Book BD Show

Book BD Show bookBDshow is an Bangladeshi online ticketing service for cinemas, theaters, and sports. For more information, please visit www.bookbdshow.com.
(1)

About bookBDshow

Launched in 2024, bookBDshow, owned and operated by Roots Entertainment Bangladesh (founded in 2018), is Bangladesh's leading entertainment destination and the one-stop-shop for every out-of-home entertainment need. The firm is present in over 100 towns and cities in Bangladesh and works with partners across the industry to provide unmatched entertainment experiences to millions

of customers. Over the years, the company has evolved from a purely online ticketing platform for movies across 1,000 screens to end-to-end management of live entertainment events including music concerts, live performances, theatricals, sports, and more. bookBDshow has also built Bangladesh’s largest organic reviews and ratings engine for movies and has driven technology innovations, such as the m-ticket and Movie Mode, impacting millions of users and the industry at large. With continued support from investors including amongst its key investments in the sector. bookBDshow is also committed to society at large, by way of its charity initiative, which provides entertainment experiences to the underprivileged.

সাথে থাকুন প্লিজ!(আরও কিছুদিন)
09/08/2025

সাথে থাকুন প্লিজ!
(আরও কিছুদিন)

💐ধন্যবাদ💐গুরুজনেরা বলেন; সিনেমা শিল্পের মানুষ তিনপ্রকার; 'প্রজাপতি মানুষ', 'মৌমাছি মানুষ' এবং 'মাকড়সা মানুষ'! প্রজাপতি ন...
02/08/2025

💐ধন্যবাদ💐

গুরুজনেরা বলেন; সিনেমা শিল্পের মানুষ তিনপ্রকার; 'প্রজাপতি মানুষ', 'মৌমাছি মানুষ' এবং 'মাকড়সা মানুষ'! প্রজাপতি নিজেকে দেখায়, আর মধু খেয়ে চলে যায়! মাকড়সা নিজে খায় আর বিষ নিয়ে যায় ঢেলে দিতে! অপরদিকে মৌমাছি নিজেও মধু খায়, তবে তারচেয়ে বেশী নিয়ে যায় সবার জন্য সঞ্চয় করতে!

কেনো এই গল্প?
মে-জুলাই (তিন) মাসে আমরা bookBDshow নিয়ে NDA (Non-Disclosure Agreement) শর্তে ডজনখানেক মিটিং করেছি! এসব আলোচনায় আমরা তিন শ্রেণীর মানুষই পেয়েছি, তবে সুখের কথা হচ্ছে: বেশীরভাগ ক্ষেত্রে আমরা সেসব (মৌমাছি) মানুষ এবং প্রতিষ্ঠানকে বেছে নিয়েছিলাম যারা শিল্পটাকে পাল্টাতে চায়; ফলাফলে গভীর কালো অন্ধকার পার হবার পর উজ্জ্বল আলেকরেখা উদিত হবার লক্ষণ প্রবল! এর বেশীকিছু আপাতত (কারণ NDA) বলতে পারছি না; তবে নির্বাচন পার হলেই সুদিন আসার বিষয়ে আমরা প্রবল প্রবল প্রবলভাবে আশাবাদী!! ♥️

যেসকল সম্মানিত (মৌমাছি) মানুষ এবং প্রতিষ্ঠানের সাথে আমাদের বসার সুযোগ হয়েছে; সকলকেই হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা!!💐💐

🎬 বাংলাদেশের চলচ্চিত্র 🎬 লিখেছেন: Anonno Mamunবাংলাদেশের চলচ্চিত্র নতুন বিপদের মুখে, তবে নতুন আলোও দেখা যাচ্ছে! দেশের চল...
25/07/2025

🎬 বাংলাদেশের চলচ্চিত্র 🎬
লিখেছেন: Anonno Mamun

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নতুন বিপদের মুখে, তবে নতুন আলোও দেখা যাচ্ছে! দেশের চলচ্চিত্র শিল্প আজ চরম সংকটে। একে একে সিনেমা হল বন্ধ হচ্ছে, দর্শক হলমুখী না হওয়ায় প্রযোজকরা হচ্ছেন নিরুৎসাহিত। অথচ এই শিল্পই একসময় ছিল আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির গর্ব!

