অর্গানিক ফিশ ফার্মিং

অর্গানিক ফিশ ফার্মিং বিষাক্ত রাসায়নিক মুক্ত প্রকৃতি নির্ভর মাছ চাষ

রংপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল ও বিভাগীয় শহর।
ভৌগোলিক সীমানা :
রংপৃর জেলা ২৫৹০৩˝থেকে ২৯৹৩২˝ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত । মোট আয়তন ২৩০৮ বর্গ কিমি । আটটি উপজেলা, ইউনিয়ন ৩৮টি, ১৪৫৫টি মৌজা এবং ৩টি পৌরসভা নিয়ে রংপুর জেলা গঠিত।রংপুর জেলার উত্তরে লালমনিরহাট ও তিস্তা নদী, দক্ষিণে গাইবান্ধা ও দিনাজপুর জেলা, পূর্বে গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট এব

ং পশ্চিমে দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলা অবস্থিত।তিস্তা নদী উত্তর ও উত্তর পূর্ব সীমান্তকে লারমনির হাট এবং কুড়িগ্রাম জেলা থেকে আলাদা করেছে।
রংপুর জেলাকে বৃহত্তর বঙ্গপ্লাবন ভূমির অংশ মনে করা হয়। কিন্তু ভূতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর গঠন দেশের অন্যান্য জেলা থেকে আলাদা। এ জেলার ভূগঠন অতীতে উত্তরাঞ্চল প্রবাহমান কযয়েকটি নদীর গতিপথ পরিবর্তন এবং ভূকম্পনজনিত ভুমি উত্তোলনের সাথে জড়িত। তিস্তা নদীর আদি গতিপথ পরিবর্তন ছিল রংপুর জেলার ভূমি গঠনের ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিস্তা নদী ১৭৮৭ সালের পূর্বে গঙ্গানদীর একটি উপনদী ছিল। তিস্তা সিকিম বা হিমালয়ে পরিচিত রাংগু ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত দিনাজপুর জেলার নিকট আত্রাই এর সাথে মিলিত হয়ে নিম্ন গঙ্গা নদীতে পতিত হতো। ১৮শ শতকে তিস্তা, আত্রাই নদীর পথ ধরে গঙ্গা ও বিছিন্ন কিছু খাল বিলের মাধ্যমে ব্রহ্মপুত্র, উভয় কিছু নদীর সাথে ঋতু ভিত্তিক সংযোগ করত। অপর নদী ধরলা তিস্তা থেকে নিম্ন হিমালয় অঞ্চল বৃহত্তর রংপুর জেলার পূর্ব দিক দিয়ে (বর্তমান কুড়িগ্রাম) ব্রহ্মপুত্র নদে মিলিত হয়েছে। ঘাঘট এ জেলার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নদ । ঘাঘট তিস্তার গর্ভ থেকে উৎপন্ন হয়ে রংপুর জেলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা অতিক্রম করে করতোয়া নদীতে পতিত হয়। আত্রাই নদী এ সময় করতোয়া ও গঙ্গার মধ্যে সংযোগ রক্ষা করত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ :
রংপুর জেলা আটটি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হচ্ছে:
রংপুর সদর উপজেলা
বদরগঞ্জ উপজেলা
গঙ্গাছড়া উপজেলা
কাউনিয়া উপজেলা
মিঠাপুকুর উপজেলা
পীরগাছা উপজেলা
পীরগঞ্জ উপজেলা এবং
তারাগঞ্জ উপজেলা
নামকরনের ইতিহাস :
নামকরণের ক্ষেত্রে লোকমুখে প্রচলিত আছে যে পূর্বের ‘রঙ্গপুর’ থেকেই কালক্রমে এই নামটি এসেছে।ইতিহাস থেকে জানা যায় যে উপমহাদেশে ইংরেজরা নীলের চাষ শুরু করে। এই অঞ্চলে মাটি উর্বর হবার কারনে এখানে প্রচুর নীলের চাষ হত। সেই নীলকে স্থানীয় লোকজন রঙ্গ নামেই জানত। কালের বিবর্তনে সেই রঙ্গ থেকে রঙ্গপুর এবং তা থেকেই আজকের রংপুর।অপর একটি প্রচলিত ধারনা থেকে জানা যায় যে রংপুর জেলার পূর্বনাম রঙ্গপুর। প্রাগ জ্যোতিস্বর নরের পুত্র ভগদত্তের রঙ্গমহল এর নামকরন থেকে এই রঙ্গপুর নামটি আসে। রংপুর জেলার অপর নাম জঙ্গপুর । ম্যালেরিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব থাকায় কেউ কেউ এই জেলাকে যমপুর বলেও ডাকত। তবে রংপুর জেলা সুদুর অতীত থেকে আন্দোলন প্রতিরোধের মূল ঘাঁটি ছিল। তাই জঙ্গপুর নামকেই রংপুরের আদি নাম হিসেবে ধরা হয়। জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ, পুর অর্থ নগর বা শহর। গ্রাম থেকে আগত মানুষ প্রায়ই ইংরেজদের অত্যাচারে নিহত হত বা ম্যালেরিয়ায় মারা যেত। তাই সাধারণ মানুষ শহরে আসতে ভয় পেত। সুদুর অতীতে রংপুর জেলা যে রণভূমি ছিল তা সন্দেহাতীত ভাবেই বলা যায়। ত্রিশের দশকের শেষ ভাগে এ জেলায় কৃষক আন্দোলন যে ভাবে বিকাশ লাভ করে ছিল তার কারণে রংপুরকে লাল রংপুর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছিল।

