Parenting with Saima Sharmin

Parenting with Saima Sharmin Passionate full-time mother, dedicated to supporting families and fostering strong, loving bonds. May Allah help me to achieve my goal in here and hereafter.

As a passionate and dedicated full-time mother, I truly cherish the journey of motherhood. Alhamdhulilah

Over the years, Almighty Allah helped me to gain valuable insights and skills through various courses and personal experiences in parenting. Now, I’m excited to share my knowledge and empower other parents by offering guidance and practical advice on raising happy, healthy children. My goal i

s to support families in navigating the rewarding yet challenging world of parenting, helping them build strong, loving relationships with their children. Ameen.

27/04/2025

Three Essential Practices in Parenting:

1. Cultivate a habit of reading books.

2. Limit the use of devices.

3. Encourage participation in household chores.

©️ Saima Sharmin
The Mindful Mother

The most valuable gift we can give to our loved one is 'Time'🌹 একটি গাছ রোপণ করা থেকে শুরু করে তার জীবনের শেষ সময় পর্যন...
25/04/2025

The most valuable gift we can give to our loved one is 'Time'

🌹 একটি গাছ রোপণ করা থেকে শুরু করে তার জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত যতখানি (কোয়ালিটি টাইম) যত্ন আমরা তার করতে পারব। ততখানি তরতাজা এবং সতেজ থাকবে।

🌹 আমাদের সম্পর্কগুলোও ঠিক একই রকম। পারিবারিক সম্পর্কগুলো তথা স্বামী- স্ত্রী, সন্তানদের মধ্যকার সম্পর্কের মধ্যে আমরা যতখানি কোয়ালিটি টাইম পাড় করতে পারব, যত যত্ন আমরা নিবো, তা ততই উন্নত এবং গভীর হবে।

🌹 একটি গাছকে যত্নে বেড়ে তোলার পর তা ফুল বা ফল কখন দিবে তা আমার নির্ধারণ করতে পারি না। আল্লাহর রহমতের লীলায় তা প্রস্ফুটিত হয় আপন ধারায়।

🌹 ঠিক তেমনই আমাদের চেষ্টার সফলতা আমরা কবে বা কখন দেখব তা আমরা নির্ধারণ করতে পারি না।

তবে কি চেষ্টাই বৃথা !! না.. চেষ্টায় যদি না করি সফলতা দেখব কিভাবে?
_____________

পবিত্র রামাদান এবং ঈদ এর পর আবারো শুরু হতে যাচ্ছে আমাদের Boka Baba সাথে 'Parenting is a Commitment' প্রোগ্রামটি।

'Teenage Parenting' নিয়ে আলোচনায় থাকবো আমি Saima Sharmin এই শনিবার, এপ্রিল ২৬, রাত ১০ টায় Mostofa Jakir Ahammad ভাই এর সাথে।

সাথে থাকুন।

আজকাল কোনো মা বাবার তার সন্তানকে ইসলামী শিক্ষায় এবং জীবনদর্শনে শিক্ষিত করতে দেখলে আমরা অনেকেই বলে বসি - ছোটবেলায় এসব ক...
22/04/2025

আজকাল কোনো মা বাবার তার সন্তানকে ইসলামী শিক্ষায় এবং জীবনদর্শনে শিক্ষিত করতে দেখলে আমরা অনেকেই বলে বসি -
ছোটবেলায় এসব করে, বড় হলে বাচ্চারা এসব করবে না। এখন পর্দা করছে, বড় হয়ে নেংটা ঘুরবে। এখন নামাজ পড়ছে, বড় হয়ে পড়বে না।

🔸 মানুষের ব্রেইন এর কাজ যদি সংক্ষিপ্ত পরিসরে বলি -

🌹 ২ থেকে ১২ বছরে মধ্যে মূলত মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট বিকশিত হয়।