📉 সমস্যার মূল কারণ

১: নিয়মিত সিনেমা না থাকা!
২: নতুন শিল্পীর আগমন না হওয়া!
৩: একক নায়ক কেন্দ্রিক ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত হওয়া!
৪: টিকেট বিক্রিতে অনিয়ম ও স্বচ্ছতার অভাব!
৫: পাইরেসি ও কালোবাজারি!
৬: প্রযোজকদের অতি উৎসাহিত ভুল সেল রিপোর্ট!
৭: হল মালিকদের আয় গোপন রাখা!
৮: আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগ না থাকা!

🎯 সমাধান

👉 উৎসব ছাড়াও সারা বছর ছবি নির্মাণ ও রিলিজ করা!
👉 বেশি করে নতুন শিল্পীদের সুযোগ করে দেয়া!
👉 পাইরেসি প্রতিরোধে সবাইকে এক হয়ে কাজ করা!
👉 যদি দেশের সব সিনেমা হলে সেন্ট্রাল সার্ভার সংযুক্ত ই-টিকেটিং সিস্টেম চালু করা যায়!

প্রতিটি টিকেটের বিক্রি তাৎক্ষণিকভাবে কেন্দ্রীয় ডাটাবেসে রেকর্ড হবে! হল মালিক বা দালালের টিকেট গোপন বা বিকৃতি করা সম্ভব হবে না! প্রযোজক ও সংশ্লিষ্ট সবাই সঠিক আয়ের হিসাব পাবেন! পাইরেসি সহজেই ট্র্যাক ও প্রতিরোধ করা যাবে! চলচ্চিত্র শিল্পে স্বচ্ছতা ও আস্থার পরিবেশ গড়ে উঠবে।

💡 এটাই হতে পারে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের বাঁচার একমাত্র রাস্তা। ই-টিকেটিং শুধু একটা সফটওয়্যার না, এটা একটি রেভল্যুশন, যা সঠিকভাবে ব্যবহার করলে আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ফিরিয়ে আনতে পারে তার হারিয়ে যাওয়া গৌরব!

🎥 আসুন, আমরা পরিবর্তনের পক্ষে কথা বলি। সিনেমা হলে যাই, সিনেমার পাশে থাকি!

রুটস্ বক্তব্য:
২ থেকে ৮ কারণের সমাধান আমাদের কাছে আছে; তবে বিগত কয়েক মাসের চেষ্টায় বুঝেছি; আরও ১২-থেকে ১৫ কোটি টাকার লগ্নী পাওয়া প্রবল কঠিন!!!

সার্ভার থেকে পাইরেসি?(সিতারে জামিন পার)HDrip বের হয়েছে; ৩য় সপ্তাহ অতিক্রমের সাথে সাথেই! আমির খান সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন Sit...
16/07/2025

সার্ভার থেকে পাইরেসি?
(সিতারে জামিন পার)

HDrip বের হয়েছে; ৩য় সপ্তাহ অতিক্রমের সাথে সাথেই! আমির খান সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন Sitaare Zameen Par চলচ্চিত্রটিকে তিনি OTT-তে মুক্তি দেবেন না! এজন্য প্রায় ১৫০ কোটি টাকার অফার তিনি বাতিল করে দিয়েছেন!

সাধারণত: যেসব চলচ্চিত্র PVR-INOX সিনেপ্লেক্স চেইন প্রদর্শন করে, সেসব চলচ্চিত্র মুক্তির ৮ সপ্তাহ পর OTT-তে প্রদর্শনের জন্য বিক্রি হয়! আর যেসব চলচ্চিত্র ৪ সপ্তাহ পরে OTT-তে আসার জন্য বিক্রি হয়, সেসব চলচ্চিত্র PVR-INOX সিনেপ্লেক্সে প্রদর্শন করা হয় না!

পাইরেসির কারণে:
OTT অথবা YouTube-PPV থেকে আয়ের ৯০% তিনি হারালেন! 😪 আমাদের হিসাবে প্রায় ২০০ কোটি রুপির বেশী ক্ষতি!!

