Travel Addicts

Travel Addicts All of you are welcome to official page of 'Travel Addicts'. I would like to introduce myself, I am Badshah Al Fahad Peaash, the admin of Travel Addicts Group.

Travel Addicts Production is an online platform, which makes travel/moto or food related video content. Hello friends, first of all, I would like to extend my warmest greetings to all of you from Travel Addicts. I am a travel vlogger and video content creator. I also work as a social and online activist. I produce travel, food and moto vlog or documentary based video. Through Travel Addicts page,

I will share my experiences on the following topics with you through vlogs and documentaries:
"Travel, Tour, Food, Moto, Restaurant, Review, Tour by Bike/Motorcycle, Bangladesh Travel, Travel Addicts Pesash, Badshah Al Fahad Peaash Activities, Activities Vlog, Shorts Vlog, Mini Vlog, Long Vlog, Family Vlog, Family Activities, Bengali Tour Vlog, Personal Vlog, Festival Vlog, Religious Vlog, Travel Information, Long Documentary, Shorts Documentary, Vertical and Horizontal Long Videos." All the videos on this page of mine are based on the above topics.

টেনে হিচড়ে চোখের সামনে নিয়ে যায় সহযাত্রীকে এমনও এক পেশা রয়েছে বাংলাদেশে....এই পেশাগুলো হলো মৌয়াল, কাকড়া ধরা টিম, জেলে, ক...
03/10/2025

টেনে হিচড়ে চোখের সামনে নিয়ে যায় সহযাত্রীকে এমনও এক পেশা রয়েছে বাংলাদেশে....
এই পেশাগুলো হলো মৌয়াল, কাকড়া ধরা টিম, জেলে, কাঠুরে যারা সুন্দরবন থেকে তাদের জীবিকা সংগ্রহ করে। এদের এই বনজীবী পেশায় যেমন রয়েছে বৈচিত্র তাঁর চেয়ে বেশি রয়েছে নির্মম বাস্তবতা। এই উপকূলবর্তী মানুষদের কাছে সুন্দরবন ছাড়া তেমন কোনো আয়-রোজগারের পথও নেই। এই বনজীবী মানুষেরা প্রতিনিয়ত চোখের সামনে মৃত্যুকে উপলব্ধি করে, তবুও তাদের পরিবার-পরিজনের জন্য সুন্দরবনে ছুটে যান।
আর সেখানেই ঘটে তাদের সঙ্গে জীবন-মরণের টিকে থাকার লড়াই। এই তো মাত্র দুদিন আগে ঢাংমারীর সুব্রতকে কুমিরে নিয়ে গেছে। বিষয়টি বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগ হয়াতে বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল হয়াতে দেশের মানুষ বিষয়টি জানতে পাড়ে। কিন্তু সুন্দরবনে এরকম কত শত বনজীবী যে এ অব্দি বনে যেয়ে মারা গেছেন, তা আল্লাহ মালুম। যাইহোক, উনারা গিয়েছিলেন কাকড়া ধরতে। জানেন, ছোট্ট একটি খাল পার হওয়ার সময় সবাই পাড় হতে পারলেও, পরিশেষে সুব্রত মণ্ডল পাড়ে উঠার সময় দানবীয় আকৃতির কুমিরের মুখের শিকারে পরিণত হন। সুব্রত তৎক্ষণাৎ কুমিরের কবলে পড়ে যান। বাকী সহযাত্রীরা ওই পরিস্থিতি দেখে সুব্রতকে টেনে হিচড়ে কুমিরের মুখ থেকে ছিনিয়ে আনার চেষ্টা করেন, কিন্তু তারা পেরে ওঠেননি। কুমিরের শক্তির কাছে হেরে যান তারা। তারপর সুব্রতকে মুখে নিয়ে কুমির খালে ডুব দেয়। সহযাত্রীরা কুমিরকে অনুসরণ করতে থাকেন। মাঝে মধ্যে ডুব দেয় আবার উঠে আসে, এভাবে করতে করতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। তবুও তারা সুব্রত মণ্ডলকে পাননি।
পরবর্তীতে আরও দলবল বাড়ে এবং গভীর রাতে অনেক খোঁজাখুঁজির পর সুব্রতের নিথর দেহ খুঁজে পান। অথচ সুব্রত মণ্ডল ছিলেন পরিবারের একমাত্র রোজগারকারী ব্যক্তি, আর তার স্ত্রী তখন ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। আহা, কী নিয়তি! চলে গেলেন সুব্রত, দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে কুমিরের শিকারে পরিণত হয়ে। তবে কী? সুব্রতের কপালের লিখনেই লিখা ছিলো একদিন কুমিরের শিকার হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নেবেন।
হায়, আফসোস!
এই সুন্দরবনাঞ্চলের জনপদের মানুষের জীবন এতটাই সংগ্রামী, তার উপর তাদের জীবনের নিশ্চয়তা বলতে কিছু নেই। তারা কখনো বাঘ, কখনো কুমির এই মাংশাসী প্রাণীর শিকারে পরিণত হয়ে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করেন। আর তাদের এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর শোক বয়ে বেড়াতে হয় স্ত্রী, সন্তান, পরিবারের লোকজনকে। অবশ্য এই জনপদের মানুষের মৃত্যুর মিছিলও বেশ লম্বা। গত বছর সুন্দরবনের একই জায়গায় কুমিরের আক্রমণে মারা গিয়েছিলেন ঢাংমারীর মোশাররফ। তার আগের বছর একইভাবে মারা যান কালাবগীরের খাইরুল। বাঘের আক্রমণেও মৃত্যুর মিছিল কম নয়।
যারা সুব্রতের সঙ্গে ছিলেন তারা নিজ চোখে দেখেছেন সুব্রতের মৃত্যু। কিংবা বাঘ যখন হঠাৎ করে দল থেকে একজনকে নিয়ে যায়, তখনও তারা মৃত্যুকে প্রত্যক্ষ করেন। কিন্তু জীবিকার তাগিদে এই জনপদ ছেড়ে সুন্দরবন থেকে সরে আসতে পারেন না।
সুন্দরবন জনপদের লাখো মানুষ প্রতিনিয়ত এই ভয়ংকর পেশার সঙ্গে যুক্ত থেকে জীবন-মরণের সুতোয় দুলতে থাকেন।

