G HM M WAHiD

G HM M WAHiD আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আমি নতুন পেজ খুলছি প্লিজ লাইক ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।

28/05/2025

কুমিরে মানুষ খেয়েছে, পাঁচ ঘন্টা পরে সেই কুমিরটাকে ধরে পেট চিরে মানুষটাকে বের করে।

29/03/2025

সকল প্রবাসীদের কে জানাই 🌙
🕌 ঈদ মোবারক 🏰
তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম 🏰

28/03/2025
21/03/2025

গাজায় মুসলমানের উপর ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ ও ভারতে মুসলমানদেরকে বর্বরোচিত নির্যাতনের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া সিলেট জেলা ও মহানগরী আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল।।
G HM Wahid

18/03/2025

প্রিয় শায়খ আব্বাসী হুজুরের একটি ভিডিও মুফতি আইনুল হুদা সাহেব হুজুর পোস্ট করায় আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে নক করি।
G HM Wahid
এবং অপরিচিত এক ব্যক্তি আমার কাছে কিছু মেসেজ করে''''' এবং আইনুল হুদা হুজুরের কাছে ফরোয়ার্ড করতে বলে, সে মেসেজ ফরওয়ার্ড করার পরে আমার একটি ভুল মেসেজ তার কাছে চলে যায়। সেটার বিপরীতে তার সাথে কথা হয় ভুলটা সংশোধনী একটি ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করার কথা হয়েছিল।

সেই ভিডিওটা দেখে নিন সবাই
এবং আমার ভুলের জন্য আব্বাসী মঞ্জিল দরবারের ভাইদের কাছে এবং মুফতি আইনুল হুদা সাহেবের কাছে ক্ষমার আর্জি পেশ করছি 🙏
Muhammad Ainul Huda M***i Masuk Boss H. M. Abdullah

09/03/2025

আল্লামা সাঈদীকে ভালোবাসি অন্তর থেকে ❤️
!!!! কিন্তু!!!
তার মানে এই নয় যে নবীর চাইতে তাকে উদ্ধে মনে করতে হবে!!!
সত্য কথাগুলা প্রকাশ করলেই বিভিন্ন দলের ট্যাগ বা বিভিন্ন প্রকার গালাগালি শুনতে হয়😡

মরহুম মাওলানা সাঈদী সাহেবকে মাহফিল মঞ্চ থেকে দাঁড়িয়ে সালাম দেওয়া যদি মহব্বতের কারণে হয়ে থাকে তাহলে সাহিবে লাওলাক, শাফিয়ে মাহশার, হুজুরে পুরনুর সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লামকে দাঁড়িয়ে সালাম দিলে বিদআত ফতোয়া আসে কোত্থেকে?

ইফতার মাহফিল শেষে উনার স্মরণে সবাই একত্রিত হয়ে উনাকে দাঁড়িয়ে সালাম দিলে ভালোই লাগে খুবই আরাম লাগে মস্তবড় জায়েজ ও সাওয়াবের কাজ!
কিন্তু রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্বরণে দাঁড়িয়ে সালাত ও সালাম দিলেই হারাম,শিরক,বিদয়াত এন-তেন লম্বা লম্বা ফাতওয়া আরো কত্ত কিছু।আফসোস!!

09/03/2025

যা বুঝলাম আপনার এনালাইসিস জ্ঞান কম। সমালোচনা করার আগে বক্তার বক্তব্যের শাব্দিক অর্থের পাশাপাশি ভাবার্থ ও মূল থিমটাও বুঝতে হবে।

১। উনি তাসাউফ ও সুন্নিয়াতকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন নি। প্রচলিত অর্থে সূফিবাদ দ্বারা যে ঐতিহাসিক কনসেপ্ট বুঝায় তা কুফুরী সেটা বলেছেন। কারণ সেটা ইসলামের রাজনৈতিক, সামাজিক সকল দিককে অস্বীকার করে এককভাবে সূফিবাদ স্ট্রাকচারকেই ধারণ করা হয়।
কিন্তু তাসাউফ ও ত্বরীকাপন্থী সুন্নিয়াত সেটা নয়।

