গল্পের শেষ লাইন

গল্পের শেষ লাইন Bangladeshi

08/02/2025

সিলেট যৌথবাহিনী কঠোর অবস্থানে!
এখন পর্যন্ত ১০ আটক

08/02/2025

অপারেশন Devil Hunt সফল হোক। সর্বোতোভাবে যৌথ বাহিনীকে সাহায্য করুন।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ

03/02/2025

-ধ'*র্ষ'*ন করা হবে আপনাকে' প্লিজ আপু পালিয়ে যান এই পার্ক থেকে!

-এইই কে তুমি? আর এই সব কি বলতেছো।

-আপু ওইটা আপনার Boyfriend না।

-হ‍্যাঁ।

-উনি কাকে যেনো বলতেছে আমি আমার girlfriend কে নিয়ে আসতেছি' তোরা রেডি থাকিস। আজ ওকে শেষ করে দিবো।

-ফাজলামি করো আমার সঙ্গে। আমার boyfriend এমন না বুঝছো।

-আমাকে বিশ্বাস করো আপু। তুমি বাসায় চলে যাও।

-আরে সমস্যা নেই আমার বয়ফ্রেন্ড এমন না। এছারা আজ ১৪ই ফেব্রুয়ারি boyfriend এর সঙ্গে না ঘুরে বাসায় বসে থাকবো নাকি।

-ঠিক আছে আপনার যা ইচ্ছে করতে পারেন। কিন্তু সাবধান থাকিয়েন।

'কথাটি বলেই ছেলেটি চলে যায়' এবং একটু পরে মেয়েটির boyfriend এসে বলে'

-জান!

-হ‍্যাঁ জান বলো।

-চলো আমার একটি বন্ধুর বাসায় যাই।

-কেনো।

-আরে ওদের বাসায় নাকি আজ অনেক কিছুর আয়জন করা হয়েছে। তাই ঘুরতে যাবো।

-আমি যাবোনা।

-কেন।

-আজ সারাদিন ঘুরবো। কোথাও যেতে পারবোনা বুঝছো জান।

-না তোমাকে যেতে হবে।

-বললাম না আমি যাবোনা।

-চলো বলতেছি।

-না।

-ঠিক আছে তুমি যদি না যাও। তাহলে তোমার সঙ্গে আমার এখানেই ব্রেক-আপ।

-কিইইই।

-হ‍্যাঁ।

-তুমি একটি বন্ধুর বাড়িতে না যাওয়ার জন্যে আমার সঙ্গে ব্রেক- আপ করতেছো।

-হ‍্যা করতেছি।

-কেনো এখানে আমাকে ধ'*র্ষ*'ন করতে পাচ্ছোনা বলে' বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে বন্ধুরা মিলে আমাকে ধ'*র্ষ'*ন করবে।

-মানে।

-সব কিছু জানি আমি বুজছো। তোমাকে কতোটা বিশ্বাস আর ভালোবাসতাম তার এই প্রতিদান দিলে।

-আরে!

-চুপপপপ বে'*য়াদব। এই জন্য এতো অভিনয় করেছিস ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে ঘুরার জন্য।

-বিশ্বাস করো জান।

-রাখ তোর বিশ্বাস। আর কখনো আমার সঙ্গে যোগাযোগ করার চিন্তাও করবিনা।

'কথাটি বলেই মেয়েটি হন হন করে একটি রিকশা নিয়ে বাসায় চলে যায়'

(প্রিয় বোনেরা boyfriend নিয়ে ঘুরো কিন্তু এমন কিছু করিওনা যাতে তোমার জীবনটা শেষ হয় পরবর্তীতে )

অনুগল্প:
১৪ই_ফেব্রুয়ারি

এমন সব রোমাঞ্চকর গল্প পেতে পেইজ ফলো করে রাখুন। ❤️
Follow Md Alam

02/02/2025

ফেসবুক খুললেই বর্তমানে দেখি অধিকাংশ ইউজার বিশেষ করে মহিলা ইউজাররা ---

আমার পরিবারে আসুন (মেয়েকে বিয়ে করে নয়, ফলো দিয়ে),
একটু ভালোবাসা দিয়ে যান(জড়িয়ে ধরে নয়, স্টার দিয়ে) 😃,
আমার বাড়িতে আসুন ( সত্যি সত্যি বাড়িতে নয়, ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে বা ফলোয়ার লিস্টে)