- বাদশা আল ফাহাদ পিয়াশ।
অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট এন্ড ট্রাভেল কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
গিরিধারা আবাসিক এলাকা, দক্ষিণ মাতুয়াইল, ঢাকা।
৩ অক্টোবর, ২০২৫।

02/10/2025

বাংলাদেশ ঘুরায় আপনার স্কোর কত?
আপনাদের স্কোরও দেখে নিতে পারেন...

১. সাজেক - ৩
২. ময়ুঙকপাল -২
৩ রিসাং ঝর্ণা - ১
৪ তারেং- ১
৫ আলুটীলা -১
৬ বিছানাকান্দি - ২
৭ রাতারগুল - ২
৮ জাফলং - ২
৯ লালখাল - ২
১০ উৎমাছড়া -২
১১ সাদাপাথর -২
১২ তুরং ছড়া -২
১৩ মাধবকুন্ডু -২
১৪ মাধবপুর লেক-২
১৫ লাওয়াছড়া - ১
১৬ হাম হাম ঝর্ণা - ৩
১৭ চন্দ্রনাথ পাহাড় - ৩
১৮ নাপিত্তিছড়া ট্রেইল -২
১৯ খৈয়াছড়া- ২,, খৈয়াছড়া ৮ম স্টেপ -৩, খৈয়াছড়া ১৩ম সিড়ি -৪
২০ কমলদহ ট্রেইল - ২
২১ সোনাইছড়ি ট্রেইল -৩
২২ সুপ্তধারা, সহস্রধারা - ২
২৩ বাশবাড়িয়া -১
২৪ কুমিরা সি বিচ - ১
২৫ সন্দিপ - ২
২৬ কুয়াকাটা -৩
২৭ নিঝুম দ্বীপ -৩
২৮ চর কুকরি মুকরি - ৩
২৯ মনপুরা - ২
৩০ ভাসমান পেয়ারা বাজার -২
৩১ বিরিসিরি - ২
৩২ বারিক্কা টিলা -১
৩৩ টাংগুয়ার হাওর -৩
৩৪. শিমুল বাগান -২
৩৫ টেকেরঘাট -১
৩৬ নিলাদ্রি লেক -১
৩৭ কাপ্তাই লেক -২
৩৮ দুপ্পানি ঝর্ণা -২
৩৯ গাছকাটা ঝর্ণা-১
৪০ ণকাটা ঝর্ণা -১
৪১ দুমলং -৭
৪২ পতেংগা সি বিচ -২
৪৩. নারিকেল সি বিচ - ২
৪৪ মহেশখালি -২
৪৫ সেইন্ট মার্টিন -৪
৪৬ সোনারগাও - ১
৪৭ মৈনট ঘাট - ১
৪৮ মাওয়া ঘাট -১
৪৯ - আড়িয়াল বিল -১
৫০ নীলগিরি -১
৫১ নিলাচল -১
৫২ স্বর্ম্মন্দির - ১
৫৩ মেঘলা -১
৫৪ অমিয়াখুম জলপ্রপাত -৭
৫৫ আলীকদম গুহা -৩
৫৬ কেওক্রাডং -5
৫৭ জাদিপাই ঝর্ণা - 3
৫৮ চিম্বুক পাহাড় - ২
৫৯ দামতুয়া ঝর্ণা - ৩
৬০ তিনাপ সাইতার - ৪
৬১ নাফাখুম -৩
৬২ নাইক্ষংমুখ -১
৬৩ সাতভাইখুম -১
৬৪ - ভেলাখুম -১
৬৫ দেবতাখুম -৩
৬৬ মহামায়া লেক ক্যাম্প - ২
৬৭ গুলিয়াখালি -১
৬৮ ক্রিস তং -৫
৬৯ সাকাহাফং - ১০
৭০ জোতলং - ৮
৭১ যোগী হাফং -৬
৭২ তাজিংডং - ৪
৭৩ ডিম পাহাড় -২
৭৪ তলাবং ঝর্ণা - ২
৭৫ রেমাক্রি - ৩
৭৬ সুন্দরবান - ৪
৭৭ কক্সবাজার -১
৭৮ সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড -২
