https://www.youtube.com/@Sagormistry11

𝚂𝙰𝙶𝙾𝚁, Satkhira (2025)

04/07/2025

🧠 স্কিল দিয়ে চাকরি পাওয়া যায় — কিন্তু ক্যারিয়ার গড়া যায় ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে।

প্রফেশনাল জীবনের বড় সংকটগুলো স্কিল দিয়ে না, আবেগ দিয়ে তৈরি হয় — আবার আবেগ দিয়েই সেগুলো ঠিক করা যায়।

🤯 একটা উদাহরণ দেখুন:

– আপনি কাজ জানেন, কিন্তু সহকর্মীর তির্যক মন্তব্যে মন খারাপ হয়ে যায়
– ক্লায়েন্ট বিরক্ত হলে আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন
– টিম মেম্বার ঠিকমতো কাজ না করলে রাগের মাথায় সম্পর্ক নষ্ট করেন
– মিটিংয়ে কেউ কথা কেটে দিলে সারাদিন মন খারাপ থাকে

এই সমস্যা স্কিলের নয় — এটা ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সের অভাব।

🎯 Emotional Intelligence থাকলে আপনি পারবেন:

✅ নিজেকে সামলাতে — চাপের মধ্যে মাথা ঠান্ডা রাখতে
✅ অন্যকে বুঝতে — কার কথা পেছনে কষ্ট লুকানো, কার কথা রাগে মোড়ানো
✅ সম্পর্ক ঠিক রাখতে — সঠিক সময় সঠিক শব্দ বলার সাহস রাখতে
✅ নেতৃত্ব দিতে — শুধু নির্দেশ নয়, মন জয় করে পথ দেখাতে

👥 EI শুধু সেলস নয় —
📌 টিম ম্যানেজমেন্ট
📌 ক্লায়েন্ট ডিলিং
📌 লিডারশিপ
📌 অফিস পলিটিক্স
📌 কনফ্লিক্ট রেজোলিউশন
— প্রতিটি জায়গায় আপনার সাফল্যের স্তম্ভ!

🤔 তাই প্রশ্ন করুন নিজেকে— “আমি কী শুধু কাজ শিখেছি, নাকি নিজেকেও শিখিয়েছি?”

স্কিল আপনাকে চাকরিতে ঢোকাবে,
কিন্তু EI আপনাকে সেই চেয়ারে টিকিয়ে রাখবে, নেতৃত্ব দেবে, সম্মান এনে দেবে।

28/06/2025

ক্ষমতা কিভাবে মানুষকে পশু বানায়? জেনে নিন Animal Farm থেকে ||📘 জর্জ অরওয়েলের Animal Farm – ছোট বই, বড় বার্তা! 🚩 বিদ্রোহ, বিশ্বাসঘাতকতা, আর শোষণ – Animal Farm এর আসল গল্প || Animal Farm: গল্পের আড়ালে লুকানো ইতিহাস

23/06/2025

জীবন যেমনই হোক, তাকে গড়ার অধিকার কিন্তু আমাদেরই। আমরা যা ভাবি, যা বিশ্বাস করি—ঠিক সেটাই ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে ওঠে।
নেতিবাচক চিন্তা আমাদের পিছিয়ে দেয়, আর ইতিবাচক ভাবনা আমাদের এগিয়ে নিয়ে যায়।
জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ভাবনার একটা বড় ভূমিকা থাকে।
আমরা যদি বিশ্বাস করি—আমরা পারব, তাহলে সত্যিই পারি।
আমরা যদি ভাবি—জীবনে পরিবর্তন সম্ভব, তাহলে সেই পরিবর্তন একদিন বাস্তব হয়।
তাই সময় এসেছে নিজের চিন্তাকে নতুন করে গড়ে তোলার,
সময় এসেছে বলার—
"আমাদের জীবন, আমাদের ভাবনা।
ভাবনার বদলেই জীবনের বদল!"

