SPYRO Biker

SPYRO Biker Safety First, Ride Carefully. Bike Lover & Rider

শখের বয়সে এই দুইটা জিনিসের খুবই অভাব 🥹
24/10/2024

শখের বয়সে এই দুইটা জিনিসের খুবই অভাব 🥹

Pial Khan  ভাই এর পর রেডি থাকিয়েন 👊
08/05/2024

Pial Khan ভাই এর পর রেডি থাকিয়েন 👊

ইঞ্জিন ব্রেক কী? ইঞ্জিন ব্রেক হচ্ছে বাইকের একটি যা ফিচার যা ট্রেডিশনাল কোনো ব্রেক ব্যবহার না করেই বাইকের গতি কমিয়ে ফেলতে...
05/05/2024

ইঞ্জিন ব্রেক কী?
ইঞ্জিন ব্রেক হচ্ছে বাইকের একটি যা ফিচার যা ট্রেডিশনাল কোনো ব্রেক ব্যবহার না করেই বাইকের গতি কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। অর্থাৎ, এটি বাইকের কোনো পার্টস নয়, শুধু একটি ফিচার। ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করতে চাইলে আপনাকে বাইকের থ্রোটল ছেড়ে দিতে হবে। তখন সিলিন্ডারে বাতাস ও জ্বালানী পৌছাবে না এবং একটি ভ্যাক্যুম তৈরি হবে। এর পেছনে পিস্টনে ঘর্ষণ তৈরি হবে এবং আপনার ইঞ্জিন তার গতি কমিয়ে ফেলবে। অর্থাৎ, ইঞ্জিন ব্রেককে আপনি ইঞ্জিনের একটি বিল্ট-ইন ব্রেকিং সিস্টেম বলতে পারেন। বিশেষ করে উচু স্থান থেকে নিচে নামার সময় এই সিস্টেম বাইকের গতি কমিয়ে রাখা যায়। এই সিস্টেমে রাইডাররা আরো ভালোভাবে বাইক কন্ট্রোল করতে পারেন এবং ট্রেডিশনাল ব্রেকিং সিস্টেমের উপর নির্ভরতা কমান।
ইঞ্জিন ব্রেকের বৈশিষ্ট্য
নিচে ইঞ্জিন ব্রেক-এর কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো –

১। কমপ্রেশন রিলিজ মেকানিজম
ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করার জন্য সাধারণত থ্রোটল ছেড়ে দিতে হয়, যা একধরণের কমপ্রেশন রিলিজ মেকানিজম হিসেবে কাজ করে।

২। ফুয়েল ইঞ্জেকশন বন্ধ
ইঞ্জিন ব্রেকিং-এর সময় সাধারণত ইঞ্জিনের ফুয়েল সাপ্লাই বন্ধ করে দেয়া হয়। ইঞ্জিনে ফুয়েল সাপ্লাই কমে যাওয়া এবং পিস্টনের ঘর্ষনের কারণে ইঞ্জিন তার গতি কমিয়ে দেয়।

৩। পাওয়ার কাট
ইঞ্জিনে ফুয়েল সাপ্লাই বন্ধ করে দেয়ার কারণে ইঞ্জিন আর তার পূর্বের ন্যায় পাওয়ার জেনারেট করতে পারে না। যার ফলে বাইকের গতি কমে যায়।

৪। এক্সহস্ট সাউন্ড
ইঞ্জিন ব্রেকিং ব্যবহার করার সময় এক্সহস্ট থেকে বিকট শব্দ হতে পারে। ফলে অনেকেই মনে করেন যে বাইকের সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু এতে আসলে বাইকের কোনো সমস্যা হয় না।

৫। রাইডারের ইচ্ছা
সকল ধরণের রাইডার ইঞ্জিন ব্রেকিং পছন্দ করেন না। অনেকেই এই সিস্টেমকে অহেতুক মনে করেন আবার অনেকে ট্রেডিশনাল ব্রেকিং সিস্টেমের পরিবর্তে ইঞ্জিন ব্রেকিং বেশি প্রিফার করেন।

ইঞ্জিন ব্রেকের উদ্দেশ্য
মোটরবাইকে ইঞ্জিন ব্রেক অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্যে দেয়া হয়। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো –

১। ট্রেডিশনাল ব্রেকের ব্যবহার কমানো
সামনের ও পেছনের ব্রেক অতিরিক্ত ব্যবহার করার কারণে সেগুলো খুব দ্রুত ক্ষয় হতে পারে। তাই ট্রেডিশনাল ব্রেকের উপর নির্ভরতা কমাতে ইঞ্জিন ব্রেক দেয়া হয়।

২। নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি
ইঞ্জিন ব্রেকের সুবিধা হচ্ছে এই যে, ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করার মাধ্যমে রাইডাররা বাইকের গতির উপর বেশি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন, বিশেষ করে যখন খুব দ্রুত বাইকের গতি কমিয়ে আনার প্রয়োজন হয়।

৩। নিরাপত্তা
ট্রেডিশনাল ব্রেক ব্যবহার করার পাশাপাশি ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করলে রাইডাররা খুব দ্রুত বাইকের গতি কমিয়ে আনতে পারেন। এতে করে রাইডার ও তার পরিবেশের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়।

৪। হিট ম্যানেজমেন্ট
সামনের ও পেছনের ব্রেক অতিরিক্ত ব্যবহার করার কারণে ব্রেকিং সিস্টেম অনেক গরম হয়ে যেতে পারে। তাই ইঞ্জিন ব্রেক বাইকের হিট ম্যানজমেন্টে সহায়তা করে।

৫। জ্বালানী সাশ্রয়
ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করার সময় ইঞ্জিনে জ্বালানী সরবরাহ বন্ধ থাকে। ফলে ফুয়েল এফিশিয়েন্সি বৃদ্ধি পায়।

পরিসংহার
সকল রাইডারের উচিত ইঞ্জিন ব্রেক-এর গুরুত্ব বুঝে এই সম্পর্কে যথার্থ ধারণা রাখা। এতে করে তারা নিজের ও অন্যান্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবেন। আশা করি আজকের লেখায় আমরা ইঞ্জিন ব্রেক-এর বৈশিষ্ট্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে আপনাকে ভালো একটি ধারণা দিতে পেরেছি। তাই এখন থেকে মাঝে মাঝে ইঞ্জিন ব্রেক ব্যবহার করুন এবং ট্রেডিশনাল ব্রেকের উপর নির্ভরতা কমিয়ে আনুন। আপনার মোটরবাইক সম্পর্কে ধারণা বৃদ্ধি করতে মোটরবাইকের এফআই ইঞ্জিন সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shahin Alam, Fahim Ahmed Akash, Pial Khan, Sahariar Islam...
01/05/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shahin Alam, Fahim Ahmed Akash, Pial Khan, Sahariar Islam Sagor

প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। একটি উন্নতমানের মোটরসাইকেল বুট বাইকারদের নিরাপত্তার জন্য খুবই দ...
28/04/2024

প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

একটি উন্নতমানের মোটরসাইকেল বুট বাইকারদের নিরাপত্তার জন্য খুবই দরকারি একটি জিনিস। এক জোড়া ভালো মানের মোটরসাইকেল বুট দুর্ঘটনা থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। বাইক চালাতে, হাত এবং পায়ের ব্যবহারই মুখ্য। তাই বাইক রাইডিং-এ হাত এবং পায়ের জন্য প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিলে, দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমানো যায়। এই ব্লগে প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

মোটরসাইকেল বুট আপনার গোড়ালিকে রক্ষা করবে, গিয়ার এবং ব্রেকিং কন্ট্রোলে সহায়তা করবে, সর্বোপরি আপনার কম্ফোর্টেবল রাইডিং নিশ্চিত করবে। আপনি যদি নতুন মোটরসাইকেল লার্নার হন, তাহলে চালানো শেখার সাথে সাথে অবশ্যই ভালো মানের প্রতিরক্ষামূলক কিটস, যেমন, গ্লাভস, বুট, হেলমেট, প্যাড, ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা নেবেন। বাইক চালানোর সময় ব্যালেন্স রাখার জন্য পায়ের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই সাধারণ মানের জুতা ব্যবহার করার চেয়ে বাইকিং-এর উপযোগী বুট ব্যবহার করাই শ্রেয়। মনে রাখবেন দুর্ঘটনা প্রতিদিন ঘটে না, তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিজে থেকেই গ্রহণ করতে হয়।

প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট
বাইক রাইডারদের প্রতিরক্ষামূলক গিয়ার সম্পর্কে ধারণা থাকা আবশ্যক। অনেকেরই সঠিক মোটরসাইকেল বুট, স্টাইল, ব্র্যান্ড এবং ম্যাটেরিয়ালস সম্পর্কে ধারণা নেই। অনেক রাইডাররাই পোশাক, হেলমেট, জ্যাকেট ইত্যাদি নিয়ে যতটা কন্সার্ন থাকেন, বুট নিয়ে ততটা থাকেননা। প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট আপনার পা সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি, আপনার রাইডিংকেও কম্ফোর্টেবল করবে। এই ধরণের বুটগুলো আপনার বাইককে সহজে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।