২। দ্বীনে ইলাহীর প্রবর্তন সম্রাট আকবর- এটা যে উনি জানেন না এত বড় মূর্খ তিনি নন। তার আগের অনেক ওয়াজ, টকশোতে দ্বীনে ইলাহীর প্রবর্তক আকবর সেটা তিনি বলেছেন।
আকবরের পুত্র দ্বীনে ইলাহী প্রচলন করেছেন(বাবার মতই) এমনটা তিনি বলেছেন। প্রবর্তক সেটা বলেন নাই।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায় 'বিধবা বিবাহ' আইন পাশ করানো হয়। আর এ আইন পাশ হয় লর্ড ক্যানিং এর আমলে।
এজন্য উভয়কেই বিধবা বিবাহ আইনের প্রবর্তক বলা যায়।

ড. আব্বাসী হুজুর এমনটাই বুঝিয়েছেন। যদিও তিনি হয়তো আকবরের ছেলের নামটা ভুল বলেছেন।

৩। রিপাবলিক আর রিপাবলিকান শব্দে খুব একটা পার্থক্য নেই। অথচ এটাকেও সামনে এনেছেন।

৪। বিভিন্ন সম্রাজ্যের উত্থানপতের ইতিহাস ও বিবর্তন এবং আরও অনেক ঐতিহাসিক ও বৈজ্ঞানিক তথ্যও ছিল পুরো টকশো জুড়ে। সবগুলোই প্রায় সঠিক ছিল। এত জ্ঞান যিনি রাখেন, তিনি দ্বীনী ইলাহীর প্রবর্তকের নাম জানবেন না? যেটা ৪র্থ, ৫ম শ্রেণীতে পড়ানো হয়।
এমনটা ভাবলেন কেমনে? এটা ভাবাটাই আপনার কমনসেন্সের অভাব বলে মনে হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত যিনি নিজেই পীর ও তাসাউফপন্থী মানুষ, সেখানে তিনি কেমন করে এই তাসাউফকে কুফুরী বলবেন?
আশ্চর্য! এসব কমনসেন্সহীন আপত্তি করলেন কেমনে?

হাজারো তথ্যের মধ্যে দু'একটা উচ্চরণগত বা নামের ভিন্নতাগত ভুলের জন্য গোটা আব্বাসীকেই ফেলে দিচ্ছেন কেন?

যার যার মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে! যার যাই ইচ্ছা বলুক তবে অনোরোধ যৌক্তিক সমালোচনা হওক সেটা যেনো ব্যক্তিকে উদ্দেশ্য করে ব্যক্তি কেন্দ্রিক না হয়।
আমার প্রান প্রিয় সায়েখকে নিয়ে কিছু কথা।

আল্লাহর সানে যদি কোনো নাস্তিক রাম বাম বিরুদিতা বা অশালীন ভাষা প্রয়োগ করে সবার সামনে থেকে বা সবার আগেই প্রতিবাদ করেন কে,,আল্লামা আব্বাসি

আল্লাহর হাবিব রাসুল সাঃ এর সানে যদি কোনো নাস্তিক বা রাম বাম বিরুদিতা বা অশালীন ভাষা প্রয়োগ করে সবার সামনে থেকে বা সবার আগে প্রতিবাদ করেন কে,,আল্লামা আব্বাসি।

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মুল ধারার অনুসারিদেরকে আকিদা বা আমল নিয়ে প্রস্ন তুলে সবার আগে দলিল ভিত্তিক জবাব দেন কে,,আল্লামা আব্বাসি।

পীর,মুরিদি,মিলাদ,কিয়ামকে যারা বেদাত শিরক বলতে চায় তাদেরকে শক্তভাষায় বা দলিলের ভিত্তিতে প্রতিহত করেন আল্লামা আব্বাসি।

ভারত আমাদের প্রধান শত্রু,,আর শক্তিশালী শত্রু,,তারপর ও নিজের জীবন বাজি রেখে এই শত্রুদের বিরুদ্ধে যিনি আমাদের সোচ্চার করেন তিনি আল্লামা আব্বাসি।

যখন ভারতের র,এবং শাহরিয়ার কবির,নিজুম মজুমদার, তুরিন বা আর ও অনেকে ইসলাম নিয়ে প্রস্ন তুলেছিলো। ইসলামকে খাটো করে কথা বলেছিলো তখন অনেক মৌলভী তাদের দালালি করেছিলো। তখন বজ্রকন্ঠে তাদের প্রতিবাদ করেছিলেন কে,,, আল্লামা আব্বাসি

যখন অসংখ্য আলেমদের বিনা অপরাধে হামলা,মামলা জেল, দিয়ে জুলুম করা হতো বা হচ্ছে তখন ও নিজের জিবনবাজি রেখে মজলুমের পক্ষে কথা বলেছিলেন কে,, আল্লামা আব্বাসি।