৭৯ হরিংঘাট -২
৮০ বগাকাইন হ্রদ -২
৮১ লিলুক ঝর্ণা -৩
৮২ রিজার্ভ ফলস-৩
৮৩ নিকলী হাওর-১
৮৪ ঢিবির হাওর-২
৮৫ কালাপাহাড় -২
৮৬ মাতায়ন্তং-২
৮৭ দেবতাপুকুর-২
৮৮ হাজাছরা ঝরনা-২
৮৯- লালনের কুঠিবাড়ি-৩
৯০-রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি-৩
৯১-মন্টু মিয়ার বাগানবাড়ী -২
৯৩- মুজিবনগর- ২
৯৪. কান্তজিউ মন্দির- ৩
৯৫. তিনবিঘা করিডোর-৭
৯৬. গুঠিয়া মসজিদ- ১
৯৭. পাথরঘাটা- ২
৯৮. বালাসি ঘাট- ২
৯৯. বালিয়া মসজিদ- ৪
১০০. রামসাগর - ২

ক্রেডিটঃ সৌরভ ইশতিয়াক

01/10/2025

আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার্স, ✨
আজকে আমরা ঘুরে দেখবো বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ঈদগাহ ময়দান দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ ঈদগাহ ময়দান। এখানে একসঙ্গে ৭ লাখ মানুষ ঈদের নামাজ আদায় করতে পারে।

📍 ৫২ গম্বুজ, ২টি বিশাল মিনার, ৫৫ ফুট উঁচু মেহরাব আর নান্দনিক আলোয় সাজানো এই ঈদগাহ শুধু একটি ধর্মীয় স্থানই নয়, বরং দিনাজপুরবাসীর গর্ব, আবেগ ও ভালবাসার প্রতীক।

👉 ১৯৪৭ সাল থেকে এখানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
👉 ২০১৫ সালে সৌন্দর্যবর্ধন কাজের মাধ্যমে এটিকে আধুনিক রূপে সাজানো হয়।

এটা শুধু একটি ঈদগাহ নয়, এটা এক জীবন্ত ইতিহাস। 💚

📽️ দিনাজপুর ভ্রমণের বিস্তারিত দেখতে চাইলে আমার এই ভিডিওটি দেখতে পারেন (https://www.youtube.com/watch?v=nC0JV_HYWWU)।
📝 আপনারা কমেন্ট করে জানাবেন—বাংলাদেশের কোন কোন ট্যুরিস্ট স্পট নিয়ে আমার ডকুমেন্টারি দেখতে চান।

👉 ভিডিওটি ভালো লাগলে Like 👍, Share ↗️ ও Comment 💬 করতে ভুলবেন না।
👉 আর নতুন হলে Follow / Subscribe 🔔 করে নেবেন।



-------------------------------------------------------
🎬 Creator: Badsha Al Fahad Peaash.
🎥 Experience & Filming: Travel Addicts Peaash.
🏠 Production House: Travel Addicts Productions.
📺 Category: Travel & Events/People & Blogs | Bangladeshi Content Creator.
🌍 Location: Dinajpur, Bangladesh.
🔔 Follow and stay tuned for more videos like this.

