প্রিয় পত্রিকা

প্রিয় পত্রিকা সত্য ও সত্যতার সাথে

13/03/2025

আগামীকাল শুক্রবার (১৪ মার্চ) থেকে দেশে পর্নো*গ্রা*ফির সব ওয়েবসাইট বন্ধ করা হবে!!

09/11/2024

সবাই বেশী বেশী শেয়ার ও সাপোর্ট করুন 🥰❤️

আচ্ছা দেশ কি সত্যি স্বাধীন হয়েছে,  কেন আমি মন খুলে কথা বলতে পারছি না।সূচনা রানী রায় (একটা প্র*তা*র*ক ও চা*ম*রা ব্যবসায়ী)...
21/10/2024

আচ্ছা দেশ কি সত্যি স্বাধীন হয়েছে, কেন আমি মন খুলে কথা বলতে পারছি না।
সূচনা রানী রায় (একটা প্র*তা*র*ক ও চা*ম*রা ব্যবসায়ী)
আমার বাসায় কালকে দিনাজপুর সদর কোতয়ালী থানা থেকে পুলিশ গেছে, আমাকে ধরতে, আমাকে বাসায় না পেয়ে আমার বাবাকে তুলে নিয়ে যেতে ধরছিলো। স্থানিয় লোক আটকায় তারপর ছাড়ছে। পুলিশ কেনো একটা প্রতারক চামরা ব্যবসায়িক এর কথায় নাচে। ছেলেরা কী মানুষ না। ছেলেরা মামলা করতে গেলে মামলা নেয় না। বিভিন্ন প্রকার প্রমান চায়, হালকা প্রমান দিলে ওটাতে হয় না, আরো প্রমান দাও। আমিতো তাকে ভালোবেসেছিলাম। তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলাম, সে যে প্রতারণা করবে আমি কীভাবে জানবো। আর জানলে কী ভরসা করতাম।
সূচনা নামের ওই মেয়ে গুন্ডা ভাড়া করে আমার মোবাইলের সকল কিছু ডিলেট করে।

পরে আমাকে ফাসায়ে থানায় মিথ্যা জিটি করে পুলিশকে টাকা খাওয়ায়ে আমাকে ২ ঘন্টা রিমান্ডে মাইর দেয়। রিমান্ডের মাইর খুব কষ্টের, পরে পুলিশ আবার, আমার একাউন্ট সহ সকল কিছুর এক্সেস নিয়ে সব কিছু ডিলেট করে দেয়, তারপর অনেক গুলো টাকার বিনিময়ে পুলিশ আমাকে ছাড়ে। আর জোর করে, আমার ইচ্ছা ছাড়ায় আমার কাছ থেকে ষ্টাম পেপারে সই নেয়। এখন সেই ষ্টাম পেপার দিয়ে জামিন হবে না তেমন মামলা সাজায়।

একটা মেয়ে আসবে প্রতারণা করবে টাকা পয়সা মারে খাবে, আর আমি কিছুই বলতে পারবো না ।

নিচে কিছু টাকা খাওয়ার প্রমান দিলাম। অনেক প্রমান নষ্ট করে দিয়েছে, অবশিষ্ট এতটুকু প্রমান আমার কাছে অবশিষ্ট রয়েছে। লিজেন্ড রা ঠিকই বুঝবে, এতটুকু যদি প্রমান থাকতে পারে তাহলে কতগুলো টাকা এর বাহিরেও মেরে খাইছে।

এখন আমার নামে মামলা হইছে যেকোনো সময় পুলিশ আমাকে তুলে নিয়ে যেতে পারে, নিয়ে যায়ে আমার উপর নির্যাতন করবে। পারলে সবাই আমাকে প্রটেক্ট করুন।

না হয় আমাকে আ*ত্ম হ*ত্যা করতে হবে...

