Sadiq Mondol

Sadiq Mondol Business enthusiasts |
Entrepreneur | Developer |

JU Physics-49

25/04/2025

এক বিঘা জমি চাষে ৪২০০ টাকার ইউরিয়া দরকার হয়। ৯০ টাকা প্রতি বস্তা দরে তা বিদেশ থেকে আমদানি করে সরকার। সেখানে ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহারে খরচ হবে মাত্র ২৩০ টাকা। তৈরি হবে দেশেই।

কোনো বস্তুকে ক্ষুদ্র আকারে তৈরি করাকে বলে ন্যানো প্রযুক্তি। ইউরিয়া সারের অণুগুলোকে অতি ক্ষুদ্র আকারে তৈরি করলে সেটি হয় ন্যানো ইউরিয়া। গাছের পাতার ছোট ছোট ছিদ্রকে বলে স্টোমাটা। এই ছিদ্র দিয়ে ন্যানো ইউরিয়া দ্রুত ঢুকতে পারে। পরিমাণ কম, কাজ বেশি।

সাধারণ ইউরিয়ার ৩০-৭০% বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে যায়। বাষ্পীভূত হয়েও নষ্ট হয় ব্যপক। কিন্তু ন্যানো ইউরিয়ায় এই সমস্যাটি নেই। গাছে দ্রুত নাইট্রোজেন সরবরাহেও ন্যানো ইউরিয়া এগিয়ে।

ন্যানো ইউরিয়া নিয়ে এর আগেও বহু কাজ হয়েছে। কিন্তু প্রচলিত হয়নি তেমন। সম্প্রতি বাংলাদেশি প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশে বসেই ন্যানো ইউরিয়া তৈরি করেছেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খান। সাত বছর গবেষণার ফল এই সার। উল্লেখ্য, তিনি ন্যানো ইউরিয়ার উদ্ভাবক নন।

ইতোমধ্যেই ড. জাভেদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জৈব সার কোম্পানি। একসাথে কাজ করতে চান তারা। 'কোলা বায়ো' নামের একটা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিও সাক্ষর করেছেন ড. জাভেদ। আগামী পাঁচ বছর যৌথভাবে রিসার্চ ও ডেভলপমেন্ট (R&D) চালাবেন তাঁরা। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।


©bigyanpriyo

ইউটিউব একদমি ফেসবুকের মত না, এখানে ফেসবুকের মত ইজিলি সবার কাছে ছড়িয়ে পরা যায় না, ইউটিউবে একজন লোক তখনি সাব্সক্রাইব করে য...
23/04/2025

ইউটিউব একদমি ফেসবুকের মত না, এখানে ফেসবুকের মত ইজিলি সবার কাছে ছড়িয়ে পরা যায় না, ইউটিউবে একজন লোক তখনি সাব্সক্রাইব করে যখন সে ভাবে যে এখান থেকে ভ্যালুয়েবল কিছু পাওয়া যাবে,, কিন্তু ফেসবুক এদিকে অনেকটাই এডভান্স,,
যা হোক, "ইউটিউবে কেও সাব্সক্রাইব করলো " এই ফিলিংস টা অন্য লেভেলের

বাংলাদেশ ❤️❤️
08/04/2025

বাংলাদেশ ❤️❤️

Ananta Jalil স্যারের কথাগুলো মন দিয়ে ভেবে দেখেন,, কি হবে দেশের অবস্থা!  শিল্প বন্ধ হলে দেশ শেষ হয়ে যাবে,,
20/03/2025

Ananta Jalil স্যারের কথাগুলো মন দিয়ে ভেবে দেখেন,,
কি হবে দেশের অবস্থা! শিল্প বন্ধ হলে দেশ শেষ হয়ে যাবে,,

একটি সফল টিমের শক্তি কোথায়? আর কেন অনেক টিম দুর্বল হয়ে পড়ে?ধরি, আপনারা একটি বাইক ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির সদস্য। অন্য ...
26/01/2025

