ATech Outsourcing

ATech Outsourcing Hi I will be your Social media manager,
I will create Your brand logo, your business page, SEO expert.

ডেড হর্স থিওরি: আমাদের চারপাশের বাস্তবতাধরুন, আপনি একটা ঘোড়ায় চড়েছেন। কিছুক্ষণ পর বুঝলেন — ঘোড়াটা মারা গেছে।এমন পরিস্থিত...
05/03/2025

ডেড হর্স থিওরি: আমাদের চারপাশের বাস্তবতা

ধরুন, আপনি একটা ঘোড়ায় চড়েছেন। কিছুক্ষণ পর বুঝলেন — ঘোড়াটা মারা গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে করণীয় কী?
বুদ্ধিমান হলে আপনি ঘোড়া বদলাবেন, নয়তো হাঁটবেন।
কিন্তু বাস্তবে আমরা কী করি?
• নতুন ডিজাইনের আসন (saddle) আনি, যেন মরা ঘোড়ায় বসতে সুবিধা হয়।
• ঘোড়ার খাবারে উন্নতি আনি, যেন মৃত শরীরটা একটু ভাল থাকে।
• ঘোড়ার চালক বদলাই, মনে করি হয়তো নতুন চালকই জাদু দেখাবে।
• কমিটি গঠন করে মিটিং করি, মাসের পর মাস আলোচনায় ডুবে থাকি — কীভাবে মরা ঘোড়ার গতি বাড়ানো যায়!
• শেষে কমিটি রিপোর্ট দেয় — হ্যাঁ, ঘোড়াটা আসলেই মরে গেছে!
এই থিওরি আমাদের শেখায় সমস্যার সত্যিকার কারণ এড়িয়ে অযথা সময়, অর্থ আর শক্তি নষ্ট করে কোনো লাভ নেই। বরং প্রথমেই বাস্তবতা মেনে নিয়ে কার্যকর সিদ্ধান্ত নিলেই সাফল্য সম্ভব।

বাস্তবতা মানতে হবে....
আবেগ নয় বিবেক কাজে লাগাতে হবে...
আশেপাশের মরা ঘোড়াগুলো চিনুন,
মরা ঘোড়ার মায়া ত্যাগ করে এগিয়ে যেতে হবে....বহুদূর....



টাকা ধার চেয়েছিল। বললাম, এই মুহুর্তে আমার কাছে নেই। দিতে পারব না। বলল, ইটস ওকে। তারপ‍র থেকেই আমাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করল। ...
07/11/2024

টাকা ধার চেয়েছিল। বললাম, এই মুহুর্তে আমার কাছে নেই। দিতে পারব না। বলল, ইটস ওকে। তারপ‍র থেকেই আমাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করল। এখন সে আর আমার সাথে কথা বলে না, অথচ এক সময় সম্পর্কটা বেশ ভালোই ছিল।

বাবা অসুস্থ। তিন হাজার টাকা দরকার। ওষুধ কিনতে হবে। টাকা ধার চাইতেই, না করিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তিন হাজার টাকা হাতে তুলে দিয়ে ছিলাম। টাকাটা পেয়ে বলল, পরশু দিন স্যালারি পেয়েই দিয়ে দিচ্ছি। বছর পেরিয়ে গেল। একদিন আমার দরকারেই টাকাটা চাইলাম। বলল, এতটা নীচ মন? এই ক'টা টাকা আমি কি দিতাম না? তার জন্য চাইতে হলো? এমন ভাবে সে বলল, আমি টাকা চেয়ে যেন বিরাট অপরাধ করে ফেলেছি। আমি আর টাকাটা পাইনি তার থেকে। আমি এখন তার কাছে অচেনা মানুষ।

এই তো সেদিন, ফটো সুট করবে বলে আমার শখের ক্যামেরাটা কয়েক দিনের জন্য চেয়ে বসল একজন। শখের জিনিস,তাই দিতে রাজী হলাম না। ইনিয়ে বিনিয়ে সে আমাকে অনেক কথা শুনিয়ে শেষে বলে গেল, মানুষ খুব স্বার্থপর। তারপর থেকে আমি তার ফ্রেণ্ড লিস্টেই নেই।

