Naveed Arshan

29/10/2025

শিশুরা যখন বাউন্ডারি ভাঙে, সেটা অবাধ্যতা নয়!
বাচ্চা সবসময় চুপচাপ থাকে বা সব কথা মেনে চলে মানেই সব ঠিক আছে— এমনটা নয়।
বেড়ে ওঠার পথে একটু দুষ্টামি, একটু জেদ একদম স্বাভাবিক।
বরং বাচ্চা যদি কখনো জেদ না করে বা নিজের ইচ্ছা প্রতিষ্ঠিত করতে না চায়, সেটিই দুশ্চিন্তার কারণ।
এমনটি দেখলে খেয়াল করুন— সে কি কোনো মানসিক অস্বস্তি বা ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে কিনা...

29/10/2025

এখন থেকে আর বই ছিঁড়ে যাওয়ার ভয় নেই 😀 Books from : Mindspark

29/10/2025

বাচ্চার জীবনের প্রথম পাঠ, প্রথম উপহার ❤️
books from: Mindspark

28/10/2025

গত কয়েকটা দিন কিভাবে যে কেটে গেল, বুঝতেই পারলাম না। প্রখর রোদ, অসহনীয় গরম, উত্তপ্ত বাতাস—এতকিছুর পরেও সমুদ্রকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না।
কিন্তু যেতে হবেই। এবারের যাত্রার শেষ সূর্যোদয়টা তাই ফ্রেমবন্দী করলাম। খুব তাড়াতাড়ি আবার দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ ❤️

27/10/2025

বাচ্চাকেও আমরা যেভাবে সম্মান দেখাতে পারি ❤️

27/10/2025

শিশুরা মাটিতে মাখামাখি করে, পানিতে পা ভেজায়,
জামায় দাগ লাগায়...আর এগুলোই তাদের স্বাভাবিক বিকাশের একেকটি ধাপ।

সব কিছু নিখুঁত রাখতে গিয়ে আমরা যদি ওদের এই স্বতঃস্ফূর্ত স্বাধীনতা কেড়ে নেই, তাহলে তারা জীবনের আসল মানে থেকে বিচ্যুত হয়।

প্রকৃতির কোলেই ওরা শেখে, পড়ে গিয়ে আবার উঠতে হয়.. মাটির ছোঁয়ায় ওরা জীবনের স্নিগ্ধতা খুঁজে নেয়... নিজের মত খেলাধুলা করে ওরা হয়ে ওঠে আত্নবিশ্বাসী ও অ্যাডভেঞ্চারাস।।

27/10/2025

মানুষ যে হিমছড়িতে যায় কেন 🫤 কারণটাই খুঁজে পেলাম না। আমরা এর আগে যতবার কক্সবাজারে গিয়েছি, কখনো হিমছড়ি যাওয়া হয়নি। তাই ভাবলাম, সাগর দেখতে এসে যদি বোনাস হিসেবে পাহাড় আর ঝরনা দেখা যায়, তাহলে তো মন্দ হয় না!

কিন্তু সত্যি কথা বলতে, প্রথমবার হিমছড়িতে এসে আমরা পুরোপুরি আশাহত। দেখার মতো কিছুই নেই সেখানে। আর ভাঙাচোরা খাড়া সিঁড়ি বেয়ে পাহাড়ে ওঠার চিন্তা করা রীতিমতো ধৃষ্টতা। যাই হোক, মন খারাপ করে ফেরার পথে দুপুরের খাবার খেতে সেখানকার একটা রেস্তোরাঁয় ঢুকলাম (নামটা মনে পড়ছে না)। ওখানকার খাবারগুলো ছিল জাস্ট “ওয়াও” — ৯/১০! সারাদিনের ভালো লাগার মুহূর্ত বলতে শুধু এটুকুই।

ট্যুরিস্ট স্পট হিসেবে হিমছড়ি আপনার কেমন লাগে জানি না, তবে আমাদের একদমই ভালো লাগেনি। বিশেষ করে বাচ্চা নিয়ে তো মোটেও রেকমেন্ডেড না।

25/10/2025

25/10/2025

মিলে গেলো না 😅

25/10/2025

সন্তানের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আদৌ কি কিছু আছে? একজন মা/বাবার জীবনের সমস্ত আয়োজন তো সন্তানকে কেন্দ্র করেই....
সবারই কর্মজীবন আছে, ব্যক্তিগত জীবন আছে। আছে ব্যস্ততা, আছে নানান রকম দুশ্চিন্তা ও চাপ। সবকিছুর সাথে সমন্বয় করেই বাচ্চাকে যতটা সম্ভব সময় দিতে হবে। ওদের প্রতি এ্যাটেনশন দিতে হবে, ওদের কথা শুনতে হবে। দেখুন সবাই-ই মোবাইল ব্যবহার করে, কম্পিউটারে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে, টিভিতে খেলা দেখে। কিন্তু সবাই এগুলোর জন্য বাচ্চাকে এ্যাভয়েড করেনা। বাচ্চা সারাজীবন ছোট থাকবেনা। তার মনটাও সারাজীবন শৈশবের মত কোমল থাকবেনা। বড় হয়ে সে নিজের জগত নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে। কিন্তু আপনার সাথে কাটানো প্রতিটি আনন্দদায়ক মূহুর্ত সে সারাজীবন মনে রাখবে।

25/10/2025

❤️

25/10/2025