আর আপনারা সবাই এই ধরনের প্রেমের/ বিয়ের নামে টাকা আত্মসাৎ করা মেয়েদের বিপক্ষে আন্দোলন করুন। যাতে বাংলাদেশের নতুন আইন প্রনয়ন হক। সকল প্রতারক এর শ্বাস্তী হক।

আমার জীবন টা উৎসর্গ নতুন আইন প্রনয়নের আন্দোলনের জন্য

বেচে থাকা মনে হয় আর হবে না।

#সূচনারায়

সূচনা নামের এই প্রতা*রক এর প্রতা*রণা ও বাংলাদেশ এর আইন ব্যবস্থা নিয়ে দুঃখ জনক ঘটনা। এই মেয়ের নামঃ সূচনা রানী রায়,  (0131...
19/10/2024

সূচনা নামের এই প্রতা*রক এর প্রতা*রণা ও বাংলাদেশ এর আইন ব্যবস্থা নিয়ে দুঃখ জনক ঘটনা।

এই মেয়ের নামঃ সূচনা রানী রায়, (01318140449) বাবা: বীরেন্দ্র রায়, মাতা: পারুল রানী রায়। বাসা: মাধবপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর।

[বি:দ্র: এই পোস্টের পর পুলিশ আমাকে তুলে নিয়ে যেতে পারে, কারণ এর আগেও আমাকে পুলিশ দ্বারা হেনস্তা করা হয়েছে + সে আমাকে গুন্ডা দ্বারা হ*ত্যা অথবা আমার পরিবারের সাথে নির্যা*তন করতে পারে তাই আমি আ*ত্ম*হ*ত্যা ও করতে পারি।
আর সব টুকু মেসেজ পড়েই আলোচনা - সমলোচনা করবেন। অর্ধেক পড়ে ভালোমন্দ বিচার করবেন না।]

সূচনা (ছবিতে মেয়েটি আছে) নামের এই মেয়ে আমাকে বিয়ের প্রলো*ভোন দেখিয়ে জামা- কাপড়, মোবাইল - টাকা পয়সা সব কিছু নিছে, প্রায় ১.৫ লাক্ষ টাকার বেশী।

সূচনা (ছবিতে যেই মেয়ে টা আছে) নামের এই মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্কে যুক্ত হই। তার বাসা আমার এক আত্মীয়র বাসার পাশে সেই সুবাধে ভারসা টা একটু বেশি ছিলো। সম্পর্কের ১ মাস এর মাথায় আমি আমার বিষয়ে সব সত্য ঘটনা বলি। যেমন : আমি গরিব, বাবা হোটেল করে, ছোট একটা জমি কিনা আছে কিন্তু বাড়ী করিনাই। আর ওই মেয়ের পিশির বাসা শহরের মধ্যে তো সে বেশীর ভাগ সময় শহরে আসে থাকতো। ওর পিশির বাসার পাশে আমার এক দিদির বাসা। তো কম বেশী সবাই জানতো আমরা দুজনে দুজনকে ভালোবাসতাম। ওর দুটো বোন + পিশিতো বোন জানতো আমাদের প্রেমের কথা, ওই ওর মা + পিশিকেও জানাইছিলো আমাদের প্রেমের কথা। সেটি আমাকে রেকর্ড করে শুনাইছিলো। তাই ভরসা ছাড়া আর কিছু করতে পারি নাই। অতি*রিক্ত ভালোবাসা জন্মা*ইছিল -- তার মধ্যে আমরা বিবাহিত জীবন এর স্বামী-স্ত্রীর মতন থাকতাম। " তার সাথে শা*রী*রি*ক সম্প*র্কেও জরাইছিলাম। কখনো ভাবতে পারিনাই একটা মেয়ের সাথে এত ঘনিষ্ঠ থাকা সত্তেও সে কীভাবে প্র*তা*র*ণা করতে পারে। তো বিভিন্ন ভাবে আমি তার প্রতি আসক্ত হয়ে পরি, অনেক ভরসা ও ভালোবাসা জন্মে যায়। তাই বিয়ে না করেও স্ত্রী ভেবে তার সব খরচ বহন করতাম।

সূচনার প্রতারণার ঘটনা গুলো একটু বিস্তারিত বলি :
সে আমাকে বলে তার গান শিখার খুব শখ সে গান শিখতে চায় "দিনাজপুর শিল্পকলা একাডেমিতে " ভর্তি হতে চায়। তার কাছে টাকা নাই, সেখানে ভর্তি হতে টাকা দেই।

