Science Bee

Science Bee Science Bee (সায়েন্স বী) is one of the largest science education platforms for youths nationwide. Sections:
1.
(2400)

Science Bee is one of the largest science-based education platforms for youths across the country including Bangladesh's largest science-based website, with 200,000 registered students and 40,000 daily learners. They have impacted more than 10 million Bengali-speaking students from over 30 countries and has received numerous awards for their contributions to community development and achieving sus

tainable development goals. The purpose of this platform is to transform the diversity and inclusivity of science & technology, to reach the under-served community, and increase the number of people who are actively engaged and involved in science & technology. Visit the Country's first Science News Portal:
https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/
2. Visit the Country's largest Science-Based Q&A:
https://sciencebee.com.bd/qna/
3. Visit a dynamic Blog site and design your's:
https://blog.sciencebee.com.bd/
4. Download our Free Ebook on Rocket Science:
https://www.sciencebee.com.bd/ebook-2/
5. Watch our first-ever science-based Dramas:
https://www.youtube.com/c/sciencebee

Awards:
🏆 The Diana Award 2023 in memory of Diana, Princess of Wales, United Kingdom.

🏆 Winner- Funding For Bangladesh 1.0 by Volunteer Opportunities

🏆 Our Founder Mobin Sikder received IVD Volunteer Award 2021 by UNV Bangladesh and become one of the country’s best 20 volunteers through Science Bee Community voluntarism.

🏆 Our Founder Mobin Sikder received Young Global Changemaker Award 2021 by YEF for Contributing to Science Education Through Science Bee.

🏆 Winner- BYLC Volunteer Awards 2021

🏆 YSSE Global Education Award 2021


Features:
- Featured on Somoy TV: https://tinyurl.com/mrvzv37v
- Featured on The Daily Star: https://tinyurl.com/355ztunb
- Featured on News24 TV: https://tinyurl.com/4scp6sbn
- Featured on Prothom Alo: https://tinyurl.com/2sy2jxb8
- Featured on Kaler Kantho: https://tinyurl.com/3aumsmu3
- Featured on Daily Ittefaq: https://tinyurl.com/2zd5xy9w
- Featured on The Business Standard: https://tinyurl.com/yzzdbxlp
- Featured on Daily Samakal: https://tinyurl.com/f4yfkddk
- Featured on Jagonews: https://tinyurl.com/yhrbwtrr
- Featured on Portidiner Songbad: https://tinyurl.com/f3uhpudp
- Award featured on Daily Ittefaq: https://tinyurl.com/2hokwvtl
- Award featured on The Daily Star: https://tinyurl.com/ssehhx23
- Award featured on Dhaka Tribune: https://tinyurl.com/dm9r5s5n
- Award featured on Financial Express: https://tinyurl.com/pyncakdt
- Award featured on the Daily Star: https://tinyurl.com/3v6wye2d
- News published on NewAge: https://tinyurl.com/bdf99u2n
- Diana Award News on RTV News: https://tinyurl.com/2tsz7jk8
- Diana Award News on Financial Express:
https://tinyurl.com/23h7wr5h
- Diana Award News on Daily Star: https://tinyurl.com/2736v47t
- Diana Award News on Dhaka Tribune: https://tinyurl.com/39emrujj
- Diana Award News on Prothom Alo: https://tinyurl.com/52edrf66

Join Our Team: https://www.sciencebee.com.bd/join-us/

১ বছরেরও বেশি সময় পর অনুষ্ঠিত হল সায়েন্স বী'র মিটআপ। ঢাকার ধানমন্ডী এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে টিম মেম্বার এবং এলামনাইদের ...
20/09/2025