06/06/2025

ভুলের সাথে জড়িয়ে আছে শেখার সবচেয়ে দামী অভিজ্ঞতা।

মজার একটা কথা প্রচলিত আছে—মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে ভুল করে বসো! কারণ, তখনই বোঝা যাবে, লোকে আসলে তোমার কথা শুনছে কিনা। এমনকি লিখতেও মাঝে মাঝে একটা-দুইটা ভুল দাও—যে আজীবন তোমার পোস্টে ‘লাইক’ দিতে চায় না, সেও হয়তো একটা কমেন্ট করতে বাধ্য হবে!
স্ট্যাসি বালিসের বইয়ের নাম ছিল “How to Change a Life”, কিন্তু দ্বিতীয় সংস্করণে ভুলবশত নাম হয়ে যায় “How to Change a Wife”! ফলাফল? বইটা ঝড় তুলে বেস্টসেলার হয়ে যায়!
ভুল কি সবসময় খারাপ কিছু? একদমই না। ধরো, দুধ খারাপ হলে সেটা দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়েও দামী। আর সেটা যদি আরও খানিকটা নষ্ট হয়, তখন সেটা হয়ে দাঁড়ায় পনির—যার মূল্য দইয়ের চেয়েও বেশি। ভুল থেকেই জন্ম নেয় সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসগুলো।

আঙুরের রস টক হয়ে গেলে সেটা হয়ে যায় ওয়াইন, যেটা সাধারণ আঙুরের চেয়ে বহু গুণ দামী।
ভুল মানেই ব্যর্থতা নয়। বরং, ভুল আমাদের শেখায়, গড়তে সাহায্য করে। প্রতিটি ভুল একজন মানুষকে অভিজ্ঞ করে তোলে, পরিণত করে তোলে।

ক্রিস্টোফার কলম্বাস ভুল পথে রওনা দিয়েছিলেন বলেই আমেরিকা আবিষ্কার হয়েছিল। অ্যালেক্সান্ডার ফ্লেমিং দুর্ঘটনাবশত পেনিসিলিন আবিষ্কার করেছিলেন। আর এডিসন? তিনি তো নিজেই বলেছিলেন, “আমি হাজার বার ভুল করেছি, আর সেই ভুলগুলোই আমাকে হাজারটা নতুন উপায় দেখিয়েছে।”

কানাডিয়ান লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, “ভুল বলে কিছু নেই—সবই নতুন শেখার অংশ।”
আইনস্টাইন বলেছিলেন, “যে কখনো ভুল করেনি, সে কখনো চেষ্টা-ই করেনি।”
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, “উন্নয়ন মানে চেষ্টা এবং ভুলের সম্মিলিত ফল।”
রিচার্ড ব্রানসন বলেন, “হাঁটা শিখতে গেলে নিয়ম নয়, দরকার বারবার পড়ে গিয়ে আবার উঠে দাঁড়ানো।”
মাইকেল জর্ডান বলেন, “আমি অনেকবার হেরেছি, ভুল করেছি—এই কারণেই আমি আজ সফল।”

হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, “ভুল হলো এমন এক সুযোগ, যা তোমাকে নতুন করে শুরু করতে দেয়।”

এক প্রেমিক বলেছিলেন, “ভুল মানুষের প্রেমে পড়লে হতাশ হয়ো না, কারণ সেটা শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার পথ খুলে দেয়।”

সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ হতেই হলে ভুল করতেই হবে। যে নিখুঁত, সে কিছুই শেখেনি। শেখা মানেই ভুল করা, সংশোধন করা, এবং আবার নতুন করে এগিয়ে যাওয়া।

তাই পেন্সিলের মতো হও—যেখানে ভুল করলে ঘষে ফেলা যায়, আবার নতুন করে আঁকা যায়। কলম দিয়ে লেখা যায় বটে, কিন্তু ঘষে ফেলা যায় না। পেন্সিলের মতো মানসিকতা থাকলেই, প্রতিটি ভুল হবে তোমার ভবিষ্যতের শিল্পকর্মের খসড়া।