ইত্যাদি ইত্যাদি বলে হা পিত্যেস করছেন একটা স্টারের জন্য। নিজেকে আকর্ষণীয় করতে কেউ কেউ ছোট অশ্লীল পোশাক পরছেন ঠিক অন্ধকার গলিতে রং চং মেখে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাদের মত। এসব দেখে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। কতটা নির্লজ্জ হলে এসব করা যায়? এর থেকে তো কৌটা নিয়ে ট্রেনে বা ফুটপাতে ভিক্ষা করতে পারেন। সেটা অনেক সন্মানের। কোনো ভদ্র ঘরের বৌ চেনা অচেনা সকলকে বলতে পারেন না -- আমাকে একটু ভালবাসা দিয়ে যান।

একটা অপসংস্কৃতি গ্রাস করে ফেলেছে আমাদের সমাজকে। আমাদের অস্থি মজ্জায় ঢুকে গেছে অপসংস্কৃতির জারক রস। গল্পে রাজা একা ল্যাংটা ছিল ভয়ে কেউ তাকে ল্যাংটা বলতে পারেনি। এখানে ল্যাংটাদের সংখ্যা অনেক বেশি তাই যারা ল্যাংটা নয় তারা ও ভাবছে ল্যাংটা হওয়াটাই হয়তো স্বাভাবিক। আর ল্যাংটা গুলো দুহাত তুলে ধেই ধেই নেচে নিজেদের জয়গান গাইছে।

কী খুব রাগ হচ্ছে আমার উপর? আচ্ছা আপনি বলুন তো কীভাবে আয় হয় ফেসবুক থেকে? কত স্টার হলে টাকা তোলা যায়? স্টার কারা দেয়, কেন দেয়? অনেক কিছুই জানেন না, অথবা ভুল জানেন। তাহলে শুনুন বেশিরভাগ স্টার দেয় কিছু লম্পট লুচ্চামি করার জন্য। আর কিছু দেয় নিজেকে সময়ের সঙ্গে মানিয়ে রাখতে , বন্ধু বান্ধবীদের সামনে নিজের স্টাটাস বজায় রাখার জন্য। আবার কিছু মহিলা দেয় অন্যদের লোভ দেখানোর জন্য। একটা স্টার গিফট করতে দেখলেই কারো কমেন্ট বক্সে দেখবেন কত মহিলা সেখানে গিয়ে লাভ রি-অ্যাক্ট দেয়, রিপ্লাই দেয়। অন্যের কমেন্ট বক্সে গিয়ে রিপ্লাই দেওয়া ও তো এক ধরনের নির্লজ্জতা। কিন্তু স্টার এখনের অমৃত ভান্ডার, তা পাওয়ার জন্য ছুটছে সবাই। তাতে কাপড় খুলে যায় যাক।

১০০০০ স্টার হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। হ্যাঁ দশ হাজার! যে সমাজ ১ টাকা ভিক্ষা দেওয়ার ভয়ে কপালে হাত ঠেকায়, সেই সমাজ আপনাকে ফ্রীতে স্টার দেবে?

আপনি যদি কাউকে দেন তবেই আপনাকে তারা দেবে। হয় আপনাকে স্টার দিতে হবে নয়তো ইনবক্সে মজা। মজা দিলে আপনি অনেক কিছুই পাবেন। সেটা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু যদি স্টার দিয়ে আপনাকে স্টার নিতে হয়? তাহলে জেনে রাখুন -- একটা স্টার আপনাকে প্রায় ৩ টাকা দিয়ে কিনতে হবে, কিন্তু আপনি ভাঙালে একটা স্টার থেকে পাবেন মাত্র ৮০ পয়সা। ফেসবুকের এটা একটা লুট করার পলিসি ছাড়া আর কিছু নয়।

তাই দয়াকরে এসবের থেকে দূরে থাকুন। অবসর সময়ে ফেসবুক করুন, আত্মীয় স্বজনদের খোঁজ খবর নিন, স্বামী সন্তানের যত্ন নিন। উইকলি চ্যালেঞ্জ পূরণ না করে সন্তানের হোম টাস্কের খেয়াল করুন।

