Uniqe Gamer

Uniqe Gamer আপনি সত্য বললে বিপদে পড়বেন আবার মিথ্যা বললে ফেঁসে যাবেন.!
(7)

যতদিন প্রবাসীদের ভিসা জটিলতা ঠিক করবে না ততদিন প্রবাসীরা কেউ দয়া করে রেমিট্যান্স পাঠাবেন না। প্রবাসীদের নিয়ে বাংলাদেশের ...
11/06/2025

যতদিন প্রবাসীদের ভিসা জটিলতা ঠিক করবে না ততদিন প্রবাসীরা কেউ দয়া করে রেমিট্যান্স পাঠাবেন না। প্রবাসীদের নিয়ে বাংলাদেশের সরকার যেন রীতিমত রং তামাশা শুরু করে দিছে। যেই সরকার ক্ষমতায় আসুক না কেন প্রবাসীদের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। প্রায় প্রতিটা দেশেই বাংলাদেশের ভিসা বন্ধ করে রাখছে অথচ এগুলা নিয়ে সরকারের কোন মাথা ব্যথা নেই এখন সময় এসেছে উচিত জওয়াব দেওয়ার। সব প্রবাসী ভাইদের প্রতি অনুরোধ প্লীজ সবাই ১ মাস বাড়িতে টাকা পাঠানো বন্ধ রাখুন না হলে হুন্ডিতে টাকা পাঠান তবুও ব্যাংকে টাকা পাঠায়েন না প্লীজ।
আমরা শেখ হাসিনা কে যেরকম উচিত শিক্ষা দিতে পেরেছি চাইলে এই নজরুল গংদের ও উচিত শিক্ষা দিতে পারবো। তাই আসুন সবাই মিলে এক সাথে আওয়াজ তুলি রেমিট্যান্স শাটডাউন।
সবাই পোষ্ট টি বেশি বেশি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন প্লীজ।
স্লোগান একটাই - রেমিট্যান্স শাটডাউন - লাগা হুন্ডি।
#প্রবাসেরজীবন #প্রবাসীদেরঅধিকার #শাটডাউনরেমিট্যান্স

তান্ডবের লিকেজ ভিডিও
10/06/2025

তান্ডবের লিকেজ ভিডিও

তান্ডবে Arfan Nisho. tandoob leakage video. তান্ডবের ভাইরাল ভিডিও। সিয়াম ও আরফান নিশো তান্ডবের মধ্যে তান্ডব করে দিবে।

গত বছর নিষিদ্ধ হওয়া কয়েকজন ফুটবলার জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ছিলেন। ২-১ জন ফিরছেন খুশি হইছি, বাট দেশের সেরা গোল কিপার জিকোর কি...
10/06/2025

গত বছর নিষিদ্ধ হওয়া কয়েকজন ফুটবলার জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ছিলেন। ২-১ জন ফিরছেন খুশি হইছি, বাট দেশের সেরা গোল কিপার জিকোর কি এমন আলাদা দোষ? জিকোকে কেন ফেরানো হয় নাই। জিকোর থেকে ভালো কে আছেন? গত বছর টুর্নামেন্ট না জিতেও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা গোলকিপার জিকো!

Anisur Rahman Zico Anisur Rahman

১০% চাঁদা নিতে গিয়ে কট তারেক জিয়ার সৈনিক কিনা আপনারা দেখুন! এর পরে ও কি মিথ্যা মলে ধরে নিবেন!
08/06/2025

১০% চাঁদা নিতে গিয়ে কট
তারেক জিয়ার সৈনিক কিনা আপনারা দেখুন!
এর পরে ও কি মিথ্যা মলে ধরে নিবেন!

নির্বাচন হলে বিএনপি বেশি আসন পাবে — এই ধারণা শুধু আমার না, অনেকেরই। কিন্তু সংস্কারের নামে যদি নির্বাচন পেছাতে থাকে, তাহল...
08/06/2025

নির্বাচন হলে বিএনপি বেশি আসন পাবে — এই ধারণা শুধু আমার না, অনেকেরই। কিন্তু সংস্কারের নামে যদি নির্বাচন পেছাতে থাকে, তাহলে সেটি বিএনপির জন্য ক্ষতির কারণ হবে। কারণ, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একটি ভিডিওতে বলেছেন, বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী চাঁদাবাজি, দখলদারি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত, আর দল এসব নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে।

অন্যদিকে, তারেক রহমানও স্পষ্টভাবে ঘোষণা দিয়েছেন — দলের কেউ দুর্নীতিতে জড়ালে সে ‘আউট’, কোনো আপস হবে না। কিন্তু নেতা কর্মীরা করেই যাচ্ছেন , নিউজ পেপার ও সোশ্যাল মিডিয়ায় এসব দেখছে দেশবাসী ।

এদিকে, পিনাকী ভট্টাচার্য বারবার দাবি করছেন, সালাহউদ্দিন সাহেবের ছেলে এস আলম গ্রুপের অফিসে বসেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে সালাহউদ্দিন সাহেবকে দোষ দিই না। দেশে ফেরার পর তিনি এস আলমের গাড়িতে আনন্দ উদ্‌যাপন করেছিলেন — তিনি বলেছেন, এত গাড়ি ছিল, কোনটা কার গাড়ি সেটা তিনি জানতেন না। এটা হয়তো সত্যি।