খুব ভালো ভালো কথা বলত সে। আমি ভাবতাম আমার আপনজন। সেদিন ফোন করে বলল, আমার পোস্টটা তোমার পেজ থেকে শেয়ার করে দাও। বললাম, চেষ্টা করব। তার পোস্টটা শেয়ার করলাম না বলে সে কথা বলাই বন্ধ করে দিল। সম্পর্কের সমীকরণ বদলে গেল তারপর থেকে। এখন আর সম্পর্কটাই নেই তার সাথে।

পড়ার জন্য একটা বই চেয়ে নিয়ে গেল । বলে গেল এক সপ্তাহ পর পড়ে ফেরত দিয়ে যাব। মাস সাতেক পর, আমি নিজে থেকেই বইটা চাইলাম। বলল, এ তো আর মহা মূল্যবান রত্ন কিছু না? সামান্য একটা বই তো, না চাইলেও দিয়ে দিতাম। এমন ভাবে বলল, বইটা চেয়ে আমি নাকি তাকে অপমান করেছি। এখন দেখা হলে মুখ ফিরিয়ে চলে যায়, আর কথা হয় না।

আমার লেখা পড়ে একজন ভীষণ প্রশংসা করত। সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করত। আমাকে বলত, এমন লেখা আমাকে বেঁচে থাকার রসদ যোগায়। সেই সূত্রেই তার আমার সাথে পরিচয়। আস্তে আস্তে খুব ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে গেল। এতটাই নিজের হয়ে গেল, আমি তখন তার সব থেকে বড়ো কাছের বন্ধু। একদিন সে নিজে একটা গল্প লিখে আমাকে পাঠিয়ে বলল, তোমার পেজ থেকে পোস্ট করে দাও। আমি তার লেখাটা পোস্ট করলাম না বলে আমি হয়ে গেলাম তার প্রতিদ্বন্দ্বী। সে আর আমার লেখার প্রশংসা করে না। বরং আমাকে ইগনোর করেই চলে।

হ্যাঁ এটাই হয়। এই ভাবেই পরিচিত কত মানুষ অপরিচিতি হয়ে গেছে। চেনা খাতায় যাদের বন্ধু বলে, আপনজন বলে জেনেছিলাম, তারা কত সহজেই চিনিয়ে দিয়ে গেল, তারা আসলে আমার কেউই নয়।

কে বলেছে, খারাপ ব্যবহার করলে মানুষ জীবন থেকে চলে যায়? মানুষ চলে যায় নিজের স্বার্থ পূরণ না হলে। আপনি যখন উচিত কথা বলবেন, সত্যের পথে হাঁটবেন, মুখের ওপর না বলবেন, নিজের ভালো থাকার কথা চিন্তা করবেন, তখন মানুষ কিছুতেই আপনাকে পছন্দ করবে না। শুধু দেখবেন সব থেকে চেনা মানুষটা কত তাড়াতাড়ি অচেনা হয়ে গেল। জানেন এরা জীবন থেকে চলে গিয়ে খারাপ লাগে ঠিকই, তবে আফসোস হয় না। নিজের মনের কাছে যখন সৎ থাকবেন, তখন এই সংকীর্ণ স্বার্থের কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে নিজেকে উদার প্রমাণ করতে যাবেন না কখনোই। এই রকম দু একটা মানুষ জীবন থেকে চলে গেলে জীবনের ভার মুক্ত হয়। মনে রাখবেন আপনার জায়গায় আপনিই ঠিক। ক'জন আর আপনার জন্য আপনাকে ভালোবাসে? মানুষ ভালোবাসে তার নিজের স্বার্থে।

আমরা ইকোনো যুগের মানুষ—ইকোনো বলপেন।তিন টাকা দাম। সেই কলম প্রায়ই পেছন দিক দিয়ে কালির উদগীরণ ঘটায়। স্কুল কলেজের ছেলেদের দে...
07/11/2024

আমরা ইকোনো যুগের মানুষ—
ইকোনো বলপেন।
তিন টাকা দাম। সেই কলম প্রায়ই পেছন দিক দিয়ে কালির উদগীরণ ঘটায়। স্কুল কলেজের ছেলেদের দেখা যায় শার্ট বা প্যান্টের পকেটের নিচে ঘন কালির দাগ নিয়ে ঘুরছে। এই নিয়ে কেউ তেমন আগ্রহ দেখায় না। কারণ সকলেই জানে, তিন টাকার ইকোনো কলম কারণে অকারণে, সময়ে-অসময়ে এই কাণ্ড ঘটায়। এই কাণ্ডের প্রচলিত শব্দ হল, 'কলম হেগে দিয়েছে'!