১ বছরেরও বেশি সময় পর অনুষ্ঠিত হল সায়েন্স বী'র মিটআপ। ঢাকার ধানমন্ডী এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে টিম মেম্বার এবং এলামনাইদের সাথে নিয়ে পালিত হয় আমাদের অনুষ্ঠানটি। গল্প-আড্ডা, রিফ্রেশমেন্ট, লটারি, ছবি তোলা এবং সর্বশেষ কেক কাটার মধ্যে দিয়ে পরিপূর্ণাতা লাভ করে আমাদের মিলনমেলা।

এলামনাইদের অংশগ্রহণ আমাদেরকে বিশেষ ভাবে প্রভাবিত করেছে৷ সায়েন্স বী'কে আমরা মনে করি একটা পরিবার। তাই আমাদের টিম ছেড়ে চলে গেলেও পরিবারের মানুষটি যেন সব সময় আমাদের সাথে রয়েই যায়৷ সায়েন্স বী'র বেশিরভাগ টিম মেম্বার এবং এলামনাইরা সব সময় আগলে রাখে প্রতিষ্ঠানটিকে। তাদের এই ভালোবাসা সবসময় অটুট থাকুক এটাই প্রত্যাশা।

সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে গেঁথে থাকা বিশ্বাসগুলো কি শুধুই বিশ্বাস, নাকি অমূলক সংস্কার? কিছু ধারণা কি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ...
20/09/2025

সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে গেঁথে থাকা বিশ্বাসগুলো কি শুধুই বিশ্বাস, নাকি অমূলক সংস্কার? কিছু ধারণা কি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে চলা এক একটি ভ্রান্তির শরীর? সময় এসেছে বিজ্ঞানের ধারালো ছুরিতে সেই শরীরের, প্রতিটি প্রচলিত ধারণাকে ব্যবচ্ছেদ করে তার ভেতরের সত্য-মিথ্যা উন্মোচন করার।

এই লক্ষ্যেই ‘Science Bee’ আয়োজন করেছে এক বিশেষ প্রতিযোগিতা – ‘কুসংস্কারের ব্যবচ্ছেদ’। আপনার যুক্তিনিষ্ঠ লেখনী দিয়ে প্রচলিত কোনো কুসংস্কারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করুন এবং বিজ্ঞানের আলোকে তার অসারতা প্রমাণ করুন।

আপনার প্রবন্ধে যা থাকা চাইঃ

১/ কুসংস্কারের পরিচিতিঃ যে নির্দিষ্ট কুসংস্কার বা অন্ধবিশ্বাসটি নিয়ে লিখছেন তার বিশদ বিবরণ। কুসংস্কারটি আপনার এলাকায় প্রচলিত হতে হবে। বিবরণ লিখতে হবে গল্পের ছলে।
২/ উৎপত্তি ও প্রেক্ষাপটঃ ধারণাটির ঐতিহাসিক বা সামাজিক উৎস এবং কীভাবে এটি সমাজে বিস্তার লাভ করেছে তার বিশ্লেষণ।
৩/ বৈজ্ঞানিক ব্যবচ্ছেদঃ সংশ্লিষ্ট বিশ্বাসের বিপরীতে অকাট্য বৈজ্ঞানিক যুক্তি, প্রমাণ এবং ব্যাখ্যা উপস্থাপন। কেন এটি অবৈজ্ঞানিক, তার গভীর বিশ্লেষণ।
৪/ তথ্যসূত্রঃ আপনার উপস্থাপিত প্রতিটি তথ্যের সমর্থনে নির্ভরযোগ্য বই, জার্নাল বা বৈজ্ঞানিক ওয়েবসাইটের সূত্র উল্লেখ করতে হবে।

সেরা লেখকদের জন্য যা থাকছে:

১/ সেরা ১০ জনঃ নির্বাচিত সেরা ১০টি আর্টিকেল নিয়ে প্রকাশিত হবে আমাদের বিশেষ ই-বুক "কুসংস্কারের ব্যবচ্ছেদ"। যেখানে আপনাদের লেখা সেরা ১০টি লেখা থাকবে। বিজয়ী সকল লেখককে ই-বুকের একটি করে কপি বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
২/ সেরা ৫ জনঃ সেরা ৫ জন লেখককে ‘Science Bee’ এর অফিসিয়াল প্ল্যাটফর্মে Feature করা হবে।
৩/ সেরা ৩ জন আকর্ষণীয় গিফট এবং সার্টিফিকেট পাবেন।

