সখিপুর টাংগাইল

সখিপুর টাংগাইল লাল মাটির সখিপুরে আপনাকে স্বাগতম।
(6)

একটা ফটোকার্ড ভাইরাল হয়েছে।সবাই সমানে শেয়ার করছে, মালয়ালম সিনেমা বদলে দিলো ক্লাশের চিত্র। কেরালার বেশ কিছু স্কুলে এখন থে...
13/07/2025

একটা ফটোকার্ড ভাইরাল হয়েছে।
সবাই সমানে শেয়ার করছে, মালয়ালম সিনেমা বদলে দিলো ক্লাশের চিত্র।

কেরালার বেশ কিছু স্কুলে এখন থেকে আর ব্যাকবেঞ্চার বলে কিছু থাকবে না।
কারণ, বেঞ্চগুলো এমন রো’তে সাজানো যে পেছনের বেঞ্চ বলে কিছু নেই। সব বেঞ্চই সামনের বেঞ্চ।

মজার বিষয় হচ্ছে, এই বদলে যাওয়া দেখে আপ্লুত আমরা আহা, উহু করছি। তাদের কত এগিয়ে যাওয়া ভাবছি।
অবশ্যই তারা এগিয়ে আছে। আমাদের চেয়ে অনেক বিষয়ে। অন্য বিষয়ে।
তবে, এই বিষয়টাতে না।

এই বিষয়টা এগিয়ে আছে, আমরা যাদের পিছিয়ে পড়া শিক্ষাব্যবস্থা বলি, সেই মাদ্রাসাগুলো।

দেশের প্রায় সকল মাদ্রাসা তাদের জন্মলগ্ন থেকে এইভাবে বসিয়ে আসছে। এবং ছাত্ররাও বসে আসছে সেই ছোটবেলা থেকে।

মাদ্রাসা নিয়ে বললে হয়তো স্মার্টনেস থাকে না। তাই আলোচনায় এলো না সেটা।

যাই হোক, যারা বদলে যাওয়ার চিত্র দেখছেন সিনেমায়, মালয়ালমে, তারা আমাদের মাদ্রাসাগুলো ঘুরে দেখে আসবেন কষ্ট করে...

10/07/2025

এক নজরে সখিপুরের এসএসসি ফলাফল ২০২৫ খ্রি.

বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজ(পাহাড়কাঞ্চনপুর)
মোট পরিক্ষার্থী: ১৫৫
কৃতকার্য: ১৩৩
জিপিএ ফাইভ: ৪২ জন

সখীপুর পিএম পাইলট মডেল গভ: স্কুল এন্ড কলেজ
মোট পরিক্ষার্থী: ২৯৯
পাস করেছে: ২৪৩
জিপিএ ফাইভ: ৬৮


সখীপুর পিএম পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ১৭৪ জন
পাস করেছে : ১২৩ জন
এ প্লাস: ১৩ জন

সূর্য তরুন শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজ৷
মোট পরীক্ষার্থী - ৫৯ জন
কৃতকার্য - ৩২ জন
(A+ ১ জন)
পাশের হার - ৫৪.২৪ শতাংশ

কচুয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ৫৬
পাস: ৩৩
(A+ : ১ জন)
পাসের হার: ৫৮%

কচুয়া ওয়াজেদিয়া দাখিল মাদ্রাসা
মোট পরিক্ষার্থী: ১৮ জন
পাস করেছে: ১৬ জন

ইন্দারজানী পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় এর ফলাফল
মোট পরিক্ষার্থী সংখ্যা -৫৯ জন
মোট পাশ-৪২ জন
পাসের হার ৭১.১৯%
জিপিএ ফাইভ- ১ জন

প্রতিমা বংকী মাদরাসা
মোট পরিক্ষার্থী: ৩৩ জন।
পাস করেছে: ৩৩ জন।

হতেয়া হাজী মফিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ৫২ জন।
পাস: ৩৬ জন

ঘোনারচালা উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরীক্ষার্থী ৪৭ জন
পাশ ৩৫ জন
পাশের হার ৭৪.৪৭%

বড়চওনা উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরীক্ষার্থী: ৭২
জিপিএ ফাইভ: ০৫ জন
কৃতকার্য: ৫৯ জন
পাশের হার: ৮১.৯৪%

কালিয়া পাড়া ডাকাতিয়া মাজেদা মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ৬২ জন
পাস------ ৩৪ জন
ফেল-----২৮ জন

