কুরেঘর

কুরেঘর 🥺প্রয়োজনে সম্পর্কটা ভেঙে দিও💔
🙏 তবু বিশ্বাস টুকু আগলে রেখো😥😥

17/10/2023

আমার বিয়ে হয়েছে আজ ২ বছর আমার একটা মেয়ে সন্তান ও আছে । আমাদের অনেক সুখের সংসার। অনেক দিন ধরে আমার শুশুর অসুস্থ। কাল আমার স্ত্রী ঢাকায় যাবে।
স্ত্রী: আচ্ছা তুমি কাল রাতে কি ভাবে থাকবা ??
স্বামি: হঠাৎ এই কথা ??
স্ত্রী: না মানে বিয়ের পরে তো‌ আমাকে ছাড়া তুমি একদিন ও থাকো নাই।

স্বামি: হুম.. সমস্যা নাই আমি তোমার সাথে ঢাকা চলে যাবো

স্ত্রী: সত্যি 🥰🥰

স্বামি: হুম ....🥰
স্ত্রী: তোমার এই বুকে সারা জীবন আমাকে আগলে রাখবে তো 🤗

স্বামি: সারা জীবন🤗🤗

স্ত্রী: জানো আমার মন কেমন যেন করছে লাগতেছে যে তোমার বুকে আজ আমার শেষ রাত😓

স্বামি: একদম চুপ এসব কি বলছো তুমি। এসব কথা কখনো মুখে আনবে না পাগলি।😓😓

দুই জন মিলে ঘুমিয়ে পড়লাম🤗

পরের দিন সকাল দুই জন মিলে ফজরের নামাজ পড়ে রওয়ানা দিলাম হঠাৎ টেন স্টেশনে ফোন আসলো বসের❤️

বস: সারিয়া কোথায় তুমি এখন খুব ইমার্জেন্সি অফিসে আসতে হবে তোমাকে!!❤️

সারিয়া: বস আমি তো ছুটি নিয়ে ছিলাম অফিস থেকে
আর এখন আমি আর আমার স্ত্রী ঢাকায় যাচ্ছি??❤️❤️

বস: আমি কিছু জানি না খুব ইমারজেন্সি মিটিং আছে এটা আমাদের কুম্পানির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সারিয়া : কিন্তু বস.....😓😓

স্ত্রী: কী হয়েছে ??💔😓

স্বামি: আসলে বস ফোন করে বলছে এখনই অফিসে যেতে...💔

স্ত্রী: আচ্ছা তুমি চলে যাও আমি একা যেতে পারবো.. আমি বিয়ের আগে অনেক বার একা একা ঢাকা গিয়েছি ..
😭
স্বামি: সত্যি যেতে পারবে...😊

স্ত্রী: পারবো বলছি তো তোমাকে তুমি চিন্তা করো না যাও অফিসে যাও ।আর আমার জন্য চিন্তা করো না।
😓
স্বামি : সরি ....💔

স্ত্রী: আরে সমস্যা নাই যাও তুমি ??😓

একবার ঐ সময় জরিয়ে ধরছিলাম তাকে সাবধানে যেও আর পোঁছলে কল দিবা।😭

ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে আমি এক দৃষ্টিতে ট্রেনের দিকে তাকিয়ে আছি বুকের ভিতর টা কেমন কেমন করতেছে

আবার বসের ফোন 😓

তার পর চলে গেলাম অফিসে 🥴

ঠিক রাত নয় টায় বাসায় ফিরলাম ....❤️

বাসায় এসে ডাক দিলাম আমার ছোট্ট মেয়ে টা কে কোনো শব্দ নেই 😓
হঠাৎ মনে হলো ওরা তো বাসায় নেই

ফোন টা হাতে নিয়ে দিলাম কল .... আপনি যে নাম্বারে কল দিয়েছেন ঐ নাম্বারে এখন সংযোগ দেওয়া স্বভব হচ্ছে না।

মাথা নষ্ট বাসায় অনেক একা একা লাগছে...

আজ ঘুম হচ্ছে না বার কল দিয়ে যাচ্ছি কোনো রেসপন্স নেই 😓
কখন যে চোখ লেগে গেল বুঝে উঠতে পারলাম 😓

হঠাৎ ফোন ভাবছিলাম হয়তো আমার স্ত্রী কিন্তু না,

এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে বৃদ্ধ একাই ছিলো।হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো।...
15/10/2023

এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে
বৃদ্ধ একাই ছিলো।
হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের
ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো।
ছুরি দিয়ে আম কেটে কেটে খাচ্ছিলো ।
হঠাৎ একটি যুবক বলে উঠলোঃ
"চল আমরা ট্রেনের চেইনটা টেনে ট্রেনটাকে
থামিয়ে দেই।"
#২য় যুবকঃ "না দোস্ত, লেখা আছে পাঁচ
শত টাকা জরিমানা অনাথায় ছয় মাস জেল।"
#১ম যুবকঃ "আমরা একশো টাকা করে
চাঁদা তুলি। বারোশো টাকা হবে বাকী
সাত শো টাকা দিয়ে লাঞ্চ করবো।
Let's fun friends" (বারোশো টাকা
তুলে ১ম যুবকের পকেটে রাখলো)

#৩য় যুবকঃ "দোস্ত, আমরা চেইন টেনে
ঐ বুইড়াটাকে দেখিয়ে দিলে পাঁচ শো
টাকাও বাঁচলো Fun হলো। আমরা ১২
জনে সাক্ষী দিলে টিটি মেনে যাবে।"
বৃদ্ধ কাঁদতে কাঁদতে হাত জোড় করে
বললোঃ "বাবা, তোমরা আমার ছেলের
বয়সী। কেনো আমাকে বিপদের মধ্যে
ফেলবে?"

যুবকগুলো বৃদ্ধের অনুরোধ অবজ্ঞা করে
চেইনটা টান দিতেই। টিটি চলে এসে
জিজ্ঞাসা করলোঃ "কে চেইন টেনেছে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধকে দেখিয়ে বললোঃ
"ঐ চাচা মিয়া টেনেছে।"
টিটি বৃদ্ধকে বললোঃ "অকারনে চেইন
টানলে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অথবা
ছয় মাস জেল।"যুবকগুলো চিৎকার
করে বললোঃ "স্যার, বুইড়া অকারনেই
টেনেছে। হো হো হো হো........."

বৃদ্ধ একটু দাঁড়িয়ে বললোঃ
"টিটি সাহেব আমি বিপদে পড়েই চেইন
টেনেছি।"
টিটি বললোঃ "কি বিপদ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "ঐ যুবকগুলো আমার
গলায় ছুরি ধরে আমার বারো শো টাকা
ছিনতাই করেছে।"
টিটি বললোঃ "কি সর্বনাশ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "দেখুন ঐ যুবকটির পকেটে
টাকা আর ঐ ব্যাগে ছুরি।"
টিটি পুলিশ কল করে ১২জন যুবককে
গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলো।
তখন বৃদ্ধ তার পাকা চুল/দাড়ি দেখিয়ে
যুবকগুলোকে বললোঃ
"এইগুলো বাতাসে পাকে নাই"

একটু হাসানোর চেষ্টা। 😁কেমন লাগলো সবার?



