Anonymous Hearsay

Anonymous Hearsay একা আয়নায়, ভুল বায়নায়, মুখ দেখা যায়— দুঃখী দ্রষ্টার
তবু দিনমান, ভুলে অভিমান, হয় দেয়ালের— সুখী পোস্টার

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অন...
24/05/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

বিঃদ্রঃ
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

দুনিয়াতে দুই ধরনের ব্যাডা মানুষ আছে।নাম্বার এক:যার কাছে দুই টাকা থাকলেও সে চায় তার বউ রাজরানীর মত থাকুক। দুই টাকাই বউয়ের...
29/04/2025

দুনিয়াতে দুই ধরনের ব্যাডা মানুষ আছে।
নাম্বার এক:
যার কাছে দুই টাকা থাকলেও সে চায় তার বউ রাজরানীর মত থাকুক। দুই টাকাই বউয়ের খুশির পেছনে খরচ করবে। ইফোর্ট দিবে।

নাম্বার দুই:
এরা ভালো টাকা পয়সা ইনকামও করে,বউকে মাথায় ও করে রাখে। বউ আবদার করার আগেও সব হাজির আবদার করার পরেও হাজির।

তিন নাম্বার:
এরা ব্যাডা না কিন্তু নিজেদের ব্যাডা দাবি করে।
এদের ধারণা মেয়েদের এত চাহিদা কিসের।বউ হবে পুতুল। দিলে দিলাম না দিলে নাই। যার খরচ যত কম সে তত ওয়াইফ ম্যাটারিয়াল। অথচ তার নিজেরও দুই টাকা ইনকাম নাই। নিজের কাছেই নিজের রেসপনসেবলিটি প্রমান করতে পারে না আবার বউয়ের জন্য করবে। ফ্রিতে ওয়াফাই চালাবে নইলে এম্বি ঢুকায় সকাল বিকাল স্টেটাস দিবে কোন মেয়ে বিয়ে করা উচিৎ ,কোন মেয়ে উচিৎ না।

এরপর দিনশেষে কোনো মেয়ে না পেয়ে আবার স্ট্যাটাস দিবে,
মাইয়া মানুষের জাতই খারাপ। এরা টাকা ছাড়া কিচ্ছু বুঝে না।

ভাই,তুই তো এখনও পুরুষই না। মেয়েরা তো মেয়ে বিয়ে করবে না যে রেসপনসেবলিটি নিতে পারবে না। তুই হইলি মেয়ে মানুষ। যেদিন পুরুষের মত চিন্তা করবি সেদিন ঠিকই মাইয়া পাবি।

ভালোবাসা শুধু শব্দ নয়—এটা অনুভব, প্রতিদিনের ছোট ছোট যত্নে প্রকাশ পায়। অনেকে বলে, “আমি তোমায় ভালোবাসি।” কিন্তু সেই কথার প...
22/04/2025

ভালোবাসা শুধু শব্দ নয়—এটা অনুভব, প্রতিদিনের ছোট ছোট যত্নে প্রকাশ পায়।

অনেকে বলে, “আমি তোমায় ভালোবাসি।”

কিন্তু সেই কথার পেছনে যখন মনোযোগ, শ্রবণ, সহানুভূতি বা সময় থাকে না—তখন সেই ভালোবাসা নিঃস্ব লাগে।

একটি সম্পর্কে ভালোবাসা টিকিয়ে রাখতে চাইলে শুধু অনুভব নয়, দরকার “যত্নের অভ্যাস”।

কার কখন মন খারাপ, কার প্রিয় খাবার কী, কে কোন কথায় আঘাত পায়—এই ছোট খেয়ালগুলোই সম্পর্ককে গভীর করে তোলে।

ভালোবাসা যেন শুধু কথার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে—হোক তা সকালের শুভেচ্ছায়, ব্যস্ত সময়ে একটি ফোন কলে, কিংবা ক্লান্ত চোখে একটু চায়ের কাপ এগিয়ে দেওয়ায়।

ভালোবাসা থাকুক, আর সেই ভালোবাসার প্রকাশ হোক যত্নে।

Men, unfortunately, do not always understand a very simple truth: the woman, when she loves... is intensely reciprocal.F...
22/04/2025

Men, unfortunately, do not always understand a very simple truth: the woman, when she loves... is intensely reciprocal.

Female nature is like an echo, an emotional reflection.
Let's absorb man's attitude towards us on an intuitive and energetic level — his words, his actions, his intentions... and if these match each other.

