Md. Anisur Rahman Tareq

Md. Anisur Rahman Tareq This is the offical page for
Md. Anisur Rahman Tareq
President
Electronic Media Marketing Assaciation (EMMA)

CMO
Desh Television

Head of Sales & Marketing
Desh Television Limited

10/06/2025

#আমাদের_নোয়াখালী

নোয়াখালী জেলায় ৯টি উপজেলা, ৮ টি পৌরসভা, ৭২ টি ওয়ার্ড, ১৫৩ টি মহল্লা, ৯১ টি ইউনিয়ন, ৮৮২ টি মৌজা এবং ৯৬৭ টি গ্রাম রয়েছে।

নোয়াখালী ৪২০২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনে ৩৪৮০০০০ লোকের বাস।

উপজেলাঃ
নোয়াখালী জেলার ৯টি উপজেলা

১) নোয়াখালী সদর
২) বেগমগঞ্জ
৩) চাটখিল
৪) কোম্পানীগঞ্জ
৫) হাতিয়া
৬) সেনবাগ
৭) সুবর্ণ চর
৮) সোনাইমুড়ি
৯) কবিরহাট

পৌরসভাঃ
নোয়াখালী জেলার ৮ টি পৌরসভা-

১) নোয়াখালী পৌরসভা
২) চৌমুহানী পৌরসভা
৩) চাটখিল পৌরসভা
৪) বসুরহাট পৌরসভা
৫) হাতিয়া পৌরসভা
৬) সেনবাগ পৌরসভা
৭) সোনাইমুড়ি পৌরসভা
৮) কবিরহাট পৌরসভা

ইউনিয়নঃ
নোয়াখালী জেলার ৯১ টি ইউনিয়নঃ

🌐 নোয়াখালী সদর (মোট ইউনিয়ন ১৩টি)-

১ নং চরমটুয়া
২ নং দাদপুর
৩ নং নোয়ান্নই
৪ নং কাদির হানিফ
৫ নং বিনোদপুর
৬ নং নোয়াখালী
৭ নং ধর্মপুর
৮ নং এওজবালিয়া
৯ নং কালা দরাপ
১০ নং অশ্বদিয়া
১১ নং নেয়াজপুর
12 নং চর মটুয়া
13 নং আন্ডারচর

🌐 বেগমগঞ্জ (মোট ইউনিয়ন ১৬টি)-

১ নং আমান উল্যাপুর
২ নং গোপালপুর
৩ নং জিরতলী
৪ নং আলাইয়ারপুর
৫ নং ছয়ানী
৬ নং রাজগঞ্জ
৭ নং একলাশপুর
৮ নং বেগমগঞ্জ
৯ নং মিরওয়ারিশপুর
১০ নং নরোত্তমপুর
১১ নং দূর্গাপুর
১২ নং কুতুবপুর
১৩ নং রসুলপুর
১৪ নং হাজিপুর
১৫ নং শরীফপুর
১৬ নং কাদিরপুর

🌐 চাটখিল (মোট ইউনিয়ন ৯টি)-

১ নং সাহাপুর
২ নং রামনারায়নপুর
৩ নং পরকোট
৪ নং বদলকোট
৫ নংমোহাম্মদপুর
৬ নং পাঁচগাঁও
৭ নং হাট-পুকুরিয়া ঘাটলাবাগ
৮ নং নোয়াখলা
৯ নং খিলপাড়া

🌐 কোম্পানিগঞ্জ (মোট ইউনিয়ন ৮টি)-

১ নং সিরাজপুর
২ নং চরপার্বতী
৩ নং চর হাজারী
৪ নং চরকাঁকড়া
৫ নং চরফকিরা
৬ নং রামপুর
৭ নং মুছাপুর
৮ নং চর এলাহী

🌐 সেনবাগ (মোট ইউনিয়ন ৯টি)-

১ নং ছাতারপাইয়া
২ নংকেশারপাড়
৩ নং ডমুরম্নয়া
৪ নং কাদরা
৫ নং অর্জুনতলা
৬ নং কাবিলপুর
৭ নং মোহাম্মদপুর
৮ নং বীজবাগ
৯ নং নবীপুর

🌐 হাতিয়া (মোট ইউনিয়ন ১১টি)-

চন্দনান্দি
হরণি
৩ নং সুখচর
৪ নং নলচিরা
৫ নং চরঈশ্বর
৬ নং চরকিং
৭ নং তমরদ্দি
৮ নং সোনাদিয়া
৯ নং বুড়ির চর
১০ নং জাহাজমারা
১১ নং নিঝুম দ্বীপ

🌐 সোনাইমুড়ি (মোট ইউনিয়ন ১০টি)-

১ নং জয়াগ
২ নং নদনা
৩ নং চাষীরহাট
৪ নং বারগাঁও
৫ নং অম্বরনাগর
৬ নং নাটেশ্বর
৭ নং বজরা
৮ নং সোনাপুর
৯ নং দেওটি
১০ নং আমিশাপাড়া

