Jony's DIARY

Jony's DIARY It is an online service provider agency. We provide high quality all the online service. like Web De

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং – দুর্ঘটনাই বড় আবিষ্কারের হাতিয়ার ⚗️একদিন ফ্লেমিং যখন ল্যাবে কাজ করছিলেন, হঠাৎ ভুলবশত এক বেকটেরিয়ার...
17/07/2025

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং – দুর্ঘটনাই বড় আবিষ্কারের হাতিয়ার ⚗️
একদিন ফ্লেমিং যখন ল্যাবে কাজ করছিলেন, হঠাৎ ভুলবশত এক বেকটেরিয়ার ছাঁচ বেড়ে উঠলো তার পাত্রে।
অনেকে হয়তো এটা ফেলে দিত, কিন্তু তিনি সেটা লক্ষ্য করলেন এবং পরীক্ষা চালিয়ে দেখলেন এটা ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করে দেয়।
এসব থেকেই আবিষ্কার হলো পেনিসিলিন, যা জীবনে বিপ্লব নিয়ে আসে ও কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বাঁচায়।

📌 দেখা যায়, বড় কিছু আবিষ্কার আসে ছোট্ট এক মুহূর্তের কৌতূহল আর সঠিক পর্যবেক্ষণ থেকে।

বেন কারসন – দারিদ্র্য থেকে বিশ্বসেরা নিউরোসার্জন 🌟শৈশবে বড় হয়েছেন দারিদ্র্য আর সহিংসতায় ভরা এক পাড়ায়।পড়াশোনায় খুব...
16/07/2025

বেন কারসন – দারিদ্র্য থেকে বিশ্বসেরা নিউরোসার্জন 🌟
শৈশবে বড় হয়েছেন দারিদ্র্য আর সহিংসতায় ভরা এক পাড়ায়।
পড়াশোনায় খুব পিছিয়ে ছিলেন, বন্ধুরা উপহাস করত, শিক্ষকরাও বলত – “এ ছেলে কিছুই হতে পারবে না!”

কিন্তু তাঁর মা পড়ালেখার গুরুত্ব বোঝালেন, টেলিভিশনের বদলে বই পড়তে বাধ্য করলেন।
ধীরে ধীরে বেন বইয়ের জগতে নিজের আসল শক্তি খুঁজে পেলেন।

অশেষ পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসে মেডিকেলে পড়লেন, আর পরে হয়েছেন বিশ্বের সেরা নিউরোসার্জনদের একজন।
📌 আমাদের শেখালেন – তুমি কোথা থেকে এসেছ, সেটা নয়; তুমি কী হতে চাও, সেটাই জীবনের আসল চাবিকাঠি। 🌟

নিকোলা টেসলা – সময়ের আগের এক স্বপ্নবাজ বিজ্ঞানী 🌌নিকোলা টেসলা ছোটবেলা থেকেই ছিলেন স্বপ্নবাজ – মাথায় সবসময় নতুন আইডিয়া, ন...
15/07/2025

নিকোলা টেসলা – সময়ের আগের এক স্বপ্নবাজ বিজ্ঞানী 🌌
নিকোলা টেসলা ছোটবেলা থেকেই ছিলেন স্বপ্নবাজ – মাথায় সবসময় নতুন আইডিয়া, নতুন আবিষ্কারের নেশা।
তিনি রাতের পর রাত জেগে একা একা কাজ করতেন, ইলেকট্রিসিটি আর শক্তির রহস্য ভাঙার জন্য।

টেসলা আমাদের দিয়েছিলেন AC কারেন্ট, রেডিও, রিমোট কন্ট্রোল–এর মতো অসংখ্য আবিষ্কারের ভিত্তি।
কিন্তু জীবনের শেষ দিকে তিনি প্রায় নিঃস্ব ছিলেন, মানুষ তাকে “পাগল বিজ্ঞানী” বলেও ডাকত।

তবুও থামেননি – কারণ টেসলার কাছে আবিষ্কার ছিল নিজের চেয়ে বড় কিছু, মানবতার জন্য উপহার।
📌 তিনি দেখিয়েছেন – টাকা বা স্বীকৃতি নয়, আসল বিজ্ঞানীর শক্তি আসে কৌতূহল আর স্বপ্ন থেকে। ⚡🌟

