Riya's Mix Delight

Riya's Mix Delight - তোমাকে বিশ্বাস করা আমার কর্তব্য...!��
- আর সেই বিশ্বাসটা বজায় রাখার তোমার দায়িত্ব...!��
(2)

আমি মনে করি বিয়ের পর পর নবদম্পতির আলাদা বাসায় শিফট হওয়া উচিত যদি সামর্থ্য থাকে।সামর্থ্য না থাকলেও চেষ্টা করা উচিত আলাদা ...
16/06/2025

আমি মনে করি বিয়ের পর পর নবদম্পতির আলাদা বাসায় শিফট হওয়া উচিত যদি সামর্থ্য থাকে।

সামর্থ্য না থাকলেও চেষ্টা করা উচিত আলাদা থাকার ব্যবস্থা করার।

কারণ, বিয়ের পরের সময়টাই আসল সময় নিজেদেরকে ভালো ভাবে জানার বোঝার, আর এই জানাবোঝার জন্য একান্ত সময়ের প্রয়োজন।
যে সময়টা পরিবারের সাথে থাকলে পাওয়া সম্ভব না। এখানে কিন্তু পরিবার আলাদা সময় দিবেনা, ব্যাপার টা এমন না।

পরিবার নবদম্পতিকে আলাদা সময় দিতে চাইলেও সেটা তারা ব্যবহার করতে পারেনা অনেক কারণে।

ছোটখাটো কয়েকটি উদাহরণ দিই-
রাতভর গল্প করে সকালে দেরিতে উঠলে কেউ কিছু না বললেও নিজের কাছেই গিল্টি ফিল হয়, একই সাথে লজ্জাও লাগে এই ভেবে যে কে কি মনে করলো!

দুপুরের ভাত ঘুমের পর হয়তো একে অপরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে গল্প করছে, অমনি কেউ ডাক দিবে, গেস্ট এসেছে নতুন বউকে দেখতে!

সন্ধ্যায় কিংবা মধ্যরাতে বারান্দায় অপরকে বাহুতে জড়িয়ে ধরে বসতে পারা যায়না, কে কখন ডাক দিবে!

দুজনে চা/কফি কিংবা ডিনারে যেতে চাইলে একটা দ্বিধা কাজ করে, পরিবারকে ছাড়া যাওয়াটা কেমন লাগে...ছোট ভাইবোন থাকলে আরও খারাপ লাগে তাদেরকে রেখে যেতে।

৩/৪ দিনের ছুটি পেলে কোথাও ট্যুরে যাওয়ার ইচ্ছে করতে পারে, কিন্তু সেখানেও দ্বিধা, এভাবে হুটহাট যাবো বাসায় কি বলা যায়...তাদেরকে রেখে যাওয়াটা কেমন দেখায়!

যেমন ইচ্ছে তেমন পোশাক পরা যায়না, যা ইচ্ছে তা বলা যায়না, যখন তখন রোমান্স করা যায়না...
সবসময় মাথায় রাখা লাগে সবার মধ্যে আছি!

সময় মতো না উঠলে কে কি ভাবে, এই পোশাক টা পরলে কে কি ভাববে, এই সময় ইন্টিমেট হইলে কেউ যদি বুঝে কেমন লাগবে, এই অবেলায় গোসল করা যায় কি বাহানায়...

কেউ কিছু ভাবুক আর না ভাবুক, ভাবতে পারে বলতে পারে বুঝতে পারে এই ভাবনাতেই নিজেদের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়টা সুন্দর ভাবে কাটানো সম্ভব হয়না!

শুনতে এসব খুব সাধারণ মনে হলেও ঘরে ঘরে এইসব নিয়ে অনেক অশান্তি হতে দেখেছি শুনেছি।

কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, এটাই সত্য যে বিয়ের পর প্রথম কয়েকবছর যে পরিমাণ আগ্রহ একে অপরকে মানসিক শারীরিক ভাবে চেনার জানার কাছে পাওয়ার থাকে তা একেবারেই অন্য লেভেলের!
সময়ের সাথে সাথে এক্সাইটমেন্ট টা পরিবর্তন হয়ে যায়, তখন জীবন রুটিনের মধ্যে চলে আসে। ভবিষ্যৎ প্ল্যানিং, ফ্যামিলি প্ল্যানিং, ক্যারিয়ার ইত্যাদি ইত্যাদির মধ্যে নিজেদের একান্ত চাওয়া পাওয়া গুলা কিছুটা হলেও কমে যায়...