🌐 কবিরহাট (মোট ইউনিয়ন ৭টি)-

০১ নং নরোত্তমপুর
২ নং সুন্দলপুর
৩ নং ধানসিড়ি
৪ নং ঘোষবাগ
৫ নং চাপরাশিরহাট
৬ নং ধানশালিক
৭ নং বাটইয়া

🌐 সুবর্ণচর (মোট ইউনিয়ন ৮টি)-

১ নং চর জব্বর
২ নং চরবাটা
৩ নং চরক্লার্ক
৪ নং চর ওয়াপদা
৫ নং চরজুবলী
৬ নং চর আমানউল্যাহ
৭ নং পূর্ব চরবাটা
৮ নং মোহাম্মদপুর

#সংগৃহিত

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (...
21/10/2024

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে: [www.epassport.gov.bd](https://www.epassport.gov.bd)।

১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে

এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)

১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
Passport with 48 pages and 5 years validity

Regular delivery within 21 days: TK 4,025
Express delivery within 10 days: TK 6,325
Super Express delivery within 2 days: TK 8,625


Passport with 48 pages and 10 years validity

Regular delivery within 21 days: TK 5,750
Express delivery within 10 days: TK 8,050
Super Express delivery within 2 days: TK 10,350


Passport with 64 pages and 5 years validity

Regular delivery within 21 days: TK 6,325
Express delivery within 10 days: TK 8,625
Super Express delivery within 2 days: TK 12,075


Passport with 64 pages and 10 years validity

Regular delivery within 21 days: TK 8,050
Express delivery within 10 days: TK 10,350
Super Express delivery within 2 days: TK 13,800

২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।

ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।

৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ

৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।

৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।

৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।

আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।

01/06/2024

জরুরী ভিত্তিতে একজনের জন্য
ও নেগেটিভ রক্ত দরকার।
যোগাযোগ 01973365803

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন...
17/05/2024

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️

সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন্তু সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য কিছুটা জটিল প্রক্রিয় বলেই ভিসার আবেদন করতে অনেকে গড়িমসি করে থাকেন। তবে একটিু সচেতন হয়ে ভিসার জন্য আবেদন করলে মিলে যেতে পারে সেনজেন ভিসা। তাই এই ভিসার সম্পর্ক কিছু জেনে নিন।

সেনজেন ভিসা কিঃ

অস্ট্রিয়া, আইসল্যান্ড, ইতালি, এস্তোনিয়া, গ্রিস, চেক রিপাবলিক, জার্মানি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ফিনল্যান্ড, বেলজিয়াম, মাল্টা, লুক্সেমবার্গ, লাতভিয়া, লিথুয়ানিয়া, স্পেন, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, হাঙ্গেরি -এই দেশগুলো সেনজেন দেশ। এসব দেশে সেনজেন ভিসা ব্যবহার করে যাওয়া যায়। ১৯৮৫ সালে লুক্সেমবার্গের সেনজেন শহরে একটি চুক্তি সাক্ষর করে এই ইউরোপীয় দেশগুলো। এটি মূলত ছিলো দেশগুলোকে একীভূত করে নানা উন্নয়ন কার্য সম্পাদন করার উদ্দেশে। এই চুক্তির ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি হয় ‘সেনজেন ভিসা’। সেনজেন ভিসার মেয়াদ ৯০ দিনের। অর্থাৎ এ কয়দিনের মধ্যে বেড়ানো বা ব্যবসা সংক্রান্ত প্রয়োজনে ইউরোপ ঘুরে আসা যায়।

সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়ঃ

সেনজেন ভিসা প্রাপ্তির জন্য অনেক কাগজপত্রের পাশাপাশি প্রয়োজন ধৈর্য ও সচেতনতার।

দূতাবাসে যোগাযোগঃ

ইউরোপের যে সকল দেশের দূতাবাস আমাদের দেশে আছে, সেখানে যোগাযোগ করতে হয়। ফ্রান্সের ওভারসীজ টেরিটরি মনাকো এবং এন্ডোরা এবং বুরকিনা ফাসো, মধ্য আফ্রিকা, ডি জিবুতি, গ্যাবন, আইভরি কোস্ট, মৌরিতানিয়া, সেনেগাল, টগো এসব দেশে যেতে চাইলে ফ্রান্স দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। চেক রিপাবলিকের ভিসার জন্য দিল্লীতে চেক রিপাবলিকের হাই কমিশনে যোগাযোগ করতে হবে। জার্মানি ভ্রমণের জন্য জার্মান দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
ইতালি, গ্রিস ও মাল্টা ভ্রমণের জন্য ইতালি দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। সুইডেন, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, পোল্যান্ড, লাটাভিয়া, নেদারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ভ্রমণের জন্য সুইডেন দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি ছবি। ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরও অন্তত ছয় মাস মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
জমা দেয়া প্রতিটি কাগজের মূলকপির সাথে একটি করে ফটোকপি দিতে হবে। কোন কাগজ বাংলায় থাকলে সেটার সাথে ইংরেজি বা জার্মান অনুবাদ যুক্ত করতে হবে। ভ্রমণ ভিসার ক্ষেত্রে হোটেল বুকিং কনফার্মেশনের প্রমাণ দেখাতে হয়।