একটি সফল টিমের শক্তি কোথায়? আর কেন অনেক টিম দুর্বল হয়ে পড়ে?
ধরি, আপনারা একটি বাইক ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির সদস্য। অন্য কোনো কোম্পানি থেকে কাঁচামাল বা পার্টস নিয়ে এসে ইন্সটল করেন। তিনটি কোম্পানি অপশন হিসেবে আছে। আপনার মতামত ছিল C কোম্পানির মালামাল কিনবেন। কিন্তু টিমের অধিকাংশের মতামতে A কোম্পানি থেকে ক্রয় করা হলো।
বিজনেস টিম বা যে কোনো টিম শক্তি হারায় যে নির্দিষ্ট একটা কারণে তা হলো, যখন কোনো বিষয়ে কালেক্টিভ অপিনিয়ন নেওয়া হয়। এজ এ টিম মেম্বার, আমাদের প্রত্যেকের ভিন্ন ভিন্ন মতামত থাকতে পারে।
তবে যখন আমাদের মতামতের বাইরে কোন সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়ে যায়,
এই পরিস্থিতিতে আমাদের মনে একটা খুঁতখুঁতে ভাব চলে আসে 'আমার সিদ্ধান্তটা নেওয়া হলো না।' তখন পুরো প্রজেক্টেই আনমনা ভাব চলে আসে, এবং দোষ খুঁজে বের করাটাই হয়ে ওঠে প্রধান কাজ। এমনকি যদি সেই সিদ্ধান্ত ভালোভাবেও কাজ করে, তবুও আমরা সেটাকে সহজে গ্রহণ করতে পারি না। মনে হয়, আমি হয়তো এই জায়গায় মাইনরিটি।
না, এই চিন্তাভাবনা একদমই সঠিক নয়।
একজন টিম মেম্বার হিসেবে আমি ভিন্ন মতামত দিতেই পারি। তবে অধিকাংশের ঐক্যমতের ভিত্তিতে যখন একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, সেই সিদ্ধান্তটা আমার মত অনুযায়ী হতে পারে বা নাও হতে পারে। কিন্তু যখন সিদ্ধান্ত ফিক্সড হয়ে যাবে টিম থেকে, তখন সেটাকেই নিজের সিদ্ধান্ত মনে করে গ্রহণ করতে হবে এবং সেটাকে নিজের সিদ্ধান্ত হিসেবে 'ওন' করতে হবে।
হ্যাঁ, যদি খুব বেশি সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে টিম মেম্বারদের নিয়ে পুনরায় বসে সেই সিদ্ধান্তের দুর্বল দিকগুলো তুলে ধরে নিজের যুক্তি উপস্থাপন করা যেতে পারে। সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বা বাতিলের জন্য চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে যতক্ষণ দলীয় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, ততক্ষণ সেই সিদ্ধান্তের প্রতি টিম মেম্বারদের কোনো বৈরি মনোভাব দেখানো টিমের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
নিজের মতামত দলীয় মতামত হিসেবে গৃহীত না হওয়ার ফলে যদি দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি আনসাপোর্টিভ মনোভাব চলে আসে, এবং এই প্র্যাকটিস আমরা সংশোধন না করি, তাহলে কখনোই ভালো কোনো টিমের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে না।
একই লজিকে, আপনি যদি কোনো টিম ডিরেক্টর হন, তবে এমন কোনো ব্যক্তির সঙ্গে টিম শেয়ার করে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না, যে টিমের সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ধারণ করতে পারে না।
সবশেষে বলি
"একটা টিম, একটা শক্তি।"
অনেক সময় আমাদের মনে হতে পারে, আমরাই হয়তো টিমে সবচেয়ে বেশি কন্ট্রিবিউট করছি। তাই অন্যদের মতামতের চেয়ে নিজের মতামতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার প্রবণতা কাজ করতে পারে। কিন্তু বাকি সবার কন্ট্রিবিউশন বাদ দিলে, আমাদের কাজের ইনডিভিজুয়াল ভ্যালু আসলে থাকবে না। এটাই টিমওয়ার্কের বৈশিষ্ট্য। এখানে প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা ভ্যালু বহন করে।

