Spiritual-আধ্যাত্মিক তত্ত্বজ্ঞান

Spiritual-আধ্যাত্মিক তত্ত্বজ্ঞান আমি বিজাত নয়,তোমারী জাত, আজ গুণহারিয়ে আমি গুরুত্বহীন- তুমি স্বাধীন- আমি পরাধিন!

ুরু🙏

জয় শত্রুতার সৃষ্টি করে, পরাজিত ব্যক্তি দুঃখে থাকে। আর যে ব্যক্তি জয় পরাজয়ের উদ্ধে সে-ই সুখে থাকে। নমঃ বুদ্ধায়
27/06/2025

জয় শত্রুতার সৃষ্টি করে, পরাজিত ব্যক্তি দুঃখে থাকে। আর যে ব্যক্তি জয় পরাজয়ের উদ্ধে সে-ই সুখে থাকে।

নমঃ বুদ্ধায়

🌿 মারিফাত (প্রভুর পরিচয় জ্ঞান) 🌿প্রভুকে পাওয়ার পথ বাহিরে নয়তিনি আমাদের রক্তে, হাড়ে, হৃদয়ে লুকিয়ে আছেন। তাঁকে খোঁজা মানে ...
19/06/2025

🌿 মারিফাত (প্রভুর পরিচয় জ্ঞান) 🌿

প্রভুকে পাওয়ার পথ বাহিরে নয়তিনি আমাদের রক্তে, হাড়ে, হৃদয়ে লুকিয়ে আছেন। তাঁকে খোঁজা মানে নিজের মাঝেই নিজেকে খুঁজে ফেলা।
আর তাই এই ‘নিজেকে চেনা’—ই হলো মারিফাত।

👉 মারিফাত কী⁉️
মারিফাত মানে শুধুই জ্ঞান নয়, এটা এক অন্তরাত্মিক আলোকমিছিল—যেখানে সাধকের হৃদয় হয় আল্লাহর নূরের প্রতিফলক। প্রভুর সেই নূর, যে নূর দিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল আসমান-জমিন। সেই নূরই ফুটে ওঠে হৃদয়ে,
যখন সে হৃদয় হয়ে ওঠে শুদ্ধ, প্রেমভরা, প্রভুর জন্য উদার।

👉 কিন্তু কীভাবে⁉️
গুরুপথের নিষ্ঠা, আনুগত্য ও প্রেমময় সাধনা ছাড়া এ দরজা কখনো খুলে না।
কারন মুরিদকে তার ভিতরের সমস্ত কলুষ, কামনা, অহংকার ও বিভ্রম ছুঁড়ে ফেলতে হয়।
তবেই সে হয় সেই হৃদয়, যেখানে জেগে ওঠেন প্রভু নিজেই—নূরের আকৃতি ধারণ করে।

🙏তখন প্রভু হয়ে ওঠেন আর আলাদা নন,
তিনি মিশে যান তার প্রেমিকের চিন্তায়, দৃষ্টিতে, অনুভবে।
আর সেই সাধক তখন “আনাল হক্ক”— বলে ওঠে না, বরং নিজেই হয়ে ওঠে প্রভুর অস্তিত্বের এক জীবন্ত আয়না।

🙏 মহান সুফিদের কিছু জ্ঞানময় উক্তি🙏

👉 শেখ আলী হুজাইরি (দাতা গঞ্জে বখশ) (রহ.) বলেন;
"ইলম বা আকল দিয়ে মারিফাত অর্জন হয় না।
মারিফাত কেবল প্রভু প্রত্যাশীগণ লাভ করেন।"
অর্থাৎ প্রভুর পরিচয় লাভ করে সেই হৃদয়,
যেখানে রয়েছে বিরহ, আকুলতা, প্রেমের আভা।

👉আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহ.) বলেন:
"একজন সুফির জগতের সবকিছুর ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকে। এবং তারা প্রভুর বিষয়ে দিবালোকের মতো নিশ্চিত।" তাদের চেতনা ধূলির মতো নয়, তারা জ্যোতির মতো স্বচ্ছ।