প্রশ্ন?
👉 যেহেতু OTT রাইটস্ বিক্রি হয়নি, সেহেতু কোনো ওটিটির কাছে কপি থাকার কথা নয়!

👉 যেহেতু YouTube PPV শুরু হবার কথা ৩ থেকে ৬ মাস পর, সেহেতু ইউটিউবের কাছে কপি নেই!

👉 এডিটিং, প্রিভিউ, ডাবিং, ফলি, বিজিএম, ভিএফএক্স এবং সেন্সর কপিতেও নাম লেখা ওয়াটার মার্ক থাকে; তারমানে এটা সেসব কপির কপি নয়! এমনকি ভারতীয় সেন্সর সার্টিফিকেট যুক্ত না থাকায় বোঝা যায়, এটি ভারতীয় DCP অথবা ই-সিনেমা কপিও নয়!!

🖕মারা খাওয়া প্রশ্ন: এটা কোন কপি?

কপি আছে প্রযোজক ও অভারসিস পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের কাছে! যেহেতু নিজের লিঙ্গ নিজের পায়ুপথে প্রবেশ করানো যায় না; সেহেতু যুক্তি বিচারের যাচাই (টাইটেল কার্ড ট্রিম করা) বাছাই বলে, এটি অবশ্যই অবশ্যই অভারসিস সার্ভার কপি, এবং তা করা হয়েছে non-DCI DCP সার্ভার থেকে! -- তবে তবে তবে বাংলাদেশের ঘটনাগুলো ঘটেছে প্রায় একইভাবে non-DCP সার্ভার সোর্স থেকেই!!!

✊ ফলাফল:
আমাদের সোর্স ও গবেষণার ওপর ভিত্তি করে লেখা পোস্টটি যে শতভাগ সঠিক; সেটুকু বুঝতে মে মাসের ১৯ তারিখের পোস্টটি আবার পড়ুন:

লিংক:
https://www.facebook.com/100057410170260/posts/1187903353133326/

bookBDshowএমনি এমনি দিলাম...(আগামী মিটিং প্রস্তুতি)
14/07/2025

bookBDshow

এমনি এমনি দিলাম...
(আগামী মিটিং প্রস্তুতি)

bookBDshow Ai e-Cinema Server(শতভাগ অনলাইন অটোমেটিক সার্ভার)১: প্রযোজক নিজে তার চলচ্চিত্রের কপি নিজ অফিসকক্ষে বসে নিজের ...
13/07/2025

bookBDshow Ai e-Cinema Server
(শতভাগ অনলাইন অটোমেটিক সার্ভার)

১: প্রযোজক নিজে তার চলচ্চিত্রের কপি নিজ অফিসকক্ষে বসে নিজের পিসিতে (তার জন্য) নির্ধারিত সফটওয়্যারে নিজের পাসওয়ার্ড দিয়ে এসক্রিপশন করবেন!

২: প্রযোজক নিজে তার চলচ্চিত্রের এনক্রিপটেড কপি তার একাউন্টে লগিন করে নিজ দায়িত্বে সার্ভারে আপলোড করবেন!

৩: প্রতি সপ্তাহের জন্য যেসকল সিনেমা হলে তার চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে, সেসকল সিনেমা হলের জন্য তিনি একটি এক্সেস পারমিশন তার একাউন্টে যোগ করবেন!

৪: সার্ভার নিজেই এক্সেস থাকা সিনেমা হলের প্লে-সার্ভারে চলচ্চিত্রের এনক্রিপটেড কপি পাঠাবে, এবং সিনেমা হল মালিকের একাউন্টে শো-শিডিউল করার অপশন যুক্ত করবে!

৫: প্লে-সার্ভারে কোনো মনিটর, মাউস, কিবোর্ড থাকবে না! কেবলমাত্র প্রজেক্টর ও ওয়েবক্যাম বাইন্ড করা থাকবে! প্লে-সার্ভার নিজে নিজেই হলমালিকের শিডিউল অথবা কমান্ড অনুসারে চলতে পারবে; প্রয়োজনে হলমালিক আন্দামান থেকেও তা পরিচালনা করতে পারবেন!

