Md. Salim Reza

Md. Salim Reza ༺꧁ হারিয়ে তো যাবোই একদিন,
ক্ষমা করে দিও হে প্রিয় বন্ধু, স্বজন; কষ্ট যদি দিয়ে থাকি অল্প কিংবা ভিষন ꧂༻ Hi, I'm Md. Salim Reza, you can call me just Reza. Salim Reza

I am working as Sr. Laravel Developer as a freelancer and doing a job for many years. I specialize in Front-end Development, Back-end Development (Laravel) , Brand Identity, Digital Marketing, and Project Management. I enjoy work that allows for more user empathy and creativity. I believe it is important to pay attention to detail and focus on little things that make a big difference for Web Devel

opment. As an end-to-end , I focus on Research & Interaction Design and error-less coding. I am also skilled in completing Buyer’s Requirements. I’m also an entrepreneur who loves to be part of a growing business. Currently managing a team of talented creative and multitaskers who are trying hard to expand my business.

� Professional Experience
------------------------------------------------------
❏ CEO & Founder at FreshMe
❏ Author at Envato
❏ Head of Marketing at The Royal Scientific Publications, Dhaka
❏ Former Sr. Programmer at The Royal Scientific Publications, Dhaka.
❏ Former Web Designer & Developer at ProjonmoDigital, Dhaka.
❏ Former General Manage at iNoor Corporation, Dhaka.
❏ Web Developer at Fiverr.
❏ I’ve worked with companies of all shapes and sizes.
❏ I have worked on a range of different projects from identity and branding to web design.
❏ My aim is to bring across your message and identity in the most creative way.
❏ I have a strong passion for the creativity and discipline that goes into Front-end Development & Back-end Development.

� Area of Expertise
-------------------------------

❐ Front-end Design
- HTML5 / CSS3
- Bootstrap
- jQuery
- VueJs
- WordPress
- PSD to HTML
- Responsive Website
- Landing Page
- Email Templates
- Theme Customization

❐ Back-end Design

- PHP
- OOP
- MYSQL
- Laravel
- CodeIgniter
- Website Bugs Fixing
- WordPress
- WordPress Theme Development
- Plugins Development

That is all about me! Thanks, Md.

02/06/2025

আচ্ছা 🥴🤭

সাইবেরিয়ার বরফের নিচ থেকে এক বিস্ময়কর আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা হতবাক! ৪২,০০০ বছরের পুরনো এক প্রাগৈতিহাসিক ঘোড়ার বাচ্চা, যাকে...
30/05/2025

সাইবেরিয়ার বরফের নিচ থেকে এক বিস্ময়কর আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা হতবাক! ৪২,০০০ বছরের পুরনো এক প্রাগৈতিহাসিক ঘোড়ার বাচ্চা, যাকে 'লেনা হর্স' নামে ডাকা হচ্ছে, প্রায় অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে। কিন্তু যা একে সত্যিই ব্যতিক্রমী করে তোলে, তা হলো শাবকটির দেহে এখনো তরল রক্ত ও মূত্র পাওয়া গেছে!

বরফে জমাটবাঁধা অঞ্চল, অর্থাৎ পারমাফ্রস্ট, হাজার হাজার বছর ধরে শাবকটির দেহকে এমনভাবে সংরক্ষণ করেছে যে পচন ধরার সুযোগই হয়নি। এই ছোট্ট ঘোড়াটি বরফ যুগে বেঁচে ছিল, একসময়ে পৃথিবীর তীব্র শীতল ও রুক্ষ আবহাওয়ার সঙ্গে অভিযোজিত জীবনের প্রতিনিধি ছিল সে।

এই আবিষ্কারের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর দিক হলো- সংরক্ষিত রক্ত থেকে ডিএনএ বিশ্লেষণের সম্ভাবনা। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, এ থেকে ভবিষ্যতে এই প্রজাতির ঘোড়া অথবা কাছাকাছি কোনো বিলুপ্ত প্রাণীকে ক্লোন করে ফিরিয়ে আনার পথ খুলে যেতে পারে।