ভ্রমণকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে চলেছেন তার বিস্তারিত জানাতে হয়। ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য প্রদান করতে হয়। ব্যক্তিগত হিসাব বিবরণী দেখাতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা বৈধ অভিভাবকের অনুমতিপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়া শিশুদের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকে অবশ্যই দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে। বিজনেস ভিসার জন্য অতিরক্তি হিসেবে জমা দিতে হবে কোম্পানির আমন্ত্রণ পত্র, হিসাব বিবরণী, ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি।

ভিসা প্রাপ্তির সময়ঃ

সাধারণত ৭-১০ কার্যদিবস, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে এক মাস (বা তারও বেশি) পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ

তবে আবেদন করার আগে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো প্রতিটি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন
পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পরীক্ষা করে এবং আবেদনকারীর সাথে সংশ্লিষ্ট নানা ধরনের অসংখ্য ডকুমেন্টস জমা দিতে হয়। আবেদনকারীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থানকে সুস্পষ্ট করা এবং তার ভিসা আবেদনের যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য তাই সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো আবেদনকারীর সাথে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে। এম্বাসিতে এই ইন্টারভিউটা আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পন্ন করা জরুরি। ইংরেজি সহ অন্য কোন ভাষায় দক্ষতা থাকলে ভিসা পাওয়া সুবিধাজনক।

16/05/2024
16/05/2024

জমি ক্রয়ের পূর্বে ক্রেতাকে যে সকল বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবেঃ

১। ভূমির মালিকানা ও দখল সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।

২। বিক্রেতার SA ও BS রেকর্ডীয় মালিকের স্বত্ব আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

৩। রেকর্ডে একাধিক নাম থাকলে বিক্রেতা অংশ মোতাবেক উক্ত জমি পায় কিনা যাচাই করতে হবে।

৪। বিক্রেতা খরিদ সূত্রে মালিক হয়ে থাকলে তার নামে বিক্রিত ভূমি নামজারী ও জমা খারিজ হয়েছে কিনা। বিক্রেতা যার কাছ থেকে খরিদ করেছিলেন সেই দলিল, তার বায়া দলিল, রেকর্ডের নাম পর্যন্ত মালিকানা তা যাচাই করে দেখতে হবে।

৫। বিক্রেতার দেখানো খতিয়ান/পর্চা, দলিল, বায়া দলিল সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ভূমি অফিসে রক্ষিত রেকর্ডপত্রের সাথে মিল আছে কিনা ভূমি অফিসে গিয়ে যাচাই করতে হবে।

৬। বিক্রেতা ওয়ারিশ সূত্রে জমির মালিক হলে রেজিস্ট্রিকৃত আপোষ বন্টননামা দলিল আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

৭। বিক্রেতা হাল নাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করছেন কিনা? ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা থাকলে দাখিলা যাচাই করতে হবে।

৮। পিতার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ভূমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিক্রিত জমিতে অন্য ওয়ারিশগন প্রাপ্ত কিনা এবং দখল আছে কিনা যাচাই করে দেখতে হবে।

৯। বিক্রিত জমি বিক্রেতার দখলে আছে কিনা সরেজমিনে যাচাই করে দেখতে হবে।

১০। বড় ধরনের প্লটে জমি বিক্রি করলে বিক্রিত জমি কোন অংশে চৌহদ্দি উল্লেখ পূর্বক বিক্রিত জমি দখল চিহ্নিত করতে হবে।

১১। বিক্রিত জমিতে কোন সরকারি স্বার্থ জড়িত আছে কিনা যাচাই করতে হবে। যেমন-খাস, অর্পিত, পরিত্যক্ত, কোর্ট অফ ওয়ার্ড, ২৫ বিঘা, সিলিং বহির্ভূত, ওয়াকফ, দেবোত্তর অধিগ্রহণকৃত, কিনা ব্যাংক কর্তৃক ঋণ লওয়া আছে কিনা, বন্ধক দেওয়া আছে কিনা, সার্টিফিকেট মামলা, দেওয়ানী মামলা আছে কিনা ইত্যাদি যাচাই করতে হবে।

১২। বিক্রিত জমিতে যাতায়াতের কোন সরকারি বেসরকারি রাস্তা আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

১৩। বিক্রিত জমি বিক্রির জন্য অন্য কাউকে আমমোক্তার বা এ্যাটর্নী নিয়োগ করা আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