👉 হযরত জুন্নুন মিশরী (রহ.) বলেন:
"মারিফাতের বাস্তবতা এটাই যে, প্রভু তাঁর খোদায়ী নূরের অবিরাম দীপ্তিতে প্রেমিকদের কাছে
তাঁর গোপনীয়তা প্রকাশ করেন।"
এই নূর সত্ত্বার ভেতরে এক গোপন আলো, যা শুধু প্রেমিকের অন্তরেই প্রকাশিত হয়।

👉হযরত শিবলী (রহ.) বলেন;
"মারিফাত চির বিস্ময়ের নাম। আল্লাহর অস্তিত্বের বিস্ময় দ্বারাই একজন সুফি বিশ্বাসে পৌঁছায়।"
এই বিস্ময়ই তাকে গড়ার আগুন, পোড়ানোর আলো,
এবং ভেতরের জেগে ওঠা।

👉 হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.) বলেন:
"মারিফাত হলো দৃঢ় বিশ্বাসের উৎস।"
এখানে ঈমান কোনো ধারণা নয়, বরং চৈতন্যে অনুভব।

🙏হযরত সৈয়দা সোনিয়া আক্তার রত্না রহ. বলেন:
তুমি যদি প্রভুকে চিনতে চাও— তবে নিজেকে জানো।
নিজের ভেতর দৃষ্টির দরজা খোলো।
মনে রেখ এই পথ সহজ নয়, কিন্তু এই পথেই জেগে উঠবে “তোমার ভিতরের আল্লাহ”।

🙏হযরত সৈয়দা শারমিন জাহান সুজন রহ. বলেন: মারিফাত হলো সেই সিড়ি—যেখান থেকে শুরু হয় প্রভুর গহীনে প্রবেশের সফর।।
সংগৃহীত

নারী শরীর: এক জীবন্ত কোরআনপাঠ্য কোরআন তুমি কাগজে পড়ো,কিন্তু জীবন্ত কোরআন তুমি দেখতে পারো—নারী দেহে, যেখানে ত্রিশ হরফ একে...
24/05/2025

নারী শরীর: এক জীবন্ত কোরআন

পাঠ্য কোরআন তুমি কাগজে পড়ো,
কিন্তু জীবন্ত কোরআন তুমি দেখতে পারো—

নারী দেহে, যেখানে ত্রিশ হরফ একে একে স্থাপিত হয়েছে আল্লাহর গোপন পরিকল্পনায়।
প্রতিটি অঙ্গ জুড়ে আছে একেকটি হরফ:
মাথা = م (মীম)
মগজ = هـ (হা)
চোখ = ع (আয়েন), غ (গায়েন)
নাক = ل ا (লাম আলিফ)
ঠোঁট = ل م (লাম মীম)
ফুসফুস = ف (ফা)
জিহ্বা = ج (জীম)
হৃদয় = ص (ছোয়াদ), ض (ধোয়াদ)
নাভি = ق (ক্বাফ)
জননাঙ্গ = ن (নুন)
হাঁটু = د (দাল), ج (জাল)
পা = ي (ইয়া)
টিমটিমারি = ء (হামজা)
এই গঠন কেবল শারীরিক নয়, এ এক আধ্যাত্মিক খতিয়ান, আল্লাহর জিকির নারী দেহে জারিত।

👉নারীত্বের অন্তরালের গোপন পর্দা

"মীম"—এই হরফ নারী শরীরের গোপন রহস্য।
এটি মা, মেরি, মহব্বত, আর সর্বোপরি মুহাম্মদ নামের মূল।
এই মীম-এর ঘোমটা এক পর্দা, যেখানে লুকিয়ে আছে জীবনের উৎস ও কোরআনের অভ্যন্তর।

ঘোমটা মানেই লজ্জা নয়, এ এক রহস্যরক্ষা,
যার আড়ালে বসে আল্লাহর জবান, যা আত্মার নীরব উচ্চারণে বলে: “ইকরা”—পড়ো, কিন্তু হৃদয় দিয়ে।