গোহাইল বাড়ী আব্দুল গনি উচ্চ বিদ্যালয়
পরীক্ষার্থী ৪৮ জন
GPA : ৬ জন
পাস ৩৯ জন
পাসের হার ৮১.২৫%

দিঘীরচালা জে.আই দাখিল মাদ্রাসা
মোট পরিক্ষার্থী ২৪ জন
পাস: ২৪ জন
পাসের হার: ১০০%

মাওলানা পাড়া সালাফিয়া সিনিয়র আলিম মাদ্রাসা
মোট পরিক্ষার্থী: ১৮জন
পাস: ১৫ জন।

বেতুয়া উচ্চ বিদ্যালয়
• মোট পরীক্ষার্থী: ৬২ জন
• পাস করেছে: ৩৪ জন
• ফেল করেছে ২৮ জন
• পাসের হার: ৫৪.৮৪%

দারিপাকা উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ৫৩ জন
পাস করেছে: ৩১ জন।

★বানিয়ারছিট সোনার বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরিক্ষার্থী: ৪৪ জন
পাস করেছে: ১৯ জন

জমশেরনগর (VSI) উচ্চ বিদ্যালয়
GPA 5: ৬ জন,
পাশের হার: ৭৫%
মোট পরীক্ষার্থী: ৩৬
কৃতকার্য: ২৭
অকৃতকার্য: ৭

মোন্তাজনগর আবাসিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
মোট পরীক্ষার্থী: ২৯
পাশ: ২২,
ফেল: ৭,
GPA 5: ৮

20/06/2025

জুম্মা মোবারক

গরুর হাট👌
03/06/2025

গরুর হাট👌

গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়।গুইসাপ (বা মনিটর লিজার্ড) প...
03/06/2025

গুইঁসাপ সম্পর্কে দুটো ব্যপার মনে রাখবেন। এরা নিরীহ, কারো কোনো ক্ষতি করে না। এরা বিলুপ্তপ্রায়।

গুইসাপ (বা মনিটর লিজার্ড) পরিবেশের জন্য বেশ উপকারী প্রাণী, কারণ এরা প্রকৃতির খাদ্যচক্র ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে গুইসাপের কিছু পরিবেশবান্ধব ভূমিকা দেওয়া হলো:

1. মৃত প্রাণী খেয়ে পরিষ্কার রাখে পরিবেশ:
গুইসাপ মৃত প্রাণী বা পচা মাংস খেয়ে থাকে। ফলে এরা প্রাকৃতিক ‘পরিষ্কারক’ হিসেবে কাজ করে এবং রোগজীবাণু ছড়ানোর সম্ভাবনা কমায়।

2. ইঁদুর ও কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে:
গুইসাপ ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন ইঁদুর, ছোট পাখি, ডিম এবং বিভিন্ন কীটপতঙ্গ খেয়ে থাকে। এতে করে কৃষির জন্য ক্ষতিকর অনেক প্রাণী নিয়ন্ত্রণে থাকে।

3. খাদ্যজালার ভারসাম্য রক্ষা করে:
গুইসাপ মাঝারি স্তরের শিকারী প্রাণী হওয়ায় এরা খাদ্যজালার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ হিসেবে কাজ করে। এদের উপস্থিতি শিকারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং অন্যান্য প্রাণীর সংখ্যা ভারসাম্য রাখে।

4. জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সাহায্য করে:
একটি স্থানে যদি গুইসাপের মতো শিকারী প্রাণী না থাকে, তাহলে শিকার প্রাণীগুলো অতিরিক্ত বাড়তে পারে, যা অন্য প্রজাতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ফলে গুইসাপ জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে।

5. প্রাকৃতিক নিয়ন্ত্রণকারী হিসেবে কাজ করে:
গুইসাপ কোনো নির্দিষ্ট প্রাণী বা কীটপতঙ্গ বেশি বাড়লে সেটি খেয়ে তাদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি কৃষিজমি ও বাস্তুতন্ত্র উভয়ের জন্যই ভালো।

উপসংহার:
গুইসাপকে অনেকেই ভয় বা ক্ষতিকর প্রাণী মনে করলেও বাস্তবে এরা পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। তাই অকারণে গুইসাপ হত্যা না করে এর অস্তিত্ব রক্ষা করাই উচিত।

শুরু হচ্ছে শক্তিশালী মৌসুমি বৃষ্টি বলয় “ঝুমুল”(পরিমার্জিত আপডেট)এটি একটি পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয়, মানে এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের...
29/05/2025