১৪। বিক্রিত জমি প্রতিবেশীদের সাথে বিরোধ আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

১৫। বিক্রিত জমি বিক্রেতা ইতিপূর্বে অন্য কাহারো নিকট বিক্রি করেছেন কিনা যাচাই করতে হবে।

১৬। বিক্রিত দাগের ভূমি সংশ্লিষ্ট মৌজা ম্যাপের সাথে সরেজমিন সঠিক আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

12/05/2024

কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?
➥১. পর্চা বা খতিয়ান।
➥২. দলিল।
➥৩. ম্যাপ বা নকশা।
এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।
নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।
➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।

➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।

➤উপজেলা ভূমি অফিস
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।

➤জেলা ডিসি অফিস
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।

➤সেটেলমেন্ট অফিস
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।
➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।

➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস
যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।

➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।
এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়।
❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.?
উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।
➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?
সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো
১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।

➤জেলা ডিসি অফিস:
এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।

➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।
সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।

❖প্রশ্নঃ ম্যপ তুলতে কতদিন সময় লাগে?
উত্তরঃ আবেদন করার দিন হতে, ৫-৮ কার্য দিবসের ভিতরে ম্যাপ সরবরাহ করা হয়।

😍অবশেষে পাওয়া গেলো  #পশ্চিমাঞ্চলের সকল ট্রেনের  #টিটি৫৩  চুড়ান্ত সময়সুচি যা ৪ বছর পর আসতে চলেছে😍  আগামী ১লা ডিসেম্বর থেক...
20/11/2023

😍অবশেষে পাওয়া গেলো #পশ্চিমাঞ্চলের সকল ট্রেনের #টিটি৫৩ চুড়ান্ত সময়সুচি যা ৪ বছর পর আসতে চলেছে😍 আগামী ১লা ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হতে যাওয়া #পশ্চিমাঞ্চলের চুড়ান্ত সকল ট্রেনের সময়সূচী দেখে নিন-👇

★৭০৫ একতা – ঢাকা ছাড়বে ১০:১৫ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২১:০০

★৭০৬ একতা – পঞ্চগড় ছাড়বে ২১:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৭:৫০

★৭১৩ করতোয়া – সান্তাহার ছাড়বে ০৯:১৫ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১৫:৪৫ (বুধ)

★৭১৪ করতোয়া – বুড়িমারী ছাড়বে ১৬:১০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২২:৪০ (বুধ)

★৭১৫ কপোতাক্ষ – খুলনা ছাড়বে ০৬:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১২:২০ (শুক্র)

★৭১৬ কপোতাক্ষ – রাজশাহী ছাড়বে ১৪:৩০ – খলনা পৌঁছাবে ২০:৩০ (শুক্র)

★৭২৫ সুন্দরবন – খুলনা ছাড়বে ২১:৪৫ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫:১০ (মঙ্গল - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭২৬ সুন্দরবন – ঢাকা ছাড়বে ০৮:১৫ – খুলনা পৌঁছাবে ১৫:৫০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭২৭ রুপসা – খুলনা ছাড়বে ০৭:১৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৭:০৫ (বৃহ)

★৭২৮ রুপসা – চিলাহাটি ছাড়বে ০৮:৩০ – খলনা পৌঁছাবে ১৮:২০ (বৃহ)

★৭৩১ বরেন্দ্র – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ২১:৩৫ (রবি)

★৭৩২ বরেন্দ্র – চিলাহাটি ছাড়বে ০৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১১:১০ (রবি)

★৭৩৩ তিতুমীর – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:২০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৩:০০ (বুধ)

★৭৩৪ তিতুমীর – চিলাহাটি ছাড়বে ১৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২১:৩০ (বুধ)

Bangladesh Railway Train News - BRTN ❣

★৭৪৭ সীমান্ত – খুলনা ছাড়বে ২১:১৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০৬:৪৫ (সোম)

★৭৪৮ সীমান্ত – চিলাহাটি ছাড়বে ১৮:৪৫ – খলনা পৌঁছাবে ০৪:২০ (সোম)

★৭৫১ লালমনি – ঢাকা ছাড়বে ২১:৪৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৭:৩০ (শুক্র)

★৭৫২ লালমনি – লালমনিরহাট ছাড়বে ১০:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৯:৪০ (শুক্র)

★★৭৫৩ সিল্কসিটি – ঢাকা ছাড়বে ১৪:৪০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২০:৩০ (রবি)

★★৭৫৪ সিল্কসিটি – রাজশাহী ছাড়বে ০৭:৪০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৩:২০ (রবি)

★৭৫৫ মধুমতি – ঢাকা ছাড়বে ১৫:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২:৪০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭৫৬ মধুমতি – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:৪০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪:০০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭৫৭ দ্রুতযান – ঢাকা ছাড়বে ২০:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৬:৪৫