And then, just... we give it back.
What goes around — comes around.
Sometimes like tenderness, care, peace and a home to rest from the world.
Other times... like coldness, distance and a closed door forever.

Because a woman is not a grudge
It's not vindictive.
It's a mirror.
And it reflects exactly what you have put into it.

Do you want a garden? Take care of it.
Do you want love? Love her.
Do you want loyalty? Be worthy of trust.

If you have a calm, warm, loyal and loving woman by your side — it's not a coincidence. It is the result of your actions.
And if next to you there is coldness and emptiness, it's not a coincidence either. You are a reflection of what you sow.

Look at your woman... and you will see who you really are.
Because she is your mirror.

°Anonymous°

বাঙালি মেক্সিমাম পুরুষদের স্ত্রীকে আলাদা হাত খরচ দেয়ার অভ্যাস নেই।কারণ অনেক ছেলেই তার বাবাকে দেখেনি মাকে আলাদা খরচ দিতেব...
22/04/2025

বাঙালি মেক্সিমাম পুরুষদের স্ত্রীকে আলাদা হাত খরচ দেয়ার অভ্যাস নেই।
কারণ অনেক ছেলেই তার বাবাকে দেখেনি মাকে আলাদা খরচ দিতে
বাবাকে দেখেনি মায়ের জন্য পছন্দের কিছু কিনে নিয়ে আসতে।(ব্যতিক্রম আছে তবে হাতেগোনা)।
অনেক স্বামীরা স্ত্রীকে বলে,
তোমার কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে আমাকে বলবে।অথচ বেশীরভাগ মেয়েই লজ্জা ও সংকোচে প্রয়োজন থাকা সত্বেও স্বামীকে অনেক কিছুই বলে না।
বেশির ভাগ মেয়েরা নিজের প্রয়োজন নিজের বাবা ও ভাইয়ের কাছেই বলেনা।
সেখানে বিয়ের পর হাজবেন্ডকে কিভাবে বলবে??

তাছাড়া স্ত্রীর ইচ্ছে হতে পারে দান সাদকা করতে।
প্রিয়জনদের ছোটখাটো গিফট দিতে,
পছন্দের বই কিনতে,
পছন্দের কোনো খাবার খেতে।
পুরুষ ভাবে মেয়েরা তো বাসায় ই থাকে,তাই টাকা লাগবে না।
অথচ একটা মেয়ের কি আসলেই কিছুর পার্সোনাল কোনো প্রয়োজন হয় না??
ছেলে বাড়িতে থাকলেও হাত খরচ পাবে,
বাইরে বের হলেও পাবে।
মেয়ে মানুষের আবার কিসের খরচ??
মেয়েরা বাড়িতে থাকে তাই তাদের টাকার প্রয়োজন নেই এটা একটা অযৌক্তিক কথা।
প্রয়োজনে ভিক্ষুককেও টাকা দেয়ার টাকাও অনেক মেয়েদের থাকেনা।
কয়জন বাবা,ভাই,স্বামী তার মেয়ে,বোনকে,স্ত্রীকে হাতখরচের টাকা দিচ্ছে??
হাত খরচ দেয়ার কথা অনেক পুরুষদের মাথায় ই থাকেনা।
বাসায় খাচ্ছে পরছে আবার এক্সট্রা টাকা লাগবে কেন??
পরিবার থেকেই আগলে রাখুন নারীদের।
আপনি নিজের মেয়ের জন্য সব করবেন,
স্ত্রীর জন্য কিছুই না।
এটা কখনোই ইসলাম বলেনা।.
জননীর কদর নেই।জননীর বাচ্চার কদর!!!!
ইসলাম নারীর যে অধিকার দিয়েছে,
একজন পুরুষ হিসেবে নিজের ঘরেই সে
অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন।
নিজের ঘরের মেয়েদের কে সামান্য করে হলেও হাত খরচের অভ্যাস গড়ে তুলেন ভাইয়েরা।
কারণ মেয়েদের এমন অনেক খরচ আছে,
যা মেয়েরা বাবা,স্বামী,ভাই থেকে চাইতে লজ্জাবোধ করে।
বাবা ও ভাই থেকে অনেক মেয়েরা টাকা চেয়ে নিতে পারে।
কিন্তু স্বামীর কাছে অনেক মেয়েরাই টাকা চাইতে পারেনা।
বউদের দোষ বেশী থাকে।
কিছু টাকা খরচ করলেও দিন শেষে হিসাব হয় এই টাকা কোথায় খরচ হল?
বউ অনেক বেহিসেবী খরচ করে!!
মেয়েরা যেহেতু লাজুক তাই মাসে একটা ফিক্সড এমাউন্ট বউকে দিয়ে বলুন,
এই টাকা তোমার,তুমি তোমার ইচ্ছেমতো খরচ করো।

