Juhi The Flower

Juhi The Flower Online Platform

20/09/2024
15/06/2024

পবিত্র কুরআন কারিমে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যাতে তোমরা গণনা পূর্ণ কোরো এবং তোমাদের হেদায়াত দান করার দরুণ আল্লাহ তাআলার মহত্ত্ব বর্ণনা করো, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করো।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৫)

**ঈদের দিনের সুন্নত আমল**

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। আর এ ঈদ হলো মুসলিমদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ঈদ বছরে দুবার আসে। আরবি শব্দ ‘ঈদ’-এর অর্থ ফিরে আসা।

যেহেতু প্রতিবছরই এটা ফিরে আসে তাই, একে ঈদ বলা হয়। পুরো এক মাস রমজানের সংযম শেষে পালিত হয় ঈদুল ফিতর। আবার জিলহজ মাসের দশম দিনে পালিত হয় ঈদুল আজহা।

ঈদ উদযাপন কি দামি পোশাক, রঙিন জামা-জুতা, সুস্বাদু খাবার আর নানা ধরনের আনন্দ-উৎসবের নাম? নাকি শুধু ঈদের নামাজেই ধনী-গরিবকে এক কাতারে দাঁড় করানো? না, আসলে তা নয়।

মূলত তাদের মধ্যে বৈষম্য দূর করা ঈদের অন্যতম উদ্দেশ্য। ঈদের উদ্দেশ্য কী তা আল্লাহ তা’আলা নিম্নোক্ত আয়াতের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন-

সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘আর যেন তোমরা নির্ধারিত সংখ্যা পূরণ করতে পারো এবং তোমাদের যে সুপথ দেখিয়েছেন, তার জন্যে তোমরা আল্লাহর মমত্ব-বড়ত্ব প্রকাশ করো এবং তার কৃতজ্ঞ হও।’

এই আয়াত থেকে প্রমাণিত হচ্ছে ঈদের উদ্দেশ্য হলো দুটি- আল্লাহর বড়ত্ব, মহত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করা; আল্লাহ যে নেয়ামত দান করেছেন তার জন্য আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করা।

ঈদে আমাদের যা করণীয়
রাসুল (স.) ও তার সাহাবারা তাদের জীবনে দেখিয়েছেন এ উৎসবের তাৎপর্য। কীভাবে তারা ঈদ পালন করতেন এবং কীভাবে ঈদের দিন সময় কাটাতেন, সেদিকে তাকালেই তা পরিষ্কার হয়ে যায়।

কুরবানির দিন মুসলমানদের প্রথম ও প্রধান আমল হলো ঈদের নামাজ আদায় করা। এরপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিধান কোরবানি করা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আজকের দিনে আমরা সর্বপ্রথম ঈদের নামাজ আদায় করব। এরপর ফিরে এসে কোরবানি করব।’ (বুখারি: ৯৬৮)

অন্যদিনের তুলনায় ঈদের দিন সকাল সকাল ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়া। (বায়হাকি : ৬১২৬)ে

১।
গোসল করা ও পবিত্রতা অর্জন করা
ঈদের নামাজের জন্য গোসল করা ও মিসওয়াক করা সুন্নাত। হাদিস বর্ণিত আছে, ইবনু আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত, নবী করিম সা: ঈদুল ফিতর ও আজহার দিন গোসল করতেন। (বুখারি: ১/১৩০)

২।
সুন্দর ও উত্তম পোষাক পরিধান করা
মুসলমানদের প্রধান দুই ধর্মীয় উৎসব তথা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন সুন্দর ও সাধ্যের ভেতর সবচেয়ে উত্তম পোষাক পরিধান করা সুন্নত। ইবনুল কাইয়িম রহ. বলেছেন, নবীজি দুই ঈদের দিন সবচেয়ে সুন্দর ও উত্তম জামাটি পরিধান করতেন।

তার একটা বিশেষ স্যুট ছিল, যা তিনি দুই ঈদে ও জুমাতে পরতেন। হাদিস বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.) প্রতিটি ঈদে ডোরা-কাটা পোষাক পরিধান করতেন। (সুনানু বায়হাকি, হাদিস: ৬৩৬৩)