শুরু হচ্ছে শক্তিশালী মৌসুমি বৃষ্টি বলয় “ঝুমুল”(পরিমার্জিত আপডেট)

এটি একটি পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয়, মানে এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের সকল এলাকায় যথেষ্ট বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
এবং এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের ১০০ শতাংশ এলাকা কমবেশি আক্রান্ত হতে পারে।

এটি চলতি বছরের পঞ্চম বৃষ্টি বলয় ও প্রথম মৌসূমী বৃষ্টি বলয়, যা আগামী ২৮ শে মে দেশের উপকূলীয় এলাকা হয়ে শুরু হয়ে আগামী ০৫ জুন সিলেট হয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে।

সর্বাধিক সক্রিয়ঃ সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগ
অধিক সক্রিয় : রাজশাহী ও খুলনা বিভাগ।

নাম : শক্তিশালী বৃষ্টি বলয় ঝুমুল
টাইপ : পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয়।
কাভারেজ : দেশের প্রায় ১০০ শতাংশ এলাকা।
ধরন : মৌসূমী বৃষ্টি বলয়
সময়কাল : ২৮ শে মে হতে ৫ই জুন পর্যন্ত।
সর্বাধিক সক্রিয়ঃ ২৯-৩০ মে ২০২৫ ও ১-২ জুন
[ ২রা জুনের পর খুলনা, বরিশাল, ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বৃষ্টিপাত অনেক কমে আসতে পারে ]

কালবৈশাখী : নেই
বজ্রপাত : অপেক্ষাকৃত কম
বন্যা : আছে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিচু এলাকায়। বিশেষ করে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট,গাইবান্ধা, জামালপুর নেত্রকোনা, শেরপুর, সুনামগঞ্জ, সিলেট ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও এর আশেপাশের কিছু জেলায় নিচু বন্যা প্রবণ এলাকায়।
একটানা বর্ষন : আছে
সিস্টেম : একটি নিম্নচাপ আছে।

ঝড় : এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের উপর কোন গুরুতর ঝড়ের সম্ভাবনা নেই। তবে উপকূলীয় এলাকায় নিম্নচাপ জনিত কিছুটা জোরালো দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এবং দেশের অভ্যন্তরেও মোটামুটি দমকা হওয়া থাকতে পারে।
সাগর : বেশিরভাগ সময়েই কিছুটা উত্তাল থাকতে পারে মৌসূমী বায়ু ও সিস্টেমজনিত বায়ুর চাপের তারতম্যের কারণে।
পাহাড় ধসঃ এসময় চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকাতে পাহাড় ধ্বসের বেশ আশঙ্কা রয়েছে।

নোট : বৃষ্টিবলয় ঝুমুল চলাকালীন সময়ে দেশের আকাশ অধিকাংশ এলাকায় আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। ও অধিক সক্রিয় এলাকায় মেঘলা থাকতে পারে। ঝুমুলে অধিকাংশ বৃষ্টিপাত হতেপারে একটানা ও দীর্ঘস্থায়ী।

*এই বৃষ্টি বলয় চলাকালীন সময়ে দেশের প্রায় ৯০% এলাকায় পানি সেচের চাহিদা পুরন হতে পারে।

বৃষ্টি বলয় ঝুমুল সম্পর্কিত আরো বিস্তারিত তথ্য

বৃষ্টিবলয় ঝুমুল চলাকালীন সময়ে দেশের আবহাওয়া অধিকাংশ এলাকায় আরামদায়ক থাকতে পারে, তবে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু এলাকায় শেষদিকে মৃদু তাপপ্রবাহ বা ভ্যাপসা গরম অনুভূত হতে পারে।

ঝুমুল চলাকালীন সময়ে উত্তর বঙ্গোপসাগর অধিকাংশ সময়েই বায়ুচাপের তারতম্যের কারনে কিছুটা উত্তাল থাকতে পারে।
ঝুমুল চলাকালীন সময়ে বেশি সক্রিয় স্থানে রোদের উপস্থিতি তেমন পাওয়া যাবেনা ইনশাআল্লাহ।

মেঘের অভিমুখ: অধিকাংশ এলাকায় দক্ষিণ হতে উত্তর দিকে। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন এলাকায় গতিপথ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে মেঘের গতিপথ শুরুতে দক্ষিণ হতে উত্তর এবং শেষ দিকে তা ক্রমান্বয়ে পরিবর্তন হয়ে পশ্চিম বা দক্ষিণ-পশ্চিম হতে পূর্ব বা উত্তর-পূর্ব দিকে হতে পারে।

