আছে দেখে স্ত্রী স্বামীকে জিজ্ঞাসা করেঃ
স্ত্রীঃ তিনদিন ধরে দেখছি ঝিম মেরে আছ।
কাকে নিয়ে চিন্তা কর?কার রঙ ধরছে মনে?

এই হল বিবাহিত পুরুষদের শাঁখের করাতের দশা।

Collected

এরা হোমো ফ্লোরেন্সিস,  মানুষের এক অবলুপ্ত প্রজাতি। মাত্র ৬০০০০ বছর আগেও এরা বেচে ছলো ,  ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেন্স দ্বীপে। এ...
16/05/2024

এরা হোমো ফ্লোরেন্সিস, মানুষের এক অবলুপ্ত প্রজাতি। মাত্র ৬০০০০ বছর আগেও এরা বেচে ছলো , ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেন্স দ্বীপে। একই সময় পৃথিবীতে বাস করছিলো আরো তিন প্রজাতির মানুষ - হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্স ( মানে আমরা বা আমাদের পূর্বপুরুষরা ), ইয়োরোপে ও পশ্চিম এশিয়াতে হোমো নিয়ান্ডারথালেন্সিস ( বা নিয়ান্ডারথাল মানুষ, যারা ছিলো প্রায় মানুষ, প্রায় আমাদেরই মতো কিন্তু আলাদা মুনুষ্য প্রজাতি) , আর উত্তর এশিয়ায় সাইবেরিয়ায় হোমো ডেনিসোভানিয়ান্সিস।।
তখন তুষার যুগ তার চরম অবস্থায়। সারা উত্তর গোলার্ধ ও বিশ্বের এক বিশাল অঞ্চল পুরু বরফের আচ্ছাদনে ঢাকা। পাথরের কুড়ুল, পাথরের ছুরি, বরশা, পাথরের ফলা বসানো তীর দিয়ে এই চার মুনুষ্য প্রজাতি শিকার করছে হাতির চেয়ে বড়ো ম্যামথ, বল্গা হরিন, দানবীয় এল্ক হরিন, গুহা ভল্লুকদের।। ইয়োরোপের কঠিন ঠান্ডায় চলছে মানুষের নানা প্রজাতির বাচার লড়াই আর আমাদের পূর্ব পুরুষ হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্সদের সাথে নিয়ান্ডারথালদের লড়াই। হোমো ফ্লোরেন্সিসরা ছিলো দূরভাগ্যের শিকার। তূষার যুগের শেষের দিকে তাপমাত্রা ভাড়ার সাথে সাথে সমুদ্রের জলস্তরের উচ্চতা বাড়তে থাকে। দুনিয়ার নানা স্থানে ছডিয়ে ছিটিয়ে থাকা অজস্র দ্বীপের মতো ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেন্স দ্বীপ বিছিন্ন হয়ে পড়ে মূল স্থলভাগ থেকে। ছোটো দ্বীপের গন্ডিতে আটকে পড়ে হোমো ফ্লোরেন্সিস মানুষরা। খাদ্যের ভান্ডার সীমিত। এই ভাবে হাজার হাজার বছর ধরে অল্প খাদ্যের ভরসায় জীবন ধারন করতে করতে প্রাকৃতিক নির্বাচন এদের বানিয়ে দেয় খরবাকৃতি। এদের গড় উচ্চতা ছিলো সাড়ে তিন ফুট। এখনো অবধি সবচেয়ে ছোটো মানুষ। আফ্রিকার পিগমী বা বুশম্যান দের থেকে ছোটো। কিন্তু ছোট্ট হলেও এরা ছিলো নিপুন শিকারী এবং এরা দারুন অস্ত্র বানাতে পারতো। প্রত্নতাত্ত্বিকরা প্রমান পেয়েছেন হোমো ফ্লোরেন্সসিস মানুষররা ইন্দোনেশিয়ার অধুনা অবলুপ্ত পিগমী হাতি শিকার করতো খাদ্যের জন্য।
এই সবচেয়ে ছোটো ও বুদ্ধিমান মানুষের প্রজাতি আজ অবলুপ্ত। জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা বলছেন মাত্র ৪০ হাজার বছর আগে এরা অবলুপ্ত হয়েছে। কারন অজানা। প্রাকৃতিক নির্বাচন যাদের বাচিয়ে রেখেছিল, প্রকৃতিই তাদের হনন করেছে।
এক অদ্ভুত অনুভূতি হয় মানুষের এই আত্মীয়দের কথা ভাবলে।

এই হোমো ফ্লোরেন্সিস দের নিয়ে ই 'গালিভারস ট্রাভেলস'এর কাল্পনিক কাহিনী রচিত হয়েছিল..