08/01/2025
27/11/2024

শীতের গল্প শুরু হয় গ্রামবাংলার সেই পরিচিত দৃশ্য দিয়ে—খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহের মায়াবী ভোর। আমাদের কৃষকেরা যখন ভোরের কুয়াশায় দাঁড়িয়ে খেজুরের রস জড়ো করেন, তখন থেকেই শুরু হয় খাঁটি গুড়ের যাত্রা। এই যাত্রা শেষ হয় আপনার পরিবারের প্রতিটি পিঠা, পায়েস, কিংবা গরম দুধের মিষ্টি আনন্দে।

"From farmers to your family"—এই প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভিলেজ এগ্রো সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করে শতভাগ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে তৈরি করে খাঁটি পাটালি ও ঝোলা গুড়। চিনি কিংবা কেমিক্যালের কোনো নামগন্ধ নেই। শুধু খাঁটি স্বাদ আর পুষ্টিগুণ।

আমাদের গুড় কেন আলাদা?

খাঁটি খেজুরের ঘ্রাণ,

নরম টেক্সচার আর মিষ্টি স্বাদ,

দুধ জমে না, বরং স্বাদে যোগ করে বাড়তি মাধুর্য।

এই শীতে আপনার পরিবারে যোগ করুন গ্রামের মিষ্টি স্পর্শ। অনলাইনে অর্ডার করুন অথবা সরাসরি আমাদের স্টল থেকে দেখে শুনে নিয়ে আসুন।

"শুদ্ধ খান, সুস্থ থাকুন।"
Village Agro (ভিলেজ এগ্রো) —From farmers to your family.

14/11/2023

অনেক চাষি ভাই ইদানিং অভিযোগ করছেন যে মাছ পুকুর থেকে তোলার ঘন্টা খানেকের মধ্যে তুলতুলে নরম হয়ে দ্রুত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে , রান্নার পর মাছের পিচ ছোট হয়ে যাচ্ছে এবং মাছের কোন স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে না।

এ-র জন্য দায়ী এন্টিবায়োটিক সমৃদ্ধ গ্রোথ প্রোমোটার, সিনথেটিক হরমোন এবং মুরগির লিটার।
এখন মাছ চাষে চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে এমন কিছু গ্রোথ প্রোমোটার চাষিদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে!!
যার ফলে উপরে উল্লেখিত সমস্যা গুলোর সৃষ্টি হচ্ছে।
এসব গ্রোথ প্রোমোটার খাওয়ানোর ফলে মাংসের টিস্যু ফাঁপা হয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে এবং এ-র মধ্যে পানির মতো কিছু তরল পদার্থ জমা হচ্ছে।
যে কারণে মাছটি জীবিত অবস্থায়ও হাতে ধরলে একেবারে তুলতুলে নরম মনে হবে, দ্রুত পঁচে যাবে এবং আগুনের তাপ লাগার সাথে সাথে মাংসের টিস্যু গুলো সংকুচিত হয়ে মাছের পিচ ছোট হয়ে যাবে।
ফলে এ মাছ বাজারজাত করতে চাষিদের অনেক বেগ পেতে হচ্ছে, মাছের সঠিক দাম পাওয়া যাচ্ছে না।
এ ধরনের মাছ খেয়ে মানবদেহের কি পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে সে কথা না-হয় বাদেই দিলাম।
মাছ ধরার আগের দিন সকালের খাবারটা দিয়ে সকাল ১১ টার দিকে জ্বাল টেনে মাছগুলো পাকা করে দেয়া যেতে পারে এবং কি পরিমাণে মাছ রয়েছে একটা অনুমান করা যায়।
সেদিন বিকেলে আর খাবার প্রয়োগের দরকার নেই।
জ্বাল টানার পরে লবন দিলে
মাছগুলো খসখসে শক্ত এবং পাকাপোক্ত হয়ে যায়।
এ মাছ বরফ ছাড়াও মারা যাবার পর ৪/৫ ঘন্টা শক্ত এবং ফ্রেশ থাকে।
যে সকল চাষি মাছ চাষে হরমোন ও লিটার ব্যবহার করবেন, তাদের মাছে যা-ই দেন না কেন শক্ত খসখসে করতে পারবেন না।
অতি লোভে তাঁতি নষ্ট আমাদের দেশে একটা প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে, বর্তমানে মাছ চাষিদের হয়েছে এ অবস্থা।।