★৭৫৮ দ্রুতযান – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৭:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৮:৫৫

★চাঁপাই শাটল ২ – চাঁপাই ছাড়বে ১৪:২০ – রাজশাহী ১৫:৪০

★★৭৬০ পদ্মা – রাজশাহী ছাড়বে ১৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২১:২৫ (মঙ্গল)

★★৭৫৯ পদ্মা – ঢাকা ছাড়বে ২২:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ০৪:২৫ (মঙ্গল)

★চাঁপাই শাটল ১ – রাজশাহী ছাড়বে ০৫:৫০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ০৭:১৫

★৭৬১ সাগরদাঁড়ি – খুলনা ছাড়বে ১৬:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২:০০ (সোম)

★৭৬২ সাগরদাঁড়ি – রাজশাহী ছাড়বে ০৬:০০ – খলনা পৌঁছাবে ১২:১০ (সোম)

★৭৬৩ চিত্রা – খুলনা ছাড়বে ০৯:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৮:০৫ (রবি)

★৭৬৪ চিত্রা – ঢাকা ছাড়বে ১৯:৩০ – খুলনা পৌঁছাবে ০৫:০০ (রবি)

★৭৬৫ নীলসাগর – ঢাকা ছাড়বে ০৬:৪৫ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ১৬:০০ (সোম)

★৭৬৬ নীলসাগর – চিলাহাটি ছাড়বে ২০:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫:৩০ (মঙ্গল)

★৭৬৭ দোলনচাঁপা – সান্তাহার ছাড়বে ১১:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২০:২০ (রবি)

★৭৬৮ দোলনচাঁপা – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৬:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ১৬:১০ (রবি)



★চাঁপাই শাটল ৩ – রাজশাহী ছাড়বে ১৭:১৫ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৮:৪০

★চাঁপাই শাটল ৪ – চাঁপাই ছাড়বে ২১:৪৫ – রাজশাহী পৌঁছাবে ২২;৫৫

★★৭৭০ ধূমকেতু – রাজশাহী ছাড়বে ২৩:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৫:০০ (বুধ)

★★৭৬৯ ধূমকেতু – ঢাকা ছাড়বে ০৬:০০ – রাজশাহী পৌছাবে ১১:৪০ (বৃহ)

★৭৭১ রংপুর – ঢাকা ছাড়বে ০৯:১০ – রংপুর পৌঁছাবে ১৯:১০ (সোম)

★৯৭ নং কুড়িগ্রাম শাটল ১ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৭:৩০ – কুড়িগ্রাম পৌঃ ১৯:২০

★৯৮ নং কুড়িগ্রাম শাটল ২ – কুড়িগ্রাম ছাঃ ১৯:৪০ – কাউনিয়া ২০:৩৫

★৭৭২ রংপুর – রংপুর ছাড়বে ২০:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৬:০৫ (রবি)

★৭৭৫ সিরাজগঞ্জ – সিরাজগঞ্জ ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১০:১০ (শনি)

★৭৭৬ সিরাজগঞ্জ – ঢাকা ছাড়বে ১৬:১৫ – সিরাজগঞ্জ পৌঁছাবে ২০:৪০ (শনি)

★১০৯ নং ঢালারচর শাটল ১ – ঈশ্বরদী ছাঃ ০৪:২০ – ঢালারচর পৌঃ ০৬:৩০ (মঙ্গল)

★৭৭৯ ঢালারচর – ঢালারচর ছাড়বে ০৭:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১১:৫০ (মঙ্গল)

★৭৮০ ঢালারচর – চাঁপাই ছাড়বে ১৫:৩০ – ঢালারচর পৌঁছাবে ২০:৪৫ (মঙ্গল)

❣️

★১১০ নং ঢালারচর শাটল ২ – ঢালারচর ছাঃ ২১:১০ – ঈশ্বরদী পৌঃ ২৩:২৫ (মঙ্গল)

★৭৮৩ টুঙ্গীপাড়া – গোবরা ছাড়বে ০৬:৪০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৩:১৫ (মঙ্গল)

★৭৮৪ টুঙ্গীপাড়া – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:৩০ – গোবরা পৌঁছাবে ২২:১০ (সোম)

★★ ৭৯১ বনলতা – ঢাকা ছাড়বে ১৩:৩০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৯:৩০ (শুক্র)

★★ ৭৯২ বনলতা – চাঁপাই ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১১:৩৫ (শুক্র)

★৭৯৩ পঞ্চগড় – ঢাকা ছাড়বে ২৩:৩০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৯:৫০

★৭৯৪ পঞ্চগড় – পঞ্চগড় ছাড়বে ১২:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২১:৫৫

★৭৯৫ বেনাপোল – বেনাপোল ছাড়বে ১৩:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ২০:৪৫ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭৯৬ বেনাপোল – ঢাকা ছাড়বে ২৩:৪৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ০৭:২০ (বুধ - ভায়া পদ্মা সেতু)