৩।
ঈদগাহে যাওয়ার আগে পানাহার থেকে বিরত থাকা
ঈদুল আজহার দিনের সুন্নত হলো, পানাহার ছাড়া ঈদগাহে যাওয়া এবং নামাজের পর নিজের কোরবানির গোশত দিয়ে প্রথম খাবার গ্রহণ করা। নবী করিম (সা.) ঈদুল ফিতরের দিন না খেয়ে ঈদগাহে যেতেন না আর কুরবানির দিন নামাজের পূর্বে খেতেন না। (তিরমিজি: ৫৪২ ও সহিহ ইবনে হিব্বান: ২৮১৪)

৪।
ঈদগাহে যাওয়ার সময় তাকবির বলা
ঈদের দিন বেশি বেশি তাকবির পাঠ করে আল্লাহকে ডাকার মধ্যেই প্রকৃত আনন্দ। ঈদগাহে যাওয়ার সময় ও ঈদের দিন পুরুষরা উচ্চস্বরে তাকবির পাঠ করবে। আর মেয়েরা পাঠ করবে নীরবে।
জিলহজের ৯ তারিখ ফজরের পর থেকে ১৩ তারিখ আসরের নামাজ পর্যন্ত মোট পাঁচ দিন তাকবির পাঠ করবে। (হিদায়া ও ফাতহুল বারি: ২/৫৮৯)

তাকবির হলো, ‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর ওয়ালিল্লাহিল হামদ।’ (ফাতহুল কাদির: ২/৮২)

৫।
ঈদগাহে আসা-যাওয়ার রাস্তা পরিবর্তন করা
ঈদগাহে যাতায়াতের রাস্তা পরিবর্তন করা সুন্নাত। যাওয়ার সময় এক রাস্তা দিয়ে গমন করা এবং ফেরার সময় অন্য রাস্তা ব্যবহার করা সুন্নত। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবি সা(সা.) ঈদের দিন ঈদগাহে যাওয়া-আসার রাস্তা পরিবর্তন করতেন। (বুখারি: ৯৮৬)

৬।
পায়ে হেঁটে ঈদগাহে গমন করা
কোনো ধরনের অপারগতা ও অক্ষমতা না থাকলে, পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নত। আবদুল্লাহ ইবনু উমর রা: বর্ণনা করেছেন, রাসুল সা: পায়ে হেঁটে ঈদগাহে গমন করতেন এবং পায়ে হেঁটে ঈদগাহ থেকে ফিরতেন। (তিরমিজি: ১২৯৫)

৭।
ঈদগাহে শিশুদের নিয়ে যাওয়া
আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) দুই ঈদের দিন ঈদগাহে যাওয়ার সময় ফজল ইবনু আব্বাস, আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস, আব্বাস, আলি, জাফর, হাসান, হোসাইন, উসামা ইবনু জায়েদ, জায়েদ ইবনু হারিসা, আয়মান ইবনু উম্মু আয়মান (রা.)-কে সাথে নিয়ে উচ্চস্বরে তাকবির ও তাহলিল পাঠ করতে করতে বের হতেন।

অতঃপর কামারদের রাস্তা দিয়ে ঈদগাহে উপস্থিত হতেন, ফেরার সময় মুচিদের রাস্তা দিয়ে ঘরে আসতেন তিনি। (সুনানে কুবরা বায়হাকি: ৬৩৪৯)
৮।
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা
ঈদের দিন একে অপরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে শুভেচ্ছা বিনিময় করা সুন্নত। হাদিসে বর্ণিত আছে, জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) সাহাবোয়ে কেরাম ঈদের দিন পরস্পর সাক্ষাৎ হলে বলতেন ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম’। এর অর্থ হলো, আল্লাহ আমার ও আপনার যাবতীয় ভাল কাজ কবুল করুক। (ফাতহুল কাদির, ২ খণ্ড, ৫১৭)

৯।
ঈদের খুতবা শোনা:
ঈদের নামাজের পর খুতবা প্রদান করা সুন্নাত। আর উপস্থিত মুসল্লিদের ওপর তা শোনা ওয়াজিব। আবদুল্লাহ ইবনু সায়িব বর্ণনা করেছেন, নবিজি (সা.)এর সঙ্গে আমি ঈদগাহে উপস্থিত হয়েছি। তিনি আমাদের নামাজ পড়িয়েছেন। অতঃপর তিনি বললেন, ‘আমরা নামাজ শেষ করেছি। যার ইচ্ছা সে খুতবা শোনার জন্যে বসবে। আর যে চলে যেতে চায়, সে চলে যাবে।’ (সুনানু ইবনু মাজাহ: ১০৭৩)

