মুসাফির The Traveler

মুসাফির The Traveler ভাল কিছু করার প্রচেষ্টায়,,

কাঠের হিসাবঃ - চেরাই কাঠ ও গোল কাঠ হিসাবের সহজ পদ্ধতিঃ-কাঠের হিসাব:- কাঠের হিসাব করা অনেক সহজ। কাঠ মাপার হিসাবকে অনেকে ক...
21/12/2024

কাঠের হিসাবঃ - চেরাই কাঠ ও গোল কাঠ হিসাবের সহজ পদ্ধতিঃ-

কাঠের হিসাব:-

কাঠের হিসাব করা অনেক সহজ। কাঠ মাপার হিসাবকে অনেকে কঠিন মনে করে। কিন্ত কাঠ মাপার হিসাব একদম সহজ। শুধু কয়েকটি কথা মনে রাখলেই চলবে।

আপনি যদি কাঠের মাপ না জানেন তাহলে কাঠ ব্যবসায়ী আপনাকে ভুলভাল হিসাব দিয়ে আপার থেকে বেশি টাকা নিয়ে নিতে পারে। অনেক কাঠ ব্যবসায়ী এরকমটা করে থাকে। ব্যবসায়ীরা এই চিটিং সহজেই করতে পারে, কারণ বেশিরভাগ মানুষ কাঠের হিসাব করতে পারেনা। তাই কাঠ ব্যবসায়ী যত কিউবিক ফিট (কেবি) বলে, মানুষ বিশ্বাস করে ততকিউবিক ফিট (কেবি) টাকা দিয়ে আসে। ব্যবসায়ীরা সাধারণ মানুষের এই অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আপনি যদি একটু সচেতন হতেন তাহলে আপনার থেকে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিতে পারত না। আজকে আমরা জানবো কিভাবে চেড়াই কাঠ ও গোল কাঠের হিসাব করতে হয়। আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক কাঠের হিসাব কিভাবে করতে হবে।

☀️চেরাই কাঠের মাপ:-

চেরাই কাঠ পরিমাপ করা একদম সহজ। আপনি দুইটি সূত্র মুখস্ত রাখতে পারলেই চেড়াই কাঠ ও গোল কাঠের হিসাব করতে পারবেন। চেড়াই কাঠ পরিমাপের জন্য একটি সূত্র এবং গোল কাঠ পরিমাপ করার জন্য একটি সূত্র।

উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুণ এবং বুঝার চেষ্টা করুন। এখানে দৈর্ঘ্য ১০০ ফিট, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি এবং উচ্চতা বা পুরত্ব ২ ইঞ্চি রয়েছে। এখন সবগুলোকে গুণ করে ১৪৪ দিয়ে ভাগ করলে বের হয়ে যাবে এখানে কত কিউবিক ফুট বা ঘন ফুট কাঠ রয়েছে। এখন আসুন বাস্তবে হিসেব করে দেখি এখানে কতটুকু কাঠ রয়েছে।

(একটি জিনিস সব সময় মনে রাখতে হবে, দৈর্ঘ্য হবে ফুটে এবং প্রস্থ ও উচ্চতা বা পুরত্ব হবে ইঞ্চিতে, নাহয় হিসেব মিলবে না।)

সূত্র: (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ × পুরত্ব ) ÷ ১৪৪ = কিউবিক ফিট বা কেবি

(দৈর্ঘ্য ১০০ ফুট × প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি × পুরত্ব ২ ইঞ্চি ) ÷ ১৪৪

বা (১০০ × ১৪ × ২) ÷ ১৪৪

বা ২৮০০ ÷ ১৪৪

২৮০০ কে ১৪৪ দিয়ে ভাগ করলে হয় ১৯.৪৪ কিউবিক ফিট বা কেবি প্রায়।

অর্থাৎ ১৯.৪৪ কিউবিক ফিট বা কেবি কাঠ রয়েছে এখানে।

☀️গোল কাঠের হিসাব:-

উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুণ এবং বুঝার চেষ্টা করুন।

এখানেও একটি জিনিসি মনে রাখতে হবে, দৈর্ঘ্য হবে ফুটে এবং গোলবেড় হবে ইঞ্চিতে।

সূত্র:( দৈর্ঘ্য × গোলবেড়ি × গোলবেড়ি) ÷ ২৩০৪ = কিউবিক ফিট বা কেবি

(দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট × ২০ ইঞ্চি × ২০ ইঞ্চি) ÷ ২৩০৪

বা ( ৪০ × ২০ × ২০ ) ÷ ২৩০৪

বা ১৬,০০০ ÷ ২৩০৪

এবার ১

09/12/2024

মেয়েদের সেক্স উঠলে তারা কি করে?

