22/08/2025
অনুসন্ধানী প্রতিবেদন।
""মুখোশের অন্তরালে।""
এমন ঘটনা এখন সমগ্র বাংলাদেশ জুড়েই চলছে।নেতৃত্ব দিচ্ছে তিন সংগঠনের কিশোর গ্রুপ।যারা হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলে আওয়ামী নির্দেশ পালন করতো,,,জুলাই অভ্যুত্থানের ছাত্র জনতা হত্যার প্রচ্ছন্ন সমর্থন কারী। নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে ৫ ই আগস্টের পর এই তিনসংগঠনের হাফ এডুকেটেড,মাদক সিন্ডিকেট পরিবহন সিন্ডিকেটর উশৃংখল শ্রমিক বিভিন্ন পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিক এক হয়ে ইসলামিক নামে কিছু অরাজনৈতিক সংগঠন নাম দিয়ে পাড়ায় মহল্লায় এলাকায় বিভিন্ন সমাজ সেবা মুলক কাজের অন্তরালে লুকিয়ে থেকে নিজেদের কে ভালো দেখানোর অভিনয় করে বিপরীতে মব কালচার তৈরি করছে। এই সকল কাজের আড়ালে তাদের একটাই উদ্দেশ্য মব কালচার জিইয়ে রাখা।বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এই সকল সংগঠনের নাম দিয়ে এলাকা ভিত্তিক বিচার কার্জে ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত এই বিভিন্ন নামের ইসলামিক অরাজনৈতিক সংগঠনের টোকাই শ্রেণীর সদস্য।যাতে সমাজ বলতে পারে এরা এমন কাজ করতে পারে না। সেই তিন সংগঠন এনসিপি ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগের সমর্থক। ৫ ই আগস্টের পর তারা এক হয়ে এমন মব করে বেড়াচ্ছে দেশজুড়ে। এদের সাথে আরো আছে বিগত দিনে আওয়ামী সুবিধা ভোগী শ্রমিক দলেরও কিছু উশৃংখল যুবক।যারা সমাজের শিক্ষিত শ্রেনীপেশার শিক্ষিত মানুষগুলোকে সরাসরি হুমকিও দিয়ে চলেছে তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করার কারনে।
সচেতন সমাজের একটাই দাবি ইসলামিক নাম দিয়ে কোনো অরাজনৈতিক সংগঠনের কোনো প্রয়োজন নেই। কোনো সেবামুলক প্রতিষ্ঠান করতে হলে আগে সমাজসেবা অধিদফতর থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে তারপর পরিচালিত করতে হবে। এই নিয়মের বাহিরে কোনো কিছু পরিচালিত করা মানেই আইন অমান্য।
বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সেলকে অনুরোধ করছে এলাকা ভিত্তিক গ্রাজুয়েট সমাজ।
ছবি সুত্রঃ প্রথম আলো