যারা গল্প পরতে চান তারা আইডিতে এড দিয়ে রাখেন🥰🥰

😢 দুঃখ  🥺একদিন আমি আমার বাসায় টেবিলে বসে বসে ল্যাপটপে অফিসের কাজ করছিলাম।হঠাৎ আমার ছেলে আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো,বাবা ...
15/10/2023

😢 দুঃখ 🥺
একদিন আমি আমার বাসায় টেবিলে বসে বসে ল্যাপটপে অফিসের কাজ করছিলাম।

হঠাৎ আমার ছেলে আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো,

বাবা তুমি কি ভূত বিশ্বাস করো 🧟‍♀️

🥺আমি সাহসের সাথে বললাম না বাবা ভূত বলতে কিছু নেই...!☺️

এই কথা শুনে আমার ছেলে চলে গেলো খেলতে।

একটু পরে আমি আমার কাজ শেষ করে বিছানায় এসে আমার Wife কে ডাক দিলাম।

wife আসলো আমি wife কে বললাম শুনেছো আমার ছেলে আমাকে জিজ্ঞেস করে ভূত বলে কিছু আছে কি না....! 🤣

বউ এই কথা শুনে যা বললো এটা শুনার জন্য আমি মোটে ও প্রস্তুত ছিলাম না😱

বউ বললো এসব কি বলছো তুমি আমাদের তো ছেলেই নাই😵

আমি পরে গেলাম টেনশনে তাহলে যে আমাকে জিগাইছে ও কে...? এসব চিন্তা করতে করতে আমি ঘুমাতে গেলাম।

হঠাৎ আরও
বেশি ভয় পেতে লাগলাম 🥺

একটু পর আমার মনেপরে যে

আরে আমি তো এখনো বিয়েই করি নাই.....!😭😭

😺😺😺

এক স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করে দেখতে চাইলেন, স্বামী তাকে কতোটুকু ভালোবাসে এবং তাকে ছাড়া বাঁচতে পারে কি না ।তাই সে ত...
15/10/2023

এক স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করে দেখতে চাইলেন, স্বামী তাকে কতোটুকু ভালোবাসে এবং তাকে ছাড়া বাঁচতে পারে কি না ।

তাই সে তার স্বামীর প্রতিক্রি'য়া জানার জন্য একটা চিঠি লিখলো "দেখো আমি তোমার প্রতি এবং আমাদের লাইফ নিয়ে প্রচ'ন্ড বির'ক্ত। আমি আর তোমার সাথে থাকতে চাই না, আমি সাড়া জীবনের জন্য চলে গেলাম । স্ত্রী এই চিঠিটা লিখে টেবিলের উপর রাখল এবং নিজে খাটের নিচে লুকিয়ে রইলো সন্ধ্যার সময় স্বামী বাসায় আসল ।

আসার পরে স্বামী প্রথমে চিঠিটা
হাতে নিয়ে পড়লো তার পর কলম দিয়ে
চিঠিতে একটা লাইন কি যেন লিখলো
আবার চিঠিটা টেবিলে রেখে দিলো ।

একটু দুঃখ ভারাক্রা'ন্ত থেকে কয়েক মিনিট পর, স্বামী নীরবতা থেকে হঠা খুব খুশি হলো,
তারপর টেলিফোন সেটাকে বিছানার উপর আনল, আনার পর তার স্বামী তার কোনো এক বান্ধবীকে ফোন দিলো। ফোনে ঐ প্রান্তকে বলছে, আজ অটোম্যাটিক্যালি আমার লাইফ থেকে আমার আপদ দূর হয়েছে । ডার্লিং তুমি আমার জীবনে আগের মতোই থাকবে, আমার স্ত্রী আমাদের মাঝে আর বাঁধা হয়ে থাকবে না। তুমি যখন খুশি আমার বাসায় চলে
আসবে, বেবী তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না, এমন অনেকক্ষণ কথা বলার পর, স্বামী ফোন রেখে বাসার বাইরে চলে গেলো হাসতে হাসতে.হয়তো তার ফোনের ঐ প্রান্তের বান্ধবীকে আনতে গেছে ।

এদিকে তার স্ত্রী তো খাটের নিচে থেকে কাঁ'দতে কাঁ'দতে বের হলো, এমন কু'*লা*'ঙ্গা*র স্বামীর সাথে সংসার করেছে এতোদিন এই ভেবে কপাল চাপড়াচ্ছিলো ।
হঠাৎ তার মনে হলো, দেখিতো স্বামী চিঠিতে কি লিখছে, তাই তাড়াতাড়ি টেবিলের কাছে এসে চিঠিটা হাতে নিলো ।
চিঠির ভাঁজ খুলে স্বামীর লেখাটা পড়লো স্বামী যে এক লাইন লিখে রাখছে, তা হলো:

"আমার জীবন থেকে চলে গেছো ভালো কথা, কিন্তু খাটের নিচে কেনো ?
তোমাকে তো দেখা যাচ্ছে...
আমি ডিম আনতে বাইরে গেলাম☺

শিক্ষা: বউর সাথে রসিকতা করা সুন্নত

মন ছুঁ'য়ে যেতে নতুন নতুন গল্প পেতে আমার আইডি ফলো করে রাখুন 🥰

যারা এখনো আমাদের গ্রূপে জয়েন না হয়ে গল্প পড়ছেন তারা এখনোই আমাদের গ্রূপে জয়েন হয়ে নিন আমাদের গ্রুপ টা পাবলিক করা আমাদের গ্রূপের গল্প গল্প মন ছুঁয়ে যাবে নীল লেখায় চাপ দিয়ে জয়েন হন 📕সাহিত্য-কাব্য📗

গল্প🍁মিথ্যা_অভিযোগ🍁🌹____ পর্ব_০৪ ____🌹রাজের মোবাইলে একটা কল এলো রিয়া কলটা রিসিভ করতেই একজন মহিলা বলতে শুরু করলেন,,,,,মহি...
14/10/2023

গল্প🍁মিথ্যা_অভিযোগ🍁
🌹____ পর্ব_০৪ ____🌹

রাজের মোবাইলে একটা কল এলো রিয়া কলটা রিসিভ করতেই একজন মহিলা বলতে শুরু করলেন,,,,,

মহিলাঃ হ্যালো বাবা রাজ কোথাই তুই আর এতো দিন কোথা আছিস তোর মোবাইলটাও বন্দ। তোর আসার কথা সেই কবে তুই এখনও আসলি না।