বিয়ে হয়েছে বেশ অনেকদিন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমি কখনোই আমার স্ত্রীর যৌন উত্তেজনা বুঝতে পারি না। মিলনের সময়তেও সে চুপচাপ থাকে। সে যৌন মিলনে আনন্দ পাচ্ছে কিনা এটাও বোঝার উপায় নেই। সে কখনো নিজে থেকে আমার কাছে আসে না, আমি আহবান করলে এক প্রকার অনিচ্ছা নিয়েই যেন আসে। কীভাবে বুঝব স্ত্রী যৌন উত্তেজিত কিনা? কিংবা কীভাবে বুঝব যৌন মিলনে সে আগ্রহী কিনা?

উত্তরঃ- নারীদের যৌন উত্তেজনার বেশ কিছু লক্ষণ আছে। একজন নারী যৌনতার আগ্রহে উত্তেজিত হলে তাঁর যোনি পিচ্ছিল হয়ে উঠবে, এটা মোটামুটি সকলেই জানেন। কিন্তু এর বাইরেও কিছু বাহ্যিক লক্ষণ আছে, যেগুলো দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার স্ত্রী যৌন মিলনে আগ্রহী।

যেমন-
– নারীরা যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তাঁদের ঠোঁট রক্তাভ হয়ে ওঠে। স্বাভাবিকের চাইতে অনেক বেশি লাল হয়ে যায় ঠোঁট।
– নারীদের গালেও লালিমা দেখা দেয় উত্তেজনায়। অনেকে একটু একটু ঘামেন, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসে।

– যৌন উত্তেজিত হলে শরীর খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে। আপনার সামান্য স্পর্শেই শিহরিত হয়ে উঠবেন তিনি।
– যতই লাজুক স্বভাবের নারী হোন না কেন, যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তিনি নিজেই আপনার কাছে আসবেন। হয়তো সরাসরি কিছু না বললেও আপনার কাছে এসে বসবেন, আলতো স্পর্শ করবেন, চুমু খাবেন, চোখের ইশারায় কথা বলবেন।

– প্রবল উত্তেজনার সময় যৌন মিলন কালে তিনি আপনাকে আঁচড়ে কামড়ে দেবেন। হাতের নখ আপনার শরীরে গেঁথে বসতে পারে, গলায় কানে ইত্যাদি স্থানে তিনি কামড় দেবেন উত্তেজনায়।

– এছাড়াও মিলনের সময় শীৎকারে বুঝবেন যে তিনি আনন্দ পাচ্ছেন ও প্রবল ভাবে উত্তেজিত। অনেকেই জোরে আওয়াজ করেন না, কিন্তু একটা মৃদু “আহ উহ” আওয়াজ হবেই।

এবার আসি আপনার সমস্যার ব্যাপারে। যদি স্ত্রী আপনার সাথে যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখান, তাহলে হতে পারে সেটা তাঁর লজ্জার কারণে।
বিষয়টি লজ্জার কারণে হলেও আপনি সেটা বুঝতে পারবেন। আপনি স্পর্শ করলে তিনি শিহরিত হবে, যোনি পিচ্ছিল হয়ে যৌন মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে, তিনি আপনাকে বাঁধা দেবেন না মিলনের জন্য।
কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন, যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখানো এবং অনীহা প্রকাশ করা, দুটি কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। তিনি যদি আগ্রহী না হন, তাহলে আপনাকে দূরে ঠেলবেন। তাহলে কখনোই সুখী হবেন না। সঙ্গী কে মিলনের জন্য প্রস্তুত করতে অনেকটা সময় লেগে যাবে। মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব আপনার কাছ থেকে সরে যাবেন তিনি আর এই ব্যাপারে কোন কথাও বলবেন না। এবং নিজ হতে আপনাকে আদরও করবেন না তিনি। স্ত্রী আপনার, নিজেই বুঝে নিন কোনটা হচ্ছে আপনার ক্ষেত্রে।

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তিটা চলে আসে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি...
08/12/2024

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তিটা চলে আসে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদা দেখায়।নারী এবং পুরুষের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য আছে।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে Physical Attachment এ থাকলে। আপনি যখন আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চাইবেন, তবে অবশ্যই তার সাথে শারীরিক Attachment হতে হবে এমনকি তা পুরোপুরি মন থেকেই।

পুরুষের তুলনায় নারীদের এই একটা কারণেই সবচেয়ে বেশি মুড সুইং হয়। নারী এবং পুরুষ দুই ভিন্ন মেরুর জিনিস। এখানে বুঝতে হবে, আপনার সঙ্গী ঠিক কিসে নিজেকে Satisfy মনে করে। সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী যদি তা পূরণ করতে পারেন, তবেই আপনি একজন ভালো সঙ্গী। এখানে কেউ কারো চাহিদা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

তবে নারীরা Physical Attachment এর চাইতে Mentally Attachment এ বেশি গুরুত্ব দেয়। আপনার নারী সঙ্গীর যদি মন ভালো থাকে, তবেই কেবল সে শারীরিক Attachment এ আগ্রহ দেখাবে। তবে মানসিক অবস্থা যদি ভালো না থাকে, তবে সে কোনোকিছুর প্রতিই আগ্রহ দেখাবে না।