🎉 I earned the emerging talent badge this week, recognizing me for creating engaging content that sparks an interest amo...
29/09/2025

🎉 I earned the emerging talent badge this week, recognizing me for creating engaging content that sparks an interest among my fans!

🌿✨ “মেঘের দেশে, পাহাড়ের কোলে – চেরাপুঞ্জির অপূর্ব মুহূর্ত 💚”🏞️ Meghalaya’s magical Cherrapunji 🌧️ – exploring the beauty...
28/09/2025

🌿✨ “মেঘের দেশে, পাহাড়ের কোলে – চেরাপুঞ্জির অপূর্ব মুহূর্ত 💚”

🏞️ Meghalaya’s magical Cherrapunji 🌧️ – exploring the beauty of nature!

|

26/09/2025

বিমানবন্দরে (Airport) ব্যবহৃত ৪৫টি কমন ও দরকারি ইংরেজি...

1. Where is the check-in counter? (হোয়ার ইজ দা চেক-ইন কাউন্টার) – চেক-ইন কাউন্টার কোথায়?

2. Where can I collect my luggage? (হোয়ার ক্যান আই কালেক্ট মাই লাগেজ) – লাগেজ কোথায় পাব?

3. Can I see your boarding pass? (ক্যান আই সি ইওর বোর্ডিং পাস) – আপনার বোর্ডিং পাসটা দেখাতে পারবেন?

4. Where is the immigration desk? (হোয়ার ইজ দা ইমিগ্রেশন ডেস্ক) – ইমিগ্রেশন ডেস্ক কোথায়?

5. I need a trolley. (আই নিড আ ট্রলি) – আমার একটা ট্রলি দরকার।

6. What time is the flight? (হোয়াট টাইম ইজ দা ফ্লাইট) – ফ্লাইট কখন?

7. When is the boarding time? (হোয়েন ইজ দা বোর্ডিং টাইম) – বোর্ডিং টাইম কখন?

8. Show me your passport. (শো মি ইওর পাসপোর্ট) – আপনার পাসপোর্ট দেখান।

9. Where is the security check? (হোয়ার ইজ দা সিকিউরিটি চেক) – নিরাপত্তা চেক কোথায়?

10. Liquids are not allowed. (লিকুইডস আর নট এলাউড) – তরল নেওয়া যাবে না।

11. Where is the waiting lounge? (হোয়ার ইজ দা ওয়েটিং লাউঞ্জ) – অপেক্ষার জায়গা কোথায়?

12. Is there a coffee shop here? (ইজ দেয়ার আ কফি শপ হিয়ার) – এখানে কি কফি শপ আছে?

13. Where is the food court? (হোয়ার ইজ দা ফুড কোর্ট) – ফুড কোর্ট কোথায়?

14. Do you have free Wi-Fi? (ডু ইউ হ্যাভ ফ্রি ওয়াই-ফাই) – ফ্রি ওয়াই-ফাই আছে?

15. Where can I charge my phone? (হোয়ার ক্যান আই চার্জ মাই ফোন) – ফোন চার্জ কোথায় দিব?

16. May I see your ticket? (মে আই সি ইওর টিকিট) – আপনার টিকিটটা দেখাতে পারবেন?

17. This area is restricted. (দিস এরিয়া ইজ রেস্ট্রিক্টেড) – এই জায়গায় প্রবেশ নিষেধ।

18. Do you have anything to declare? (ডু ইউ হ্যাভ এনিথিং টু ডিক্লেয়ার) – ঘোষণা করার মতো কিছু আছে কি?

19. This is a gift. (দিস ইজ আ গিফট) – এটা একটা উপহার।

20. Please open your bag. (প্লিজ ওপেন ইওর ব্যাগ) – আপনার ব্যাগ খুলুন।

21. Stand in line, please. (স্ট্যান্ড ইন লাইন প্লিজ) – লাইনে দাঁড়ান।

22. Where is the boarding gate? (হোয়ার ইজ দা বোর্ডিং গেট) – বোর্ডিং গেট কোথায়?

23. Passengers, please proceed. (প্যাসেঞ্জারস, প্লিজ প্রসিড) – যাত্রীরা অনুগ্রহ করে এগিয়ে আসুন।