🌹 ৬ বছর বয়স থেকে longterm memory তৈরি হয় যা বাচ্চাদের পরিবেশ থেকে নেয়া শিক্ষা নিজের মধ্যে গেঁথে নিয়ে চরিত্র গঠনে সহায়ক হয়।

এইসময়েই নিজের ইমোশনগুলোর সাথে পরিচিত হয়ে, সেগুলোকে ম্যানেজ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। যখন লজিক্যাল ব্রেইন 🧠 (প্রিফ্রনটাল ব্রেইন) এক্টিভ হবে (১২ বছর) তখন তা ভালো অভ্যাস থেকে সুন্দরভাবে নিজেদের গাইড করতে পারবে। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমীন।

তবে সব বাচ্চাই বাবা মা যেমন চাইবেন তেমন হবে, সেটাও না। তাই যদি হতো, সন্তানদের আল্লাহ পরীক্ষা বলতেন না।

নবী রাসূলদের জীবনদর্শন থেকে শিক্ষা -

🌹 নূহ (আ) এর সন্তান এবং স্ত্রী আল্লাহর পথে আসেন নি। তিনি কি তার পরিবারকে শিক্ষা দেন নি? তাঁর সন্তানকে শিক্ষা দেন নি? তিনি কি চেষ্টা চালিয়ে যাননি?

🌹 লুত (আ) এর সন্তান সমকামীদের দলভুক্ত ছিলেন। তিনি কি তাঁর সন্তানকে শিক্ষা দেন নি? আল্লাহর কাছে দুয়া এবং চেষ্টা করে যান নি?

আল্লাহ আমাদের চেয়েও বেশি কঠিন পরীক্ষা নবীদের নিয়েছেন। সর্বোচ্চ চেষ্টা করে তাঁরাও মন মত সবকিছু পাননি।

শিক্ষণীয় কি?

🌹 আমরা আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাব, দেবার মালিক আল্লাহ

কেনো চেষ্টা করে যাব?

🌹 কারণ আমাদের আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতা আছে। সততা এবং ন্যায়পরায়ন হয়ে সন্তানের হক পালন করতে হবে একমাত্র আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার জন্যে।

🌹 আল্লাহর উপর পূর্ণ তাওয়াক্কুল রেখে কাজ করে যেতে হবে। সফলতা কতটুকু দিবেন তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। সন্তান আল্লাহ পরীক্ষার জন্যেই দিয়েছেন।

🌹 সন্তানের সফলতায় গর্বিত হওয়া যাবে না। সর্বদা আল্লাহর সাহায্য, আল্লাহর প্রতি নত এবং সন্তানের প্রতি দুয়া করে যেতে হবে।

🌸 আল্লাহ তাঁর ৯৯ নামের গুণ দিয়ে মানুষের ফিতরাত বানিয়েছেন যা তার অন্তরে (কুলুবে) অন্তর্নিহিত আছে। ন্যায় অন্যায়, ভালো মন্দের অনুভূতি সবাই বুঝে। অনেক ছোট বয়স থেকেই অনুভব করে। শুধু প্রকাশ করতে পারে না।

এছাড়াও প্রত্যেকে মানুষদের নিজস্ব চারিত্রিক বৈশিষ্ট দিয়ে বানিয়েছেন। আল্লাহ যা দিয়েছেন সবই ভালো দিয়েছেন।

তাহলে, খারাপ অভ্যাস কিভাবে তৈরি হয়?

শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে নিজেদের কিভাবে বাঁচিয়ে আল্লাহর দেয়া ফিতরাত এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে ফুটিয়ে তুলে দুনিয়া এবং আখিরাতে সমৃদ্ধি লাভ করতে পারবে তাই প্যারেন্টিং (ইসলামিক প্যারেন্টিং) এর মূল উদ্দেশ্য।

🌿 যারা চেষ্টা করে সফল হন নি, তাদের একবার নিজেদের intention কে প্রশ্ন করা উচিত। আসলেই কি আমি আল্লাহর জন্যে করেছি? যদি না তবে, আল্লাহর প্রতি নত হতে হবে, এবং ক্ষমা চাইতে হবে। সন্তানদের জন্যে দুয়া চাইতে হবে।

আর যদি হ্যাঁ, তবে সবর করতে হবে, সবই আল্লাহর পরীক্ষা।

নিজেদের ব্যর্থতার হতাশা অন্যের উপর চাপিয়ে দিবেন না। অনেক সময় নিজের না পাওয়া থেকে তৈরি কষ্ট, অন্যের প্রতি হিংসার কারণ হয়।

আপনাদের এই জাতীয় কথাবার্তা আপনাদের মন মানসিকতাকে প্রকাশ করিয়ে দেয়। আমরা কেউ আমাদের ভবিষ্যত জানি না। অন্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে না কথা বললেই ভালো।

একবার ভাবুন তো, আপনার এমনি বলা কথা কারো মনে কষ্টের কারণ, হতাশার কারণ। আপনার অবস্থান আল্লাহ কাছে কোথায় !? ভয়ংকর না?

ঘন ঘন অনেক মায়েদের কাছ থেকে এই জাতীয় কথাবার্তা নিজেকে ভাবিয়ে তুলল..

©️ Saima Sharmin
The Mindful Mother

Parenting isn't only about guiding and shaping our kids --🌹 It's also about being willing to be reshaped ourselves.🌹 It ...
21/04/2025

Parenting isn't only about guiding and shaping our kids --

🌹 It's also about being willing to be reshaped ourselves.

🌹 It invites us to grow, to reflect, and to become more patient, more understanding, and more compassionate.

🌹 In raising them, we are gently being raised ourselves.

Saima Sharmin
The Mindful Mother

সূরা দুহা : আয়াত ৩ (বাইয়াইনাহ তে নৌমান আলী  খান এর তাফসীর থেকে)مَا وَدَّعَکَ رَبُّکَ وَمَا قَلٰی ؕ (সূূরা দুহা : আয়াত...
17/04/2025

সূরা দুহা : আয়াত ৩ (বাইয়াইনাহ তে নৌমান আলী খান এর তাফসীর থেকে)

مَا وَدَّعَکَ رَبُّکَ وَمَا قَلٰی ؕ (সূূরা দুহা : আয়াত ৩)

অনেকদিন ওহী নাযিল না হওয়ায় আল্লাহর রাসূল অনেক ব্যথিত ছিলেন, অস্থিরতায় ছিলেন এই ভেবে যে আল্লাহ নারাজ হয়েছেন কিনা...

তখন আল্লাহ তাঁর রাসূলের অন্তরে প্রশান্তির জন্যে এই সুরা নাযিল করেছেন। এবং ৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন - আপনার প্রতিপালক আপনাকে ত্যাগ করেননি এবং বিরূপও হোন নি।

ভাষাগত দিক থেকে আল্লাহ যখন বিরূপ কথাটি বলেছেন তখন আপনার সাথে কথাটি উল্লেখ করেন নি।

আল্লাহ তাঁর রাসুলকে এবং রাসূল (সা) আল্লাহকে এতটা ভালোবাসেন যে, - আপনার সাথে বিরূপ হয়নি না বলে বিরূপ হয়নি বলেছেন। যাতে রাসূল (সা) কষ্ট না পান। দুরত্ব অনুভব না করেন।

🌸 এত ক্ষমতাবান স্রষ্টা যিনি সব কিছুর অধিকারী, তিনি কতটা দয়াবান ও আন্তরিক তাঁর প্রিয় বান্দার প্রতি। (আল্লাহ তাঁর সকল বান্দার প্রতি দয়াবান।) আন্তরিকতা, মমতা এবং কাছে টেনে এই কথা তিনি না বললেও হতো। সূরা নাযিল করলেও রাসূল (সা) বুঝে যেতেন, আল্লাহ নারাজ হননি।