তাছাড়া উনার ছেলে যদি শিক্ষিত হয়ে যোগ্যতা দিয়ে চাকরি করে, তাহলে সেটা দোষের কিছু না। দেশে অনেক বিএনপি-সমর্থক আওয়ামী লীগ বা জামায়াতপন্থী প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন — এটাই বাস্তবতা।

তবে যেহেতু প্রশ্নটা উঠেছে, সালাহউদ্দিন সাহেব চাইলে পরিষ্কার করে বলতেই পারেন — হ্যাঁ, আমার ছেলে ঐ কোম্পানিতে চাকরি করে। চাকরি করা অপরাধ নয়। আবার তিনি চাইলে এটাও বলতে পারেন — না, আমার ছেলে সেখানে বসে না, এস আলম গ্রুপের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই, পিনাকীর তথ্য ভুল।

পিনাকীর বক্তব্যের উত্তর দেওয়া সালাহউদ্দিন সাহেবের দায়িত্ব নয় — কিন্তু যখন তিনি পিনাকী ও ইলিয়াস স্যারের ভিডিওর পর নিজের গুম-সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়ে গুম কমিশনে যান, তখন বোঝা যায় তিনি চাপ অনুভব করছেন। সেই জায়গা থেকে, সন্তানের চাকরি নিয়ে সত্যটা স্পষ্ট করে বলাই ভালো।

সৎ থাকলে সত্য বলতে সমস্যা কোথায়? বরং সত্য বললে মানুষের সম্মান আরও বাড়ে, কমে না।

তবে যদি পিনাকী ভট্টাচার্য মিথ্যা বলে থাকেন, তাহলে আপনি বা আপনার ছেলে কেন তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করছেন না? মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার অধিকার তো কারও নেই।

যদি সত্যিই আপনার ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা হয়, তাহলে আমরাও প্রতিবাদ করব। আর পিনাকীকে ‘জয় বাংলা’ করে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বিদায় জানাব ইনশাআল্লাহ। পারবেন , সত্যটা প্রকাশ করতে ?
#বাংলাদেশ

ইসলামের খলিফাগণ মনে করতেন, "প্রজার পায়ে কাঁটা বিঁধলে আমি দায়ী।"আর আজকের এই শহরের রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, কসাইখানা কিংব...
08/06/2025

ইসলামের খলিফাগণ মনে করতেন, "প্রজার পায়ে কাঁটা বিঁধলে আমি দায়ী।"

আর আজকের এই শহরের রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, কসাইখানা কিংবা গভীর রাতের থানাঘাট—সবখানে হেঁটে বেড়ান একজন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা , তবুও মঞ্চে নয়, জনগণের পাশে—ধুলোমাখা পথেই তার রাজনীতি।

একজন ছিন্নমূল কিশোরের কাঁধে হাত রেখে বলেন, “তোমার জন্য দোয়া করি”—তখন বোঝা যায়, ভালোবাসা কতোটা নিঃস্বার্থ হতে পারে।

একজন নির্বাহী প্রকৌশলীকে ফোনে বলেন—
"পয়সা খাইবেন, কাম করবেন না—তাহলে আপনাকে রিপেয়ারিং কইরা দিমু।"
এই বাক্যে ভয় নেই, আছে চোখে চোখ রেখে জবাবদিহির দাবি।

তিনি লালগালিচা চান না, চান রক্ত-মুছে দেওয়া গলির শান্তি।
প্রটোকলের চাকচিক্য নয়, পুলিশ অফিসারের চোখে দায়িত্বের আলো দেখতে চান।

বুকভরা রাষ্ট্রচিন্তা নিয়ে তিনি হাঁটেন—যেমনটি একদা খলীফা হারুন-অর-রশিদ রাতের আঁধারে ছদ্মবেশে নগরী ঘুরে ঘুরে প্রজাদের খোঁজ নিতেন।
তেমনি তিনিও, গভীর রাতে থানায়, কন্ট্রোল রুমে, কারাগারে খোঁজ রাখেন—আইন কতটা ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াতে পারছে।

যিনি গরুর হাটে গিয়ে দাম জিজ্ঞেস করেন,
টিকিট না পাওয়া মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে বলেন, “কার দোষ?”
এই মানুষটাই বারবার বলেন—"তেলবাজি নয়, কাজ করো।"

এই রাষ্ট্রনেতার শরীর জুড়ে আছে মাটির গন্ধ।
এমন উপদেষ্টা যখন মাটির সাথে কথা বলেন, তখনই রাষ্ট্র-নামের বৃক্ষটা প্রাণ পায়।

আমরা এমন নেতার জন্যই অপেক্ষা করেছিলাম,
যার চোখে ভয় নেই, কিন্তু আছে মমতা।
যার কথায় হুমকি নেই, কিন্তু আছে জবাবদিহি।

আর তাই লিখে রাখা যায়—

"এই দেশে এখনো কিছু মানুষ আছেন,
যারা দায়িত্বকে প্রোটোকলের সিঁড়ি নয়—
আস্থার দীপ্ত বাতিঘর বানিয়ে তুলতে জানেন।"

সেলুট, শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস—
লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী স্যারকে।
আপনি আমাদের রাষ্ট্রযাত্রার নির্ভরতার নাম।