ভালবাসা কমার কথা বলছিনা কিন্তু!
ভালবাসা থাকলে আজীবন ই থাকে।
বলছি ভালবাসার ধরণ পাল্টানোর কথা।

একটা বাচ্চা হয়ে গেলে তখন জীবনসঙ্গী শুধু জীবনসঙ্গী থাকেনা, বাচ্চার বাবা/মা হয়ে যায়। তখন নিজেদের একান্ত সময়ের ভাগ বাচ্চাকে দেয়া লাগে...বাচ্চাকে নিয়ে নানান ব্যস্ততা চলে আসে।

তাই বাচ্চা হবার আগে যতটা সম্ভব নিজেদের সম্পর্কে সময় দেয়া উচিত, বন্ডিং টা শক্তপোক্ত করা উচিত, নিজেদের অভ্যাসের সাথে পরিচিত হওয়া উচিত। বিয়ে/জীবনসঙ্গী নিয়ে নিজেদের স্বপ্ন/ফ্যান্টাসি গুলা পূরণ করে ফেলা উচিত।

আর এইটার জন্য প্রয়োজন আলাদা থাকার। শুধুমাত্র দুজনা থাকলে একে অপরের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ে, মায়া বাড়ে, ভালবাসার প্রকাশ বাড়ে, সম্পর্ক মজবুত হয়।

কিন্তু যেখানে ছেলের বিয়ে দিলেই মনে করা হয় পুত্রবধূ এবার ছেলেকে বশ করে নিবে/নিচ্ছে...
সেখানে আলাদা থাকার কথা বললেই তো হাওকাও বেঁধে যাবে!
যেহেতু বিয়ের পর ছেলের পরিবারের সাথেই থাকা হয়, আপত্তিও তাই ছেলের পরিবার থেকেই আসে/আসবে।

এক্ষেত্রে ছেলের দায়িত্ব এই আপত্তি যেন না আসে সেই ব্যবস্থা করা, সবাইকে বুঝানো এই সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে কেন।

অবশ্য বাঙালি ছেলেরা মুখে প্রগতিশীলতার কথা বললেও নিজের ঘরে সেই আদিমকালের মতো ব্যবহার করতে চায়!
মনে করে বিয়ে করলে সেই বউয়ের দায়িত্ব তার পরিবারের দেখাশোনা করা! অথচ এইটা খুবই অহেতুক চাহিদা!

পুত্রবধূ যদি পরিবারের দেখাশোনা করে, খোজ রাখে, ভালবাসে এইটা তার ভালো মানুষী, ভদ্রতা, মানবিকতা।

কিন্তু এইসব করতে সে বাধ্য না, আর তাকে বাধ্য করা উচিতও না।

এদিকে, অনেক ছেলে বিয়েই করে মা বাবার জন্য কাজের মেয়ে পাবার আশায়! অনেকে তো আরও একধাপ এগিয়ে, বিয়ে করে বউকে বাপ মায়ের কাছে রেখে সে চলে যায় দূরে কোথাও!

এইটা কেমন আচরণ আমি আসলেই বুঝিনা!

একটা মেয়ে অনেক স্বপ্ন নিয়ে বিয়ে করে। আর যাই হোক স্বামী ছাড়া শ্বশুরবাড়িতে থাকার স্বপ্ন দেখেনা মোটেও!

কিন্তু তাকে বাধ্য করা হয় এমন জীবন যাপন করতে...

এই পর্যন্ত পড়ে অনেকেই মনে করতে পারেন এই মেয়ে দেখি ছেলেকে তার পরিবার থেকে দূর হবার কথা বলছে!

ভুল বুঝেছেন।
পরিবারের সাথে দূরত্ব তৈরি করা আমার উদ্দেশ্য না, আমি সে কথা বলছিও না।
পরিবারের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ থাকবে, কথা হবে, দেখা করতে যাওয়া হবে, সময় সুযোগ সামর্থ্য মিললে একসাথে ঘুরতে যাওয়াও হবে...
সবই হবে...

শুধু থাকাটা হবে আলাদা ফ্ল্যাটে, কিংবা আলাদা বাসায়।
ভাবতে পারেন যেমনটা বিয়ের পর একটা মেয়ে তার পরিবারের থেকে আলাদা থাকে, তেমনটা।

এতে কিন্তু সম্পর্ক নষ্ট হবার কোনো চান্স নাই।

একসাথে থাকলে বরং নানান সময় নানান রকমের সমস্যা হবে, সেই সমস্যায় না পারবেন স্ত্রীর সাইড নিতে আর না পারবেন পরিবারের সাইড নিতে..
মাঝামাঝি পিষবেন।

বলতে পারেন ব্যালেন্স করে চলা যায়।
তা যায়, কিন্তু এই ব্যালেন্স করা টা খুবই কঠিন...