কিন্তু আল্লাহ ভালবাসা, মায়া মমতা প্রকাশ করেছেন। রাসূল (সা) এর মনের কষ্ট বুঝতে পেরেছেন, তা জানিয়েছেন এবং আশ্বস্ত করেছেন। রাসূলের (সা) অনুভূতির সাথে একাত্ম প্রকাশ করেছেন ভালবাসা নিয়ে।

🌼 রাসূল (সা) এর এই চিন্তাকে আল্লাহ নেতিবাচক চিন্তা বলেন নি। কেনো তিনি আল্লাহকে নিয়ে এভাবে ভাবছেন সেটাও বলেন নি। আল্লাহ সম্পর্কে কি ভাবা উচিত সেটাও বলেন নি। প্রবলেম ধরিয়ে দেন নি।

🍁 কথোপকথন এর শিক্ষা এ থেকে পাওয়া যায়।

এবার যদি নিজেদের দিকে তাকাই - আমরা কি এমন ক্ষমতাই বা রাখি, এক এক সম্পর্কের উপর?! কিন্তু নমনীয় হতে পারি না। আমি বুঝি হেরে গেলাম, ইগোতে লাগে, আমাকেই জিততে হবে। Logically তাকে বুঝতে হবে। নিজের চিন্তার বিরুদ্ধে গেলে, নেতিবাচক চিন্তা বা কাজের ব্যাখ্যা দিয়ে বসি। অনুধাবন এর চেষ্টায় আমরা কথাগুলো শুনি না। যে কোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রেই আমরা এমন। কারো কষ্ট, খারাপ লাগা বুঝতে চাই না। হোক সে নিজের সন্তান...

এরপরের আয়াতগুলোতে পর্যায়ক্রমে আশা (hope), কৃতজ্ঞতা (gratitude), এবং করণীয় (action) নিয়ে বলেছেন। (ডিটেইল তাফসীরে যাচ্ছি না)

🌼 এ থেকে আমাদের শিক্ষণীয় বিষয় কি...

▫️ সামনের মানুষের, যে বা যিনি কথা বলতে আসবেন, দুঃখ প্রকাশ করেছে। তার প্রতি সহনশীল হওয়া, তার কষ্টে তাকে আশ্বস্ত করা। তার কষ্ট অনুধাবন করা। তার চিন্তাকে judge না করা।

▫️তাকে তার অবস্থার প্রেক্ষিতে আশার আলো দেখানো। আল্লাহর প্রতি আস্থা বা যা হয়েছে তার মধ্যে ইতিবাচক কাজ বা আচরণ বের করা। অথবা আল্লাহর সিদ্ধান্তে আশার আলো দেখানো।

▫️ কৃতজ্ঞতা প্রকাশের পথ দেখানো। অনেকসময় আবেগ বশত, আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে আমরা ভুলে যাই। আল্লাহর নিয়ামতের দিকে ফোকাস করাতে সাহায্য করা।

▫️অবস্থার সাপেক্ষে কি করণীয় তা বুঝিয়ে বলা। তাতে তাদের বা তাকে সাহায্য করা।

আল্লাহর আমাদের একে অপরের কষ্ট বুঝার তৌফিক দান করুক। হিকমার সাথে কথা বলার তৌফিক দান করুক। সকল সম্পর্ক সমুন্নত করে দিক। আমিন।

©️ Saima Sharmin

28/02/2025

To keep children active and engage in Ramadan I have prepared a Ramadan Activity Package. I am sharing here so that you all can get benefitted from this.

This activity Pack is designed for children's character development and the formation of good habits.

☘️ It aims to help kids understand the values of Ramadan in a fun and engaging way.
☘️ Encouraging them to develop positive behaviors and practice good manners during this special time.
☘️ Help to create bonding with Parents.