24. Your flight is delayed. (ইওর ফ্লাইট ইজ ডিলেইড) – আপনার ফ্লাইট দেরি হয়েছে।

25. Your flight is on time. (ইওর ফ্লাইট ইজ অন টাইম) – আপনার ফ্লাইট সময়মতো আছে।

26. Final call for passengers. (ফাইনাল কল ফর প্যাসেঞ্জারস) – যাত্রীদের জন্য শেষ ডাক।

27. Use headphones during the flight. (ইউজ হেডফোনস ডিউরিং দা ফ্লাইট) – ফ্লাইটে হেডফোন ব্যবহার করুন।

28. Where is my seat? (হোয়ার ইজ মাই সিট) – আমার সিট কোথায়?

29. Is there a hotel nearby? (ইজ দেয়ার আ হোটেল নিঅরবাই) – আশেপাশে কি হোটেল আছে?

30. Where is the taxi stand? (হোয়ার ইজ দা ট্যাক্সি স্ট্যান্ড) – ট্যাক্সি স্ট্যান্ড কোথায়?

31. Please give me a boarding card. (প্লিজ গিভ মি আ বোর্ডিং কার্ড) – আমাকে বোর্ডিং কার্ড দিন।

32. I am traveling with family. (আই অ্যাম ট্রাভেলিং উইথ ফ্যামিলি) – আমি পরিবার নিয়ে ভ্রমণ করছি।

33. This is my hand luggage. (দিস ইজ মাই হ্যান্ড লাগেজ) – এটা আমার হাতব্যাগ।

34. My bag is overweight. (মাই ব্যাগ ইজ ওভারওয়েট) – আমার ব্যাগের ওজন বেশি।

35. Can I pay extra by card? (ক্যান আই পে এক্সট্রা বাই কার্ড) – অতিরিক্ত টাকা কি কার্ডে দিতে পারি?

36. Is this an international flight? (ইজ দিস অ্যান ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইট) – এটা কি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট?

37. Where will the plane land? (হোয়ার উইল দা প্লেন ল্যান্ড) – প্লেন কোথায় নামবে?

38. How long is the flight? (হাউ লং ইজ দা ফ্লাইট) – ফ্লাইট কতক্ষণ?

39. Where can I rest? (হোয়ার ক্যান আই রেস্ট) – আমি কোথায় বিশ্রাম নিতে পারি?

40. Can I meet the captain? (ক্যান আই মিট দা ক্যাপ্টেন) – আমি কি ক্যাপ্টেনের সাথে দেখা করতে পারি?

41. Where is the lost and found? (হোয়ার ইজ দা লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড) – হারানো জিনিসপত্রের অফিস কোথায়?

42. Traveling with children. (ট্রাভেলিং উইথ চিলড্রেন) – শিশুদের নিয়ে ভ্রমণ।

43. Is there vegetarian food? (ইজ দেয়ার ভেজিটেরিয়ান ফুড) – নিরামিষ খাবার আছে কি?

44. Can I get some water? (ক্যান আই গেট সাম ওয়াটার) – আমি কি কিছু পানি পেতে পারি?

45. Thank you for your service. (থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইওর সার্ভিস) – আপনার সেবার জন্য ধন্যবাদ।

-Collected.

২০১১ সালে অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়াকালীন সময়ে জীবনের প্রথম কক্সবাজার ট্যুরের ছবি… 🌊আজও মনে হয়, কালকের ঘটনা। অথচ চোখের পল...
25/09/2025

২০১১ সালে অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়াকালীন সময়ে জীবনের প্রথম কক্সবাজার ট্যুরের ছবি… 🌊
আজও মনে হয়, কালকের ঘটনা। অথচ চোখের পলকেই কত বছর চলে গেল জীবনের হিসাব থেকে…! সময় থেমে থাকে না, শুধু স্মৃতিগুলোই থেকে যায়।

কক্সবাজার আমার কাছে শুধু সমুদ্র নয়, বরং জীবনের এক টুকরো আবেগ, এক টুকরো নস্টালজিয়া… 💙

