07/07/2025
সুস্পষ্ট উনার এই বক্তব্য আল্লাহর ফরজ বিধান সম্পর্কে গোমরাহী ।
১/জিহাদের মাধ্যমে কোন জায়গায় কোন দ্বীন প্রতিষ্ঠা হয় নাই। (অথচ আ,ফ,গানিস্তানে বর্তমানে দ্বীন প্রতিষ্ঠা হয়েছে শুধুমাত্র জিহাদের মাধ্যমে)
২/যতদিন জিহাদ থাকবে ততদিন ইসলাম থাকবে এই বাক্য নাকি ইহুদী-খ্রিস্টানদের স্লোগান।
উনার দাবি কোন যুদ্ধের মাধ্যমেই কোন ব্যক্তি মুসলমান হয় নাই । মানে উনার কথা হল জিহাদ যুদ্ধের কোন প্রয়োজন নাই দাওয়াতী কাজ করো সব মুসলমান হয়ে যাবে । উনার কথা আধুনিক যুগে যুদ্ধ জি,হা,দ করলে ইসলামকে মানুষ মস্তানের ধর্ম বলবে।
অথচ জিহাদের মাধ্যমেই রাসুল ও সাহাবাদের দাওয়াতের ময়দান পরিষ্কার হয়েছিল দাওয়াতি কাজ করতে পেরেছিলেন
বাস্তবতা হলো পৃথিবীতে মুসলমানরা যতক্ষণ পর্যন্ত নিজের শক্তি প্রদর্শন করতে পারবে যুদ্ধ করতে পারবে জি,হা,দ করতে পারবে ততদিন ইসলাম টিকে থাকবে মুসলমানদের উপর আক্রমণ করার কেউ সাহস পাবে না।
অন্য তাই ইস্পেনের মত হবে ৮০০ বছর মুসলমানরা শাসন করার পরেও জিহাদ ছেড়ে দেওয়ার কারণে এমন একটা সময় এসেছে গোটা দেশের মধ্যে একটা মসজিদ অবশিষ্ট ছিল না
আরব বিশ্ব জি,হা,দ ছেড়ে দেওয়ার কারণে পশ্চিমাদের গোলামে পরিণত হয়েছে ।
অথচ একটা সময় ছিল উসমানী খেলাফতের আমলে মুসলমানরা জিহাদকে আঁকড়ে ধরে রাখার কারণে গোটা ইউরোপীয় মুসলমানদের পায়ের নিচে এসে বসে থাকতো ।
শেষ কথা,, জি,হাদ ও যু,দ্ধের মাধ্যমেই ইসলামী খেলাফতের পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে যেটা বিশেষ করে উমর রা থেকে শুরু হয়েছিল তারপরে হযরতে ওসমান তারপরে হযরতে আলী তারপরে হযরত মুয়াবিয়া তিনাদের আমলে বহু দেশ ইসলামের ছায়াতলে এসেছিল বিশেষ করে জিহাদের মাধ্যমে।। আর এমন একটা বিধানকে এভাবে বিকৃতি করা আস্তাগফিরুল্লাহ।।