যখন ছাত্র আন্দোলনের প্রথম দিকে,,অসংখ্য ছাত্রদের হত্যা করা হয়েছিল। যখন সবাই মুখে কুলুপনিয়ে বসে ছিল তখন ছাত্রদের পক্ষে সবার আগে কথা বলেছিলেন কে,,, আল্লামা আব্বাসি

আমেরিকার আগ্রাসন ও ভারতের আগ্রাসন থেকে দেশ যেনো হেফাজতে থাকে সব সময় আমাদের সতর্ক করে আসছেন কে,,আল্লামা আব্বাসি।

কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি যিনি আমাদেরকে সতর্ক করেন তিনি কে আল্লামা আব্বাসি

হেজবুত তাওহিদের বিরুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে বেশি যিনি সতর্ক করেন তিনি কে আল্লামা আব্বাসি।

যখন আগের সরকারের আমলে অনেক মন্ত্রী এমপিদের হুকুমে বাংলাদেশের ওয়াজ মাহফিল বন্ধ হয়েছিল তখন বজ্র কণ্ঠে হুংকার দিয়েছিলেন,, তিনি আল্লামা আব্বাসি।

আওয়ামী সরকারের আমলে যখন মন্ত্রী মুরাদ বলেছিলো বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নয়,তার বিরুদ্ধে সবার প্রথম এবং সবচেয়ে বেশি কথা বলেছিলেন আল্লামা আব্বাসি।আলহামদুলিল্লাহ তার মন্ত্রীত্ব ও চলে গিয়েছিলো।

যখন আহলে কোরআন নামক বাতিল ফেরকা মাথা ছাড়া দিয়ে উঠলো,,,কয়জন আলেম আমাদের সতর্ক করেছিলেন??কয়জন এই বাতিক ফেরকার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন।আলহামদুলিল্লাহ আল্লামা আব্বাসি সুধু আমাদের সোচ্চারই করেন নাই সে যে বাতিল,, তাকে নিয়ে ডিবেট করে সবাইকে সতর্ক করে দিলেন।

এখনও যখন কোনো রাম বাম নাস্তিক কাদিয়ানী বা সংশয়বাদী ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে তখন আমরা ভরসা পাই একজনকে নিয়েই তিনি আল্লামা আব্বাসি।

আলহামদুলিল্লাহ আমরা ধন্য এইরকম রাহবার পেয়ে।যার দুনিয়াবী কোনো লোভ নাই। তিনি উম্মাহকে নিয়ে চিন্তা করেন।

আর বলতে বাধ্য হচ্ছি কিছু, সিকি আদলি মুল্লা হুজুরের বিরুদিতা করে,তাদের মতের অমিলে বক্তব্য গেলেই হুজুরের বিরুদিতা লিপ্ত হয়ে যায়।উপরোক্ত কোন কাজে তখন তোমাদের খুজে মিলে না।এবং তোমাদেরকে কেউ গনায় ও ধরে না। আলহামদুলিল্লাহ হুজুর যা সত্য তাই বলে যান কার ও দালালি করেন না।আর হুজুরের বিরুদিতাকারিরা কিচ্ছুই করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।

সত্যের দীপশিখা বনাম আবেগের আঁধার
শায়েখ ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি ও ড. মিজানুর রহমান আজহারি প্রসঙ্গে বিশ্লেষণ

#ভূমিকা:
বাংলাদেশের ইসলামিক অঙ্গনে আলোচকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ের অন্যতম আলোচিত দুই বক্তা হলেন ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি ও ড. মিজানুর রহমান আজহারি। প্রথমজন মূলত সত্য উচ্চারণে আপসহীন, দ্বীনের বিশুদ্ধতার প্রশ্নে কারও প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শন করেন না। অন্যদিকে, দ্বিতীয়জন অত্যন্ত জনপ্রিয় বক্তা, যিনি আধুনিক উপস্থাপনা ও তরুণদের মন জয় করার কারণে বিশাল শ্রোতাশ্রেণী তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে ড.মিজানুর রহমান আজহারির কিছু বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, যেখানে ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি কুরআন-হাদিসের আলোকে কঠোর সমালোচনা করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ কেন আজহারির ভুলকে স্বীকার করতে চায় না? কেন আব্বাসি সাহেবের বক্তব্যকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হয়? এই বিশ্লেষণে আমি বিষয়টি স্পষ্টভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