♥️সুবিধা!♥️
ক: এই পদ্ধতিতে চলচ্চিত্রের কোনো কপি করার সুযোগ প্রযোজক ও তার প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোনো মানুষের কাছে যাবার সুযোগ নেই!

খ: প্লে-সার্ভার প্রতিটি শো চলাকালীন দর্শকের উপস্থিতির সংখ্যা-ছবি-ভিডিও সরাসরি প্রযোজককে দেখাতে সক্ষম হবে!

গ: যেহেতু প্রতি ৫/১০ মিনিট পর প্লে-সার্ভার নিজেই দর্শকের ছবি তুলে রাখবে এবং স্ক্রীণে ডিজিটাল বারকোড শো করাবে, সেহেতু হলপ্রিন্ট পাইরেসী হবার সম্ভবনা ৯৫% কমে যাবে!

✊ চলুন প্রযোজকগণ কার্যকর করি!

বিগত ৭ বছরের পরিশ্রম গবেষণা এবং ৩ কোটি টাকার লগ্নীতে সব তৈরি আছে; এবার ১০০টি সিনেমা হল সংস্কার, সার্ভার, প্রজেক্টর ও ই-টিকেটিং সিষ্টেম বাস্তবায়ন করতে আরও ১০ থেকে ১৫ কোটি টাকার লগ্নীর প্রয়োজন হবে!!!

বিঃদ্রঃ
বিগত ২ মাসে ১৪টি মিটিং হয়েছে; বাকি বাস্তবতা বোঝা যাবে ডিসেম্বরের মধ্যে; এটা বাংলাদেশ, এখানে ভালো কিছু ৭০ বছরে জন্ম হয়না; তবে আমরা আমৃত্যু (জন্ম দেওয়া পদ্ধতিটি) বাস্তবায়নের চেষ্টা চালিয়ে যেতেই থাকবো!✊

ভাবুন..ভাবা প্র্যাক্টিস করুন!!!পাইরেসি কোন পর্যায়ে পৌঁছালে,IMAX সংস্করণ বের হয় ২৪ ঘন্টার মধ্যে!আবার ভাবুন..ভাবা প্র্যাক্...
13/07/2025

ভাবুন..
ভাবা প্র্যাক্টিস করুন!!!

পাইরেসি কোন পর্যায়ে পৌঁছালে,
IMAX সংস্করণ বের হয় ২৪ ঘন্টার মধ্যে!

আবার ভাবুন..
ভাবা প্র্যাক্টিস করুন!!!

বিদায় প্রথাগত OTT...!!গত দুই মাসে প্রায় ১৪টি যৌথ আলোচনার টেবিলে বলেছি: বাংলাদেশের বিনোদন বাণিজ্যের জন্য প্রথাগত OTT একটি...
11/07/2025

বিদায় প্রথাগত OTT...!!

গত দুই মাসে প্রায় ১৪টি যৌথ আলোচনার টেবিলে বলেছি: বাংলাদেশের বিনোদন বাণিজ্যের জন্য প্রথাগত OTT একটি ভুল পদক্ষেপ! বাংলাদেশের মানুষ বাৎসরিক বা মাসিক প্রদান কাঠামোর ওপর আস্থাশীল নয়; একারণে কারও মোবাইলেই ১/২টি থেকে বেশী বাংলাদেশী OTT এ্যাপের সন্ধান পাবেন না!

এমনকি যে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব OTT আছে, তাদের মোবাইলেও বাংলাদেশের সকল OTT app চলমান থাকে না! সহজ ভাষায়: বৃহৎ পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া কোনো OTT আজপর্যন্ত লাভের মুখ দেখেনি...!! খোঁজ নিয়ে দেখুন: Chorki কত টাকা ভর্তূকি টেনে বেড়াচ্ছে..! কালে-ভদ্রে 'আল-বাল-ছাল' কনটেন্ট আর ঈদের চলচ্চিত্র দিয়ে বাংলাদেশের ছোট বাণিজ্য পরিসীমায় কোনো OTT টিকে থাকার স্বপ্ন বড়জোড় স্বপ্নদোষ থেকে বেশী কিছু হবার দাবী করতে পারবে না!