নারীরা সবসময় তার মনকে গুরুত্ব দেয়।
মন যদি সায় না দেয়, তবে তার ধারেকাছেও যাওয়া যায় না। আপনি যখন আপনার নারী সঙ্গীর মনের প্রতি বেশি খেয়াল রাখবেন, সে তখন আপনাআপনিই আপনার ডাকে সাড়া দিবে।

পুরুষ এবং নারীর চাহিদার এই পার্থক্যের কারণেই দাম্পত্য জীবনে কেউ কাউকে বুঝতে চায় না সহজে। আর পুরুষ সঙ্গীর ক্লান্তি, হতাশা দূর করতে পারলে, সে অবশ্যই আপনার প্রতি দুর্বলতা দেখাবে। পরস্পর যদি পরস্পরের শরীর এবং মনের যত্ন নেয়, তবেই পরস্পরের চাহিদা পূরণ হয়। চাহিদা অপূর্ণ রেখে একে-অপরকে দোষারোপ করে, শুধুমাত্র দায়ে পড়ে সংসার করার কোনো মানে নেই

চাইলেই - একজন নারী একজন পুরুষকে বহু রকম ভাবে তৈরি করতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে সম্মানের দিক থেকে অনেক উঁচুতে উঠাতে পারে। আবার অসম্মানের একদম নিম্ন মানের জায়গাতেও নামিয়ে এনে দাঁড় করাতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে অনেক আর্থিক এবং সম্পদশালী করে গড়ে তুলতে পারে। আবার সেই নারীই একজন পুরুষকে ভিক্ষুক হিসেবে কিংবা সমাজের একদম গরীব পুরুষ হিসেবে পরিণত করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মা-বাবা ভাই-বোন ছাড়া করে সে একাই রাজত্ব বহণ করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের, মা-বাবা ভাই-বোন এর সাথে মিলেমিশে নিজেকে প্রকৃত সুন্দরী নারী হিসেবে তৈরি করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে পরিবার ছাড়া, ঘর ছাড়া, সমাজ ছাড়া, দেশ ছাড়া করতে- বাধ্য করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে একটা সুন্দর ঘর, একটা সুন্দর পরিবার এবং সুন্দর একটা সমাজ তৈরি করে- সুন্দর একটা বন্ধনে আবদ্ধ করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - শত রকমের খারাপ একজন পুরুষকে ভালো করে গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন ভালো পুরুষকে নষ্ট করে সমাজ থেকে উৎখাত করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মৃত্যুর রাস্তায় পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে! শুধু কেবল রব এর হুকুমের মৃত্যু ছাড়া।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে বস্ত্রহীন পাগল - উম্মাদ বানিয়ে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে রাস্তা থেকে তুলে এনে নিজের যত্ন আর ভালোবাসা দিয়ে স্বাভাবিক সেন্সে ফিরিয়ে আনতে পারে এবং মানসিক ভাবেও সুস্থ করে তুলতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে দিয়ে গোটা পৃথিবীটা অন্ধকারে আচ্ছন্ন করাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - পুরো পৃথিবীটা আলোয় আলোকিত করে বদলে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে জাহান্নামের বাসিন্দা বানাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে জান্নাতের পথ খুঁজে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সমস্যা কারণ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - একজন পুরুষের সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সুখ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের দুঃখ হয়ে - আজীবন পুরুষের জীবননাশ করতে পারে! ইত্যাদি ইত্যাদি

একজন নারীর -

শিক্ষা, চিন্তা- চেতনা, শক্তি- ক্ষমতা, ভালোবাসার মায়া - মমতা এবং সভ্যতা অনেক প্রখর হয়।

তাই

নারী চাইলেই - অনেক কিছু করতে পারে!

প্রতিটা নারীর প্রেম হোক - তার সংসার।

প্রতিটা নারীর ভালোবাসা হোক- তার আপন প্রিয় স্বামী। প্রতিটা নারীর মায়ার বাঁধন হোক - তার বুকে আগলে রাখা ধন - প্রিয় সন্তান।

যে কথা স্ত্রীকে বলবেন না শেষ পর্যন্ত পড়ুন ভালো লাগবে🤩😘😍সুখী দাম্পত্য জীবনের বৈশিষ্ট হলো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বন্ধুত্বের...
03/12/2024

যে কথা স্ত্রীকে বলবেন না শেষ পর্যন্ত পড়ুন ভালো লাগবে🤩😘😍

সুখী দাম্পত্য জীবনের বৈশিষ্ট হলো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক বজায় রাখা। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ভিত্তি হলো ভালোবাসা, বিশ্বাস ও পারস্পরিক শ্রদ্ধা। তবে এই সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখতে কিছু কথা বা আচরণ এড়িয়ে চলা উচিত। এমন কিছু কথা আছে যা স্ত্রীকে বললে সম্পর্কের মধুরতা নষ্ট হতে পারে। আসুন জেনে নিই এমন কিছু কথা যা কখনোই স্ত্রীকে বলা উচিত নয়।

বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে এমন কিছু বিষয় আছে যা তার স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলি সম্পর্কে-