ড.এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি সত্য উচ্চারণে আপসহীন এক আলেম যিনি বাংলাদেশের ইসলামিক বক্তাদের মধ্যে ব্যতিক্রম। ড. আব্বাসির বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—

১. সত্য-মিথ্যার স্পষ্ট পার্থক্য তুলে ধরা— তিনি দলীয় বা ব্যক্তিগত আনুগত্যের ঊর্ধ্বে উঠে কথা বলেন।

২. ভুল ধরিয়ে দিতে দ্বিধাহীন— ক্ষমতাসীন সরকারের কুফরি বক্তব্যকেও প্রকাশ্যে তুলে ধরেছেন, যেমন শেখ হাসিনার কিছু মন্তব্যের বিষয়ে তিনি স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছেন।

৩. নিজ দলের ভ্রান্তির সমালোচনা— শুধু প্রতিপক্ষ নয়, বরং নিজের দল বা অনুসারীদের ভুলও তিনি শোধরাতে বলেন।

৪. কোনো পক্ষপাত ছাড়াই ইসলামিক ব্যাখ্যা প্রদান— তিনি মাযারপন্থি তাহেরি সম্প্রদায়ের একটি গানের বক্তব্যকে কুফরি বলেছেন, কারণ তা দ্বীনের মূল শিক্ষার পরিপন্থী ছিল।

৫. ইসলামের বিশুদ্ধতার ব্যাপারে কঠোর অবস্থান— তিনি ইসলামকে রক্ষা করতে গিয়ে কোনো জনপ্রিয় বক্তাকেও ছাড় দেন না, যদি তার বক্তব্য শরীয়াহবিরোধী হয়।

৬. নাস্তিক ও সংশয়বাদীদের আতঙ্ক— তিনি বিভিন্ন টকশোতে নাস্তিক ব্লগার ও সংশয়বাদীদের কঠোরভাবে পরাস্ত করেছেন, যদিও তারা সরকারের দোসর ছিল।

৭. ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কণ্ঠ— আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ইসলামবিরোধী বক্তব্য বা কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তিনি সবসময় সোচ্চার থেকেছেন।

৮. বিশিষ্ট আলেমদের ভুলও সংশোধন করেন— তারই মাসলাকের প্রবীণ আলেম ড. কাফিল উদ্দিন সালেহি যখন শেখ হাসিনাকে ‘জান্নাতি’ বলেছিলেন, তখন আব্বাসি সাহেব তার বিরুদ্ধেও বলিষ্ঠ কণ্ঠ তুলেছিলেন।

৯. আলেমদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন— যখন ইসলামিক স্কলারদের উপর নির্যাতন চালানো হচ্ছিল, তখনও তিনি অন্যদের মতো নীরব না থেকে প্রতিবাদ করেছেন।

#আজহারির #জনপ্রিয়তা: #কারণ ও #বাস্তবতা

ড. মিজানুর রহমান আজহারি বর্তমান সময়ে তরুণদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন বক্তা। তার জনপ্রিয়তার প্রধান কারণগুলো হলো—

১. আধুনিক ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনা— তিনি সুন্দর ভাষায় কথা বলেন, যা শ্রোতাদের মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে।

২. ইংরেজি ও আধুনিক বিষয় সংযোজন— তিনি মাঝে মাঝে ইংরেজি কথা বলেন, যা শিক্ষিত তরুণদের কাছে তাকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তোলে।

৩. সমসাময়িক বিষয়ের আলোচনায় দক্ষতা— তরুণদের আগ্রহী করতে তিনি বিভিন্ন আধুনিক প্রসঙ্গ, বিজ্ঞান ও সমাজবিষয়ক আলোচনা করেন।

৪. সুরেলা কণ্ঠ ও সঙ্গীতধর্মী উপস্থাপনা— বলিউড গানের সুরে ইসলামিক গজল পরিবেশন করেন, যা সাধারণ শ্রোতাদের কাছে আকর্ষণীয় লাগে।

৫. সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার— তার মাহফিলের ক্লিপ টিকটক, ইউটিউব, ফেসবুকে ভাইরাল হয়, যা তাকে আরও জনপ্রিয় করে তোলে।

