Naurose 360

Naurose 360 ♥মুসলিম♥

Sisters stay away from my inbox
Fear Allah RabbulAlamin
(O-Possitive)
last Date.13-8-25🩸 Blood Donat-06

Alhamdulillah 😊

Naurose 360 সব ধরণের কনটেন্ট এর স্থান। আপনারা সবাই নিয়মিত সার্পোট দিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন আশা করি।

আলহামদুলিল্লাহ, " শিক্ষা জীবনে আজ একটা দীর্ঘ যাত্রার সমাপ্তি, আলহামদুলিল্লাহ 😴🥀সবকিছুর জন্য আমি আমার রবের প্রতি কৃতজ্ঞ। ...
27/10/2025

আলহামদুলিল্লাহ, " শিক্ষা জীবনে আজ একটা দীর্ঘ যাত্রার সমাপ্তি, আলহামদুলিল্লাহ 😴🥀
সবকিছুর জন্য আমি আমার রবের প্রতি কৃতজ্ঞ। 🤍
এখন অপেক্ষা নতুন এক সূচনার —
যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপে থাকুক আল্লাহর রহমত ও হিদায়াত। 🌿

"Indeed, with hardship comes ease." (Qur’an 94:6) 🌸

24/10/2025

জীবনের শ্রেষ্ঠ বাক্য 😴🌸

“যেখানে মন থেমে যায়, সেখানেই শান্তির ঠিকানা।”😴🤍
19/10/2025

“যেখানে মন থেমে যায়, সেখানেই শান্তির ঠিকানা।”😴🤍


18/10/2025

The mind cannot bear how our lives ended after our house was demolished.🇵🇸😔

✨ হারিয়ে যাওয়া পালকি – একসময়ের ঢাকা ও বাংলার যাতায়াত ঐতিহ্য || এক সময় ঢাকার রাস্তায় যখন রিকশা, বাস, কিংবা গাড়ির নামগন্ধও...
17/10/2025

✨ হারিয়ে যাওয়া পালকি – একসময়ের ঢাকা ও বাংলার যাতায়াত ঐতিহ্য ||

এক সময় ঢাকার রাস্তায় যখন রিকশা, বাস, কিংবা গাড়ির নামগন্ধও ছিল না—
তখন বাঙালির সম্মান, ভালোবাসা, আর আভিজাত্যের প্রতীক ছিল একটিমাত্র বাহন — “পালকি”।

পালকির দুলুনিতে বেজে উঠত রাজকীয় ছন্দ,
যেখানে বসে থাকতেন নবাব পরিবারের বেগম, জমিদারবাড়ির কন্যা কিংবা কোনো নববধূ।
ঢাকার সরু গলি, নবাবপুর, লালবাগ কিংবা চৌকবাজারে প্রতিদিনই দেখা যেত পালকির চলাচল।

---

🕌 মুঘল আমলে পালকি

বাংলায় পালকির প্রচলন শুরু হয় প্রায় ১৫শ শতকে।
মুঘল আমলে ঢাকার অভিজাত পরিবারগুলোর নারীরা বাইরে যেতেন কেবল পালকিতে চড়ে।
তখন পালকি ছিল নারীর পর্দার আড়ালে থেকেও সমাজে চলাফেরার একমাত্র উপায়।

নবাব পরিবারের বেগমেরা বাজার, আত্মীয়ের বাড়ি কিংবা ঈদের নামাজে যাওয়ার সময়ও চড়তেন সেই রেশম-মখমল মোড়ানো পালকিতে।
রবীন্দ্রনাথও লিখেছিলেন —

---

👑 নবাবি আমলে পালকি

ঢাকা যখন নবাবদের রাজত্বকেন্দ্র, তখন পালকি হয়ে ওঠে সম্মান ও শ্রেণির প্রতীক।
নবাবদের পালকিগুলো বিশেষভাবে তৈরি হতো—
কখনও মখমলে মোড়ানো, কখনও রেশমে সেলাই করা।
চারজন বলিষ্ঠ বাহক কাঁধে তুলে যাত্রা শুরু করতেন,
আর পথজুড়ে মানুষ তাকিয়ে থাকত বিস্ময়ে।