🤱"তুমি এটা পারবে না।"
স্ত্রীর কোনো ক্ষমতা বা দক্ষতাকে অবজ্ঞা করা সম্পর্কের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাকে উৎসাহ দিন এবং তার আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর চেষ্টা করুন। এই ধরনের কথায় তার মনোবল ভেঙে যেতে পারে।
🤱"আমার মা এটা ভালোভাবে করেন।"
স্ত্রীর সঙ্গে নিজের মায়ের তুলনা করা সম্পর্কের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি করতে পারে। প্রত্যেকের কাজের ধরন আলাদা এবং সেটাকে সম্মান করা উচিত। তুলনার পরিবর্তে প্রশংসা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
বন্ধু বা সহকর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য: অন্যের ব্যক্তিগত বিষয় আপনার স্ত্রীর সঙ্গে শেয়ার করা উচিত নয়। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনারও সম্পর্কে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

🤱 অফিসের গোপন তথ্য: আপনার কাজের গোপন কৌশল বা তথ্য শেয়ার করলে তা পেশাগতভাবে সমস্যার কারণ হতে পারে।

🤱অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা: স্ত্রীর পরিবারের, বন্ধুবান্ধবের বা পছন্দের কোনো বিষয়ের অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।

🤱আর্থিক সমস্যা বা ঋণের অবস্থা: আপনার আর্থিক সমস্যা বা ঋণ সম্পর্কিত জটিলতা তাকে অযথা মানসিক চাপ দিতে পারে। তবে কোনো বড় আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সঙ্গীকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ।

🤱অন্য নারীর প্রশংসা: কোনো নারী সহকর্মী বা বন্ধুর অতিরিক্ত প্রশংসা করলে তা ঈর্ষা বা অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।

🤱তার শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা: তার কোনো শারীরিক বা মানসিক সীমাবদ্ধতার কথা সামনে তুলে আনলে তা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে।

🤱তার পেশাগত দক্ষতার বিষয়: তার ক্যারিয়ার বা পেশাগত দক্ষতা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা সম্পর্কের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

🤱গোপন পরিকল্পনা: আপনার গোপন সঞ্চয় বা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যা তাকে জানানো হলে ভুল–বোঝাবুঝির কারণ হতে পারে। 🤱অতীতের গোপন ক্ষোভ: কোনো পুরনো ক্ষোভ বা কষ্ট স্ত্রীর কাছে বলা সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

🤱তুমি সবসময় ভুল করো।"
এই ধরনের অভিযোগমূলক কথা স্ত্রীকে মানসিকভাবে আঘাত করতে পারে। ভুল হলে তাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলুন এবং সমাধান খুঁজে বের করুন। অভিযোগের পরিবর্তে সমর্থন দেওয়ার মনোভাব রাখুন।
🤱তোমাকে নিয়ে আর মাথা ঘামাতে ইচ্ছে করে না।"
এই ধরনের কথা সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি করে। যদি কোনো সমস্যা হয়, তা আলোচনা করুন। একে অপরের প্রতি যত্নবান হওয়াই সম্পর্ক মজবুত রাখার মূল চাবিকাঠি।

🤱তোমার কাজের কি আর কোনো মূল্য নেই?"
স্ত্রীর পরিশ্রম ও প্রচেষ্টাকে ছোট করা কখনোই উচিত নয়। তার কাজের মূল্যায়ন করুন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।

🤱তোমার সবকিছু আমাকে জানতে হবে।"
স্ত্রীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকুন। একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রাখা সম্পর্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক।

🤱"তোমার চেহারা আগের মতো নেই।"
স্ত্রীর সৌন্দর্য নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা তার আত্মবিশ্বাসে আঘাত করতে পারে। তাকে ভালোবাসুন যেমন তিনি আছেন, এবং তার প্রতি প্রশংসাসূচক কথা বলুন।
🤱আত্মীয়দের গোপন সমস্যা: বাড়ির আত্মীয়দের কোনো গোপন সমস্যা, যা তাদের অনুমতি ছাড়া শেয়ার করা উচিত নয়।
🤱আগের সম্পর্কের কথা: অতীতের প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে অপ্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করলে তা থেকে অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।

💛✍উপসংহার
একটি সম্পর্ক ভালোভাবে বজায় রাখার জন্য কথাবার্তায় যত্নবান হওয়া জরুরি। স্ত্রীকে সম্মান ও ভালোবাসা দিয়ে বোঝাতে হবে যে তিনি আপনার জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কথার মাধ্যমে যে ভালোবাসা ও যত্ন প্রকাশ করা যায়, তা সম্পর্ককে আরও গভীর ও মজবুত করে তোলে।

যারা ৬৪ জেলা অর্থাৎ পুরো বাংলাদেশ ভ্রমন করতে চান 🤗তাদের জন্য সেন্টার পয়েন্ট বের করা টা জরুরি।সেন্টার পয়েন্ট বা সেন্টার ড...
24/11/2024

