Smart Tools BD

Smart Tools BD Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Smart Tools BD, Digital creator, Satkhira.
(1)

* Please subscribe my channel :
https://www.youtube.com/channel/UCgmB7TlpDn32taFV9V7i5NA
* My Email :
[email protected]
* My mobile phone number :
01916056195

৭০টা বাসায় ভালোবাসা প্রকাশ করুন১.বাংলা= আমি তোমাকে ভালবাসি ২.ইংরেজি = আই লাভ ইউ। ৩.ইতালিয়ান = তি আমো ৪.রাশিয়ান = ইয়া...
26/06/2025

৭০টা বাসায় ভালোবাসা প্রকাশ করুন
১.বাংলা= আমি তোমাকে ভালবাসি
২.ইংরেজি = আই লাভ ইউ।
৩.ইতালিয়ান = তি আমো
৪.রাশিয়ান = ইয়া তেবয়া লিউব্লিউ
৫.কোরিয়ান = তাঙশিনুল সারাঙ হাইয়ো।
৬.কানাডা = নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন।
৭.জার্মান = ইস লিবে দিস।
৮.রাখাইন =অ্যাঁই সাঁইতে।
৯.ক্যাম্বোডিয়ান=বোন স্রো লানহ্উন।
১০.ফার্সি = দুস্তাত দারাম।
১১.তিউনিশিয়া = হাহে বাক।
১২.ফিলিপিনো = ইনবিগ কিটা
১৩.লাতিন = তে আমো।
১৪.আইরিশ = তাইম ইনগ্রা লিত।
১৫.ফ্রেঞ্চ = ইয়ে তাইমে।
১৬.ডাচ = ইক হু ভ্যান ইউ।
১৭.অসমিয়া = মুই তোমাকে ভাল্ পাও।
১৮.জুলু = মেনা তান্দা উইনা।
১৯.তুর্কি = সেনি সেভিউর ম।
২০.মহেলি = মহে পেন্দা।
২১.তামিল = নান উন্নাই কাদালিকিরেন।
২২.সহেলি = নাকু পেন্দা।
২৩.ইরানি = মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম।
২৪.হিব্রু = আনি ওহেব ওটচে
২৫.গুজরাটি = হুঁ তানে পেয়ার কার ছু।
২৬.চেক = মিলুই তে।
২৭.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
২৮.পর্তুগিজ = ইউ আমু তে।
২৯.বসনিয়ান = ভলিম তে।
৩০.তিউনেশিয়ান = হা এহ বাদ।
৩১.হাওয়াই = আলোহা ওয়াউ লা ওই।
৩২.আলবেনিয়া = তে দুয়া
৩৩.লিথুনিয়ান = তাভ মায়লিউ।
৩৪.চাইনিজ = ওউ আই নি।
৩৫.তাইওয়ান = গাউয়া আই লি।
৩৬.পার্শিয়ান = তোরা ডোস্ট ডারাম।
৩৭.মালয়শিয়ান =সায়া চিনতা কামু।
৩৮.মায়ানমার = মিন কো চিত তাই।
৩৯.ভিয়েতনামিস = আনাহ ইউই এম
৪০.থাইল্যান্ড = চান রাক খুন
৪১.গ্রিক = সাইয়াগাপো।
৪২.চেক = মিলুই তে।
৪৩.বর্মিজ = চিত পা দে।
৪৪.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
৪৫.মালয়ি = আকু চিন্তা কামু।
৪৬.ব্রাজিল = চিতপাদে।
৪৭.হিন্দি = ম্যায় তুমছে পেয়ার করতাহুঁ।
৪৮.জাপানি = কিমিও আইশিতের।
৪৯.পাকিস্তান = মুঝে তুমছে মহব্বত হায়
৫০.ফার্সি = ইয়ে তাইমে।
৫১.সিংহলিজ = মামা ও বাটা আছরেই।
৫২.পাঞ্জাবী = মেয় তাতনু পেয়ার কারতা।
৫৩.আফ্রিকান = এক ইজ লফি ভির ইউ
৫৪.তামিল = নান উন্নাহ কাদা লিকিরেণ।
৫৫.রোমানিয়া = তে ইউবেস্ক।
৫৬.স্লোভাক = লু বিমতা।
৫৭.নরওয়ে = ইয়েগ এলস্কার দাই।
৫৮.স্প্যানিশ = তে কুইয়েবু।
৫৯.ফিলিপাইন = ইনি বিগকিটা।
৬০.বুলগেরিয়া = অবি চামতে।
৬১.আলবেনিয়া = তে দাসরোজ।
৬২.গ্রিক = সাইয়াগাফু।
৬৩.এস্তোনিয়ান = মিনা আর মাস্তান সিন্দ।
৬৪.ইরান = সাহান দুস্তাহত দোহরাম
৬৫.লেবানিজ = বহিবাক।
৬৬.ক্যান্টনিজ = মোই ওইয়া নেয়া।
৬৭.ফিনিশ = মিন্যা রাকাস্তান সিনোয়া।
৬৮.গ্রিনল্যান্ড= এগো ফিলো সু।
৬৯.আরবি = আনা বেহিবাক
৭০.ইরিত্রয়ান = আনা ফাতওকি।🥺☹️