---

🇬🇧 ব্রিটিশ আমলে পালকি

ব্রিটিশ আমলেও পালকি ছিল বাঙালির জীবনের অংশ।
তবে ধীরে ধীরে ঘোড়ার গাড়ি, ট্রলি ও রিকশা শহরে জায়গা নিতে শুরু করে।
তবু অভিজাত পরিবার, জমিদার বাড়ি কিংবা বিয়ের শোভাযাত্রায় পালকি ছিল অপরিহার্য।

---

🇵🇰 পাকিস্তান আমল থেকে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়

১৯৪৭ সালের পরও বাংলার গ্রামে কনের গৃহে প্রবেশ মানেই ছিল পালকির যাত্রা।
চার-পাঁচজন পালকীবাহক কাঁধে তুলে গান গাইতে গাইতে নিয়ে যেত নববধূকে।
এমনকি স্বাধীনতার পরও বাংলার গ্রামাঞ্চলে দেখা যেত এই পালকি। বাংলার গ্রামাঞ্চলে পালকি ছাড়া বিয়ে বাড়ি যেন অসম্পূর্ণ রয়ে যেত ||
এ দৃশ্য ছিল গ্রামের আনন্দ ও আবেগের প্রতীক।

কিন্তু সময় বদলেছে…
পাকা রাস্তা, রিকশা, ভ্যান, মোটরযান আসার পর পালকির দরকার ফুরিয়ে যায়।
এখন পালকি শুধু ইতিহাসের প্রদর্শনী বা বিয়ের সাজের অংশ—একটা স্মৃতি মাত্র।

---

📜 পালকির শুরুর ইতিহাস

একসময় ঘোড়া কিংবা গাড়ি নয় — বাঙালির গর্ব, সম্মান আর ভালোবাসার প্রতীক ছিল একখানা “পালকি”।
পালকির দুলুনি মানেই ছিল এক রাজকীয় ছোঁয়া… নবাবের স্ত্রী, জমিদার বাড়ির কন্যা কিংবা নববধূ — সবার স্বপ্ন ছিল একটুখানি পালকিতে চড়ে পথ পাড়ি দেওয়ার।

কিন্তু জানো কি, এই পালকি আসলে বাংলার সৃষ্টি নয়!
প্রথম পালকির প্রচলন হয় প্রাচীন জাপান ও চীনে, যেখানে রাজা-রাজড়ারা দূরযাত্রায় বিশ্রামের জন্য মানুষ দিয়ে বহন করাতেন একধরনের চেয়ার।
সেই ধারণাটিই পরে "পালকি" হয়ে আসে ভারতবর্ষে — মুঘল আমলে। আর ব্রিটিশ শাসনামলে এশিয়ার প্রতিটি প্রদেশে পালকি হয়ে ওঠে এক অপরিহার্য যানবাহন।

বাংলাদেশে পালকির ইতিহাস বেশ প্রাচীন।
ঢাকায় তখন ঘোড়ার গাড়ির চেয়ে বেশি দেখা যেত পালকি।
বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া কাঁচা পথ, কাদামাখা গলি, নবাবপুর–চৌকবাজার–লালবাগের সরু রাস্তা — সবখানেই চলত সেই দুলে দুলে পালকি।
জমিদারবাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকত চারজন বলশালী বাহক, হাতে বাঁশের কাঁধে তোলা কাঠের পালকি। ভিতরে বসে থাকতেন নবাবজাদা কিংবা কোনো গৃহবধূ।

পালকি ছিল শুধু যান নয় —
এটা ছিল “সম্মানের প্রতীক”,
একজন নারীর “পরদার ভেতরের স্বাধীনতা”,
একজন পুরুষের “সম্ভ্রান্ততার প্রকাশ”।

আর ধীরে ধীরে পালকি ঢুকে পড়ে বাঙালির গান, কবিতা ও লোককথায়।
রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন —

> “দুল দুল দুল পালকি চলে, পালকিতে বউ চলে…”
এই গানটি শুধু শব্দ নয় — একসময়ের বাস্তব ছবি।