👇To collect the pack please fillup the Google form and download the Ramadan Activity Pack.

আল্লাহ সুবহান'আল্লাহ কুরআন এ পুরুষদের মিলিয়েছেন পাহাড় বা পর্বতের এর সাথে। এবং নারীদের মিলিয়েছেন পানির সাথে। ⛰️ পাহাড়...
20/02/2025

আল্লাহ সুবহান'আল্লাহ কুরআন এ পুরুষদের মিলিয়েছেন পাহাড় বা পর্বতের এর সাথে। এবং নারীদের মিলিয়েছেন পানির সাথে।

⛰️ পাহাড় অনেক শক্ত হয়, নিজের অবস্থান পরিবর্তন করে না। আল্লাহ পৃথিবীতে পাহাড় সৃষ্টি করেছেন স্থিতি রক্ষা করার জন্যে। পুরুষকে আল্লাহ ইমাম ঘোষণা করেছেন। তাদের চিন্তাভাবনা খুবই গঠনমূলক। নিজেদের উন্নত চরিত্রের অধিকারী করা, সেই সাথে পরিবার ও সমাজ গঠন করা তাদেরই দায়িত্ব। তাদের উপর দায়িত্ব রেখেছে, মাহরাম সকল নারীর মানসিক এবং শারীরিক সুরক্ষার। পারিবারিক সমতা রক্ষা করা। সম্পর্কের সীমানা নির্ধারণ করা।

🌿 পিতা মাতা হিসেবে আজ যে ছেলে বাচ্চাকে আমরা কিছুই করতে দিই না, এই বলে যে সব ধরনের ঘরের কাজ মেয়েদের। যে নিজের হাতে এক গ্লাস পানি খেতে পারে না, নিজের খুদা, ভালোলাগা, ইচ্ছা, অনুভূতি কিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আমরা নির্দ্ধিধায় বলে যাই, আমার ছেলেটা এখনো ছোট, কিছুই পারে না। তার মধ্যে কনফিডেন্স এর অভাব।

এইভাবে কি ইমাম তৈরি করা যায় !? যাকে আল্লাহ পাহাড়ের সাথে মিলিয়েছেন, সে কি হঠাৎ করেই দায়িত্ববান হয়ে যাবে? তার চিন্তাভাবনা কি সহজেই বদলে যাবে?

🌿 যে ছেলে বাচ্চাকে আজ আমরা সঠিকভাবে গড়তে পারছি না। পরিণত বয়সে যখন সে তার নিজের পরিবারের দায়িত্ব নেবার মত যোগ্য হচ্ছে না, সন্তান ও স্ত্রীর সার্বিক দায়িত্ব নিতে জানবে না, এর দায় তো আমাদের উপরও বর্তায়।

🏖️ অপরদিকে মেয়েদের আল্লাহ পানির সাথে মিলিয়েছেন। পানির কনাগুলো বিক্ষিপ্ত, মেয়েদের চিন্তা ভাবনাও বিক্ষিপ্ত। সেই সাথে পানির ধারণ ক্ষমতাও অনেক। পুরো অন্য এক জগৎ পানির নিচে, যার নিয়ন্ত্রণ মানুষের ক্ষমতার বাইরে।

ইমোশনালি শক্তিশালী করে তুলতে পারলে এই বিক্ষিপ্ত চিন্তাভাবনা নিজের আয়ত্তে আনতে সক্ষম হবে। মেয়েরা ইচ্ছে করলে নিজের মধ্যে অনেককিছুই ধারণ করে নিতে পারে। এবং এর মাধ্যমে সে নিজেকে উর্বর করে নিতে পারে।

ধৈর্য একটি মহৎ গুণ। নারী পুরুষ সবার জন্যেই। তবে নারীরা একে ধারণ করতে পারে পুরুষের চেয়ে বেশি। মেনে নেয়া এবং মানিয়ে নেবার প্রবণতা মেয়েদের বেশি।