লেখা জমা দেওয়ার নিয়মাবলীঃ

লেখা জমা দেওয়ার জন্য কমেন্টের গুগল ফর্মটি পূরণ করতে হবে।

এই প্রতিযোগিতার জন্য কোনো নির্দিষ্ট শব্দসীমা নেই। আপনার বিশ্লেষণকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে ১৫০০ শব্দের উর্ধ্বে যত শব্দ প্রয়োজন, ব্যবহার করতে পারেন। এবং আপনি একধিক বিষয়ে একাধিক লেখাও জমা দিতে পারেন।

জমাদানের সময়সীমাঃ

শুরুঃ ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষঃ ১০ অক্টোবর, ২০২৫

আসুন, আপনার জ্ঞান ও যুক্তির শক্তিতে ছিন্ন করি কুসংস্কারের জাল। সত্য উন্মোচনের এই যাত্রায় আপনাকে স্বাগতম।

মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি!
20/09/2025

মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি!

আপনিও কী ভিডিও গেইম খেলতে পছন্দ করেন? তাহলে নিন্দুকের কথায় কান দিয়েন না, গেইম খেলা মন ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখ...
20/09/2025

আপনিও কী ভিডিও গেইম খেলতে পছন্দ করেন? তাহলে নিন্দুকের কথায় কান দিয়েন না, গেইম খেলা মন ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷

অনেকের মনে থাকার কথা, কিছুদিন আগে IELTS এর প্রশ্নফাঁসের ঘটনা শেয়ার করেছিলাম, কেন জানি প্রচুর মানুষের কাছে পোস্টটি পৌঁছায়...
19/09/2025

অনেকের মনে থাকার কথা, কিছুদিন আগে IELTS এর প্রশ্নফাঁসের ঘটনা শেয়ার করেছিলাম, কেন জানি প্রচুর মানুষের কাছে পোস্টটি পৌঁছায়। কিছু ছেলেমেয়ে বিভিন্ন গ্রুপে আমাকে গা//লিগালাজ করলো।

- কেন আমি প্রশ্নফাঁসের ঘটনা শেয়ার করলাম!
- আমার পোস্ট দেখে তো ইন্টারন্যাশনাল মানুষজন দেশকে খারাপ ভাববে!
- দেশে কত দুর্নীতি হয়, আমি কেন IELTS প্রশ্নফাঁসের কথা প্রচার করলাম
- কেন আমি চেপে গেলাম না, আমি চাইনা পোলাপান বাইরে যাক, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাক! আরও কত কী!

আমি হতবাক হয়ে গেছিলাম ওদের কমেন্ট দেখে। ওরা ভাবে কোন একভাবে দেশের বাইরে যেতে পারলেই হলো, বাইরে কি হবে না হবে সেটা কোন বিষয় না। "১০-১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে বিদেশ যাবো, পড়াশোনার নাম করে রেস্টুরেন্টে কাজ করবো, ডেলিভারি করবো, ডলার আর ডলার কামাবো"।

এর পরিণামে কী হচ্ছে? পরিণামে সেটাই হচ্ছে যেটার জন্য আমি গা**লি খেয়েছি। কিছুদিন আগেই ডেনমার্কের আটটি ইউনিভার্সিটি থেকে রিপোর্ট করেছে, বাংলাদেশের প্রচুর শিক্ষার্থী সেখানে মূলত পড়াশোনা করতে যায় না।

“One third of the students do not appear to be genuinely study-oriented, but are rather motivated by the opportunity to stay in Denmark,” Aarhus University states in the survey."