আপনার গুন থাকলে তার এমনিই সবাই জানবে। সময়ের অপেক্ষা শুধু 💕

ভালো থাকবেন। আমার কথায় কষ্ট পেলে আনফলো করে দিতে পারেন। কিন্তু আমি যেটা বলেছি ভেবে দেখুন, চারিদিকে তাকিয়ে দেখুন -- এক বর্ণ ও মিথ্যা নয়।

বাসায় ঢুকার সময় বাজারের ব্যাগ থেকে একটা ফুলকপি বের করে ভাবীর সামনে হাটু গেরে বসে বললাম,  --রমণী, তোমার জন্য হাজার মানুষে...
01/02/2025

বাসায় ঢুকার সময় বাজারের ব্যাগ থেকে একটা ফুলকপি বের করে ভাবীর সামনে হাটু গেরে বসে বললাম,
--রমণী, তোমার জন্য হাজার মানুষের ভিড়ে ঠেলাঠেলি করে, মানুষের বিশ্রী ঘামের গন্ধ সহ্য করে নিয়ে আসলাম এই সুগন্ধ বিহীন ফুল৷ তুমি এই ফুল হাতে নিয়ে ধন্য করো আমায়...
ভাবী তখন রান্নাঘরে রান্না করছিলো। গরম কুন্তিটা হাতে নিয়ে আমায় বললো,
-৯ঃ৩০ বেজে গেছে। তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে স্কুলে যা বলছি...
আমি মুচকি হেসে ভাবীকে বললাম,
-- আজ তো স্কুলে ক্লাস হবে না। শুধু শুধু গিয়ে লাভ কি?
ভাবী রেগে গিয়ে বললো,
- ক্লাস না হলেও তুই স্কুলে যাবি। কয়েকদিন পর এসএসসি পরীক্ষা সেই খেয়াল আছে? আর স্কুলে না গিয়ে তুই যদি অন্য কোথাও যাস তাহলে কিন্তু খবর আছে। আমি কিন্তু স্কুলে ফোন দিয়ে খবর নিবো।

স্কুলের পড়া শিখা হয় নি। তাই ভেবেছিলাম স্কুলে যাবো না। কিন্তু ভাবী যেভাবে রেগে আছে না গেলে আমার খবর আছে। তাই বাধ্য হয়ে স্কুলে গেলাম...

স্কুল থেকে বাসায় আসতে আসতে বিকাল হয়ে গেলো। ভাবী আমার কাছে এসে বললো,
- তুই টিফিনে খেতে এলি না কেন? স্কুলের পাশেই তো বাসা। খেয়ে গেলে কি সমস্যা হতো?
আমি ভাবীর থেকে একটু সরে গিয়ে মাথাটা নিচু করে বললাম,
-- বন্ধুদের সাথে বাহিরে খেয়ে ফেলেছিলাম।
ভাবী আমার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে বললো,
- তুই আমার কাছে আয় তো?
আমি ভাবীর থেকে আরো সরে গিয়ে বললাম,
-- কেন?
ভাবী আমার কাছে এসে আমার ডান গালে সজোরে থাপ্পড় মেরে বললো,
- তুই আবারও সিগারেট খেয়েছিস? সার শরীর থেকে সিগারেটের গন্ধ বের হচ্ছে। তুই না আমায় কথা দিয়েছিলি আর কখনো সিগারেট খাবি না?
আমি কিছু না বলে মাথাটা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। ভাবী তখন রেগেমেগে বললো,
--তুই দুই সপ্তাহ আমার ধারেকাছে আসবি না।
এই কথা বলে ভাবী যখন চলে যাচ্ছিলো। আমি তখন ভাবীর পিছন পিছন যেতে যেতে বললাম,
- আর জীবনেও সিগারেট খাবো না ভাবী। এইবারের মত মাফ করে দাও...