যারা ৬৪ জেলা অর্থাৎ পুরো বাংলাদেশ ভ্রমন করতে চান 🤗

তাদের জন্য সেন্টার পয়েন্ট বের করা টা জরুরি।
সেন্টার পয়েন্ট বা সেন্টার ডিসট্রিক্ট মূলত ৩-৭ দিনের জার্নিতে রাতে অবস্থান করা ও দ্রুত এক জেলা থেকে আরেক জেলায় অতিক্রমে সহযোগী হবে।

আমাদের দেশে বিভাগ আছে ৮ টি।
৮ কে ৮ দিয়ে গুণ দিলে হয় ৬৪ টি
এই ৬৪ টা ই হচ্ছে জেলা। সবচেয়ে কমন রুলস হচ্ছে ৮ টি বিভাগীয় শহরকে ই সেন্টার ধরতে পারবেন কেননা বিভাগীয় শহর গুলো তে সুযোগ - সুবিধা বেশি থাকে।

যারা ৬৪ জেলা ট্রাভেলে আগ্রহী তাদের সর্ব প্রথম কাজ
৬৪ জেলার মানুষের সাথেই সম্পর্ক রাখা ও কখন কোন জেলায় আছেন বা যাবেন তা পরিবারকে নিশ্চিত করা। সমমনা / সহযাত্রী দের সাথে আলোচনা করা।

মিশন সিক্সটি ফোর / ৬৪ জেলা ভ্রমণে একেক জন ট্রাভেলারের একক রকম সময় লাগতে পারে। আমার ১২ বছরের বেশি লেগেছিলো। ইদানীং অনেকে ২ মাসেও মিশন সিক্সটি ফোর কমপ্লিট করে ফেলতেছে।
সময় - অর্থ- বয়স - আর্থিক অবস্থা সবকিছু মিলিয়েই মিশনটি শেষ করতে হয় 🖐️

১.রাজশাহী বিভাগ ( ৮ জেলা)

সেন্টার পয়েন্ট ধরবেন নাটোর কেননা বাকি ৭ জেলাতে ই খুব সহজে মুভ করতে পারবেন। নাটোর থেকে বগুড়া,নঁওগা, জয়পুরহাট যেতে পারবেন। আবার
সিরাজগঞ্জ, পাবনা, রাজশাহী, চাঁপাই ও যেতে পারবেন ✌️

২.রংপুর বিভাগ ( ৮ জেলা)

সেন্টার ধরবেন দিনাজপুর ও নীলফামারী কে।
এই দুটো জেলার সাথেই রংপুরের যোগাযোগ আছে ও বাকি ৫ টি জেলায় যোগাযোগ করতে পারবেন 🖐️

৩.খুলনা বিভাগ ( ১০ জেলা)

সেন্টার ধরবেন যশোর ও কুষ্টিয়া কে এই ৩ জেলা দিয়ে বাকি ৭ জেলাতেই যেতে পারবেন। নড়াইল,মাগুরা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা থেকে মাত্র ১ টি জেলা নিতে পারেন চাপ কিছুটা কমবে তবে কুষ্টিয়া- যশোর- খুলনা দিয়ে ও সম্ভব ৩ টাই উন্নত এলাকা ✌️

৪. সিলেট বিভাগ ( ৪ জেলা)

সুনামগঞ্জ সবচেয়ে দূর্গম এলাকা সিলেট থেকে ও বাকি ৩ টা সম্ভব 🤗

৫.ময়মনসিংহ বিভাগ ( ৪ জেলা)

নেত্রকোনা কে সেন্টার ধরবেন সহজেই ময়মনসিংহ আসা যাবে ময়মনসিংহ থেকে শেরপুর - জামালপুর সহজেই কভার দিতে পারবেন 👍

৬.চট্টগ্রাম বিভাগ ( ১১ জেলা)

চট্টগ্রাম কে সেন্টার ধরে বান্দরবান- রাঙামাটি - খাগড়াছড়ি - কক্সবাজার কভার দিতে পারবেন।

ফেনী ও কুমিল্লা কে সেন্টার ধরে বাকি গুলো ও সম্ভব।
ফেনী - কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামের সবখানেই যেতে পারবেন।

কুমিল্লা ও সিরাজগঞ্জ দুটো সেন্টার পয়েন্ট
এই ২ টা কে সেন্টার ডিস্ট্রিক্ট ধরলে দেশের ৫ ভাগের ২ ভাগ কভার করা যায়🤗

৭. বরিশাল বিভাগ ( ৬ জেলা)

বরিশাল কে সেন্টার ধরে ৪ জেলা যেতে পারবেন।
শুধু দ্বীপ জেলা ভোলা টা আলাদা ধরবেন।
ভোলা থেকে আবার লক্ষ্মীপুর - নোয়াখালী তে প্রবেশ করতে পারবেন।

৮. ঢাকা বিভাগ ( ১৩ জেলা)

ঢাকা দেশের রাজধানী এটা কে সেন্টার ধরে ৬৩ জেলা ই কভার করা সম্ভব কারণ এটা দেশে র মাঝখানে অবস্থিত ও সব জেলার মানুষ ই এখানে আছে।