🥴
30/05/2025

🥴

সতর্কতামূলক পোস্ট ⚠️আজ ঢাকা শহরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি সিংকহোল (Sinkhole) ধরা পড়েছে — তাও আবার ব্যস্ত শংকর এলাকায়...
29/05/2025

সতর্কতামূলক পোস্ট ⚠️

আজ ঢাকা শহরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি সিংকহোল (Sinkhole) ধরা পড়েছে — তাও আবার ব্যস্ত শংকর এলাকায়! সাত মসজিদ রোডে শংকর বাস স্ট্যান্ডের কাছে রাস্তায় হঠাৎ বড় একটি গর্ত সৃষ্টি হয়, যা দেখে স্থানীয়রা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। বর্তমানে ঐ অংশে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হয়েছে।

এই ঘটনা আবারও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল যে, ঢাকার রাস্তাগুলো কতটা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে।

সিংকহোল আসলে কী?
সিংকহোল হলো হঠাৎ ধসে যাওয়া একটি গর্ত, যা মাটির নিচে ফাঁপা জায়গা তৈরি হলে এবং ওপরের স্তর ভেঙে পড়লে ঘটে। মনে হয় যেন রাস্তা হঠাৎ করেই গিলে ফেলছে মাটি।

কেন হয় সিংকহোল?
১. ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গেলে মাটি দুর্বল হয়ে পড়ে।
২. ড্রেন বা পানির পাইপ লিক হয়ে মাটি ধুয়ে গিয়ে ফাঁপা হয়ে যায়।
৩. সেফটিক ট্যাংক বা পুরনো পাইপলাইন ভেঙে পড়লে নিচে ফাঁকা জায়গা তৈরি হয়।
৪. কিছু এলাকায় প্রাকৃতিকভাবে চুনাপাথর বা দ্রবণীয় শিলা পানিতে গলে গর্ত তৈরি করে।

---

কীভাবে সাবধান থাকবেন?

ফাটলধরা বা পানি জমে থাকা রাস্তায় ভারী যান না চালান।

হঠাৎ গর্ত বা ধস দেখলে দ্রুত স্থান ত্যাগ করুন।

পুরনো পাইপলাইন ও ড্রেন নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।

নগর কর্তৃপক্ষের উচিত ভূগর্ভস্থ জরিপ ও ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল চিহ্নিত করা।

এই প্রথম সিংকহোল আমাদের জন্য একটা অ্যালার্ম। এখনই সময় অবকাঠামোর দুর্বলতা মেরামতের — নয়তো বিপদ আরও বাড়বে।

সতর্ক থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

এখন ঘটনা হলো, বিদ্যুৎ বিভাগ কার কাছে গিয়ে কার  নামে অভিযোগ দিবে 🙄🥴😁!!
26/05/2025

এখন ঘটনা হলো, বিদ্যুৎ বিভাগ কার কাছে গিয়ে কার নামে অভিযোগ দিবে 🙄🥴😁!!

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হা...
23/05/2025

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”

চলেন একটা ট্রিক্স শিখি! সরকারি কর্মকর্তা খারাপ ব্যবহার করেছেন?সব ঠিক থাকার পরেও আপনাকে ঘুরিয়েছেন?ডাক বিভাগের কেউ পার্সে...
11/05/2025

চলেন একটা ট্রিক্স শিখি!
সরকারি কর্মকর্তা খারাপ ব্যবহার করেছেন?
সব ঠিক থাকার পরেও আপনাকে ঘুরিয়েছেন?
ডাক বিভাগের কেউ পার্সেল সরিয়ে ফেলেছে?
রাস্তায় স্ট্রিট লাইট নেই?
বাড়ির সামনে ডাস্টবিন খোলা?
কোনো এলাকায় পুলিশ দরকার, কিন্তু নেই?