আপনি আপনার স্ত্রীকে তার ন্যায্য প্রয়োজনে টাকা দেওয়ার পর কখনো খোঁটা দিতে পারবেন না।
এই অধিকার আপনার নেই।

বরং তার ভরণ-পোষণ সহ নিত্য প্রয়োজনাদি মেটানো আপনার নৈতিক দায়িত্ব এবং ধর্মীয় কর্তব্য। বাড়িওয়ালার ভাড়া চুকানোর সময় আমরা কখনো এমনটা ভাবি না যে, এটা তার প্রতি আমার অনুগ্রহ। দোকানীকে বিল দেয়ার সময় আমরা কখনো মনে করি না যে, তার প্রতি দয়া করছি।
বরং কেউ যদি কখনো এদের সাথে অনুগ্রহ সূলভ আচরণ করে,
তার কপালে চড় থাপ্পড়ও জুটতে পারে।

কখনো স্ত্রীকে বলবেন না,
'সারাদিন এতো টাকা টাকা করো কেন?
টাকা দিয়ে কী করো?
কামাই করো না তো,
তাই বুঝো না কত কষ্টে এই টাকা কামাই।'

এমন অনেক মানুষকে চিনি, যারা ঈদ উপলক্ষে পরিবারের জন্য আয়োজন করে শপিং করে। নানারকম ঈদসামগ্রী কিনে দেয়।
অথচ স্ত্রীর সরলতার সুযোগ নিয়ে তাকে পুরোপুরি বঞ্চিত করে।
সবারটা হলেও বউয়ের জন্য কিনার সময় কেনো জানি টাকার কম পরে যায়।
স্বামীকে খুশী করতে বউ সেটাও মেনে নেন।
আচ্ছা এমন কখনও হয়েছে যে,
আপনার পকেটে টাকা কম মায়ের জন্য কিনবেন নাকি বউয়ের জন্য?
আপনি মায়ের জন্যই কিনে বাড়ি ফিরবেন।
মা না পেয়ে বউ পেলে বউ খারাপ কিন্তু বউ এর ভাগ মা পেলে বউ অনেক ভালো।
এমনও হতে পারে,
আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের দেয়ার মতো অনেকেই আছে।
আপনার অন্য ভাইবোনেরা আছে।
বাবা আছেন।কিন্তু আপনার স্ত্রী?
তাকে দেয়ার মতো কে আছে আপনি ছাড়া?
আপনিই তাকে তার পরিবার থেকে নিয়ে এসেছেন একমাত্র অভিভাবকের দাবি করে।
এখন অভিভাবক হিসাবে কি দায়িত্ব আপনি পালন করলেন তার জবাব সৃষ্টিকর্তাকে কি দিবেন?
বাবা ভাই যখন অভিভাবক ছিলেন তখন আরাম আয়েশে নানান আবদারে জীবন কাটানো মেয়েটিও আপনার কাছে এসে হাসিমুখে বলে "কিছু লাগবে না।" তার এই কথার পিছনের প্রয়োজন আপনি না বুঝলেও তার বাবা ভাই কিন্তু বুঝতেন।

'প্রিন্সেন্স ট্রিটমেন্ট' হইলো সেই জিনিস, যেটা আপনার কখনো চেয়ে নিতে হবেনা। এমনি এমনি পেয়ে যাবেন যে মানুষ টা আপনাকে মারাত্...
21/04/2025

'প্রিন্সেন্স ট্রিটমেন্ট' হইলো সেই জিনিস, যেটা আপনার কখনো চেয়ে নিতে হবেনা। এমনি এমনি পেয়ে যাবেন যে মানুষ টা আপনাকে মারাত্মক ভালোবাসে,তার থেকে৷ 'কেয়ার' যে কেউ করতে পারে, প্রিন্সেস এর মতো করে ট্রিট করতে পারে না সবাই। সবাই এইটা পায় ও না!