28/10/2023

আমার ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতার ফসল যা মৎস্য অধিদপ্তরের নবীন অফিসারগন সহ উৎসাহী ব্যক্তিবর্গের ভাবনার খোরাক হিসাবে পেশ করলাম।

লিখেছেন কাজী আবেদ লতীফ
সহকারী পরিচালক(প্রাক্তন)
জেলা মৎস্য কর্মকর্তার দপ্তর,
দিনাজপুর

চুনের কাজ
পরিমিত পরিমানে চুন প্রয়োগ করলে যা হয়-
১। মাটি ও পানির অম্লীয় ভাব কমিয়ে ক্ষারত্ব ভাব বাড়ায়;
২। মাটি ও পানির হার্ডনেস ( কার্বনেট ও বাইকার্বনেট) বাড়ায়;
৩। পানির পিএইচ নিয়ন্ত্রণ করে বাফারিং এর মাধ্যমে নিরপেক্ষ মান বজায় রাখে;
৪। পানির ঘোলাত্ব কমায় ( নেগেটিভলি চার্জড মাটি কণাকে পজিটিভ করে);
৫। মাছের দেহ পরিষ্কার রেখে রোগ জীবাণুকে দেহে সেঁটে থাকতে দেয় না;
৬। মাটি ও পানির রোগ জীবাণু, ক্ষতিকর কীট পতঙ্গ ও পরজীবী ধংস করে;
৭। রোগ জীবাণু, ক্ষতিকর কীট পতঙ্গ ও পরজীবীর বংশ বিস্তার রোধ করে;
৮। চুন এটি নিজেই একটি সার হিসাবে কাজ করে;
৯। পুকুরের মাটির পুষ্টি ( ফসফেট ) ছাড় করে;
১০। জৈব পদার্থ ও পেরিফাইটনের সাথে যুক্ত হয়ে তলায় পানি চুয়ানো কমিয়ে দেয়;
১১। মাটির কণাকে ভেঙ্গে ফাটল মুদে ফেলে পুকুরের পানি ধারন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে;
১২। মাছের হাড় ও মাংসপেশী গঠনে সহায়তা করে;
১৩। প্রয়োগকৃত চুনের প্রায় ৫০% মাছের ওজন হিসাবে ফেরত পাওয়া যায়;
১৪। এটি চিংড়ি ও প্রানি কণার খোলস তৈরিতে প্রয়োজন হয়;
১৫। এটি সারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে;
১৬। পুকুরের মাটি ও পানির দূষিত পদার্থ শোধন করে;
১৭। মাছের খাদ্যের অবশিষ্টাংশকে পঁচতে সাহায্য করে;
১৮। এটি বিষাক্ত গ্যাস ( এমোনিয়া সহ) পানি থেকে বের করে দেয়;
১৯। চুন মাছের মল-মূত্র সহ সব ধরনের বর্জ্য পদার্থ শোধন করে;
২০। এটি মাছের দেহের উজ্জলতা বাড়িয়ে মাছের বাজার দর বাড়তে সাহায্য করে;
২১। মাছের স্বাদ বাড়িয়েও বাজার দর হার বাড়িয়ে দেয়;
২২। চুন পানির অতিরিক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে বেঁধে আন্তঃআনবিক ক্ষেত্র ফাঁকা করে মুক্ত বায়ুর অক্সিজেনের প্রবেশাধিকার বাড়িয়ে মাছের শ্বাস কষ্টকে নিশ্চিতভাবে কমিয়ে দেয়;
২৩। ইউগ্লেনার স্তর ৩ বার ( ৯ দিনে ) পরিস্কার করে ১২তম ও ১৫তম দিনে তাৎক্ষণিকভাবে বানানো চুনের গুড়া ইউগ্লেনার স্তরের ওপর ছড়িয়ে ‘ইউগ্লেনা’ নিয়ন্ত্রণ করা যায়;
