কুহেলিকা 360

কুহেলিকা 360 Do something that i think better....

22/11/2024

শুভ রাত্রি

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook! thanks a lot you all guys.It i...
22/11/2024

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook! thanks a lot you all guys.It is possible only for you all.🎆🏆🎇❤️❤️❤️

এক লোক পাথর কাটার কাজ করতো। লোকটা জীবনে তার অবস্থান নিয়ে খুবই অসন্তুষ্ট থাকতো সবসময়।একদিন সে এক ধনী ব্যবসায়ীর বাড়ির প...
21/11/2024

এক লোক পাথর কাটার কাজ করতো। লোকটা জীবনে তার অবস্থান নিয়ে খুবই অসন্তুষ্ট থাকতো সবসময়।

একদিন সে এক ধনী ব্যবসায়ীর বাড়ির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো। বাড়ির জানালা দিয়ে সে দেখছিলো ব্যাবসায়ীর শান-শওকত। খুব ঈর্ষান্বিত হয়ে সে চিন্তা করতে লাগলো, 'আহা আমি যদি বণিকের মতো হতে পারতাম!'

কি আশ্চর্যের ব্যাপার, লোকটা হঠাৎ বিরাট বণিক হয়ে উঠলো। তার কল্পনার চেয়ে বেশি বিলাসিতা এবং ক্ষমতা উপভোগ করতে লাগলো।

একদিন সে দেখলো রাজ্যের প্রধান বিচারক রাস্তার পাশ দিয়ে যাচ্ছেন। সে দেখলো, বিচারক একটা চেয়ারে বসে আছেন এবং তাকে একদল সৈন্য বয়ে নিয়ে চলছে।

রাস্তার পাশের দোকানিদের সৈন্যরা দেদারসে পেটাচ্ছে।
জনতা বিচারকের সামনে মাথা নত করছে।

বণিকের মনে মনে ভাবতে লাগলো, আহা বিচারক কত শক্তিশালী!
আমি যদি একজন বিচারক হতে পারতাম!"

তারপরে সে এক বিচারক হয়ে উঠলো, তার সৈন্যরা তাকে সেডান চেয়ারে সর্বত্র বহন করে নিয়ে যেতে লাগলো। তার চারপাশের লোকজন তাকে প্রচণ্ড ভয় ও ঘৃণা করতে লাগলো।

এক গ্রীষ্মের দিনে বিচারক সেডান চেয়ারে খুব অস্বস্তি বোধ করেছিলো। সে সূর্যের দিকে তাকালো। আকাশে গর্বিতভাবে জ্বলজ্বল করছিলো সূর্য। বিচারকের উপস্থিতিতে সে একটুও নতজানু হয়নি।

"সূর্য কত শক্তিশালী!" বিচারক ভাবলো।

"আমি যদি সূর্য হতে পারতাম!"

তারপর সে সূর্য হয়ে উঠলো,
সকলের উপর প্রচণ্ডভাবে জ্বলে উঠলো,
ক্ষেত পুড়িয়ে দিলো।

কিন্তু একদিন একটা বিশাল কালো মেঘ তার এবং পৃথিবীর মাঝখানে চলে এলো। সূর্য আর তার আলো দিয়ে নীচের কোন কিছুকেই জ্বলতে পারে না।

"এই মেঘটা কতই শক্তিশালী!" সূর্য ভাবছে।
"আমি যদি মেঘ হতে পারি!"

তারপর সে মেঘ হয়ে ওঠে। বৃষ্টি নেমে, বিদ্যুৎ চমকে সে মাঠ ও গ্রাম প্লাবিত করে দিতে লাগলো।

কিন্তু শীঘ্রই সে দেখতে পেলো যে- তাকে কোন বড় একটা শক্তি দূরে ঠেলে দিচ্ছে। মেঘ বুঝতে পারলো এটা বাতাস।

"এটা কতটা শক্তিশালী!" মেঘ ভাবতে লাগলো।
"আমি যদি বাতাস হতে পারতাম!"

তারপর সে বাতাস হয়ে গেলো।
বাড়ির ছাদ উড়িয়ে দিলো, গাছ উপড়ে ফেলল।

কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই বাতাস আবিষ্কার করলো সে এমন কিছুর সাথে ধাক্কা খাচ্ছে যাকে সে নাড়তে পারছে না কোনক্রমেই। সে দেখলো একটি বিশাল, সুউচ্চ পাথর দাঁড়িয়ে আছে।

"পাথর কতই না শক্তিশালী!" সে ভাবলো।
"আমি যদি একটা পাথর হতে পারতাম!"