★৭৯৭ কুড়িগ্রাম – ঢাকা ছাড়বে ২০:৪৫ – কুড়িগ্রাম পৌঁছাবে ০৬:১০ (বুধ)

★৭৯৮ কুড়িগ্রাম – কুড়িগ্রাম ০৭:২০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৭:১৫ (বুধ)

★৮০৩ বাংলাবান্ধা – রাজশাহী ছাড়বে ২১:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ০৪:৩০ (শুক্র)

★৮০৪ বাংলাবান্ধা – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৯:০০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৭:৩৫ (শনি)

★৮০৫ চিলাহাটি – ঢাকা ছাড়বে ১৭:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০৩:০০ (শনি)

★৮০৬ চিলাহাটি – চিলাহাটি ছাড়বে ০৬:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪:৫০ (শনি)

★১১১ নং পাবনা শাটল ১ – ঈশ্বরদী ০৬:৩০ – পাবনা পৌঃ ০৭:২০ (বুধ)

★৮০৮ পাবনা – পাবনা ছাড়বে ০৮:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১৪:০০ (বুধ)

★৮০৭ পাবনা – ঢাকা ছাড়বে ১৫:২৫ – পাবনা পৌঁছাবে ২১:৪০ (বুধ)

❣️

★১১২ নং পাবনা শাটল ২ – পাবনা ছাঃ ২২:০০ – ঈশ্বরদী পৌঃ ২২:৫০ (বুধ)

★১১৩ নং বুড়িমারী শাটল ১ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৪:৩০ – বুড়িমারী পৌঁঃ ১৬:৩০ (মঙ্গল)

★১১৪ নং বুড়িমারী শাটল ২ – বুড়িমারী ছাঃ ১৬:৫০ – লালমনিরহাট পৌঃ ১৮:৫০ (মঙ্গল)

★৮১০ নং বুড়িমারী এক্সপ্রেস – লালমনিরহাট ছাড়বে ২১:১০ – ঢাকা পৌঁছাবে ৭:০০ (মঙ্গল)

★৮০৯ নং বুড়িমারী এক্সপ্রেস – ঢাকা ছাড়বে ৮:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৮:১০ (মঙ্গল)

★১১৫ নং বুড়িমারী শাটল ৩ – লালমনিরহাট ছাঃ ১৯:১০ – বুড়িমারী পৌঃ ২১:১০ (মঙ্গল)

★১১৬ নং বুড়িমারী শাটল ৪ – বুড়িমারী ছাঃ ২১:৩০ – লালমনিরহাট পৌঃ ২৩:৩০ (মঙ্গল)

★১০৭ নং টাঙ্গাইল কমিউটার ১ – বিবিসেতুপূর্ব ছাড়বে ০৬:৩০ – ঢাকা পৌঁছাবে ০৯:১০ (শুক্র)

★১০৮ নং টাঙ্গাইল কমিউটার ২ – ঢাকা ছাড়বে ১৮:০০ – বিবিসেতুপূর্ব পৌঁছাবে ২০:৩০ (শুক্র)

❣️

★★ ৫ আপ রাজশাহী এক্সপ্রেস – ঢাকা ছাড়বে ১২:১৫ – চাঁপাই পৌঁছাবে ২২:০০

★★ ৬ ডাউন রাজশাহী এক্সপ্রেস – চাঁপাই ছাড়বে ০৮:৩০ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ১২:৪০

★৯৯ আপ ঢাকা কমিউটার – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৫:০০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১১:০৫

★৭ আপ উত্তরবঙ্গ মেইল – সান্তাহার ছাড়বে ০৯:৪৫ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ২২:০৫

★৮ ডাউন উত্তরবঙ্গ মেইল – পঞ্চগড় ছাড়বে ০৯:২০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২২:৫৫

★★১৫ আপ মহানন্দা – খুলনা ছাড়বে ১১:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ২১:১০

★★৫৮৫ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ২৩:৩০ – রহনপুর পৌঁছাবে ০১:২০

★★১৬ ডাউন মহানন্দা – রহনপুর ছাড়বে ০৬:০০ – খুলনা পৌঁছাবে ১৬:৪০

★১৯ আপ বগুড়া কমিউটার – সান্তাহার ছাড়বে ১৩:৫০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২০:৪০

★২০ ডাউন বগুড়া কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৬:১০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ১২:৪৫

★২১ আপ পদ্মরাগ কমিউটার – সান্তাহার ছাড়বে ০৬:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১২:৪০

★২২ ডাউন পদ্মরাগ কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৪:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে ২০:২০

★২৩ আপ রকেট – খুলনা ছাড়বে ০৯:৩০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ২১:২৫

★২৭ আপ ঘাঘট – পার্বতীপুর ছাড়বে ২৩:০০ – চিলাহাটি পৌঁছাবে ০০:৪০

★২৮ ডাউন ঘাঘট – চিলাহাটি ছাড়বে ০৬:৫০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ০৮:৩৫