ভালো লাগলে সবাইকে শেয়ার করে দেখার এবং পড়ার সুযোগ করে দিন।

🚀 MS Excel এর ৫০টি দরকারি কিবোর্ড শর্টকাট (বাংলা ব্যাখ্যাসহ)       (শিখে রাখুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ)১. Ctrl + Arrow Key → ...
27/05/2025

🚀 MS Excel এর ৫০টি দরকারি কিবোর্ড শর্টকাট (বাংলা ব্যাখ্যাসহ)
(শিখে রাখুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ)

১. Ctrl + Arrow Key → তথ্য শেষ হওয়া পর্যন্ত দ্রুত নেভিগেট করবে।
২. Ctrl + Shift + Arrow Key → তথ্যসহ সেল রেঞ্জ সিলেক্ট করবে।
৩. Ctrl + Page Up/Page Down → ওয়ার্কশিটের মধ্যে এক শীট থেকে আরেক শীটে যাবে।
৪. Ctrl + ` (Grave Accent) → সেলে থাকা ফর্মুলা দেখাবে।
৫. Ctrl + Shift + "+" → নতুন সেল, রো বা কলাম ইনসার্ট করবে।

৬. Ctrl + "-" → নির্বাচিত সেল, রো বা কলাম ডিলিট করবে।
৭. Ctrl + 9 → নির্বাচিত রো হাইড করবে।
৮. Ctrl + 0 → নির্বাচিত কলাম হাইড করবে।
৯. Ctrl + Shift + ( → হাইড করা রো আনহাইড করবে।
১০. Ctrl + Shift + ) → হাইড করা কলাম আনহাইড করবে।

১১. Alt + = → AutoSum ফাংশন যোগ করবে।
১২. F2 → সেল এডিট মোডে যাবে।
১৩. Shift + Space → সম্পূর্ণ রো সিলেক্ট করবে।
১৪. Ctrl + Space → সম্পূর্ণ কলাম সিলেক্ট করবে।
১৫. Ctrl + Shift + L → ফিল্টার অপশন চালু/বন্ধ করবে।

১৬. Ctrl + ; → বর্তমান তারিখ ইনসার্ট করবে।
১৭. Ctrl + Shift + : → বর্তমান সময় ইনসার্ট করবে।
১৮. Ctrl + 1 → Format Cells উইন্ডো খুলবে।
১৯. Ctrl + K → হাইপারলিংক সংযুক্ত করবে।
২০. Ctrl + Shift + " → উপরের সেলের মান কপি করবে।

২১. Ctrl + D → উপরের সেল ডেটা নিচে কপি করবে।
২২. Ctrl + R → বাম দিকের সেল ডেটা ডানে কপি করবে।
২৩. Alt + Enter → একই সেলে নতুন লাইন তৈরি করবে।
২৪. F4 → ফাংশনে রেফারেন্স Lock/Toggle করবে ($ চিহ্ন)।
২৫. Shift + F11 → নতুন ওয়ার্কশিট তৈরি করবে।

২৬. Ctrl + Tab → এক্সেল উইন্ডোগুলোর মধ্যে পরিবর্তন করবে।
২৭. Ctrl + Shift + Tab → পূর্বের উইন্ডোতে ফিরে যাবে।
২৮. Ctrl + Shift + $ → সেলকে Currency ফরম্যাটে রূপান্তর করবে।
২৯. Ctrl + Shift + % → Percent ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।
৩০. Ctrl + Shift + # → Date ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।