---

🕰️

আজকের তরুণ প্রজন্ম হয়তো কখনো পালকি দেখেইনি—
কিন্তু একসময় এর দুলুনির ছন্দেই বাঙালির জীবন চলত।
পালকি শুধু বাহন নয়,
এটা ছিল ভালোবাসা, সামাজিক মর্যাদা আর বাঙালির সংস্কৃতির এক জীবন্ত প্রতীক।

যখন কোনো পুরনো ছবিতে দেখি একটি পালকি…
মনে হয়, যেন শুনতে পাচ্ছি সেই পুরনো ঢাকার গলিতে ডাক—

> “চল মেমসাহেব, পালকি রেডি আছে!”

💔 পালকি হারিয়ে গেছে, কিন্তু এর দুলুনি আজও বাজে ইতিহাসের অন্তরালে।

___________________________________

✍️ লেখা সংগ্রহ: মোঃ নাঈম ভুইয়া

#ঢাকারগনপরিবহন #নাঈম #পালকিরইতিহাস
#হারিয়ে_যাওয়া_পালকি
#বাংলার_ঐতিহ্য
#নবাবি_আমল
#বাংলার_বিয়ে


#ঢাকারগণপরিবহন

14/10/2025

‘...এইডা কী করলা তুমি? তোমারে দেইনা আমি? আব্বারে দেইনা আমি? জীবনডা অক্করে শ্যাষ কইরা দিলা...’

রিপন মিয়ারে নিয়া নোং/রামি করার আগে জাজমেন্টাল না হয়া লেখক আব্দুল্লাহ আল মামুন কাইকরের বাস্তবসম্মত লেখাটা পড়েন!

রিপন মিয়া এখন কয় টাকা কামায়? আগে কয় টাকা কামাইতো? কেনো তার পেছনে টিভি চ্যানেল এভাবে লাগলো?

রিপন মিয়ার মতো সহজ,সরল ও ভালো মনের মানুষ আমি দেখি নাই। সে মাটির মতো মানুষ। তার সাথে আমার জীবনে দেখা হইছে একবার। কিন্তু, তারে আমি জানি৷

ক্যামনে জানি?

বলি,
আমার এড এজেন্সি আছে। এটা হাতে গোনা কয়েকজন মানুষ হয়তো জানে। আমার এজেন্সি আছে কখনো তা সামনে আনি নাই সেভাবে। রিপন মিয়া রে চিনি আমি আরো এক, দেড় বছর আগে থেকে। আমার এজেন্সি থেকে নিয়মিত ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং করা হয় বিভিন্ন ব্রান্ডের। তখন থেকে তারে চিনি।

প্রথমে কোনো ব্রান্ড সেভাবে রিপন মিয়ার সাথে কোলাব করতে চায় নাই। আমি মিটিং এ সবাইকে বুঝিয়েছি কেনো রিপন মিয়ার সাথে ব্রান্ড কানেকশন করানো যায়। শেষমেশ তা সফল হয়েছে এবং মানুষ তাকে গ্রহণ করেছে।

এইবার আসি তার শিক্ষা ও ভাবনা নিয়ে,

রিপন মিয়া সবার সামনে আসতে চায় না৷ কারণ, সে জীবনে কমিউনিকেশন কারো সাথে করে নাই৷ সেটার জন্য তার মন খারাপ হয়। রিপনকে এসব বিষয়ে গাইড করে বিনয়ী আরেকটা ছেলে৷ ওর সাথেও আমার সম্পর্ক নাই ব্যক্তিগতভাবে। কিন্তু, কাজের জন্য চিনি। আমি আরো অনেক ইনফ্লুয়েন্সারদের চিনি ও জানি তাদের ব্যবহার, তাদের ভেতরের অবস্থা জানি৷ সব হিসেব করে, রিপন মিয়া সলিড মানুষ।

এইবার বলি,
এতো কথা কেনো বলতেছি। যেখানে আমি এতো বছরেও নিজের এজেন্সির কথা সেভাবে বলি নাই সেখানে রিপন মিয়ার জন্য স্বার্থ কিসের।

স্বার্থ একটা আছে। শেষে বুঝবেন..