কী উদ্ভট শব্দ! কিন্তু এই এক শব্দই সেকালে পুরো কলমকাহিনী বর্ণনায় যথেষ্ট।

তিন টাকার ইকোনো কলমের যুগে হঠাৎ চলে এল সাড়ে তিন টাকার ইকোনো ডিএক্স এবং রাইটার। ইকোনোর চেয়ে পঞ্চাশ পয়সা বেশি। এই কলম কালো, লাল, নীল রঙেরও হয়। কিন্তু যেখানে বাড়তি পঞ্চাশ পয়সা দিয়ে কালো রঙের ইকোনো কেনাতেই মায়ের কঠোর নিষেধাজ্ঞা, সেখানে লাল, নীল রঙ কেনাতো অসম্ভব! এগুলো দিয়ে কি কাজ হয়, হ্যা? হয় কিচ্ছু? খালি পয়সা নষ্টের ধান্ধা! অথচ আমার যে কী ইচ্ছে হয়, লাল আর নীল রঙের দুখানা কলম কিনে বইয়ের পাতার সাদা কালো ছবিগুলোয় রঙ করি।

আকাশটাকে নীল করি। ঘোমটা পরা বউয়ের কপালে টুক করে একখানা লাল টিপ এঁকে দেই! আহা! কিন্তু সব ইচ্ছেরা কি ডানা মেলে? মেলে না। বেশিরভাগই টুপ করে ডানা ভাঙ্গা পাখি হয়ে যায়। তারপর পড়ে যায় কঠিন পাথুরে পৃথিবীতে!

লিখতে লিখতে কলমের কালি শেষ! আম্মার কাছে গিয়ে বলি, 'তিন টাকা দেন, কলম লাগব'।

আম্মা এসে তীক্ষ্ণ চোখে কলমের দিকে তাকিয়ে থাকেন। কলমের ভেতর এখানে সেখানে কালি জমে আছে। আম্মা কেরোসিনের কুপির আগুনের তাপে সেই জমাট কালি গলিয়ে ফেলেন। কলমে আবার তরতর করে চলে।

আমার আর নতুন কলম কেনা হয় না। জমে থাকা কালি গলে গিয়ে আবার কলমের নিবের কাছে জমা হয়, আরও দিন দুই চার লেখা হয়!

আহা কলম! দাগে দাগে ঘ্রাণ... রঙে রঙে প্রাণ...

আমরা স্বপ্নের ডানা ভাঙ্গা পাখিরা অবশ্য দমে যাই না। ওই তিন টাকার ইকোনো কলম দিয়েই আমরা কত কত স্বপ্ন বানাই! রাস্তায় কুড়িয়ে পেলে, কারো কলমের কালি শেষ হয়ে গেলে আমরা সেসব যত্ন করে জমিয়ে রাখি, এক, দুই, তিন... তারপর একদিন সেই সব কলমের পেছন আর সামনের দিক আগুনে গলিয়ে একটা আরেকটা সাথে জোড়া লাগাই, তারপর আরেকটা... সেই জোড়া লাগা কলমেরা কত কিছু হয়, কত কিছু!

কাপড় টানানোর হ্যাঙ্গার, অবিকল দেখতে স্টেনগান, পেনবক্স, একবার কে যেন আস্ত আলনা অব্ধি বানিয়ে ফেলেছিল!

আর স্কুলে গিয়ে, আঙুলের ডগায় টোকা দিয়ে 'কলম-কলম' খেলা, কলমের মুখের দিকটা আগুনে গলিয়ে পেছনের ফুটো দিয়ে ফু দিলেই- গলে যাওয়া স্বচ্ছ গোলাকার বল বের হত, আহা.!
সে কী উচ্ছ্বাস.!

কলমের নিবের গুঁতোয় কারো গাল , চোখ , কপাল ফুটো করে দেয়ার ভয়ংকর গল্পও কিছু কম নেই.!

কম কিছু নেই আক্ষেপ ও অক্ষমতার গল্পও। চৌদ্দ টাকার রেডলিফ , সাত রিফিল করে করে লিখতে পারা সেই 'অভিজাত' কলম দেখে কত যে দীর্ঘশ্বাস লুকিয়েছি বুকের ভেতর , তার খবর আমার চোখ ও মন ছাড়া আর কে জানতো.!