সে গ্রাম এ থাকতো গ্রাম থেকে আসার ভাড়া ওর বাবা ৬০ টাকা দিতো, তাই ওই এক্সট্রা কিছু করতে বা কিনতে পারতো না। সে যখনই গ্রাম থেকে আসতো প্রত্যেকদিন আমার কাছে ১০০-২০০ টাকা নিতো, মাঝে মধ্যে বিশেষ দিন গুলোতে সে আমার কাছে ৫০০-১০০০ টাকাও নিতো।

আর একটি বিশেষ কথা কাউকে উপহার দেওয়া আর চায়ে নেওয়ার মধ্যে পার্থক্য আছে, সে এমন ভাবে জিনিস চাইতো, আর এমন প্রয়োজন দেখাতো আমি না দিয়ে পারতাম না। সে অভিনয়ে পারদর্শী ছিল। সে আমার সামনে খারাব জামা পরে আসতো। সে বলতো এর থেকে ভালো কিছু কিনার টাকা নাই। তখন থেকে সে আমার কাছে জামা - শাড়ী সহ প্রয়োজনীয় জিনিস নেওয়া শুরু করলো।

সে অনলাইনে প্রোডাক্ট দেখতো আর অর্ডার করতে, আর সেই অর্ডারের ঠিকানা আমার ঠিকানা দিতো। বুঝেন বেপার টা, অনলাইন অর্ডার আর ঠিকানা আমার, তাহলে জিনিস গুলো নেওয়ার সময় আমাকেই পেমেন্ট করতে লাগতো। ৫/৭ দিন পরপর একটা করে জিনিস কিনতো আর আমাকে তার পেমেন্ট করতে লাগতো।

তারপর শিল্পকলা একাডেমি তে যেহেতু ভর্তি হয়েছে বিভিন্ন প্রোগ্রামে জয়েন হওয়ার জন্য ভালো জামা আর শাড়ী লাগতো, সব কিছু আমার কাছে কিনে নিতো।

তারপর ২০২৩ সালের দূর্গা পূজার সময় আমি তাকে শাড়ী + জামা, কসমেটিক সকল আইটেম কিনে দেই। সাথে ওই এবার ওর জমজ দুই বোনকে জামা কিনে দিতে চায়। আমি ৪ হাজার টাকা দেই দুই বোন এর জন্য জামা কিনার জন্য, সে দুটি সেম ডিজাইনের জামা কিনে কম টাকা দিয়ে আর বাকী টাকা নিজের কাছে রেখে দেয়। তারপর বলে একটা কেমন সম্পর্কের ছোট ভাই আছে তার জন্য একটা গেন্জি কিনবে সেখানেও ৫০০ টাকা দেই। তো সে বিভিন্ন ভাবে আমাকে বলে বলে তার চাহিদা দেখিয়ে টাকা আর্তসাদ করতো।

সে আমাকে একদিন বলে সে কলেজ এ যাচ্ছে, কলেজ এর শিক্ষক বলেছে কলেজ জামা ছাড়া তাকে ক্লাস করতে দিবে না অন্য দিকে তার বাবা তাকে জামা কিনার টাকা দিচ্ছে না। তাকে আমি কলেজ এর জামা কিনে দেই, আবার তার বই নাই সেজন্য পড়াশোনা করতে পারছে না, আমি তার বই কিনে দেই। এভাবেই চলতে থাকে তার বিভিন্ন আবদার মিটানো।

সেজখন্যই দেখা করতে আসতো সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রেষ্টুরেন্ট খেতে যেতে চাইতো, আমি তখন বাধ্য হয়ে নিয়ে যেতাম, একেক সময় একেক রেষ্টুরেন্ট। আর রেষ্টুরেন্ট এ বসলে ৫০০ র নিচে তো বিল আসতো না। দিনাজপুর এর বিভিন্ন রেষ্টুরেন্ট এ আমি ওকে নিয়ে গেছি।