রিপন মিয়ার বাসায় পারিবারিক সমস্যা আছে৷ আমার মনে হয়, দুনিয়ার সবার পারিবারিক, ব্যক্তিগত সমস্যা আছে। সেটা কেবল পরিবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু, রিপন মিয়ার টা কেনো ইস্যু বানানো হলো?

নিউজ চ্যানেল ভিউ ব্যবসা ভালো করে জানে৷ তারা জানে কার বাসায় কে কি খাচ্ছে তা নিয়ে করলে ভিউজ হবে।

নিউজে যেভাবে রসকষ মিশিয়ে বলা হলো, সে বিদেশ যায়, সে ফাইভ স্টার হোটেলে থাকে, ফাইভ স্টার হোটেলে খায়, ভালো রেস্টুরেন্টে খায় আর বাবা মাকে দেখে না।

এইবার বলি,
বাংলাদেশের যত ইনফ্লুয়েন্সারদের লাইফ এতো জাকজমকভাবে দ্যাখেন তা কি আসলেই সত্যি?

আসলে হইলো, সত্যি না৷

এই যে রিপন মিয়া এতো জায়গায় যায় সেখান থেকে এক টাকাও সে পায় না। তাকে দাওয়াত করা হয় বা গেলে তার বিনিময়ে একটা স্টাটাস বা স্টোরি দিতে হয়৷ সেরকমই বাংলাদেশের বেশিরভাগ ইনফ্লুয়েন্সার।

পাশাপাশি এইবার আসি সে একটা টিনসেট বিল্ডিং দিলো ক্যামনে?

টিকটকার থেকে শুরু করে অন্য কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা যেভাবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করে ঠিক সেভাবে হারিয়ে যায়। রিপন মিয়ার মনিটাইজেশন ছিলো কয়েক মাস। সেখান থেকে কিছু মাস কিছু এমাউন্ট আসে সেটা দিয়ে একটা থাকার মতো জায়গা যেনো আজীবনের জন্য হয় সেটা তার ম্যানেজার বুদ্ধি দেয় এবং বাড়ির কাজ ধরে।

কিন্তু সেই টিনসেট বিল্ডিং কি সোশ্যাল মিডিয়ার টাকায় হয়ে গেছে?

উত্তর, না।

ওইখানের সিমেন্ট, ইট, রড সব ব্রান্ড থেকে দেওয়া হয়েছে। এখানেও টাকা তাকে দেওয়া হয় নাই। বিনিময়ে সে ব্রান্ডের জন্য ভিডিও বানিয়েছে।

এই যে নিউজে দেখালো বিদেশ গেছে,
সেটা কিন্তু তাকে স্পন্সর করা হয়েছে। এই যে স্পন্সর আসে সেটাও সে বুঝে না৷ জানেও না৷ সে সহজ মনে গেছে।এসব কিছু ম্যানেজার সামলায়।

আরো বলি,

মাঝেমধ্যে রিপন মিয়া ঢাকা আসলে কোথায় থাকবে সেজন্য কমিউনিকেশন করে আমার সাথে তার ম্যানেজার। থাকার জায়গা নাই সেজন্য।

যা দ্যাখেন তা যেমন তা না।
ভিডিওতে রাজকীয় জীবনযাপন দেখলেই টাকা পয়সার মালিক অনেক তেমন না।

আর,
এইবার আসি চ্যানেল কেনো এই কাজ করলো।
রিপন মিয়ার সাক্ষাৎকার নেওয়ার জন্য কি পরিমাণ যে সাংবাদিকদের চাপ যায় তা সম্পর্কে আমি অবগত। কিন্তু, রিপন মিয়া যেহেতু সেভাবে কথা গুছিয়ে বলতে পারে না তাই তাকে তার ম্যানেজার না করে দিছে। সেজন্য পুরো একটা মহল ক্ষেপে যায়।