রিয়াঃ হ্যালো কে বলছেন।

মহিলাঃ এই মেয়ে এটা রাজের মোবাইল না।

রিয়াঃ হ্যা রাজেরই মোবাইল কিন্তু আপনি কে।

মহিলাঃ রাজের মোবাইল তোমার কাছে কেন কে তুমি আর রাজ কোথাই।

রিয়াঃ আমি রাজের বউ হই। কিন্তু আপনি কে বলছেন।

মহিলাঃ কিহ্ রাজ বিয়ে করছে কবে।

রিয়াঃ সেটা আপনাকে বলতে যাবো কেন আর আপনি কে।

মহিলাঃ আমি রাজের মা বলছি।তুমি রাজকে ফোনটা দাও।

রিয়াঃ কিহ্ আপনি রাজে মা।

মহিলাঃ এই মেয়ে বেশি কথা না বলে তুমি রাজকে ফোনটা দাও।

রিয়াঃ রাজ খুব অসুস্থ তাই ঘুমাচ্ছে।

মহিলাঃ কি হয়েছে আমার ছেলের।

রিয়াঃ এক্সিডেন্ট হয়েছিলো।

মহিলাঃ কি বলছো তুমি এসব। আমার ছেলে এখন কেমন আছে।আর তোমাদের বাসার ঠিকানা আমাকে দাও।

রিয়া ভাবছে সে কি মহিলাটা কে বাসার ঠিকানা দিবে কি দিবেনা। তার-পর সে কি মনে করে ঠিকানা টা দিয়ে দিল।

রিয়াঃ আচ্ছা নিন।

মহিলাঃ আমি কাল সকালেই আসছি।

তার-পর রিয়া মোবাইল হাতে নিয়ে দাড়িয়ে আছে এমন সময় মিম এসে বলে,,,

মিমঃ আরে ভাবি তুমি মোবাইল নিয়ে দাড়িয়ে আছো যে।

রিয়াঃ না এমনি। একজন মহিলা ফোন দিছিলো।

মিমঃ কি বল্লো সে।

রিয়াঃ বল্লো সে নাকি রাজের মা হয়।

মিমঃ কিহ্। আর কি বলছে।

রিয়াঃ আর কিছু বলেনি শুধু বলছে কাল নাকি সে আসবে।

মিমঃ আচ্ছা এসব নিয়ে না ভেবে সুয়ে পড়।

সকালে আমি ঘুমিয়ে আছি এমন সময় কপালে কারো ঠোটের স্পর্শ পেলাম। এবং সাথে সাথে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো। আমি চোখ খুলে দেখি রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে আছে।

আমিঃ আরে আপনি এতো সকালে।

রিয়াঃ কেন আমি কি আসতে পারিনা।

আমিঃ না ঠিক তা নয় কিন্তু।

রিয়াঃ কিন্তু কি হুম।

আমিঃ নাহ্ কিছুনা।

রিয়াঃ কিছুনা মানে।বলো বলছি কি বলতে চায়ছিলে।

আমিঃ না আমার কাছে মনে হলো আপনি আমাকে।

রিয়াঃ আমি তুমাকে কি হুম। আর তুমি আমাকে এতো আপনি আপনি করছো কেন।

আমিঃ তাহলে আপনকে কি বলবো।

রিয়াঃ কেন তুমি করে বলবে বুঝলে আর এখন বলো কি বলতে চায়ছিলে।

আমিঃ আচ্ছা।

রিয়াঃ কি আচ্ছা হুম এখন বলো।

আমিঃ আমার কাছে মনে হল তুমি আমাকে,,,।(পুরো কথা বলার আগে)

মিমঃ ভাইয়া ভাবি মা তোমাদের ২জনকে ডাকছে তাড়া-তাড়ি নিচে আসো।

তার-পর আমি ফ্রেশ হয়ে নিচে নামলাম।দেখলাম সবাই না

14/10/2023

আষাঢ় মাসের রাত। বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। আইরিন এশার নামাজ পড়ে খিচুড়ি আর গরুর মাংস রান্না করে ডাইনিং টেবিলে এনে রাখল। সাথে আমের আচার, সালাদ, লেবু।
সবাইকে খেতে ডাকল সে। কলিংবেলটা বেজে উঠতেই নিয়ন, আয়ান আর নওমি দৌড়ে এসে বললো,
--- নিশ্চয়ই ছোটমামা এসেছে!
ছোটমামা আসলেই মজার মজার গল্প শোনা যায়। তাই ছোটমামা ওদের তিনজনেরই খুব প্রিয়।
ওদের বাবা- নাসির এসে দরজা খুলতেই দেখল মেহেদি দাঁড়িয়ে আছে।
--- খুব ভালো সময়ে এসেছো। তাড়াতাড়ি ভেতরে এসে হাতমুখ ধুয়ে নাও। তারপর আমরা সবাই একসাথে ডিনার করবো।
হাসিমুখে বললো নাসির।
আইরিন অবাক হয়ে বলল, বাইরে এতো বৃষ্টি আর তুই একটুও ভিজলি না, কী ব্যাপার?
--- বুঝলে আপা, সে এক বিরাট রহস্য! পরে তুমি নিজেই রহস্যটা উদঘাটন করতে পারবে।
মেহেদি হেসে বলল। মেহেদি ওয়াশরুমে যেয়ে ফ্রেশ হয়ে বের হতেই আইরিন ডাইনিং টেবিলে ডাকলো সবাইকে। সবাই যখন খেতে বসলো তখন নিয়ন, আয়ান আর নওমি একসাথে চেচিয়ে উঠলো,
--- ভূতের গল্প শুনতে চাই, মামা! ভূতের গল্প শুনতে চাই!
আইরিন বললো,
খাওয়ার সময় গল্প করতে নেই। খাওয়া শেষ করে তারপর গল্প শোনাবে।
মেহেদি বলল,
--- ঠিক আছে, ঠিক আছে। এখনি শোনাচ্ছি। শোন তাহলে--- মফস্বল শহরের মস্ত এক শ্যাওড়া গাছে বাস করতো মস্ত বড়ো এক মামদো ভূত। এক বৃষ্টির রাতে তার ভীষণ ইচ্ছে হলো খিচুড়ি আর গরুর মাংস খেতে। কিন্তু সে দেখলো খারাপ আবহাওয়ার কারনে আশেপাশের সব হোটেল- রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে। মনখারাপ করে সে যখন তার শ্যাওড়া গাছের কাছাকাছি চলে আসলো, তখনই তার নাকে খিচুড়ি আর গরুর মাংসের সুঘ্রাণ এসে লাগলো।....
হঠাৎ করে আইরিনের মোবাইল বেজে উঠতেই মেহেদি গল্প বলা থামিয়ে চুপ করে আইরিনের দিকে তাকাল। আইরিন অপর প্রান্ত থেকে তার ছোটভাই মেহেদির গলা শুনতে পেল,
--- আপা, বিকাল থেকেই প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছিলো বলে তোমাদের ওখানে যাওয়ার কথা থাকলেও আজ যেতে পারলাম না।
--- তাহলে আমাদের বাসায় এটা কে এসেছে?
বলে ভয়ার্ত স্বরে চিৎকার করে উঠলো আইরিন। এতোক্ষণ যেখানে মেহেদি বসা ছিলো সবাই একসাথে সেখানে তাকিয়ে দেখল- সেই চেয়ারটা খালি। সেখানকার প্লেটের খিচুড়ি আর গরুর মাংসও যেনো ম্যাজিকের মতো উধাও হয়ে গেছে!