★২৪ ডাউন রকেট – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৮:৫৫ – খুলনা পৌঁছাবে ২৩:০০

❣️

★২৫ আপ নকশিকাঁথা – খুলনা ছাড়বে ২৩:৩০ – ঢাকা পৌঁছাবে ১০:১০ (ভায়া পদ্মা সেতু)

★২৬ ডাউন নকশিকাঁথা – ঢাকা ছাড়বে ১১:৪০ – খুলনা পৌঁছাবে ২২:২০ (ভায়া পদ্মা সেতু)

★৩১ আপ উত্তরা – রাজশাহী ছাড়বে ১১:৪৫ – পার্বতিপুর পৌঁছাবে ২০:১০

★৩২ ডাউন উত্তরা – পার্বতিপুর ছাড়বে ০৩:৩০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১০:০০

★৪১ আপ কাঞ্চন – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৮:০০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ১৩:০৫

★৪২ ডাউন কাঞ্চন – পঞ্চগড় ছাড়বে ১৫:১৫ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৯:১৫

★৫৩ আপ বেতনা এক্সপ্রেস ১ – খুলনা ছাড়বে ০৬:১৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ০৮:৩০

★৯৬ ডাউন বেতনা এক্সপ্রেস ২ – বেনাপোল ছাড়বে ০৯:১৫ – খুলনা পৌঁছাবে ১১:৪৫

★৯৫ আপ বেতনা এক্সপ্রেস ৩ – খুলনা ছাড়বে ১২:৪৫ – বেনাপোল পৌঁছাবে ১৫:০০

★৫৪ ডাউন বেতনা এক্সপ্রেস ৪ – বেনাপোল ছাড়বে ১৭:০০ – খুলনা পৌঁছাবে ১৯:৩০

★★৫৭ আপ ঈশ্বরদী কমিউটার – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৭:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ১১:১০ (সোম)

★★৭৮ ডাউন রহনপুর কমিউটার – রহনপুর ছাড়বে ১২:২০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১৪:০০ (সোম)

★★৭৭ আপ রহনপুর কমিউটার – রাজশাহী ছাড়বে ১৫:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ১৬:৩০ (সোম)

★★৫৮ ডাউন ঈশ্বরদী কমিউটার – রহনপুর ছাড়বে ১৭:০০ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ২০:১০ (সোম)

★৫৯ আপ রামসাগর – বোনারপাড়া ছাড়বে ০৬:৩০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১১:১০

★৬০ ডাউন রামসাগর – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৮:২০ – বোনারপাড়া পৌঁছাবে ২২:৫০

★৬১ আপ দিনাজপুর কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৬:৩০ – বিরল পৌঁছাবে ১০:০৫

★৬২ ডাউন দিনাজপুর কমিউটার – বিরল ছাড়বে ১০:২৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৪:৩৫

❣️

★৭১ আপ বুড়িমারী কমিউটার ৩ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৫:০০ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১৭:৪০

★৭২ ডাউন বুড়িমারী কমিউটার ৪ – বুড়িমারী ছাড়বে ১৮:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২০:২৫

★৬৪ ডাউন লালমনি কমিউটার ২ – পার্বতিপুর ছাড়বে ০৬:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৮:০৫

★৬৫ আপ বুড়িমারী কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৮:১৫ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ১০:৪০

★৬৬ ডাউন বুড়িমারী কমিউটার ২ – বুড়িমারী ছাড়বে ১১:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৩:১৫

★৬৩ আপ লালমনি কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৩:২৫ – পার্বতীপুর ১৫:৩৫

★৬৯ আপ পার্বতীপুর কমিউটার – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৬:৪৫ – পার্বতিপুর পৌঁছাবে ১৯:২০

★৭০ ডাউন পার্বতীপুর কমিউটার – পার্বতীপুর ছাড়বে ২০:২০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ২২:২৫

★১১৭ নং চিলমারী কমিউটার ১ – কাউনিয়া ছাঃ ২১:০০ – রমনা পৌঃ ২৩:৩০

★১১৮ নং চিলমারী কমিউটার ২ – রমনা ছাঃ ০৮:০০ – রংপুর পৌঃ ১১:
১০
★১০০ নং লালমনি কমিউটার ৩ – রংপুর ছাঃ ১১:৩০ – লালমনিরহাট পৌঃ ১২:৩০

★১০১ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ১ – রাজবাড়ী ছাঃ ০৬:০০ – ভাঙ্গা পৌঃ ০৭:৪০

★১০২ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ২ – ভাঙ্গা ছাঃ ০৮:১০ – রাজবাড়ী পৌঃ ০৯:৫০

★১০৩ নং ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস ১ – রাজবাড়ী ছাঃ ১০:১০ – ভাঙ্গা পৌঃ ১৩:১৫