#জাহাঙ্গীর_আলম_প্রেরণার_প্রতীক
সংগৃহিত।

ভারত ম্যাচের আগে ফাহমিদুলকে বিদায় করে দেয়ার পর কোচের ব্যাখা ছিলো- "সে এখনো ম্যাচুরড না, বয়স কম!" এক মাস যেতে না যেতেই এই...
05/06/2025

ভারত ম্যাচের আগে ফাহমিদুলকে বিদায় করে দেয়ার পর কোচের ব্যাখা ছিলো- "সে এখনো ম্যাচুরড না, বয়স কম!" এক মাস যেতে না যেতেই এই ছেলে ম্যাচুরড হয়ে গেলো কিভাবে? ফাহমিদুলকে দল ফেরাতে বাফুফেকে বাধ্য করে বাংলাদেশ ফুটবল আল্ট্রাস, সেইভ ফুটবল সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় ফুটবল সচেতন ফ্যানরা। তোপের মুখে পড়ে তাবিত আওয়াল বাধ্য হয়েছিলেন ফাহমিদুলকে ফেরানোর উদ্যোগ নিতে.....

আজকে খেলা দেখে কোন দিক থেকে মনে হইলো এই ছেলে ইম্মেচুর্ড বা বাংলাদেশ টিমে খেলার যোগ্য না?

এরপর মূল চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী আল্ট্রাসকে টিকেট দেয়া হয়নি, ভবিষ্যতে একই জিনিস ঘটলে ধরেই নিতে হবে এরা চায় না কেউ তাদের উপর প্রভাব খাটাক। যাইহোক, যারা সচেতন ভাবে ওই সময় আন্দোলন করেছে বা কথা বলেছে- ফুটবল ঠিক রাখতে হলে এদেরকে ধরে রাখতে হবে। পুশ না করে বাংলাদেশে কোন কাজ আদায় করা সম্ভব না।

৯১ সালে বিএনপি সরকার প্রায় বিনামূল্যের আন্তর্জাতিক সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া করে...
03/06/2025

৯১ সালে বিএনপি সরকার প্রায় বিনামূল্যের আন্তর্জাতিক সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া করে। তারা অজুহাত তুলেছিল, এর সাথে যুক্ত হলে নাকি দেশের সব তথ্য পাচার হয়ে যাবে।

স্টার লিংক বাংলাদেশে আসছে। এটা নিয়ে বিএনপি'র নেতার বক্তব্য, স্টার লিংক কাদের জন্য? আরাকান আর্মির জন্য। আমরা স্টার ছাড়াও চলেছি।

এখন আবার Google Pay বাংলাদেশে আসতেছে, তারা কি কোথাও এমন প্রশ্ন তুলছে কিনা শুনলে জানাইয়েন তো যে, আমরা গুগল পে ছাড়াও চলেছি। এখন গুগল পে দিয়ে দেশের টাকা সব পাচার হয়ে যাবে।

এদেরকে জেন আলফার ক্লাস ফাইভের কোনো বাচ্চারে দিয়া টেকনোলজি বিষয়ে কোনো ক্লাস করানোর ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেইখেন তো।

'সংষ্কারবিহীন নির্বাচন, ভারতেরই সিলেকশন'বলা হচ্ছে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু প্রতিদিন সংঘর্ষ, ...
29/05/2025

'সংষ্কারবিহীন নির্বাচন, ভারতেরই সিলেকশন'

বলা হচ্ছে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু প্রতিদিন সংঘর্ষ, হামলা ও ঝামেলায় নাম আসছে বিএনপির। দলীয় এসব সমস্যা ডিল না করেই চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসেই ইলেকশন চাচ্ছে দলটি।

28/05/2025

প্রত্যেকটা সচিবের ৮ মাসের কল লিস্ট চেক করেন সাথে ছেলে মেয়ে স্ত্রী উভয়ের কল লিস্ট তাহলে দেশের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বের হয়ে আসবে

ইসকনের সাজানো দেশ দখলের ছক!সংখ্যা লঘু নির্যাতনের সাজানো নাটক এখান থেকেই হয়।খুনি হাসিনার পতনে যারা তৃপ্তির  ঢেকুর তুলছেন,...
27/05/2025

ইসকনের সাজানো দেশ দখলের ছক!
সংখ্যা লঘু নির্যাতনের সাজানো নাটক এখান থেকেই হয়।

খুনি হাসিনার পতনে যারা তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন, তারা একটু এদিকে আসুন! ৯০% মুসলমানদের দেশে হিসেব করুন তারা কতো ভাগ?

জাস্ট চোরের পরিবর্তণ হয়েছে, চুরির পরিবর্তন হয় নাই। হাসিনার আমলে যে সকল হি:ন্দুদের এদেশকে মহা:ভা'রতের অংশ বানানোর জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, তারা সবাই তাদের স্বপদে বহাল আছে! এমনকি সম্প্রতি লেফটেন্যান্ট ইন্তেসারকে চাকরিচ্যুত করা সহ ভয়াবহ কিছু বিষয় দেখতে পাচ্ছি। সম্ভবত ওসি প্রদীপের বিচার‌ও হবে না, যেকোন ছূতোয় সে পালিয়ে যাবে বা বেঁচে যাবে।

হে বিপ্লবীরা! তোমরা যতই টাকা নাও না কেন, ক্ষমতা উল্টে গেলে তোমাদেরকে আলু ভর্তা বানানো হবে! মনে রেখো।