জুমার নামাজের মতো ঈদের নামাজেও দুই খুতবা রয়েছে। আর দুই খুতবার মধ্যখানে বসা সুন্নাত। আবদুল্লাহ ইবনু উবায়দুল্লাহ বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, ‘সুন্নাত হচ্ছে ইমাম ঈদে দুটি খুতবা দেবেন। দুই খুতবার মাঝে বসে একটিকে অন্যটি থেকে আলাদা করবেন।’ (সুনানে কুবরা বায়হাকি: ৬২১৩)

১০।
ঈদগাহ থেকে ফিরে নফল আদায় করা
ঈদের নামাজের আগে-পরে ঈদের নামাজের স্থানে নফল নামাজ আদায় করা মাকরুহ। ঈদের নামাজের পরে ঈদগাহ থেকে বাড়ি ফিরে দুই রাকাত নফল পড়া সুন্নত। আবু সাঈদ খুদরি রা: থেকে বর্ণিত, নবী করিম সা: ঈদের নামাজের আগে কোনো নামাজ পড়তেন না। তবে নামাজের পর ঘরে ফিরে দুই রাকাত নামাজ আদায় করতেন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১২৯৩)

**কোরবানির পশু জবাই করার দোয়া ও পদ্ধতি**

যদিও অনেকে দোয়াটির সনদের ব্যাপারে মতপার্থক্য করেছেন। তবে এ দোয়াগুলো পড়ে কোরবানি করা উত্তম। তবে কেউ শুধু বিসমিল্লাহ বলে নালিগুলো কেটে দিলেই কোরবানি শুদ্ধ হয়ে যাবে। দোয়াটি হলো-

اَللَّهُمَّ إِنِّي وَجَّهْتُ وَجْهِيَ لِلَّذِي فَطَرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ عَلَى مِلَّةِ اِبْرَاهِيْمَ حَنِيفًا وَمَا أَنَا مِنَ الْمُشْرِكِينَ - إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ - لَا شَرِيكَ لَهُ وَبِذَٰلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَا مِنَ الْمُسْلِمِينَ - بِسْمِ اللهِ اَللهُ اِكِبَر - اَللَّهُمَّ مِنْكَ وَ لَكَ

বাংলা উচ্চারণ- ‘ইন্নি ওয়াঝঝাহতু ওয়াঝহিয়া লিল্লাজি ফাতারাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদা আলা মিল্লাতি ইবরাহিমা হানিফাও ওয়া মা আনা মিনাল মুশরিকিন।

ইন্না সালাতি ওয়া নুসুকি ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। লা শারিকা লাহু ওয়া বি-জালিকা উমিরতু ওয়া আনা মিনাল মুসলিমিন। বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ও লাকা।’

যদি কেউ এ দোয়াটি না পারেন তবে ছোট্ট এ অংশটুকু পড়বেন-

بِسْمِ اللهِ اَللهُ اِكِبَر - اَللَّهُمَّ مِنْكَ وَ لَكَ

বাংলা উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ওয়া লাকা।’

নিজের পশু নিজে কোরবানি করলে পশু জবেহ করার পর এ দোয়া পড়া-

اَللهُمَّ تَقَبَّلْ لَهُ مِنِّى كَمَا تَقَبَّلْتَ مِنْ حَبِيْبِكَ مَحَمّدٍ وَّ خَلِيْلِكِ اِبْرَاهِيْم

বাংলা উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা তাকাব্বালহু মিন্নি কামা তাকাব্বালতা মিন হাবিবিকা মুহাম্মাদিও ওয়া খালিলিকা ইবরাহিম।’

অন্য কেউ কোরবানি বা অন্য কারো কোরবানি করলে এ দোয়া পড়া-

اَللهُمَّ تَقَبَّلْ لَهُ مِنِكَ-مِنْكُمْ كَمَا تَقَبَّلْتَ مِنْ حَبِيْبِكَ مَحَمّدٍ وَّ خَلِيْلِكِ اِبْرَاهِيْم

বাংলা উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা তাকাব্বালহু মিনকা-মিনকুম’ কামা তাকাব্বালতা মিন হাবিবিকা মুহাম্মাদিও ওয়া খালিলিকা ইবরাহিম।’

উল্লেখ্য, যদি কেউ একাকি কোরবানি দেয় এবং নিজে জবাই করে তবে বলবে মিন্নি; আর অন্যের কোরবানির পশু জবাই করার সময় ‘মিনকা-মিনকুম’ বলে যারা কোরবানি আদায় করছে তাদের নাম বলা।

******"""""""“""""""""*****

Start New Journey.
17/05/2024

Start New Journey.