বজ্রপাতঃ এই বৃষ্টি বলয়ে দেশের অধিকাংশ এলাকায় স্বাভাবিক বজ্রপাত হতে পারে। বৃষ্টি বলয়ের অনেকাংশে বজ্রপাত মুক্ত থাকতে পারে।

ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণঃ বৃষ্টি বলায় ঝুমুল চলাকালীন সময়ে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও রংপুর বিভাগের বেশ কিছু এলাকায়। এবং ভারী বৃষ্টি তুলনামূলক কম থাকতে পারে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে বা খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের পশ্চিমে জেলা সমূহে।

বৃষ্টি বলে ঝুমুল চলাকালীন কোথায় কেমন বৃষ্টিপাত হতে পারে?

আসুন একনজরে দেখেনেই বৃষ্টি বলয় ঝুমুল চলাকালীন সময়ে দেশের কোন বিভাগে গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ও বৃষ্টি বলয়ের ৯ দিনে কোন বিভাগে গড়ে কত দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা ১৮০-২২০ মিলিমিটার, গড়ে ৬দিন
খুলনা ১০০-১৫০ মিলিমিটার গড়ে ৪ দিন
বরিশাল ১৮০-২৫০ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
সিলেট ৩০০-৪০০ মিলিমিটার গড়ে ৭ দিন
ময়মনসিংহ ২৫০-৩০০ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
রাজশাহী ৭০-১২০ মিলিমিটার গড়ে ৩ দিন
রংপুর ১৫০-২৫০ মিলিমিটার গড়ে ৫ দিন
চট্টগ্রাম ২৫০-৩৫০ মিলিমিটার গড়ে ৬ দিন।

আসুন একনজরে দেখে নেই, বৃষ্টি বলয় ঝুমুল চলাকালীন সময়ে আপনার জেলায় গড়ে কত মিলিমিটার বৃষ্টি হতেপারে।
জেলার নাম। বৃষ্টির পরিমান (মিমি)

সিলেট। ৪০০+

সুনামগঞ্জ। ৩৫০+

হবিগঞ্জ। ২৮০+

মৌলভীবাজার। ২৯০+

রংপুর, ১৭০+

দিনাজপুর, ১৮০+

ঠাকুরগাঁও। ৮০+

পঞ্চগড় ২০০+

নীলফামারী ২০০+

লালমনীরহাট। ২৫০+

কুড়িগ্রাম। ২৮০+

গাইবান্ধা ১৯০+

জয়পুরহাট। ১৮০+

নওগাঁ ১১০+

বগুড়া ১৫০+

চাঁপাইনবাবগঞ্জ। ৬০+

রাজশাহী ১০০+

নাটোর। ১২০+

সিরাজগঞ্জ। ১৫০+

পাবনা ১৪০+

খুলনা(উত্তর) ১৩০+
খুলনা (দক্ষিন) ২০০+

সাতক্ষীরা (উত্তর) ১০০+
সাতক্ষীরা(দক্ষিণ) ১৮০+

বাগেরহাট(উত্তর) ১৫০+
বাগেরহাট(দক্ষিন) ২২০+

যশোর, ১২০+

নড়াইল। ১৪৫+

মাগুরা ১৬০+

ঝিনাইদহ। ১৪০+

চুয়াডাঙ্গা ১২০+

মেহেরপুর। ১১০+

কুষ্টিয়া ১৪০+

বরিশাল, ২১০+

পিরোজপুর। ২০০+

ঝালকাঠি ২০০+

পটুয়াখালী ২৫০+

বরগুনা ২৪০+

ভোলা ২৮০+

চট্টগ্রাম, ৩০০+

ফেনী ৩৫০+

লক্ষ্মীপুর ২৮০+

চাঁদপুর। ২৫০+

কুমিল্লা দক্ষিণ ২৮০+
কুমিল্লা উত্তর ২৫০+

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০+

খাগড়াছড়ি ২২০+

রাঙ্গামাটি ২০০+

বান্দরবান। ৩০০+

কক্সবাজার। ৫০০+

নোয়াখালী, ৩০০+

ঢাকা ২০০+

গোপালগঞ্জ। ১৬০+

মাদারীপুর। ১৮০+

শরিয়তপুর ১৯০+

ফরিদপুর। ১৭০+

রাজবাড়ী। ১৬০+

মানিকগঞ্জ। ১৯০+

মুন্সীগঞ্জ। ২০০+

নারায়ণগঞ্জ। ২১০+

নরসিংদী ২২০+

গাজীপুর। ২২০+

টাঙ্গাইল। ২০০+

কিশোরগঞ্জ। ২৬০+

ময়মনসিংহ। ২৪০+

জামালপুর। ২০০+

শেরপুর। ২৫০+

নেত্রকোনা ৩০০+

ভারতঃ
কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ) ১২০+ মিলিমিটার।
২৪ পরগনা ১৫০+