(সমাপ্ত)

*খিচুড়ি খেকো ভূত*

#অনুগল্প

14/10/2023

আমার স্ত্রীকে সেদিন খুব মারার পর আর তেমন একটা কথা বলে না। বেশিরভাগ সময় চুপচাপ থাকে । সংসারের কাজকর্ম চুকিয়ে চুপচাপ বসে কাঁথা সেলাই করে। আগের মত আর ফোন চাপে না, গুন গুন সুরে গান করে না।

পাড়ার কোনো মহিলার সাথেও সেভাবে কথা বলে না।যখন হাতে একেবারেই কোনো কাজ থাকে না তখন পুকুর পাড়ে গিয়ে বসে।

আমার বেশ ভালই লাগে। সারাক্ষণ হাসি আর বক বক করে মাথা খেতো। এতোটা বাঁচাল হওয়া কোনো বিবাহিত মেয়েরই ঠিক নয়। তাই ভাবলাম শুরুতেই ডগা ছেঁটে দেই। তাই সেদিন দিলাম কয়েক ঘা বসিয়ে। সেদিন অর্পি শুধু নির্বাক হয়ে তাকিয়ে ছিল। তার চোখের জল টলমল করে উপচে পড়তে চায়। আমি হাত উঁচু করে বলেছিলাম,
--- যদি সে কাঁদে তবে তাকে খু'ন করে ফেলবো।
সেইযে চুপ ভয়ে এখন সে কাঁদতেও ভুলে গিয়েছে।

বেশ খেয়াল করে দেখছি যে তার ফোনে কোনো কলও আসে না৷ একটা আশংকা নিয়ে অর্পির ফোন নিয়ে দেখি ফোনটা খোলাই আছে। আমি অবাক হলাম এই ভেবে ফোন খোলা অথচ কেউ ফোন করে না। অবশ্য ফোন করবে কে, বাবার বাড়ি থেকেই কোনো খোঁজ নেয় না তার আবার অন্য লোক! বিয়ের সময় বাবার বাড়ি থেকে যা যা দেবার কথা ছিলো করোনার জন্য তাদের আর্থিক অবস্থা ভালো না বলে দিতে পারেনি বলেই যোগাযোগ করে না তারা।কয়েকজন বান্ধবীর সাথে দেখতাম নিয়মিত কথা বলত।

এখন তাও বলছে না। কল লিস্ট এবং সেভ করা নম্বর চেক করে দেখি সেখানে শুধু আমার আর আমার আত্মীয়-স্বজনের নম্বর। ব্যাপারটা বেশ ভালই লাগলো। বিয়ের পর মেয়েদের নিজের বাপের বাড়ির সাথে অত কথা কিসের? বেশ তৃপ্তি নিয়ে সেদিন ঘুমাতে গেলাম।ঘুমের ঘোরে বিছানাটা ফাঁকা মনে হলো। হুট করেই জেগে দেখি পাশে অর্পি নেই। মুহুর্তেই ঘুম উধাও।
বিছানা ছেড়ে উঠে গেলাম।

ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত তিনটার কাঁটা ছুঁয়ে গেছে। ঘর ছেড়ে বারান্দায় এলাম সেখানেও অর্পি নেই। পাশের কামরায় উঁকি দিয়ে দেখি জানালা দিয়ে সে আকাশ দেখছে। ঠিক বুঝতে পারলাম না ঘোরতর অমাবস্যার রাতে আকাশে দেখার কি থাকে? ওর পিছনে দাঁড়িয়ে আমি নিজেও আকাশ পানে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলাম। অজস্র তারায় আকাশটা কেমন সেজে উঠেছে। তারার অস্পষ্ট আলোতেও প্রকৃতি সত্যিই মোহনীয় সাজের দ্যূতি ছড়াচ্ছে। যারা এই আকাশ দেখেনি তারা বুঝবে না এর কি দুর্নিবার আকর্ষণ। অর্পি আকাশ দেখায় এতটাই মগ্ন যে আমার উপস্থিতি তার অনুভবেই আসেনি। কিছু না বলে পিছনের পা পিছনে রেখেই শোবার ঘরে ফিরে আসি। ঘরে এসে কিছুতেই মন টিকছে না। মেয়েটার উপর হয়তো অবিচার করা হচ্

আজ যে আমার বিয়ে হবে সেটা আমি সকালেও জানতাম না। দুপুরে ভাত খাচ্ছি হঠাৎ খালা এসে হাজির,--- বাজান তাড়াতাড়ি আমার সাথে চল এক্...
14/10/2023

আজ যে আমার বিয়ে হবে সেটা আমি সকালেও জানতাম না। দুপুরে ভাত খাচ্ছি হঠাৎ খালা এসে হাজির,

--- বাজান তাড়াতাড়ি আমার সাথে চল এক্ষুণি বিয়ে করেএকটা মেয়ের জীবন বাঁচাতে হবে।
আমার বাপ,মা মরে যাওয়ার পর এই খালা আমার একমাত্র আপনজন পাশের গ্রামে থাকে।

--- খালা তুমি বললে আমি সব কিছু করতে পারি আর এ তো সামন্য বিয়ে। কিন্তু ঘটনা কি?

--- ঘটনা মারাত্মক বাজান, আমার দেওরের মা মরা মেয়ে নুরী।নুরীর সৎ মা বুড়ো বেটার সাথে ওর বিয়ে ঠিক করেছে। মেয়েটা কাঁদতে কাঁদতে আমার গলা জড়িয়ে ধরে বললো,
--- চাচি ঐ বুড়ো খাটাসরে বিয়ে করার আগে আমি গলায় ফাঁস দেবো। আগামী কাল বিয়ে। তুই আজই বিয়ে করে নুরী রে তোর বাড়িতে আনবি।

ভ্যান ভাড়া করে গ্রামের হাট থেকে একখান লাল শাড়ি, চুরি, লিপস্টিক আর কাজল কিনে খালা রে সাথে নিয়ে বিয়ে করতে যাচ্ছি।খালার বাড়িতেই বিয়ে হলো। নুরীর আব্বা আমার দু'হাত ধরে বললো,

--- মা মরা মেয়ে সৎ মার সংসারে অনেক কষ্ট করেছে ওরে তুমি সুখে রেখো বাজান।

নুরী সবাই কে জড়িয়ে ধরে একটু কান্নাকাটি করে ভ্যানে উঠে বসলো।আমার কাছে সব স্বপ্ন মনে হচ্ছে ,এখনও পর্যন্ত ভালো করে বউ এর মুখ দেখতে পেলাম না। ভ্যানে বসে আঁড়চোখে বউএর মুখ দেখার চেষ্টা করছি।হঠাৎ নুরী ঘোমটা সরিয়ে বললো,

--- দেখেন তো আমার কাজল কি লেপ্টে গেছে? কান্নাকাটি করছি তো, মুখখান কি বেশি কালো লাগছে?