👉নারী শরীর কোরআনের রূপক শরীর

👉রহমতের আঁচল তার স্তনে,
👉বেলায়েতের খনির তার জরায়ু,
👉আলামের পথে পথপ্রদর্শক তার কোমররেখা,
👉আল্লাহর রহস্যর ভাষা তার নাভিতে,
👉সির্‌রের দরজা তার দৃষ্টি,
👉হাক্কের ধ্বনি তার দমে।

👉নারী শরীরে কোরআনের উচ্চারণ

বুকের ভিতর ক্বাফের গর্জন, ঠোঁটে লাম ও মীম,
জিহ্বায় জীমের রস, আর নাভিতে গোপন রহস্যর ঘুম।

নারী শরীর খাতা নয়, সে কোরআনের জবিত প্রতিলিপি, আল্লাহ তাকে লিখেছেন, নূরের কালি দিয়ে।
নারী শরীর কেবল শরীর নয়, সে এক নূরের পাণ্ডুলিপি, যেখানে আল্লাহ হরফ দিয়ে বানিয়েছেন আকার। আর সেই আকারে গোপন আছে সত্যের জবান।
সংগৃহীত

⭕ভক্ত তাকেই বলে যার ভক্তি প্রবল। ভক্তির প্রবলতা হতেই ভক্তের জন্ম হয়। ভক্তি বিহনে কেহই ভক্ত হইতে পারে না। আপন গুরুর প্রতি...
29/03/2025

⭕ভক্ত তাকেই বলে যার ভক্তি প্রবল। ভক্তির প্রবলতা হতেই ভক্তের জন্ম হয়। ভক্তি বিহনে কেহই ভক্ত হইতে পারে না। আপন গুরুর প্রতি বিশ্বাসে ধৈর্যশীল হয়ে একাগ্র চিত্তে কর্ম করিলে ভক্তির গভীরতা আসে এবং অনুরাগের দরজা খুলে যায়। এবং ভক্তের অনুরাগী ভাবেই গুরু ধরা দেয়। অনুরাগী না হলে প্রেমের স্বাদ আস্বাদন করা যায় না জয় মুর্শিদ মওলা

পরিশুদ্ধ অবস্থায় যখনএলহান-ওহী নাজেল হয়, ঐ মানুষিক অবস্থা কে-ই শবে'কদর কয়!মহাত্মা -  রশিদ সরকার #গুরুকৃপা🙏
24/03/2025

পরিশুদ্ধ অবস্থায় যখন
এলহান-ওহী নাজেল হয়, ঐ মানুষিক অবস্থা কে-ই শবে'কদর কয়!
মহাত্মা - রশিদ সরকার

#গুরুকৃপা🙏

শারাবান তাহুরা: মারিফতের গভীরতম অর্থশারাবান তাহুরা (شَرَابًا طَهُورًا) একটি কুরআনিক পরিভাষা, যা এসেছে সুরা আল-ইনসান (৭৬:...
18/03/2025

শারাবান তাহুরা: মারিফতের গভীরতম অর্থ

শারাবান তাহুরা (شَرَابًا طَهُورًا) একটি কুরআনিক পরিভাষা, যা এসেছে সুরা আল-ইনসান (৭৬:২১) থেকে। আভিধানিকভাবে এর অর্থ "বিশুদ্ধ পানীয়" বা "পবিত্রতম মদ"। কিন্তু মারিফতের গভীর ভাষায় এর ব্যাখ্যা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও রহস্যময়।

🔹 শারাবান তাহুরার আধ্যাত্মিক অর্থ

এই পানীয় সাধারণ কোনো জগৎীয় পানীয় নয়; এটি আল্লাহর নৈকট্যের এক গভীরতম স্তর, যা শুধু তাঁর বিশেষ বান্দাদের জন্য সংরক্ষিত। আল্লাহ নিজে এর উৎস, এবং এটি পান করলে আত্মা সর্বোচ্চ পবিত্রতার স্তরে পৌঁছে যায়।

