25/06/2025
“ঘরের সেই দরজা”
স্থান: গাইবান্ধার এক পুরনো গ্রাম
সময়: ১৯৯৭ সাল
তিন ভাইয়ের সংসার। গ্রামের এক কোণে দাঁড়িয়ে থাকা দোচালা কাঁচা বাড়ি। বাড়ির পেছনে ছিল এক পুরনো কাঠের ঘর, যার দরজাটা অনেক বছর ধরে কেউ খোলেনি। বলা হতো, সে ঘরটা ছিল তাদের দাদার আমলের—যে কিনা হঠাৎ একদিন সেই ঘরের ভেতর ঢুকে আর কোনোদিন বের হয়নি।
কেউ সাহস করে দরজার কাছে যায় না। দরজার নিচ দিয়ে মাঝে মাঝে ধোঁয়ার মত কিছু বের হতো, আর নিশুতি রাতে ভেতর থেকে কানে ভেসে আসত চাপা কান্না... যেন কেউ হাহাকার করছে গ্রামের অনেকেই নাকি দেখেছে ও সুনেছে
একদিন গ্রামের মাদ্রাসায় পড়া ছোট ভাই তুহিন জেদ করে বসলো — “আমি দেখবো সেই ঘরে কী আছে! এত ভয় পাবার কী আছে?”
বড় ভাইরা বারন করলো, কিন্তু সে মানল না।
রাত ঠিক ১২টা। সবাই যখন ঘুমিয়ে পড়েছে, তুহিন হাতে একটা হারিকেন নিয়ে গেল সেই ঘরের সামনে। দরজার হাতলটা ছুঁতেই ঠান্ডা বরফের মত ঠেকলো... দরজাটা যেন শ্বাস নিচ্ছে।
টান দিতেই দরজাটা খুলে গেল...!
ঘরের ভেতরে অন্ধকার, কিন্তু হারিকেনের আলোয় সে দেখতে পেল মেঝের মাঝে একটা আয়না রাখা। আয়নায় কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। সে কাছে গিয়ে তাকাতেই এক মুহূর্তে নিজের প্রতিবিম্ব দেখতে পেল না... বরং একটা বৃদ্ধা নারীর মুখ, যার মুখের চামড়া ছিল ছিঁড়ে যাওয়া, চোখের জায়গায় ছিল গভীর ফাঁকা গর্ত... সে চিৎকার করতে চেয়েও পারল না।
তুহিন আর কখনো বাড়ি ফিরলো না।
পরদিন সকালে ঘরের দরজাটা আবার আগের মতো বন্ধ পাওয়া গেল। ভিতর থেকে কেউ যেন দরজায় আঁচড় কেটে “আমি ফিরে এসেছি” লিখে রেখেছিলো।
ঘরের চারপাশ জুড়ে পাওয়া গেল কাঁচের টুকরো আর মাংসপিণ্ডের মতো কিছু...
আর আয়নার মাঝখানে এবার নতুন একটা মুখ দেখা গেল—তুহিনের মুখ, কিন্তু তার চোখে ছিল অন্ধকার… যেন সে আর মানুষ নেই…
---
শেষ কথা:
আজও নাকি সেই ঘরের দরজা কেউ খুলতে সাহস করে না। রাতে অনেক সময় দূর থেকে শোনা যায় কে যেন বলছে:
“দেখিস না আয়নায়... আমি তোর পেছনেই আছি।”
(এই ঘটনাটি ১৯৯৭ সালের আগের ঘটনা বলে সেই এলাকার কিছু মুরুব্বিরা বলতো,
আজো পর্যন্ত সেই বাড়ি খুবই পুরনো এবং ভয়ানক অবস্থায় পড়ে রয়েছে নাকি এলাকাটিতে,
তো আজ থেকে প্রায় এক সপ্তাহ পূর্বে ওই এলাকার কোন এক মাদ্রাসায় ভর্তি হন একটি ছেলে নাম তার আব্দুল আজিজ বয়স ১৫ সে মাদ্রাসা থেকে আসরের পর খেলাধুলা করার জন্য গিয়েছিল দুধের একটি মাঠে মাগরিবের পূর্বে মাদ্রাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে আবার রওনা দিল মাঠ থেকে পথিমধ্যে এক দোকান থেকে চানাচুর কিনে খেতে খেতে মাদ্রাসার দিকে আসতেছিল মাদ্রাসায় তাড়াতাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্যে সে বেছে নাই গ্রামের ছোট একটি রাস্তা সে রাস্তা দিয়ে মাদ্রাসায় যেতে থাকে তো পাশেই সেই পুরনো বাড়িটি পড়ে মাগরিবের একেবারে আগ মুহূর্তে অন্ধকার অবস্থায় ছেলেটি মাদ্রাসায় যাচ্ছিল সেই বাড়ির উঠান দিয়ে সেই খান থেকে আরেকটি মাদরাসার ছেলে নাকি তাকে এক গ্লাস পানি খাইয়েছিল সেও খেয়েছিল কারণ সে চানাচুর খেয়েছিল তারপর ছেলেটি মাদ্রাসায় চলে যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করে পড়ালেখার জন্য বসে যায় সব সকল ছাত্র তখন থেকে তার হালকা হালকা মাথাব্যথা শুরু হয় এশারের নামাজ পড়ে প্রচন্ড মাথা ব্যথা নিয়ে সে রাতের খাবার খায় রাতের খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা পর থেকে প্রচন্ড বমি আজ এক সপ্তাহ হয়ে গেল তার শরীরের অবস্থা খুবই খারাপ চোখের নিচ দিয়ে কালো দাগ পড়ে গিয়েছে অনেক ডাক্তার দেখিয়েছে কিন্তু রিপোর্টের কোন খারাপ কিছু আসেনি চার দিন ধরে ছেলেটি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে না আজ সকালে আমাদের কাছে এসেছিল কোরআনের চিকিৎসা নেওয়ার জন্য কোন এক ব্যক্তির কাছ থেকে আমাদের খোঁজখবর পেয়ে
সেই ছেলেটির উপর জিন হাজির করে তারপর ছাড়ানো হয়েছে এবং চারদিন পর আজ সে হেটে বাসার দিকে সুস্থ অবস্থায় রওনা দেয় তার পিতা-মাতা এবং বেশ কয়েকজন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে
তো আজ কুরআনে কারীমের মাধ্যমে এত বড় একটি চিকিৎসা করতে পারায় আমি এবং আমার টিম মেম্বার সকলেই খুবই আনন্দিত এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রশংসা করেছি
🥰আলহামদুলিল্লাহ🥰