17/01/2025

আমার ৫ বছরের বিজনেস অভিজ্ঞতা থেকে :
ক্লাউড ফান্ডিং নিয়ে ( বড় ভাইয়ের থেকে, বন্ধু বান্ধবদের থেকে, পরিচিত পয়সা ওয়ালা, অপরিচিত যে কেও) বিজনেসের মুলধন কালেক্ট করে তা দিয়ে বিজনেস শুরু করা নিসন্দেহে কমন চিত্র, এবং স্টার্টিং এর জন্য সুন্দর একটা সিস্টেম, অনেকে আবার এই কাজ টা ৩-৪ বছর বিজনেস করে তারপর বিজনেস বড় করার জন্য করে থাকে,, আমিও তাই করেছি, শুরু টা নিজের জমানো টাকায় করে কয়েকবছর পর দেখলাম যার কাছে যাই ফান্ডের জন্য সে ই টাকা দিতে রাজি হয়ে যাচ্ছে, আপনার ক্ষেত্রেও তাই হবে, যখন আমি দেখব আপনি তিন চার বছর ধরে একটা কিছু মনোযোগ দিয়ে করতেছেন, তখন কিছু টাকা দিতে আমার খুব বেশি বাধবে না,,
কিন্তু, সমস্যা টা যে জায়গায়..
ক্লাউড ফান্ডি এর টাকায় বিজনেস করতে গেলে আপনি ১০০% স্বাধীনতা পাবেন না, হ্যা, টাকা কোথায় কিভাবে খাটাবেন সেই সিদ্ধান্ত আপনিই হয়ত নিচ্ছেন, কিন্তু ইকটু রিক্স নেয়ার ক্ষেত্রে আপনার কনফিডেন্স একদম তলানি তে থাকবে, কারন, এই মুলধন লস করলে আপনি বিশাল এক ঘাটতি ( ঋণ) তে পরে যাবেন,, স্বাভাবিক ভাবেই তখন আপনি তুলনামূলক কম রিক্স যে মডেলে হয় সে মডেলে বিজনেস রান করতে চাইবেন,
এখানেই আসে মেইন পয়েন্ট টা
" বিজনেসের গ্রোথ এর সাথে রিক্সের সমীকরণ অনেকটা সমানুপাতিক টাইপের "
যত বেশি রিক্স নেয়া যায় বিজনেস তত গ্রো হয়, প্রফিট তত বেশি আসে এবং আনুষাঙ্গিক বিজনেস নলেজ যেগুলা টাকায় কিনতে পাওয়া যায় না, ঐসব নলেজও তত বেশি গেদার করা যায়,,
যখন আপনি সম্পুর্ন নিজের টাকাতেই বিজনেস করতেছেন তখন ১০০% রিক্স বিনা সংকোচে নিতে পারবেন, সেই সাথে বিজনেসের বিভিন্ন ডোমেইনে আপনার অভাবনীয় গ্রোথ আসতে থাকবে,,
এখন কথা উঠতে পারে নিজের ত অত বেশি টাকা অবশ্যই থাকবে না, তাহলে কিভাবে স্টার্ট করব বা বিজনেস বড় করব???
খুব ক্লিয়ার একটা কনসেপ্ট উল্লেখ করি
" বই লিখে লিখে সেলিব্রিটি হওয়া আর সেলিব্রিটি হয়ে বই লিখা দুইটার ভিতরে আকাশ পাতাল পার্থক্য "
ধরে নেন আমি একটা বই লিখলাম তার সেল হলো ৫০০০ কপি আর আপনি একটা বই লিখছেন যার সেল ১৫০০, তাহলে হয়ত আমার বইয়ের মান খুব ভালো তাই এত সেল, হ্যা এটা তখন হত, যখন আমি আর আপনি দুইজনেই নিয়মিত লিখালিখি করি, কিন্তু আমি যদি অন্য কোন কারনে সেলিব্রিটি হয়ে থাকি আর সেই পরিচিতি থেকে এসব সেল আসছে, তাহলে আমার লেখা বইয়ের মান আর আপনার লেখা বইয়ের মান কখনোই এক হওয়ার পসিবিলিটি নাই,, আমি ২য় বার আরেকটা বই লিখলে তার ১০০ কপি সেল নাও হতে পারে কারন প্রথমবার আমার বই পরে অপরিপক্ক লেখার স্টাইল পাঠক বুঝে যাবে, অন্য দিকে ১৫০০ কপি সেল পাওয়া আপনি যদি ২য় আরেকটা বই লিখেন, ঐটা ১৫০০০ কপি সেল হওয়া অস্বাভাবিক কিছু হবে না,,
মোটের উপরে আমি বুঝাতে চাচ্ছি আপনি ১০,০০০ টাকা নিয়ে বিজনেস স্টার্ট করে ইকটু লম্বা সময় পর টোটাল ১০ লাখ টাকার বিজনেস চালাচ্ছেন আর আপনার পাশাপাশি অন্য কেও মামা চাচা বড় ভাই দের থেকে ফান্ড নিয়ে ২০ লাখ টাকার বিজনেসম্যান, দুইজনের বিজনেসে অনেক পার্থক্য,, আপনি ১০,০০০ টাকা নিয়ে মার্কেটে সাঁতার কেটে ভেসে থাকতে শিখে গিয়ে এই অবধি আসছেন, আর ২০ লাখ টাকায় সেই ব্যবসায়ী প্রথম ঢেওয়েই ঢুবে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি,,
পরিচিত বেশ কিছু ভালো মানের ব্যবসায়ী দের নোটিস করে যা পেয়েছি তাতে বলাযায় যে,
ক্লাউড ফান্ডিং এর জন্য মিনিমাম ১০-১৫ বছর বিজনেস রান করার পর চিন্তা ভাবনা করা উচিত।