--- কাজল একটু লেপ্টে গেছে আস্তে করে মোছো উঠে যাবে।

--- আমি আন্দাজে কিভাবে মুছবো?আপনি একটু মুছে দিতে পারছেন না?গ্রামের লোকজন তো আপনারে মন্দ বলবে। তারা বলবে,

--- আক্কাস আলি বিয়ে করে বউ আনছে এক্কেবারে সাড়া গাছের পেত্নী।

আমি কাঁপা কাঁপা হাতে কাজল মুছতে গেছি।

--- ও আল্লা আপনার তো দেখি হাত কাঁপে। থাক আপনার মোছার কাজ নেই আমি মুছছি।

সন্ধ্যার পরপর বাড়িতে এসে হারিকেন ধরালাম।

--- আপনার বাড়িতে আর কেউ থাকে না?
--- নাহ্ আমি একাই থাকি,এই একখান ঘরই আমার।

নুরী অবাক হয়ে বললো,

--- বাসর ঘরে একটু আধটু ফুল না থাকলে হয়? আমার কত শখ বাসর ঘরে ফুল থাকবে।

মনে মনে ভাবলাম বউটার এতো ফুলের শখ! কিন্তু এতো রাতে ফুল কোথায় পাবো? উঠানে মাচায় লাউ, কুমড়ো গাছে ফুল ধরে আছে তাই তুলে এনে বউয়ের হাতে দিলাম।

--- এই ফুল দিয়ে আমি কি করবো? এখন কি ফুল ভেজে দেবো? আপনি খাবেন?

--- আরে না দুপুরের ভাত তরকারি আছে তোমার রান্না করতে হবে না। তুমি বললে বাসর ঘরে ফুল থাকবে তাই নিয়ে এলাম।

--- এই ফুল! আচ্ছা ঠি

স্ত্রী কখনওই প্রিয় নারী হতে পারেনা, কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল। বেশিরভাগ লোককেই যদি প্রশ্ন করা হয় —“আপনার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় ...
14/10/2023

স্ত্রী কখনওই প্রিয় নারী হতে পারেনা,
কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল।

বেশিরভাগ লোককেই যদি প্রশ্ন করা হয় —
“আপনার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় নারী কে?”
স্বভাবতই অনেকে উত্তর দেন - মা,
কেউ বলেন - মেয়ে,
কেউবা বলেন - বোন
কেউ বা বলেন - নানী, কারণ সে তাকে কোলে পিঠে মানুষ করেছে।
এমন অনেকগুলো সম্পর্কের কথা উঠে আসে।

খুব অবাক লাগে একজন মানুষও উত্তর দেন না তার বউ তার সবচেয়ে প্রিয় নারী।
আসলে বাঙালী পুরুষের সমস্যা!

বউকে ভালবাসি বললে
মান সম্মান চলে যাবে?
লোকে বউ পাগল বলবে?
বউয়ের কাছে ছোট হয়ে যাবে অথবা বাকী পুরুষদের সামনে মান-ইজ্জত কমে যাবে?

এমন একজন মানুষও কি নেই যার হাসপাতালের বেডের পাশে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন তার স্ত্রী। অথবা একসাথে জীবনের যুদ্ধটা করবে বলে বাবার বাড়ির আভিজাত্যকে দূরে রেখে স্বল্প বেতনর ছেলেটার হাত ধরে বাবার বাড়িটা ছেড়ে এসেছে। শ্বশুড় বাড়ির ঝাল তরকারিতে ভাত খেতে না পেরেও ফোনে বাবার বাড়িতে জানিয়েছে অনেক ভাল আছে। নাকি নিজের বিছানা, মায়ের রান্না, জন্মের পরের বাড়িটা সব ফেলে আসা অনেক সহজ যার কারণে বউ কখনোই প্রিয় নারী হবার যোগ্যতা রাখেন না।

14/10/2023

সত্য ঘটনা..
মাগরিবের আজার মাত্র দিছে, হঠাৎ মায়ের ফোনটা বেজে উঠলো
মা ফোনটা রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে আমার দুলাভাই বলছে আমার আপু খুব অসুস্থ. হসপিটালে নিয়ে গেছে সবাই, মা বাবাকে দুলাভাই তক্ষুনি যেতে
বলে, আমি ও যেতে চাই তাদের সাথে কিন্তু মা নিলো না কারন কিছুদিন পর আমার এসএসসি পরীক্ষা শুরু
মা বললো আজ রাতেই চলে আসবে, এই শর্তে আমাকে একা রেখে মা বাবা আর ছোট বোন চলে গেলো। সন্ধ্যা থেকে রাত ১০ টা পযন্ত একা ই বাসাই আছি বাহিরে টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছে
মাঝে মাঝে ভয় লাগতেছে আবার ভালো একটা ফিলিংস কাজ করতেছে হঠাৎ রাত ১১ টার সময় কলিংবেল টা বেজে উঠল দরজা খুলতেই দেখি মা বাবা আর ছোট বোন দাড়িয়ে আছে মা খুব রাগী চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, আজব বিষয় তাদের গায়ে বৃষ্টির বিন্দু মাত্র ফোটা নেই, আমি কিছু জিগ্যেস করার আগেই মা বাবা আর ছোট বোন তাড়াহুড়ো করে ঘরের ভিতর চলে গেলো হঠাৎ আমার ফোনটা বেজে ওঠল
ফোনটা রিসিভ করতেই মা বলে ওঠল "মা তোর আপু খুব অসুস্থ আজকে আমারা আসতে পারবো না. কাল সকালেই চলে আসবো
তুমি খাবার খেয়ে এখন ঘুমিয়ে পড়"
আমি থতমত খেয়ে গেলাম, তাহলে মাত্র যারা রুমে গেলো তারা কারা
Cp,,,???