স্টিফেন হকিং – অদম্য মনের বিজ্ঞানী ♿✨২১ বছর বয়সে ডাক্তাররা তাকে বলেছিল – তোমার শরীর আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাবে, আর বড়জোর...
14/07/2025

স্টিফেন হকিং – অদম্য মনের বিজ্ঞানী ♿✨
২১ বছর বয়সে ডাক্তাররা তাকে বলেছিল – তোমার শরীর আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাবে, আর বড়জোর কয়েক বছর বাঁচবে।
তখনকার দিনে কেউ হয়ত হাল ছেড়ে দিত, স্বপ্ন ভুলে যেত।

কিন্তু হকিং হাল ছাড়লেন না। নিজের দুর্বল শরীরকে মানসিক শক্তিতে জয় করলেন। হুইলচেয়ারেই কাটালেন জীবন, কিন্তু মাথার ভেতর চলল অনন্ত মহাবিশ্ব নিয়ে ভাবনা।

লিখলেন A Brief History of Time, যা কোটি মানুষের কল্পনায় এনে দিলো কৃষ্ণগহ্বর আর বিগ ব্যাং–এর জটিল থিওরি।
শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত কাজ করেছেন – কারণ তার কাছে জীবন মানে ছিল না শুধু বেঁচে থাকা, বরং ভাবা, শেখা আর নতুন কিছু সৃষ্টি করা।

📌 আমাদের শেখালেন – শরীরের সীমাবদ্ধতা কিছুই নয়, যদি মন কখনো সীমাবদ্ধ না হয়। 🌟

এক সময় আমেরিকায় গায়ের রঙ দেখে বিচার হতো।কালো মানুষকে উঠতে দিত না বাসে, স্কুলে, এমনকি পানির কলেও আলাদা লেখা থাকত – “White...
14/07/2025

এক সময় আমেরিকায় গায়ের রঙ দেখে বিচার হতো।
কালো মানুষকে উঠতে দিত না বাসে, স্কুলে, এমনকি পানির কলেও আলাদা লেখা থাকত – “Whites only”।

তখন দাঁড়িয়েছিলেন মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র।
বলেছিলেন – “I have a dream.”
একটা স্বপ্ন যেখানে গায়ের রঙ নয়, মানুষ তার চরিত্রে বিচার পাবে।

📌 তাঁর সেই স্বপ্ন, সেই অহিংস আন্দোলন বদলে দিয়েছিল গোটা দেশের ভবিষ্যৎ।

👉 আপনি যদি একটা কথা বিশ্বাস করেন মন থেকে, তাহলে সেই কথাই হতে পারে কোটি মানুষের ভবিষ্যৎ।

মেরি কুরি – বিজ্ঞানের মহাপ্রতিভা ও দুইবার নোবেল জয়ী নারী 🌟এক সময় নারীরা ল্যাবরেটরিতে ঢোকার অধিকারও পেতেন না, কিন্তু মের...
14/07/2025

মেরি কুরি – বিজ্ঞানের মহাপ্রতিভা ও দুইবার নোবেল জয়ী নারী 🌟
এক সময় নারীরা ল্যাবরেটরিতে ঢোকার অধিকারও পেতেন না, কিন্তু মেরি কুরি লড়াই করে এ বাধা ভেঙে দেন।
তিনি রেডিয়াম আর পোলোনিয়ামের মতো নতুন উপাদান আবিষ্কার করলেন, যা চিকিৎসা ও বিজ্ঞানকে বদলে দিয়েছে।
দুটি ভিন্ন ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বকে দেখিয়ে দিলেন, নারীও অসাধারণ অবদান রাখতে পারে।
📌 সাহস, অধ্যবসায় আর জিজ্ঞাসা করবার মানসিকতা তাকে যুগের মহানায়ক বানিয়েছিল।

13/07/2025
২৯ বছর পর ডুবুরিরা যখন এস্তোনিয়ার র‍্যাম্প টেনে বের করে আনে,তখন একটি লুকানো গর্ত উদ্বেগজনক নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করে।২০২৩...
13/07/2025

