08/05/2025
পুরুষ হওয়া অত সোজা নয়, একটু বড় হওয়ার পর হঠাৎ করেই বুঝে যায় খুব তাড়াতাড়ি বড় হতে হবে, পুরো সংসারের দায়িত্ব নিতে হবে।
ঘর বানানোর জন্য পুরুষকে ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে হয় বছরের পর বছর, মৃত্যুর আগে অব্দি হয়তো কখনো পাকাপাকিভাবে বাড়ি ফেরা হয় না।
নির্বাক সৈনিকের মত লড়ে যায় বহুরূপীর মতো বিভিন্ন রূপে কখনো দাদা, কখনো ভাই, কখনো বা স্বামী, কখনো বাবা।
পুরুষকে কখনো কাঁদতে দেখবেন না, কারণ সে জানে কাঁদলে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কাউকে পাশে পাওয়া যায় না। বিভিন্ন কারণে যদি স্ত্রীর সাথে ঝগড়াও হয়ে যায় সে সে হয়তো চুপ করে থাকে বা এক বেলা না খেয়ে থাকে তবু তার কোন বাপের বাড়ি হয় না যেখানে গিয়ে সে তার অভিমানটা প্রকাশ করতে পারবে।
যতই শিক্ষার ডিগ্রী থাকুক পুরুষের সম্মানটা তার উপার্জন এবং মূলধনের উপরে নির্ভর করে।
পুরুষরা সমাজ, পরিবার ও সম্পর্কের ভিত গড়ে তোলে, অথচ তাদের আবেগ, সংগ্রাম ও স্বাস্থ্যের কথা অনেক সময় উপেক্ষা করা হয়। তাদের ত্যাগ, দায়িত্ব ও ভালোবাসাকে সম্মান জানাই।
আপনারা আমাদের জীবনে আলো হয়ে থাকুন। নিজের যত্ন নিন, আপনার অনুভূতিগুলোকে সম্মান দিন।
অনুরোধ করব শেযার দিবেন হাজারোও মানুষের জন্য।
ভালো ভাবে দেখুক যারা বলে পুরুষ জাত খারাপ তাদের জন্য পোস্ট টা শেয়ার দেওয়ার অনুরোধ করছি!