এভাবে স*ম্প*র্কে গ*ভী*র*ভাবে জরিত হয়ে পরি, তো আমার শখ ছিলো একটা অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা করার, তাকে বলি সে আমাকে হ্যাল্প করতে পারবে নাকি। এই মেসেন্জারে কাষ্টমারকে রিপ্লাই দেওয়া, ওয়েবসাইট চালানো। সে আমাকে আগেও বলেছিলো তারও অনলাইন এ আগ্রহ আছে, সেও নিজেও অনলাইনে ব্যবসা করতে চায়। সেই সুবাধে সেও রাজি হয়ে যায়। তার কিছুদিন পর সে বলে তার এন্ডোয়েট ফোন ভালো না, ক্যামেরা ভালো না, মোবাইল স্লো চলে, তাকে যেনো একটা মোবাইল ফোন কিনে দেই। এখন চাইছে তা না দিয়েতো পারি না, যেহেতু গভী*র সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে গেছি। তো বললাম বাজেট ২০ হাজার টাকা। এর বেশী টাকা ম্যানেজ করতে পারবো না। সে অনলাইনে মোবাইল চয়েজ করা শুরু করলো। তার ওই বাজেট এ মোবাইল চয়েস হয় না। সে রাগ করলো একটু কম কথা বলা শুরু করলো, আমি আরেকটু বাজেট বারায় দিলাম, বললাম তাহলে ২৫ হাজার এর মোবাইল দেখো, সে দেখলো তাতেও তার পছন্দ না, এভাবে বাজেট বাড়তে থাকলো, আমি বললাম এত বাজেট সম্ভব না, সে রাগ করলো, বললো, ভালো বাজেট এর ভালো ফোন ছাড়া কিনবে না। সর্বশেষ এ সে Realme 13 pro Plus / Redmi Note 13 Pro Plus চয়েজ করলো, এই দুইটার মধ্যে যেকোনো ১ টা নিবে। তখনকার দাম অনুযায়ী ১ টার দাম, ৪০ হাজার ৫০০ টাকা, এতটাকা আমি পাবো কথায় গরিব মানুষ। তখন আমি কিস্তিতে ৪০ হাজার ৫০০ টাকা নিলাম। ৬ মাসে কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। কিস্তিতে প্রথম মাসে ১৩ হাজার টাকা দিলাম, পরের মাস গুলাতে ৬ হাজার করে, শেষের মাসে অবশিষ্ট বাকী টাকা দিয়ে ৬ মাসের মধ্যে কিস্তি পরিশোধ করেছি অনেক কষ্টে।

তো এখন তার আসল খেলা শুরু সে দেখা করা কমায় দিলো, কথা বলা কমায় দিলো, যেকোনো কথাতেই ঝগ*ড়া করা শুরু করলো। তো আমি যেহেতু এতো কিছু কিনে দিছি, আবার শা*রী*রি*ক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছি, গভীরভাবে ভালোবেসে ফেলেছি। তার জন্য বিয়ের চাপ দিলাম। সে বিয়েটাকে এভোয়েট করে আমার সাথে ঝগড়া শুরু করলো কোনো কারণ ছাড়াই। বলে আমার বাড়ি নাই, ব্যাবসা বা ভালো জব নাই। তাই আমাকো বিয়ে করতে পারবে না। সে আমাকে ছেড়ে দিবে। কোনো সম্প*র্কে আর থাকবে না। এটা কোনো কথা হলো সম্পর্ক কি মগের মুলুক, যে এক কথায় ছেড়ে দিবে। ঝগ*ড়া হলো তো আমি রাগের মাথায় বললাম, এতো দিন আমার যা কিছু হজম করেছো ফেরত দাও। সে সরাসরি বললো একটা জিনিস ও ১ টাকাও ফেরত দিতে পারবে না। আরো ঝগ*ড়া হলো। তখন পুলিশের দ্বারা আমাকে কল দেওয়ালো, পুলিশ আমাকে ও আমার পরিবারকে জেলে ডুকার হু*ম*কি দিলো, জানেনেতো বাংলাদেশর পুলিশ মেয়েদের গোলাম।
এই বিষয় টা সূচনার বাবাকে জানালাম, তিনি বলল তোমাদের ব্যপার তোমরা ঠিক করে নেও। আমি আবার ওকে ফোন দিলাম, সে আবার গন্ডগোল করলো। পরে তার বাবাকে দেখা করতে বললাম, তিনি সূচনার বান্ধবীর বাসায় যেতে বললো আমাকে ওখানে দেখা করবে, আমি সরল মনে একা গেলাম দেখা করতে, যায়ে দেখি ওর বাবা, ওই, ওর পিশিতো বোন, মাসিত ভাই, ওর বান্ধবী ও ওর বান্ধবীর স্বামী সহ এক যায়গায়। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম, তারা আমাকে বললো ওকে ছেড়ে দিতে হবে, কোনো সম্পর্কে থাকতে পারবো না। আর তারা আমার ১ টাকাও ফেরত দিতে পারবে না। মানে সবাই ধা*ন্দা*বা*জ আমার টাকা ও জিনিস + মোবাইল মেরে খাওয়ার প্লান। একটু কথা কাটাকাটি হলো। ওর বান্ধবীর স্বামী আমাকে ঘুসি মারলো। ওখানে ওরা অনেক জন আর আমি একা, কোনোমতন ওই যায়গা থেকে বাহির হয়ে আসলাম। বাহিরে আসে আমি আমার বন্ধুকে ফোন দিলাম আসার জন্য, অন্যদিকে তারা আমার বাবা মাকে ডাকদিলো, সেখানে বাবা মা আসলো। তারপর ওরা কিছু গুন্ডা মানে আওয়ামিলীগ নেতাকে ডাক দিলো। সেখানেও কথা কাটা কাটি হলো আমি বললাম আমি ১ টাকাও ছাড়বো না। ওই একটা প্রতারক মেয়ে, তারা বললো ১ টাকাও দিতে পারবে না কি করবে করুক।