বাংলাদেশ সচিবালয় যখন হাসিনার হিন্দুয়ালয়!
-------------------------------------------------------------------
*সচিব :মাত্র ৩ জন
১. ঊরুন দেব মিত্র, ২. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, ৩. রণজিত কুমার বিশ্বাস।

* অতিরিক্ত সচিব : মাত্র ৩২ জন
১. স্বপন কুমার সাহা, ২. ভীম চরণ রায়, ৩. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ৪. স্বপন কুমার সরকার, ৫. শ্যামল কান্তি ঘোষ, ৬. অমলেন্দু মুখার্জি, ৭. প্রণব চক্রবর্তী, ৮. সিতান ঘোষ সেন. ৯. পরীক্ষিত দত্ত চৌধুরী, ১০. দীলিপ কুমার দাস, ১১. সাইমা পাল দে, ১২. বিজন কুমার বাইসা, ১৩. তাপস কুমার রায়, ১৪. প্রকাশ চন্দ্র দাস, ১৫. অসিত কুমার বসাক এডিসি, ১৬. দীলিপ কুমার বসাক এডিসি, ১৭. জগদীশ রায়, ১৮. সুশান চন্দ্র দাস, ১৯. কামাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ২০. স্বপন কুমার রায়, ২১. পবন চৌধুরী, ২২. তপন কুমার কর্মকার, ২৩. অপরূপ কুমার সরকার, ২৪. আশিস কুমার চৌধুরী, ২৫. অশোক মাধব রায়, ২৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ২৭. জিসনু রায় চৌধুরী, ২৮. নাভাস চন্দ্র মণ্ডল,২৯. ড. আর রাখান চন্দ্র বরমন, ৩০. মোনজ কুমার রায়, ৩১. অমিতাভ চক্রবর্তী, ৩২. শুভাশীষ বোস।

*যুগ্ম সচিব : মাত্র ১৩১ জন
১. পরিমল চন্দ্র সাহা, ২. রতন কুমার সাহা, ৩. চন্দ্রনাথ বসাক, ৪. দীলিপ কুমার শর্মা, ৫. রবীন্দ্রনাথ রায়, ৬. গণেশ চন্দ্র সরকার, ৭. সুকুমার চন্দ্র রায়, ৮. ঈন্না লাল চৌধুরী, ৯. জীবন কুমার চৌধুরী, ১০. কুশলিয়া রানী বাগচি, ১১. তপন চন্দ্র মজুমদার, ১২. মনোজ মোহন মিত্র (এম এম মিত্র), ১৩. বিনয় ভূষণ তালুকদার, ১৪. পরেশ চন্দ্র রায়, ১৫. ড. অরুণা বিশ্বাস, ১৬. নিখিল চন্দ্র দাস, ১৭. অনন্ত কুমার চৌধুরী, ১৮. নারায়ণ চন্দ্র বরমা, ১৯. বিজন কান্তি সরকার, ২০. বিমান কুমার সাবা, এনডিসি, ২১. বিজয় ভট্টাচার্য, ২২. জ্যোতির্ময় সমাদ্দার, ২৩. রবীন্দ্রনাথ শর্মা, ২৪. কমলেশ কুমার দাস, ২৫. বিকাশ চন্দ্র সাবা, ২৬. বিকাশ কিশোরী দাস, ২৭. পতিত পবন বাইদিয়া, ২৮. আনন্দ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৯. প্রশান্ত কুমার রায়, ৩০. অজিত কান্তি দাস, ৩১. মানিক চন্দ্র দে, ৩২. কালিরঞ্জন বরমা, ৩৩. তপন কান্তি শীল, ৩৪. গৌতম কুমার ঘোষ, ৩৫. বাসু দেব আচার্য, ৩৬. মানবিনরা (?) ভৌমিক, ৩৭. গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ৩৮. বাবুল চন্দ্র রায়, ৩৯. পুণ্যাবর্তা চৌধুরী, ৪০. শংকর চন্দ্র রায়, ৪১. মলয় তালুকদার, ৪২. সুশান চন্দ্র রায়, ৪৩. মৃদুল কান্তি ঘোষ, ৪৪. গোকুল চন্দ্র দাস, ৪৫. সুবীর কিশোর চৌধুরী, ৪৬. পরিমল কুমার দেব, ৪৭. বিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, ৪৮. শিখা সরকার, ৪৯. মনীন্দ্র নাথ রায়, ৫০. ধীরেন্দ্র (?) চন্দ্র দাস, ৫১. অমরিতা (?) রায়, ৫২. শশী কুমার সিং, ৫৩. সুনীল চন্দ্র পাল, ৫৪. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৫৫. সুপ্রিয় কুমার কুন্দু, ৫৬. মানিক লাল বণিক, ৫৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, ৫৮. নারায়ণ চন্দ্র দাস, ৫৯. বিমল চন্দ্র দাস, ৬০. ভোলানাথ দে, ৬১. বাসুদেব গাঙ্গুলী, ৬২. অরুণ কুমার মালাকার, ৬৩. নিমাই চন্দ্র পাল, ৬৪. ড. নমিতা হালদার, ৬৫. সুুভাষ চন্দ্র সরকার, ৬৬. মরণ কুমার চক্রবর্তী, ৬৭. তপন কুমার ঘোষ, ৬৮. পিরায় সাহা, ৬৯. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহন্ত, ৭০. সুব্রত রায় মিত্র, ৭১. পরিতোষ চন্দ্র দাস, ৭২. দীপক কান্তি পাল, ৭৩. অরজিত চৌধুরী, ৭৪. বনমালী ভৌমিক, ৭৫. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৭৬. দীলিপ কুমার সাহা, ৭৭. ইতি রানী পোদ্দার, ৭৮. স্বপন চন্দ্র পাল, ৭৯. গোপা চৌধুরী, ৮০. অমিত কুমার বাউল, ৮১. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৮২. গাইতা বরতা সাহা, ৮৩. বিশ্বনাথ বণিক, ৮৪. প্রাণেশ চন্দ্র সূত্রধর, ৮৫. শাইমা প্রসাদ বেপারী, ৮৬. সুশান্ত কুমার সাহা, ৮৭. গৌতম কুমার ভট্টাচার্য, ৮৮. রঞ্জিত কুমার সেন, ৮৯. হরিপ্রসাদ পাল, ৯০. তপন চন্দ্র বণিক, ৯১. পার্থপ্রতীম দেব, ৯২. অভিজিত চৌধুরী, ৯৩. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ৯৪. শংকর রঞ্জন সাহা, ৯৫. ড. অর্ধেন্দু শেখর রায়, ৯৬. স্বর্ণকার প্রসাদ দে, ৯৭. প্রণব কুমার নিয়োগী, ৯৮. সন্তোষ কুমার অধিকারী, ৯৯. রমা রানী রায়, ১০০. তন্দ্রা শেখর, ১০১. সীমা সাহা, ১০২. সমরীতা রানী ঘরামী, ১০৩. পুলক রাজন শাহ, ১০৪. তপন কুমার সরকার, ১০৫. কংকাম নীলমণি সিং, ১০৬. মিনু শীল, ১০৭. ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, ১০৮. অঞ্জলি রানী চক্রবর্তী, ১০৯. প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, ১১০. তরু কান্তি ঘোষ, ১১১. প্রশান্ত কুমার দাস, ১১২. মনোজ কান্তি বড়াল, ১১৩. স্বপন কুমার বড়াল, ১১৪. বিষয় ভূষণ পাল, ১১৫. দীপক চক্রবর্তী, ১১৬. নিখিল রঞ্জন রায়, ১১৭. নন্দ দুলাল বণিক, ১১৮. সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, ১১৯. গৌতম আইচ সরকার, ১২০. প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, ১২১. শিবনাথ রায়, ১২২. নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ, ১২৩. লক্ষ্মী চন্দ্র দেবনাথ, ১২৪. জয়তী পাল কুড়ি, ১২৫. জয়তী রানী বর্মণ, ১২৬. সুধাকর দত্ত, ১২৭. রেবা রানী সাহা, ১২৮. বিজন লাল দেব, ১২৯. হীরামণি বাড়ৈ, ১৩০. ড. কৃষ্ণ গাইন, ১৩১. শান্ত কুমার প্রামাণিক।