আহা.!

আজ কী যেন লিখব , কাগজ হাতে নিয়ে কলম খুজছিলাম। ঠিক দশ মিনিট খুঁজেও কোথাও কলম পেলাম না। কোথাও না। একটা কলমও না।
এই রুমে কোথাও একটা কলম নেই.? নেই.? আমি দীর্ঘ সময় নিয়ে ভাবলাম , ঘটনা কী.? কলম নেই কেন.? আমি কি তবে- কিছু লিখি না.?
কিচ্ছু না.? কিন্তু তাতো না। আমি রোজ রোজ লিখি , প্রচুর লিখি। উপন্যাস , গল্প , কবিতা , হাবিজাবি.... নানান কিছু। তাহলে.? আমি হতভম্ব হয়ে আবিষ্কার করলাম , আমার সামনের ল্যাপটপ , ল্যাপটপের কী বোর্ড , কী বোর্ডের উপরের অক্ষরগুলোর ঝাপসা অবয়ব.!

আমার আঙুলের মাথা- ক্ষয় হয়ে গেছে , একটু একটু করে , একটু একটু করে.?আর কলম.!

কলম হারিয়ে গেছে আমার শৈশবের মতন , গল্পের মতন , আনন্দের মতন , অনুভূতির মতন।
আমার হটাৎ প্রবল ইচ্ছে হতে লাগলো , একটা ৩ টাকা দামের ইকনো কলমের ক্লিপ খুলে নাকের কাছে ধরতে , সেখানে যদি খানিক ঘ্রাণ লেগে থাকে এখনো.!
কালির ঘ্রাণ , দাগের ঘ্রাণ , গল্পের ঘ্রাণ , শৈশবের ঘ্রাণ।

জীবনের ঘ্রাণ , যন্ত্রণারও ঘ্রাণ...

Other side of November rain.My side of November rain.📷 Aesthetics by Asief Ahmed
06/11/2024

Other side of November rain.
My side of November rain.

📷 Aesthetics by Asief Ahmed

 #পতিতালয়ের মেয়েটি যখন খদ্দের থেকে পাঁচশো টাকার নোট নিয়ে ঘৃণার চোখে বলে- এই সমাজ আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে! ঠিক তখনই দেশ...
01/11/2024

#পতিতালয়ের মেয়েটি যখন খদ্দের থেকে পাঁচশো টাকার নোট নিয়ে ঘৃণার চোখে বলে- এই সমাজ আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে!

ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি মেয়ে পরিশ্রম করে ১০০টাকার তিনটে নোট নিয়ে বলে- ধন্যবাদ সমাজকে! এই সমাজ আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।

রাতের অন্ধকারে সিগারেটের ধোঁয়া উড়িয়ে বেকার ছেলেটি যখন ভাগ্যকে অভিশাপ দিয়ে দেশ ব্যবস্থাকে গালি দেয়!

ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি ছেলে সিগারেটের সেলসম্যান হয়ে ঘাম ঝরাচ্ছে! প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- পরিশ্রমই আমাকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছে!

কোন নিষ্ঠুর সকালে কোটিপতি সন্তান যখন বৃদ্ধা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে যায়!

ঠিক তখনই একই শহরের অন্য প্রান্তে গরীব ছেলেটি অসুস্থ মায়ের মুখে একটা রুটি তুলে দিতে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে এবং মায়ের চিকিৎসার জন্য সবার কাছে হাত পাতছে!প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- "মা পাশে না থাকলে আমি কিভাবে বাঁচব"?

এই জায়গায় এসে মনীষীদের দুটি উক্তি লিখতে আমার বড্ড ইচ্ছে হয়-

সত্যিকার অর্থে জীবনে কিছু করতে চাইলে; একটা রাস্তা খুঁজে পাবে, আর না করতে চাইলে পাবে শুধুই অজুহাত!পৃথিবীটা ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখি!

সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য রাস্তার অভাব নেই, কিন্তু আমরা সে রাস্তাটা খুঁজে নিতে আগ্রহী নই বরং সব সময় ভাগ্যকে দোষারোপ করি!