৩১. Ctrl + Shift + @ → Time ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।
৩২. Ctrl + Shift + ^ → Scientific ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।
৩৩. Ctrl + Shift + ! → Number ফরম্যাট প্রয়োগ করবে।
৩৪. Ctrl + Alt + V → Paste Special ডায়ালগ খুলবে।
৩৫. Ctrl + Shift + U → ফর্মুলা বার প্রসারিত/সঙ্কুচিত করবে।

৩৬. Ctrl + Q → Quick Analysis টুল চালু হবে।
৩৭. Alt + H + O + I → কলামের প্রস্থ AutoFit হবে।
৩৮. Alt + H + O + A → রোর উচ্চতা AutoFit হবে।
৩৯. Alt + H + M + C → সেল Merge এবং Center করবে।
৪০. Alt + H + B → সেল বর্ডার অ্যাপ্লাই করবে।

৪১. Alt + H + F + C → ফন্ট কালার পরিবর্তন করবে।
৪২. Alt + A + T → টেক্সট টু কলাম চালু করবে।
৪৩. Alt + N + V → Pivot Table ইনসার্ট করবে।
৪৪. Alt + N + C → Column Chart ইনসার্ট করবে।
৪৫. Alt + M + R → Recent ফাংশন দেখাবে।

৪৬. Alt + M + F → Insert Function ডায়ালগ খুলবে।
৪৭. Ctrl + Shift + ↑/↓ → একসাথে অনেক রো সিলেক্ট করবে।
৪৮. Ctrl + Shift + Tab → Workbook-এর অন্য ট্যাবে যাবে।
৪৯. Ctrl + Alt + F9 → সব ফর্মুলা রিক্যালকুলেট করবে।
৫০. Esc → চলমান এডিট বা কমান্ড বাতিল করবে।

🔔 আপনার কতটি শর্টকাট জানা ছিল? কমেন্টে জানান?
💾 পোস্টটি শেয়ার করে রাখুন, কাজে লাগবে ১০০%! এবং — শেয়ার করে বন্ধুদেরও জানাতে ভুলবেন না!
📚 এমন আরও শর্টকাট পেতে কমেন্ট করুন “Shortcut” লিখে।

বিশিষ্ট সান্ডা চাষী ,২০১১ সালের কোন এক সময়ের ছবি।
27/05/2025

বিশিষ্ট সান্ডা চাষী ,
২০১১ সালের কোন এক সময়ের ছবি।

জমি পরিমাপ করার পদ্ধতি। ................................ অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আম...
18/03/2025

জমি পরিমাপ করার পদ্ধতি। ................................

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।
#আপডেট_জমি_রেজিস্ট্রি_খরচঃ #জমিররেকর্ড #জমিরসমস্যা #ভূমিসেবা #আইনী #খারিজ #ভূমি #খাজনা ゚

জানুয়ারি থেকে শুরু করুনঃ আমের মুকুল রক্ষার সহজ উপায়========================আপনার আম গাছের মুকুল সুস্থ রাখতে সঠিক যত্ন ...
17/11/2024

জানুয়ারি থেকে শুরু করুনঃ আমের মুকুল রক্ষার সহজ উপায়
========================
আপনার আম গাছের মুকুল সুস্থ রাখতে সঠিক যত্ন এবং সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। মুকুল ঠিকঠাক থাকলে ফলন যেমন ভালো হবে, তেমনি রোগ-বালাই থেকেও গাছ থাকবে নিরাপদ। চলুন, এই যত্নের সহজ কিছু উপায় জেনে নিই।

✅ মুকুল আসার আগে গাছের যত্ন নিন
আম গাছ সুস্থ রাখতে এই ছোট ছোট পদক্ষেপগুলো অনেক বড় ভূমিকা রাখেঃ
👉 আগাছা পরিষ্কার করুনঃ আগাছা শুধু গাছের পুষ্টি কমায় না, রোগ-বালাইয়ের ঝুঁকিও বাড়ায়। তাই মাটির চারপাশ একদম পরিষ্কার রাখুন।
👉 মরা ডালপালা কেটে ফেলুনঃ মরা বা শুকনো ডাল গাছে শুধু ওজন বাড়ায়, কিন্তু কোনো কাজে আসে না। এগুলো কেটে গাছকে হালকা করুন।
👉 পরগাছা সরানঃ গাছের শক্তি চুরি করে নেওয়া পরগাছা দূর করুন।
👉 সেচ বন্ধ করুনঃ মুকুল আসার ২-৩ মাস আগে সেচ বন্ধ রাখলে গাছ আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হয়।