এই পূর্বাভাস অনুসরণে যা মাথায় রাখতে হবে

*এখানে দেওয়া বৃষ্টির পরিমান একটা গড় ধারনা মাত্র, স্থানভেদে এর পরিমান কিছুটা হেরফের হতেপারে। ও দেশের কোন কোন ক্ষুদ্র এলাকায় কিছুটা বেশি বৃষ্টি হতে পারে ও কোন ক্ষুদ্র স্থানে বৃষ্টি অনেক কম হতে পারে।
নোট : প্রাকৃতিক কারনে বৃষ্টি বলয় ঝুমুল এর সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তন ও এর শক্তি কিছুটা হ্রাস, বৃদ্ধি বা বিলুপ্ত হতেপারে।

পূর্বাভাস তৈরি : Bangladesh Weather Observation Team Ltd. (BWOT)

[Copyright : বাংলাদেশে BWOT একমাত্র আবহাওয়া সংস্থা যারা বৃষ্টি বলয় নামকরন করে বৃষ্টিবলয়ের পূর্বাভাস করার প্রচলন করে। তাই BWOT ব্যাতিত আর কেউ বৃষ্টি বলয় নামকরণ করে পূর্বাভাস করে বিভ্রান্তি তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন]

*DISCLAIMER: এটা শুধুমাত্র আমাদের গবেষণায় পাওয়া তথ্য, কোনো সরকারি পূর্বাভাস বা সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি না এবং আবহাওয়া সংক্রান্ত অফিসিয়াল পূর্বাভাসের জন্য সবাই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করুন।
এবং এই পূর্বাভাসের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করুন, অথবা তাদের পূর্বাভাস অনুসরণ করুন।

ধন্যবাদ : Bangladesh Weather Observation Team- BWOT

📸 পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি: ‘Bliss’✨কম্পিউটার স্ক্রিন খুললেই একসময় চোখে পড়ত সেই চিরচেনা ছবিটি—এক টুকরো শান্ত...
16/05/2025

📸 পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি: ‘Bliss’✨
কম্পিউটার স্ক্রিন খুললেই একসময় চোখে পড়ত সেই চিরচেনা ছবিটি—এক টুকরো শান্ত সবুজ পাহাড় আর নির্মল নীল আকাশ। এই ছবিটি বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের মনের মণিকোঠায় স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে। উইন্ডোজ এক্সপি-র ডিফল্ট ওয়ালপেপার হিসেবে ব্যবহৃত এই ছবি ‘Bliss’ কে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দেখা ছবি বলে মনে করা হয়।
ছবির পেছনের গল্প:১৯৯৬ সালের একটি সাদামাটা দিন। মার্কিন ফটোগ্রাফার চার্লস ও'রিয়ার ক্যালিফোর্নিয়ার নাপা ভ্যালি এবং সোনোমা কাউন্টি এলাকায় গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন। হঠাৎই তার চোখে পড়ে একটি অসাধারণ দৃশ্য—মেঘহীন নীল আকাশ, উজ্জ্বল সূর্যের আলোয় ঝলমলে সবুজ ঘাসে ঢাকা পাহাড়। দৃশ্যটি এতটাই মোহনীয় ছিল যে চার্লস আর স্থির থাকতে পারলেন না। তিনি তার Mamiya RZ67 ফিল্ম ক্যামেরা হাতে তুলে নিলেন এবং ক্যামেরার লেন্সে বন্দি করলেন এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, ছবিটিতে কোনো এডিটিং বা ফটোশপের ছোঁয়া ছিল না। এটি ছিল প্রকৃতির খাঁটি সৌন্দর্যের একটি অবিচ্ছেদ্য মুহূর্ত।
ছবির সফর: ওয়েস্টলাইট থেকে মাইক্রোসফট
ছবি তোলার পর চার্লস এটি জমা দেন স্টক ফটো এজেন্সি Westlight-এ। বছর দুয়েক পরে, ১৯৯৮ সালে, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নিখুঁত ওয়ালপেপারের সন্ধান করছিল। এই ছবিটি তখন তাদের নজরে আসে। শোনা যায়, মাইক্রোসফট ছবিটির স্বত্ব কিনতে ১ লাখ মার্কিন ডলার খরচ করেছিল। যদিও প্রকৃত লেনদেনের অঙ্ক কখনও প্রকাশ্যে আসেনি। বিল গেটস এবং তার টিম এই ছবিটিকে উইন্ডোজ এক্সপির ডিফল্ট ওয়ালপেপার হিসেবে নির্বাচিত করেন। পরবর্তী সময়ে এটি শুধু একটি কম্পিউটার ব্যাকগ্রাউন্ড নয়, বরং ডিজিটাল যুগের অন্যতম প্রতীক হয়ে ওঠে। উইন্ডোজ এক্সপি ছিল মাইক্রোসফটের অন্যতম সফল অপারেটিং সিস্টেম। আনুমানিক ১০০ কোটিরও বেশি ডিভাইসে এই ছবি দেখা গেছে।
চার্লস ও'রিয়ার এই ছবির পর ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, “আমি কখনও ভাবিনি যে এই ছবি পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি হয়ে উঠবে। এটি যেন এক অলৌকিক মুহূর্ত ছিল।" ‘Bliss’ শুধুমাত্র একটি ছবি নয়, এটি প্রযুক্তি, প্রকৃতি এবং স্মৃতির মেলবন্ধন। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, কখনও কখনও সবচেয়ে সাধারণ মুহূর্তও হয়ে উঠতে পারে ইতিহাসের অংশ।
আজও, যখন কেউ ‘Bliss’-এর দিকে তাকায়, মনে হয় যেন আমরা এক ঝলক নির্মল প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে আছি—যেখানে নেই কোনো ব্যস্ততা, নেই কোনো শব্দদূষণ। 🌿🌤️