কোটিপতি সন্তানটার কাছে মা হয়ত বোঝা! কিন্তু গরীব ছেলেটির কাছে 'মা'ই সব। আর এখানে এসে দ্বিতীয় উক্তিটি একদম মিলে যায়!

ঐ যে....পৃথিবীটা ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখতে চাই!

উদ্যোক্তা হন।পরিশ্রম করুন। ভাগ্য দোষারোপ করে নয়।বরং কর্মের মাধ্যমে ভাগ্য পরিবর্তন করুন। আবার বিজয় হোক কর্মের মাধ্যমে।

মতামত আপনার নিজস্ব !!



--------------------------------------------------------------

we make better website for you

18/10/2024

আমেরিকার কুকুর জো বাইডেন এবং বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু আন্তরজাতিক আদালতে নেওয়া কি সম্ভব নয়?? তাহলে আমরা কেন অজথা এত টাকা দিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের হারামজাদা গুলাকে।বেতন দিছচি কেন??

27/09/2024

হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনালয় যখন নষ্ট করছিল তখন আমরা মুসলমান তাদের উপাসনালয় পাহাড়া দিয়ে কথা বলেছি আজ আমার রাসুল নিয়ে কথা বলেছে তখন সবাই চুপ কেন ?

আমার জেনারেশন যে বয়সে ( 35+) এসে পড়েছে এই বয়সে- # ফোনে আজাইরা দীর্ঘ কথা বলতে ভাল লাগে না। কাম টু দা আসল পয়েন্ট। # তিন দি...
13/09/2024

আমার জেনারেশন যে বয়সে ( 35+) এসে পড়েছে এই বয়সে-
# ফোনে আজাইরা দীর্ঘ কথা বলতে ভাল লাগে না। কাম টু দা আসল পয়েন্ট।
# তিন দিন বন্ধ পাইলে সুন্দরবন- বান্দরবান ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে বাসায় মরার মত ঘুমাইতে ভাল লাগে।
# কারো সাথে তর্ক করার এনার্জি নাই। "জ্বী আপনেই সেরা" বলে তর্কে হার মেনে নিই।
# পরাজয় মানতে এখন আর কষ্ট হয় না।
# অন্যের সাফল্য-ব্যর্থতার গাল-গপ্প শুনতে আর ভালো লাগে না।
# এখন কাউকে জাজ করতে ভাল লাগে না।
# "আইজ আছি কাইল নাই" মুড অলওয়েজ এক্টিভেট।
# রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রাম-বিপ্লব কোন কিছুই এখন আর উত্তেজিত করেনা। প্রায় মনে হয় " যাহাই লাউ তাহাই পটল"।
# ফোনের রিংটোন আর ভাল লাগে না। সাইলেন্ট ভাইব্রেশনে থাকে সারা বছর।
# রোমান্টিক মুভি দেখলে হাসি পায়। ভুতের মুভি দেখে বিরক্ত লাগে।
# পকেটে টাকা থাকলে মন ভালো থাকে।
# সরাসরি গালি দেওয়ার চাইতে মনে মনে গালি দিতে শান্তি লাগে।
# সেল্ফ রেসপেক্ট বাড়তেছে।
# ক্ষমা করার প্রবনতা বাড়তেছে।
# হৈচৈ নাচা-গানা পার্টি ভালো লাগে না। চুপচাপ এক কোনে দাড়ায়া অন্যদের রঙ-তামসা দেখতে ভাল লাগে।
# চুল-দাড়ি পাকলেও আজকাল খারাপ লাগে না।
# নিজের আনন্দের চেয়ে সন্তানের আনন্দ অধিক সুখ দেয়।
# আত্মীয়-স্বজন্দের বড় একটা অংশ যাদের ভাল মানুষ জানতাম,তাদের এখন শয়তান মনে হয়।
# নতুন করে পড়াশোনা আর ভাল লাগে না।
# পথে ঘাটে হঠাৎ করে কেউ যখন বলে, আমারে চিনছেন? তখন বিপদে পড়ি। চেহারা চিনা চিনা লাগে, মাগার নাম ইয়াদ আসে না।
# স্কুল-কলেজের বেশির ভাগ বন্ধু বান্ধবের চেহারা মনে আছে, নাম ভুইলা গেছি।
# স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি লাইফে যাদের ভয়ানক সুন্দরী মনে হইতো তাদের এখন দেখলে বুঝতে পারি, ঐ বয়সে সবার চোখেই সমইস্যা থাকে। আহামরি কিছু ছিল না।
# বাংলা টয়লেট আর ভালো লাগে না, ইংলিশ টয়লেট ভালো লাগে। কারণ এখানে বসে জীবন নিয়ে গভীর দুশ্চিন্তা করা যায়.....
আহারে জীবন...