ঘুম থেকে উঠে দেখি মা খুব চিৎকার চেঁচামেচি করছে। মাকে যখন বললাম, কি হয়েছে?
মা তখন বললো,
~জমিদারের মেয়েকে বাড়ির বউ করে নিয়ে এসেছি। ৭ঃ৩০ বেজে গেছে এখনো ঘুম থেকেই উঠে না।
এমন সময় খেয়াল করলাম ভাবী তাড়াহুড়ো করে মার কাছে এসে বললো,
- আসলে মা শরীরটা একটু খারাপ লাগছিলো। তাই ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেলো।
ভাবীর কথা শুনে মা বিরক্ত হয়ে বললো,
~তোমার তো সারা বছর শরীর খারাপ থাকে। একটা রোগা মেয়েকে ছেলের বউ করে নিয়ে আসলাম।

ভাবী কিছু না বলে রান্না ঘরে চলে গেলো। আমি ভাবীর পিছন পিছন এসে বললাম,
-- ভাবী, আমি তোমার কাজে হেল্প করবো?
ভাবী রেগে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- কয়েকদিন পর পরীক্ষা সেটা মাথায় আছে? যা পড়তে বস গিয়ে।
আমি ভাবীর দিকে ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম ভাবী তার ডানগালটা ওড়না দিয়ে ঢেকে রেখেছে। এত বছর ধরে দেখে আসছি তাই আর বুঝতে বাকি রইলো না। রাতে নিশ্চয়ই ভাইয়া ভাবীর গায়ে হাত তুলেছে।
আমি ভাবীকে কিছু না বলে নিজের রুমে চলে আসলাম। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ভাবীর প্রতি এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। কিন্তু ভাইয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার সাহস কখনোই হয় নি...

রাত ১০টা বাজে। বড় আপু লাগেজ হাতে নিয়ে বাসায় হাজির। মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
~ তুই এত রাতে?
আপু বললাম,
- আমি আর এই সংসার করবো না। ঘুম থেকে একটু দেরিতে উঠলে শ্বাশুড়ি নানা রকম কথা বলে । ননদী আজেবাজে কথা বলে। সারাদিন সংসারের কাজ করেও কারো মন পাই না। এমন কি মাঝে মাঝে রাতুলও(আপুর হাজবেন্ড) আমার গায়ে হাত তুলে।
আপুর কথা শুনে ভাইয়া রেগেমেগে বললো,
- কি! তোর গায়ে হাত তুলে? এই রাতুলকে আমি নারী নির্যাতনের মামলা দিয়ে জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়বো...

মা কাঁদতে কাঁদতে বললো,
~তুই কি কাজের মেয়ে না কি, যে তোর এত কাজ করতে হবে।শ্বাশুড়ি হয়েছে দেখে মাথায় উঠে গেছে না কি।তকে কিছু বললে তুই কিছু বলতে পারিস না? আর ননদী যখন আজেবাজে কথা বলে তখন গালে থাপ্পড় মারতে পারতি না?

ভাবী তখন বড় আপুকে বললো,
- সংসারে এইরকম টুকটাক ঝামেলা হবেই। তাই বলে সংসার ছেড়ে চলে আসা কিন্তু ঠিক হয় নি..
ভাবীর কথা শুনে ভাইয়া সবার সামনে ভাবীকে থাপ্পড় মেরে বললো,
-এত বেশি বুঝো কেন? আমার বোনের গাঁয়ে হাত তুলবে আর ও এটা মেনে নিয়ে সংসার করবে? এমন সংসারে লাথি মেরে অনেক আগেই চলে আসা উচিত ছিলো...

এতক্ষণ সবার কথা শুনছিলাম। কিন্ত এখন আর চুপ করে থাকতে পারলাম না। যে ভাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে কখনো কথা বলি নি। সেই ভাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- কেন পারবে না? ভাবী তো ঠিকিই পারছে। আপুর গাঁয়ে হাত তুলেছে দেখে তুমি দুলাভাইয়ের নামে নারী নির্যাতনের মামলা দিবে। তুমিও তো ভাবীর গাঁয়ে হাত তুলো তাহলে তোমার নামে কি মামলা দেওয়া উচিত?

মার দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- নিজের বেলা ১৬ আনা আর পরের বেলা ৪ আনাও না। ভাবী যদি কোনদিন একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠেছে তাহলে তুমি তাকে যা তা বলেছো। সারাদিন কাজ করেও ভাবী তোমায় মন পায় নি। তুমি আপুকে বলছো ননদী আজেবাজে কথা বললে তাকে থাপ্পড় মারতে অথচ আমি নিজ চোখে দেখেছি, আপুর গোসলের পানি গরম দিতে একটু দেরি হয়েছিলো দেখে আপু ভাবীর গায়ে হাত তুলেছিলে...

