সনাতন ধর্মী

সনাতন ধর্মী ‘সনাতন’ শব্দের অর্থ শাশ্বত বা চিরন্তন; অর্থাৎ যা আগে ছিল, এখনও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সনাতন।🙏
(9)

মায়ের চরণের ফুল।🌿🌺দর্শনেই মায়ের আশির্বাদ লাভ হয়।🥰জয় মা কালি।🌿
23/11/2025

মায়ের চরণের ফুল।🌿🌺
দর্শনেই মায়ের আশির্বাদ লাভ হয়।🥰
জয় মা কালি।🌿

অর্জুন বললেন-হে দেব! অগ্রহায়ণের পুণ্যপ্রদায়ী কৃষ্ণপক্ষের একাদশীকে কেন উৎপন্না বলা হয় এবং কি জন্যই বা এই একাদশী পরম পবিত্...
23/11/2025

অর্জুন বললেন-হে দেব! অগ্রহায়ণের পুণ্যপ্রদায়ী কৃষ্ণপক্ষের একাদশীকে কেন উৎপন্না বলা হয় এবং কি জন্যই বা এই একাদশী পরম পবিত্র ও দেবতাদেরও প্রিয়, তা জানতে ইচ্ছা করি। আপনি কৃপা করে আমাকে তা বলুন।

শ্রীভগবান বললেন- হে পৃথাপুত্র! পূর্বে সত্যযুগে মুর নামে এক দানব ছিল। অদ্ভুত আকৃতিবিশিষ্ট সেই দানবের স্বভাব ছিল অত্যন্ত কোপন। সে দেবতাদেরও ভীতিপ্রদ ছিল।যুদ্ধে দেবতাদের এমনকি স্বর্গরাজ ইন্দ্রকে পর্যন্ত পরাজিত করে স্বর্গ থেকে বিতারিত করেছিল। এইভাবে দেবতারা পৃথিবীতে বিচরণ করতে বাধ্য হয়েছিল।

তখন দেবতারা মহাদেবের কাছে গিয়ে নিজেদের সমস্ত দুঃখ সবিস্তারে জানালেন। শুনে মহাদেব বললেন- হে দেবরাজ! যেখানে শরণাগতবৎসল জগন্নাথ, গরুধ্বজ বিরাজ করছেন, তোমরা সেখানে যাও। তিনি আশ্রিতদের পরিত্রাণকারী। তিনি নিশ্চয়ই তোমাদের মঙ্গল বিধান করবেন।

দেবাদিদেবের কথামতো দেবরাজ ইন্দ্র দেবতাদের নিয়ে ক্ষীরসমুদ্রের তীরে গমন করলেন। জলে শায়িত শ্রীবিষ্ণুকে দর্শন করে দেবতারা হাতজোড় করে তাঁর স্তব করতে লাগলেন। স্তুতির মাধ্যমে নিজ নিজ দৈন্য ও দুঃখের কথা তাঁরা ভগবানকে জানালেন।

ইন্দ্রের কথা শুনে ভগবান নারায়ণ বললেন- হে ইন্দ্র! সেই মুর দানব কি রকম, সে কেমন শক্তিশালী, তা আমায় বল। ইন্দ্র বললেন-হে ভগবান! প্রাচীনকালে ব্রহ্ম বংশে তালজঙঘা নামে এক অতি পরাক্রমী অসুর ছিল।তারই পুত্র সেই মুর অত্যন্ত বলশালী, ভীষণ উৎকট ও দেবতাদেরও ভয় উৎপাদনকারী। সে চন্দ্রাবতী নামে এক পুরীতে বাস করে।স্বর্গ থেকৈ আমাদের বিতাড়িত করে তার স্বজাতি কাউকে রাজা, কাউকে অন্যান্য দিকপালরূপ প্রতিষ্ঠিত করে এখন সে দেবলোক সম্পূর্ণ অধিকার করেছে। তার প্রবল প্রতাপে আজ আমরা পৃথিবীতে বিচরণ করছি।