14/10/2023

সফলতা VS সমাজ..!😕😕😕

সফলতাঃ-
আমি SSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
সমাজঃ-
ভালো, তবে এ আর এমন কিছু-না। আমার অমুক ভাইয়ের ছেলে, আমার অমুকের
মেয়েও তো পাইছে। ভালো একটা কলেজে চান্স পেয়ে দেখাও।

সফলতাঃ-
আমি নটরডেম কলেজে
চান্স পেয়েছি।
সমাজঃ-
কত জনকে-ই তো দেখলাম ঢাকায় গিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।

সফলতাঃ-
আমি HSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
সমাজঃ-
তাতে এমন কি ? এবার মেডিকেল, বুয়েট, ঢাবি-তে চান্স পাও কি-না দেখ। কত দেখলাম GPA 5.00 পাওয়া ছাত্র কোথাও চান্স পায়-না।

সফলতাঃ-
আমি ঢাবিতে চান্স পেয়েছি, পদার্থবিজ্ঞানে।
সমাজঃ-
মেডিকেলে, বুয়েটে তো আর পাইলা না। আমার অমুকের ছেলে অমুক মেডিকেলে পড়ে, তমুকের মেয়ে বুয়েটে পড়ে। পদার্থবিজ্ঞান আবার এমন কি সাবজেক্ট? কত ছেলে চান্স পেয়ে পাশ করতে পারে-না। আগে পাস কর তারপর কথা বল।

সফলতাঃ-
আমি প্রথম শ্রেণীতে সম্মানের সাথে পাশ
করেছি।
সমাজঃ-
CGPA কত ? ফার্স্ট তো আর হও নি। আমার
অমুকের ছেলে অমুক কলেজ থেকে পড়ে CGPA 3.70
পেয়েছে, আর ঢাবি থেকে পড়ে তোমার এই অবস্থা।
পাশ করে কি করেছ, চাকরি তো আর পাও নি। কত দেখলাম ঢাবি থেকে পড়ে বেকার ঘুরছে।

সফলতাঃ-
আমি চাকরি পেয়েছি।
সমাজঃ-
BCS ক্যাডার তো আর হওনি। যে বেতনের চাকরি, তার থেকে গার্মেন্ট্সে কাজ করা ভালো ।

সফলতাঃ-
আমি BCS ক্যাডার হয়েছি।
সমাজঃ-
তাতে কি হয়েছে ? পুলিশ/প্রশাসন তো আর পাও নাই, মাস্টার হইছো।

সফলতাঃ-
আমি প্রশাসন ক্যাডার পেয়েছি।
সমাজঃ-
পলিটিক্যাল লিডারের কাছে তো তুমি কিছুই না, তো লাভ নাই! সো লিডার হও।

অবশেষে একদিন আমি মারা গেলেও সমাজ
বলবেঃ "মরেছে তো কি হয়েছে ? প্রতিদিনই তো কতো মানুষ মারা যাচ্ছে....!"

হুম, এটাই আমাদের সমাজ। প্রতিযোগিতামূলক সমাজ। তাই সমাজের মানুষের কথায় কান না দিয়ে নিজেকে সফলতার শীর্ষে তুলুন।🙂🙂🙂👨🏽‍🎓👨🏽‍🎓👨🏽‍🎓

14/10/2023

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই জানেই না কেনো মুসলমানদের নিকট মসজিদুল আকসা এত্তোটা গুরুত্বপূর্ণ??

যেখানে ইহুদিরা সমগ্র ফিলিস্তিনই দখল করে নিছে, সেখানে মাত্র ১৪ একর জায়গার জন্য কেনো এত্তো অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ফিলিস্তিনের মুসলমানরা বারবার মসজিদের দিকে ধাবিত হচ্ছে!!

১. এখানেই রয়েছে হযরত ইব্রাহিম এবং মূসা (আ) সহ অসংখ্য নবী রাসুলের কবর।

২. এখানেই আল্লাহর মহানবী রাসুল (সা) সকল নবী রাসুলদের এবং ফেরেস্তাদেরকে নিয়ে নামাজ পড়ছিলেন।সেই জামাতের ইমাম ছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এবং এই জামাতে মতান্তরে প্রায় ২৪ হাজার নবী রাসুল ছিলেন।

৩. এখান থেকেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বোরাকে করে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করছিলেন।

৪. এই মসজিদের নির্মাণের সাথে জড়িয়ে আছে হজরত আদম এবং সুলাইমান আলাইহিসসালাম এর নাম।

৫. এর সাথে জড়িয়ে আছে খলিফা হজরত উমর (রা)এর সেই বিখ্যাত উটের বিরল ঘটনা।

৬. এখানের সাথেই জড়িয়ে আছে দ্যা গ্রেট সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবীর অসংখ্য স্মৃতি।

৭. এই মসজিদের পাথরের গায়ে লেখা রয়েছে সম্পূর্ণ সূরা ইয়াসিন।

৮. এই মসজিদের জন্য জ্বীনদের দ্বারা পাথর উত্তোলন করা হয়েছে গহীন সাগরের তলদেশ থেকে।যা কিনা কোন মানুষের পক্ষে অসম্ভব!!!

৯. এই মসজিদে ২ রাকাআত নামাজ আদায় করার জন্য একজনের আমল নামায় ২৫ হাজার রাকাআত নামাজের সমপরিমাণ সওয়াব লিখা হবে।

১০. পবিত্র কোরআনের সবচেয়ে মধ্যখানেই মহান আল্লাহ এই মসজিদ নিয়ে আলোচনা করছেন।

"তোমাদের কেউ যদি কোনো খারাপ কাজ বা বিষয় দেখে তাহলে সে যেন হাত দিয়ে তা পরিবর্তন করে দেয়, যদি তা করতে অপারগ হয় তাহলে যেন মুখ দিয়ে তার প্রতিবাদ করে, যদি তাও করতে সক্ষম না হয় তাহলে যেন অন্তর দিয়ে তা ঘৃণা করে, আর এটাই হচ্ছে ঈমানের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বলতম স্তর।"
(বুখারি, হাদিস নং: ১৯৪)

14/10/2023

শিক্ষামুলক গল্প

এক ছাগল তার দুষ্টু ছানাটি নিয়ে এক সঙ্গে বাস করত।

একদিন সকালে ছানাটি লাফাতে লাফাতে বনের দিকে চলে গেল।

ছাগল ছানার মা তার ছানাটিকে গভীর বনে একা না যেতে নিষেধ করল।

বলল, বনে অনেক হিংস্র পশু আছে , কখনো সেখানে একা যেয়ো না ।

ছানাটি তার মাকে বলল চিন্তা করো না,মা, আমি বেশি দূর যাবে না।

কিন্তু ছোট ছানাটির খেলায় এতো মত ছিল যে,
সে নিজেই বুঝতে পারেনি যে ,সে বনের কতো গভীরে চলে এসেছে ।

সন্ধ্যা অন্ধকার নেমে এলো,আর সে তার মায়ের কাছে ফিরে আসতে চাইল।

কিন্তু ভীত হতভাগ্য ছাগলছানাটি বাড়িতে ফেরার কোনো পথ খুঁজে পেল না।

সে হারিয়ে গেল এবং বুঝতে পারছিল না যে , সে এখন কি করবে।

সে তার মা এবং আরামদায়ক গরম ঘরের জন্য কাঁদতে লাগল আর ভাবতে লাগল তার মায়ের কথা শুনা উচিত ছিল।

এমন সময় সেখানে এক নেকড়ে বাঘ 🐯 আসল এবং সে বলতে লাগল,আহা,আর রাতে এক পরম স্বাদের ছাগলছানা খেয়ে ক্ষুধা মেটাবো।

এই বলে নেকড়ে বাঘ 🐯 ছাগলছানাটিকে ধরে গপ করে খেয়ে ফেলল।

হতভাগ্য ছাগলছানাটি তার মায়ের কথা না শোনায় মূল হিসাবে তার নিজের জীবন বিসর্জন দিল।



নতুন গল্পের পেজ টা ফলো করুন তার গল্প গুলা আপনাদের কে মুগ্ধ করবে 👉 Mst Taslima Begum

14/10/2023

একটি শিক্ষনীয় গল্প দয়া করে সবাই পড়বেন✅

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...