🔸 শারাবান তাহুরার তিনটি ধাপ

১. ইলম-উল-ইয়াকীন (জ্ঞানগত উপলব্ধি)

প্রথমত, এটি সেই জ্ঞান যা আত্মার গোপন রহস্য উন্মোচন করে। যে ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসায় ডুবে যায়, তার হৃদয়ে এই পানীয়ের প্রথম স্বাদ আসে—যা তাকে জগতের মোহ থেকে মুক্তি দেয়।

২. আইন-উল-ইয়াকীন (নিশ্চিত দৃষ্টিগত উপলব্ধি)

যখন এক সত্য-সন্ধানী আল্লাহর প্রেমে আত্মহারা হয়, তখন সে "নূরের দৃষ্টিতে" দেখতে শুরু করে। এই স্তরে "শারাবান তাহুরা" তার হৃদয়ে এমনভাবে প্রবাহিত হয় যে, দুনিয়া ও আখিরাতের পার্থক্য মিলিয়ে যায়, এবং সে "লাহুত" রাজ্যের সীমানায় প্রবেশ করে।

৩. হক্ক-উল-ইয়াকীন (পূর্ণ বাস্তব উপলব্ধি)

এই স্তরে শারাবান তাহুরা হলো "সত্যের চরম স্বাদগ্রহণ"। এখানে আত্মা আল-হাক্ক (সর্বশক্তিমান সত্য)-এর সাথে সম্পূর্ণ মিলনে পৌঁছে যায়। তখন সে নিজের অস্তিত্বের সীমানা হারিয়ে ফেলে এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সত্তা দ্বারা চালিত হয়।

🔹 শারাবান তাহুরার রহস্যময় আসল পরিচয়

১. এটি এমন এক "ঐশ্বরিক প্রেমের পানীয়", যা পান করলে আত্মার সকল কালিমা দূর হয়ে যায়।
২. এটি আল্লাহর দিদার (দর্শন) ও নূরের আস্বাদ যা কেবল নবীগণ, অলিগণ ও মুজাহিদীন পান করতে পারেন।
৩. এটি "লাওহে মাহফুজের" জ্ঞান, যা শুধু আল্লাহর বিশেষ প্রিয় বান্দাদের অন্তরে প্রবাহিত হয়।

🔸 আল্লাহর অলিদের অভিজ্ঞতায় শারাবান তাহুরা

🔹 হযরত বায়েজিদ বিস্তামি (রহ.) বলেছিলেন,
"আমি একবার 'শারাবান তাহুরা'র স্বাদ পেয়েছি, তখন থেকে আমার হৃদয় এই দুনিয়ার কোনো কিছুতেই আনন্দ খুঁজে পায় না।"

🔹 হযরত শেখ আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) বলেছেন,
"যে ব্যক্তি শারাবান তাহুরা পান করবে, সে নিজেকে ভুলে যাবে এবং আল্লাহর সাথে একীভূত হয়ে যাবে।"

🔹 হযরত জালালউদ্দিন রুমি (রহ.) লিখেছেন,
"এই পানীয় হলো প্রেমের আগুন, যা একবার অন্তরে প্রবেশ করলে আত্মাকে এক আলোর সাগরে রূপান্তরিত করে।"

🔹 শারাবান তাহুরার আধুনিক বাস্তবতা

বর্তমান যুগে, যারা সত্যের সন্ধান করছে, তাদের জন্য শারাবান তাহুরার দরজা খোলা রয়েছে। যারা আল্লাহর ভালোবাসায় নিজেকে বিলীন করতে চায়, তারা এই পানীয়ের স্বাদ পেতে পারে আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে।

"শারাবান তাহুরা পান করো, তোমার আত্মা অনন্ত প্রেমে নিমজ্জিত হবে। দুনিয়া ও আখিরাতের সব কষ্ট শেষ হয়ে যাবে, এবং তুমি আল্লাহর সাথে মিলনে একাকার হয়ে যাবে।"

কপি~

15/03/2025

জান্নাতের যুবকদের সরদার ১৫ 'রমজান শুভ আগমন দিবস মওলা ইমান হাসান (আঃ) এর..