ইন্দ্রের কথা শুনে ভগবান দেবদ্রোহীদের প্রতি অত্যন্ত ক্রোধান্বিত হলেন। তিনি দেবতাদের সঙ্গে চন্দ্রাবতী পুরীতে গেলেন। সেই দৈত্যরাজ শ্রীনারায়ণকে দর্শন করে পুনঃ পুনঃ গর্জন করতে লাগল।দেবতা ও অসুরের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। যুদ্ধে দেবতারা পরাজিত হয়ে এদিক ওদিক পালিয়ে গেল। তখন যুদ্ধক্ষেত্রে শ্রীনারয়ণকে একা দেখে সেই দানব তাঁকে দাঁড়াও দাঁড়াও বলতে লাগল। শ্রীভগবানও ক্রোধে গর্জন করে বললেন- রে দুরাচার দানব আমার বাহুবল দেখ।এই বলে অসুরপক্ষীয় সমস্ত যোদ্ধাদের দিব্য বাণের আঘাতে নিহত করতে লাগলেন। তখন তারা প্রাণভয়ে নানা দিকে পালাতে লাগল।সেই সময় নারায়ণ দৈত্য সৈন্যদের মধ্যে সুদর্শন চক্র নিক্ষেপ করলেন। ফলে সমস্ত সৈন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত হল। একমাত্র মুর অসুরই জীবিত ছিল। সে অস্ত্রযুদ্ধে নারায়ণকেও পরাজিত করল। তখন নারায়ণ দৈত্যের সাথে বাহুযুদ্ধে লিপ্ত হলেন।

এইভাবে দেবতাদের হিসাবে এক হাজার বছর যুদ্ধ করেও ভগবান তাকে পরাজিত করতে পারলেন না। তখন শ্রীহরি বিশেষ চিন্তান্বিত হয়ে বদরিকা আশ্রমে গমন করলেন। সেখাতে সিংহাবতী নামে একটি গুহা আছে।এই গুহাটি এক-দ্বার বিশিষ্ট এবং বারোযোজন অর্থাৎ ৮৬ মাইল বিস্তৃত। ভগবান বিষ্ণু সেই গুহার মধ্যে শয়ন করলেন। সেই দৈত্যও তার পিছন পিছন ধাবিত হয়ে গুহার ভিতরে প্রবেশ করল।সে বিষ্ণুকে নিদ্রিত বুঝতে পারল। অত্যন্ত আনন্দিত হয়ে গোপনে শুয়ে আছে। এখন আমি তাকে অবশ্যই বধ করব। দানবের এইরকম চিন্তার সঙ্গে সঙ্গে শ্রীবিষ্ণুর শরীর থেকে একটি কন্যা উৎপন্ন হল।

এই কন্যাই উৎপন্না একাদশী। তিনি রূপবতী, সৌভাগ্যশালিনী, দিব্য অস্ত্র-শস্ত্রধারিনী ও বিষ্ণু তেজসম্ভুতা বলে মহাপরাক্রমশালী ছিলেন। দৈত্যরাজ সেই স্ত্রীরূপিনী দেবীর সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু করল।কিছুকাল যুদ্ধের পর দেবীর দিব্য তেজে অসুর ভস্মীভূত হয়ে গেল। তারপর বিষ্ণু জেগে উঠে সেই ভস্মীভূত দানবকে দেখে বিস্মিত হলেন। এক দিব্যকন্যাকে তাঁর পাশে হাত জোর করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেন।

বিষ্ণু বললেন- হে মহাপরাক্রান্ত উগ্রমূর্তি! এই মুর দানবকে কে বধ করল? যিনি একে হত্যা করেছে তিনি নিশ্চয়ই প্রশংসনীয় কর্ম করেছে।

সেই কন্যা বললেন- হে প্রভু! আমি আপনার শরীর থেকে উৎপন্ন হয়েছি। আপনি যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন এই দানব আপনাকে বধ করতে চেয়েছিল। তা দেখে আমি তাকে বধ করেছি। আপনাদের কৃপাতেই আমি তাকে বধ করতে পেরেছি।

একথা শুনে ভগবান বললেন- আমার পরাশীক্ত তুমি একাদশীতে উৎপন্ন হয়েছ। তাই তোমার নাম হবে একাদশী। আমি এই ত্রিলোকে দেবতা ও ঋষিদের অনেক বর প্রদান করেছি। হে ভদ্রে! তুমিও তোমার মনমতো বর প্রার্থনা কর, আমি তোমাকে তা প্রদান করব।