মানুষ টার কাছে আপনার বলা ও লাগবে না কিছু, সে আপনার মেসেজ দেখেও আপনার মনে কি চলে সেইটা বুঝে ফেলবে, সামনে থাকলে আপনি বলার আগেই সে বুঝে ফেলবে আপনার আসলে কি লাগবে?
সে আপনার মতের বিরুদ্ধে কোনোদিন যাবে না, সব সময় ই বলবে 'তুমি যা বলবা, তাতেই সই!'
আপনার তার সাথে থেকে কখনো 'লো' ফিল হবেনা। মানুষ টা কোনো ব্যাপারে কোনো কিছুতেই আপনাকে 'লো' ফিল করতেই দিবেনা। তার সাথে থাকলেই আপনার মনে হবে 'আমি দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ!' তার সাথে থাকলে আপনি আপনার সব দুঃখ ভুলে যাবেন৷ মানুষ ভালোবাসে, কিন্তু প্রিন্সেস ট্রিটমেন্ট এর ব্যাপার টাই আলাদা, এই ফিল টা সবাই দিতে পারেনা। কেউ ভালোবাসে কিন্তু যতোটা ভালোবাসে তার চেয়ে বেশি টক্সিক হয়ে যায়, সম্মান করেনা, রাগের মাথায় কথার কোনো ঠিক থাকেনা। তার ভালোবাসা আপনি ফিল করতে পারবেন না।

যে মানুষ টার ভালোবাসা ফিল করতে পারবেন, যার ভালোবাসা পেয়ে নিজেকে প্রিন্সেস মনে হবে, আপনি তার ❤️

এই পিকচারটা আমার কাছে বিষণ্ন ভালো লাগছে। অনেকের কাছে এটা ন্যাকামো, আবার কিছু মানুষের কাছে এই পিকচারটাই সব ছবির মাঝে এটাই...
17/04/2025

এই পিকচারটা আমার কাছে বিষণ্ন ভালো লাগছে। অনেকের কাছে এটা ন্যাকামো, আবার কিছু মানুষের কাছে এই পিকচারটাই সব ছবির মাঝে এটাই সেরা। আসলে, যার চিন্তাভাবনা যেমন, আর কি। একজন ভালো পার্টনার হিসেবে তার ভালোবাসার মানুষকে ভালোবাসবে, সব কিছু ক্যারি করবে, তার সবটুকু আপন করে কাঁধে তুলে নেয়, রাগ-অভিমান, যত্ন-ভালোবাসা নিবে, সে-ই তো একজন সত্যিকারের সঙ্গী। ভালোবাসার ডেফিনেশনটা হচ্ছে, আপনি যাকে পছন্দ করেন, যাকে আপনি ভালোবাসেন তাকে আপনি কতটুকু বোঝেন?

একজন নারী চায় না শুধুই প্রেম,
চায় সম্মান, চায় যত্ন,
চায় এমন একজন পুরুষ,
যে ইগো ভুলে ভালোবাসতে জানে, আমার কাছে এটাই ‘প্রিন্সেস ট্রিটমেন্ট’। প্রিয় নারীর জন্যই সব করবে এটাই ভালোবাসা।❤️

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায...
14/04/2025

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায়।

প্রথম ধাপ: কাছে আসার প্রচেষ্টা

শুরুর দিকে সে আপনাকে তার মনের সব কথা বলতে শুরু করবে। তার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে, ছোট ছোট কথায় আপনাকে বুঝতে চাইবে। কখনো হয়তো তার ভালো লাগা, কষ্ট বা দুঃখের কথা আপনাকে জানাবে। সে চাইবে, আপনি তার কথাগুলো গুরুত্ব দিয়ে শুনুন, বুঝুন, তাকে সময় দিন।

কিন্তু আপনি হয়তো খুব একটা পাত্তা দেবেন না। ভাববেন, এ তো স্বাভাবিক, মেয়েরা এমনই হয়। আপনি হয়তো ব্যস্ত থাকবেন, অথবা ভাববেন সে সব সময়ই তো আপনাকে বলবে, আজ না শুনলে কি হয়েছে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটাই প্রথম ধাপ—যেখানে সে আপনাকে তার জীবনের অংশ বানানোর চেষ্টা করছে।

দ্বিতীয় ধাপ: অভিমান আর আবেগের বিস্ফোরণ

যখন সে দেখবে আপনি তার কথা, অনুভূতি, ইমোশন বুঝতে চাইছেন না বা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না, তখন সে অভিমান করতে শুরু করবে। অল্প কিছুতেই ইমোশনাল হয়ে পড়বে, আপনার কথায় কষ্ট পাবে। সে চাইবে, আপনি তাকে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।