১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৪ লিটার = ৮০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ৮০০০/-
৪। সবজি = ৪,০০০/-
৫। মাছ = ৪,০০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৮০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ১০০০/-
৮। মুদি বাজার = ২০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ১০০০/-
৯। মোবাইল খরচ। = ১০০০/-

সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ = ৫০০০/-
মোট খরচ = ৩১,৬০০/হাজার

কিন্তু,
যাদের বেতন ৮,০০০/-
যাদের বেতন ১০,০০০/-
যাদের বেতন ১২,০০০/-
যাদের বেতন ১৫,০০০/-

কি করবে তারা ? যেমন, আমি!!!

দাবি আমাদের একটাই,

""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমান""
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্ধা সেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমানো উচিত। এটাই বর্তমান সময়ে মধ্যবিত্ত পরিবারের আশা।(রাজনৈতিক গন্ধ খুজবেন না প্লিজ কেউ)

#সংগৃহিত

 #প্রতিবিম্ব পর্ব ৪লেখক: মো: শাহরিয়ারঅন্তর সেই লোকটির দেওয়া ঠিকানায় দ্রুত চলে এলো। সে এসে দেখলো এখানে একটি পরিত্যাক্ত দো...
14/10/2023

#প্রতিবিম্ব পর্ব ৪
লেখক: মো: শাহরিয়ার

অন্তর সেই লোকটির দেওয়া ঠিকানায় দ্রুত চলে এলো। সে এসে দেখলো এখানে একটি পরিত্যাক্ত দোতলা বাড়ি রয়েছে। সে বাড়িটিতে প্রবেশ করার আগে তার সিকিউরিটিকে ফোন করার জন্য ফোন বের করতেই লক্ষ্য করলো তার ফোনে নেটওয়ার্ক নেই। কোনো উপায় না পেয়ে সে কিছুটা সাহস করে বাড়িতে প্রবেশ করলো। কিন্তু বাড়িতে সে কাউকেই দেখতে পেলো না। আবছা অন্ধকারে সে ধীরে ধীরে সামনে এগোতে লাগলো। হঠাৎ পিছন থেকে খুব জোরে কেউ তার মাথায় আঘাত করলো এবং সে জ্ঞান হারালো।

…………

অন্তর পুরো নিস্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। কিছুক্ষণ আগে তার বাবার দাফন কার্য সম্পন্ন হয়েছে। সে বুঝতে পারছে না এই মূহুর্তে তার কী করা উচিত। তখনি তার নিজের দুনিয়ায় তার নিজের বাবার কথা মনে পড়লো। সে তার বাবাকে কখনোই তেমন ভালোবাসে নি। তার বাবা সবসময় ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকতো। তাকে সময় দিত না। কিন্তু এই দুনিয়ায় এসে সে এমন একজন বাবা পেয়েছিল যে তার খেয়াল রাখতো। তাকে ভালোবাসতো। কিন্তু তাও হারাতে হলো তার। অন্তর এসব ভাবছিল ঠিক তখনি তার কাছে একটি কল এলো। অন্তর কল রিসিভ করতেই,

"হ্যালো মিস্টার অন্তর বলছেন?"

"জ্বি বলুন।"

"আমি কোতোয়ালি থানা থেকে বলছি। আপনার বাবার পোস্ট মর্টেম এর রিপোর্ট এসেছে।"

"আচ্ছা কে এই কাজ করেছে তা জানতে পেরেছেন?"

ওপাশ থেকে কোনো উত্তর নেই।

"কী হলো কথা বলছেন না কেন?"

"শুনুন আমি আপনাকে একটা পরামর্শ দেই। আপনি এই কেস টা তুলে নিন।"

অন্তর কিছুটা অবাক হয়ে বলল,

"কী বলছেন আপনি? কেস টা আমি তুলে নিবো কেন?"

"দেখুন পোস্ট মর্টেম রিপোর্টে যাদের নাম এসেছে তারা খুবই ক্ষমতাসীন ব্যক্তির লোকজন। আপনি একা মানুষ। শুধু শুধু ঝামেলায় জড়াবেন কেন? তাদের বিরুদ্ধে এমনিতেও আপনি কিছু করতে পারবেন না শুধু শুধুই আপনার ক্ষতি হবে। তাই আমি বলছি কেস টা তুলে ফেলুন।"

অন্তরের চোখ দিয়ে অশ্রুধারা বেয়ে পড়ছে। সে কিঞ্চিত হেসে বলল,

"ওহ আচ্ছা। ঠিক আছে। আমি কেস টা তুলে নিবো। কিন্তু আমি কী সেই ক্ষমতাসীন ব্যক্তির নামটা জানতে পারি?"

"তিনি আমাদের জেলার এমপি আজমল খান।"

"আচ্ছা ধন্যবাদ।"

এই বলে সে কল কেটে দিলো।

……..

অন্তরের জ্ঞান ফিরতেই সে নিজেকে একটি চেয়ারের সাথে বাধা অবস্থায় আবিষ্কার করলো। সে নীলিমাকেও তার সামনে একই অবস্থায় বাধা দেখতে পেল। তখনি দরজা খোলার শব্দ হলো।

"তো এতক্ষণে জ্ঞান ফিরলো আপনার মিস্টার অন্তর?"

অন্তর দেখলো এক লোক তার সামনে এসে দাড়ালো।

গল্পের নামঃ ভয়ংকর সেই পাহাড়ি জঙ্গললেখকঃ শূন্য থেকে পর্বঃ ০২আমরা দেখলাম  একটা গাছের গোড়ায় আগুন জ্বলছে এবং গাছটার ডালে একট...
14/10/2023

গল্পের নামঃ ভয়ংকর সেই পাহাড়ি জঙ্গল
লেখকঃ শূন্য থেকে
পর্বঃ ০২

আমরা দেখলাম একটা গাছের গোড়ায় আগুন জ্বলছে এবং গাছটার ডালে একটা মেয়ে ফাসিতে ঝুলে আছে এবং নিছে একটা মেয়ে ভাঙা গলায় কান্নাকাটি করছে।
আমরা পাশ থেকে সব দেখছিলাম, তখনই মেয়েটা আমাদের দিকে তাকালো আমরা দেখলাম মেয়েটি দাড়িয়ে আছে পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলের উপর, এবং মেয়েটির মুখ কুচকুচে কালো,