এইবার আসি আমার স্বার্থে,

২০২৫ বইমেলায় আমার নতুন বই বের হয়। সেই বইয়ের প্রচারণা নিয়ে ক্যাম্পেইন প্ল্যান করি। এটা মোটামুটি অনেক ইনফ্লুয়েন্সার জানে৷

সেখানে সবাইকে টাকা দিতে হতো অবশ্যই। কেউ টাকা ছাড়া আসতো না৷ কিন্তু, রিপন মিয়ার সাথে আমার কোনোদিন সাক্ষাৎ হয় নাই এবং কথাও হয় নাই তখন।

আমি যখন রিপন মিয়াকে চাইলাম যে, সে বইয়ের প্রচারণা করবে তখন ম্যানেজার রে বললাম, কত দিতে হবে ভাইয়া?

রিপন মিয়া পাশ থেকে বললো,
বই পড়তে পারি না আমার যে কত খারাপ লাগে। আমি বইয়ের লাইগা কিছু করমু ওইডা তো আমার ক্যামন ভালো লাগতাছে৷ আমি ভাই নিজের টাকা দিয়া আমু। ঢাকা আইসা মানুষ রে কমু, আমি তো পড়াশোনা করতে পারি নাই, আপনারা পড়াশোনা ছাইড়েন না।

আবারো কোড করি তার কথা,

"আমি তো পড়াশোনা করতে পারি নাই, আপনারা পড়াশোনা ছাইড়েন না।"

এই যে এতো এতো শিক্ষিত সবাইকে দাওয়াত করেছিলাম, কেউ একজন এই কথা বলার সাহস অবধি করে নাই৷ আমি চাই না সেটা কেউ করুক। প্রফেশনাল থাকুক।

কিন্তু,
ভেতরে তো কিছু থাকতে হয়। আর ভেতরে যে আছে কিছু ওইটা রিপন মিয়া..

আমি তারে এভাবেই চিনি....

আর গ্রামের কন্ডিশনে পারিবারিক দরিদ্র ফ্যামিলির গল্প আমরা সবাই জানি। গ্রামের সবাই ভাবে দুনিয়া ঘুইড়া বেড়ায় আর টাকা দেয় না ক্যান পরিবাররে। রিপন মিয়ার মা,বাবা যেভাবে ভয় পেয়েছে ক্যামেরা দেখে আর আশপাশের মানুষ যেভাবে তাদের ভুলভাল বুঝিয়েছে। কিন্তু, দুনিয়া ঘুইরা রিপন মিয়া আসলে কয় টাকা পায়?

বাড়িটা হইলো ক্যামনে?

এগুলো তো জানার কথা৷

আর নিউজ চ্যানেল যেভাবে যা করেছে দেখে হতাশ হওয়া ছাড়া কিছু করার নাই। খুব খারাপ করেছে। খুবই৷

সমালোচনা করেন। কিন্তু, মানুষ রে না জাইনা মানুষ নিয়া কটু কথা বইলেন না।

আর রিপন মিয়ার বউ আছে এইটা সে অনেক ইন্টারভিউ তে বলেছে অনেক সুন্দর করে।

আর ভিডিও দিলাম এইটা হইলো,

রিপন মিয়া, মা-বাপ সবাই কিভাবে কান্না করছে। রিপন মিয়ার মা বুঝতেই পারে নাই একটা মানুষ ক্যামেরা নিয়ে এসে এইভাবে পুরো দেশের সামনে তারে ছেলেরে শেষ কইরা দিবে।

ভিডিওয়ে মা-ছেলে কি বলছে ওইটা শুনেন।

আমার শুধু খারাপ লাগছে। মানুষ কতটা জঘন্য হতে পারে। শুধু ভিউয়ের জন্য পারিবারিক কাহিনি এমনভাবে তুলে ধরে।

সবাই ভালো থাকুন। নিজের পরিবারের যত্ন নেন।



13/10/2025

😥😅❤️🇵🇸

💧 চোখে নীরবতা, মনে তাওয়াক্কুল।
11/10/2025

💧 চোখে নীরবতা, মনে তাওয়াক্কুল।

একদিন ইতিহাসে বলা হবে , যখন ভয়, নীরবতা আর বিশ্বাসঘাতকতায় ছেয়ে গিয়েছিল পৃথিবী । সবাই মূখ বন্দ করে নিয়েছিল । অন্যায়ে...
09/10/2025