সুইডেনেও একই অবস্থা:
University World News published a report on Sweden's investigation into student visa abuse, citing an oversupply of international student places and low language requirements as contributing factors. The Swedish Migration Agency found that many students from Bangladesh were working full-time while neglecting their studies.

বিবিসি থেকে: BBC News extensively covered student visa issues affecting Bangladeshi students, including cases where students were accused of cheating on English language tests, leaving them unable to work legally while their cases remained unresolved.

আরও একটা ভীতিকর নিউজ হচ্ছে:
প্রশ্নফাঁসের কারনে ৬ সেপ্টেম্বরের IELTS রেজাল্ট প্রকাশ করেনি ব্রিটিশ কাউন্সিল, আইডিপি।

যারা এখনও বাইরে যান নাই, প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এসব চিটার-বাটপার থেকে "উচ্চশিক্ষা জন্য বিদেশ" বাচাঁন। আপনারা হয়তো ভাবছেন, কোনভাবে দেশ ছাড়লেই বেঁচে যাই, কিন্তু বিদেশে মাটিতে অযোগ্যদের জন্য আপনাদের রাস্তা বন্ধ হচ্ছে।

উন্নত বিশ্ব যোগ্যদের জন্য, আপনি যদি মনে করেন আপনি যোগ্য নয়, তাহলে "CHEATING will make you suffer in the long run."

- Mobin Sikder
PhD Researcher, UCMERCED

জানা গেছে, ঘটনার সময় খামারটিতে কোনও প্রহরী দায়িত্বে ছিলেন না, ফলে জায়গাটি ছিল সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন।গবেষণায় যুক্ত সার্জা...
19/09/2025

জানা গেছে, ঘটনার সময় খামারটিতে কোনও প্রহরী দায়িত্বে ছিলেন না, ফলে জায়গাটি ছিল সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন।

গবেষণায় যুক্ত সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদা ইয়াসমিন বারি বলেন, ‘দরপার ও গাড়ল জাতের এই ভেড়াগুলো চর ও হাওর এলাকায় সুপরিচিত। বর্তমানে তিনটি প্রজনন প্রকল্প এবং দুটি গবেষণা প্রকল্প চলমান ছিল। প্রতিটি ভেড়ার ওজন প্রায় ৩০-৪০ কেজি।

ভাবুন তো, হাড় ভাঙল কিন্তু ডাক্তারকে আর ধাতব প্লেট বা স্ক্রু লাগাতে হলো না, বরং কয়েক মিনিটেই হাড়টা জোড়া লেগে গেল এক ধরনের...
18/09/2025

ভাবুন তো, হাড় ভাঙল কিন্তু ডাক্তারকে আর ধাতব প্লেট বা স্ক্রু লাগাতে হলো না, বরং কয়েক মিনিটেই হাড়টা জোড়া লেগে গেল এক ধরনের বিশেষ আঠা দিয়ে! ঠিক এমনই এক চমকপ্রদ আবিষ্কার করেছেন চীনের গবেষকরা। ঝিনুক থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা এই নতুন বায়ো-গ্লু বা “Bone-02” কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভাঙা হাড়কে শক্তভাবে আটকে দিতে পারে, তাও আবার রক্তে ভেজা অবস্থাতেও।

ঝিনুক যেমন পানির নিচে পাথর বা অন্য ঝিনুকে শক্ত করে লেগে থাকে, তেমনি এই আঠাটিও ভাঙা হাড়ের ফাঁক জোড়া দিতে পারে। সাধারণ আঠা যেখানে রক্ত বা ভেজা জায়গায় কাজ করতে পারে না, সেখানে এই গ্লু ২–৩ মিনিটের মধ্যেই হাড়ের টুকরোগুলোকে একসাথে বাঁধতে সক্ষম। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এটি ১৮১ কেজিরও বেশি চাপ সহ্য করতে পারে এবং ধীরে ধীরে শরীরের ভেতর গলে যায়। ফলে হাড় জোড়া লাগার পর কোনো বাড়তি অস্ত্রোপচারের দরকার হয় না।

এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে হাড় ভাঙা রোগীদের চিকিৎসায় এক বিপ্লব আনতে পারে। জটিল ভাঙনের ক্ষেত্রেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অস্ত্রোপচার না করে কয়েক মিনিটেই হাড় ঠিক করা সম্ভব হবে। এতে ঝুঁকি কমবে, সংক্রমণের সম্ভাবনা কমবে, খরচও বাঁচবে। সবচেয়ে বড় কথা, রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া হবে আরও দ্রুত ও স্বাভাবিক। যদি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে এর সাফল্য অব্যাহত থাকে, তবে “হাড় জোড়া লাগাতে আঠা” একদিন হয়তো ডাক্তারদের নিয়মিত অস্ত্রোপচারের অংশ হয়ে উঠবে।

Khairul Alom Fardush
Team Science Bee

18/09/2025

আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস! 🎍

বিদ্যুৎ শক্তি নিয়ে অনন্যসাধারণ কাজের জন্য বিশ্বব্যাপী সমাদৃত নিকোলা টেসলা। অসংখ্য পেটেন্টের অধিকারী প্রতিভাবান টেসলাকে ব...
18/09/2025

বিদ্যুৎ শক্তি নিয়ে অনন্যসাধারণ কাজের জন্য বিশ্বব্যাপী সমাদৃত নিকোলা টেসলা। অসংখ্য পেটেন্টের অধিকারী প্রতিভাবান টেসলাকে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বললে ভুল হবে না। তবে তাঁর কিছু অদ্ভুত অভ্যাস ছিল, যার মধ্যে একটি ছিল তাঁর কবুতরপ্রীতি।

১৮৮৪ সালে প্যারিস ছেড়ে নিউ ইয়র্কে পাড়ি জমিয়ে এডিসনের সাথে কাজ করা শুরু করেন নিকোলা টেসলা। সেখানে তিনি কাটিয়েছেন জীবনের পঞ্চাশটি বছর।
সেসময়ে তিনি প্রতি সপ্তাহে পার্কে কবুতরদের খাবার দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটাতেন এবং আহত কবুতরদের উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে এসে সারিয়ে তুলতেন। তিনি যে হোটেলে থাকতেন, সেখানকার জানালা খোলা রাখতেন যাতে কবুতরগুলো যখন খুশি তার ঘরে আসতে পারে। ফলে তার ঘরটি প্রায়ই অগোছালো অবস্থায় থাকত। একবার তিনি হোটেলের বাবুর্চিকে কবুতরদের জন্য একটি বিশেষ বীজের মিশ্রণ প্রস্তুত করতে বলেছিলেন। টেসলার পরিচিতরা তার এই কবুতরপ্রীতিকে বিস্ময়কর মনে করতেন, কারণ তিনি ছিলেন পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং জার্মোফোবিয়ায় (জীবাণুর প্রতি ভীতি) আক্রান্ত।

টেসলা কখনও বিয়ে করেননি, তবে তিনি স্বীকার করেছিলেন যে তিনি একটি সাদা কবুতরের প্রেমে পড়েন, যা নিয়মিত তার কাছে আসত। তিনি একবার বলেছিলেন, "একজন পুরুষ একজন মহিলাকে যেমন ভালোবাসে, আমিও কবুতরটিকে তেমন ভালোবাসতাম এবং সেও আমাকে ভালোবাসত।"