আপনি কি জানেন, বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ জানেই না—সরকারের কাছে যদি সঠিকভাবে অভিযোগ করা যায়, তাহলে ৯০% সমস্যার সমাধান গ্যারান্টেড!
তবে অভিযোগটা করতে হবে ঠিক জায়গায়।

এই ঝামেলাটা সহজ করে দিয়েছে সরকারের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম —
👉 https://www.grs.gov.bd/

এটা হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কেন্দ্রীয় অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম।

এখানে অভিযোগ করলে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বাধ্যতামূলকভাবে সমাধান করে রিপোর্ট জমা দেয়।
সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনিটরিং হয়। ফলে, সমাধান হতেই হয়।

🔹 ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বলি:
📍 ৫ আগস্টের পর ধানমন্ডি লেকে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। আমি GRS-এ অভিযোগ করি। ৭ দিনের মধ্যেই সব গেটে পুলিশ বসানো হয়েছে।

📍 AliExpress-এর পার্সেল পোস্টম্যান টাকা না দিলে সরিয়ে ফেলত। অভিযোগ করার পর পোস্টম্যান থেকে শুরু করে অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত বাসায় এসে ক্ষমা চেয়েছে।

📍 আমার সন্তানের স্কুলের গেট থেকে প্রায় ১০০ মিটার দূরে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়মিতভাবে ময়লা ফেলা হতো। ফলস্বরূপ প্রতিদিন ভীষণ দুর্গন্ধ ছড়াতো এবং স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় বাধ্য হয়ে ফুটপাত থেকে নেমে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে হতো। এটি শুধু বিরক্তিকর নয়, বিপজ্জনকও ছিল।

প্রথমে অভিযোগ করেছিলাম সিটি কর্পোরেশনে, এবং তারা একবার ময়লা পরিষ্কার করেছিল। কিন্তু সমস্যাটা ছিল চিরস্থায়ী—এক সপ্তাহ পর আবার সেই একই অবস্থা। আমি পরপর ৭ বার GRS এ অভিযোগ করি।

শেষবার অভিযোগ করার পর সিটি কর্পোরেশনের উচ্চপর্যায় থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় এবং তারা জানতে চান কেন একই অভিযোগ বারবার করা হচ্ছে। আমি সব খুলে বলি।

তারপর, আমার এলাকার জন্য আলাদাভাবে একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগ করা হয়, যার দায়িত্ব প্রতিদিন স্কুল শুরুর আগেই নিশ্চিত করা যে, ঐ জায়গায় কোনো ময়লা না থাকে এবং দুর্গন্ধ ছড়ায় না।

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো—ওই উচ্চপর্যায় থেকে আমাকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছেন এবং আগের সমস্যার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

এটা ছিল আমার জন্য চোখে দেখা বাস্তব পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা। শুধু একটা অভিযোগ, আর একটু ধৈর্য—এই দুইয়ে বদলে গেছে আমার সন্তানের প্রতিদিনের পথচলা।

এমন আরও অনেক সমস্যার সমাধান আমি GRS-এর মাধ্যমে পেয়েছি।

🟢 শুধু সাহস করে, পরিষ্কারভাবে ছবি সহ অভিযোগ করুন।
আপনার টাকায় সরকার চলে।
সেবা চাওয়া আপনার অধিকার। লজ্জার কিছু নেই। ভয় পাওয়ারও কিছু নেই।

আজই আপনার আশেপাশের ছোটখাটো সব সমস্যা GRS-এ জানিয়ে দিন।
আমরা সবাই মিলে গড়ি একটি সুন্দর বাংলাদেশ।

"ব*জ্রপাতে লম্বালম্বি ভাবে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে মেহগনি গাছ। 'ছবিটি মঙ্গলবার সকালে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্...
06/05/2025

"ব*জ্রপাতে লম্বালম্বি ভাবে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে মেহগনি গাছ।

'ছবিটি মঙ্গলবার সকালে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনে থেকে তোলা।