কোকাকোলার সাথে একসময় 'ইয়ো ইয়ো' নামের একটা খেলনা দিত। আমাদের ছেলেবেলায় সে 'ইয়ো ইয়ো' ছিল আমাদের কাছে দুনিয়ার সবচেয়...
01/09/2024

কোকাকোলার সাথে একসময় 'ইয়ো ইয়ো' নামের একটা খেলনা দিত। আমাদের ছেলেবেলায় সে 'ইয়ো ইয়ো' ছিল আমাদের কাছে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী বস্তু। দুই রঙ্গের 'ইয়ো ইয়ো' ছিল। কোকের টা চকলেট কালারের স্প্রাইটের টা সবুজ। ভেতরে জড়ি থাকায় আলো পড়ে চিক চিক করত। কারো হাতে সে ঝিল মিলে ইয়ো ইয়ো দেখলে হিংসায় জ্বলে পুড়ে মরতাম l
নব্বই-এর দশকের সে দিনগুলোয় আমাদের কাছে আই ফোন সিক্স ছিল কোকাকোলার ইয়ো ইয়ো ফ্রিতসবি। ফ্রিতসবিও কোকাকোলার সাথে। আর পেপসির সাথে দিত ক্রিকেট প্লেয়ারদের কার্ড। শচীন ওয়াসিম সাইদ আনোয়ার লারা ওয়ার্নদের ক্যারিয়ার স্ট্যাট আর ছবি ছাপা কার্ড।
রোজা শুরু হলে আমাদের ব্যাস্ততাও বেড়ে যেত। পাড়ায় পাড়ায় হাফপ্যান্ট পড়া ক্ষুদে ব্যাবাসায়ীরা দড়ির মধ্যে স্টিকার আর ঈদ কার্ড ঝুলিয়ে বসে যেতাম। এক একজনের কি ভাব যেন কর্পোরেট কোম্পানির এমডি। ব্যাবসায়িক পার্টনারও ছিল। জনে জনে ত্রিশ টাকা দিয়ে দেড় দুইশ টাকায় ঈদ কার্ডের বিশাল দোকান খুলে বসে যেতাম। জীবনের প্রথম ব্যাবসায় আট টাকা লাভ করেছিলাম l
আর ছিল কমিক্স। সারাদিন বইয়ের নীচে লুকিয়ে কমিক্স পড়তাম বলে আম্মা একবার আমার সব কমিক্স পুকুরের পানিতে ফেলে দিয়েছিলেন। চাচা চৌধুরী আর সাবু ছিল আমাদের লেজেন্ড। প্রাণ নামক এক ইন্ডিয়ান ভদ্রলোক আর তার চাচা চৌধুরী সিরিজ পিঙ্কি টিঙ্কু অগ্নিপুত্র অভয় রাকা আমাদের ছেলে বেলাটাকে সুন্দর করতে অনেক অবদান রেখেছিল। আজকাল কমিক্স পড়তে প্রায় দেখিইনা। ছেলে মেয়েরা এখন হাইটেক জিনিসের পাগল।
ঘুড়ি উড়াতাম ক্ষেতের মাঝখানে গিয়ে। আরেকজনের ঘুড়িকে কেটে দেয়া ছিল আমাদের কাছে ব্যাপক বীরত্বরে কাজ। কাচের টুকরা বালু দিয়ে মিক্সচার বানিয়ে ঘুরির সুতোয় মাঞ্জা মারতাম। একবার সে মাঞ্জা মারতে গিয়ে আঙ্গুল টাঙ্গুল কাইটা অস্থির অবস্থা।
রথের মেলায় গিয়ে টিনের পিস্তল আর স্টিমার কিনতাম। বারুদ লাগালে কান ফাটান আওয়াজ করত। দাদার কানের কাছে গিয়ে বাদরামি করে পিস্তল ফাটানোর কারণে লাঠি হাতে দাদা দৌড়ানি দিত।বাসার যাবতীয় কেরোসিন চুরি করে স্টিমার কে পুকুরের পানিতে ছাইড়া এমন ভাব নিতাম যেন আমিই টাইটানিকের মালিক।