#কক্সবাজার #হিমছড়ি #বাংলাদেশভ্রমণ #নস্টালজিয়া

সময়কালঃ ০৩/০৫/২০১১।
স্থানঃ হিমছড়ি, কক্সবাজার।

'প্রাচ্যের ভেনিস' খ্যাত বরিশালের রূপকথার মতোন সৌন্দর্যে যোগ হয়েছে আরও এক নতুন নাম—ভাসমান পেয়ারা বাগান। বর্ষা এলে বরিশাল-...
21/09/2025

'প্রাচ্যের ভেনিস' খ্যাত বরিশালের রূপকথার মতোন সৌন্দর্যে যোগ হয়েছে আরও এক নতুন নাম—ভাসমান পেয়ারা বাগান। বর্ষা এলে বরিশাল-ঝালকাঠি-পিরোজপুরের কীর্তিপাশা খালজুড়ে গড়ে ওঠা ভাসমান এই বাগান হয়ে ওঠে বাংলার এক অপরূপ জলচিত্র, যা আপনি চোখে না দেখলে বিশ্বাসই করতে পারবেন না।
বরিশাল সদর থেকে কিছুটা পথ অতিক্রম করলেই চোখের সামনে হাজির হয় সবুজের অপূর্ব সাম্রাজ্য। গাছের ডাল থেকে ঝুলে থাকা পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?

ভিমরুলি পেয়ারা বাগানঃ
জানা যায়, এই বাগানগুলো তৈরি হয়েছে শত শত বছর আগে। স্থানীয় কৃষকেরা জলাভূমিকে ব্যবহার করে এমন এক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন, যেখানে বৃষ্টির মৌসুমে গাছগুলো পানির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। এই সময়টাতে ভূমি ডুবে যায়, কিন্তু পেয়ারা গাছেরা তখনো বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে পানির ওপরে। চাষিরা তখন নৌকায় চড়ে চড়ে গাছের ডালে পৌঁছে পেয়ারা সংগ্রহ করেন। শুধু চাষ নয়, এ পেয়ারা বিক্রিও হয় পানির ওপর। আর এ কারণেই এটি ভাসমান পেয়ারার হাট নামেও পরিচিত। এটি বরিশালের এলাকার সবচেয়ে মুগ্ধকর দর্শনীয় স্থান হিসেবেও পরিচিত।
এ বাগানে প্রায় প্রতিদিন ছোট-বড় শত শত নৌকা জমে ওঠে খালের মোহনায়। কারো নৌকায় পেয়ারা, কারো নৌকায় আমড়া, কারো নৌকায় সুপারি। পাইকাররা নৌকাতেই দরদাম করেন, লেনদেন হয় মাঝ খালে দাঁড়িয়ে।
আর বাগানের এসব চিত্রের কারণেই এটি অন্যতম এক ভ্রমণগন্তব্য হয়ে উঠেছে। এখানকার পেয়ারা খেতে হয় সরাসরি গাছ থেকে। পেয়ারায় নেই কোনো ফরমালিন, নেই ঠান্ডাঘরের স্বাদহীনতা।

পেয়ারা বাগানে যেভাবে যাবেনঃ
এই পেয়ারা বাগানে প্রবেশ করতে হয় নৌকায়। ট্রলারেও যাওয়া যায়। তবে নৌকায় ভালো। পুরো খাল ঘুরে দেখাবে দাঁড়টানা নৌকায়। ভাড়া দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। তবে আগেই দরদাম করে নেওয়া ভালো। পরিচিত থাকলে কমেও পাবেন। ঘন্টা প্রতিও চুক্তি করতে পারেন, সেক্ষেত্রে প্রতি ঘন্টা ২০০-৩০০ টাকায় ঘুরতে পারবেন।
দুই-তিন জন হলে ছোট নৌকা ভাড়া করে আপনি ঢুকতে পারেন গাছের নিচে গড়ে ওঠা সরু খালের পথে। পথগুলো এত রোমাঞ্চকর যে গাছের পাতায় আপনার মাথা ছুঁয়ে যাবে। মুখের সামনে আসবে পাকা, পোক্ত ডাসা পেয়ারা। এই বাগানের মাঝপথে আছে ছোট ছোট দোকান। স্থানীয় হোটেল, টংঘর। মাঝে মাঝে চা বিরতির জন্য নেমে চা খেতে পারেন এসব ভাসমান দোকানেও।