ওদিন সবাই চলে গেলো, আমি তো আমার কষ্টের টাকা প্রায় ১.৫ লক্ষ টাকা তার পিছনে খরচ করছি, সাথে নতুন মোবাইলটা কিনে দিলাম, কেবল ১ মাস হলো, আরো ৫ মাস আমাকে কিস্তি চালাতে হবে।

তো আমার রেগে থাকা স্বাভাবিক তো আমি ফোন দিয়ে ঝগড়া করলাম, সেদিনো রাত্রে তারা গুন্ডা / আওয়ামিলীগ নেতা নিয়ে আসলো, আসে আবার কথা কাটা কাটি হলো। ওই মেয়ে সবাইকে দেখানোর জন্য মোবাইল + ১ টা জামা আর ২ টা শাড়ী ব্যাক দিলো। ওখানে কেউ আমাকে কথা বলতে দিচ্ছিলো না। আবার আমাকে জোর করে ওর বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়াছে। আর আমার মোবাইলের সব কিছু ডিলেট করে দেয় তারা। জোর করে কি কিছু হয়।

যেহেতু সে মোবাইলটা হজম করতে পারলো না, তাই সে পরিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করলো। সে ফেসবুক ও টিকটকে মাঝেমধ্যে ভিডিও বানাতো সেই সুবাধে ফেসবুক+জিমেল এর কিছু এক্সেস আমার কাছে ছিলো, সাথে ওর কাছেও সেই এক্সেস ছিলো। তাই সে সেইটার ব্যবহার করে কিছু ছবি+ টেক্স ছেড়ে আমাকে ফাসায় দিলো। থানায় জিটি করলো। সাথে সাথে সে আমি যেই দোকানে কাজ করি সেই দোকান দেখায় দিলো। পুলিশ সেই দোকানে গিয়ে আমাকে চড় মারে সবার সামনেই তুলে নিয়ে গেলো থানায়। থানায় নিয়ে পুলিশ আমাকে জিগাসার নামে ২ ঘন্টা রিমান্ডে নিয়ে ইচ্ছে মতন পিটালো। আপনারাই বলেন কোর্ট এর রিমা*ন্ড অডার ও, সাইবার মামলায় ট্রাকিং ছাড়া আমাকে কীভাবে পুলিশ জিজ্ঞেসার নামে রিমান্ডে মারতে পারে। পরে জানি টাকা খিলাইছে ওই মেয়ের বাবা। ওদিন থানায় আমার বাবা মা আরো লোক জন গেলো, স্টাম এর উপর সই দিয় + অনেক গুলো টাকার বিনিময়ে পুলিশ আমাকে ছেড়ে দিলো। ছাড়ার আগে আমার মোবাইলে যত ধরনের টাকা আত্মসাৎ এর প্রমান ও তার ছবি গুলো ছিলো সব গুলো ডিলেট করে দিলো পুলিশ। আর মারের কারণে আমি দুদিন হাটতে ও বসতে পারিনাই। যায়গায় যায়গায় কালো হয়ে গেছে।