বুঝায় যায়, নারী ও পুরুষের মধ্যে সমতা কখনও হয় না। দুজনের ভুমিকা দুই জায়গায়। কিন্তু আমরা যদি সমতা বিধানে চলতে চাই, আমরা তখন নিজের অস্তিত্বের বিপরীতে চলতে থাকি। যা আমাদের জন্যই ফলপ্রসূ হয় না।

🌿 পাহাড়ের গা ঘেঁষে যখন পানি সমধারায় প্রবাহিত হয়, তখন পাহাড়ের কিছু ক্ষয় হয়, কিন্তু তা মসৃণ হয়। কর্কট পূর্ণ নয়। পুরুষের জীবনেও এই পরিবর্তন হয়, যখন সে এমন নারীর সান্নিধ্য পায়।

কিন্তু আমরা অন্যের মেয়ের উপর অনেক দায়িত্ব দিয়ে থাকি। আমাদের হাতে বিগড়ে যাওয়া আমাদের সন্তান সে শুধরে নিবে। যেখানে আমাদের নিজের দায়িত্ব রয়েছে।

🌿 অন্য পরিবার থেকে সংসার করতে যে মেয়েটি আসবে, সে মেয়েটিও একটি ইমাম চাইবে তার পরিবারের জন্যে। তাকে যদি সেই ইমাম বানিয়ে নিতে হয়, তবে নিজের সন্তানকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে তার অনেক বেগ পেতে হয়।

পুরুষ পরিবারের অনুশাসন, সীমানা নির্ধারণ করে দিবে। এবং নারী তাঁর সেই অনুশাসনে সন্তান গড়ে তুলবে।

আমার বাবা আমার দাদীর হাতে গড়া,আমার ভাই আমার মায়ের হাতে গড়া, আমার স্বামী আমার শাশুড়ির হাতে গড়া, আমার শ্বশুড় তার মায়ের হাতে গড়া। কিন্তু আমার ছেলে তো আমার হাতে গড়া।

আমিও কেন আহত হয়ে, শুধুমাত্র আমার জন্যেই ছেলে গড়ে তুলবো? আমার তো সেই ইমাম গড়ে তোলা উচিত যে সব মাহরাম নারীদের সর্বোপরি সুরক্ষা দিবে। পরিবার ও সমাজ গঠনে দায়িত্ব নিবে।

আমাদের চিন্তা ভাবনার পরিবর্তন এবং ছেলে গঠনে মনোযোগী হওয়া আমাদের অবস্থার পরিবর্তন করবে। বাস্তবে, ছেলে সন্তান গড়ে তোলা বেশ কঠিন।

আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমীন।









©️ Saima Sharmin

Parenting is a Commitment এ আজ ইনশাআল্লাহ্ আমরা আলোচনা করব টিনেজ প্যারেন্টিং নিয়ে। Stay tuned with us Boka Baba a tonig...
08/02/2025

Parenting is a Commitment এ আজ ইনশাআল্লাহ্ আমরা আলোচনা করব টিনেজ প্যারেন্টিং নিয়ে।
Stay tuned with us Boka Baba a tonight at 10 pm

Parenting with Saima Sharmin
Parenting with Saima Sharmin

05/02/2025

মানুষকে verbally abuse করা, অন্যের কি দোষ আছে খোঁজা, বাজে মন্তব্য করা অন্যের জীবন নিয়ে, কারো দুঃখের পরিস্থিতির আনন্দ প্রকাশ করা এবং মনে করা আমি এর চেয়ে ভালো আছি... আমাদের জাতিগত স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

টিনেজ বয়সী বাচ্চার এই আচরণ তাদের পরিবারকে কতখানি ব্যথিত করেছে, কি পরিমান মানসিক কষ্টের মধ্যে তারা আছে তা আমরা চিন্তায়ও আনতে পারব না।