বৌদির হোটেলঃ
ঘুরতে ঘুরতে যদি ক্লান্ত হয়ে যান, দুপুরের সূর্য হেলে পরে মাথার ওপরে, আর পেটে যদি লাগে ক্ষুধা, তাহলে যেতে পারেন 'বৌদির হোটেল'-এ। এটিও খালের ওপর নির্মিত হোটেল। এখানে মিলবে গরম ভাত, পিয়াজু, নদীর দেশি মাছের আলু কলার তরকারি। বড়বড় চিংড়ির ভুনা আর আমড়ার টক আচার। খাবারের দাম একেবারে নাগালের মধ্যে।

ঢাকা থেকে যেভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে ভ্রমণ করতে চাইলে আপনি বাস, লঞ্চ অথবা প্লেনেও যেতে পারেন। তবে আমার মতে সবচেয়ে ভালো ও উপভোগ্য উপায় হলো লঞ্চ ভ্রমণ।
সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন সন্ধ্যায় বরিশালের উদ্দেশে লঞ্চ চলাচল করে। ডেক, কেবিন, এসি কেবিন, ফ্যামিলি কেবিনভেদে ভাড়া ৩০০ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এছাড়া, ঢাকার গাবতলী, সায়েদাবাদ ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বরিশালের বাস চলাচল করে। পদ্মাসেতু হয়ে বাসে বরিশাল যেতে অল্প সময় লাগে। এসি, নন-এসিভেদে এসব বাসের ভাড়া ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা
এছাড়া দ্রুত বরিশাল যেতে চাইলে উড়োজাহাজে যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে প্রতিদিন বরিশালের ফ্লাইট রয়েছে। ফ্লাইটে সর্বনিম্ন সাড়ে তিন হাজার থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে আট হাজার টাকায় মাত্র আধাঘণ্টায় বরিশাল আসা যায়। তবে ফ্লাইটের সময় ও সিটের ধরন অনুযায়ী ভাড়া পরিবর্তন হতে পারে।
বরিশাল যে উপায়েই আসুন না কেন, সেখান থেকে রিকশা বা অটোরিকশায় চলে যান কীর্তিপাশা ঘাট। সেখান থেকে ছোট ট্রলার বা ডিঙ্গি নৌকায় ভাসতে ভাসতে পৌঁছে যাবেন ভিমরুলির পেয়ারা বাগানে।

যেখানে থাকবেনঃ
বরিশাল শহরে থাকার জন্য বেশ কয়েকটি ভালোমানের হোটেল রয়েছে। এরমধ্য হোটেল এরিনা, গ্রান্ড পার্ক, হোটেল রোদেলা, হোটেল এথেনা ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল সেডোনা উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও শহরের আশেপাশে বেশকিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এগুলোতে থাকতে হলে এসি, নন-এসিসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাভেদে ৫০০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় থাকা যায়।

সতর্কতাঃ
ভাসমান পেয়ারা বাগানে ঘুরতে গেলে অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন রেইনকোট ও ছাতা। আর সম্ভব হলে একটা ছোট ব্যাগে নিবেন পানি ও শুকনো খাবার।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—প্রকৃতিকে ভালোবাসুন। খালে প্লাস্টিক বা আবর্জনা ফেলে পরিবেশ নষ্ট করবেন না।

- বাদশা আল ফাহাদ পিয়াশ।
অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট এন্ড ট্রাভেল কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
গিরিধারা আবাসিক এলাকা, দক্ষিণ মাতুয়াইল, ঢাকা।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫।

এই ঝুলন্ত সেতু সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি অবগত আছি। এটি হচ্ছে সিম্বল অফ রাঙ্গামাটি। কিন্তু এখন কথা হচ্ছে আপনি বাংলাদেশের...
20/09/2025