একটু বড় হলে ধরলাম তিন গোয়েন্দা। বাকিটা সেবা প্রকাশনীর সাথে আমাদের কঠিন প্রেমের ইতিহাস। কিশোর মূসা রবিনের সাথে অ্যামাজনের জঙ্গল থেকে দক্ষিন সাগরে বেরিয়ে পড়তাম। বেশী ছোট বলে মাসুদ রানা পড়তাম লুকিয়ে লুকিয়ে। মাসুদ রানা নামক বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্ডিলিজেন্সের এই এসপিওনাজ ছিল আমাদের সুপারম্যান। উনি আবার ব্যাপক রোমান্টিকও ছিলেন। হ্যালো সোহানা! 😛
সেরা সেরা লেখক দের কাতারে নাম না থাকলেও একজন কাজী আনোয়ার হোসেন একজন রকিব হাসানেরা আমাদের মত নাইনটিজের ছেলে মেয়েদের মনে আজীবন থেকে যাবেন।
কাধে বাক্স ঝুলিয়ে আসত হাওয়াই মিঠাই ওয়ালা। এক টাকায় চারটা পাওয়া যেত। ছিল এক টাকা দামের নারিকেলের আইসক্রিম। সে আইসক্রিমের কাছে আজকের মোভেন পিক ও ফেইল। কটকটি খাওয়ার জন্য বাসার রড মড সব বেইচা দিতাম লুকিয়ে। কটিকটি ওয়ালারা ছিল আমাদের অতি আপনজন 😛
আজকাল অবশ্য ইলেকট্রনিক গেজেটের যুগ। স্কুলে উঠেই মোবাইল হাতে হাতে। সাথে ফেসবুক আইডি। মোবাইলের মডেল হল ক্লাস ফ্যাক্টর্। ক্লাস ফাইভে পড়া মেয়ের আইকন আলিয়া ভাট। সিক্স সেভেনে পড়া ছেলে মেয়েরা মোটামুটি সব বিষয় জানে যেটা এই বয়সে জানার কথা না। ছেলে মেয়েগুলার ছেলেবেলা বলে কিছু নেই। সেভেন এইটে পড়ে বিষন্নতার কথা বলে। প্রেমে নাকি ছ্যকা খাইছে। জন্ম নিয়াই প্রেমে পড়ে। কত কমপ্লিকেসি কত বড় বড় কথা। কমিক্স নিয়ে কাড়াকাড়ি দেখিনা। বইয়ের দোকানগুলা আজকাল কালের সাক্ষী দেয়। যে বয়সে যাবতীয় লেইম বিষয় নিয়ে অযথা আনন্দ করার কথা সে বয়সে ভার্জিনিটি, প্রেম, ফ্রাসটেশন নিয়ে বড় বড় উক্তি ছাড়ে।
নব্বইতে আমরা যারা বড় হয়েছি আমরা এত চালাক ছিলাম না। আমরা লেম ছিলাম। আমরা ইয়ো ইয়োর মত লেম একটা খেলনা নিয়ে উত্তেজিত ছিলাম। রাস্তার পাশে হ্যাবলার মত ঈদ কার্ডের দোকান নিয়ে বসে যেতাম। পচা নারিকেলের আইসক্রিম মুখে নিয়ে বেড়াতাম। নব্বইতে হয়ত আমাদের কাছে আই ফোন সিক্স, ফেসবুকের মত ক্লাসি জিনিস ছিল না কিন্তু আমাদের মধ্যে ছেলেবেলাটা ছিল। ছেলেবেলার অবুঝ আনন্দ ছিল। আমরা ছোট থাকতে ছোটই ছিলাম, লেম ছিলাম, ওভারস্মার্ট ছিলাম না ..........।

ইনি আবুল কালাম একজন দরিদ্র শ্রমিক উনার সন্তান ইয়াসিন আরাফাত গত ১৮ জুলাই থেকে নিখোঁজ। আবু সাইদ মীর মুগ্ধ দের মত এরকম অসং...
30/08/2024