* উপসচিব : মাত্র ১২৫ জন
১. উত্তম কুমার রায়, ২. বিপুল চন্দ্র রায়, ৩. জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. তপন কুমার নাথ, ৫. বিকাশ চন্দ্র শিকদার, ৬. ড. নলিন রঞ্জন বসাক, ৭. জয়ন্তী স্যান্নাল, ৮. তপন কান্তি ঘোষ, ৯. রাম চন্দ্র দাস, ১০. প্রণব কুমার ঘোষ, ১১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ১২. কমলা রঞ্জন দাস, ১৩. পাঠান চন্দ্র পণ্ডিত, ১৪. নিতাই পদ দাস, ১৫. উত্পল কুমার দাস, ১৬. নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস, ১৭. অজিত কুমার পাল আকা, ১৮. মহাদেব বিশ্বাস, ১৯. বিজয় কুমার দেবনাথ, ২০. সুপ্রকাশ স্যান্নাল, ২১. তাপস কুমার বোস, ২২. জগন্নাথ খোকন, ২৩. শিশির কুমার রায়, ২৪. নন্দিতা সরকার, ২৫. মলয় কুমার রায়, ২৬. স্বপন কুমার ঘোষ, ২৭. কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, ২৮. সায়েম কিশোর রায়, ২৯. প্রবীর কুমার চক্রবর্তী, ৩০. দিলীপ কুমার বণিক, ৩১. ননী গোপাল বিশ্বাস, ৩২. অনিল চন্দ্র দাস, ৩৩. নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, ৩৪. দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ৩৫. শান্ত কুমার সাহা, ৩৬. মৃণাল কান্তি দেব, ৩৭. রাজিব চন্দ্র সরকার, ৩৮. সীতেন্দ্র কুমার সরকার, ৩৯. নীতিশ কুমার সরকার, ৪০. তুলসি রঞ্জন সাহা, ৪১. সুভাস চন্দ্র সাহা, ৪২. মনীন্দ্র কিশোর, ৪৩. সুশান্ত কুমার কুণ্ডু, ৪৪. সত্যজিত্ কর্মকার, ৪৫.অশোক কুমার দেবনাথ, ৪৬. সুবল বোস মণি, ৪৭. ড. তরুণ কান্তি সিকদার, ৪৮. বিশ্বজিত্ ভট্টাচার্য, ৪৯. সঞ্জয় কুমার বণিক, ৫০. সত্যরঞ্জন মণ্ডল, ৫১. ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস, ৫২. রঞ্জন কুমার দাস, ৫৩. জয়ন্ত কুমার সরকার, ৫৪. অমিতাভ সরকার, ৫৫. প্রণব কুমার ঘোষ, ৫৬. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫৭. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ৫৮. অরুণ চন্দ্র মহোত্তম, ৫৯. প্রণব কুমার রায়, ৬০. পলাশ কান্তি বালা, ৬১. সুব্রত পাল চৌধুরী, ৬২. দীপক রঞ্জন অধিকারী, ৬৩. শশাঙ্ক সুকুমার ভৌমিক, ৬৪. জনীন্দ্র নাথ সরকার, ৬৫. প্রদীপ কুমার দাস, ৬৬. গৌতম কুমার, ৬৭. শিবানী ভট্টাচার্য, ৬৮. নিতাই চন্দ্র সেন, ৬৯. মলাই চৌধুরী, ৭০. সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ৭১. রঞ্জিত কুমার, ৭২. কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস, ৭৩. তপন কুমার সাহা, ৭৪. অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, ৭৫. নিরঞ্জন দেবনাথ, ৭৬. লিপিকা ভদ্র, ৭৭. সুলেখা রানী বসু, ৭৮. বিদিকা রায় চৌধুরী, ৭৯. দীলিপ কুমার বণিক, ৮০. মনোজ কুমার রায়, ৮১. পরিমল সিং, ৮২. সমরিতা কর্মকার, ৮৩. পিকা রানী বলয়, ৮৪. তপন কুমার বিশ্বাস, ৮৫. ড. সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস, ৮৬. গুহলাল সিং, ৮৭. গৌতম চন্দ্র পাল, ৮৮. তন্ময় দাস, ৮৯. বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ, ৯০. প্রদেশ কান্তি দাস, ৯১. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ৯২. অসীম কুমার দে, ৯৩. অজিত কুমার দেবনাথ, ৯৪. পীযূষ কান্তি নাথ, ৯৫. পাঠান কুমার সরকার, ৯৬. সুকুমার চন্দ্র কুণ্ডু, ৯৭. আশিস কুমার সাহা, ৯৮. শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ৯৯. অজিত কুমার ঘোষ, ১০০. উত্তম কুমার কর্মকার, ১০১. সাইয়ান কুমার দাস, ১০২. সুসানতা কুমার সরকার, ১০৩. বালাই কারিসনা হাজরা, ১০৪. নীরঞ্জন কুমার মণ্ডল, ১০৫. ব্রজগোপাল ভৌমিক, ১০৬. ড. অনিমা রানী নাথ, ১০৭. গুরাথ কুমার সরকার, ১০৮. স্বপন কুমার ভৌমিক, ১০৯. গীতাঞ্জলী চৌধুরী, ১১০. পঙ্কজ কুমার পাল, ১১১. ননী গোপাল মণ্ডল, ১১২. সন্তোষ কুমার পণ্ডিত, ১১৩. শ্যামল কুমার সিংহ, ১১৪. অসীম কুমার বালা, ১১৫. মহেশ চন্দ্র রায়, ১১৬. গৌরী সরকার ভট্টাচার্য, ১১৭. দীপঙ্কর মণ্ডল, ১১৮. অজয় কুমার চক্রবর্তী, ১১৯. সুকাশ কর্মকার, ১২০. স্বপন কুমার মণ্ডল, ১২১. প্রদীপ কুমার সাহা, ১২২. বিজয় রঞ্জন সাহা, ১২৩. বলনাথ পাল, ১২৪. নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, ১২৫ সঞ্জীব কুমার দেবনাথ