এই ঝুলন্ত সেতু সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি অবগত আছি। এটি হচ্ছে সিম্বল অফ রাঙ্গামাটি। কিন্তু এখন কথা হচ্ছে আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কষ্ট করে এখানে বেড়াতে এসে যদি দেখেন ঝুলন্ত সেতু ডুবন্ত অবস্থায়, তখন বিষয়টা কেমন হবে? হ্যা বন্ধুরা, অতিরিক্ত বৃষ্টির পানির কারনে বিগত ২০ দিনের উপরে নাকি সেতুটি পানির নিচে ডুবে আছে। যেখানে সেতুর নিচ দিয়ে জলযান যাতায়াত করতো, এখন সেখানে উলটো সেতুর উপরেই পানি উঠে গেছে। তাই ট্যুরে যাবার আগে পারলে সেখানকার আপডেট নিয়ে যাবেন। এখন বর্ষাকাল, ঝড়ো আবহাওয়া কারনে কাপ্তাই লেকে এই মৌসুমে কয়েকটি নৌডুবির ঘটনা ঘটেছে। আমার জানামতে সেগুলোতে কোন ট্যুরিস্ট ছিল না। লোকাল মানুষ ছিল এবং তারা সাতার জানতো, তাই হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ট্যুরিস্ট থাকলে আর ঢাকার লোকজন যদি হতো তবে নির্ঘাত হতাহতের ঘটনা ঘটতো, কারন ঢাকার মানুষরা বেশিরভাগ সাতার জানে না।
তাই আমার মতে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই জোনে বেড়াতে যাবার উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতের শুরুতে বা শেষে। ট্যুর প্লেস সিলেক্ট করার সময় প্রায়োরিটি দিতে হবে যে, কোন স্পট কোন সিজনে বেড়াবার জন্য বেস্ট। তবেই আপনি একটি ভাল ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারবেন।

আপনার ভ্রমণ হোক নিরাপদ ও আনন্দময়।

- বাদশা আল ফাহাদ পিয়াশ।
অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট এন্ড ট্রাভেল কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
আফতাবনগর, ঢাকা।
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫।

অনেকদিন পর আমার দাদাবাড়ি তথা গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেলাম। উল্লেখ্য, আমার দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি একই গ্রামের হওয়াতে গ্রামের সক...
19/09/2025

অনেকদিন পর আমার দাদাবাড়ি তথা গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেলাম। উল্লেখ্য, আমার দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি একই গ্রামের হওয়াতে গ্রামের সকল মানুষই আমাদের আত্মীয়-স্বজন। গ্রামের নতুন প্রজন্মের মানুষদের আমি চিনি না বা তারাও আমাকে চিনে না। কারণ গ্রামে আমি খুব কম যাই, আর ছোট বেলায় যখন যেতাম, সমবয়সী যাদের সাথে খেলতাম তারা কেউ এখন আর গ্রামে থাকে না। কিন্তু পুরাতন প্রজন্মের অনেককেই আমি চিনি, বিশেষ করে আব্বার কাছের যেসকল ছোট ভাইরা ছিল, সেসকল চাচাদের বেশিরভাগকেই আমি চিনি। তাদের মাঝে কয়েকজনের সাথে দেখা হলো, ভাল লাগলো কথা বলে। চাচারাও আমাকে দেখে খুশি হলেন ও দোয়া করলেন। আপন চাচাতো ভাই ও ভাতিজা-ভাতিজিদের সাথেও অনেক আড্ডা হলো। ওরা গ্রামটা ঘুরিয়ে দেখালো। আমার জন্ম ও বড় হয়া সবই ঢাকায়, কিন্তু আমার বাবা ও মার জন্ম হয়েছে এই গ্রামে, এই গ্রামেই তারা বেড়ে উঠেছে, ভাবতেই বিষয়টা অন্যরকম লাগে। আজ আব্বা এই গ্রামেই তিতাস নদীর পাড়ে মোল্লা বাড়ি মসজিদ সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে শায়ীত আছেন। আম্মাও উনার কবরের যায়গা অসিয়ত করে রেখেছেন। যাইহোক, আব্বার কবর জিয়ারত করে ঢাকার উদ্দেশ্যে আমরা রওনা করি। ধন্যবাদ ফাতিন এতো সুন্দর একটি ডে ট্রিপের আয়োজন করবার জন্য। আরও ধন্যবাদ সায়েম তোমাকে এতো সুন্দর হসপিটিলিটির জন্য।

Address

Giridhara R/A, Holding-1123, Block-A, Road-01 (Near Sign Board), Kadamtali
Siddhirganj
1362

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:30
Tuesday 09:00 - 20:30
Wednesday 10:00 - 20:30
Thursday 10:30 - 20:30
Saturday 11:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:30

Telephone

01684614281

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Addicts posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Addicts:

Share