কিন্তু সমস্যার জায়গা হলো:
তরুণরা তার প্রতি এতটাই আবেগপ্রবণ যে, তার ভুল স্বীকার করতেও রাজি নয়।কিছু বিষয় এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়, যা কুরআন-হাদিসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, কিন্তু তার ভক্তরা সেটি মানতে চায় না।

তার জনপ্রিয়তা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তার ভুলকে ভুল বলা গেলেও, তার বক্তব্যে কুফর হয়েছে বলতে সাহস পায় না, এমনকি ভুল স্বীকারের জন্য চাপও দিতে চায় না বরং তার বক্তব্যের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করার ব্যর্থ চেষ্টা করে আসছে।

#আজহারির #বিতর্কিত #বক্তব্য ও #কুফর #প্রসঙ্গ

ড. মিজানুর রহমান আজহারির কিছু বক্তব্য নিয়ে আলেমদের মধ্যে বিতর্ক হয়েছে। বিশেষ করে—

১. তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইজ্জতের খেলাফ হয় এমন কিছু অযাচিত শব্দ ব্যবহার করেছেন।

২. আম্মাজান খাদিজা (রা.) সম্পর্কে এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করেছেন, যা খুবই মারাত্মক এবং অসম্মানজনক।

৩. আল্লাহ এবং রাসুল (সা.)-এর জন্য ‘আবে হালা’ শব্দ ব্যবহার করেছেন।

৪. হযরত আলী (রা.) সম্পর্কে ‘মাতাল’ শব্দ প্রয়োগ করেছেন। (বিবিধ)

এগুলোর বিরুদ্ধে ড. আব্বাসি কুরআন ও হাদিসের দলিল দিয়ে স্পষ্ট করেছেন যে, এই শব্দগুলো কুফরির পর্যায়ে পড়ে। তিনি দ্ব্যর্থহীনভাবে কুফরের ফতোয়া দিয়েছেন।

#আব্বাসি #সাহেবের #ফতোয়া #নিয়ে #বিতর্ক #কেন?

শায়েখ ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসির ফতোয়া মানতে মানুষের আপত্তির প্রধান কারণ হলো আবেগ।

১. আজহারির প্রতি অন্ধভক্তি— ভক্তরা তাকে এত ভালোবাসে যে, তার ভুলকে ‘ভুল’ বলা মানতে পারে না।

২. জনপ্রিয়তার মোহ— অনেকেই ভাবেন, এত জনপ্রিয় একজন ব্যক্তিকে ভুল বলা গেলে তার মাহফিলের শ্রোতা কমে যাবে।

৩. বক্তার চেহারা ও স্টাইলের প্রতি আসক্তি— তার সুদর্শন চেহারা ও মধুর কণ্ঠ অনেককে এভাবে প্রভাবিত করেছে যে, তারা তার বক্তব্যকে নিরপেক্ষভাবে যাচাই করতে চায় না।

৪. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার অনুসারীদের প্রচারণা— তার ভক্তরা বিতর্কিত বক্তব্যগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে সেগুলোকে গ্রহণযোগ্য করার চেষ্টা চালিয়ে যান।

#ইসলামে #সত্য- #মিথ্যার #বিচার #কীভাবে #হওয়া #উচিত?

ইসলামে সত্য-মিথ্যার বিচার কখনো আবেগের ভিত্তিতে হয় না। কুরআন, হাদিস, ওলামায়ে কেরামের ব্যাখ্যা অনুযায়ী যেকোনো বক্তব্যের বিশ্লেষণ করা জরুরি। একজন বক্তার মাহফিলে লক্ষ লক্ষ মানুষ আসছে, তার বক্তব্য ভাইরাল হচ্ছে—এগুলো তাকে শুদ্ধ বক্তা প্রমাণ করে না। বরং, তার প্রতিটি কথা দ্বীনের মানদণ্ডে যাচাই করতে হবে।

#উপসংহার:
সত্য কখনো আবেগের মুখে মাথা নত করে না। দ্বীনের ক্ষেত্রে সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করা আবশ্যক, তা সে যত জনপ্রিয় বক্তাই হোন না কেন। ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি জনপ্রিয়তার ধার ধারে না, বরং সত্য উচ্চারণেই অবিচল। অন্যদিকে, শায়েখ আজহারির জনপ্রিয়তা তাকে ভুলের ঊর্ধ্বে রাখে না। এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে—আমরা কি কুরআন-হাদিসকে মানদণ্ড ধরব, নাকি আবেগকে?