ঈদ মোবারক 💛

দয়াময়! 🙏💛🙏
15/03/2025

দয়াময়! 🙏💛🙏

22/08/2024

চেনা কেও গভীর অচেনা মনে হয়!
🙏

যে গান কু-প্রবৃত্তি জাগায় সে গান নাজায়েজ,যে গান আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দেয়, ভাল কাজের প্রেরনা জোগায় সে গান জায়েজ।গান বাজন...
24/05/2024

যে গান কু-প্রবৃত্তি জাগায় সে গান নাজায়েজ,
যে গান আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দেয়, ভাল কাজের প্রেরনা জোগায় সে গান জায়েজ।
গান বাজনা জায়েজ ১৩ টি দলিল সহ বণর্না করা হলঃ-

➡️ দলিল কিন্তু আমি নিজেনা, নিম্নোক্ত দলিল/ কিতাব বিশ্বাস করলে বাজে মন্তব্য করবেননা।

মুসলমান ভাইয়েরা,, গান, বাজনা হারাম নহে, পবিত্র কোরআনে এবং হাদিসে গান বাজনা নিয়ে অনেক গুরোত্বপূর্ন তত্ত আছে! তাই আমরা গান বাজনাকে হারাম বলার আগে তা আলোচনা করে নিজেদের উক্তি দেওয়া উচিত।
আল্লাহ এবং তার রাসূলের ভক্তদের জন্য গান বাজনা তাদের আত্মার খোরাক।
যদি আনন্দ, ফুর্তির জন্য গান বাজনা করা হয়, তা হারাম বলে গন্য হবে!

নিম্নে গান বাজনা সম্পর্কে কিছু দলিল দেওয়া হলোঃ-গ

১. আমার রাসূল (সাল্লাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) এর ওফাতের আগে তার ঋন ক্ষমা চাওয়ার জন্য বিল্লাল তার গলায় ঢোল নিয়ে, ঢোল বাজিয়ে রাসূলের ঋন ক্ষমা চেয়েছিলেন সেদিন! সাক্ষী তার (তাওয়ারীতে মোহাম্মদী)

২. খাজা মইনুদ্দীন চিশতী বড় পীরকে গান শুনিয়েছিলেন, নিশ্চয় রাসূলে খোদা পুরুষ প্রধান,, মহা গুনে গুনান্নিত মহা মহিয়ান!! সেদিন আকাশ, জমিন একসাথে নৃত্য করেছিলো খাজা বাবার গানের ছন্দে, সাক্ষী তার (তাযকেরাতুল আউলিয়া) ৪র্থ খন্ড!!

৩. মুসলমানদের জানমালের হেফাযতে রাসূল বিল্লালকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য অনুমতি দিলে, বিল্লাল গলায় ঢোল নিয়ে তা প্রচার করেছিলো! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৩য় খন্ড ১৯ পৃষ্ঠা!!

৪. রাসূলের নির্দেশে সেদিন বিল্লাল তার গলায় ঢোল নিয়ে মদকে নিষেধ করেছিলো, কিন্তু ঢোলকে নয়! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ষষ্ঠ খন্ড ৭৩ পৃষ্ঠা!!

৫. খাজা বাবা এবং তার পীর ওসমান হারুনি, খানকার মজলিসে বসে গান শুনতেছিলেন! আসরে ৯ব্যক্তি ছিলো তার মধ্য ২ ব্যক্তির শুধু পোশাক ছিলো, কিন্তু তারা ছিলো না! খাজা বাবা তার পীরকে জিজ্ঞেস করলে, ওসমাম হারুনি বলেন! তারা এস্কের জিকিরে খোদার জাতের সাথে লয় হয়ে গেছে! তারা আর কখনো এ পৃথীবিতে ফিরে আসবে না সাক্ষী তার (আনিসুল আরোহা) ৮৮ পৃষ্ঠা!!