একাদশী বললেন- হে দেবেশ! ত্রিভুবনের সর্বত্র আপনার কৃপায় সর্ববিঘ্ননাশিনী ও সর্বদায়িনী রূপে যেন পরম পূজ্য হতে পারি, এ বিধান করুন। আপনার প্রতি ভক্তিবশতঃ যারা শ্রদ্ধাসহকারে আমার ব্রত-উপবাস করবে, তাদের সর্বসিদ্ধি লাভ হবে-এই বর প্রদান করুন।

বিষ্ণু বললেন-হে কল্যাণী! তাই হোক। উৎপন্না নামে প্রসিদ্ধ তোমার ব্রত পালনকারীর সমস্ত ইচ্ছা পূর্ণ হবে। তুমি তাদের সকল মনোবাসনা পূর্ণ করবে, এতে কোন সন্দেহ নেই।তোমাকে আমার শক্তি বলে মনে করি। তাই তোমার ব্রত পালকারী সকলে আমারই পূজা করবে। এর ফলে তারা মুক্তি লাভ করবে। তুমি হরিপ্রিয়া নামে জগতে বিখ্যাত হবে।তুমি ব্রতপালনকারীর শত্রুবিনাশ, পরমগতি দান এবং সর্বসিদ্ধি প্রদান করতে সমর্থ হবে। ভগবান বিষ্ণু এইভাবে উৎপন্না একাদশীকে বরদান করে অন্তর্হিত হলেন।

সমস্ত ব্রতকারী দিবারাত্রি ভক্তিপরায়ণ হয়ে এই উৎপন্না একাশীর উৎপত্তির কথা শ্রবণ-কীর্তন করলে শ্রীহরির আশীর্বাদ লাভে ধন্য হ
___________________________
❤️ Hare Krishna Hare Krishna ❤️ Krishna Krishna Hare Hare ❤️ Hare Ram Hare Ram ❤️ Ram Ram Hare Hare ❤️♪

21/11/2025

জাত-পাত দূর করো হিন্দু হলে বিয়ে করো🙏

🚩১. স্বস্তিকস্বস্তিক চিহ্ন প্রাচীনকাল থেকেই হিন্দু সভ্যতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সংস্কৃত শব্দ “স্বস্তিক” অর্থ শুভ, কল্...
21/11/2025

🚩১. স্বস্তিক

স্বস্তিক চিহ্ন প্রাচীনকাল থেকেই হিন্দু সভ্যতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সংস্কৃত শব্দ “স্বস্তিক” অর্থ শুভ, কল্যাণ এবং মঙ্গলসূচনা। নতুন কোনো কাজের শুরুতে স্বস্তিক আঁকার মাধ্যমে শুভাকাঙ্ক্ষা ও ইতিবাচক শক্তিকে আহ্বান করা হয়।

🚩২. নমস্তে

“নমস্তে” শব্দটি ঋগ্বেদে পাওয়া যায়। এর গভীর অর্থ— “আমি তোমার অন্তরের ঐশ্বর্য, আলো এবং প্রাণশক্তিকে সম্মান জানাই।” এটি শুধু একটি অভিবাদন নয়, বরং এক আত্মিক বিনয় ও শ্রদ্ধার প্রকাশ।

🚩৩. কমল (পদ্ম)

ঋগ্বেদসহ বহু গ্রন্থে কমল বা পদ্মের উল্লেখ রয়েছে। এটি পবিত্রতা, সৌন্দর্য, আত্মিক জাগরণ এবং আত্মবিকাশের প্রতীক। কাদামাটি থেকে জন্ম নিয়েও পদ্ম যেমন অপূর্ণতা ছুঁয়ে থাকে না, তেমনি মানুষের আত্মাও জাগরণে পবিত্র হতে পারে—এই বার্তাই দেয় পদ্মফুল।

🚩৪. তিলক

বৈদিক যুগে তিলককে ধ্যান, শক্তি ও অন্তর্নিহিত চেতনার কেন্দ্র হিসেবে ধরা হতো। পূজা-পাঠ, অধ্যয়ন কিংবা যে কোনো পবিত্র কাজের আগে তিলক ধারণ করা মানে নিজেকে শুদ্ধ শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করা।