৬ এপ্রিল ২০২৫, পাবনা।

©️

সবজি ওজন করার সময় যদি মাপার কাঁটায় একটি মাছি বসে, তাহলে ওজনে তেমন পার্থক্য হয় না। কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজন ...
27/04/2025

সবজি ওজন করার সময় যদি মাপার কাঁটায় একটি মাছি বসে, তাহলে ওজনে তেমন পার্থক্য হয় না। কিন্তু সেই একই মাছি যদি স্বর্ণ ওজন করার সময় মাপার কাঁটায় বসে, তাহলে তার ওজনে দশ-বিশ হাজার টাকার পার্থক্য করে দিতে পারে।

এখানে ওজন বড় কথা নয়, আপনি কোন যায়গায় অবস্থান করছেন—সেটাই আসল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই চেষ্টা করুন ভালো মানুষদের সংস্পর্শে থাকতে। নিজেকে উত্তম পরিবেশে রাখুন এবং নিজের সম্মান ও মর্যাদা বজায় রাখুন।

আর্মিতে চান্স না পাওয়া এবং আমার জীবনের সেরা সাফল্য আমি প্রথমবার আর্মিতে চান্স পাইনি এবং কেন পাইনি সেই গল্প আরেকদিন বলব য...
25/04/2025

আর্মিতে চান্স না পাওয়া এবং আমার জীবনের সেরা সাফল্য

আমি প্রথমবার আর্মিতে চান্স পাইনি এবং কেন পাইনি সেই গল্প আরেকদিন বলব যদিও এখন আমার ছাত্রদের এই গল্প বলে ক্লাস শুরু করি।

যাহোক আর্মিতে চান্স না পেয়ে আমার মাথায় পুরো আকাশ ভেঙে পড়ল, কারন আমি সহ আমার পরিবার, শিক্ষকমন্ডলি, বন্ধুরা সবাই নিশ্চিত ছিল আমি চান্স পাবই, একারনে কোন কিছুর জন্য প্রস্তুতি নেইনি। বুয়েটের ফর্ম পর্যন্ত তুলিনি, ভার্সিটির জন্য কোচিং করিনি,কোথাও পরীক্ষা দেইনি।

কিন্তু এখন কি হবে আমার??ISSB থেকে মিরপুর (খালার বাসায় থাকতাম) আসা পর্যন্ত মাথা কাজ করছিল না। বাসায় এসে রুম বন্ধ করে কিছুক্ষণ চিন্তা করলাম। এরপর ব্যাগ গুছিয়ে বের হয়ে গেলাম শেওড়াপাড়ায়,সেখানে একটা বাসায় কয়েকজন ক্লাসমেট মেস করে থাকত। তাদের গিয়ে বললাম আমাকে একটা বেড দিতে।

আর্মিতে চান্স পাওয়ার ব্যাপারে আমি এতটাই Over Confident ছিলাম যে, ক্যাডেট কলেজেই সব বই খাতা ফেলে এসেছিলাম। বুয়েট সহ প্রায় সব ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা শেষ, বাকি আছে শুধু ঢাকা ভার্সিটি। ভেবে দেখলাম এই অল্প সময়ে সবগুলো বিভাগের প্রস্তুতি নেয়া যাবেনা। যেহেতু SSC এবং HSC তে মার্কস মোটামুটি ভাল থাকার কারনে মার্কস Portion এর স্কোর ভাল হবে তাই ঠিক করলাম 'ঘ' ইউনিটের জন্য প্রস্তুতি নিব।

