Mouza Map PDF

Mouza Map PDF বাংলাদেশের যেকোন ভূমির মৌজা ম্যাপ দেখতে, বুঝতে এবং KML ও AutoCAD (Dwg) ফাইল সংগ্রহ করতে Mouza Map PDF (মৌজাম্যাপ পিডিএফ) হোক আপনার সেরা সঙ্গী।

আমাদের একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান ❣️Holy Signal❣️ আর কোন শাখা নেই। এই চ্যানেলে আপনারা ইসলামিক আলোচনা ও তাফসিরুল কোরআন মাহফিল পাবেন। বাংলাদেশের সকল হক্কানি ওলামায়ে কেরামদের বাংলা ওয়াজ মাহফিল ও তাফসিরুল কোরআন শুনতে আমাদের চ্যানেল কে Subscirbe করুন। ইসলাম প্রচারের স্বার্থে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন l লাইক, শেয়ার ও কমেন্টস করে সবাইকে জানিয়ে দিন l

09/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ্
সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস হবে ক‍্যাশলেস। রেজিষ্ট্রেশন ফি অনলাইনে।

দাদা সম্পত্তি কিন্তু রেকর্ড সব চাচার নামে! এখন কি করবেন। জীবনে সবচেয়ে ভয়ানক ধাক্কা তখনই লাগে…যখন দাদা-দাদির রেখে যাওয়া স...
05/11/2025

দাদা সম্পত্তি কিন্তু রেকর্ড সব চাচার নামে! এখন কি করবেন।

জীবনে সবচেয়ে ভয়ানক ধাক্কা তখনই লাগে…
যখন দাদা-দাদির রেখে যাওয়া সম্পত্তি হঠাৎ একদিন গিয়ে দেখা যায় — রেকর্ডে মালিকানা সব চাচাদের নামে চলে গেছে… আর আমরা বসে আছি শুধু বিস্ময় আর হতাশা নিয়ে! 😢

অনেক পরিবার এমন অবস্থায় পড়ে…
কেউ কিছু বুঝে উঠতে পারে না…
কোন দাগে, কোন খতিয়ানে, কোন survey তে, কখন, কিভাবে নাম পাল্টে গেছে — কেউ জানেই না।
আমাদের দেশে ৮০% পরিবার জমির সবচেয়ে বড় ভুলটা করে এখানেই!
দলিল আসল মালিকানার প্রধান Evidence — কিন্তু রেকর্ড হয়ে গেলে সবাই মনে করে সেটাই সবচেয়ে Final proof! ❌

এটাই সবচেয়ে বড় ভুল! ⚠️

রেকর্ড কেবল একটা প্রক্রিয়া!
রেকর্ড ভুল হলে সেটা আপনি ঠিক করতে পারেন, আপত্তি দিতে পারেন, আদালত প্রমাণ দেখে মালিকানা চেঞ্জ করতে পারে।
রেকর্ড কখনোই একমাত্র ও শেষ মালিকানার প্রমাণ নয়! 💥

এখন কি করবেন? 🤔

👉 প্রথমে দাদার সময়ের দলিল, পুরনো জরিপের খতিয়ান, দাগ ম্যাপ, পুরনো কর রসিদ — সব Evidence সংগ্রহ করুন।
👉 তারপর যেই খতিয়ানে চাচার নামে ownership উঠেছে সেটার copy বের করুন।
👉 উৎস খুঁজে বের করুন — team mistake, mutation order, survey wrong entry… কোথা থেকে পরিবর্তন হয়েছে!
👉 দলিল ছাড়া শুধু mutation বা survey mistake দিয়ে নাম গেছে — objection দিয়েই ফেরত আনা সম্ভব!
👉 আর যদি দলিল থাকে — তা Valid কিনা, fraud আছে কিনা — আদালতে Title Suit হলো solution!