নিজেকে প্রশ্ন করুন:
কি এমন মধু আছে, যার খোঁজে আপনি বাংলাদেশের ডজনখানেক OTT-তে প্রতিদিন বা প্রতিঘন্টায় ফেসবুক/ইউটিউবের মতো ৯+৩০ (নাইত্রিশ) বার ঢুকে নিজের ঘন্টার পর ঘন্টা সময় বিলিয়ে দেবেন!? প্রশ্ন করুন!!!

না বুঝে, না গবেষণা করে উচ্চমার্গীয় ধোঁয়া পানীয় আর কর্পোরেট পৃষ্ঠপোষকতার আবেগে কোনো প্রথাগত OTT বাংলাদেশে টিকবে না; যারা টিকে আছে বলে ভাবছেন: তারা ঠিক জানে: কত গমে কত আটা হয়, আর কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগী কতটা খেলে কতটা হাগে!!!

যদি সত্যি কিছু করতে হয়, তবে Community PPV-OTT ছাড়া বিকল্প কিছু আমাদের দেশে কার্যকর নয় বলেই উপলব্ধি হয়!... চলুন তবে তাই করতে শুরু করি!!!

বিদায় Bioscope. 💐💐

Video Editing & Color Grading..বিগত বছর পাঁচেক আমাদের দেশীয় প্রযোজকদের একটি রোগ হয়েছে; রোগের নাম: স্বর্ণলতা সিনড্রোম! স্...
09/07/2025

Video Editing & Color Grading..

বিগত বছর পাঁচেক আমাদের দেশীয় প্রযোজকদের একটি রোগ হয়েছে; রোগের নাম: স্বর্ণলতা সিনড্রোম! স্বর্ণলতা এমন একটি গাছ, যে নিজে মাটিতে জন্মায় না, সে সর্বদাই একটি পরিপূর্ণ গাছের গায়ে বড় হয় এবং নিজের বংশবিস্তার করে!

আমাদের প্রযোজকগণ এখন (একটু) বড় চলচ্চিত্র হলেই কোলকাতা (ইন্ডিয়া) দৌঁড়ান তার এডিটিং এবং কালার গ্রেডিং সমাপ্ত করতে! বিষয়টি খারাপ অবশ্যই নয়, তবে এই ভাবধারার কারণে আমাদের দেশ কোনো পুষ্টিকর Video Editing & Color Grading প্রতিষ্ঠানের জন্ম দিতে পারছে না! বিগত ৭টি বছরে যাচাই করে দেখেছি: বাংলাদেশে মেধা আছে, তবে তাদের যথাযোগ্য সম্মান দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে সংযুক্ত করার মতো কোনো প্রতিষ্ঠান নেই!

অথচ..
মাত্র ২ থেকে ৩ কোটি টাকার বাজেট নিয়ে নামলেই একটি আন্তর্জাতিক মানের Video Editing & Color Grading প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশেই তৈরি করা সম্ভব, যেখানে নাটক, বিজ্ঞাপন এবং চলচ্চিত্রের প্রযোজকগণ প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ম মেনেই কোলকাতা (ইন্ডিয়া) থেকে অর্ধেক খরচে একইমানের সেবা পেতে সক্ষম হবেন! এরসাথে এই প্রতিষ্ঠানের সূত্রেই বাংলাদেশে বিকশিত হবে শত শত মেধাবী সম্পাদক!

আমরা শিল্পের (সকল) সমস্যা এবং সমাধানগুলো বুঝি, তবে আমাদের বর্তমান অবস্থা অনেকটা অর্থনীতিবিদের মতোই; যে সবচেয়ে বেশী অর্থ বোঝে কিন্তু তার কাছে অর্থ থাকে না! তবুও একটা সুপ্ত ইচ্ছা আছে: যদি ভবিষ্যতে কখনও সময় এবং সুযোগ একসাথে ফলপ্রসূ হয়; তবে আমরা একটি Video Editing & Color Grading-এর পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে জন্ম নিতে সহযোগিতা করবো!

আলোচনা চলমান....!!!

বিঃদ্রঃ
সংযুক্ত ছবির নিচের অংশ 'ইনসাফ' চলচ্চিত্রের এডিটিং টেবিল থেকে!