১৯২২ সালে টেসলা তাঁর জীবনীগ্রন্থের রচয়িতাকে বলেন যে, সেই সাদা কবুতরটি তার ঘরে এসে তাকে তার মৃত্যুর কথা জানিয়েছিল। তিনি আরও বলেন, পাখিটি মারা যাওয়ার আগে তার চোখ থেকে এমন এক ধরনের সাদা আলো বেরিয়েছিল, যা তার বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করা যে কোনো আলোর চেয়েও উজ্জ্বল ছিল। কবুতরটির মৃত্যুর পরে টেসলা গভীরভাবে মর্মাহত হন এবং তার বন্ধুদের জানান যে সেই মুহূর্তে তিনি অনুভব করেছিলেন যে তার জীবনের কাজ শেষ হয়ে গেছে। টেসলার জীবন ও কর্ম নিয়ে গবেষণা করা অনেকের ধারণা, জীবনের শেষভাগে কিছু মনস্তাত্ত্বিক জটিলতার কারণে তিনি রিয়েলিটিকে ভিন্নভাবে দেখতেন। কবুতরের ঘটনাও হয়তো তারই ফল।

আপনি কি জানেন পৃথিবীতে এমন এক জাতি আছে, যারা শোক প্রকাশ করতে নিজের আঙুল কেটে ফেলত? অবিশ্বাস্য শোনালেও ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়...
17/09/2025

আপনি কি জানেন পৃথিবীতে এমন এক জাতি আছে, যারা শোক প্রকাশ করতে নিজের আঙুল কেটে ফেলত? অবিশ্বাস্য শোনালেও ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া অঞ্চলের বালিয়েম ভ্যালিতে বসবাসকারী দানি (Dani) জনগোষ্ঠীর মধ্যে এমনই ছিল এক ভয়ংকর প্রথা। প্রিয়জন মারা গেলে তারা শুধু কান্না বা অনুষ্ঠানেই সীমাবদ্ধ থাকত না, বরং আঙুলের উপরের অংশ কেটে ফেলে দুঃখ প্রকাশ করত। মুখে মাখত ছাই আর মাটি। একে তারা বলত "ইকি পালেক" যা ছিল শোক, যন্ত্রণা আর মৃত আত্মার সুরক্ষার প্রতীক।

এই রীতিতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেতেন নারীরা। স্বামী, সন্তান কিংবা ঘনিষ্ঠ কেউ মারা গেলে তাদের আঙুল কেটে দেওয়া হতো। প্রথমে আঙুল শক্ত করে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হতো প্রায় আধা ঘণ্টা, যাতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর কুঠার, ছুরি, এমনকি কখনও দাঁত দিয়েও আঙুল কেটে ফেলা হতো। কাটা আঙুল শুকিয়ে পরে পুড়িয়ে ফেলা হতো। বিশ্বাস ছিল, এতে মৃত আত্মা শান্ত হবে এবং পরিবারের অন্যরা অকালমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচবে। পুরুষেরা কমই আঙুল কাটত, তারা বরং কানে কেটে দুঃখ প্রকাশ করত। আরও অবাক করা বিষয় হলো, শিশুর ছোট আঙুলের মাথা পর্যন্ত মায়েরা কামড়ে কেটে দিতেন, যাতে সন্তান আলাদা হয়ে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়ে।

আজকাল অবশ্য এই ভয়াবহ প্রথা আর নেই। সরকারিভাবে এটি নিষিদ্ধ হয়েছে, তবে বয়স্ক নারীদের হাতে এখনো দেখা যায় কাটা আঙুলের দাগ। কারণ প্রতিটি আঙুলকে দানি জনগোষ্ঠী মনে করত পরিবারের সম্পর্কের প্রতীক, যখন কেউ মারা যেত, সেই বন্ধন চিরতরে ভেঙে যেত আর আঙুল কেটে দেওয়া হতো তার স্থায়ী চিহ্ন হিসেবে। সময়ের সাথে এখন তারা শোক প্রকাশ করে নাচ-গান বা বিশেষ সাজসজ্জার মাধ্যমে। তবুও এই "ইকি পালেক" প্রথা আজও দানি জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক ব্যতিক্রমী পরিচয় হয়ে আছে।