আমার কথা শুনে আপু ঠোঁট বাঁকিয়ে বললো,
- ভালোই তো ভাবীর পক্ষে কথা বলছিস। নিজের মা ভাই বোনদের পর করে ঐ মহিলা এখন আপন হয়ে গেলো?
আমি মুচকি হেসে আপুকে বললাম,
-- তুই তো আমার নিজের বোন ছিলি। কখনো কি একটা ফোন দিয়ে আমার খোঁজ নিয়েছিস ছোটভাইটা কেমন আছে? আমার বড় ভাই কি কোনদিন আমার খোঁজ নিয়েছে আমি ঠিকমত পড়াশোনা করছি কি না। কাদের সাথে চলাফেরা করছি। কিন্তু ঐ মহিলাটা প্রতিদিন আমার খোঁজ নিয়েছে আমি কাদের সাথে মিশছি, আমি ঠিক মত পড়াশোনা করছি কি না। আমার কখন কি লাগবে সব ঐ মহিলাটা খোঁজ রেখেছে। তোরা আপন হয়েও যে কাজগুলো করিস নি ঐ মহিলাটা পর হয়েও সেই কাজ গুলো প্রতি নিয়তই করেছে...

ভাবী এখনো সোফায় বসে কাঁদছে। আমি ভাবীকে বললাম,
-- কেবল বাজে ১১টা। এখনো ময়মনসিংহের গাড়ি পাওয়া যাবে। এই সংসারের জন্য অনেক করেছো। যেদিন তোমায় এই সংসারের মানুষ তোমার প্রাপ্য সম্মানটা দিবে সেদিন না হয় এই সংসারে ফিরে এসো। ততদিন না হয় বাপের বাড়িতেই থাকলে...

গাড়ি গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছে। বাসের জানালা দিয়ে ভাবী আনমনে বাহিরের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ভাবীকে বললাম,
-- ভাবী, এই অন্ধকারে বাহিরে কি দেখছো?
ভাবী চোখের কোণে লেগে থাকা চোখের জলটা মুছে বললো,
- একটা নতুন সকালের অপেক্ষা করছি..
অধোরা

***বাসর রাত***🖤ঘরে ঢুকে পাশে বসতেইবৌ আমাকে বলল....----ঘড়িতে তাকিয়ে দেখুন তো কয়টা বাজে??বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্র...
01/02/2025