🚩৫. কলস

অথর্ববেদ ও পুরাণে কলসের উল্লেখ পাওয়া যায়। এটি সৃষ্টির উৎস, জীবনের প্রবাহ, সমৃদ্ধি ও শুভতার প্রতীক। পূজার মঞ্চে কলস স্থাপন মানে দেবত্বকে আহ্বান করা এবং মঙ্গলময় শক্তিকে প্রতিষ্ঠা করা।

🚩৬. ‘ওম’

‘ওম’ শব্দটি ব্রহ্মের সার, চিরন্তন সত্য এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতীক। এটি এক পবিত্র ধ্বনি—যার কম্পনেই সৃষ্টি, স্থিতি ও লয়ের ধারণা নিহিত। ‘ওম’ উচ্চারণ মনকে শান্ত করে, আত্মাকে স্থির করে এবং পরম সত্তার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।

সংগৃহীত

হিন্দু ধর্ম মতে ভূমিকম্প (একটি ত্রিতাপ ক্লেশ):-আমাদের জীবনে সুখ আর দুঃখ আসবেই।সুখ আসলে পরবর্তীতে দুঃখ আসে আবার দুঃখ আসলে...
21/11/2025

হিন্দু ধর্ম মতে ভূমিকম্প (একটি ত্রিতাপ ক্লেশ):-
আমাদের জীবনে সুখ আর দুঃখ আসবেই।সুখ আসলে পরবর্তীতে দুঃখ আসে আবার দুঃখ আসলে আবার সুখ আসে যা এটা ঋতু পরিবর্তনের মত হয়ে থাকে।এই কথাটি ভগবদ্গীতার ২/১৪ নং শ্লোকে বলা হয়েছে।যদিও এই জগতে সুখ বলতে কিছু
নেই এখানে খালি দুঃখই পাওয়া যায়,(দুঃখালয়মশাশ্বতম্-গীতা ৮/১৫)
আর সুখটা হচ্ছে দুঃখের সাময়িক নিবৃতিকে বোঝায়।
তাই বৈদিক শাস্ত্রে ৩ ধরনের দুঃখ বা ক্লেশের কথা বলা
হয়েছে।
১) আধ্যাত্মিক ক্লেশ
২) আধিভৌতিক ক্লেশ
৩) আধিদৈবিক ক্লেশ
মন ও শরীর থেকে যে দুঃখ পাব তাকে আধ্যাত্মিক ক্লেশ বলে।
কখনো কখনো আমাদের রোগ, জরা, মানসিক দুঃখ হয়ে থাকে যার কারনে আমরা খুবই দুঃখ অনুভব করি।
এই ধরনের দুঃখ নির্মূলের জন্যে বিজ্ঞানীরা অনেক চেষ্টা করছে কিন্তু তারা এই দুঃখ চিরতরে বন্ধ করতে পারছে না বরং দিন দিন তা উত্তরাত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
আরেকটি দুঃখ হল আধিভৌতিক দুঃখ, এই দুঃখটি আমরা অন্য কোন জীব থেকে পেয়ে থাকি, যেমন–জীবানুর
আক্রমন,সর্পদংশন,মানুষের শত্রুতা ইত্যাদি। এমনকি মশা-মাছিও
আমাদের প্রাণসংশয় করে ফেলে।তাই বহু জীব থেকে আমাদের এই দুঃখ ভোগ করতে হয়। আর আধিদৈবিক ক্লেশ বা দুঃখ হল দেবতারা আমাদের যে
দুঃখ দিয়ে থাকে।যেমন– ভূমিকম্প,টর্নেডো,সাইক্লোন,
প্রবল ঝড়, বজ্রপাত, আগ্নেয়গিরি, সুনামি, বন্যা, খরা, অনাবৃষ্টি,শৈতপ্রবাহ, অতিরিক্ত গরম ইত্যাদি।এসব প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে আমরা এতই দুঃখ পাই যা আমাদের জীবনে অতিশয় চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে।বিজ্ঞানীরা এসব
দুঃখের নির্মূলের জন্য কতিপয় অনেক ব্যবস্থা নিলেও এই দুঃখ
দিন দিন বেড়েই চলছে।
উপরের ক্লেশ থেকে বুঝা যায় ভূমিকম্প হলো একটি আধিদৈবিক
ক্লেশ।যা পৃথিবীর যেকোন জায়গায় যেকোন সময় হতে পারে যার কোন পূর্ব বার্তা নেয়।
অথর্ব্বেদ ১৯/১/১০/৮
বলা হয়েছে-
শং নো ভুমির্বেপ্যমানা শমুল্কা নির্হতং চ যৎ।
শং গাবো লোহিতক্ষীরাঃ শং ভুমিরব তীর্যতীঃ।।

