Dr Fahad Talukder

Dr Fahad Talukder Assalamuolaikum

07/04/2025
A middle class father💔
06/04/2025

A middle class father💔

জন্ম নেওয়ার পরে চোখ খুলে দেখে পৃথিবী আর নেই😭😭😭😭
06/04/2025

জন্ম নেওয়ার পরে চোখ খুলে দেখে পৃথিবী আর নেই😭😭😭😭

📍বাচ্চাকে চিবিয়ে খাওয়া শিখানোর উপায়শুরুতেই একটা উক্তি বলি যেটা আম্মার মুখে প্রায়ই শুনতাম। সেটা হচ্ছে- "কাঁচায় না নু...
05/04/2025

📍বাচ্চাকে চিবিয়ে খাওয়া শিখানোর উপায়
শুরুতেই একটা উক্তি বলি যেটা আম্মার মুখে প্রায়ই শুনতাম। সেটা হচ্ছে-
"কাঁচায় না নুয়ালে বাঁশ
পাকলে করে ঠাস ঠাস"
এর মানে হচ্ছে, বাচ্চাকে যে বয়সে যা কিছু শেখানো দরকার তা সে বয়স থেকেই শিখাতে হবে। বড় হলে সব শিখে ফেলবে এই ধারণা সবক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।‌তবে, ব্যতিক্রম তো থাকেই। কেউ বয়সের আগেই অনেককিছু শিখে যায়, আবার কেউ বেশি বয়সে গিয়ে শিখে।
তো এবার আসি খাবার চিবিয়ে খাওয়া শেখানো প্রসঙ্গে। বাচ্চার সলিড যখন থেকে শুরু হবে তখন থেকে পরবর্তী ৬ মাসকে ট্রেইনিং পিরিয়ড বলা যায়। তো, এই ট্রেইনিং পিরিয়ড কে ফলপ্রসূ করতে মেনে চলতে হবে কিছু পদ্ধতি। অভিজ্ঞতার আলোকে ও পড়াশোনার আলোকে সেইসব পদ্ধতি থাকছে আজকের লিখায়।
✍️প্রথমত বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য সুন্দর একটা পরিবেশ ও কিছু সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা করতে হবে। আর সেটার জন্য দরকার ফিডিং চেয়ার, বিবস, রুমাল, থালা বাটি, চামচ, পানির বোতল।
✍️ প্রতিদিন একই সেটিংস এ বসিয়ে ও মোটামুটি একই সময়ে খাবার পরিবেশন করতে হবে। এতে করে বাচ্চা তার খাবার জায়গা ও টাইম বুঝতে শিখবে।
✍️বাচ্চাকে যেখানে সেখানে বসিয়ে, শুয়া অবস্থায়, দাঁড়িয়ে বা পিছন পিছন ঘুরে খাবার খাওয়ানো চেষ্টা করা যাবে না।
✍️ মুসলিম হিসেবে বাচ্চাকে খাওয়ানোর শুরুতে বাচ্চার চোখে চোখ রেখে আওয়াজ করে বিসমিল্লাহ বলতে হবে এবং শুরুতে অল্প একটু খাবার ঠোঁটের কাছে ধরতে হবে যেন সে নিজেই আগ্রহ নিয়ে খাবারটা মুখের ভেতরে নেয়। খাওয়া শেষে একইভাবে আলহামদুলিল্লাহ বলুন। বাচ্চা যতটুকুই খাক সেখানেই বিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে বিশাল বড় রহমত।
✍️ বাচ্চাকে প্রথমবারের মতো অনেকটা পানির মতো তরল খাবার দিতে হবে। ধীরে ধীরে ঘনত্ব বাড়াতে হবে।