ব্যাপারটা simple —
Law will always go after Original Rightful Owner. ⚖️

আপনি fight করলে — proof থাকলে — জমির মালিকানা আপনার পরিবার ফিরে পেতে পারে।
Bangladesh Land Law এ এটা possible এবং regularly হয়। ✅

মনে রাখবেন 💡

ভুল রেকর্ড মানে Ownership lost না!
Evicted ownership ফিরে পাওয়া যায় — evidence strong হলে বিচার আপনার পক্ষে আসে!

আর সবার জন্য শিক্ষা 👇
📌 জমি কিনলেন/পেলেন কিন্তু নামজারি না করলেন — future এ এই একই tragedy আপনার সাথেও ঘটবে।
📌 পরিবারে property ঠিকমতো secure না করলে — একদিন নিজের জমিতেই নিজের standing right হারিয়ে বসবেন।

😭 সত্য কথা হলো —
বাংলাদেশে জমি না রাখার ব্যথা যতটা কষ্ট দেয় না,
তার থেকেও বেশি কষ্ট দেয় নিজের জমি থাকার পরও অন্যের নামে রেকর্ড দেখে অসহায় হয়ে থাকা…

এটা প্রতিটি পরিবারকে নাড়া দেওয়ার মতো Reality! 💔

প্রকাশিত: ০০:৩৭, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বাংলাদেশে শুরু হয়েছে BDS জরিপ (Bangladesh Digital Survey) এবারের জরিপ হচ্ছে একেবারে ...
03/11/2025

প্রকাশিত: ০০:৩৭, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বাংলাদেশে শুরু হয়েছে BDS জরিপ (Bangladesh Digital Survey)
এবারের জরিপ হচ্ছে একেবারে আধুনিক ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে। আগে CS, SA, RS রেকর্ডে যত ভুল হয়েছে, তা ঠিক করার শেষ সুযোগ এটা। তাই জমির মালিকদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে, নইলে ভবিষ্যতে বড় বিপদ। জমির মালিকদের জন্য ৬টি সতর্কবার্তা
1️ সব কাগজপত্র গুছিয়ে রাখুন -আপনার দলিল, খতিয়ান, নামজারি (মিউটেশন), কর রশিদ, উত্তরাধিকার সনদ – সব কিছু একত্রে রাখুন। জরিপ টিম প্রমাণ চাইবে, তখন যেন হাতড়াতে না হয়।
2️ জমির দখল নিশ্চিত করুন -জরিপে শুধু কাগজ নয়, জমিতে বাস্তব দখলও গুরুত্বপূর্ণ। জমি ফাঁকা থাকলে বা অন্যের দখলে থাকলে নাম ওঠাতে সমস্যা হবে।
3️ সঠিক তথ্য প্রদান করুন -জরিপ কর্মকর্তাকে ভুল তথ্য দিলে তা পরবর্তীতে উল্টো বিপদ ডেকে আনবে। স্বচ্ছভাবে আপনার জমির আসল তথ্য দিন।
4️ প্রতিবেশীর সীমানা মেলান -পাশের জমির মালিকদের সাথে সীমানা ঠিক করুন। সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকলে জরিপে ভুল হবে, পরে মামলা-মোকদ্দমা শুরু হবে।
5️ ভুল দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আপত্তি জানান - আপনার নাম বাদ পড়লে বা জমির পরিমাণ কম-বেশি হলে চুপ থাকবেন না। সঙ্গে সঙ্গে লিখিত আপত্তি আবেদন জমা দিন।
6️ ডিজিটাল রেকর্ডের গুরুত্ব বুঝুন -একবার নাম সঠিকভাবে উঠলে এই ডিজিটাল রেকর্ড ভবিষ্যতে পরিবর্তন করা কঠিন হবে। তাই এবার যদি ভুল করেন, ভবিষ্যতে সন্তানরাই ঝামেলায় পড়বে। মনে রাখবেন –
BDS জরিপে সতর্ক থাকলেই জমির মালিকানা হবে নিরাপদ ও ঝামেলামুক্ত। অবহেলা করলে জমির আসল মালিক হয়েও হয়তো মালিকানা হারাবেন।