বাইক রাইডিং-এর সময় একজন বাইকার একটি স্পিডের উপর চলতে থাকেন, এমন অবস্থায় দুর্ঘটনা ঘটলে, বাইকারের ট্র্যাকসুট এবং হেলমেট শরীর বাঁচালেও, প্রতিরক্ষামূলক বুট না থাকলে পায়ের সাহায্যে বাইক কন্ট্রোল করা কঠিন হয়ে পরে। উন্নত মানের বুট ব্যবহার না করলে, পায়ের ব্যালেন্স হারিয়ে আঘাত আরো গুরুতর বা মারাত্মক হতে পারে। এই ধরণের মোটরসাইকেল বুট ক্র্যাশের সময় আপনার পা যথাসম্ভব নিরাপদ রাখবে।
মোটরসাইকেল বুটের দাম
দেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বুট পাওয়া যায়। বিভিন্ন দেশ থেকে বাইকিং-এর উপযোগী বুট আমদানি করা হয়। প্রায় সব ব্র্যান্ডের নিজস্ব ওয়েবসাইটে সাইজ সহ প্রাইস চার্ট রয়েছে। আপনি ঘরে বসেই অর্ডার করতে পারেন। এছাড়াও দেশের লোকাল মার্কেটেও এখন উন্নতমানের মোটরসাইকেল বুট পাওয়া যায়।

কি ধরণের বাইক ব্যবহার করেন তার উপর ভিত্তি করে মোটরসাইকেল বুট ব্যবহার করবেন।

স্বল্প দূরত্বে কিংবা দীর্ঘ ভ্রমণ, বেশি স্পিড অথবা কম স্পিড, আবার তীব্র শীত কিংবা গরমে একই ধরণের বুট আপনার সুরক্ষা নিশ্চিত করবে না। তাই কি ধরণের বাইক ব্যবহার করেন তার উপর ভিত্তি করে আপনার কমফোর্ট অনুযায়ী মোটরসাইকেল বুট ব্যবহার করবেন।

যেমন, রেসিং বাইকের উপযোগী বুটগুলোর সুরক্ষা ব্যবস্থা বেশি। অনেক প্রোটেক্টিভ ফিচারে এগুলো ডিজাইন করা হয়েছে। এসব বুটের পায়ের আঙ্গুলে প্লাস্টিকের স্লাইডার থাকে এবং আরামদায়ক রাখতে বায়ুচলাচলের জন্য ছিদ্র থাকে। আবার, অফ-রোড কিংবা অ্যাডভেঞ্চার টাইপ বাইকের বুটগুলোতে শক্তিশালী খিলান রয়েছে।

আপনি সাধারণ ক্যাজুয়াল-স্টাইলের বুট ব্যবহার করতে পারেন, যা দেখতে অনেকটা সাধারণ জুতা বা স্নিকার্সের মতো। আপনাকে শুধু নিশ্চিত থাকতে হবে যে বুটটিতে বাইকিং-এর উপযোগী সুরক্ষা বেবস্থা আছে কিনা।

আপনি কি ধরণের বাইক ব্যবহার করছেন, কেমন রাস্তায় রাইড করছেন, সেইসাথে আপনার পছন্দ কেমন এবং কিরকম বুট আপনাকে স্যুট করে তার উপর নির্ভর করে আপনাকে বুট পছন্দ করতে হবে। সর্বোপরি আপনার কম্ফোর্টেবল রাইডিং, কনফিডেন্স এবং প্রয়োজনীয় সুরক্ষা দেবে এমন প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট নির্বাচন করুন।

রাস্তায় চলাচলে দেখা যায় ৯০% বাইকারদেরই Looking Glass Position ঠিক থাকে না। কেউ কেউতো এমনভাবে Glass Set করে রাখে যা কেব...
23/03/2024

রাস্তায় চলাচলে দেখা যায় ৯০% বাইকারদেরই Looking Glass Position ঠিক থাকে না। কেউ কেউতো এমনভাবে Glass Set করে রাখে যা কেবল ওনার মাথার চুল ঠিক করার কাজেই ব্যবহার করে থাকে।

Looking Glass Set করার সঠিক নিয়ম হলো:

১। গ্লাস এর ৫০% থাকবে Sky View এবং বাকী ৫০% থাকবে Road View যাতে তার পিছনের গাড়ীর Movement সহজে বুঝতে পারা যায়।