✍️খাওয়ানোর সময় বাচ্চার সাথে আই কন্টাক্ট করতে হবে আর কথা বলতে হবে। সেই কথাগুলো হবে খাবারের সাথে সম্পর্কিত। যেমন, খাবারের নাম, খাবার অনেক ইয়াম্মি, অনেক মজা, এক চামচ খাওয়ার পর বলা যায় "এইতো তুমি খাওয়া শিখে গেছো" এরকম আরো যা যা বললে উৎসাহ পাবে তা বলতে হবে।
✍️ অবশ্যই অবশ্যই তাকে চিবিয়ে খাওয়ার অঙ্গভঙ্গি দেখাতে হবে। যেমন, জিহ্বা নাড়ানো, দাঁতে দাঁত লাগিয়ে চিবানোটা দেখানো, ঠোঁট নাড়ানো।
✍️ মজাদার খাবার খেলে আমাদের প্রকাশভঙ্গি যেমন হয় সেভাবে বাচ্চাকে দেখানো। এতে করে সে বুঝবে খাবার খেতে মজা।
✍️বাচ্চার খাওয়ার ধরণে যখন একটু একটু উন্নতি হবে তখন খাবারের ঘনত্ব ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে।
✍️যখন একটু বেশি ঘনত্বের খাবার খেতে শিখে যাবে তখন ছোট দানাদার খাবার দিয়ে দেখতে হবে। অর্থাৎ হাত দিয়ে চটকিয়ে যথাসম্ভব ছোট দানাদার করে দিতে হবে।
✍️ ঠিক একই ভাবে ধীরে ধীরে ছোট দানাদার থেকে একটু বড় দানাদার খাবার দিতে হবে।
✍️তারপর বাইট সাইজ খাবার দিতে হবে।‌
✍️ কিছু সিদ্ধ খাবার নিজ হাতে ধরতে দিতে হবে। এতে করে সে স্পর্শের মাধ্যমে খাবারটাকে অনুভব করতে পারবে এবং একটা সময় নিজ হাতে খাওয়ার চেষ্টা করবে।‌
🔴প্রতিটা বাচ্চা ভিন্ন। তাই তাদের বিকাশের ধারাবাহিকতাও ভিন্ন হবে। তবে পদ্ধতি কিন্তু সার্বজনীন। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে সব বাচ্চাই শিখবে। তবে কেউ কম সময়ে রপ্ত করে আর কেউ‌ একটু‌ বেশি সময় নিবে।
🔴আপনার বাচ্চার জন্য উপযোগী পদ্ধতি আমি বা অন্য কেউ বলে দিতে পারবে না। আপনার বাচ্চার জন্য কোন পদ্ধতি উপযোগী সেটা আপনিই ভালো বুঝবেন। আর সঠিক পদ্ধতি বের করতে হলে সে বিষয়ে পড়াশোনার কোন বিকল্প নেই। তাই বলবো, মায়েরা প্লিজ বাচ্চা লালনপালন বিষয়ক আর্টিকেল বা বই পড়েন। ইউটিউব বা রিলস দেখে ঢালাওভাবে সেগুলো
বাচ্চার উপর প্রয়োগ করবেন না। কারণ এসবের বেশিরভাগই ডাক্তার / পুষ্টিবিদের মতামত ছাড়া মনগড়া আর ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে করা হয়।
বাচ্চারা সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেড়ে উঠুক এই কামনা করি।
শিশুদের স্বাস্থ্য ও পরামর্শ বিষয়ক তথ্য পেতে পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।
*সংগৃহীত*