নামজারি খরচ সরকারি ভাবে মাত্র ১১৭০ টাকা। কিন্তু জনগণের প্রশ্ন নামজারি করতে দিতে হয় বাড়তি টাকা। এ দায় সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষে...
29/10/2025

নামজারি খরচ সরকারি ভাবে মাত্র ১১৭০ টাকা। কিন্তু জনগণের প্রশ্ন নামজারি করতে দিতে হয় বাড়তি টাকা। এ দায় সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষের। তবে এখন অনেক স্বচ্ছতা এসেছে ভূমি অফিসে। তাই জেনে নিন কিভাবে ঘরে বসেই মাত্র ১১৭০ টাকায় নামজারি করবেন??
—এই বিষয়ে ধাপে ধাপে বিস্তারিত প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হলো, যেন একজন সাধারণ মানুষও বুঝে নিজেই জমির নামজারি করতে পারে।
🏠 ধাপে ধাপে বিস্তারিত দেওয়া হলো।
🔰 নামজারি মানে কী?
নামজারি বা Mutation হলো দলিল হস্তান্তরের পর সরকারি রেকর্ডে নতুন মালিকের নাম অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া।
👉 দলিল থাকলেই মালিকানা হয় না, খতিয়ানেও নাম থাকতে হয়।
📝 ধাপে ধাপে নামজারি করার নিয়ম
✅ ধাপ ১: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন
দলিল (রেজিস্ট্রিকৃত বিক্রয়/দান দলিল)
খাজনা রশিদ (CS/SA/RS/BRS এর যেকোনো)
আবেদনকারীর NID/জাতীয় পরিচয়পত্র
পাসপোর্ট সাইজ ছবি (স্ক্যান কপি)
মোবাইল নম্বর
---
✅ ধাপ ২: অনলাইনে আবেদন করুন
🌐 ওয়েবসাইটে যান:
👉 https://www.eporcha.gov.bd
🖱️ সেবার তালিকা থেকে "নামজারি" সিলেক্ট করুন
📥 তথ্য দিয়ে আবেদন ফর্ম পূরণ করুন
📤 দলিল ও অন্যান্য স্ক্যান কাগজ আপলোড করুন
📱 মোবাইল নম্বর দিন — OTP ভেরিফিকেশন হবে
🔹 স্টেপ ক: ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমে যান 👉 https://www.eporcha.gov.bd
এটি সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
---
🔹 স্টেপ খ: “নামজারি আবেদন করুন” অপশন সিলেক্ট করুন
প্রথম পাতায় বা মেনুতে গিয়ে
🖱️ “নামজারি সেবা” → “নামজারি আবেদন” বা “Apply for Mutation” অপশনে ক্লিক করুন।
---
🔹 স্টেপ গ: অ্যাকাউন্ট তৈরি / লগইন করুন
✅ আপনি যদি প্রথমবার সাইটে প্রবেশ করেন, তাহলে:
1. “নতুন ব্যবহারকারী” অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন
2. আপনার নাম, মোবাইল নম্বর, NID নম্বর, ঠিকানা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলুন
3. মোবাইলে OTP আসবে, সেটা দিয়ে ভেরিফাই করুন
🔁 পূর্বে রেজিস্ট্রেশন থাকলে শুধু লগইন করুন
---
🔹 স্টেপ ঘ: আবেদন ফর্ম পূরণ
এখন একটি আবেদন ফর্ম আসবে, যেখানে আপনাকে দিতে হবে:
🧾 জমির তথ্য:
জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন
মৌজা (ভূমির এলাকার নাম)
খতিয়ান নম্বর (CS/SA/RS/BRS যেটা আছে)
দাগ নম্বর
জমির পরিমাণ (শতক/একর/শতাংশ ইত্যাদি)
👤 আবেদনকারীর তথ্য:
নাম, বাবার নাম, NID নম্বর
ঠিকানা
মোবাইল নম্বর
ইমেইল (ঐচ্ছিক)
📤 দলিল সংক্রান্ত তথ্য:
দলিল নম্বর ও রেজিস্ট্রি তারিখ
সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের নাম
---
🔹 স্টেপ ঙ: ডকুমেন্ট আপলোড করুন (স্ক্যান কপি)
স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে:
বিক্রয় দলিল/দান দলিল (PDF)
খাজনার রশিদ (PDF বা JPG)
আবেদনকারীর NID (PDF বা JPG)
আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি (JPG)
পূর্বের খতিয়ান বা পর্চা (যদি থাকে)
🔁 ফাইল সাইজ সাধারণত ১MB এর মধ্যে রাখুন
---
🔹 স্টেপ চ: জমা দিন ও প্রিভিউ দেখুন
✅ সব তথ্য ঠিকভাবে পূরণ হলে “Preview” অপশনে ক্লিক করে চেক করুন
📤 তারপর “Submit” চাপ দিয়ে আবেদন জমা দিন
---
🔹 স্টেপ ছ: পেমেন্ট করার অপশন আসবে
আপনার আবেদন জমা হলে পরের ধাপে পেমেন্ট করতে হবে
আবেদন ফি: ১১৭০ টাকা
বিকাশ / নগদ / রকেট / কার্ড / অনলাইন ব্যাংকিং - সবই গ্রহণযোগ্য
পেমেন্ট কনফার্ম হলে আপনি একটি Tracking Number পাবেন — যেটা দিয়ে আপনার আবেদনের অবস্থান (Status) দেখতে পারবেন।
---
এভাবে আপনি ধাপে ধাপে নিজেই সম্পূর্ণ অনলাইন নামজারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন।
---
✅ ধাপ ৩: আবেদন ফি পরিশোধ
💳 নামজারি আবেদন ফি: ১,১৭০ টাকা
(যার মধ্যে সরকারি ফি ১,১০০ টাকা + সার্ভিস চার্জ ৭০ টাকা)
🪙 বিকাশ, নগদ, রকেট অথবা অনলাইন ব্যাংকিং দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন।
---
✅ ধাপ ৪: ভূমি অফিসে আবেদন প্রেরণ ও প্রক্রিয়াকরণ
✅ আপনার আবেদন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে চলে যাবে
📞 প্রয়োজনে অফিস থেকে ফোন আসতে পারে যাচাইয়ের জন্য
👀 যদি দরকার হয়, ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ভিএলও) সরেজমিন পরিদর্শনে যেতে পারেন
---
✅ ধাপ ৫: শুনানি ও অনুমোদন
📢 শুনানির তারিখ আসবে SMS/কলের মাধ্যমে
📂 জমির কাগজপত্র যাচাই করে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে
✅ সব কিছু ঠিক থাকলে নামজারি অনুমোদন দেওয়া হবে
---
✅ ধাপ ৬: নামজারি খতিয়ান ও পর্চা সংগ্রহ
📥 আপনি অনলাইনে লগইন করে
👉 নতুন খতিয়ান ও ডিজিটাল পর্চা (e-Porcha) ডাউনলোড করতে পারবেন
🖨️ চাইলে PDF ফাইল প্রিন্ট করতে পারবেন
---
🛑 গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
কোনো দালালের মাধ্যমে না করে নিজে করুন
সব সময় সরকারি পোর্টালে আবেদন করুন
ভুল তথ্য দিলে আবেদন বাতিল হতে পারে
---
📌 উপকারিতা:
✅ জমির প্রকৃত মালিক হিসেবে সরকারি স্বীকৃতি
✅ ভবিষ্যতে বিক্রি বা উত্তরাধিকার সহজ হবে
✅ প্রতারণার আশঙ্কা কমে যাবে
---
📢 এখনই আবেদন করুন:
🌐 https://www.eporcha.gov.bd
#নামজারি #ভূমিসেবা #জমিরস্বত্ব #নিরাপদজমি #জমিরনাম

বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল কীভাবে করবেন রেজিষ্ট্রেশন ও আনুষঙ্গিক খরচ কি ?বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে যত জমি সংক্রান্ত মামল...
28/10/2025

বন্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল কীভাবে করবেন রেজিষ্ট্রেশন ও আনুষঙ্গিক খরচ কি ?
বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে যত জমি সংক্রান্ত মামলা দায়ের হয় এর মধ্যে বন্টনজনিত মামলাই (Partition Suit) অধিকাংশ। তাই সবারই ওয়ারিশান সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারার সময় একটি বাটোয়ারা দলিল করে নেওয়া উচিত।
বন্টন বাটোয়ারা দলিল কি কি কাজে লাগে-
১. অংশীদারগণের মধ্যে ওয়ারিশান সম্পত্তি বন্টনের লিখিত প্রমান হিসাবে বাটোয়ারা দলিল কাজে লাগে। এতে ভবিষ্যতে যে কোন অংশীদার এই দলিল অনুযায়ী নিজেদের মধ্যে সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারা করতে বাধ্য থাকে।
২. ওয়ারিশি সম্পত্তির নামজারি করতে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।
৩. ওয়ারিশি জমি বিক্রি করতে গেলে বন্টন দলিলের প্রয়োজন হয়।
৪. ভূমি জরিপকালীন সময়ে ওয়ারিশি সম্পত্তিতে রেকর্ড করাতে।
৫. ওয়ারিশি জমির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে লোন করাতে গেলে।
৬. অংশীদারগণের মধ্যে ভবিষ্যতে মামলা মকদ্দমা হওয়া থেকে বাচা যায়।
এছাড়া আরো নানা কারনে আপনাদের বন্টন বা বাটোয়ারা দলিলের প্রয়োজন হতে পারে ।
তো চলুন এখন দেখি বন্টন দলিল করার জন্য কি কি লাগবেঃ
১. যে ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করা হবে উক্ত ব্যক্তির মৃত্যু সনদ লাগবে
২. মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশগণের প্রমান হিসাবে ওয়ারিশ সনদ লাগবে
৩. মৃত ব্যক্তির যে সম্পত্তি বন্টন হবে উক্ত সম্পত্তির দলিল লাগবে
৪. মৃত ব্যক্তির যে সকল ওয়ারিশ সম্পত্তির মালিক হবে স সকল ওয়ারিশের সম্মতি থাকতে হবে
তো চলুন এখন দেখি বাটোয়ারা দলিল করার প্রক্রিয়াগুলোঃ
১. একটি বন্টন দলিল করার সকল প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো থাকলে প্রথমে আপনারা একজন দক্ষ দলিল লেখক বা একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর কাছে যাবেন।
২. সেখানে গিয়ে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো তাকে প্রদান করবেন এবং একটি বন্টন দলিল লিখার জন্য বলবেন।
৩. দলিল লেখক/আইনজীবী প্রথমে মৃত ব্যক্তির পূর্বের দলিলগুলো দেখে এবং সমন্বয় করে একটি নতুন বন্টন দলিল লিখবেন।
৪. এবার উক্ত দলিলটি নিয়ে ওয়ারিশগণ সংশ্লিষ্ট সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাবেন সেখানে গিয়ে বাটোয়ারা দলিলের জন্য নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে
৫. এবার দলিলের সকল অংশীদারগণ সাবরেজিস্ট্রারের সম্মুখে রেজিস্ট্রি ভলিউমে স্বাক্ষর করবেন।
৬. এর পরে সাবরেজিস্ট্রার উক্ত দলিলটি রেজিস্ট্রি করে নিবেন।
আপনারা চাইলে উক্ত বাটোয়ারা দলিলের একটি অবিকল নকল দলিল তখন নিয়ে নিতে পারেন
তো এইভাবেই খুব সহজেই সম্পাদিত হবে একটি আপোষমূলে বাটোয়ারা দলিল।
বন্টননামা (Partition) বা বাটোয়ারা দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য
***************************
রেজিস্ট্রেশন ফিসঃ
(ক) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩ লক্ষ টাকা হলে ৫০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (১) অনুসারে)।