একদিন ইতিহাসে বলা হবে , যখন ভয়, নীরবতা আর বিশ্বাসঘাতকতায় ছেয়ে গিয়েছিল পৃথিবী । সবাই মূখ বন্দ করে নিয়েছিল । অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস ছিল না কারও। সেই সময়ে ও গাঁ*জা , ছোট্ট, অবরুদ্ধ এক শহর দাঁড়িয়ে বলেছিল 'না, আমরা নত হব না ✊✊

09/10/2025

এতো অবহেলা না করে বরং রংপুরকে শুধুমাত্র জেলা ঘোষণা করে দিন, আমাদের বিভাগের আগের শান্তশিষ্ট রংপুরই ভাল ছিলো

🏰 জিঞ্জিরা প্রাসাদের অজানা ইতিহাস – ঢাকার হারানো ঐতিহ্য ও এক বিশ্বাসঘা-তকতার অশ্রুধারা।ঢাকার কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গার দক্...
07/10/2025

🏰 জিঞ্জিরা প্রাসাদের অজানা ইতিহাস – ঢাকার হারানো ঐতিহ্য ও এক বিশ্বাসঘা-তকতার অশ্রুধারা।

ঢাকার কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গার দক্ষিণ তীরে দাঁড়িয়ে থাকা জিঞ্জিরা প্রাসাদ এক সময় ছিল বাংলার ইতিহাসের এক করুণ সাক্ষী।
এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়—এখানে বন্দি ছিল বাংলার নবাব পরিবার, প্রবাহিত হয়েছিল রাজনীতি, ষড়যন্ত্র ও বিশ্বাসঘাতকতার অশ্রুধারা।

---

📜 নির্মাণ ও নামকরণ

জিঞ্জিরা প্রাসাদ মুঘল সুবাদার ইব্রাহিম খান ১৭শ শতকে (১৬৮৯-১৬৯৭)এই প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন।
ইব্রাহিম খান এই প্রাসাদটি একটি বিলাসবহুল প্রমোদকেন্দ্র বা অবকাশকেন্দ্র হিসেবে নির্মাণ করেছিলেন।

জিঞ্জিরা প্রাসাদটি বাংলাদেশের কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত।

জিঞ্জিরা প্রাসাদের নামকরণ হয়েছে মূলত এর ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে; এটি বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে একটি দ্বীপসদৃশ স্থানে অবস্থিত ছিল, তাই এর নাম হয় 'কস্র-এ-জাজিরা' বা 'দ্বীপের প্রাসাদ', যা থেকেই 'জিঞ্জিরা' নামটি এসেছে।

আবার অনেকের মতে---

🏰 জিঞ্জিরা প্রাসাদের নামকরণের ইতিহাস

📖 ফারসি উৎস থেকে

"জিঞ্জিরা" শব্দটির উৎস ফারসি শব্দ “Zanjir” থেকে, যার অর্থ শিকল বা শৃঙ্খল।

কারণ, এখানে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব পরিবারকে বন্দি করে শিকল পরিয়ে রাখা হয়েছিল।

তাই লোকমুখে প্রাসাদটি পরিচিত হয়ে যায় “জঞ্জির/জিঞ্জিরা প্রাসাদ” নামে।

---

📜 মুঘল সময়ের প্রেক্ষাপট

মুঘল আমলে ঢাকার এই প্রাসাদটি তৈরি হয় মূলত বিনোদন ও আবাসনের জন্য।

কিন্তু ১৭৫৭ সালের পলাশীর যু-দ্ধের পরাজয়ের পর, নবাব সিরাজউদ্দৌলার স্ত্রী, মা ও অন্যান্য পরিবারের সদস্যদের এখানে শিকলবন্দি অবস্থায় রাখা হয়।

বন্দিত্ব ও শিকলের সঙ্গে এই প্রাসাদের নাম এমনভাবে জড়িয়ে যায় যে, প্রজন্মের পর প্রজন্ম এটিকে "জিঞ্জিরা" নামেই চেনে।