03/04/2025

📌বাচ্চাদের প্রস্রাবের পরিমাণ তাদের বয়স ও শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। তবে সাধারণভাবে:

নবজাতক (০-৬ মাস): দিনে ৬-৮ বার প্রস্রাব স্বাভাবিক। যদি ২৪ ঘণ্টায় ৪ বার বা তার কম হয়, তাহলে এটি পানিশূন্যতার (ডিহাইড্রেশন) লক্ষণ হতে পারে।

৬ মাস - ১ বছর: দিনে ৪-৬ বার প্রস্রাব স্বাভাবিক। যদি ২৪ ঘণ্টায় ৩ বার বা তার কম হয়, তবে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।

১ বছর বা তার বেশি: দিনে ৫-৭ বার প্রস্রাব স্বাভাবিক। যদি ২৪ ঘণ্টায় ৩ বার বা কম হয়, তবে পানিশূন্যতা চিন্তা করতে হবে।

আপনার শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক সমাধান, এখন সখিপুরে!আপনার শিশু কি জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট বা পেটের সমস্যায় ভুগছে?সঠিক চ...
28/12/2024

আপনার শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক সমাধান, এখন সখিপুরে!

আপনার শিশু কি জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট বা পেটের সমস্যায় ভুগছে?
সঠিক চিকিৎসা এবং যত্ন নিশ্চিত করতে চলে আসুন সখিপুর মা ও শিশু হাসপাতাল-এ।

👉
ডা. মো. ফাহাদ তালুকদার

এমবিবিএস (রাজশাহী),পিজিটি
শিশু রোগে অভিজ্ঞ

আমাদের সেবা:
✅ বাচ্চাদের জ্বর,ঠান্ডা,কাশি,
✅বাচ্চাদের নিউমোনিয়া, অ্যাজমা,শ্বাসকষ্ট
✅বাচ্চাদের বমি পাতলা পায়খানা,কোষ্ঠকাঠিন্য(পায়খানা শক্ত হওয়া)
✅ পেট ব্যথা, গ্যাস, বদহজম,পেট ফাঁপা
✅ বাচ্চাদের চর্ম ও এলার্জির সমস্যা
✅বাচ্চাদের রক্তস্বল্পতা, ক্ষুধামন্দা,খাবারের অনিহা
✅বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা, বমি,কোষ্ঠকাঠিন্য
✅বাচ্চাদের টনসিলের সমস্যা, কানের সমস্যা, নাকের সমস্যা

🌟 ২৪ ঘণ্টা অভিজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে নরমাল ডেলিভারি ও সিজার করানো হয়।

📍 ঠিকানা: সখিপুর মা ও শিশু হাসপাতাল, হাসপাতাল গেট, সখিপুর, টাঙ্গাইল।
📞 যোগাযোগ করুন:
01615775215

আপনার শিশুর হাসিই আমাদের প্রেরণা। আজই যোগাযোগ করুন!

⭕পেপে চাষ পদ্ধতি:- উপযুক্ত জমি ও মাটি : উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি ভাল। জাত পরিচিতি:বারি পেঁপে-১ (শাহী পেঁপে): স্ত্রী ও পুরু...
04/11/2024

⭕পেপে চাষ পদ্ধতি:-
উপযুক্ত জমি ও মাটি : উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি ভাল।

জাত পরিচিতি:
বারি পেঁপে-১ (শাহী পেঁপে): স্ত্রী ও পুরুষ ফুল আলাদা গাছে ধরে। চারা লাগানোর ৩-৪ মাস পর ফুল আসে। কান্ডের খুব নিচ থেকেই ফল ধরা শুরু হয়। প্রতিটি ফলের ওজন ৮৫০-৯৫০ গ্রাম। চারা লাগানোর ৩-৪ মাস পর ফুল আসে, ফুল আসার ৩-৪ মাস পর পাকা পেঁপে সংগ্রহ করা যায়। এ জাতটি প্রায় সার বছরই ফল দিয়ে থাকে।

পাকা পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ একটি ফল। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমানে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে।

ভেষজ গুণ: অজীর্ণ,কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, একজিমা, কিডনি ও পাকস্থলীর ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে।

ব্যবহার: পাকা পেঁপে ফল হিসেবে এবং কাঁচা পেপে সবজি হিসেবে খাওয়া যায়।

চারা তৈরি: বীজ থেকে চারা তৈরি করা যায়। পলিথিন ব্যাগে চার তৈরি করলে রোপণের পর চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

চারা রোপণ: দেড় থেকে দুই মাস বয়সের চারা রোপণ করা হয়। ২ মিটার দূরে দূরে চারিদিকে ২ ফুট পরিমান গর্ত তৈরি করে রোপণের ১৫ দিন আগে গর্তের মাটিতে সার মিশাতে হবে। পানি নিকাশের জন্য দুই সারির মাঝখানে ৫০ সে.মি নালা রাখা দরকার। বানিজ্যিকভাবে পেঁপে চাষের জন্য বর্গাকার পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। প্রতি গর্তে ৩ টি করে চার রোপণ করতে হয়। ফুল আসলে ১ টি স্ত্রী গাছ রেখে বাকি গাছ তুলে ফেলা দরকার। পরাগায়ণের সুবিধার জন্য বাগানে ১০% পুরুষ গাছ রাখা দরকার।