এই সময়ে সে হয়তো ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অভিযোগ করবে, আপনার কাছে বেশি সময় চাইবে, হয়তো কিছু না বলেই চুপচাপ বসে থাকবে আপনার মনোযোগের জন্য। আপনি ভাববেন, সে অহেতুক রাগারাগি করছে, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে। আপনি হয়তো তাকে আশ্বাস না দিয়েই নিজের মতো থাকবেন।

কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটি দ্বিতীয় ধাপ—যেখানে সে তার আশা-ভরসার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তৃতীয় ধাপ: ধৈর্যের শেষ সীমা

যখন তার অভিমানেও আপনার মন গলে না, তখন সে আর আগের মতো থাকবে না। এখন সে অল্পতেই বিরক্ত হয়ে যাবে, আপনাদের মধ্যে কথায় কথায় তর্ক হবে, ঝগড়া বাড়তে থাকবে। আপনাকে আর কিছু বোঝাতে চাইবে না, কারণ সে জানে, বোঝানোর কোনো মানেই হয় না।

এখন সে আপনার কথায় আর আগের মতো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না। হয়তো কোনোদিন আপনি কিছু বলবেন, আর সে চুপচাপ শুনবে—না রাগবে, না হাসবে। তার আগ্রহ কমতে থাকবে, সে আর আপনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে না।

এটাই সবচেয়ে ভয়ানক সময়। কারণ এই চুপচাপ থাকা মানে, সে আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে।

শেষ ধাপ: নিঃশব্দ বিদায়

আপনি ভাববেন, হয়তো সব ঠিক হয়ে গেছে। যেহেতু সে আর অভিযোগ করছে না, রাগ করছে না, তাই সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু না, সে আসলে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছে।

তারপর একদিন, একদম সাধারণ একটা ব্যাপারে তর্ক হবে। আপনি ভাববেন, এ তো খুব ছোট একটা বিষয়, এ নিয়ে এত বড় প্রতিক্রিয়া কেমন করে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটা শেষ ফোঁটা ছিল তার ধৈর্যের কাপে।

সে আর এক মুহূর্তও থাকতে চাইবে না। সে চলে যাবে।

আপনি হতবাক হয়ে খুঁজবেন উত্তর—কেন গেল? কোথায় ভুল হলো? কী করতে পারতেন?

কিন্তু সেই উত্তর আর কোনোদিনও আপনার কাছে আসবে না। কারণ সে অনেক আগেই চলে গিয়েছিল, আপনি শুধু টের পাননি!©

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত...
12/04/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰
জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?
জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি সঠিকভাবে বোঝা ও অনুসরণ করা জরুরি। জমির দলিল হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই জমি কেনার আগে দলিলটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য কিনা তা যাচাই করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

দলিল যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ:
১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:
দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও সিলসহ থাকতে হবে।
দলিলের সাথে সংযুক্ত ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলিয়ে দেখুন।
প্রতিটি পাতায় সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প সঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা নিশ্চিত করুন।

২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:
দলিলে মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সরকারি রেকর্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।
সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা ও স্বাক্ষর স্পষ্ট এবং যথাযথ কিনা যাচাই করুন।
৩. আইনি পরামর্শ গ্রহণ করুন:
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী দলিল পরীক্ষা করে বৈধতা নিশ্চিত করতে পারেন।
আইনি জটিলতা থাকলে তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
৪. অনলাইন যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করুন:
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (e-porcha.gov.bd বা land.gov.bd) থেকে দলিল ও খতিয়ান যাচাই করতে পারেন।
কিছু বেসরকারি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানও এই সুবিধা দেয়।

৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:
দলিলে সন্দেহজনক কিছু থাকলে লেনদেন থেকে বিরত থাকুন।
প্রতারণা থেকে বাঁচতে সব তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করুন।

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর:
১) দলিলে কি সব তথ্য আছে?
মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করুন।

২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন:
সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার হয়েছে কিনা এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন।

৩) মালিকানার ধরণ:

দলিলে মালিকানা অর্জনের মাধ্যম (উত্তরাধিকার, ক্রয়, দান ইত্যাদি) উল্লেখ আছে কিনা দেখুন।

৪) জমির বাস্তব অবস্থা:

জমি বাস্তবে আছে কিনা, দখলে আছে কিনা, ঋণ বা মামলা জর্জরিত কিনা খতিয়ে দেখুন।

৫) দলিলের বয়স:

১৯৭৬ সালের পূর্বের দলিল ‘পুরাতন’ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত যাচাই দরকার হতে পারে।

৬) দলিলের ধরন:

সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে: সিএস, এসএ, আরএস এবং বিএস।

৭) একাধিক মালিক:

দলিলে একাধিক মালিক থাকলে, সবার সম্মতি ও স্বাক্ষর ছাড়া বিক্রয় করা যাবে না।

৮) মিউটেশন (নামজারি):

নতুন মালিক হিসেবে খতিয়ানে নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন আবশ্যক।

৯) জাল দলিলের লক্ষণ:

ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, ভুয়া স্বাক্ষর, ও অস্বাভাবিক অসঙ্গতি থাকলে সতর্ক হোন।

১০) কোথায় যাচাই করবেন?

সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: মূল দলিল যাচাইয়ের জন্য।

ভূমি অফিস/অনলাইন পোর্টাল: খতিয়ান ও অন্যান্য রেকর্ড যাচাইয়ের জন্য।

আইনজীবীর সহায়তা: সার্বিক আইনি যাচাইয়ের জন্য সর্বোত্তম।

নোট: উপরোক্ত তথ্যগুলো শুধুমাত্র প্রাথমিক ধারণা দেওয়ার জন্য। জমির দলিল যাচাই করার সময় অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া সবসময়ই উত্তম।

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায...
05/04/2025

একজন মেয়ে দূরে সরে যায় ধাপে ধাপে, কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে পারেন না, অনুভব করতে পারেন না—যতক্ষণ না সে সত্যিই হারিয়ে যায়।

প্রথম ধাপ: কাছে আসার প্রচেষ্টা

শুরুর দিকে সে আপনাকে তার মনের সব কথা বলতে শুরু করবে। তার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে, ছোট ছোট কথায় আপনাকে বুঝতে চাইবে। কখনো হয়তো তার ভালো লাগা, কষ্ট বা দুঃখের কথা আপনাকে জানাবে। সে চাইবে, আপনি তার কথাগুলো গুরুত্ব দিয়ে শুনুন, বুঝুন, তাকে সময় দিন।

কিন্তু আপনি হয়তো খুব একটা পাত্তা দেবেন না। ভাববেন, এ তো স্বাভাবিক, মেয়েরা এমনই হয়। আপনি হয়তো ব্যস্ত থাকবেন, অথবা ভাববেন সে সব সময়ই তো আপনাকে বলবে, আজ না শুনলে কি হয়েছে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটাই প্রথম ধাপ—যেখানে সে আপনাকে তার জীবনের অংশ বানানোর চেষ্টা করছে।

দ্বিতীয় ধাপ: অভিমান আর আবেগের বিস্ফো**রণ

যখন সে দেখবে আপনি তার কথা, অনুভূতি, ইমোশন বুঝতে চাইছেন না বা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না, তখন সে অভিমান করতে শুরু করবে। অল্প কিছুতেই ইমোশনাল হয়ে পড়বে, আপনার কথায় কষ্ট পাবে। সে চাইবে, আপনি তাকে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।

এই সময়ে সে হয়তো ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অভিযোগ করবে, আপনার কাছে বেশি সময় চাইবে, হয়তো কিছু না বলেই চুপচাপ বসে থাকবে আপনার মনোযোগের জন্য। আপনি ভাববেন, সে অহেতুক রাগারাগি করছে, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে। আপনি হয়তো তাকে আশ্বাস না দিয়েই নিজের মতো থাকবেন।

কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটি দ্বিতীয় ধাপ—যেখানে সে তার আশা-ভরসার শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

তৃতীয় ধাপ: ধৈর্যের শেষ সীমা

যখন তার অভিমানেও আপনার মন গলে না, তখন সে আর আগের মতো থাকবে না। এখন সে অল্পতেই বিরক্ত হয়ে যাবে, আপনাদের মধ্যে কথায় কথায় তর্ক হবে, ঝগড়া বাড়তে থাকবে। আপনাকে আর কিছু বোঝাতে চাইবে না, কারণ সে জানে, বোঝানোর কোনো মানেই হয় না।

এখন সে আপনার কথায় আর আগের মতো প্রতিক্রিয়া দেখাবে না। হয়তো কোনোদিন আপনি কিছু বলবেন, আর সে চুপচাপ শুনবে—না রাগবে, না হাসবে। তার আগ্রহ কমতে থাকবে, সে আর আপনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে না।