হাতে ছিল ২ মাস, এই সময় বাইরের কেউ আমার চেহারা দেখেনি, দিন-রাত প্রস্তুতি নিতে থাকলাম। ঘুমের মাঝেও পড়া আওড়াতাম। এরকম পড়া আমি HSC এর আগেও পড়িনি। নির্ধারিত দিনে পরীক্ষা হলো। বাবা-মা সহ আত্মীয়রাও আমাকে নিয়ে খুব টেনশনে, কি হবে এই ছেলেকে দিয়ে? ক্যাডেট থেকে পাশ করে কোথাও চান্স পায়না,এই ৬ বছর তাহলে কি করল? আমার নিজেরও আত্মবিশ্বাস একদম তলানিতে। তাই পরীক্ষা দিয়ে কাউকে বলিনি পরীক্ষা কেমন হয়েছে। সোজা রংপুরে বাসায় গিয়ে আত্নগোপন করলাম। যাওয়ার আগে ঢাকা ভার্সিটিতে পড়ুয়া খালাতো ভাইকে রোল নাম্বার দিয়ে বললাম রেজাল্ট ভাল হলে জানাবা না হলে চুপ করে থাকবা।

ঢাকা ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট ৩/৪ দিনের মাঝেই দেয়। এই কয়দিন আমি পাক্কা মুসলমান, পারলে তাহাজ্জুদ নামাজও পড়ি। কত কিছু যে মানত করেছিলাম, মনে হচ্ছিল কয়েক যুগ ধরে পুলসিরাত এর উপর দাড়ায় আছি। মংগলবার চলে গেল রেজাল্ট এর কোন খবর নাই, আমি রুমের এক কোনায় শুয়ে-বসে থাকি,মা মাঝে মাঝে এসে দেখে যায়,বাবা অফিস থেকে এসে ফিসফিস করে মাকে জিজ্ঞেস করে ' রেজাল্ট দিছে?বাবু ঠিক আছে?'।

বুধবার সারাদিন চলে গেল কোন খবর নাই, সারাদিন টেনশন করে একটু আগেই ঘুমিয়ে গেছি, মাঝরাতে হঠাৎ মা এসে ধাক্কা মেরে ঘুম ভাংিয়ে বলে তোর রোল নাম্বার কত? সাদিক (খালাতো ভাই) পাশের বাসার টিএন্ডটিতে ফোন করেছে। আমি বললাম, ভাইকে তো নাম্বার দিয়েই আসছি। মা বলে ও আমাকে নিজ চোখে তোর এডমিট কার্ড দেখে নাম্বার নিয়ে যেতে বলেছে। তাহলে কি আমার নাম্বার রেজাল্ট শিটে খুঁজে পায়নি?? এডমিট কার্ড বের করে মা কে দিলাম,মা চলে গেল।

এদিকে আমি শীতের মাঝে ঘামা শুরু করেছি, তাহলে কি ঢাকা ভার্সিটিতেও চান্স পেলাম না,আমার রোল নাই??? ডিসিশন নিয়ে নিলাম,চান্স না পেলে আজকে রাতেই বাসা থেকে পালাব,বাংলা ছবির নায়ক এর মত প্রতিষ্ঠিত না হয়ে বাসায় ফিরবনা।

অনেকক্ষন পরে মা হাজির হয়ে রুমে ঢুকে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করলেন। আমি এখন বুঝতে পারছিনা তিনি কেন কাদছেন,কারন মা ভাল খবরেও কাদেন আবার খারাপ খবরেও কাদেন। এখনকার কারন কোনটা বুঝতে পারছিনা। কান্নার শেষের দিকে তিনি বললেন "তুই এত ভাল পরীক্ষা দিয়েছিস আমাকে বলিসনি কেন?" আমি বললাম 'যাক তাহলে ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পেয়েছি'। মা বলল "শুধু চান্স না,তুই ভর্তি পরীক্ষার ২য় হয়েছিস।"🙄🙄🙄

এটা কি শুনলাম?? আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, মা বলে সাদিকও প্রথমে বিশ্বাস করেনি, এই জন্য আবার তোর রোল নাম্বার নিয়ে ভালো করে চেক করেছে!!! বুকের ভিতর থেকে হিমালয়সম পাথর নেমে গেল।

সেইদিনই প্রতিজ্ঞা করলাম জীবনে কোনদিন Over Confident হবনা আর জীবনের কাছে কোনদিন হার স্বীকার করবনা।