২৪। মাছের গ্যাস এমবোলিজম হলে চুন প্রয়োগে সেরে যায় ( শতকে ২৫০ গ্রাম হিসাবে);
২৫। খালি ডিমের খোসায় টাটকা চুনের টুকরা পুকুর পাড়ে স্থাপনে উদ ও গুই সাপ নিয়ন্ত্রিত হয়;
২৬। মাছের সাদা দাগ (ইক) রোগে শুকনা পুকুরের তলায় শতকে ৪ কেজি হারে চুন প্রয়োগে নিয়ন্ত্রিত হয়;
২৭। উকুন হলে শতকে ২ কেজি করে প্রয়োগে ‘উসাইট’ স্তরেই উকুন ধ্বংস হয়;
২৮। মাছের প্রটোজোয়াঘটিত রোগে পুকুরের তলায় শতকে ৪-৮ কেজি করে চুন প্রয়োগে এ ধরনের আক্রমন থেকে রেহাই পাওয়া যায়;
২৯। ক্ষত রোগে পুকুরের পরিচর্যায় শতকে চুন আধা কেজি করে প্রয়োগ করলে সুফল পাওয়া যায়;
৩০। মাছের দেহে আঘাত জনিত ক্ষতে চুন প্রতিষেধকের কাজ করে;
৩১। পুকুরের মাটি ও পানির বিষাক্ততাকে কয়েক দিনের মধ্যেই শোধন সাপেক্ষে নিরপেক্ষ করে ফেলে;
৩২। অনাকাঙ্খিত মাছ দূরীকরণে চুন-ইউরিয়ার (শতকে ১কেজি চুন ও ২০০ গ্রাম ইউরিয়া) মিস্রণকে গরম অবস্থায় ব্যবহার করা হয়;
৩৩। পুকুর সেঁচে তাৎক্ষণিকভাবে (শতকে ১ কেজি করে) বাইম-গুতুম জাতীয় মাছ আহরন করা যায়;
৩৪। কমপোস্ট সার তৈরিতে চুন ১% হারে ব্যবহার করা হয়;
৩৫। পুকুরে ফাইটোপ্লাঙ্কটনকে চুন জমানো কার্বন-ডাই-অক্সাইড বিপরীত পদ্ধতিতে সরবরাহ করে সালোক সংশ্লেষণ নিশ্চিত করে;
৩৬। দ্রবীভূত লোহাকে নিরপেক্ষ করেও মাছের শ্বাসকষ্ট কমায়;
৩৭। মাছের দৈহিক বৃদ্ধির পূর্ব শর্ত হচ্ছে যথেষ্ট ক্যালশিয়াম হার্ডনেস, চুন এ প্রয়োজন মেটায়;
৩৮। কাঁটাযুক্ত মাছের ( শিং, মাগুর, টেংরা, কই ও তেলাপিয়া ইত্যাদি) কাঁটার ঘাই দিলে এতে ভেজানো চুন লাগিয়ে দিলে জ্বালা/ব্যথা কমে যায়।

মন্তব্য ও সাবধানতাঃ পুকুর প্রস্তুতি কালে শতকে ২ কেজি করে চুন ভিজিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
মাটির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী চুনের পরিমান বেশিও (শতকে ৬-১২ কেজি পর্যন্ত) লাগতে পারে।
মাছ থাকা অবস্থায় প্রতি মাসে শতকে ২৫০ গ্রাম করে চুন গুলিয়ে যথেষ্ট নেড়ে তরল করে তার পর প্রয়োগ করতে হবে।
যে পুকুর থেকে প্রায়শঃ মাছের আংশিক আহরন করা হয় সেই পুকুরে চুন প্রয়োগও বেশী করে করতে হয়। যে পুকুরে আগে আদৌ চুন ব্যবহার করা হয়নি সেই পুকুরে চুন প্রয়োগের মাত্রা ভেবে চিন্তে ঠিক করতে হবে।
ক্যালশিয়াম অক্সাইড অথবা পোড়া চুনকেই ‘চুন’ হিসাবে বলা হয়েছে।