শুধু একটি পরিবার না, অনেক অনেক পরিবার আছে, যেখানে টিনএজ বাচ্চাদের সামাল দিতে বাবা মা হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। কারো পরিবার আমরা ঘেঁটে দেখিনি, যে জানতে পারব বা judge করতে পারব, বাবা মা সন্তানদের মূল্যবোধ কতখানি শিখাতে চেষ্টা করছেন। অনেক ক্ষেত্রে বাবা মেয়ের চেষ্টা থাকলেও আসেপাশের পরিবেশের কারনেও সফল হয়ে উঠে না।

এটি শুধু একটি পরিবার না, এটা আমাদের সামাজিক অবক্ষয়। এই ঘটনায় কাউকে দোষারোপ না করে, নিজেদের শিক্ষা নেয়া উচিত আমাদের করণীয় কি? বুঝা উচিত আমাদের অবস্থা কোন পর্যায়ে। অন্যের মানসিক অবস্থাকে না খুচিয়ে, সহমর্মিতা এবং তাদের জন্যে দুয়া করা উচিত।

সন্তান আল্লাহ তরফ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। বাবা মায়েরা যেমন চাইবে, সন্তান ঠিক তেমনই হবে। এটা সব সময় হয় না। অনেক সময় অনেক চেষ্টার পরও সফলতা আসে না। এক এক জনের পরীক্ষা এক এক রকম।

সন্তানের হক আদায় এবং নিজের চেষ্টার সাথে সাথে, আমাদের আল্লাহর কাছেও অনেক দুয়া চাইতে হবে সন্তানের জন্যে।

গাছ যখন আমার রোপণ করি, সময় সময় বয়সের সাথে সাথে তাদের সেভাবে যত্ন নেই। উপযুক্ত সময় এবং যত্ন নেবার পরই গাছ সুন্দরভাবে বেড়ে উঠে। গাছের যেমন সময়ের এবং যত্নের প্রয়োজন ঠিক তেমনি আমাদের বাচ্চাদেরও আমাদের সময়ের প্রয়োজন, সময় অনুযায়ী মানসিক যত্নের প্রয়োজন। বাবা মা হিসেবে সন্তানকে প্রোডাক্টিভ কোয়ালিটি টাইম দেবার চেয়ে বেশি কিছুই নেই।

নিজেদের সুস্থ মানবিক চিন্তার মানুষ হিসেব তৈরি করার পাশাপাশি আমাদের সন্তানদের মাঝেও আমাদের নৈতিকতা শিক্ষার, ধর্মীয় শিক্ষার বীজ রোপণ করতে হবে। আমাদের মনোভাব আমাদের সন্তানদের কাছে পরিষ্কার হতে হবে, সন্তানদের মনোভাব আমাদের বুঝতে হবে।

টিনেজ বয়সের এই মানসিক, শারীরিক পরিবর্তনগুলো আমাদের সন্তানদের মাঝে তুলে ধরতে হবে আগে থেকেই। কিভাবে এই অনুভূতিগুলো হ্যান্ডেল করতে হবে, নিজের করণীয় কি, কেনো আমাদের সীমারেখা টানা দরকার সেই মূল্যবোধও তুলে ধরতে হবে। সময় সব বুঝে যাবে, এই চিন্তাটি ভুল।
পরীক্ষার হলে বসে আমরা কখনও পরীক্ষার প্রিপারেশন নেই না। এই প্রিপারেশন আগে থেকেই নিতে হয়।

আল্লাহ যেন সকলের অবস্থা সহজ করে দেন। নিজেরা শিক্ষিত হয়ে সন্তানদের যেন স্বশিক্ষায় শিক্ষিত মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ করে গড়ে তুলতে পারি। আমীন।

Address

Shahzadpur

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:45
Tuesday 10:00 - 23:45
Wednesday 10:00 - 23:45
Thursday 10:00 - 23:45
Sunday 10:00 - 23:45

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Parenting with Saima Sharmin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share