৬. রাসূল(সাল্লাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) যখন মক্কা থেকে মদিনায় এসেছিলেন হিযরত করে! মদিনার মেয়েরা সেদিন ঢব বাজাইয়া রাসূলকে গান শুনিয়েছিলেন! রাসূল সেদিন গান কে হারাম বলেন নি,! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড, ২২২পৃষ্ঠা!!

৭. আনসারী মেয়েরা আমার রাসূলের হিযরতের সময় নৃত্য করে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সেদিন রাসূল নিজেই আনন্দিত ছিলেন! সাক্ষী তার।
(বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড ২২৩পৃষ্ঠা।

৮. রাসূল (সাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) যখন মা আয়েশার ঘরে গভীর ঘুমে মগ্ন ছিলেন, তখন মদিনার মেয়েরা নৃত্য করে গান গেয়ে নবীর ঘুম ভেঙ্গে দিয়েছিলেন! আবু বক্কর মেয়েদের ধমক দিয়ে থামিয়ে দিতে গেলে, রাসূল তখন আবু বক্কর (রাঃ) কে ধমক দিয়ে তাদের গাওয়াকে উৎসাহ দিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ১ম খন্ড ২৭৭পৃষ্ঠা!!

৯. একদিন জিব্রাঈল রাসূলকে সংবাদ দিলেন, তার গরীব উম্মৎ গন ধনী উম্মতদের ৪শত বছর আগে জান্নাতে যাবে! সেদিন রাসূল খুশি হয়ে বলেছিলেন, তোমাদের মধ্য কে গান জানো? তখন বধুবী নামক এক ব্যক্তি রাসূল সহ ভরা মজলিসে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (কুৎনীত শরীফ) ৩৩৭পৃষ্ঠা!!

১০. রাসূল মূসা নামক তার এক সাহাবীর কন্ঠে গান শুনে, সেদিন বলেছিলেন হে মূসা নিশ্চয় দাউদ নবীর বংশ হতে আমার আল্লাহ তোমাকে এই সুর দিয়েছেন! সাক্ষী তার (মূল বুখারী শরীফ) ৭৫৫পৃষ্ঠা!

১১. সায়মা নামক এক মহিলা আমার রাসূলকে কোলে নিয়ে গান গেয়েছিলেন! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড ৫৩-৫৪পৃষ্ঠা পর্যন্ত তার ব্যাখ্যা দেওয়া আছে!

১২. পবিত্র কাবা তোয়াফ কালে এক রমনী জুনায়েদ বোগদাদী কে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (তাযকেরাতুল আউলিয়া) ৩য় খন্ড ১৩৭পৃষ্ঠা!!

১৩. মসজিদে নববী তৈরি করার সময় আমার রাসূল নিজেই তারানা গেয়েছিলো! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৬ষ্ঠ খন্ড ১৯৮ পৃষ্ঠা।

উপরের দলিল গুলো যদি আপনাদের বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনারা নিজেরাই পড়ে দেখতে পারেন! তবে হ্যাঁ শরিয়তের ইবাদতের বেলায় গান বাজনা নিষেধ আছে! তা শুধু তরিকত, হাকিকত এবং মারফতের ইবাদতীদের জন্য প্রযোয্য! কারন তুমি আমার আল্লাকে যেভাবে, যে অবস্থায় স্বরন করো আমার আল্লাহ তাতেই সাঁড়া দিবে!

আশাকরি কারো দ্বিমত থাকবে না, সবাইকে ধন্যবাদ। তবে কেহ বাজে মন্তব্য করার আগে পুরাটা প ড়ে নি ন!

সংগৃহীত

26/10/2023

চরণে দলিয়া, গিয়াছে চলিয়া,
তবু কেন তারে ভালবাসি!
কবি- নজরুল ইসলাম
ুরু
🙏

01/10/2023

#পাপীর ভাগ্যে!

🙏

Address

Sherpur

Telephone

+8801611263777

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Spiritual-আধ্যাত্মিক তত্ত্বজ্ঞান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share