13/01/2025

ইন্ফ্লোয়েন্সার-রা যেভাবে আমাদেরকে হতাশ করতেছে দিনের পর দিন | Disappointment about Influencer

সরকারি চাকরির কয়টা পোস্ট আছে? ভালো কম্পানিই বা কয়টা আছে? এভাবেই চলবে নাকি!! ১৮ কোটি জনগণের এই দেশে (সঠিক সংখ্যা টা ২২ কো...
13/01/2025

সরকারি চাকরির কয়টা পোস্ট আছে? ভালো কম্পানিই বা কয়টা আছে? এভাবেই চলবে নাকি!!
১৮ কোটি জনগণের এই দেশে (সঠিক সংখ্যা টা ২২ কোটির কাছাকাছি) কর্মক্ষেত্রের ডায়ভার্সিটি একদমি নেই,, এজন্যই জুয়া,মাদক কারবারের এত মহরা,, একটা ছাত্র মেডি: ইন্জি: ভার্সিটি এডমিশন থেকে ছিটকে গেলে সোসাইটি তাকে কোনদিন শেখায় না যে তার জন্য অলটারনেটিভ অনেক ওয়ে আছে যা দিয়ে ক্যারিয়ার গুছাতে পারে,, নিজের ফ্যামিলিই লাগাতার বিভিন্ন ওয়ে তে বুলিং করতে থাকে,, আবার কেও যখন ৩০ পার করে ফেলে, ভালো কোন চাকরিতে ঢুকতে পারে না, তাকেও সোসাইটির বড় একটা অংশ সাইডে ফেলে দেয়,, সব থেকে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হলো, যে লোকটা নিজেই চাকরি না পেয়ে সার্ভাইভাল লাইফ লীড করে আসছে, সেও অন্য দের সাথে ঐ আচরন টাই করে যে আচরন সে নিজে সহ্য করতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে ছিল,,
বিকল্প খুজে বের করতে হবে, অনেক দেরি হয়ে গেছে, আরও আগেই দরকার ছিলো,, যাদের এবিলিটি আছে নিজেদের মত করে কিছু করার, তাদের উচিত সে অনুযায়ী কাজ করা,, অভিযোগ দিলে অনেক দেয়া যায়, অজুহাত দেখাতে চাইলেও অভাব নেই,, একই ভাবে, কিছু করতে চাইলেও এই উন্মুক্ত বিশ্ব আইডিয়া, ওয়ে, অল্টারনেটিভের কোন অভাব নেই ,, বসে বসে এটা সেটার উপরে অভিযোগ চাপাব নাকি ছোট খাট প্ল্যান নিয়ে ক্যারিয়ারের টার্ন করানোর কাজে নেমে যাব সেই সিদ্ধান্ত আমাদেরকেই নিতে হবে,,
যে সময় গুলা বিভিন্ন স্ক্যাম আর অভিযোগ দেখিয়ে নষ্ট হচ্ছে ঐসময় টাই যথেষ্ট ভালো কিছু স্টার্ট করে দেয়ার জন্য,,
এমন কেও যদি থাকে, যাকে আমি সাপোর্ট করতে পারব, সে আমার কাছে আসুক,, যার নীড টা আরও বেশি সে আরও বেটার কারো কাছে যাক, আমারও যদি নীড থাকে আমিও অন্য কারো কাছে যেতে চাই এভাবেই একটা স্বনির্ভর কমিউনিটি বিল্ড হোক, এরকম কমিউনিটির ঘনত্ব বাড়তে থাকলে ইয়োথ দের বেটার ইউটিলাইজ হবে।

আজকে থেকেই চিন্তা ভাবনা স্টার্ট হয়ে যাক,,
স্টুডেন্ট লাইফ থেকেই শুরু করতে হয়, হোক সেটা ইউরোপ থেকে পিএইচডি করার জার্নি অথবা উপজিলায় একটা ফ্যাক্টরি দেয়ার জার্নি।

12/01/2025

স্টুডেন্ট অবস্থায় কোন ডিপার্টমেন্টে আর্নিং এর কেমন সুযোগ থাকে তা নিয়ে আড্ডা | Students | Earning

Address

Jahangirnagar University
Savar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadiq Mondol posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sadiq Mondol:

Share

Category