নিজের এই সাফল্যের কথা বলতে লজ্জা করছিল,কিন্তু মনে হল HSC পরীক্ষা দিয়ে ভর্তির জন্য যারা এখন প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের ১জনও যদি আমার এই লেখাটি পড়ে অনুপ্রেরণা পায় সেটাই সার্থকতা।
কষ্ট করে লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

লেখা - এম এ ইউসুফ

📍১০ বছর হওয়ার আগেই শিশুকে শেখানো প্রয়োজনীয় জীবনদক্ষতাসমূহ:১. আত্মরক্ষার প্রথম পাঠ:🔵আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলুন🔵আক্রমণকারীর হাঁ...
11/04/2025

📍১০ বছর হওয়ার আগেই শিশুকে শেখানো প্রয়োজনীয় জীবনদক্ষতাসমূহ:

১. আত্মরক্ষার প্রথম পাঠ:

🔵আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলুন
🔵আক্রমণকারীর হাঁটু, ঘাড়, চোখ, কান, নাকে আঘাত করে পালাতে শেখান

২. মানচিত্র ও দিক চেনানো:

🔵গ্লোব বা মানচিত্র দিয়ে পরিচয় করান
🔵বাড়ির আশপাশ চিনিয়ে দিন

৩. বাড়ির ঠিকানা ও ফোন নম্বর:

🔵কথা শিখলেই ঠিকানা ও ফোন নম্বর মুখস্থ করান

৪. বিপদের বন্ধু চিনিয়ে দিন:

🔵পুলিশ, র‍্যাব, সেনাবাহিনীর পোশাক চেনান
🔵ভিড়ে পথ হারালে কার কাছে যাবে, শেখান

৫. ‘না’ বলতে শেখান:

🔵নিজের মত প্রকাশে সাহসী করে তুলুন
🔵সমাজের চাপে যেন মত বদল না করে

৬. প্রাথমিক চিকিৎসা:

🔵কাটা-ছেঁড়ায় আতঙ্কিত না হয়ে অ্যান্টিসেপটিক ও ব্যান্ডেজ ব্যবহার শেখান

৭. অর্থ ব্যবস্থাপনা:

🔵টাকার মূল্য শেখান
🔵জমিয়ে কাজে খরচের অভ্যাস গড়ুন

৮. রান্নাঘরের কাজ:

🔵শিশুদের উপযোগী সরঞ্জামে ছোটখাটো রান্নার কাজ শেখান
🔵খাবার গরম করা, খাবার সাজানো ইত্যাদি

📍 উপকারিতা:

আত্মবিশ্বাস তৈরি
বিপদে নিজের যত্ন নিতে পারা
নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা

ভালো লাগলে শেয়ার ও ফলো করুন!

Address

Sherpur
2100

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:00
Tuesday 09:00 - 23:00
Wednesday 09:00 - 23:00
Thursday 09:00 - 23:00
Saturday 09:00 - 23:00
Sunday 09:00 - 23:00

Telephone

+8801995218721

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Salim Reza posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Salim Reza:

Share

MD. SALIM REZA | BIO

Hi, I'm Md. Salim Reza, you can call me Reza. I specialize in Front-end Development, Back-end Development, Brand Identity, Digital Marketing, and Project Management. I enjoy work that allows for more user empathy and creativity. I believe it is important to pay attention to detail and focus on little things that make a big difference for Web Development. As an end-to-end , I focus on Research & Interaction Design and error-less coding. I am also skilled in completing Buyer’s Requirements.

I’m an entrepreneur that loves to be part of a growing business. Currently managing a team of talented creative and multitaskers who are trying hard to expand my business.

Why this page?

My passion is being part of the development process all the way from idea to implementation. The ability to make someone somewhere smile, put at ease, laugh, save them time - drives me. I want to spread and share all of my knowledge through this page. I found that many of my clients had a variety of needs so I chose to build a network of highly skilled freelancers, designers, and developers to meet any requirements and all of my client's needs. There are so many untapped problems that we as humans come across in our day to day lives, I want to go tap one at a time.