---SAGOR---Teacher

31/05/2025

আসুন নদীকে বাঁচাই, দেশকে রক্ষা করি।।নদীর পরিবেশ সুরক্ষিত রাখি। আমাদের বাংলাদেশ নদীমাতৃক, সুতরাং নদী বাঁচলে দেশ বাঁচবে।।

29/05/2025

"দিন বদলাতে চাইলে সকাল বদলান – দারুণ ৬টি অভ্যাস"-The Miracle Morning || SAGOR

26/05/2025

“ডিগ্রি হাতে পেলে জীবন তৈরি হয়ে যাবে”—এই ধারণা এখন বদলানোর সময়।
চার বছরের ব্যাচেলর প্রোগ্রাম কেবল সার্টিফিকেটের গল্প নয়, এটি হওয়া উচিত আপনার ভবিষ্যৎ নির্মাণের ল্যাবরেটরি। এখানে আপনি শিখবেন, ভুল করবেন, শোধরাবেন, এবং ধীরে ধীরে তৈরি করবেন সেই স্কিলস যেগুলো ভবিষ্যতের দুনিয়ায় আপনাকে এগিয়ে রাখবে।

তাই প্রশ্ন একটাই—এই চার বছর আপনি কেবল ‘পড়ছেন’, না সত্যিই ‘শিখছেন’?

🎓 চার বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি: সার্টিফিকেট নয়, স্কিল গড়ার সময়!

সম্মানিত শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ,
চার বছরের ব্যাচেলর প্রোগ্রাম অনেকের কাছে একটি ‘ডিগ্রি অর্জনের সময়’ হিসেবেই দেখা হয়। কিন্তু আজকের প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্বে, এটা শুধুই ডিগ্রি নয়—এটা নিজের ভবিষ্যৎ নির্মাণের শ্রেষ্ঠ সময়।

আমরা যখন দেখি, একটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা ৪ বছর কাটালেও শেষপর্যন্ত কাজ জানে না, আত্মবিশ্বাস পায় না, কিংবা বাস্তব জগতের জন্য প্রস্তুত নয়—তখন আমাদের জিজ্ঞাসা করা উচিত: আসলে সে শিখলো কতটা?

🧠 দায়িত্ব শুধু শিক্ষার্থীর নয়, আমাদের সবার

এই চার বছরের মধ্যে যদি অন্তত ২ বছর একজন শিক্ষার্থী নিজের প্রতি, শেখার প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল থাকে, তাহলে সে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে পারে। তবে এই প্রতিশ্রুতি একা শিক্ষার্থীর উপর ছেড়ে দিলে চলবে না—শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরও বড় ভূমিকা রয়েছে।

👨‍🏫 শিক্ষকের প্রতি দায়িত্ব: শুধু পড়ানো নয়, শেখার চাহিদা সৃষ্টি করা

শিক্ষকদের এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো—

এমন ক্লাস নেওয়া যা শুধু সিলেবাস শেষ করে না, বরং আগ্রহ জাগায়।

এমন অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রজেক্ট তৈরি করা, যেখানে কপি-পেস্ট নয়, নিজে চিন্তা করে করতে হয়।

প্রতিটি কোর্সে এমন কাঠামো রাখা, যেখানে শিক্ষার্থীকে নিজে পড়তে বাধ্য হতে হয়।

➡️ কারণ যদি তারা না পড়েও পাশ করতে পারে, তাহলে তারা পড়বেই না।
তারা পড়ার বদলে যাবে সোশ্যাল মিডিয়ায়, ইউটিউবে, গেমে, যেখানে মস্তিষ্ক সহজেই ডোপামিন পায়—কিন্তু জীবন গঠনের কিছু পায় না।