ফরিদপুর কে সেন্টার ধরে গোপালগঞ্জ - মাদারীপুর - শরীয়তপুর- রাজবাড়ি কভার করবেন। টাঙ্গাইল কে সেন্টার ধরে গাজীপুর- মানিকগঞ্জ - কিশোরগঞ্জ যেতে পারেন। ঢাকা থেকেই সরাসরি কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ,মুন্সীগঞ্জ সব জেলাতেই যেতে পারবেন।

যারা ঢাকায় বসবাস করেন তারা ঢাকা বিভাগ কে সবার পরে ধরবেন। দূরের জেলা গুলো কমপ্লিট করতে পারলে কনফিডেন্স বাড়বে যা মিশন সিক্সটি ফোরে খুব দরকার ✌️

আপনি ইতিপূর্বে কোন জেলায় ট্যুর করেছেন তা লিস্ট করুন যেগুলোতে কখন ই যান নাই সেগুলো তে ভাল ভাবে ফোকাস করুন আপনার আর্থিক, শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের দেশটা কে ঘুরে দেখুন
ও সবার সাথে অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করুন ✌️

রুমের ভেতর মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা?! গুরুত্বপূর্ণ কলড্রপ হচ্ছে! মোবাইলে সিগন্যাল দুর্বল? আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব ক...
24/11/2024

রুমের ভেতর মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা?! গুরুত্বপূর্ণ কলড্রপ হচ্ছে! মোবাইলে সিগন্যাল দুর্বল? আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব কিংবা কাস্টমারদের সাথে মোবাইলে কথা বলতে পারছেন না!

রুমের ভেতর নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে মোবাইল ইন্টারনেট ৪জি ডাটা স্পিড সমস্যায় ভুগছেন! ওয়েব ব্রাউজিং, ইউটিউব ভিডিও স্ট্রিমিং, ফেসবুক মেসেঞ্জার ইমো হোয়াটসঅ্যাপ অডিও ভিডিও কলিং, অনলাইনে সঠিক সময়ে দ্রুত যোগাযোগ বিঘ্নিত হচ্ছে!

এই ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছেন!!

বাংলাদেশে মোবাইল নেটওয়ার্কের এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহজ এবং দ্রুত উপায় হচ্ছে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বুস্টার ব্যবহার করা। এই ডিভাইসটির কাজ-ই হলো দুর্বল মোবাইল ফোন সিগন্যালকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলে নেটওয়ার্ক কাভারেজ এরিয়া বৃদ্ধি করা।

আমাদের অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে কথা বলে আপনার প্রয়োজনীয় স্থানে সেটআপ করে স্থায়ীভাবে মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা সমাধান করুন এবং সাথে পাচ্ছেন এক বছরের ওয়ারেন্টি সার্ভিস।

সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে এর প্রোডাক্ট ডেলিভারি দেয়া হচ্ছে। অর্ডার করতে whatsapp করুন 01772-277088

উঠতি বয়সে প্রায় সব মেয়েদেরই প্রচন্ড বিয়ের মোহ থাকে। সারাক্ষন দু’চোখ দিয়ে চারপাশে শুধু সুন্দর ছেলে খুঁজে বেড়ায়। এ বয়সে মে...
23/11/2024

উঠতি বয়সে প্রায় সব মেয়েদেরই প্রচন্ড বিয়ের মোহ থাকে। সারাক্ষন দু’চোখ দিয়ে চারপাশে শুধু সুন্দর ছেলে খুঁজে বেড়ায়। এ বয়সে মেয়েরা প্রেমে পড়লেই বিয়ের জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠে। এমন কি পালিয়ে বিয়ে করতেও এক পায়ে প্রস্তুত থাকে তারা।

কিন্তু যদি না কারো সাথে দীর্ঘ ও গভীর কোন এফেয়ার থাকে, বয়স বাড়লে, শিক্ষিত হলে, বিয়ের প্রতি তাদের অধিকাংশেরই একটা অনীহা জন্ম নেয়। বাবা মা তাদের জন্য বিয়ের সম্বন্ধ আনলে তারা প্রতিবাদে নাকের জল চোখের জল এক করে ছাড়ে। জগতটাকে দেখবার, বয়সটাকে উপভোগ করবার, অভিজ্ঞতাটাকে সমৃদ্ধ করবার, পড়ালেখা করে ক্যারিয়ার গড়বার এক দুরন্ত জেদ চেপে বসে তাদের মনে। সে সময়ে অনেক ছেলেকে ভালো লাগলেও পছন্দ করবার মতো যোগ্য ছেলেটিকে তারা তখন আর খুঁজে পায় না কিংবা খোঁজার গরজও বোধ করে না।

ইউনিভার্সিটি পাশ করতে করতে বয়স পঁচিশ ছাব্বিশ পার হয়। বিসিএস কিংবা অন্য কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পুরুষদের পাশাপাশি যোগ্যতার প্রমান দেয়ার প্রচন্ড নেশা চাপে তাদের। সে পরীক্ষায় অনেকে সাফল্যও পায়। তারপর চলে নিজের পায়ে দাঁড়াবার, স্বাবলম্বী হবার সংগ্রাম, নিজেকে গুছিয়ে নেয়ার সংগ্রাম।