অন্যদিকে, দূরে থেকেও ব্যালেন্স করে চলা যায়।

যাজ্ঞে, যার যার নিজস্ব ব্যাপার।
যে যেভাবে ভালো থাকে থাকুক।

আমি শুধু আমার মতামত বললাম, যেটা কেউ জিজ্ঞেস করেনাই।
আমি বললাম আমার ইচ্ছে হইসে তাই।
কে বুঝবে, কে মানবে, কে বুঝবেনা মানবেনা এইসব আমার দেখার বিষয় না।

অনেক লম্বা পোস্ট, যারা পড়বেন, তাদেরকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন আপনারা, একটাই জীবন, অল্প সময়ের...তাই ভালো থাকা জরুরি এই জীবনে ❤️

28/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ! সৌদি আরবে জিলহজের চাঁদ দেখা গিয়েছে। আগামীকাল ২৮শে মে— জিলহজের প্রথম দিন। ৫ই জুন, বৃহস্পতিবার— পবিত্র হজ তথা আরাফাত দিবস এবং ৬ই জুন, জুমাবার— ঈদুল আযহা।

আল্লাহ তাআলা সকল হাজিকে হজ্জে মাবরুর নসিব করুন।❣️❤️

30/04/2025

এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো - 🙂

১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে।
২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে।
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে।
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে।
৫. খেলতে গিয়ে মাইর খেয়ে আসলে বা কাউকে মারার নালিশ আসলে।
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে।
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে।
৮. বড়দের কথায় ত্যাড়া উত্তর দিলে।
৯. অনেকদিন মাইর না-খেয়ে থাকলে।
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে।
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারও বাড়ি গিয়ে সালাম না করলে।
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় প্লেট থেকে খাবার মুখে দিয়ে ধরা পড়লে।
১৩. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকলে।
১৪. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে।
১৫. খেতে না-চাইলে।
১৬. সন্ধ্যা নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে।
১৭. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে।
১৮. জেদ দেখালে।
১৯. কারও সাথে মারামারি করে হেরে এলে।
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে।
২১. স্লো মোশনে খেলে।
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে।
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না চাইলে।
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে।
২৫. শীতকালে গোসল করতে না চাইলে।
২৬. গ্রীষ্মকালে বেশিক্ষন গোসল করলে।
২৭. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে।
২৮. স্কুলে টিচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে।
২৯. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান ধরলে বা বিড়বিড় করে পড়লে।
৩০. পড়ার বইয়ের মধ্যে গল্পের বই রেখে পড়ছি ধরা পড়ে গেলে।
৩১. পরীক্ষার আগে টিভি দেখলে।
৩২. দুধ খেতে না চাইলে।
৩৩. আচার চুরি করে খেলে।
৩৪. উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেলে উঠিয়ে আবার মারা হতো।
৩৫. কারও বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিজের বাসা মনে করে লন্ডভন্ড করলে।
৩৬. স্কুলের সামনের কোনো দোকান থেকে বাকিতে কিছু খেলে বা খেলনা কিনলে।
৩৭. দুপুরে না ঘুমালে।
৩৮. পাশের বাসার কেউ পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাইলে।
৩৯. খাতার পৃষ্ঠা নষ্ট করলে।
৪০. বই দাগাদাগি করলে।
৪১. শোকেস থেকে নতুন প্লেট, গ্লাস বের করলে।
৪২. পুকুরে ডুবাইতে ডুবাইতে চোখ লাল করে ফেললে।

29/04/2025

❤️❣️♥️
゚viralシ

29/04/2025

"কিছু কিছু মেয়ে আছে,
দেখবেন লজ্জায় কারো সাথে কথা বলেনা। রাস্তা-ঘাটে মাথা নিচু করে হাটে।ছেলে দেখলে পাশ কেটে হেঁটে যায়।

এরা কিন্তু অহংকারী নয়। নয় এরা ভাবিস্ট।এরা আসলে ইন্ট্রোভ্রাট, ইনোসেন্ট ও দ্বীনদার মানুষ।