Khairul Alom Fardush
Team Science Bee

ভালোবাসার মানুষের সাথে তোলা ছবি বেশি বেশি পোস্ট করছেন না তো? 🤔 #সায়েন্সবী  #সেলফি  #দম্পত্তি  #অখুশি
17/09/2025

ভালোবাসার মানুষের সাথে তোলা ছবি বেশি বেশি পোস্ট করছেন না তো? 🤔

#সায়েন্সবী #সেলফি #দম্পত্তি #অখুশি

অ্যামাজনের গুয়াপোরে নদীর তীরে প্রতিদিন হাজার হাজার কচ্ছপ ডিম পাড়ে এই দৃশ্য বিজ্ঞানীদের কাছে নতুন কিছু নয়। কিন্তু এত বি...
16/09/2025

অ্যামাজনের গুয়াপোরে নদীর তীরে প্রতিদিন হাজার হাজার কচ্ছপ ডিম পাড়ে এই দৃশ্য বিজ্ঞানীদের কাছে নতুন কিছু নয়। কিন্তু এত বিপুল সংখ্যক কচ্ছপ একদিনে ডিম দিচ্ছে, সেটা ঠিক কত হাজার তা বোঝার কোনও নির্ভরযোগ্য উপায় এতদিন ছিল না। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটি (WCS) এবং ব্রাজিল ও বলিভিয়ার গবেষকরা মিলে এই রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছেন। ড্রোন ও পরিসংখ্যানগত মডেলের সমন্বয়ে তারা আবিষ্কার করেন, মাত্র একদিনেই প্রায় ৪১,০০০ মেয়ে কচ্ছপ সেখানে ডিম পেড়েছে। এই সংখ্যা এই স্থানটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কচ্ছপ-নেস্টিং এরিয়া হিসেবে চিহ্নিত করছে।

গবেষক দল আকাশপথে ড্রোন দিয়ে কয়েক হাজার ছবি সংগ্রহ করেন এবং সেই ছবি বিশ্লেষণ করতে ব্যবহার করেন এক ধরনের উন্নত পরিসংখ্যান মডেল। এই মডেল নিশ্চিত করে যে, কোনো কচ্ছপ যেন বারবার গোনা না হয় এবং যারা জল বা বালির নিচে চলে যাওয়ায় দৃশ্যমান ছিল না, তারাও হিসেবের মধ্যে আসে। এই পদ্ধতি পুরোনো হাতে গোনা বা ভিজ্যুয়াল কাউন্টিং পদ্ধতির তুলনায় অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য প্রমাণিত হয়েছে। গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘Nature’ জার্নালের একটি সাম্প্রতিক সংখ্যায়।গবেষণার মূল লক্ষ্য ছিল শুধু সংখ্যাগত তথ্য সংগ্রহ না, বরং কচ্ছপদের এই দলবদ্ধ প্রজনন আচরণকে ভালোভাবে বোঝা, এবং তা সংরক্ষণের জন্য ভবিষ্যতের পরিকল্পনা তৈরি করা।

গবেষকরা মনে করছেন, এই ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতি শুধু কচ্ছপ নয়, বরং অন্যান্য বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণেও সমানভাবে কার্যকর হতে পারে। আর এর মাধ্যমে প্রাণী সংরক্ষণের ক্ষেত্রেও আরও সঠিক ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।

Tasnimul Islam
Team Science Bee

Address

Science Bee, Dhaka
Savar
1342

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Science Bee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Science Bee:

Share

SCIENCE+TECH+SYLLABUS+SKILL=BEST OF YOURSELF

CONNECT these magical keywords. IF you able to do that, you will found the best and successful way of your life.Mere bookish knowledge without acquiring soft skills,thinking out of box,thrust for outer universe may lead you to suffer in the long run.LEARN BY HEART. Stay with Science Bee. Explore more www.sciencebee.com.bd