এটাই সবচেয়ে ভয়ানক সময়। কারণ এই চুপচাপ থাকা মানে, সে আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে।

শেষ ধাপ: নিঃশব্দ বিদায়

আপনি ভাববেন, হয়তো সব ঠিক হয়ে গেছে। যেহেতু সে আর অভিযোগ করছে না, রাগ করছে না, তাই সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু না, সে আসলে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছে।

তারপর একদিন, একদম সাধারণ একটা ব্যাপারে তর্ক হবে। আপনি ভাববেন, এ তো খুব ছোট একটা বিষয়, এ নিয়ে এত বড় প্রতিক্রিয়া কেমন করে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না, এটা শেষ ফোঁটা ছিল তার ধৈর্যের কাপে।

সে আর এক মুহূর্তও থাকতে চাইবে না। সে চলে যাবে।

আপনি হতবাক হয়ে খুঁজবেন উত্তর—কেন গেল? কোথায় ভুল হলো? কী করতে পারতেন?

কিন্তু সেই উত্তর আর কোনোদিনও আপনার কাছে আসবে না। কারণ সে অনেক আগেই চলে গিয়েছিল, আপনি শুধু টের পাননি।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বোঝাপড়া না হওয়ার কারণ হচ্ছে পরস্পরের প্রতিযোগিতার মনোভাব। যে যার জায়গায় নিজেকে জাহির করতে চায়, ব...
04/04/2025

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বোঝাপড়া না হওয়ার কারণ হচ্ছে পরস্পরের প্রতিযোগিতার মনোভাব। যে যার জায়গায় নিজেকে জাহির করতে চায়, বড়ো ভাবতে চায়। একজন আরেকজনকে বুঝবে তো দূরের কথা, উল্টো একে-অপরকে নিয়ে অভিযোগ করতে থাকে।

দাম্পত্য জীবনে প্রতিযোগীতার মনোভাব স্বামী-স্ত্রী কাউকেই সুখী করে না। একজন যতটুকু ছাড় দিয়ে চলে, অপরজন বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে নারাজ। এক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী কেউ কোনো প্রতিযোগিতা দেখায় না। বরং নিজের কর্তৃত্ব বিস্তারে সঙ্গীকে মানসিক ভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।

সঙ্গীর সবচাইতে কাছের মানুষ হয়েও যখন তাকে বিন্দুমাত্র বোঝার চেষ্টাটুকুও করা হয় না, তখন সেই দাম্পত্য জীবন অশান্তিতে পরিপূর্ণ হতে থাকে! একজনের জন্য অপরজন যখন স্যাক্রিফাইস করে, যখন মানিয়ে চলে এবং ভরসা দেয়, তখনই কেবল একজন মানুষ দাম্পত্য জীবনে নিজেকে সুখী ভাবতে পারে।

দাম্পত্য জীবন সবার জন্যই সুখের হয় না! তবে যারা পরস্পরের দিক থেকে সঙ্গীর প্রতি যত্নবান, এবং সঙ্গীকে বোঝার চেষ্টা করে, ঠিক তারাই কেবল দাম্পত্য জীবনটাকে উপভোগ করতে পারে।

পরস্পরকে দোষারোপ করে, একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, তখন সংসারে অশান্তি আর ঝামেলা লেগেই থাকে! স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের মধ্যে বোঝাপড়ার ব্যাপারটা আসেই মূলত দুজন দুজনের দিক থেকে মানিয়ে চলার মাধ্যমে৷ যখনই সংসারে খবরদারি এবং কর্তৃত্ব বিস্তারে সঙ্গীর উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হয়, তখনই সংসারে অশান্তি নেমে আসে!

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

রিলেশন টিকানোর জন্য বিয়ের আগেই সেক্স করা উচিত?একটা সম্পর্ক কত বছর টিকলে সেটাকে “সিরিয়াস” বলা যায়? পাঁচ বছর? দশ বছর? নাকি...
04/04/2025

রিলেশন টিকানোর জন্য বিয়ের আগেই সেক্স করা উচিত?

একটা সম্পর্ক কত বছর টিকলে সেটাকে “সিরিয়াস” বলা যায়? পাঁচ বছর? দশ বছর? নাকি শারীরিক সম্পর্ক হলেই সেটা গভীর হয়ে যায়?