Share your videos with friends, family, and the world

19/02/2024

[১০৩:১] আল আছর

وَالعَصرِ

সময়ের কসম, বা মহাকালের শপথ।

তাফসির:
[১] 'মহাকাল' বলতে দিবারাত্রির আবর্তন-বিবর্তনকে বুঝানো হয়েছে। রাত্রি উপনীত হলে অন্ধকার ছেয়ে যায়। আর দিন প্রকাশ পেতেই সমস্ত জিনিস উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এ ছাড়া রাত কখনো লম্বা আর দিন ছোট, আবার দিন কখনো লম্বা আর রাত ছোট হয়ে থাকে। এই দিবারাত্রি অতিবাহিত হওয়ার নামই হল কাল, যুগ বা সময়; যা আল্লাহর কুদরত (শক্তি) ও কারিগরি ক্ষমতা প্রমাণ করে। আর এ জন্যই তিনি কালের কসম খেয়েছেন। পূর্বেই বলা হয়েছে যে, আল্লাহ পাক নিজ সৃষ্টির যে কোন বস্তুর কসম খেতে পারেন। কিন্তু মানুষের জন্য আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারোর নামে কসম খাওয়া বৈধ নয়। (অনেকের মতে العَصر মানে আসরের সময় বা নামায। বলা বাহুল্য মহান সৃষ্টিকর্তা সেই জিনিসেরই কসম খেয়ে থাকেন, যার বড় গুরুত্ব আছে। -সম্পাদক)

[১০৩:২] আল আছর

إِنَّ الإِنسانَ لَفي خُسرٍ

নিশ্চয় সকল মানুষ ক্ষতিগ্রস্ততায় নিপতিত।

তাফসির:
[১] এটি হল কসমের জওয়াব। মানুষের ক্ষতি ও ধ্বংস সুস্পষ্ট। যেহেতু যতক্ষণ সে জীবিত থাকে ততক্ষণ তার দিনরাত মেহনত ও পরিশ্রমের সাথে অতিবাহিত হয়। অতঃপর সে যখন মৃত্যু বরণ করে তখনও তার আরাম ও শান্তি নসীব হয় না। বরং সে জাহান্নামের ইন্ধনে পরিণত হয়।

[১০৩:৩] আল আছর

إِلَّا الَّذينَ آمَنوا وَعَمِلُوا الصّالِحاتِ وَتَواصَوا بِالحَقِّ وَتَواصَوا
بِالصَّبرِ

তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।

তাফসির:
[১] তবে ক্ষতি হতে সেই ব্যক্তিরা নিরাপত্তা লাভ করবে, যারা ঈমান এনে নেক আমল করবে। কেননা, তার পার্থিব জীবন যেমনভাবেই অতিবাহিত হোক না কেন, মৃত্যুর পর সে চিরস্থায়ী নিয়ামত এবং জান্নাতের চিরসুখ লাভ করে ধন্য হবে। পরবর্তীতে মু'মিনদের আরো কিছু গুণ বর্ণনা করা হয়েছে। [২] অর্থাৎ, তারা একে অপরকে আল্লাহ তাআলার শরীয়তের আনুগত্য করার এবং নিষিদ্ধ বস্তু এবং পাপাচার হতে দূরে থাকার উপদেশ দেয়। [৩] অর্থাৎ, মসীবত ও দুঃখ-কষ্টে ধৈর্য, শরীয়তের হুকুম-আহকাম ও ফরযসমূহ পালন করতে ধৈর্য, পাপাচার বর্জন করতে ধৈর্য, কামনা-বাসনা ও কুপ্রবৃত্তিকে দমন করতে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়। যদিও ধৈর্যধারণের উপদেশ সত্যের উপদেশেরই অন্তর্ভুক্ত, তবুও তা বিশেষ করে উল্লেখ করা হয়েছে। আর তাতে ধৈর্যধারণ ও তার উপদেশের মর্যাদা, মাহাত্ম্য এবং সুচরিত্রতায় তার পৃথক বৈশিষ্ট্য থাকার কথা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।

Address

Rangpur

Telephone

+8801781154832

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Juhi The Flower posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Juhi The Flower:

Share