পুুরাতন যুগের OTT কথা!!!(বাংলা চলচ্চিত্র ও Web-DL)বাংলাদেশে প্রদর্শিত চলচ্চিত্র প্রথাগত কোনো OTT-তে মুক্তি পাবার ৩০ মিনি...
08/07/2025

পুুরাতন যুগের OTT কথা!!!
(বাংলা চলচ্চিত্র ও Web-DL)

বাংলাদেশে প্রদর্শিত চলচ্চিত্র প্রথাগত কোনো OTT-তে মুক্তি পাবার ৩০ মিনিটের মধ্যে Web-DL কপি নেটে চলে আসে! বিনা পয়সায় ডাউনলোড অথবা লাইভ ষ্ট্রিমিং করে দেখা সম্ভব এসব কপি! কেবল তাই নয়..

ক: ৩০০ মেগাবাইট থেকে ১০ গিগাবাইট সাইজের একাধিক কপি তৈরি হয় চলচ্চিত্রের; যার যেটা ইচ্ছা ডাউনলোড করে নিতে পারে বহুক্ষেত্র থেকে! আর জনে জনে বিতরণ তো সওয়াবের কাজ এদেশে!!

খ: এসব কে পাইরেসি করেছে বা কোথা থেকে করেছে, তা বোঝার কোনো উপায় থাকে না! ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট মুঝে দেওয়া এখন মাত্র ৫ মিনিটের কাজ!

গ: পাইরেসি হবার সাথে সাথে সাউন্ডট্র্যাক টুইক করে একাধিক চ্যানেল থেকে ইউটিউবে আপলোড হয়; আর সাউন্ড-পিচ, ফ্রেমরেট ও স্পিড চেঞ্জ করা থাকায় ইউটিউবও ধরতে পারে না, কোনটা যে কার কপি!

ঘ: প্রথাগত OTT গুলো মাসিক বা বাৎসরিক ধারণার যে বাণিজ্য পদ্ধতিতে চলে, তা বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য উপযোগী কোনো পদ্ধতি নয়! একারণে সবার মোবাইলে Facebook, Youtube থাকলেও ডজনখানেক OTT এ্যাপ মোবাইলে রাখতে কেউই আগ্রহী নন! (আমার মোবাইলে আছে মাত্র ১টা)

ঙ: তাই নিশ্চিত বলা যায়: এই ঘরানার পুরাতন OTT-তে চলচ্চিত্রের মুক্তি দেবার পদ্ধতি আমাদের দেশের জন্য কার্যকর ও সুফলদায়ক নয়!

আমাদের গবেষণা বলে: বাংলাদেশে স্মার্টফোন থাকা গ্রাহকের মধ্যে প্রায় ৫০ লাখ দর্শক মোবাইলে সিনেমা দেখে! যদি বাস্তবতা এটাই হয়; তবে Chorki কি এই ৫০ লাখ দর্শকের মোবাইলে স্থান পেয়েছে? -- উত্তর হচ্ছে: ন আকারে না, এবং N+O = NO.

আমাদের প্রযোজক এবং সিনেমা প্রযুক্তি নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষগুলো এটাও হয়ত বোঝেন না; সামান্য সম্মিলিত শক্তি এবং ভবিষ্যত বাণিজ্য কাঠামোর ধরণ বুঝে নতুন কিছু তৈরি করলে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে কোনো মানুষকে পাইরেসি ছাড়া যেকোনো চলচ্চিত্র দেখানো সম্ভব; তবে তা হতে হবে এমনকিছু, যা ৫০ লাখ স্মার্টফোনের নিয়মিত দর্শক অবশ্যম্ভাবী মেনে নিয়েই তার নিজের মোবাইলে রাখতে আগ্রহী হয়, এবং ফেসবুকের মতই দিনে ৯+৩০ (নাইত্রিশ) বার সেই গন্তব্যে যেতে বাধ্য হয়!

প্রশ্ন: এমনকিছু কি সম্ভব?
উত্তর: তৈরি হয়ে আছে, এবার প্রকাশের সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন! যে-কজনের সাথে আলোচনা হয়েছে, তাঁদের ভাষ্য: ইহা পরিপূর্ণ নিয়ে আসতে পারলে মিডিয়া জগতে ভূমিকম্পের মতো আলোড়ন হবে! কবে যে প্রযোজকগণের ভয়টা কাটবে!!!?