মেয়েটি আমাদের দিকে আসছিল তখন আমরা ভয়ে পালাতে থাকি ঐ স্থান থেকে কীছু দূরে গিয়ে খেয়াল করি আমাদের সাথে জাহিদ নাই আমরা আবার ঐ স্থানে গিয়ে দেখি জাহিদ অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে, আমরা তারাতারি ওর কাছে গিয়ে ওর জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করছি, তখন কারো আওয়াজ আসছিল জঙ্গলের একপাশ থেকে আমরা ঐদিকে থাকিয়ে দেখি কীছু লোকজন লাইট জালিয়ে আমাদের দিকে আসছিল এবং অভিকে ডাকছে আমরা বুজে গেলাম তারা হোটেল থেকে আমদের খুজতে এসেছে কারন আমরা হোটেলের রুমটা অভির নামে নিয়েছি তারা আমাদের নিয়ে যেতে এসেছিল।

আমরা পেছনের দিকে ঐ গাছটার দিকে তাকিয়ে আছি যে গাছটায় মেয়েটাকে ঝুলে থাকতে দেখেছিলাম ঐখানে তাকিয়ে দেখি ঐ গাছটির চারপাশে তাকিয়ে দেখি ঐখানে কোন কিছু নাই ঐ জায়গাই পুলিশের কীছু ফিতার মতো দেয়া আছে যেগুলো সাধারণত পুলিশ ক্রাইম স্পটের চার পাশে দেয়।

এই সম্পর্কে আমরা হোটেল থেকে আমাদের নিতে আসা লোকদের জিগ্গেস করলে তারা বলল....

"ঐ সম্পর্কে কথা হোটেলে গেলে বলা যাবে এখন তারাতারি এই জঙ্গল থেকে যেতে হবে কারন এই জঙ্গলে যত রাত হয় তত ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করে এইখানের পরিবেশ"

আমরা আর তেমন কিছু জিগ্গেস করিনি এবং হোটেলে চলে আসলাম।
যারা আমাদের জঙ্গল থেকে হোটেলে এনেছিল তাদের মধ্যে একজনের নাম রিপন ছিল, আমরা তাকে আমাদের পাহাড়ের রাস্তা দেখানোর জন্য আমাদের সাথে থেকে যেতে বললাম নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকের বিনিময়ে, এবং তিনি রাজি হয়ে গেল।

আমরা ওনার থেকে জিগ্গেস করতেছি ঐ জঙ্গলের রহস্যটি কী এবং ঐ জায়গাই আমরা দুই সময় দুই দৃশ্য দেখার কারন কী

রিপনঃ ঐ জঙ্গলে সাধারণত দিনের বেলাও কেউ যায়না এবং রাতে তো ঐ জঙ্গলের কথা কেউ মুখেও আনে না। কারন ঐ জঙ্গলে রাতে অনেকেই হারিয়ে গিয়েছে যাদের এখনো পাওয়া যায়নি কয়েকজনের লাশ পাওয়া গিয়েছে তারপর থেকে ঐ জঙ্গলে যাওয়া নিষেধ করে দিয়েছে।
ঐ জঙ্গলে রাতের বেলা অনেকেই রহস্যময় অনেক কিছু দেখেছে। আজ পযর্ন্ত কেউ ঐ জঙ্গল থেকে জিবন্ত ফিরে আসে নি, আপনারা যদি আর কিছুক্ষন থাকতেন তাহলে হয়তো আপনারাও

14/10/2023

রাকিব তার প্রেগন্যান্ট গার্লফ্রেন্ড কে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে, তার একবছর পূর্ণ হলো সেদিন।
তবে এতে রাকিবের মনে নেই কোনো অনুশোচনা। বরং রাকিব খুশী এইভাবে যে, এই একবছরে কেউ জানতেই পারেনি, রাকিব তার প্রেগন্যান্ট গার্লফ্রেন্ড নীলাকে খুন করেছে। এমনকি নীলার বাবা-মা জানেই না যে, নীলা মারা গেছে।
ভাবছেন এটা কীভাবে সম্ভব?? মেয়ে মারা গেছে একবছর। অথচ মা-বাবা জানেই না, তাদের মেয়ে মারা গেছে। হ্যা এমনটাই ঘটেছে। আমি যখন রাকিবের মুখে এই ঘটনা প্রথম শুনেছিলাম। তখন আমিও আপনার মতো অবাক হয়েছিলাম। রাকিব নীলাকে মারার জন্য একটা মাষ্টার প্লেন করেছিলো। জানেন হাসান ভাই এটা রাকিব কীভাবে করেছিলো?? (নাহিদ নামের একটা লোক, তার বন্ধুর জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা শেয়ার করছে আমার কাছে)

একবছর আগে
এক রাতে রাকিব নীলাকে কল করে। নীলা ফোন রিসিভ করতেই রাকিব বলে উঠে:
নীলা আমি বাড়িতে তোমার কথা জানিয়েছিলাম। কিন্তু আমার বাড়ির কেউ তোমাকে মেনে নিবে না। বাবা তোমাদের মতো গরিব ঘরের মানুষের সাথে সম্পর্ক করবে না।

নীলা রাকিবের কথা শুনে কেঁদে কেঁদে বলে: তাহলে আমার কি হবে রাকিব?? আমার গর্ভে তো তোমার সন্তান। তুমি যদি আমাকে বিয়ে না করো, তাহলে তো আমি সমাজে মুখ দেখাতে পারবো না। এই মুহূর্তে আমার বাড়ির কেউ জানেনা, আমি প্রেগন্যান্ট। কিন্তু তারা খুব শ্রীঘ্রই জানতে পারবে। আর তখন বাবা আমায় মেরে ফেলবে। প্লীজ তুমি এমনটা করো না।

আমি তোমাকে বিয়ে করবো না, সেটা তো বলিনি। আমি প্রতিষ্ঠিত হলেই তোমাকে বিয়ে করবো। কিন্তু এখন সম্ভব না। তাই তোমাকে এই বাচ্চা নষ্ট করে ফেলতে হবে।

এটা তুমি কি বলছো রাকিব। আমার গর্ভে তোমার ভালোবাসার চিহ্ন। আমি সেটা নষ্ট করে ফেলবো??

এটা তোমাকে করতেই হবে নীলা। যেকোনো ভাবেই হোক এই সন্তান তোমাকে নষ্ট করতেই হবে।

একজন মা হয়ে নিজের সন্তান কে কীভাবে হত্যা করবো?? এটা আমি পারবো না।

তুমি যদি এই সন্তান নষ্ট না করো। তাহলে কিন্তু আমি তোমাকে কখনই বিয়ে করবো না।

এই সন্তান নষ্ট করলে যে, তুমি আমাকে বিয়ে করবে?? তার কী কোনো গেরান্টি আছে??

তুমি আমাকে অবিশ্বাস করছো নীলা??

আমি তোমাকে অবিশ্বাস করি না। কিন্তু এই মুহূর্তে আমি যে পরিস্থিতিতে আমি। এই পরিস্থিতিতে, আমার তোমাকে বিয়ে করতেই হবে। তা ছাড়া আমার বেঁচে থাকার অন্য কোনো উপায় নেই। আর তুমি ভেবো না, তুমি আমাকে বিয়ে না করলে, আমি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করবো। আমি সেরকম মেয

Address

Sirajganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুরেঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share