২৯ বছর পর ডুবুরিরা যখন এস্তোনিয়ার র‍্যাম্প টেনে বের করে আনে,তখন একটি লুকানো গর্ত উদ্বেগজনক নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করে।
২০২৩ সালের জুলাই মাসে,এমএস এস্তোনিয়ার ট্র্যাজেডির প্রায় তিন দশক পরে,তদন্তকারীরা বাল্টিক সাগরের তলদেশ থেকে ফেরির ১২ টন ওজনের যানবাহন র‍্যাম্পটি উদ্ধার করেন। ১৯৯৭ সালের মূল তদন্তে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে জাহাজের বো-ভাইজারটি ঝড়ের সময় ভেঙে যায়,র‍্যাম্পের উপর আছড়ে পড়ে এবং সমুদ্রের জল গাড়ির ডেকে প্লাবিত করে,যার ফলে এটি ডুবে যায় এবং ৮৫২ জন প্রাণ হারায়।
কিন্তু বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা এবং তাদের পরিবারগুলি নিশ্চিত ছিল না। ২০২০ সালে,একটি টিভি ডকুমেন্টারিতে স্টারবোর্ড হালে একটি গর্ত প্রকাশ করা হয়েছিল,যা প্রায় ৪ মিটার উঁচু এবং ১.২ মিটার চওড়া ছিল,যা কর্তৃপক্ষকে মামলাটি পুনরায় খুলতে এবং উন্নত ডাইভ রোবট এবং সমুদ্রতল ড্রেজিং ব্যবহার করে নতুন প্রমাণ পরীক্ষা করতে বাধ্য করে।
একসময় দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত র‍্যাম্পটি সময়ের সাথে সাথে আলগা হয়ে যায়,যার ফলে জাহাজের অভ্যন্তরটি রোবোটিক পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়। তদন্তকারীরা নিশ্চিত করেছেন যে তারা কেবল র‍্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাই নয়,গর্তের কাছাকাছি স্টারবোর্ডের হাল এলাকাও পরীক্ষা করেছেন,
ইস্পাতের নমুনা সংগ্রহ করেছেন এবং গাড়ির ডেক অন্বেষণ করেছেন।
যদিও বিস্ফোরণ বা সংঘর্ষের কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি,বিশেষজ্ঞরা এখন সন্দেহ করছেন যে সমুদ্রতলের পাথরের আঘাতের ফলে এই ক্ষত তৈরি হয়েছে। অভিযানের সময় গবেষণা জাহাজে থাকা জীবিতরা বলেছেন যে তারা আশা করছেন যে এই পুনর্নবীকরণ প্রচেষ্টা অবশেষে ব্যাখ্যা করবে যে ১৯৯৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে আসলে কী ঘটেছিল।

সংগৃহীত

এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী পড়ুয়া জাতি রুশ জাতি।.ধরুন আপনি ট্রেনে উঠেছেন, মস্কো থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গ যাবেন। গোটা ৪ ঘণ্টার...
10/07/2025

এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী পড়ুয়া জাতি রুশ জাতি।.ধরুন আপনি ট্রেনে উঠেছেন, মস্কো থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গ যাবেন। গোটা ৪ ঘণ্টার ভ্রমনে দেখবেন মানুষ বইয়ের দিকে কেমন বুঁদ হয়ে আছে। যেন বই পড়ার প্রতিযোগিতা চলছে তাঁদের মধ্যে। হয়তো কেউ মোবাইলের দিকে তাকিয়ে আছে বহুক্ষণ ধরে, কাছে গিয়ে দেখবেন পিডিএফে বই পড়ছেন ভদ্রলোক। ..অনেকে সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন অথচ হাতে ঠিকই বই মেলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। ছোট ছোট বাচ্চা মায়ের পাশে বসে বই পড়ছে, মাও বইয়ের তাকিয়ে যেন মারা গেছে এমন অবস্থা।..কেবল ট্রেনে কিংবা বাসে না। পার্কেও একই অবস্থা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বই পড়ে অবসর কাটিয়ে দিচ্ছেন বৃদ্ধরা। অফিস শেষে আড্ডা জমেছে, সেখানেও গতকাল কোন বই কেমন লেগেছে তার আলোচনা। একই অবস্থা কফি শপ থেকে চায়ের দোকান, রেস্টুরেন্ট, ব্যাংকেও। সামনে লম্বা সিরিয়াল তো দাঁড়িয়ে কিংবা বসে বই পড়ছে রাশিয়ানরা। ..রাশিয়ার মোট জনসংখ্যার শতকরা ৪০ ভাগই মাসে অন্তত ৫টি করে বই কিনেন। ৭০ ভাগ পরিবারেই ব্যক্তিগত লাইব্রেরী আছে।
©