২। গ্লাস এর ২৫% থাকবে নিজের Arm View যাতে তার পিছনের গাড়ী তার থেকে কতটা নিকটবর্তী আবস্থানে আছে তা বুঝা যায়।

রাস্তায় ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে অন্তত এই নিয়মটা সবার অনুসরন করা উচিত।

I've received 500 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
12/03/2024

I've received 500 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

মোটরসাইকেলের মালিকানা পরিবর্তনের নিয়ম জানুন.... দেশে দিনদিন মোটরসাইকেলের চাহিদা বাড়ছে। দ্রুত চলাফেরা করতে যারা নতুন বাইক...
06/03/2024

মোটরসাইকেলের মালিকানা পরিবর্তনের নিয়ম জানুন....

দেশে দিনদিন মোটরসাইকেলের চাহিদা বাড়ছে। দ্রুত চলাফেরা করতে যারা নতুন বাইক কিনছেন না, তারা সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরোনো বাইকের দিকে ঝুঁকছেন। তবে সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কেনার অবশ্যই মালিকানা পরিবর্তন করতে হবে।

মালিকানা পরিবর্তন প্রয়োজন কারণ যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি বৈধভাবে কাগজে কলমে মালিকানা পরিবর্তন করছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল কিনেও তার প্রকৃত মালিক আপনি কিনা, তার নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। তাই পুলিশি হয়রানি মামলা মোকদ্দমা এড়াতে চাইলে কাগজপত্র রেডি করতে হবে।

আর দুর্ভাগ্যজনক ভাবে যদি মোটরসাইকেলটি চুরি হয়ে যায়, বৈধ কাগজ পত্র ছাড়া আপনি থানায় গিয়ে জিডিও করতে পারবেন না। তাই যার কাছে থেকে, যেভাবেই হোক, কেনার সময়ই মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।

দেশে ১০০ সিসি পর্যন্ত বাইকের মালিকানা পরিবর্তনে খরচ ৪২০০ টাকা, ১০০ সিসির বেশি হলে খরচ পড়বে ৫৬০০ টাকা।

নিচে ক্রেতা ও বিক্রেতার করণীয় জানিয়ে দেয়া হলো। কাগজ তৈরি হলে বিআরটিএতে গিয়ে নির্দিষ্ট ব্যাংকে ফি দেবেন এবং নির্ধারিত রুমে সব জমা দেবেন।

এরপর ক্রেতা ও বিক্রেতার উপস্থিতিতে বাইকের ইন্সপেকশন হবে। তারপরই নতুন নামে রেজিস্ট্রেশন নম্বর ইস্যু হবে। তবে কাগজ জমা দেওয়ার পর ইন্সপেকশন ও নতুন নামে নম্বর আসা পর্যন্ত কিছুদিন সময় লাগবে।

ক্রেতাকে যা করতে হবে

১। পূরণকৃত ও স্বাক্ষরিত ‘টিও’ ও ‘টিটিও’ ফরম (এ দুইটি ফরম বিআরটিএ ওয়েবসাইটের ডাউনলোড ফরম অপশন থেকে পাওয়া যাবে)

২। প্রয়োজনীয় ফি জমা দানের রশিদ

৩। ক্রেতার টিন সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি

৪। মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ (উভয় কপি)/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

৫। ছবিসহ নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ক্রেতার হলফনামা

৬। সংশ্লিষ্ট নমুনা স্বাক্ষর ফরমে ত্রেতার নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজিতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পূর্ণ ঠিকানা ও ৩ কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গিন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য সকল তথ্য প্রদান।

বিক্রেতাকে যা করতে হবে

১। ফরম ‘টিটিও’ এবং বিক্রয় রশিদে (বিআরটিএ ওয়েবসাইটের ডাউনলোড ফরম অপশন থেকে পাওয়া যাবে) স্বাক্ষর

২। বিক্রেতার ছবিসহ বিক্রয় হলফনামা

৩। বিক্রেতা কোম্পানি হলে কোম্পানীর লেটার হেড প্যাডে ইন্টিমেশন, বোর্ড রেজিুলেশন ও অথরাইজেশন পত্র প্রদান

৪। মোটরযানটি ব্যাংক অথবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ থাকলে দায়বদ্ধকারী প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোধ সংক্রান্ত ছাড়পত্র সংগ্রহ করে তা দাখিল করা।

রোদ-গরমে বাইকের যত্ন নেবেন  কি ভাবে?চৈত্রের দাবদাহে অস্তির মানুষ। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বাইরে কাঠ ফাটা রোদের সঙ্গে তাপমা...
06/03/2024

রোদ-গরমে বাইকের যত্ন নেবেন কি ভাবে?