ইতিহাস নিয়ে উনার কিছুটা ভুল হতেই পারে। একজন ডাক্তারকে মহাকাশ গভেষণা করতে দিলে ভুল হবেই।

উনার ইতিহাসভিত্তিক সাময়িক ভুলের জন্য তার গোটা স্ট্রাকচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন কেন?
তিনি ইসলামী জ্ঞান আলেম হিসেবে কত বড় মাপের তা পরিমাপ করে দেখেন আগে।

একজন আলেম যে এই ইসলামের দুর্দিনে কোরআন হাদিছের পাশাপাশি সাইন্স, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও রাজনৈতিক জ্ঞান দিয়ে নাস্তিক, অপশক্তি ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক শক্তির বিরুদ্ধে নিজের জীবনের আশংকা ত্যাগ করে নিজ স্বার্থের ঊর্ধে নিজের দল, মতের ঊর্ধে উঠে সকল ইসলামী দল, মতকে সম্মান করে ইসলামী ঐক্যের জন্য মাঠে, ময়দানে প্রানপ্রণে চেষ্টা করে যাচ্ছেন, সেখানে তার ইতিহাস চর্চার মধ্যে কিছুটা ভুল হতেই পারে।

সেটাকে এভাবে হাইলাইট করে বেড়াচ্ছেন কেন?
তাহলে তারেক মনোয়ারের রূপকথার গল্পগুলাকে কি বলবেন?
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের মিথ্যাচার, আমির হামজার মানসিক বিকারগ্রস্ত কথাগুলোকে কি বলবেন?

কবে তাদের নিয়ে লিখেছিলেন?

✍️সত্যের পক্ষে, অন্যায় অপরাধের বিপক্ষে বিরুদ্ধে আমার কলম চলবেই ✊

🔴ফ্যাসিস্ট এর দোসর বলে মিথ্যা অপবাদের কড়া জবাব, জামাত শিবির কে👇🔴শব্দের জুলুম👇"পীরতান্ত্রিক,আওয়ামীলীগের সহযোগী, দোসর" বা...
20/02/2025

🔴ফ্যাসিস্ট এর দোসর বলে মিথ্যা অপবাদের কড়া জবাব, জামাত শিবির কে👇
🔴শব্দের জুলুম👇

"পীরতান্ত্রিক,আওয়ামীলীগের সহযোগী, দোসর" বাহ! প্রেস রিলিজে কি দারুণ সব শব্দচয়ন, ঐক্যের সুবাতাসে জাতির প্রত্যাশার ষোলকলা পূর্ণ করে দিচ্ছেন,,,?