(খ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ১০ লক্ষ টাকা হলে ৭০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (২) অনুসারে)।
(গ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৩০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৩) অনুসারে)।
(ঘ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য অনুর্ধ ৫০ লক্ষ টাকা হলে ১৮০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৪) অনুসারে)।
(ঙ) বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিলে লিখিত (বৃহত্তম এক পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে) মোট মূল্য ৫০ লক্ষ টাকার উর্ধে হলে ২০০০ টাকা (রেজিস্ট্রেশন আইন-১৯০৮, এর ধারা ৭৮বি (৫) অনুসারে)।
রেজিস্ট্রেশন ফি পে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ, কোড নং ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে (পুরাতন কোড ১৮২৬)।
স্টাম্প শূল্কঃ ৫০ টাকা (১৮৯৯ সালের স্টাম্প আইনের ১ নম্বর তফশিলের ৪৫ নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত বর্ণনা অনুসারে)।
এছাড়া
১। ২০০ টাকার স্টাম্পে হলফনামা।
২। ই- ফিঃ- ১০০ টাকা।
৩। এন- ফিঃ-
(!) বাংলায় প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ১৬ টাকা।
(!!) ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা।
৪। (নকলনবিশগনের পারিশ্রমিক) এনএন ফিসঃ-
(!) বাংলায় প্রতি ৩০০ (তিনশত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা।
(!!) ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ (তিনশত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা।
৫। সম্পত্তি হস্তান্তর নোটিশের আবেদনপত্রে ১০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি।
মন্তব্যঃ-
১। এন- ফি ও ই- ফি, রেজিস্ট্রেশন ফি এর সাথে একত্রে পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে (পুরাতন কোড ১৮২৬)।
২। এনএন- ফি নগদে রেজিস্ট্রি অফিসে জমা করতে হবে।
৩। সরকার নির্ধারিত হলফনামা, ২০০ টাকার স্টাম্পে প্রিন্ট করে মূল দলিলের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
বিঃদ্রঃ ১। ওয়ারিশী স্হাবর সম্পত্তি ব্যতিত অন্যভাবে অর্জিত স্হাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বন্টন নামা দলিলের ক্ষেত্রে উৎস কর প্রযোজ্য।
২। রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ১৪৩ বি, ধারা মোতাবেক কোন রেকর্ডীয় মালিক মৃত্যুবরণ করলে তাঁর জীবিত ওয়ারিশগণ নিজেদের মধ্যে একটি বন্টননামা দলিল সম্পাদন করে রেজিস্ট্রি করবেন।
সার্ভেয়ার মোঃ রুবেল রানা
#ভূমি_জ্ঞান #ভূমি_অধিকার

26/10/2025
MouzaMapPDF.com হলো বাংলাদেশের মৌজা ভিত্তিক ভূমি মানচিত্র দেখার ও সংগ্রহ করার জন্য একটি স্মার্ট ডিজিটাল প্লাটফর্ম। এই প্...
24/10/2025

MouzaMapPDF.com হলো বাংলাদেশের মৌজা ভিত্তিক ভূমি মানচিত্র দেখার ও সংগ্রহ করার জন্য একটি স্মার্ট ডিজিটাল প্লাটফর্ম। এই প্লাটফর্ম থেকে আপনি খুব সহজেই আপনার এলাকার বা যে কোনো নির্দিষ্ট জেলার মৌজা নির্বাচন করে সেই এলাকার মৌজা ম্যাপ দেখতে ও জিওরেফারেন্সীং(Georeferencing) করা KML এবং AutoCAD (Dwg) ফাইল পেতে পারেন।

Address

Rangpur
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mouza Map PDF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mouza Map PDF:

Share