এরা ছেলেদের পিছনে ঘুরে না। কোন ছেলেকে পেইন দেয় না।কোন ছেলেকে পটানোর জন্য সারাদিন তার পিছনে ঘ্যানোর ঘ্যানোর করে না।
এদের একতরফা একটা ভালোবাসা থাকে। কিন্তু সেটা কাউকে বুঝতে দেয়না।

এই মেয়েগুলো কোনো রকম বাজে আড্ডায় যায় না, পয়সা আলা টাকলু লোককে প্রেমের জালে ফেলে না। ফ্রেন্ড লিস্টে হাজার হাজার টাকাওয়ালা ছেলে থাকলেও কাউকে গিয়ে নক দেয়না।

কোন ছেলের এ্যাটেনশন পাওয়া জন্য তার প্রোফাইলে ঢুকে সব ছবিতে লাভ রিয়াক্ট দেয় না এবং কোন ছেলের ছবির নিচে 'পাম দেয়া' কমেন্ট করে না৷

এবং লুতুপুতু টাইপের আলাপও করে না!

এরকম মেয়েগুলো শুধু মেয়ে নয় এরা যেন একেকটা জান্নাহতি হুর। জান্নাত থেকে হারিয়ে যাওয়া পরী এবং আল্লাহর কুদরতি নেয়ামত ৷

জীবনে এরকম মেয়ের দেখা পেলে সব কিছু ফেলে। সব কিছু ছেড়ে দিয়ে খপাৎ করে ধরে কাজি অফিসে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেলবেন।

28/04/2025

💕♥️

09/04/2025

স্টোরি দিয়েছিলাম, "দুনিয়া দেখতে এসে জীবনের মায়ার আটকে গেছি "
জামাই রিপ্লাই দিছে : "জীবন কে "🤔
😆😂🫢🤣

আমরা যারা ১৯৯৮-২০০৩ এর মধ্যে জন্মেছি তারা আসলে খুব ইন্টারেষ্টিং একটা জেনারেশন। আমরা landline থেকে smartphone হতে দেখেছি।...
02/04/2025

আমরা যারা ১৯৯৮-২০০৩ এর মধ্যে জন্মেছি তারা আসলে খুব ইন্টারেষ্টিং একটা জেনারেশন।

আমরা landline থেকে smartphone হতে দেখেছি।আমরা বড় box এর মতো TV থেকে ওলেড TV এর journey দেখেছি। আঁকাবাকা ডিশ তার ঠিক করা থেকে wifi line ঠিক করার journey টাও আমাদের পরিচিত। ৯০ দশকের গানগুলো বাবার কম্পিউটারে শোনা থেকে দোকান গিয়ে memory card দিয়ে গান ভরার অভিজ্ঞতাও কয়কজনের রয়েছে। তার পেঁচানো ক্যাসেড থেকে DVD প্লেয়ারের আগমন, শুক্রবারের সিসিমপুর থেকে doreamon আর shinchan দেখা, bhoot fm থেকে আহট, recharge card থেকে bkash payment- এ সবই আমাদের দেখা।

blackboard থেকে whiteboard এর পরিবর্তন, বেতের বারি থেকে “না মারার নির্দেশ”, নামডাক খাতা থেকে message সিস্টেম attendence কত কি বদলে গেলো। মাঠে কুমির-ডাঙা, দরিয়াবান্ধা, সাতকরা, কানামাছি, বরফ-পানি ইত্যাদি খেলা থেকে pubg, free fire, coc কি খেলি নাই আমরা। ২টাকার নারকেল ice-cream থেকে ice-cream parlor, কার্ল চিপস থেকে nacho, এলাচি বিস্কুট থেকে oreo।

ইত্যাদি ইত্যাদি!!! এভাবে বলতে থাকলে শেষ হবে না।
খুবই অদ্ভুত এক generation change এর মাঝে ছিলাম আমরা।এখানেরও না, ওখানেরও না। আমরা ৯০ দশকের মানুষের তুলনায় আধুনিক, এখনের তুলনায় অনেক backdated. সময় যত যাবে হয়তো আরও নতুনএর সাথে পরিচয় হবে, তবে পরিবর্তনগুলো চোখে পড়ার মতোই সুন্দর।🖤

Collected

28/03/2025

একটা মানুষের ভাগ্য ততো বার পরিবর্তন হয়, যতো বার সে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে!🖤

আলহামদুলিল্লাহ!
🌸♥️❤️

09/03/2025

সময়,,,
কে দেখা যায় না,
কিন্তু সময় অনেক কিছু শিক্ষিয়ে
দিয়ে যায়, 🥰

Address

Rangpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Riya's Mix Delight posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Riya's Mix Delight:

Share