রিলেশন হওয়ার পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্কের আবেগ বাড়ে, আবেগ থেকে চাহিদা আসে, চাহিদা মেটাতে গিয়ে শরীরের সীমা ভাঙে।

এখন প্রশ্ন হলো—বিয়ের আগেই যদি শরীর দেওয়া-নেওয়া হয়ে যায়, তাহলে বিয়েটা কতটা জরুরি থাকে?

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক—এটা কি সত্যিই রিলেশন টিকিয়ে রাখে?

একবার এক মেয়ে জানালো, সে পাঁচ বছর ধরে সম্পর্কে আছে। ছেলেটিকে সে ভালোবাসে, ছেলেটিও তাকে ভালোবাসে (মেয়েটার তাই ধারণা)। শারিরীক সম্পর্ক হয়েছে বেশ কয়েকবার।

এখন পরিবার থেকে বিয়ের চাপ আসছে, কিন্তু ছেলেটা বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না। মেয়েটি যখনই বিয়ের প্রসঙ্গ তোলে, ছেলেটি বলে—
- সময় লাগবে
- সিচুয়েশন ভালো না
- ক্যারিয়ার সেট হোক, তারপর

মেয়েটি এতদিন ভাবছে, সম্পর্ক গভীর বলেই তো তারা একসঙ্গে রাত কাটিয়েছে, মাসে কয়েকবার অন্তরঙ্গ হয়েছে।

মেয়েটির ধারণা, তারা স্বামী-স্ত্রীর মতোই, শুধু কাগজের সিলমোহরটা বাকি।

কিন্তু ছেলেটি কি আসলেই সেভাবে ভাবে?

মোটেই না।

কারণ?

১. যা বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার দাম থাকে না

যে কোনো কিছু সহজলভ্য হলে, তার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যায়।

একটা ছেলে জানে, বিয়ে ছাড়াই সে তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে পারছে। তাহলে সে কেন বিয়ে করে দায়িত্ব নেবে?

২. শারীরিক সম্পর্ক সহজলভ্য হলে, কমিটমেন্ট কঠিন হয়ে যায়

যখন কোনো কিছু পেতে কষ্ট করতে হয়, তখন সেটার কদর বাড়ে।

কিন্তু যদি কাউকে সহজে পাওয়া যায়, তাহলে তাকে পাওয়ার জন্য লড়াই করার দরকার পড়ে না।

৩.বিয়ে মানেই দায়িত্ব, আর দায়িত্ব নিতে সবাই চায় না

প্রেম মানে আনন্দ, ঘোরাঘুরি, কফিশপে সময় কাটানো। কিন্তু বিয়ে মানে সংসার, দায়িত্ব, পরিবার।

ছেলেটা জানে, বিয়ে মানেই—
• অর্থনৈতিক চাপ
• পারিবারিক দায়বদ্ধতা
• সামাজিক দায়িত্ব

সে যদি এগুলোর জন্য প্রস্তুত না থাকে, তাহলে সম্পর্ক চালিয়ে যাবে, কিন্তু বিয়ের কথা এড়িয়ে যাবে।

তাহলে করণীয় কী?

- সেক্স করাকে সম্পর্কের গভীরতার মাপকাঠি ভাববেন না।
- যদি দেখেন ছেলেটি বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না, তবে সম্পর্ক থেকে দ্রুত সরে আসার ট্রাই করুন।
- দূরত্ব তৈরি করুন, তার প্রতিক্রিয়া দেখুন।
- যদি সে সত্যিই আপনাকে চায়, তাহলে আপনাকে হারানোর ভয় কাজ করবে এবং সে কমিটমেন্টের দিকে এগোবে।
- যদি সে দূরে সরে যায়, বুঝবেন—সে আপনাকে কখনোই বিয়ে করার পরিকল্পনায় ছিল না।

একটা কথা মনে রাখবেন…

রিলেশন মানেই শরীর না, আর শরীর মানেই ভালোবাসা না।

দুনিয়ার হিসাব-নিকাশ খুবই জটিল।

আপনি কাউকে মাগনা কিছু দিতে থাকলে সে আপনাকে টেকেন ফর গ্র্যান্টেড ধরে নেবে। আপনাকে ভাববে মাগনা মাল।

সুতরাং, সময় থাকতে সিদ্ধান্ত নিন—

আপনি কি মাগনা মাল হতে চান, নাকি হাই ভ্যালুর মানুষ হতে চান?

Address

Sadaki Mohammadpur

Telephone

+8801899223566

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anonymous Hearsay posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share