★১০৪ নং ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস ২ – ভাঙ্গা ছাঃ ১৩:৪০ – রাজবাড়ী পৌঃ ১৬:৩৫

★১০৫ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ৩ – রাজবাড়ী ছাঃ ১৭:০০ – ভাঙ্গা পৌঃ ১৮:৪

★১০৬ নং রাজবাড়ী এক্সপ্রেস ৪ – ভাঙ্গা ছাঃ ২০:০০ – রাজবাড়ী পৌঃ ২১:৪৫

❣️

★ডেমু – রংপুর কমিউটার ২ – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৯:৪৫ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১১:৩৫ (সোম)

★ডেমু – রংপুর কমিউটার ১ – লালমনিরহাট ছাড়বে ১২:১০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৪:২০ (সোম)

★ডেমু – পঞ্চগড় কমিউটার ১ – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৫:২০ – পঞ্চগড় পৌঁছাবে ১৮:১০ (সোম)

★ডেমু – পঞ্চগড় কমিউটার ২ – পঞ্চগড় ছাড়বে ১৮:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ২১:৪০ (সোম)

★৪১৫ নং লোকাল – রমনা ছাড়বে ০৮:৪০ – তিস্তা পৌঁছাবে ১০:৩০

★৪১৬ নং লোকাল – তিস্তা ছাড়বে ১০:৫০ – রমনা পৌঁছাবে ১২:৪৫

★৪২১ নং লোকাল – তিস্তা ছাড়বে ১৩:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১৮:১০

★৪২২ নং লোকাল – পার্বতীপুর ছাড়বে ০৪:২৫ – রমনা পৌঁছাবে ০৮:২০

★৪৫৫ নং লোকাল – লালমনিরহাট ছাড়বে ১৮:৩০ – বুড়িমারী পৌঁছাবে ২১:০০

★৪৫৬ নং লোকাল – বুড়িমারী ছাড়বে ০৬:৩০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ০৯:০০

★৪৬১ নং লোকাল – লালমনিরহাট ছাড়বে ০৯:২০ – পার্বতীপুর পৌঁছাবে ১১;৩০

★৪৬২ নং লোকাল – পার্বতীপুর ছাড়বে ১৬:০০ – লালমনিরহাট পৌঁছাবে ১৮:১০

★৪৯২ নং লোকাল – বোনারপাড়া ছাড়বে ০৭:০০ – সান্তাহার পৌঁছাবে সকাল ১০:১০

★৪৯১ নং লোকাল – সান্তাহার ছাড়বে ১৮:০০ – বোনারপাড়া পৌঁছাবে ২১:১০

★৫১৩ নং লোকাল – রাজবাড়ী ছাড়বে ০৬:১৫ – গোয়ালন্দ পৌঁছাবে ০৭:০০

★৫০৬ নং লোকাল – গোয়ালন্দ ছাড়বে ০৭:৩০ – পোড়াদহ পৌঁছাবে ১১:১৫

★৫০৫ নং লোকাল – পোড়াদহ ছাড়বে ১১:৪৫ – গোয়ালন্দ পৌঁছাবে ১৫:৩০

★৫০৮ নং লোকাল- গোয়ালন্দ ছাড়বে ১৬:০০ – পোড়াদহ পৌঁছাবে ১৯:২০

★৫০৭ নং লোকাল – পোড়াদহ ছাড়বে ২০:০০ – রাজবাড়ী পৌঁছাবে ২২:২০

❣️

★৫৬৩ নং লোকাল – ঈশ্বরদী ছাড়বে ০৪:০০ – রহনপুর পৌঁছাবে ০৮:৩০

★৫৮২ নং লোকাল – রহনপুর ছাড়বে ০৮:৫০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ০৯:৫০

★৫৬৬ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১০:১০ – রাজশাহী পৌঁছাবে ১১:৪৫

★৫৬৫ নং লোকাল – রাজশাহী ছাড়বে ১৩:০০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৫:০০

★৫৮১ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১৫:৩৫ – আমনুরা পৌঁছাবে ১৫:৫৫

★৫৮৪ নং লোকাল – আমনুরা ছাড়বে ১৬:২০ – চাঁপাই পৌঁছাবে ১৬:৪০

★৫৮৩ নং লোকাল – চাঁপাই ছাড়বে ১৭:১৫ – রহনপুর পৌঁছাবে ১৮:৩৫

★৫৬৪ নং লোকাল – রহনপুর পৌঁছাবে ১৯:১৫ – ঈশ্বরদী পৌঁছাবে ২৩:৫৫

© শাফকাত আমিন ভাই

তথ্যঃ #সংগৃহীত
রি-রাইটিং ❣️

01/10/2023
I've just reached 900 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏...
01/07/2023

I've just reached 900 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

Address

Shahzadpur
1212

Telephone

+8801711597582

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Anisur Rahman Tareq posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Anisur Rahman Tareq:

Share

Category