অনুবাদ-
কম্পমানা পৃথিবী আমাদের শান্তির নিমিত্ত হোক ।
উল্কাপাতে দগ্ধ যাহা কিছু, তাহা মঙ্গলের জন্যে হোক ।
লোহিতক্ষীরা গাভীগণ দোষনিবারিকা হোক ।
(ভূমিকম্পাদির দ্বারা) বিদীর্যমাণ পৃথিবী মঙ্গলজনক হউক।
এই মন্ত্রে বর্ননা করা হয়েছে পৃথিবীতে ভূমিকম্প হয় এবং
ভূমিকম্পের ফলে মানুষ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেই জন্যে
প্রার্থনা করা হয়েছে। এমনকি মাঝে মাঝে সমুদ্রেও ভূমিকম্প হয় তা যজুর্বেদে ৮/২৮/১ বলা হয়েছে–
এজতু দশমাসো গর্ভো জরায়ুণা সহ।
যথাহয়ং বায়ুরেজিত যথা সমুদ্র এজতি।
এবায়ং দশমাস্যো অস্রজ্জরায়ুণা সহ।।

অনুবাদ-
বায়ু যেরূপ চলে, সমুদ্র যেরূপ কাঁপে, সেরূপ দশ মাসের গর্ভ গর্ভবেষ্টরে সাথে কম্পিত হোক,সম্পূর্ণ অবয়ব এ গর্ভ
গর্ভবেষ্টনের সাথে নির্গত হোক ।
এই মন্ত্রে বর্ণনা করা হয়েছে যে,সমুদ্রে কম্পন হয় যা সামুদ্রিক ভূমিকম্প নামে পরিচিত ।যদিও বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্পের সঠিক কারণ এখনো পর্যন্ত আবিষ্কার করতে পারে নাই।তবে তারা কিছু থিউরি প্রদান করে ভূমিকম্প হওয়ার কারন।কিন্তু বৈদিক
শাস্ত্রে ভূমিকম্পনের কিছু কারণ বর্ণনা করা হয়েছে।যেমন–চন্দ্রের কারনে ভূমিকম্প হয়ে থাকে।
ত্বং সমুদ্রিয়া অপোহগ্রিয়ো বাচ ঈরয়ন্।পবস্ব বিশ্বমেজয়।।
(ঋকবেদ-সংহিতা ৯/৬২/২৬)
অনুবাদ-
হে চন্দ্র!তুমি শ্রেষ্ঠ,পৃথিবীকে কাঁপিয়ে থাক।তুমি আমাদের স্তুতিবাক্য গ্রহণপূর্বক আকাশ হইতে বারি বর্ষণ করিয়া দাও।
এই মন্ত্রে বর্ণনা করা হয়েছে চন্দ্রের কারণে এই জগৎ মাঝে
মাঝে কাঁপিয়া থাকে।যাহোক এই ভূমিকম্প নিয়ে শাস্ত্রে অনেক ব্যখ্যা আছে। কিন্তু এই দুঃখ কেন আমরা পাই তার কারন
হলো যখনই আমরা কোন পাপ কার্য করব বা প্রকৃতির বিরুদ্ধ কর্ম করব তখন সেই কর্মের ফল আমাদের ভোগ করতে হবে।তাই আমাদের এই দুঃখ নির্মূল কোন বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
হবে না।তার জন্যে চাই আধ্যাত্মিক সমাধান।তাই আমরা যতবেশি ভগবানের সেবা,নাম করব এবং বেশি বেশি
আধ্যাত্মিক কর্মগুলো করব ততই এই ত্রিতাপ দুঃখগুলো কমতে থাকবে।
তাই আমাদের ভগবান গীতাতে শিখিয়েছে কিভাবে এই দুঃখের নিরসন করতে হয় আর এই দুঃখগুলো কিভাবে সহ্য করতে হয়।
আমাদের উচিত সর্বদা প্রস্তুত থাকা, যেকোন সময় আমাদের এই মায়াজগত ছেড়ে যেতে হতে পারে।
তাই নিত্য কৃষ্ণ নাম জপ করুন, নাম প্রচার করুন, ভালো কর্ম করুন।
- হরে কৃষ্ণ |🌿🌺
Copy Post