* সিনিয়র সহকারী সচিব : মাত্র ৫১ জন
১. কিরণ চন্দ্র রায়, ২. দেবাশীষ রায়, ৩. অপর্ণা দে, ৪. শৈলেন্দ্র নাথ মণ্ডল, ৫. রাজীব ভট্টাচার্য, ৬. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ৭. নীরদ চন্দ্র মণ্ডল, ৮. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৯. আনন্দ কুমার বিশ্বাস, ১০. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ১১. পরিমল সরকার, ১২. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ১৩. বেবী রানী কর্মকার, ১৪. রথীন্দ্রনাথ দত্ত, ১৫. সঞ্জয় কুমার নাথ, ১৬. সরোজ কুমার নাথ, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৮. সাতি আকাম সিন, ১৯. দেবজিত সিংহ, ২০. গোপাল চন্দ্র দাস, ২১. নীল রতন সরকার, ২২. কালা চান সিংহ, ২৩. প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৪. অতিন কুমার কুণ্ডু, ২৫. ধনাঞ্জয় কুমার দাস, ২৬. দেবেন্দ্র চক্রবর্তী, ২৭. দেবাশীষ নাগ, ২৮. অতুল সরকার, ২৯. অভিজিত রায়, ৩০. সুব্রত কুমার শিকদার, ৩১. অপূর্ব কুমার মণ্ডল, ৩২. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৩৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৩৪. সুজিত কুমার রায়, ৩৫. প্রিয়া সিংধু তালুকদার, ৩৬. অনুপ কুমার তালুকদার, ৩৭. সুব্রত কুমার দে, ৩৮. হিল্লোল বিশ্বাস, ৩৯. দেবময় দেওয়ান, ৪০. মিনাক্ষ্মী বর্মন, ৪১. দেবপ্রসাদ পাল, ৪২. বনানী বিশ্বাস, ৪৩. সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ৪৪. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ৪৫. খোকন কান্তি সাহা, ৪৬. সরবাসটি রায়, ৪৭. সুব্রত পাল, ৪৮. সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু, ৪৯. দিবি চন্দ, ৫০. বাদল চন্দ্র হালদার, ৫১. মৃণাল কান্তি দে, ৫২. পঙ্কজ ঘোষ, ৫২. সন্দীপ কুমার সিংহ।