চৈত্রের দাবদাহে অস্তির মানুষ। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বাইরে কাঠ ফাটা রোদের সঙ্গে তাপমাত্রাও বাড়ছে। এসময় শরীর ঠান্ডা রাখতে ফ্যান, এসি চালিয়ে রাখছেন ঘরে। তবে শখের বাইকের জন্য কিছু ভাবছেন কি?

রোদ-গরমে আমাদের শরীরের যেমন বাড়তি যত্নের প্রয়োজন, তেমনি বাইকেরও বাড়তি কিছু যত্নের প্রয়োজন। অত্যধিক গরমে বাইক চালানো কিন্তু বিপজ্জনক হতে পারে। অসতর্ক হলেই মুহূর্তে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। তাই গ্রীষ্মকালে বাইক-স্কুটারের উপর বাড়তি নজর দেওয়া উচিত। বিশেষ ভাবে কয়েকটি পার্টস যেমন টায়ার এবং ফুয়েল ট্যাংক।

চলুন দেখে নেওয়া যাক গরম এবং কাঠ ফাটা রোদের সময় বাইকের কীভাবে যত্ন নেবেন-

বাইকের কুল্যান্টগরমের সময় বাইকের কুল্যান্ট ঠিক আছে কি না দেখে নিন। কুল্যান্ট হলো এক ধরনের তরল যা বাইকের ইঞ্জিনের মধ্যে তাপের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যানবাহনের জন্য কুলিং সিস্টেম হিসেবে কাজ করে এই পদ্ধতি। অ্যান্টিফ্রিজ এবং পানির মিশ্রণে তৈরি এই তরল গরমকালে বাইক সুরক্ষিত রাখে।

ইলেকট্রিক পার্টসগরমের দাবদাহে এসে বাইকের ইলেকট্রিক পার্টস ক্ষতি হতে পারে। কমিউটার মোটরসাইকেল হোক অথবা স্পোর্টস বাইক সব রকম টু হুইলারে থাকে একাধিক ইলেকট্রিক পার্টস। তাই রাইড করার সময় অতিরিক্ত ফিউজ সঙ্গে রাখতে পারেন।

টায়ারগরমকালে টায়ার প্রেশার সাধারণ সময়ের থেকে একটু কম রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। বাইকের চাকায় যদি বাতাসের বেগ বেশি থাকে তাহলে তা গরমকালে ফেটে যেতে পারে। হাই স্পিডে বাইক চালানোর সময় যেহেতু চাকা সরাসরি রাস্তার সংস্পর্শে আসে তখন অত্যধিক হিট তৈরি হয়। তাই সাবধান না থাকলে টায়ার ক্ষতি হতে পারে এবং বাইক স্কিড খেয়ে যেতে পারে।

ফুয়েল ট্যাংকএসময় ফুয়েল ট্যাংকের দিকে বাড়তি নজর দিন। মনে রাখতে হবে, গরমের সময় ফুয়েল ট্যাংক সম্পূর্ণ ভরা উচিত নয়। কারণ তাপ সৃষ্টি হলে পেট্রল কিংবা ডিজেল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। গ্রীষ্মকালে ফুয়েল ট্যাংক ভরা থাকলে জ্বালানি উপচে পড় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই গরমকালে ফুয়েল ট্যাংক অর্ধেক অথবা চার ভাগের তিন ভাগ ভরার চেষ্টা করুন।

চেইন লুব্রিকেটগরমের সময় বাতাসে ধুলাবালি একটু বেশি থাকে। তাই কিছুদিন পর পর বাইকের চেইন পরিষ্কার ও লুব্রিকেট করার পরামর্শ দেয় বিশেষজ্ঞরা। এটি করার ফলে বাইক আরও মসৃণ ভাবে চালানো যায়। লুব্রিকেটিং করার আগে বাইকের সমস্ত মোটর পার্টস অবশ্যই পরিষ্কার করে নিতে হবে।

এছাড়াও বেশি রোদে বাইক পার্ক করে রাখবেন না। হালকা রঙের কাপড়ে বাইক ঢেকে রাখুন। দীর্ঘ যাত্রার জন্য পর্যাপ্ত বিরতি নিন।

01/03/2024

Address

Saidpur
5310

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SPYRO Biker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SPYRO Biker:

Share