কিন্তু ততদিনে পদ্মা মেঘনা যমুনার জল গড়িয়ে যায় অনেক। মেঘে মেঘে হয়ে যায় অনেক বেলা। খরচ হয়ে যায় আয়ুর সোনালী অধ্যায়।

বিয়ের বাজারে নিজের চাইতে যোগ্য ছেলে খুঁজে পাওয়া তখন দুস্কর হয়ে দাঁড়ায় তাদের জন্য। প্রচন্ড মেধাবী যে মেয়েটি অনার্স মাস্টার্স পাশ করে এমফিলও শেষ করে ফেলে, কিংবা হয়ে যায় বিসিএস ক্যাডার, বিয়ের বাজারে তারচে অধিক যোগ্যতাসম্পন্ন পাত্রের খোঁজ করতে গিয়ে এক বিশাল ধাক্কা খায় সে—তিরিশ প্লাস যোগ্য পাত্রগুলি তার তিরিশ প্লাস বয়সটার দিকে আড়চোখে তাকিয়ে মুখ ঘুরিয়ে নেয়। পাত্রের স্বজনরা তাকে আধুনিক হৈমন্তী’র মর্যাদা দিয়ে বসে।

একুশ বাইশ বয়সের যুবতীর বর্ণিল স্বপ্নগুলি তিরিশ পেরিয়ে বিবর্ণ হয়ে পড়ে। তার একদা উপচে পড়া চকচকে যৌবনের কোথাও কোথাও গোপন মরচে পড়ে। তার বিশাল আর আলো ঝলমলে পৃথিবীতে রাত নামতে থাকে। পুরুষতান্ত্রিক এই পৃথিবীতে একটা নিরাপদ আশ্রয় আর অবলম্বন ছাড়া যে সে ভীষন অসহায় এতদিন পর এই নির্মম সত্য অনুধাবন করে সে কাঁপতে থাকে ভয়ে আর অনিশ্চয়তায়। স্বামী সন্তান নিয়ে একটা ছোট্ট সংসারের জন্য সে সারা জীবনের কষ্টার্জিত সকল ডিগ্রী ও যোগ্যতা বিসর্জন দিতেও প্রস্তুত হয়ে পড়ে।

পাত্রী খোঁজার সময় আমি নিজে এ ধরনের দুর্ভাগা কিছু নারীর দেখা পেয়েছি। এমনই আরো কিছু দুঃখজনক ঘটনা উঠে এসেছে আমার পরিচিত এক ফেইসবুক ফ্রেন্ডের নীচের স্ট্যাটাস থেকে।
============================
০১- ফ্রেন্ড লিস্টের একজন নারী বিসিএস কর্মকর্তা আছেন যিনি ৩৪ বছর বয়সে এসে 'যোগ্য' পাত্র খোজা বন্ধ করে এখন 'মোটামুটি' মার্কা পাত্র খুঁজছেন।

০২- ফ্রেন্ড লিস্টের একজনের বড় বোন ডাক্তার। ৬ বছর ধরে 'যোগ্য' পাত্র খুজতে খুজতে তিনি নিজেই অযোগ্য হবার যোগাড় হয়েছেন। বয়স ৩৫ চলছে। ওনার পরিবারের প্রথম টার্গেট ছিল ডাক্তার পাত্র ছাড়া বিয়ে করবে না। ২৯ বছর বয়সে যখন বিয়ের সিদ্ধান্ত নিল তখন কিছু সিনিয়ার অবিবাহিত ডাক্তার পাত্র পাওয়া যাচ্ছিল কিন্তু সেগুলো তাদের পছন্দ হচ্ছিল না। পাত্র খুজতে খুজতে বয়স এখন ৩৫ এ এসে দাঁড়িয়েছে। এখন আর ডাক্তার পাত্র পাচ্ছে না। মনে হয় আর পাবেনও না। এখন 'অডাক্তার' ছেলে পেলেও চলবে। ইভেন জুনিয়ার কোন ব্যাপার না।

০৩- এই আপু একজন উচ্চ শিক্ষিতা, বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রী নিতে গিয়ে বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে। ওনার জীবনের লক্ষ্যই ছিল উচ্চতর ডিগ্রী নেয়া। সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে কিন্তু ততক্ষনে বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে। এখন এত এত ডিগ্রী সত্বেও পাত্র পাচ্ছেন না। ওনার বয়স এখন ৩৮/৩৯।

০৪- ফ্রেন্ড লিস্টের এই আপু আমাকে ধরেছেন ওনার ঘটকালী করার জন্য। আমার সাথে মাঝে মাঝেই কথা হয়। বয়স ৩৮ চলছে। পারিবারিক কী এক ঝামেলার কারনে এখনো বিয়ে করতে পারেন নি।