📊 টাইম কমিটমেন্ট: ব্যাচেলর সফল করতে দরকার নিয়মিত নিজের উপর বিনিয়োগ

একজন শিক্ষার্থী যদি বাস্তব জীবনে সফল হতে চায়, তাহলে অন্তত—

সপ্তাহে ১২-১৫ ঘন্টা আত্মশিক্ষা ও অনুশীলনে ব্যয় করতে হবে

দিনে গড়ে ২-২.৫ ঘন্টা নিজের জন্য পড়া, প্রজেক্ট, কোর্স বা স্কিল ডেভেলপমেন্টের সময় বের করতে হবে
🎯 সম্মিলিত আহ্বান:
চার বছরের ব্যাচেলর প্রোগ্রামের আসল মূল্য আসবে তখনই, যখন—
✅ শিক্ষার্থী নিজের প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল হবে,
✅ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের চিন্তা করতে বাধ্য করবেন,
✅ অভিভাবকরা সন্তানের শেখার অগ্রগতিতে আন্তরিক হবেন,
✅ আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শেখাকে শুধু সিজিপিএ-র মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে জীবনঘনিষ্ঠ করে তুলবে।

🌱 সময় এখনই—স্ক্রল নয়, স্কিল গড়ার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনার

আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা করি, তাহলে প্রতিটি ব্যাচেলর প্রোগ্রাম সত্যিকার অর্থেই হবে একজন আত্মবিশ্বাসী, দক্ষ, এবং মানবিক নাগরিক গঠনের পথ।

কারণ স্ক্রল করে নয়, স্কিল গড়ে ভবিষ্যত তৈরি হয়।

SAGOR
Teacher || Educational Content Creator

26/05/2025

কাজী নজরুল ইসলামের অসংখ্য গান ও কবিতা যেমন বিদ্রোহের জ্বলন্ত প্রতীক, তেমনই কিছু সৃষ্টি তাঁর ব্যক্তিগত বেদনার নিঃশব্দ সাক্ষী। তেমনই দুটি গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর প্রিয় পুত্র অরিন্দম খালেদ বুলবুলের স্মৃতি, যাকে তিনি স্নেহভরে ডাকতেন ‘বুলবুল’ নামে।

জনপ্রিয় গজল ‘বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুলশাখাতে দিস্‌ দোল’। এই গানের পেছনে রয়েছে এক মর্মস্পর্শী কাহিনি। বলা হয়ে থাকে, বুলবুল অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসার জন্য টাকার প্রয়োজন হয়, কিন্তু নজরুল তখন অর্থকষ্টে ভুগছিলেন। ছেলের চিকিৎসার টাকা সংগ্রহ করতে তিনি ট্রেনে করে কলকাতায় যাচ্ছিলেন। পথে একটি পত্রিকার অফিসে যাওয়ার সময় ট্রেনেই পাওয়া এক বিজ্ঞাপনের উল্টো পাশে এই গজলটি লিখে ফেলেন। পরে সেই গজল তিনি দেন নৃপেনকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়কে, টাকার বিনিময়ে।

অপর গানটি, যা আরও করুণ ও হৃদয়বিদারক, তা হলো ‘ঘুমিয়ে গেছে শ্রান্ত হয়ে, আমার প্রাণের বুলবুলি’। মাত্র চার বছর বয়সে মৃত্যু ঘটে নজরুল-পুত্র বুলবুলের। শোকে বিহ্বল কবি যখন ছেলের কবর দেওয়ার মতো টাকাও সংগ্রহ করতে পারেননি, তখন ছুটে যান এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক তাঁকে বলেন, কবিতা দিলে তবেই টাকা দেওয়া যাবে। সন্তানের দেহ পাশে রেখে, বুকে অগ্নি চাপা দিয়ে সেই মুহূর্তে লেখা হয় এই গান — এক পিতার শোক, অভাব, প্রেম আর অমর শিল্পসৃষ্টির এক অসামান্য দলিল।

এই দুই গান শুধু সংগীত নয়, নজরুলের জীবনের ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডির এক নীরব ভাষ্য। প্রতিটি শব্দে মিশে আছে এক পিতার অশ্রু ও ভালবাসা, যা বাংলা গানের ইতিহাসে চিরকাল অমলিন হয়ে থাকবে।

𝚂𝙰𝙶𝙾𝚁

04/07/2025

28/06/2025

23/06/2025

06/06/2025

31/05/2025

29/05/2025

26/05/2025

26/05/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category