ইনি আবুল কালাম একজন দরিদ্র শ্রমিক উনার সন্তান ইয়াসিন আরাফাত গত ১৮ জুলাই থেকে নিখোঁজ। আবু সাইদ মীর মুগ্ধ দের মত এরকম অসংখ্য মানুষ শহীদ হয়েছেন। ছেলেটির বাবা জানেন না ছেলেটি বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে। আশায় আশায় তিনি পাগলের মত খুঁজে বেড়াচ্ছেন।
ক্ষমতার খেলার মঞ্চে সবাই এত ব্যস্ত যে কেউ আর এইসকল অসহায় বাবার আর্তনাদ শুনতে পায় না এইরকম অসংখ্য মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন আর তাঁদের পরিবার তাঁদের খুঁজে বেড়াচ্ছেন সকলকে অনুরোধ করছি আর কিছু না হোক এই সকল বাবাদের পাশে আমরা দাঁড়াই তাদের সমবেদনা দেই।
সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন
অগোছালো
অগোছালো মন
#একজনবাবারসংগ্রাম

23/08/2024

ভলান্টিয়ারদের প্রতি দিক নির্দেশনা -
১/ যদি বোট নিয়ে আসতে চান, অবশ্যই স্পিড বোট আনবেন। ৩০ ফিট বা ৪০ ফিটের বড় বোট আনবেন না। বড় বোট পানিতে ক্রেন দিয়েও নামানো যাচ্ছেনা এবং কোনোভাবে গেলেও সব জায়গায় এই বোট ঢুকতে পারছেনা।
২/ স্পিডবোটে প্রচুর পরিমাণে জ্বালানি প্রয়োজন। তাই, সাথে করে ২৫ লিটার এর ব্যারেলে অকটেন নিয়ে যাবেন। প্রতি ২৫ লিটারের জন্য ১ লিটার করে মোবিল নিয়ে যাবেন।
মনে রাখবেন, খাবার কিনতে পাওয়া যাবে। কিন্তু অকটেন কিনতে পাওয়া যাবেনা। তাই ট্রাকে করে বেশি করে অকটেন ও মোবিল নিয়ে যান।
৩/ ওখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক অলমোস্ট ডেড। গ্রামীণ সিম নিয়ে যাবেন। মাল্টিপল নাম্বার নিয়ে যেতে পারলে খুব ই ভাল।
৪/ সাঁতারে খুব ই দক্ষ এমন মানুষ ছাড়া কাউকে স্পিডবোটে পাঠাবেন না। ৬-৮ সিটার স্পিডবোটে ১জন চালক, ২ জন সাঁতারু ছাড়া বাকিরা সবাই ফিল্ডে অবস্থান করবেন। পানিতে নামবেন না।
৫/ স্পিডবোট একবার নেমে গেলে উঠানো যাবেনা, তাই চাইলেও সন্ধ্যার দিকে ফিরে আসতে পারবেন না। তাই রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিয়ে যান। প্রস্তুতি মানে বালিশ কম্বল না। একটা রেইনকোট।
৬/ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে যান।
৭/ মনে রাখবেন, একদিন টানা কাজ করলেই আপনার ভোলান্টিয়াররা টায়ার্ড হয়ে যাবে। রিসোর্স ফুরিয়ে যাবে। স্পিডবোট কিন্তু পানিতেই থাকবে। তাই, চট্টগ্রাম থেকে নতুন ভোলান্টিয়ার যেন অকটেন এবং খাবার নিয়ে আসার জন্য রেডি থাকে, সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন।
যদি এটা করার সামর্থ্য না থাকে, প্লিজ ভোলান্টিয়ারিং করতে যাবেন না। আই রিপিট, যাবেন না। মারা খাবেন।
৮/ যখন ই সুযোগ পাবেন, পরিবারের কাছে খবর পাঠাবেন যে আপনি ঠিক আছেন।
৯/ নিজের জীবনের রিস্ক নিবেন না। একজন মানুষকে বাঁচাতে গিয়ে আরেকজন মরলে দুইজন ই মরবে।
১০/ শেষে বলতে চাই, ভোলান্টিয়ারদের এত এত কষ্ট, আত্মত্যাগ মন ভরে যাওয়ার মতন। আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
#সন্ত্রাসীভারত #বন্যা

Address

Savar
1340

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ATech Outsourcing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ATech Outsourcing:

Share