20/11/2025

Joy boroma🌺
Dua Lipa - ACTRESS
The Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
In the dazzling world of pop music, few stars shine as brightly as Dua Lipa. With a career that has seen meteoric rise, chart-topping hits, and a legion of adoring fans, the 28-year-old British-Albania singer-songwriter has become a global sensation. Yet behind the glitz and glamour lies a web of secrets that contribute to her phenomenal success. From hidden inspirations to strategic career moves, here’s an inside look at the untold facets of Dua Lipa’s journey to superstardom.
A Star is Born: The Early Struggles
Dua Lipa’s path to fame wasn’t paved with gold. Born in London to Alban

মা 😌❤Dua Lipa - ACTRESSThe Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------------------------------------...
20/11/2025

মা 😌❤


Dua Lipa - ACTRESS
The Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
In the dazzling world of pop music, few stars shine as brightly as Dua Lipa. With a career that has seen meteoric rise, chart-topping hits, and a legion of adoring fans, the 28-year-old British-Albanian singer-songwriter has become a global sensation. Yet behind the glitz and glamour lies a web of secrets that contribute to her phenomenal success. From hidden inspirations to strategic career moves, here’s an inside look at the untold facets of Dua Lipa’s journey to superstardom.
A Star is Born: The Early Struggles
Dua Lipa’s path to fame wasn’t paved with gold. Born in Londo

❤️❤️❤️Ten Unknown Facts About   1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich...
20/11/2025

❤️❤️❤️
Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.


5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury segments.

10. Cultural Impact: BMW's vehicles often become cultural icons, featured in fi

বৃহস্পতিবার মানেই লক্ষ্মীবার।আজকে প্রতিটা গৃহস্থ ভক্ত দিন শুরু করুন "মা লক্ষ্মীকে" প্রণাম নিবেদন করে।🌾🌺জয় মা লক্ষ্মী দেব...
20/11/2025

বৃহস্পতিবার মানেই লক্ষ্মীবার।
আজকে প্রতিটা গৃহস্থ ভক্ত দিন শুরু করুন "মা লক্ষ্মীকে" প্রণাম নিবেদন করে।🌾🌺
জয় মা লক্ষ্মী দেবীর জয়।🌿🌺

19/11/2025

এক নাম কীর্তন🙏

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথদিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থ...
19/11/2025

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ।

হরে কৃষ্ণ 🙏❣️🙏যাঁরা শ্রীকৃষ্ণের গুণ-কীর্তন ও নৃত্যগীত পরায়ণ,  যাঁরা শ্রীকৃষ্ণের প্রেমামৃতের সমুদ্রস্বরুপ ও বিদ্বান- অবিদ...
19/11/2025

হরে কৃষ্ণ 🙏❣️🙏
যাঁরা শ্রীকৃষ্ণের গুণ-কীর্তন ও নৃত্যগীত পরায়ণ, যাঁরা শ্রীকৃষ্ণের প্রেমামৃতের সমুদ্রস্বরুপ ও বিদ্বান- অবিদ্বান সকলেরই প্রিয়, যাঁরা সকলের প্রিয় কার্য করেন, যাঁরা মাৎসর্যলেশ-শূণ্য, সর্বলোকে পূজ্য ও শ্রী চৈতন্যদেবের বিশেষ কৃপাপাত্র এবং যাঁরা ইহলোকে জীবোদ্ধার করে ভূ-ভার হরণ করেন, আমি বার বার সেই শ্রীরুপ, সনাতন, রঘুনাথ ভট্ট, গোপাল ভট্ট, রঘুনাথ দাস ও শ্রীজীব গোস্বামী পাদগণের বন্দনা করি।১
🙏❣️🙏

Address

Sherpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সনাতন ধর্মী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share