তারপর সে একটা পাথরের খণ্ড হয়ে গেলো।
পৃথিবীর অন্যতম শক্ত পদার্থ।
কেউ তাকে নাড়াতে পারে না।

কিন্তু কিছুক্ষণ বাদেই সে লক্ষ্য করলো একটি হাতুড়ির শব্দ ভেসে আসছে। কেউ একজন পাথরটাকে ভাঙছে।

"আমার চেয়ে শক্তিশালী আর কে হতে পারে", পাথর ভাবছে।

সে নিচে তাকিয়ে তার অনেক নিচে একটা লোককে পাথর কাটতে দেখতে পেলো।

সে তার নিজেকে চিনতে পারলো।

---

আমাদের মৃত্যুর পর আমরা পিঁপড়ার খাদ্য হবো, সেই খাদ্যের কিছু অংশ পিঁপড়ার বৃষ্ঠাও হবে। সেখানেও আমরা থাকবো। সেটা হয়তো কোন গাছের খাদ্য হবে। সেই গাছ আবার হয়তো হবে খনিজ।

একটা গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হবে একদিন। সেই গ্যাস দিয়ে রান্না করার সময় আমি দেখবো আমিই সামনে দাঁড়িয়ে রান্না করছি।

আমিই চুলার গ্যাস, আমিই স্টিলের কড়াই।
আমিই সসপেনের ওপরের ডিম। আবার আমিই সেটা খাচ্ছি।

আমাদের সমস্ত অনুসন্ধানের শেষে আমরা সেই জায়গায় পৌঁছাবো যেখান থেকে আমরা শুরু করেছিলাম।



#আমার_অনুবাদ_ডায়েরি

20/11/2024

শুভ সকাল

19/11/2024

বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, "সে সেরা। আমি তার কাছে কিছুই না।"

"সায়েন্স ওয়ার্ল্ড" নামে একটি বিজ্ঞান ম্যাগাজিন ২০০৭ সালে জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে একটি ফিচার ছাপিয়েছিল। বাংলাদেশের কোনো ম্যাগাজিনে উনাকে নিয়ে লেখা এটিই ছিলো প্রথম ও শেষ ফিচার।

"কৃষ্ণবিবর" নামে উনার একটি বই আছে যেটা বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া কষ্টকর ।

শুধু এটাই নয়, "কৃষ্ণবিবর" "দ্য আল্টিমেট ফেইট অব ইউভার্স" "রোটেটিং ফিল্ডস ইন জেনারেল রিলেটিভিটি" বইগুলো অক্সফোর্ড কেমব্রিজ আর হার্ভার্ড এর মত বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও ১০০ টারও বেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো পড়ানো হয়।
কিন্তু যে দেশে তিনি জন্মেছিলেন, সেই বাংলাদেশের কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার বই থেকে কোন লেকচার দেয়া হয় বলে আমার জানা নেই...

২০০১ সালে যখন পৃথিবী ধ্বংস হবার একটা গুজব উঠেছিল তখন জামাল নজরুল ইসলাম অংক কষে বলেছিলেন পৃথিবী তার কক্ষপথ থেকে ছুটে চলে যাবার কোনো সম্ভাবনা নেই।

স্টিফেন হকিং কে চিনে না এমন মানুষ খুব কম আছে। উনার লেখা "আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম" বইটি এক কোটি কপিরও বেশী বিক্রি হয়েছে সারাবিশ্বে । সে বইটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে।

কিন্তু এই বইটি প্রকাশের প্রায় ৫ বছর আগেই ১৯৮৩ সালে জামাল নজরুল ইসলাম "দ্যা আল্টিমেট ফেইট অব দ্য ইউনিভার্স" বইটি লিখেছিলেন। দুটো বই-ই প্রায় একই সব টপিকের উপর লিখা। ব্লাকহোল, ওয়ার্ম হোল, সুপারনোভা, কসমিক রেডিয়েশন, প্যারালাল ইউনিভার্স, বাটারফ্লাই ইফেক্ট ইত্যাদি সব জোতিপদার্থর্বিজ্ঞানীয় ব্যাপারগুলোই ঘুরেফিরে দুটো বইতেই উঠে এসেছে। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে জামাল নজরুল ইসলামের বইটিকেই বিশ্বখ্যাত বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগন অধিক মূল্যায়ন করেছেন, যেটি প্রকাশিত হয়েছিল হকিং এর বইয়েরও প্রায় ৫ বছর পূর্বে।
অথচ হকিং এর বই নিয়ে যতটা না মাতামাতি সারাবিশ্বে হয়েছে, তার ছিঁটেফোঁটাও হয়নি জামাল নজরুল ইসলামের কোন বই নিয়ে.. কেনো? পরে বলছি।
বলা হয়ে থাকে, বিশ্বের ৭ জন শ্রেষ্ট বিজ্ঞানীর নাম বলতে গেলে সে তালিকায় নাকি জামাল নজরুলের নামও চলে আসবে।
বিশ্বের বুকে বাংলার গর্ব জামাল নজরুল ইসলাম
১৯৮১ সালে লন্ডনের লাখ টাকা বেতনের চাকরি এবং উন্নত সুযোগ-সুবিধা ছেড়ে মাত্র ৩ হাজার (২৮ শত) টাকা বেতনের চাকরি নিয়ে তিনি চলে আসেন মাতৃভূমি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের বিজ্ঞান শিক্ষা এবং বিজ্ঞান গবেষণার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। তাই সব সুযোগ সুবিধা ছেড়ে দেশে চলে এসেছিলেন।
সংগৃহীত: মহাকাশের যত কথা

18/11/2024

শুভরাত্রি

Address

Satkhira
৯৪৫৫

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুহেলিকা 360 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share