***বাসর রাত***🖤
ঘরে ঢুকে পাশে বসতেই
বৌ আমাকে বলল....
----ঘড়িতে তাকিয়ে দেখুন তো কয়টা বাজে??
বাসর রাতে বৌয়ের এমন সাহসী প্রশ্নে কিছুটা বিচলিত
হলাম।তখন ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি রাত ১২.৩০মিঃ।আমি
বৌয়ের পাশে বসে আস্তে করে বললাম.....
----শোনো, আমার এখন বিয়ে করার কোন ইচ্ছেই ছিলো
না। আমার বাবা-মায়ের পছন্দেই তোমাকে বিয়ে করেছি।
তবে আমার কারো সাথে কোন সম্পর্ক ও নেই।কিন্তু আমি
বিয়ের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম না।তাই আমি
এখন চাইলেও এত সহজে তোমাকে বউ হিসেবে মানতে বা
বৌয়ের অধিকার দিতে পারবোনা।
কথা গুলো বলে শেষ করা মাত্র ই
নতুন বউ আমার পাঞ্জাবির কলারটা চেপে ধরে বলল.....
----আমাকে কি খেলার পুতুল মনে হয় নাকি??পছন্দ হয়নি,
বিয়ে করতে চাননি এইটা আগে বলতে পারলেন না??
নিজের মায়ের মন রক্ষা করতে আমার সব আশা-স্বপ্ন কে
কেন বলিদান দিতে হবে?
বিয়ে করার ইচ্ছে নেই,এইটা আমাকে আগে বললেই
পারতেন।তবেই আমি আমার পক্ষ থেকে বিয়ে ভেঙে
দিতাম।মায়ের প্রতি ভন্ড ভক্তি শ্রদ্ধা দেখাতে গিয়ে
আমার জীবনটা কেন এইভাবে ন'ষ্ট করে দিলেন হুম?
আমি তো আপনার কোন ক্ষতি করিনি।এখন আমি
যেভাবে বলব সেভাবেই সব হবে। ঠিক আছে????
বলেই কলার টা ছেড়ে দিলো।পরে আবার বলল....
----আচ্ছা যা হবার তা তো হয়েই গেছে।
দিতে হবে না আপনাকে বউয়ের অধিকার।
যান নিচে গিয়ে ঘুমান।একদম খাটে ঘুমাতে পারবেন না।
বলেই আমার বালিশ পা ফ্লোরে ছুড়ে মা'রলো।আমি ও
বাধ্য ছেলের মতো ফ্লোরেই শুয়ে পড়লাম।আর মনে
মনে
ভাবতে লাগলাম,কেমন গুন্ডি মেয়ে রে বাবা।জীবনেও
এমন মেয়ে দেখিনী।
মনে তো হচ্ছে জীবন পুরাই তেজপাতা করে ছাড়বে।
ফ্লোরে ঘুমই আসছেনা।কখনই ফ্লোরে ঘুমাই নি।কিন্তু
আজকে নিজের অমতে বিয়ে করার কারনেই ফ্লোরে
ঘুমাতে হচ্ছে।
এর মধ্যে মশার আন্দোলন। ইসসসসসস,,,,,,সহ্য হচ্ছেনা।চোখ
বন্ধ শুয়ে করে আছি।কখন জানি ঘুমটা লেগে গেছে
বুঝতেই পারিনি।হঠাৎই সজাগ হয়ে দেখি আমার শরীরে
কম্বল আর পাশে ও মশার কয়েল লাগানো।মনটাতে একটু
স্বস্তি পেলাম,চোর হলেও মানুষ ভালো।
মনে মায়া-দয়া আছে।
পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই দেখি টেবিলে চা রাখা।চা
খেয়ে,ফ্রেশ হয়ে রুমে বসে ফোন টিপছিলাম তখন ই
তানিয়া (আমার বৌ)এসে বললো.....
----এইযে সেই কতক্ষন যাবত খাবার নিয়ে সবাই অপেক্ষা করছে
আর আপনি ঘরে বসে আছেন কেন?এখনি নিচে চলুন
আগে......??বলেই আমার কানের কাছে এসে আস্তে করে
বললো...
-----নাকি খাবার টা রুমে নিয়ে আসবো?
আমি তো হার্ট এ্যাটাক হতে হতে বে'চেঁ গেছি।আমি তো
ভাবছিলাম,বউ বুঝি এইবার ও কলার ধরেই আমাকে খাবার
টেবিলে নিবে।কিন্তু না,বউয়ের স্বর পাল্টে গেছে,তবে
কি বউ আমার প্রেমে পড়ে গেল নাকি??কথাটা ভাবতে
ভাবতেই বউয়ের দিকে তাকালাম।হা হয়ে তাকিঁয়ে
আছি,বউ তো আমার হেব্বি সুন্দরী।রাতে তো ভাবছিলাম