আসলে সময়ের কাজ সময় থাকতেই করতে হয়। লেখাপড়া, ক্যারিয়ার ইত্যাদির জন্য অনেক মেয়ে বিয়ের ব্যাপারে উদাসীন থাকেন। কিন্তু যত বড় ক্যারিয়ার থাকুক না কেন ছেলেরা চাইবে তার চাইতে মিনিমাম ৫/৬ বছর জুনিয়র মেয়েকে বিয়ে করতে। সেই হিসেবে শিক্ষিত সমাজে সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডের মেয়েরা হয় ১৬ থেকে ২২ বছর বয়সী।

অফিসে এক সিনিয়র কলিগ কইলো,
"একটা সময় টাকার অভাবে চুলে শ্যাম্পু দিতে পারতাম না, আর এখন চুলের অভাবে শ্যাম্পু দিতে পারি না।"
সুতরাং বিয়ের ব্যাপারে দেরি করতে নেই।

সংগৃহীত

এরকম শিক্ষনীয় লেখা গুলো পেতে ফলো করে রাখুন পেইজটি

22/11/2024
বর্তমান সময়ে যারা কক্সবাজারে ঘুরতে যাবেন তাদের নিরাপত্তার জন্য এই সতর্কতাগুলো মাথায় রাখবেনঃ ১. বাস থেকে নামার পর নিজেদে...
22/11/2024

বর্তমান সময়ে যারা কক্সবাজারে ঘুরতে যাবেন তাদের নিরাপত্তার জন্য এই সতর্কতাগুলো মাথায় রাখবেনঃ

১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামত অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। অটো ওয়ালাদের কথামতো অটো নিলে ওরা আপনাকে উনাদের নির্ধারিত হোটেলে নিয়ে যাবে।

২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেবার আগে ভাড়া ঠিক করে নেবেন। যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোন হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন।

৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দেবেন।

৪. বিচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম।

৫. বিচে বসে কোন ম্যাসেজ বয় কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না, ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মিকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন। ( ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

৬. কোন ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত করলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন।

৭. বিচ থেকে ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শীঘ্রই ভ্রাম্যমাণ হকার মুক্ত করা হবে। আপনারা ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন।

৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন এবং মোবাইল নাম্বার ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন।

৯. বিচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেইট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন।

১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন।

১১. কোন ধরনের হয়রানি হবার সম্ভাবনা হলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন।

১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন।

১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।

১৪. কক্সবাজার বীচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ। তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকায় না যাওয়ায় উত্তম।

১৫. জোয়ার-ভাটার সময় দেখে নিন। ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। লাল পতাকা দেখলে বীচে গোসল পরিহার করুন।

১৬. যে কোন আইনী সহায়তা ও হয়রানি প্রতিরোধে যোগাযোগ করুন ডিউটি অফিসার ০১৩২০১৫৯০৮৭, এএসপি ০১৩২০১৫৯২০৯,-কে।

কালেক্টেড💫

10/11/2024
ভারতীয় রেল ভ্রমন কালে যদি দেখেন আপনার সিট দখল করে অন্য যাত্রী বসে আছে TTE এসে ফাঁকা করবে সিট শুধু এই কাজটি করেন । ভারতীয়...
04/11/2024

ভারতীয় রেল ভ্রমন কালে যদি দেখেন আপনার সিট দখল করে অন্য যাত্রী বসে আছে TTE এসে ফাঁকা করবে সিট
শুধু এই কাজটি করেন ।

ভারতীয় রেলের নিয়ম অনুযায়ী রিজার্ভ করা সিটে শুধু সেই যাত্রীর ই বসার অধিকার রয়েছে। যদি কেউ অন্যায় ভাবে আপনার সিট দখল করে রাখে, তবে আপনি টি টি ই কে ডেকে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন। তিনি সিট ফাঁকা করে দিবেন।
যদি ভীড় ট্রেনে টি টি ই কে খুঁজে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই শুধু 139 নাম্বারে একটা ম্যাসেজ করেন
টি টি ই এসে আপনার সিট ফাঁকা করে দেবে।

মেসেজে কি লিখতে হবে ?

139 ভারতীয় রেলের হেল্পলাইন নাম্বার, প্রথমে মেসেজ অপশনে যান, ইংরেজি বড় অক্ষরে SEAT লিখুন স্পেস দিয়ে ট্রেনের PNR নাম্বার, তারপর স্পেস দিয়ে ট্রেনের কোচ নাম্বার, সিট নাম্বার এর পর একটা স্পেস দিয়ে OCCUPIED
BY UNKNOWN PASSENGER লেখেন এবং পাঠিয়ে দেন
139 নাম্বারে এতেই ভারতীয় রেলের কাছে সরাসরি অভিযোগ দায়ের হবে, তখন টি টি ই এসে আপনাকে
খুঁজে বের করে আপনার সিট ফাঁকা করে দিয়ে তার দায়িত্ব
পালন করবে। লেখার নিয়ম টা স্কিন সট দিয়ে সংরক্ষন করে রাখতে পারেন, কাজে লাগতে পারে।।

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মুসাফির The Traveler posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category