জীবনটা আপনার —পথটাও আপনার 🌿✅ "জীবনে চলতে গেলে নানা মুখ, নানা কথা, নানা পরিস্থিতি আসবে—সবকিছুর প্রতিক্রিয়া দেখানো জরুরি ...
07/07/2025

জীবনটা আপনার —পথটাও আপনার 🌿

✅ "জীবনে চলতে গেলে নানা মুখ, নানা কথা, নানা পরিস্থিতি আসবে—সবকিছুর প্রতিক্রিয়া দেখানো জরুরি নয়। নিজের শান্তিকে প্রাধান্য দিন।"

✅ "আপনাকে সবাই বুঝবে না, এটা একদমই স্বাভাবিক। তাই সময় নষ্ট না করে এড়িয়ে যান সেই মানুষদের, যাদের কথা শুধু মন খারাপ করে দেয়।"

✅ "সমালোচনার উত্তর সবার কাছে দিতে হয় না। অনেক সময় চুপ থাকাটাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।"

✅ "নেগেটিভ মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সময় আর মন খারাপ করার চেয়ে—চুপচাপ ভালো কিছুতে মন দিন। নিজের ভেতরের শক্তিটাই বড় জবাব।"

✅ "কেউ যখন আপনাকে অপমান করতে চায়, বা নিচে নামাতে চায়—তাদের উদ্দেশ্য সফল না করে, নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন।"

✅ "সব কথার উত্তর না দিয়ে বই পড়ুন, গান শুনুন, মনের মতো কাজ করুন। সিনেমা দেখুন, গাছ লাগান, আল্লাহর ধ্যানে বসুন। আপনি কীভাবে সময় কাটাবেন, সেটা একমাত্র আপনার সিদ্ধান্ত।"

✅ "আপনার মানসিক শান্তি আর জীবনের ভারসাম্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই নিজেকে রক্ষা করুন অপ্রয়োজনীয় মানুষের কথাবার্তা, হিংসা আর নেতিবাচকতা থেকে।"

✅ "যাদের পাশে আপনাকে নিরাপদ লাগে, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো স্বচ্ছ হতে পারেন—তাদেরই বলুন মনের কথা। বাকি দুনিয়া শুধু ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ।"

✅ "সবশেষে, মনে রাখবেন—জীবন সত্যিই সুন্দর। পথে কাঁটা থাকবে, ধুলা থাকবে; কিন্তু ফুলও থাকবে। এখন বেছে নেওয়ার দায়িত্ব আপনার—কী পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাবেন, আর কাকে গুরুত্ব দেবেন না।"

✅ "নিজেকে প্রমাণ করার দরকার নেই। যারা বোঝে, তারা এক কথাতেই বুঝে নেয়। আর যারা বোঝে না, তাদের বোঝাতে গিয়ে নিজের শান্তি হারাবেন না।"

(Collected from the respective owner)

জাপানে প্রায় ৯০ লাখ বাড়ি খালি পড়ে আছে। যেটা তাদের মোট বাসস্থানের প্রায় ১৩.৮%। এই বাড়িগুলোর সিংহভাগই জাপানের গ্রামের দিকে...
30/06/2025

জাপানে প্রায় ৯০ লাখ বাড়ি খালি পড়ে আছে। যেটা তাদের মোট বাসস্থানের প্রায় ১৩.৮%। এই বাড়িগুলোর সিংহভাগই জাপানের গ্রামের দিকের। মূলত নিম্নমূখী জন্মহার এবং নগরায়নের ফলেই এমনটি ঘটছে। অনেক বাড়ি পড়ে আছে কারণ সেগুলোর কোনো উত্তারাধিকার নেই, আবার কিছু বাড়ি পড়ে আছে কারণ সেখানের বাসিন্দারা টোকিও বা অন্য কোনো বড় শহরে চলে গিয়েছে।

কোনো বন্ধুত্বই চিরস্থায়ী নয়। জীবনের পথে অনেক ঘনিষ্ঠ বন্ধুও সময়ের সঙ্গে দূরে সরে যায়।
30/06/2025

কোনো বন্ধুত্বই চিরস্থায়ী নয়। জীবনের পথে অনেক ঘনিষ্ঠ বন্ধুও সময়ের সঙ্গে দূরে সরে যায়।

Address

Satkhira
9400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jony's DIARY posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jony's DIARY:

Share


Other Satkhira media companies

Show All