১. প্রথম স্প্রে: সময়মতো করলে ভালো ফল পাবেন

মুকুল যখন ৪-৬ ইঞ্চি হয়, তখন সঠিকভাবে স্প্রে করলে গাছ রোগমুক্ত থেকে ।
👉 কী ব্যবহার করবেন?
💧 ১ লিটার পানিতে ০.৫ মিলি ইমিডাক্লোপ্রিড কীটনাশক।
💧 ২ গ্রাম ম্যানকোজেব ছত্রাকনাশক।

👉 কীভাবে করবেন?
গাছের সমস্ত অংশ ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করুন।

❌ মনে রাখবেন:
ফুল ফোটা অবস্থায় কোনো ধরনের স্প্রে করা যাবে না।

✅ প্রয়োজন হলে জানুয়ারিতে আরেকটি স্প্রে করুন

যদি জানুয়ারি মাসে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকে, তবে মুকুল আসার ১৫-২০ দিন আগে স্প্রে করতে পারেন।

👉 কী ব্যবহার করবেন?
💧 ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন কীটনাশক।
💧 ২ গ্রাম সালফারযুক্ত ছত্রাকনাশক।

👉 এটি কীভাবে সাহায্য করবে?
💧হপার পোকা থেকে সুরক্ষা।
💧সূট্যি মোল্ড ছত্রাকের আক্রমণ কমানো।

২. দ্বিতীয় স্প্রে: যখন মুকুলে ফল আসবে
আমের মটর দানা আকৃতি তৈরি হলে দ্বিতীয় স্প্রে করতে হবে।

👉 কী ব্যবহার করবেন?
💧১ লিটার পানিতে ০.৫ মিলি ইমিডাক্লোপ্রিড কীটনাশক।
💧২ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম ছত্রাকনাশক।

👉 পদ্ধতিঃ
গাছের সম্পূর্ণ অংশ ভিজিয়ে স্প্রে করুন।

🥭 আপনার গাছের জন্য আপনার ভালোবাসাই আসল যত্ন

আপনার আম গাছের মুকুল সুরক্ষিত রাখতে এই কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করুন। গাছের সঠিক যত্নই ভালো ফলনের চাবিকাঠি।

কোনো প্রশ্ন থাকলে আমরা পাশে আছি! কমেন্ট বক্সে লিখে দিন, পেইজে দেয়া মোবাইল নম্বরে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কল দিতে পারেন অথবা আপনার নিকটস্থ হর্টিকালচার সেন্টার বা উপসহকারী কৃষি অফিসারের সাথে যোগাযোগ।

কৃষিই কৃষ্টি, কৃষিই সমৃদ্ধি
কৃষিতেই আমাদের মুক্তি।

ধন্যবাদ সবাইকে ❤️
============
======================
❤️ পোষ্টটি কাজে আসবে বা লাগবে মনে হলে শেয়ার দিয়ে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন ।
==========================
========================

আজ আমরা রডের পরিমাপ শিখব।10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta20 mm = 2.466 ...
16/11/2024

আজ আমরা রডের পরিমাপ শিখব।
10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta
রডের ওজন
৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।
১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।
১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।
১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।
২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।
২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।
২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।
উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . .
8 mm -8.4 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet – 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg
20 mm -1.80feet -1kg
22mm -1.1feet -1kg
রডের মাপ ফিট মেপে kg বের করা হয়………
এই সুত্রটি মনে রাখুন ( রডের ডায়া^2 /533) যেকোনো ডায়া রডের এক ফিটের ওজন বাহির হবে . এখনে অবশ্যই রডের ডায়া মিলি মিটারে উল্লেখ করতে হবে।
ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন।

22/08/2024

mini auto briks block machine in bangladesh সিমেন্টের ইট তৈরি মেশিন

গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন)Smart tools BD সাথেই থাকি প্রয়োজনীয় কিছু শিখি👆১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ...
22/08/2024

গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন)
Smart tools BD সাথেই থাকি প্রয়োজনীয় কিছু শিখি👆

১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।

০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।

গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।

নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।

০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।

এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।

ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।

* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।

* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।

* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।

* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।

* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)

মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm

100 cm = 1 m (মিটার)Convert

1″ = 25.4 mm

1″ = 2.54 cm

39.37″ = 1 m

12″ = 1′ Fit

3′ = 1 Yard (গজ)

1 Yard = 36″

72 Fit = 1 bandil.

রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি

10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta

12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta

16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta

20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta

22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta

25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta

রডের ওজন

৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।

১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।

১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।

১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।

২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।

২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।

২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।

উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .

8 mm -7 feet -1 kg

10 mm -5 fe

জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে....১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।১ কাঠা = ১৬ ছটাক।২০ কাঠা = ১...
07/08/2024

জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে....

১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।

১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।

১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।

১ কাঠা = ১৬ ছটাক।

২০ কাঠা = ১ বিঘা।

৬০.৫ কাঠা = ১ একর।

=========================

১ একর = ১০০ শতাংশ।

১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক।

১ একর = ৬০.৫ কাঠা।

=========================

১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট।

১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ।

১ বিঘা = ২০ কাঠা ।

১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ।

=========================

১ শতাংশ =৪৩৫.৬ বর্গফুট ৬৫.৪৫ বর্গ ইঞ্চি।

১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ।

৫ শতাংশ = ৩ কাঠা। = ১৩০৬.৮ বর্গফুট ।

=========================

১ অযুতাংশ = ৪ বর্গফুট ৫২.৩৬ বর্গ ইঞ্চি।

১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট।

=========================

চট্টগ্রামের অধিবাসীদের জন্য নিচের হিসাবটা উপযোগী।

১ কানি = ১৬,৯৯০ বর্গফুট।

১ কানি = ৩৯ শতাংশ।

১ কানি = ২৩.৫ কাঠা।

১ কানি = ২০ গন্ডা।

=========================

১ গন্ডা = ১৬৯৯০ বর্গফুট।

১ গন্ডা = ২ শতাংশ।

১ গন্ডা = ১.২১ কাঠা।

২০ গন্ডা = ১ কানি ।

=========================

কানিঃ

কানি দুই প্রকার। যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি

কাচ্চা কানি

: ৪০ শতকে এক বাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।

সাই কানিঃ

এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।

কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা

২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর

১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট

১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ

১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার

১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক

১ একর = ১০ বর্গ চেইন

১ একর = ১০০ শতক

১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার

১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক

১ একর = ৬০.৫ কাঠা

১ শতক = ১ গন্ডা বা ৪৩২.৬ বর্গফুট

বিঘা-কাঠার হিসাব

১ বিঘা = (৮০ হাত × ৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত

১ বিঘা = ২০ কাঠা

১ কাঠা = ১৬ ছটাক

১ ছটাক = ২০ গন্ডা

উপরোক্ত পরিমাপ পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি খুব সহজেই হিসাব করতে পারবেন আপনার ফ্ল্যাটটির পরিমাপ। তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে আরও সহজভাবে তুলে ধরা হলো।

* ৩ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ২১৬০ বর্গফুট।

* ৫ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৩৬০০ বর্গফুট।

* ১০ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৭২০০ বর্গফুট।

এই হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি ঠিক করুন আপনি আপনার জায়গায় কোন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণ করবেন। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, রাজউক ইমারত নির্মাণ আইনে মোট জমির এক তৃতীয়াংশ জায়গা খালি রাখতে হয় রাস্তা, ড্রেন ও আলো বাতাসের জন্য।

আর যারা রেডি ফ্ল্যাট কিনবেন তারা এই হিসাবটি জেনে রাখুন। কেননা ফ্ল্যাট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্ল্যাটের মোট আয়তন ছাড়াও সিড়ি, ফ্ল্যাটের সামনে, পিছনে, সাইডের খালি জায়গাও ফ্লাটের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে।

যেমন –

* আপনি যদি ৯০০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট কেনেন তাহলে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ৬০০ থেকে ৬৫০ বর্গফুট।

* আর যদি ১২০০ বর্গফুট হয় সেক্ষেত্রে ৭৮০ থেকে ৮৫০ বর্গফুট হবে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন।

* ১৬০০ বর্গফুট আয়তনের ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে সব কিছু বাদ দিয়ে মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ১২০০ থেকে ১২৫০ বর্গফুট