আপনারা বলে বিনা কারণে এতকিছু আমার সাথে ঘটালো আমি কিছু করতে পারলাম না, ছেলে মানুষের কথা কেও শুনে না, থানায় ছেলে মানুষের মামলাও নেয় না, শুধু মেয়েদেরকে প্রধান্য দেয় + মেয়েদের সব ধরনের মামলা নেয়।

বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থা খুবে খারাব, আমাদের সকলকে পতিবাদ করা উচিত, আর এই ধরনের মেয়ে, যারা প্রেমের নামে ও বিয়ের প্রলোভান দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ করে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনে স্বাস্তি দেওয়া হক। এদের জন্য নতুন আইন প্রনয়ন করা হোক।

আমি তো পুরাই ফাঁসে গেলাম। ওই মেয়ে আমার সামনেই বেশি বেশি ঘুরাঘুরি করতে শুরু করলো , আবার আমার দেওয়া জামা কাপড় + শাড়ী পরেই আমাকে দেখায় দেখাশ ঘুড়া ঘুড়ি শুরু করলো। ফেসবুকে ছবি ছাড়া+ আমাকে উদেশ্য করে কিছু লেখা ছাড়তো। আপনারাই বলেন কার মাথা ঠিক থাকে।

তাই এই মেয়েকে আইনের আওতায় আনে বিচার পাওয়ায় আমার লক্ষ্য। আমার কাছে বেশী প্রমাণ নাই। আমি জানতাম না যে সে আমার সাথে প্রতারণা করবে, আমি কোনই প্রমাণ রাখি নাই। সাথে করে পুলিশ ও গু*ন্ডা/আওয়ামিলীগ নেতার দ্বারা আমার ফোন নেয়ে অনেক প্রমাণ নষ্ট করে দিছে, যাতে আমি কিছু না করতে পারি।

আমার কাছে অবশিষ্ট প্রমান পরের পোষ্টে পাবলিশ করবো। সকলে পাশে থেকে সহযোগিতা করবেন।

আর এই পোষ্ট রিপোর্ট এর মাধ্যমে ডিলিট করা হতে পারে তাই সকলে, এই টেক্সট টা কপি ও ছবি গুলো ডাউনলোড করে নিজেদের প্রফাইল ও অনান্য যায়গায় আপলোড করুন যাতে সবাই সর্তক হতে পারে।

আচ্ছা একটা ভালো মেয়ে কীভাবে এত টাকা আ*ত্ম*সা*ৎ করতে পারে আর শা*রী*রি*ক স*ম্প*র্কে লি*প্ত থাকার পরও কীভাবে ছাড়ে দিতে পারে। এটা কোনো ভালো মেয়ের কাজ না। সেই মেয়ে একটা ব্য*ব*সা*য়ী*ক। তার বিচার খুব জরুরী।

সকলকে ধন্যবাদ আমার সাথো থাকার জন্য। সাথে আমি কিছু ভুল করে থাকলে ক্ষমা করে দিবেন।

#সূচনা #সূচনারানীরায়

08/10/2024

'২৪'এর স্বাধীনতা কিন্তু এমনি এমনি আসে নাই..!🥹🫡

27/09/2024

Jo tum mere ho- Anuv Jain

25/09/2024

Uska hi banana 🖤

25/09/2024

Tor moner pinjiray ❤️

25/09/2024

Try to describe about the essence of LOVE👀❤️
Jo Tum Mere Ho - Anuv Jain

25/09/2024

সে প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা, 🥀🥀
,,,,,,
ভালোলাগার একটি গান।
Cover by me.

25/09/2024

Cover Song : "Chaand Baaliyan" 🌙✨
Singer : Aditya A

Address

Savar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রিয় পত্রিকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রিয় পত্রিকা:

Share

Category