---

🗣️ স্থানীয় লোককথা

অনেক স্থানীয়ের বিশ্বাস, বন্দিদের রাতের বেলায় শিকল টেনে নিয়ে যাওয়া হতো। সেই শব্দ থেকেই এর নাম হয় "জিঞ্জিরা"।

আরেকটি মত হলো, প্রাসাদের ভেতরে থাকা লোহার দরজা ও শিকলবদ্ধ কারাগারের কারণে এ নাম প্রচলিত হয়।

---

🏛️ ইতিহাসের অন্ধকার অধ্যায়

১৭৫৭ সালের পলাশীর যু-দ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের পর তাঁর স্ত্রী, মা ও পরিবারের সদস্যদের মুর্শিদাবাদ থেকে ঢাকায় এনে এই প্রাসাদে বন্দি করা হয়।

কারও কারও মতে, সিরাজের পতনের পর তাঁর স্ত্রী লুৎফুন্নিসা বেগম এখানে বন্দি জীবনে মৃত্যুবরণ করেন।

বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব পরিবারের কান্না আর অভিশাপ জড়িয়ে আছে এই প্রাসাদের প্রতিটি ইটের সঙ্গে।

---

🕌 স্থাপত্য

প্রাসাদটি ছিল বিশালাকার—অভ্যন্তরে দালান, মসজিদ, দীঘি, ও গোপন সুড়ঙ্গপথ ছিল।

অনেকে বলেন, সুড়ঙ্গপথ বুড়িগঙ্গার নিচ দিয়ে লালবাগ কেল্লা পর্যন্ত চলে গিয়েছিল।

মুঘল কারুকাজে গড়া খিলানওয়ালা দরজা, উঁচু দালান, ও পুকুরঘাট এখনও প্রাচীন ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

---

🔎 অজানা তথ্য ও লোককথা

স্থানীয়দের বিশ্বাস, রাতের বেলা প্রাসাদ থেকে অদ্ভুত শব্দ শোনা যায়—যেন শিকল টানা হচ্ছে।

অনেকের মতে, নবাব পরিবারের আত্মাদের আর্তনাদ এখনও সেখানে ঘুরে বেড়ায়।

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও এখানে পাকিস্তানি সেনারা অবস্থান করেছিল বলে স্থানীয়রা দাবি করে।

একসময় প্রাসাদটি নদীপথে নওয়াবদের বিনোদনকেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হতো।

---

❌ বর্তমান অবস্থা

আজকের দিনে জিঞ্জিরা প্রাসাদ ধ্বংসপ্রায়।
অবহেলা, দখলদারি আর অবকাঠামোগত ক্ষতির কারণে এক সময়কার ঐতিহ্য আজ প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। অথচ এটি সংরক্ষণ করা গেলে ঢাকার অন্যতম বড় পর্যটনকেন্দ্র হতে পারত।

==============================

👑 ঘষেটি বেগম ও জিঞ্জিরা প্রাসাদ

📜 ঘষেটি বেগম কে ছিলেন?

ঘষেটি বেগম ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার খালা।
তিনি ছিলেন আলীবর্দী খানের জ্যেষ্ঠ কন্যা ।
আলীবর্দী খানের জীবিত অবস্থায় থেকেই তিনি ছিলেন রাজনীতিতে প্রভাবশালী ও ধনবান এক নারী।
তিনি।
নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, যা শেষ পর্যন্ত পলাশীর যু-দ্ধের কারণ হয়েছিল।

---

🏰 জিঞ্জিরা প্রাসাদের সঙ্গে সম্পর্ক

প্লাসির যুদ্ধের (১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দ) পর সিরাজউদ্দৌলার পতন ঘটে।

নবাব সিরাজের পরিবারকে ধরে এনে ঢাকার কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরা প্রাসাদে বন্দি করে রাখা হয়।