উড্ডয়নের সময় পড়ে গেল চাকা, ৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে বিমান, শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ।লস্কর জক্কর  "বাংলাদেশ বিমানকে"  আল্ল...
16/05/2025

উড্ডয়নের সময় পড়ে গেল চাকা, ৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে বিমান, শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ।

লস্কর জক্কর "বাংলাদেশ বিমানকে" আল্লাহতা'আলা সব সময় রক্ষা করেন। এটি নিসন্দেহে মহান রবের কুদরত।

02/05/2025

চুরির লাইসেন্স দেন স্যার🤣🤣🤣

অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে এই প্রাচীন "ম্যাগনেটিক" সীমানা পিলার স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান "ম্যাগনেটিক" প...
01/05/2025

অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে এই প্রাচীন "ম্যাগনেটিক" সীমানা পিলার স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান "ম্যাগনেটিক" পিলার বলে আখ্যায়িত করছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন এর মাধ্যমে বৃটিশরা আসলে এদেশের সব গোপন তথ্য চুরি করে নিয়ে যায়।

তবে আসল ঘটনা হচ্ছে - এদেশে বৃটিশদের শাসনের সময়কালে সীমানা পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দূরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল,তামা,লোহা,
টাইটেনিয়ামসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হওয়ার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরি হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো শোষণ করে আর্থিং এর কাজ করতো।

এতে করে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতো না। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুজব ছড়ায়। এ কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পিলারগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। কিছু লোক এগুলোকে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচার করে খুজে বের করে চুরি করে নিয়ে যায়।

সীমান্ত পিলারগুলোর মধ্যে থাকা তামা,পিতল,
টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরি বলে এগুলো বিদ্যুৎ সুপরিবাহী হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।

বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুড়ে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় ।

আগেকার আমলে বজ্রপাতে নিহত হওয়ার সংখ্যা ছিল অনেক কম যেটি এখন এতটা বেড়ে গেছে যে,মানুষ রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গেছে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগুলো মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো।

বজ্রপাতে মৃত্যু রোধকল্পে সরকারকে বৃটিশদের মতো করে পিলার স্থাপনের উদ্যোগ আবার গ্রহণ করা উচিৎ বলেও মতামত দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।

সংগ্রহীত

আজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে ম...
30/04/2025

আজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওইদিন তাদের আত্মদানের মধ্যদিয়ে শ্রমিক শ্রেণীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য শ্রমিকদের আত্মত্যাগের এই দিনকে তখন থেকেই সারা বিশ্বে 'মে দিবস' হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় 'শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি'।

05/08/2024

Address

Sakhipur, Tangail
Sakhipur
1950

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সখিপুর টাংগাইল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সখিপুর টাংগাইল:

Share