কি সেটা:
bookBDshow এবং তার PPV-OTT

05/07/2025

Book BD Show
(সবাই আসবে এখানেই!)

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মিডিয়া ই-টিকেটিং,
সেলিব্রিটি কমিউনিটি, বক্স-অফিস
এবং সেন্ট্রাল সার্ভার প্ল‌্যাটর্ফম!

বিস্তারিত:
https://www.facebook.com/share/p/1EhiBLAozN/

✊ কী সম্ভব?৯ কোটি টাকায় প্রতিবছর ৫টি আধুনিক মানের (১০০ থেকে ২০০ আসনের) মিনি মাল্টিপ্লেক্স নির্মাণ করা সম্ভব! অবশ্যই মাত্...
04/07/2025

✊ কী সম্ভব?

৯ কোটি টাকায় প্রতিবছর ৫টি আধুনিক মানের (১০০ থেকে ২০০ আসনের) মিনি মাল্টিপ্লেক্স নির্মাণ করা সম্ভব! অবশ্যই মাত্র ৩/৪ বছরে সকল অর্থ ফেরত দেবার নিশ্চয়তা সহ!...

বিশ্বাস না হলে বাকিটুকু পড়ুন!

♥️ রুটস্ সিনেক্লাব সমগ্র বাংলাদেশে ১০০+ শাখা প্রতিষ্ঠায় সহযোগীতা করতে চায়; একারণে আগ্রহীদের কাছ থেকে আগ্রহপত্র নেয়া শুরু হয়েছে। যাচাই বাছাই শেষে শাখা প্রতিষ্ঠার প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করা হবে।

কী কি ও কী পরিমান লাগবে?
শাখা হবে দুই ধরণের, ২টি স্ক্রীণ সমৃব্ধ “রুটস্ সিনেক্লাব” এবং ৩টি স্ক্রীণ সমৃদ্ধ “রুটস্ সিনেপ্লেক্স”। রুটস্ সিনেক্লাবে থাকবে ৫০ আসনের একটি এবং ২০ আসনের একটি করে ২টি সিনেমা হল। রুটস্ সিনেপ্লেক্সে থাকবে ৫০ আসনের ২টি এবং ২০ আসনের একটি নিয়ে ৩টি সিনেমা হল।

রুটস্ সিনেক্লাবে প্রয়োজন হবে ২০০০ স্কয়ারফুট ও কমপক্ষে ১২ ফুট উচ্চতার একটি ফ্লোর। ফ্লোরে ১৫ ফুট দূরত্বে পিলার থাকা জরুরী।

রুটস্ সিনেপ্লেক্সে প্রয়োজন হবে ৩০০০ স্কয়ারফুট ও কমপক্ষে ১৪ ফুট উচ্চতার ফ্লোর। ফ্লোরে ২০ ফুট দূরত্বে পিলার থাকা জরুরী।

রুটস্ সিনেক্লাবের শাখা করতে খরচ হবে ১ কোটি টাকা; রুটস্ সিনেপ্লেক্সের শাখা করতে খরচ হবে ১.৫ কোটি টাকা।

২০২৫/২৬ সাল থেকে “রুটস্” তার নিজস্ব বক্স-অফিস সার্ভার এবং টিকিট অটোমেশনে বাংলাদেশী বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্র মুক্তির দিন থেকেই প্রদর্শন করার সক্ষমতা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ও হ্যাঁ! হলিউড সক্ষমতা পেতে অতিরিক্ত ১ কোটি টাকা যুক্ত করতে হবে!

(ভবন বাদে সকলকিছুতে ৭০ঃ৩০ শেয়ার হবে! ৭০ আগ্রহীর, ৩০ আমাদের!)

ধন্যবাদ!

প্রজেক্ট তথ্য:
https://fb.watch/lh8wKbn80J/

Address

67, J. C Road, Dhanbandi
Sirajganj
6700

Telephone

+8801713303505

Website

http://www.boxofficebd.org/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Book BD Show posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Book BD Show:

Share