ঘষেটি বেগমও তখন এই প্রাসাদে বন্দি হন।

এখানে তাঁকে কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছিল।

---

💰 তাঁর বিপুল ধনসম্পদ

ঘষেটি বেগম ছিলেন অত্যন্ত ধনী।

বলা হয়, তাঁর কাছে এত স্বর্ণ-রৌপ্য ও অলঙ্কার ছিল যে, তা দিয়ে সম্পূর্ণ এক নগর সাজানো সম্ভব হতো।

মীরজাফর ও ব্রিটিশরা তাঁর সেই বিপুল ধনসম্পদ দখল করে নেয়।

---

⚔️ রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র

ইতিহাসে বলা হয়, সিরাজের পতনের পেছনে ঘষেটি বেগমেরও ভূমিকা ছিল।

তিনি মীরজাফরদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সিরাজকে দুর্বল করার চেষ্টা করেছিলেন।

অনেকে মনে করেন, সিরাজের প্রতি ঈর্ষা ও নিজের প্রভাব হারানোর ভয়ে তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের প্রশ্রয় দিয়েছিলেন।

---

⚰️ করুণ পরিণতি

সিরাজের পতনের পর মীরজাফর প্রথমে তাঁকে কলকাতায় পাঠান।

পরে মীরনের নির্দেশে ঘষেটি বেগমকে নদীপথে ডুবিয়ে হ-ত্যা করা হয়।

তাঁর মৃ-ত্যু ছিল অত্যন্ত করুণ ও নৃশংস।

ইতিহাস বলে, তাঁকে নৌকায় উঠিয়ে নিয়ে গিয়ে মাঝ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, যাতে তিনি আর কখনো ফিরে না আসতে পারেন।

---

🏛️

ঘষেটি বেগম ছিলেন একদিকে ধনসম্পদ আর ক্ষমতার প্রতীক, অন্যদিকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বলি।
জিঞ্জিরা প্রাসাদে তাঁর বন্দি জীবন এবং নদীতে মৃত্যুর কাহিনী আমাদের মনে করিয়ে দেয়—
যে সম্পদ আর ক্ষমতা মানুষকে একদিন শীর্ষে তোলে, তা-ই আবার তাকে করুণ পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়।

---

❓ দর্শকদের জন্য প্রশ্ন

1. আপনার কি মনে হয়, জিঞ্জিরা প্রাসাদকে পর্যটনকেন্দ্র বানানো উচিত?

2. ঢাকার হারানো ঐতিহ্যগুলোর মধ্যে আপনার প্রিয় কোনটা?

🏛️

জিঞ্জিরা প্রাসাদ শুধু একটি প্রাচীন স্থাপনা নয়, বরং বাংলার ইতিহাসের করুণ ও রক্তক্ষয়ী অধ্যায়ের প্রতীক। এর নামকরণ হয়েছে ফারসি শব্দ “জঞ্জির” (শিকল) থেকে, যা নবাব পরিবারের শিকলবন্দি জীবনের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে।

এই নাম আমাদের মনে করিয়ে দেয়—শক্তি, ঐশ্বর্য আর ক্ষমতার শেষ পরিণতি অনেক সময় কতটা ভয়াবহ হতে পারে।
যেখানে একসময় ছিল রাজকীয় আভিজাত্য, আজ সেখানে কেবল ভগ্নাবশেষ আর লোককথার আছর।

তবুও জিঞ্জিরা প্রাসাদ আমাদের ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল, যা সংরক্ষণ করা গেলে নতুন প্রজন্মকে শেখাতে পারবে বাংলার হারানো ঐতিহ্য আর স্বাধীনতার করুণ ইতিহাসের পাঠ।

==============================
#লেখা_সংগৃহীত-মোঃনাঈম ভুইয়া ||

======================

👉
#জিঞ্জিরা_প্রাসাদ #ঢাকার_ইতিহাস
#জিঞ্জিরাপ্রাসাদেরইতিহাস #জিঞ্জিরাপ্রাসাদেরনামকরণ
#ঢাকারগনপরিবহন

06/10/2025

কথার আঘাত রু'হ অবধি পৌঁছায়!😥

Address

Rangpur

Telephone

+8801704372228

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Naurose 360 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Naurose 360:

Share