* সহকারী সচিব : মাত্র ৯৬ জন!
১. পল্লব কুমার ব্যানার্জী, ২. গোপাল কৃষ্ণ পাল, ৩. অরুণ কান্তি মজুমদার, ৪. সুকান্ত ভট্টাচার্য, ৫. ড. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ৭. পতিত পবন দেবনাথ, ৮. উত্তম কুমার পাল, ৯. সুধীর চন্দ্র রায়, ১০. কানাই লাল শীল, ১১. পরিমল চন্দ্র পাল, ১২. প্রতিভা রানী কুণ্ডু, ১৩. কালচাঁদ সরকার, ১৪. দীলিপ কুমার দেবনাথ, ১৫. পাপিয়া ঘোষ, ১৬. রীনা রানী সাহা, ১৭. অসীম কুমার কর্মকার, ১৮. সুদীপ্ত দাস, ১৯. রাজীব কুমার সরকার, ২০. অপর্ণা ভাইডা, ২১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ২২. সন্দীপ কুমার সরকার, ২৩. রাজীব কুমার রায়. ২৪. মল্লিকা দে, ২৫. জ্যোতিকা সরকার, ২৬. শীলবর্তা কর্মকার, ২৭. সুজন চৌধুরী, ২৮. ঝুমুর বালা, ২৯. শঙ্খমালা, ৩০. উত্তম কুমার দে, ৩১. অনিন্দিতা রায়, ৩২. প্রদীপ সিংহ, ৩৩.দেবেন্দ্রনাথ উরন, ৩৪. প্রশ্রান্ত কুমার দাস, ৩৫. মরার্জী দেশাই বর্মণ, ৩৬. শিল্পী রানী রায়, ৩৭. ভাস্কার বিভানাথ বাপ্পী, ৩৮. বিনীতা বিশ্বাস, ৩৯. অপর্ণা দেবনাথ, ৪০. সুবর্ণা সরকার, ৪১. সুজীদ হালদার, ৪২. মৌসুমী সরকার পাখি, ৪৩. রুপালী মণ্ডল, ৪৪. সমর কান্তি বসাক, ৪৫. অমিতাভ পরাগ তালুকদার, ৪৬. পিন্টু ব্যাপারী, ৪৭. উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, ৪৮. নমীতা দে, ৪৯.দীপঙ্কর রায়, ৫০. গৌরাঙ্গ কুমার চৌধুরী, ৫১. দীপক কুমার রায়, ৫২. কমল কুমার ঘোষ, ৫৩. দীপঙ্কর রায়, ৫৪. প্রশান কুমার চক্রবর্তী, ৫৫. তুষার কুমার পাল, ৫৬. বিশ্বজিত্ কুমার পাল, ৫৭. প্রভাসু সুমি মৌহান, ৫৮. অনির্বাণ নিয়োগী, ৫৯. মিন্টু চৌধুরী, ৬০. তন্ময় মজুমদার, ৬১. বীথি দেবনাথ, ৬২. শীলু রায়, ৬৩. শম্পা কুণ্ডু, ৬৪. মুকুল কুমার মিত্র, ৬৫. শঙ্কর কুমার বিশ্বাস, ৬৬. অসীম চন্দ্র মল্লিক, ৬৭. বীজন ব্যানার্জী, ৬৮. চিত্রা শিকারী, ৬৯. শিমুল কুমার সাহা, ৭০. জুতন চন্দ্র, ৭১. স্নেহাশীষ দাস, ৭২. নিক্সন বিশ্বাস, ৭৩. মিল্টন চন্দ্র রায়, ৭৪. নির্ঝর অধিকারী, ৭৫. অমিত দেবনাথ, ৭৬. সাসুতি শীল, ৭৭. পরিন্দ্র দেব, ৭৮. আজীন কুমার সরকার, ৭৯. সুমীর বিশ্বাস, ৮০. পূর্বাণী গোলদার, ৮১. প্রণতি বিশ্বাস, ৮২. বিভীষণ কান্তি দাস, ৮৩. পলক কান্তি চক্রবর্তী, ৮৪. ওনমী চক্রবর্তী, ৮৫. বিকাশ বিশ্বাস, ৮৬. জীতেন্দ্র কুমার নাথ, ৮৭. জয়ন্তী রুপা রায়, ৮৮. শতরুপা তালুকদার, ৮৯. রামকৃষ্ণ বর্মণ, ৯০. কল্যাণ চৌধুরী, ৯১. ডিবাংসু কুমার সিনহা, ৯২. সুজতী ধর, ৯৩. মৌসুমী বাইন হিরা, ৯৪. টীনা পাল, ৯৫. সাথী অজিত রায় দাস, ৯৬. সাজুতী দেবনাথ।

*অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৪ জন!
১. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ২. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৩. স্বপন কুমার রায়, ৪. নারায়ণ দত্ত বর্মা।

*উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ৫ জন
১. অমিতাভ সরকার, ২. রামচন্দ্র দাস, ৩. মনোজ কান্তি বড়াল, ৪. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫. মনীন্দ্র কিশোর মজুমদার।

*অতিরিক্ত উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ১০ জন!
১. ডা. সুভাস চন্দ্র বিশ্বাস, ২. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ৩. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ৫. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৬. কালা চন্দ্র সিনহা, ৭. অনন্দ্র কুমার বিশ্বাস, ৮. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ৯. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ১০. দেবজীত্ সিনহা

*উপজেলা নির্বাহী অফিসার : ১৩.
দেবপ্রসাদ পাল, ২. অভিজিত্ রায়, ৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৪. সুব্রত কুমার দে, ৫. প্রিয়াসিন্ধু তালুকদার, ৬. সুব্রত কুমার শিকদার, ৭. সুব্রত পাল, ৮. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৯. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ১০. বনানী বিশ্বাস, ১১. দেবী চন্দ্র, ১২. মৃনাল কান্তি দে, ১৩. সিদ্ধার্থ সরকার কুণ্ড, ১৪. পঙ্কজ ঘোষ।
নাম না জানা আরও হাজার হাজার সরকারি কর্মকর্তা আছেন।
[সূত্র : সাপ্তাহিক ঠিকানা, ৩ জানুয়ারি, ২০১৪, নিউইয়র্ক, ইউএসএ]

১৮ লাখ সরকারি কর্মচারী এক হইছে। বইলা দিছে দুর্নীতি করার সুযোগ বহাল না করে ওরা ঘরে ফিরবে না। কোন সংস্কার মানা হবে না। ওদি...
27/05/2025

১৮ লাখ সরকারি কর্মচারী এক হইছে। বইলা দিছে দুর্নীতি করার সুযোগ বহাল না করে ওরা ঘরে ফিরবে না।

কোন সংস্কার মানা হবে না।

ওদিকে ব্যবসায়ীরা শুরু করছে আরেক মিথ্যাচার। প্রথমে দাবি করেছে, ইউনূস সরকার নাকি গ্যাস দিতেছে না।

তো আজ সকালে ইউনূস একেবারে ডাটা দিয়ে দেখাইছে যে গত বছরের তুলনায় এই বছর ২২% গ্যাস বেশি সাপ্লাই দেওয়া হয়েছে।

এইবার শুরু করেছে নতুন নাটক।

ভোলা থেকে দেশের বিরাট অংশের গ্যাস আসে।

ঐখানে গতকাল থেকে অবরোধ শুরু করেছে যাতে গ্যাস ঢাকায় আসতে না পারে।

এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতেছে এক রাজনৈতিক দলের এক নেতা।

তো ঘটনা যা দাড়াইলো, দুর্নীতিবাজ আমলারা এক হয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান অচল করে দিছে।

বাটপার ব্যবসায়ীরা এক হয়ে মিথ্যা কথা বলতেছে যাতে সংস্কার না করা যায়। সিন্ডিকেটবাজি করে আমার আপনার রক্ত চুষবে।

ওদিকে রাজনৈতিক ধান্দাবাজের দল টাকার বিনিময়ে গুন্ডামি করে গ্যাস অফ করে দিছে।

সবকিছু অফ করে টরে এখন রাজনৈতিক দলের নেতারা বলবে, ইউনূস ব্যর্থ। ইউনূস কিছু পারে না। দেশ আমাদের হাতেই নিরাপদ।

অথচ ইউনূস যাতে না পারে, তার সমস্ত বন্দোবস্ত উনাদেরই করা।

কারণ ইউনূস সফল হলে প্রমাণ হবে যে গত ৫৩ বছরে দেশটাকে কারা খুবলে খুবলে খেয়ে ফেলেছে।

তাই ইউনূসকে ব্যর্থ করে দেওয়ার জন্য দেশের সমস্ত সিন্ডিকেট এক হয়ে গেছে।

আমরা এক বছর আগেও ভাবতাম, আমাদের দেশে সবাই বাইরে চলে যায় কেন? মেধাবীরা কেন দেশ গড়তে আসে না?

এই প্রশ্নের উত্তর ইউনূসের আজকের পরিস্থিতির মধ্যেই খুঁজে পাবেন।

দেশের সবচে মেধাবী মানুষদের মধ্যে একজন দেশ চালাতে আসলো। এরপর সহযোগিতা তো দূরের কথা, বাটপার ব্যবসায়ী, ধান্দাবাজ রাজনীতিবিদ আর দুর্নীতিবাজ আমলারা এক হয়ে এই লোকটার সামনে প্রাচীর হয়ে দাঁড়াইয়া গেল।

এখন সংস্কার তো দূরের কথা, উনার জান নিয়ে মেয়াদ শেষ করতে পারবেন কি না, আমার সন্দেহ আছে।

এবার বলেন, এই দেশে ভদ্র, শিক্ষিত আর মেধাবী মানুষেরা এরপরেও কেন দেশের জন্য কাজ করতে আসবেন?

✍️ Sadiq Khan

Address

Sandwip

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Uniqe Gamer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Uniqe Gamer:

Share