সার ব্যবস্থাপনা: প্রতি গাছে ১৫ কেজি জৈব সার, ৫৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার, ৫৫০ গ্রাম টিএসপি সার, ৫৫০ গ্রাম এমওপি সার, ২৫০ গ্রাম জিপসাম সার, ২৫ গ্রাম বোরাক্স সার এবং ২০ গ্রাম জিংক সালফেট সার একত্রে ভালভাবে প্রয়োগ করতে হয়। ইউরিয়া ও এমওপি সার ছাড়া সব সার গর্ত তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে। চারা লাগানোর পর গাচে নতুন পাতা আসলে ইউরিয়া ও এমওপি সার ৫০ গ্রাম করে প্রতি ১ মাস পর পর প্রয়োগ করতে হয়। গাছে ফুল আসলে এ মাত্রা দ্বিগুণ করা হয়।

অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যা: ফুল হতে ফল ধরা নিশ্চিত মনে হলে একটি বোঁটায় একটি ফল রেখে বাকিগুলো ছিড়ে ফেলতে হবে। গাছ যাতে ঝড়ে না ভেঙ্গে যায় তার জন্য বাঁশের খুঁটি দিয়ে গাছ বেঁধে দিতে হয়।

সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা: চারা রোপণ এবং সার প্রয়োগের পর প্রয়োজনমতো পানি দিতে হবে। খরা মৌসুমে ১০ থেকে ১৫ দিন পর পর হালকা সেচ দিতে হবে।

রোগ ব্যবস্থাপনা:
রোগের নাম: পেঁপের ড্যাম্পিং অফ রোগ দমন।
ভূমিকা: মাটিতে যে ছত্রাক থাকে তার দ্বারা এ রোগ হতে পারে। এ রোগটি সাধারণত: চারা অবস্থায় অথবা বীজ গজানোর সময় হয়ে থাকে। বীজের অংকুর গজানোর সময় এ রোগের জীবাণু অতি সহজেই বীজ অথবা অংকুরকে আক্রমণ করে।
ক্ষতির নমুনা: এ অবস্থায় বীজ পচে যায় এবং চারা মাটির উপর বের হয়ে আসতে পারেনা। এভাবে অংকুর গজানোর আগেই পচন হতে পারে। চারা গজানোর পরেও জীবাণুর আক্রমণ ঘটে। এ পর্যায়ে চারার গোড়া বা শিকড় পচে গিয়ে আক্রান্ত চারা মাটিতে পড়ে যায় এবং মারা যায়। চারার বয়স বাড়ার সাথে সাথে এ রোগের প্রকোপ কমে যায়।
অনুকূল পরিবেশ: বর্সা মৌসুমে ঢলে পড়া রোগের প্রকোপ খুব বেশি।
বিস্তার: বৃষ্টির পানিতে অথবা সেচের পানিতে এ রোগের জীবাণু ছড়ায়।
ব্যবস্থাপনা: গাছের গোড়ার পানি নিকাশের ভাল ব্যবস্থা রাখা দরকার। রোগাক্রান্ত চারা গাছ মাটি থেকে উঠিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে। আক্রমন বেশি হলে রিডোমিল এমজেড-৭২ প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে ৭ দিন পর পর গাছের গোড়ার চারিদিকের মাটিতে প্রয়োগ করা দরকার। জিংকের ঘাটতির জন্য মোজাইক লক্ষণ দেখা দিলে গাছের গোড়ায় গাছপ্রতি ৫-১০ গ্রাম জিংক প্রয়োগ করলে এবং ০.২% জিংক গাছের পাতায় স্প্রে করলে এ সমস্যা কমে যায়।

ফসল তোলা: সবজি হিসেবে কচি ফল সংগ্রহ করা হয়। পাকানোর জন্য ফলের ত্বক হালকা হলুদ বর্ণ ধারণ করলে সংগ্রহ করতে হয়।

Address

Sakhipur
Sakhipur

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801615775215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Fahad Talukder posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr Fahad Talukder:

Share