দ্বিতীয়তঃ তালামিজ জালিমদের দোসর সংগঠন নয়✊ এটা জামাত-শিবিরের মিথ্যা অপবাদ দেওয়া একটি চক্র, কারণ তালামিজ কোন রাজনৈতিক সংগঠন নয়, এটা হল পীর ওলীর দরবারের ইসলামী দ্বীন প্রচারের সাংগঠনিক নাম। একটি হল ছাত্র সংগঠন আরেকটি হলো বয়স্ক দের সাংগঠনিক নাম ওলিদের দরবার ভিত্তিক যে সংগঠন গুলা তৈরি হয় সেগুলো রাজনৈতিক কোন দল নয় শুধুমাত্র ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে নাম ব্যবহার করে থাকে।
সুতরাং এখানে সব দল মতের লোকেরা এসে দীন ইসলাম সম্পর্কে জানা বুঝা মানা এবং হেদায়েতের পথে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করে, বাকি আল্লাহ হেদায়েত করাবে।
👉তাই এখানে সব দলের লোক আসতেই পারে নিষেধ নাই, এখানে এসে অলিদের সহবত পেয়ে আস্তে, আস্তে, সে ভালোর দিকে যাবে'' যেতে পারে''' সেই উদ্দেশ্য নিয়ে সাংগঠনিক নাম দেওয়া এখন" এখানে সকল দলের লোকেরা আসা-যাওয়ার কারণে তাদের ভিতরে অনেক পরিবর্তন আসে_ পরিবর্তন হয়। হওয়ার ফলে তারা তখন বেছে নেয় যে কোন দলটা ভালো আর কোন দলটা খারাপ, তখন খারাপ দল হলে দল ত্যাগ করে ভালো দল হলে'' সেই দলের সাথে অলির সহবত নিয়ে চলতে থাকে এটাই হলো অলিদের দরবারে সাংগঠনিক উদ্দেশ্য। কিন্তু এক নজরে চিন্তা করলেই পাওয়া যাবে জামাত শিবির যারা করবে তারা তাদের দলেই থাকতে হবে অন্য দলের কোন বৈঠকে অন্য দলের কোন অনুষ্ঠানে যাওয়া নিষেধ,,,! এটা হল দলেরই নিয়ম বা শর্ত'''" কিন্তু ওলিদের দরবারে যে ইসলামী সংগঠনিক দল তৈরি করা হয় সেখানে এমন কোন শর্ত নাই। এখন অন্য দলের লোকজন আসলেই যে সে সেই দলের দোসর হয়ে গেল এমনটা বলা কঠিন পর্যায়ের মিথ্যা অপবাদ দেওয়া।
🔴 ফুলতলি সাহেবজাদাদের ব্যাপারে মিথ্যা বানোয়াট ও ভুল চিন্তাধারার ব্যাপারে সুস্পষ্ট বক্তব্য 👇
ফুলতলী সাহেবের সাহেবজাদাদের আওয়ামী সরকারের সাথে যে ছবিগুলা দিয়ে তাদের দোসর বা জালেমদের দোসর বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে এগুলো মিথ্যাচার। কারণ সাহেবযাদারা গিয়ে ছিল কিছু ভুল "বই" "ছাপানো" হয়েছিল', এবং "ইসলামী" কিছু হুকুমতের ব্যাপারে এবং আলেম-ওলামাদের কে নির্যাতনের ভুল সিদ্ধান্ত আওয়ামী সরকার নিয়েছিল! বা কাজ করতেছিল সে সব ভুলের সংশোধনীয় প্রস্তাব তুলে সংশোধন করার জন্য, এই সময় জামাত শিবিরের কেউ আওয়ামী সরকারের কাছে যেতে পারে নাই। সেই কাজগুলা তারা করেছে সে জন্যই কি তাদের দোসর হয়ে গেছে,,,? না তা কখনোই হতে পারে না, এমন দোষ দেওয়াটা জঘন্যতম অপরাধ, এবং এই অপরাধের জন্য কাল হাশরের মাঠে জবাবদিহি করতে হবে।
এবং আরো বিস্তারিত কথা তুলে ধরা হবে আরেকটি পোস্টের মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ।

এখন আসুন 👇
চেতনার গন্ধ দিয়ে আর কত ভাগাভাগি করবেন।পাঠ্যবই নিয়ে দাদাদের কীর্তি যখন তুঙ্গে পুরো দেশ তখন স্তব্ধ। শেখ হাসিনা পর্যন্ত কেউ পৌছান নি। ছোটছাব সহ ছাহেবজাদারা কওমী উলামায়ে কেরামদের নিয়ে অগ্রগামী হয়ে আওয়াজ তোলেন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ হয়,তাও জালিমের টনক নড়েনা। শেখ হাসিনার সাথে বৈঠকে সমাধানের আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়ন হয়নি।তখনো দেশে জালিমের পতনের কোন চিহ্ন ছিলোনা। আন্দোলনের আওয়াজ গ্রাহ্য হয়নি, এইদিকে বইগুলো একের পর এক বিকৃত হচ্ছিলো। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে সমস্ত জাতির। সবশেষ তখন একমাত্র শিক্ষাব্যবস্থার জন্যই আলেম ওলামাদের সম্মতিতে ছোটছাহেব সংসদে যান। আপাতত কিছুটা হলেও তখন রক্ষা পায় পাঠ্যক্রম। সবাই তো তখন ছোটছাহেব কে এগিয়ে দিয়েছিলেন। এমন কোন আন্দোলন নাই যে তালামীয মজলুমের পক্ষে থাকে নাই, জালিমের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বরং সামনের কাতারে ছিলো। সেই মোদী-মামুনুল হক থেকে নিয়ে শিক্ষব্যবস্থা সবশেষে জুলাই বিপ্লবে।
তৃণমূলে নানা যোগ্যতার মানুষ থাকে,থাকে হাজারো বিবাধ,সেই ব্যক্তিগত বিরোধকে কখনোই একটা দলের পুরো চিত্র হিসেবে তুলে ধরা যাবেনা,যেমন ধরুন আমাদের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক ফিৎনা, এগুলো বেশিরভাগ হয় ব্যক্তিগত অথবা গোষ্টিগত রেষারেষি, সুতরাং যে কারো লেখালেখি কিংবা উষ্কানিকে কখনোই একটি দলের পুরো চিত্র হিসেবে নেওয়ার সূযোগ নেই।
কিন্তু একটা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে যখন হিংসাত্মক, বিভাজনমূলক অপ্রত্যাশিত শব্দ ব্যবহৃত হয় সেটার যৌক্তিক প্রতিবাদ করা উচিৎ। তালামীয বা ফুলতলীর ছাহেবজাদাদের অবদানকে অস্বীকার করে জালিমদের সাথে তুলনা অনেকটা মুনাফেকির(রুক্ষ শব্দ চয়নে বাধ্য হলাম) সামিল। ফুলতলী(র:),তালামীয, ছাহেবজাদাগন এই দেশের ইসলামী শিক্ষা বিপ্লবের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, মুজলুমের পক্ষের পরীক্ষীত কন্ঠস্বর, এই দেশ বিশেষ করে সিলেট অঞ্চলের জন্য আলোকবর্তীকা, এই আলোগুলো হিংসার ফুৎকারে নেভাতে পারবেন না, ইচ্চা বা অনিচ্চাকৃতভাবে চেষ্টাও কইরেন না।
আমরা এই জেনারেশন অবশ্যই সবরকম জালিমের জালিয়াতির বিরুদ্ধে। আমরা দলান্ধ নই, উগ্র নই। আমরা সাম্য, ভাতৃত্ব আর ইনসাফের বাংলাদেশ চাই।