CS/RS

রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-👇🍋 ফ্রিজে মাছ, মাংস রাখায় গন্ধ ছাড়ছে? ফ্রিজে লেবুর স্লাইস রেখে দিন,দ...
06/08/2024

রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-👇

🍋 ফ্রিজে মাছ, মাংস রাখায় গন্ধ ছাড়ছে? ফ্রিজে লেবুর স্লাইস রেখে দিন,দুর্গন্ধ কেটে যাবে।

🍋 আপেল বা অন্যান্য ফল কেটে রাখলে লালচে হয়ে যায়? সামান্য লেবুর রস মেখে রাখুন আর লালচে হবে না।

🍋 ভাত রান্নার শেষ দিকে অল্প পরিমাণ লেবুর রস দিয়ে নিন। ধবধবে সাদা ভাত তো হবেই, সাথে ফ্লেভারও আসবে।

🍋 গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যায়।

🍋 সাদা কাপড়কে আরো ধবধবে সাদা করতে চান ? গরম পানিতে লেবুর টুকরা দিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখলেই হবে।

🍋 মুরগী বা গরুর মাংস সিদ্ধ হতে সমস্যা? রান্না করার আগে লেবুর রস দিয়ে মাখিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা।

🍋 বয়লার মুরগি রান্নার আগে লেবুর রস মাখিয়ে রাখলে বয়লারের উটক গন্ধটা অনেকটাই কমে যায়।

🍋 রান্না অতিরিক্ত ঝাল হয়ে গিয়েছে? লেবুর রস মিশিয়ে দিন এক চামচ, এতে খাবারের অতিরিক্ত ঝাল কমে যায়।

🍋 আদা-রসুন কাটার পর বা পেস্ট বানানোর পর হাত থেকে গন্ধ বের হয়? হাতে লেবুর রস মেখে নিন, এতে হাতের দুর্গন্ধ কমে যায়।

🍋ছোট মাছের চচ্চড়ি রান্নায় পিল করে লেবুর খোসা মাছের ওপরে বিছিয়ে দিন, তারপর ঢাকনা দিয়ে চুলা নিভিয়ে দিন। খোসা গুলো ফেলে দিয়ে পরিবেশন করুন।ফ্লেভারটা অসাধারণ হয়।

🍋 ঘরে ভ্যানিলা এসেন্স নেই? লেবুর খোসা ভেজিটেবল পিলার দিয়ে ছিলে নিন অথবা লেবুর রস ব্যবহার করুন।

🍋 লেবুর সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে খুব সহজেই বেসিন পরিষ্কার করা যায়। এক-দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডার এবং এক টেবিল চামচ লেবুর রস এক কাপ গরম জলে মিশিয়ে নিতে হবে। তার পর সেই মিশ্রণটিকে বেসিনে ছিটিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ সেটিকে রেখে জল দিয়ে বেসিনটি ধুয়ে নিতে হবে।

সংগৃহীত

প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-🍚 ভাত-  পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন...
22/06/2024

প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
🍚 ভাত-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥔আলু-
পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🍲গরুর মাংস-
পানির পরিমান:- প্রথমে সিদ্ধ করে নিলে পানি ছাড়াই আগে সিটি দিয়ে নিবেন। তারপর সময় নিয়ে কষাবেন। আর আগে কষিয়ে নিলে পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে সিটি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ৩-৪ টা সিটি এবং হাই আচে ৬-৭ টা সিটি।

🌰 ছোলা-
পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥘খিচুড়ি-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🍚পোলাও-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🍗দেশি মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐓 কক মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥗সবজি -
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🫕নেহেরি-
পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

🍲 লাউ ডাল-
পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ সিটি

🫕পাতলা ডাল-
পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🦆 হাঁস-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐟 মাছ-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🥘মুগ ডাল ঘাটি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🍱 চিকেন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🥣চটপটি-
পানির পরিমান:- ডাবল পানি। আগে থেকে ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
সিটি:- নরম চাইলে ৩-৪ টা সিটি। আস্ত চাইলে ২ টা সিটি

🍲 মাটন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

প্রেশার কুকারে খাশি মুরগির রান্নার ভিডিও দেওয়া আছে চাইলে দেখে নিতে পারেন।

পোস্ট টি কেমন লাগল একটি লাইক ও মন্তব্য করে যাবেন।

Address

Satkhira

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Smart Tools BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Smart Tools BD:

Share