তথ্য সূত্রঃ ‘পন্ড ফিশারী’, এফ জি মাতৃশেভ সংকলিত, ইন্টারনেট ও একান্ত ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা।

সাম্প্রতিক বেশ কয়েক বছর ধরে  কেউ কী খেয়াল করছেন যে মাছ ই খাচ্ছেন সেই ঘুরেফিরে ঐ একই স্বাদ। মাছের রঙ অস্বাভাবিক আর খেতেও ...
19/10/2023

সাম্প্রতিক বেশ কয়েক বছর ধরে কেউ কী খেয়াল করছেন যে মাছ ই খাচ্ছেন সেই ঘুরেফিরে ঐ একই স্বাদ। মাছের রঙ অস্বাভাবিক আর খেতেও কেমন জানি উটকো বাজে গন্ধ।অনেকেই আমার মত হয়ত মাছ খাওয়াই ছেড়ে দিয়েছেন।

এটার কারণ হচ্ছে চাষে মুরগীর বিষ্ঠা আর ক্ষতিকর রাসায়নিক স্যারের অতি ব্যাবহার। পাশাপাশি বাজারের বিভিন্ন কোম্পানির হেভি মেটাল সমৃদ্ধ ফিড,গরু,মুরগীর নাড়িভুড়ি, এন্টিএন্টিবায়োটিক আর অবৈধ গ্রোথ হরমোন এর অতি ব্যাবহার তো আছেই।

ঠিক এই জায়গা গুলো চিন্তা করে নিজেকে একজন কনজিউমার হিসেবে চিন্তা করে আমার প্রকৃতি নির্ভর মাছ চাষের হাতেঘড়ি।

আমি হাতে বানানো প্রোটিন সমৃদ্ধ সম্পুরক খাবারের পাশাপাশি এজোলা,ক্ষুধিপানা,ঘাস,কলাগাছের পাতা খাওয়াচ্ছি।পাশাপাশি প্রতি মাসে চুনাপাথর,এমোনিয়া বিশোধনে লবন ও চিটাগুড়ের ডোজ ব্যবহার করছি।

আলহামদুলিল্লাহ মাছের স্বাদ অনেকাংশেই বেড়েছে।মাছের স্বাদ বাড়ানোর জন্য গবেষণা,স্টাডির পাশাপাশি প্রকৃতি নির্ভর মাছ চাষের পথিকৃৎ সাবেক সরকারি ফিসারিজ অফিসার আবেদ লতিফ স্যারের কাছে ট্রেনিংও নিয়েছি।(কমেন্টে উনার সম্পর্কে তথ্য পাবেন)

ইচ্ছা আছে আমার উপজেলা পীরগাছার পাশাপাশি কাউনিয়া ও রংপুর সদরের মানুষের খাবার প্লেটে এই প্রকৃতি নির্ভর মাছ পৌছানো।

আপনাদের দোয়া প্রার্থী

যোগাযোগ
01717727076

18/05/2023

আজকে রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুরসহ দেশের ১৮টি জেলার ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

মুই বাড়ং মাইনষের বাড়ামোর বাড়া যায় উতর পাড়া🤣
17/05/2023

মুই বাড়ং মাইনষের বাড়া
মোর বাড়া যায় উতর পাড়া🤣

16/05/2023

রা‌তে রংপুর সহ ১৮ জেলায় ৮০ কি. মি বেগে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা।
বিস্তারিত কমেন্টে..

16/05/2023

রংপুরের ঐতিহ্যবাহী গীত।

খাটো চেংরির নাটক বেশি, লম্বা চেংরি ঝগড়িরে! 😁

15/05/2023

ঝ‌ড়ে রংপুরের বি‌ভিন্ন স্থানে ব‌্যাপক ক্ষ‌য়ক্ষতি 😰
হে আল্লাহ আপনি সকল
অসহায় মানুষ কে
হেফাজত করুন আমিন 😭

প্রবল বাতাসে পীরগাছা বড়দরগাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থা।।ছবি : Md Rafiul Islam Roni
15/05/2023

প্রবল বাতাসে পীরগাছা বড়দরগাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থা।।

ছবি : Md Rafiul Islam Roni

হামার রংপুরত ঝড়ি হবান্নাগছে।তোমার ওতি কি খবর??
15/05/2023

হামার রংপুরত ঝড়ি হবান্নাগছে।
তোমার ওতি কি খবর??

Address

Pirgacha
Rangpur
5400

Telephone

+8801717727076

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অর্গানিক ফিশ ফার্মিং posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অর্গানিক ফিশ ফার্মিং:

Share