🔴বিঃদ্রঃ👉 বিশেষ করে আল্লামা ফুলতলী সাহেব, ছারছীনা পীর সাহেব, ডঃ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর, সহ অসংখ্য পীর-মাশায়েখরা কখনোই অস্ত্র হাতে নেওয়া, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া শিক্ষা দেই নাই দিবে ও না। এবং পীর-মাসায়েখদের সোহবত যারা নিছে" নিবে" তারা কখনোই অস্ত্র ও আইন নিজের হাতে তুলে নেইনি নিবে ও না। ইনশাআল্লাহ ✊
❌কিন্তু আমরা বিগত ২০ বছর যাবত দেখে আসতেছি ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, এই তিন ছাত্র রাজনীতি দের ভিতরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মারামারি করতে, আইন নিজের হাতে তুলে নিতে, এটা যে যতই অস্বীকার করুক সাধারণ মানুষ তা দেখে আসতেছে।
G HM Wahid
😥এত বড় কঠিন জঘন্যতম কাজ করার পরেও তাদের শব্দ চয়ন বা মাফ চাওয়ার অনুশোচনা বক্তব্য বিপরীতে কি ধরনের প্রেস রিলিজ দিচ্ছে তা দেখে জাতী অবাক হতভম্ব😥

17/02/2025

আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মীরা আশায় বসে আছে ডোনাল্ড ট্রাম্প শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা নিয়ে আসবে এই আশা ছেড়ে দেন ৪২ বছর আওয়ামীলীগ আর আসবেনা তাদেরকে বলছি এই ভিডিওটা ভালো করে দেখেন তাহলে বুঝবেন

05/02/2025

জানাজা মাঠে এই বক্তব্য দেওয়ার জন্য আর কোন আলিম ছিলোনা, বাকী সব কিতা গন্ড মূর্খ নি?
Md Sarjis Alam গরু/ছাগল জবাই করে মানুষকে অন্নদান করা বা খাওয়ানো সেটা গুনাহের কাজ হয় কিভাবে কিতাবি রেফারেন্স সহ বলুন?
আর নবী রাসূলের যুগে যা ছিলনা, তার কিছুই যদি পরে করা যায়না তাহলে শেখ হাসিনার বিরোদ্ধে কোন সাহাবী প্রতিবাদ করেছিলেন বা সাহাবীরা কখন গণঅভ্যুত্থান করেছিলেন একটু দলীল দিবেন।
G HM Wahid

20/01/2025

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের একমাত্র উত্তর সুরী মেসেজ 👇
বিএনপির ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বার্তা......
মনযোগ দিয়ে শুনে এটা অনুযায়ী আমল করুন তা না হলে কপালে দুর্ভোগ আছে।
ঠিক কিনা?

Address

Shyamnagar
Satkhira
9400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when G HM M WAHiD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to G HM M WAHiD:

Share