🖋️🖋️ Ashutosh paul

আবর্জনায় কুড়িয়ে পাওয়া বই দিয়ে ময়লার ট্রাক ড্রাইভারের বিশাল লাইব্রেরি। শিক্ষিত হলেই যে কেউ শিক্ষার মর্ম বুঝবে তার কোনও ম...
16/05/2024

আবর্জনায় কুড়িয়ে পাওয়া বই দিয়ে ময়লার ট্রাক ড্রাইভারের বিশাল লাইব্রেরি। শিক্ষিত হলেই যে কেউ শিক্ষার মর্ম বুঝবে তার কোনও মানে নেই। না হলে কেন রাস্তায় পড়ে থাকবে বই। আবার বিশাল ডিগ্রি না থেকেও কেউ হতে পারেন প্রকৃত শিক্ষিত। তেমনই একজন হোসে আলবার্তো গুটিরেজ (Jose Alberto Gutierrez)। ফেলে দেওয়া বই দিয়েই বানিয়ে ফেলেছেন আস্ত একটা লাইব্রেরি।

আলবার্তো গুটিরেজ পেশায় ময়লা বহনকারী ট্রাকের ড্রাইভার। রাতের বেলা কাজে বেরোতেন। কাজ করার সময় তিনি খেয়াল করলেন, আবর্জনার সঙ্গে বইও পড়ে রয়েছে। তা সংগ্রহ করেই বানিয়ে ফেলেছেন লাইব্রেরি। কলম্বিয়ার এই মানুষটির জীবনে ফোটেনি শিক্ষার আলো, আর সেই তিনিই সমাজে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে বানিয়ে ফেলেছেন ফেলে দেওয়া বইয়ের লাইব্রেরী।

লিও টলস্টয়ের আন্না কারেনিনা বইটি যখন গুটিরেজ আবর্জনার মধ্যে খুঁজে পেলেন তিনি অবাক হয়েছিলেন। এত গুরুত্বপূর্ণ বই কিনা স্থান পেয়েছে ডাস্টবিনে! ভেবেছিলেন এই বইয়ের স্থান তো এখানে নয়। গুটিরেজ নিজে ময়লাকর্মী হতে পারেন। কিন্তু, তিনি ঠিকই টলস্টয়কে জানেন। তাই তিনি বইটি সংগ্রহ করেন। এরপর তিনি বিভিন্ন আবর্জনার স্তুপ থেকে খুঁজে পেয়েছেন বিশ্বের নানা ক্ল্যাসিক বই।

গুটিরেজ বইগুলো সংগ্রহ করতে থাকলেন। সেই ১৯৯৭ সাল থেকে শুরু। এখনো তিনি এই কাজ করে যাচ্ছেন। অদ্ভুত হলেও সত্যি এবং আশ্চর্যের এই যে তার সংগ্রহশালায় বইয়ের সংখ্যা ছাড়িয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজারে! তিনি মনে করেন উত্তরাধিকার সূত্রে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান যা রেখে যেতে পারি তাই হল আসল শিক্ষা।

কলম্বিয়ার বোগাটায় একটি দরিদ্র অঞ্চলে থাকেন গুটিরেজ। এই এলাকার কিশোররা পড়ার সুযোগ পায় কম। অল্প বয়সে তাদের কাজের সন্ধানে নেমে পড়তে হয়। এমনই এক এলাকায় গুটিরেজ এখন শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছেন। তার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অন্যান্য ময়লাবাহী ট্রাক ড্রাইভাররা এখন বই পেলে তাকে এসে দিয়ে যান। তিনি শিক্ষা উপকরণ দিয়েছেন ২৩৫ টি স্কুল, কমিউনিটিকে। তার সংগৃহীত বইগুলো দিয়ে তিনি একটি কমিউনিটি লাইব্রেরি গড়ে তুলেছেন।

৫৫ বছর বয়সী গুটিরেজ গত কুড়ি বছর এই কাজ করে চলেছেন। সংগৃহিত বই তিনি দান করেন বিভিন্ন লাইব্রেরিতে। তার সংগ্রহের বইয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে ৪৫০টির বেশি লাইব্রেরি, রিডিং সেন্টার, স্কুলের পাঠকক্ষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন একদিন তিনি গোটা কলম্বিয়াকে বই দিয়ে পরিপূর্ণ করবেন।
( #সংগৃহীত)

Address

Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md.Parvez Alam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md.Parvez Alam:

Share

Category