হিটলারনি।এখন দেখি না মায়াময়ী।এইবার যে আমি
বউয়ের প্রেমে পড়ে গেলাম।নিজেই নিজেকে বললাম...
----পিন্টু মনে হয় তুই তোর হিটলারনি বউয়ের প্রেমে পড়ে
গেছিস।
হঠাৎ একটা বিকট শব্দে বাস্তবে ফিরলাম।
সামনে তাকিঁয়ে বউ আমার ফ্লোরে পরে চোখ বন্ধ করে
আছে।বুঝতে পারলাম,পা'গলীটা খুবই ব্য'থা পাইছে।
দৌড়ে গিয়ে টেনে তুলে বসাতে গেলাম আর অমনি
আস্তে করে বলল.....
----কেমন স্বামী গো আপনি??
আমি তো একটু ভ্যাবাচ্যকা খেয়ে গেলাম।
বললাম...
----আমি আবার কি করলাম।
বৌ বলল....
----আমি মাটিতে পরে আছি কই কোলে করে নিয়ে
বিছানায় শোয়াবেন,তা না করে আমার হাত ধরে
টানছেন।
সাথে সাথেই আমি কোলে করে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে
দিলাম।
আমায় শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলল....
----ইচ্ছে করে এইভাবে ই ধরে রাখি সারাটা জীবন।কিন্তু
আপনি তো আমাকে পছন্দই করেন না।
কথা শেষ করেই তানিয়া দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়লো।
আমারও বুকের ভিতরটা দুমড়ে মুচড়ে গেল।আমারো খুব
বলতে ইচ্ছা হচ্ছিল *
কপালে একটা চু'মো একেঁ দিয়ে বলি ...
----পা'গলী আমি যে তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি
গো।
কিন্তু পারলাম না।কোথায় জানি একটা বাধাঁ
পাচ্ছিলাম।এই সুযোগে তানিয়া আমাকে ঠেলে
বিছানায় ফেলে দিয়ে দৌড়ে পালালো।আমি শুধু ওর
চলে যাওয়ার পানে তাকিঁয়ে রইলাম।পরক্ষনেই খেয়াল
হলো,ও তো ব্যথা পাইছে।যার কারনে কোলে করে
উঠাতে হলো।বুঝতে আর বাকি রইলো না,এইবার ও
আমাকে বোকা বানানো হয়েছে।
পা'গলিটার সাথে খুনসুটি প্রেম করতে করতেই কেটে গেল
২টা বছর।এখন কেউ কাউকে ছাড়া কিছু ভাবতেই পারিনা।
আমার পা'গলীটা এখন গর্ভবতী।
তাই খুব যত্ন নেই তার।আজকেই বাচ্চা হবার তারিখ
দিয়েছে ডাক্তার।
আমি অফিসে ছিলাম,হঠাৎই বাবার ফোন পেয়ে ছুটে
গেলাম হসপিটাল।গিয়েই শুনলাম আমার ঘর আলো করে
এসেছে এক ছোট্ট রাজকন্যা।
কিন্তু....
আমার পা'গলিটার কোন সাড়া শব্দ পাচ্ছিনা কেন??ভয়ে
আৎকে উঠলাম।অনেকের মুখেই শুনেছি,বাচ্চা জন্ম দিতে
গিয়ে মা'রা গেছে অনেক মা।সে ভয়েই বাচ্চা নিতে
চাইনি।কিন্তু ওর নাকি বাচ্চা লাগবেই।
ওর ইচ্ছে পূরন করতে গিয়েই কি তবে......???
আর ভাবতেই পারছিনা।
আর একটা মিনিট ও ন'ষ্ট না করে,দৌড়ে গেলাম কেবিনে।
গিয়ে দেখি বাচ্চা টা হাত পা নাড়িয়ে খেলছে।
কিন্তু তানিয়া চোখ বন্ধ করে রাখছে।
ওর নিঃশ্বাস আছে কি নাই তা দেখার মতো ধৈর্য আমার
ছিলোনা।তাই তানিয়াকে জড়িয়ে চিৎকার দিয়ে
ফেললাম।
সাথে সাথেই কানের কাছে একটু ব্যথা অনুভব করলাম।
পরে দেখি তানিয়া আমার আস্তে করে কানে কামড়
দিয়ে বলল....
-----কি ভাবছিলা তোমাকে একা রেখে চলে যাবো??
আরে না গো,আমি চলে গেলে,তোমাকে জ্বালাবে
কে??
আমিও বু'কে শক্ত করে জ'ড়িয়ে ধরে রাখলাম।আর
বললাম,বড্ড ভালোবাসি রে পা'গলি তোকে।ছাড়বোনা
কখনই।

মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প পেতে আমায় ফলো দিয়ে রাখুন। আপনার মতামত কমেন্টে জানাবেন।

নাদিয়া আক্তার মিম

Md Alam

31/01/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

তুমি চাইলে এক রাত আমার সাথে কা,টাতে পারো কেনোনা তুমি আমার বয় ফ্রেন্ড আর তুমি যদি চাও আমার সাথে শা*রীরিক সম্পর্ক করতে আমি...
31/01/2025

তুমি চাইলে এক রাত আমার সাথে কা,টাতে পারো কেনোনা তুমি আমার বয় ফ্রেন্ড আর তুমি যদি চাও আমার সাথে শা*রীরিক সম্পর্ক করতে আমি তাতেও রাজি কেনো আমি তোমায় ভালোবাসি ( মায়া)
ছিঃ মায়া তুমি এসব কী বলছো আমি কখনো তোমায় ছুয়েও দেখি নি তুমি বলছো আমি তোমার সাথে রাত কাটাবো শারীরিক সম্পর্ক করবো এটা তুমি ভাবতে পারলে ( স্বপ্নীল )

মায়াঃ হ্যা কেনো না আজ কাল রিলেশন গুলো তো এমনি যদি গাল ফ্রেন্ড বয় ফ্রেন্ড এর সাথে শা*রীরিক সম্প*র্কে লিপ্ত না হয় তাহলে সেই রিলেশন টা টিকেই না...

স্বপ্নীলঃ কিন্তু আমি তো তোমায় কখনো আমার সাথে রুম ডে*ট করতে বলি নি তাহলে তুমি কীসের ভিত্তিতে এসব কথা বলছো...

মায়াঃ মনে মনে ভাবতেও তো পারো বলে ফেললাম...

আর তুমি যানো কী আমার ঠিক তোমার এই গুনটাই অনেক ভালো লাগে যার ফলে এতো টা তোমায় ভালোবাসি...

স্বপ্নীলঃ আজ থেকে এসব কথা কথা ভুলেও মুখে আনবে না প্রোমিশ করো...

মায়াঃ এই তোমায় ছুয়ে প্রোমিশ করলাম এই কথা কখনো বলবো না এখন একটা ইয়ে দাও😇...

স্বপ্নীলঃ উম্মাহ 😘😘 লক্ষিটা আমার...

এখন আমি আসি অফিসের জন্য লেট হয়ে যাচ্ছে...

মায়াঃ আচ্ছা সাবাধানে যেও আর পৌঁছে আমায় কল দিও...

ওকে বাই...

বাই ।
আরে পরিচয় টাই তো দেওয়া হলো না

আমি স্বপ্নীল আর ও হলো আমার গাল ফ্রেন্ড মায়া। খুব ভালোবাসি পাগলীটাকে আমি ওর জন্য সব কিছুই করতে পারি এতটাই ভালোবাসি ওকে আর মায়া ও আমাকে খুব ভালো আমাদের রিলেশন টার ২ বছর পুর্ণ হয়েছে...

স্বপ্নীলঃ অফিসে এসে মায়াকে এসে একটা কল দিলাম তখনি রুমে আমার ম্যানেজার আসলো...

ম্যানেজারঃ স্যার আসবো..

স্বপ্নীলঃ আরে আকাশ যে আসো আসো..

তা কী ভেবে আসা হলো আজকে...

আকাশঃ স্যার আগামী মাসের ১ তারিখ আমার বিয়ে ইনভাইট করতে আসলাম..

স্বপ্নীলঃ invition এর কার্ড টা দিয়ে...

আকাশঃ স্যার আপনাকে কিন্তু আসতেই হবে...
স্যার ম্যাডাম কে নিয়ে কিন্তু অবশ্যই আসবেন...

স্বপ্নীলঃ ধুর পা*গল আমার কী মায়ার সাথে বিয়ে হয়েছে ও না গেলেও আমি যাবো শিওর...

আকাশঃ স্যার আরেকটা কথা বলবো..

স্বপ্নীলঃ হুম বলো...

আকাশঃ স্যার ১ তারিখ আসতে তো ১৭ দিন বাকি যদি ১ মাস ছুটি দিতেন খুব উপকার হতো...

স্বপ্নীলঃ ওকে দিয়ে দিলাম( বিয়ে বলে কথা হয়তো পরিবারের সাথে সময় কাটাতে চায় তাই দিয়ে দিলাম)

অফিস শেষ করে বাসায় গিয়ে মায়ার সাথে মেসেজিং করতে লাগলাম এমনি সময়..

মায়াঃ আচ্ছা আমি কয়েক টা দিন খুব বিজি থাকবো এই কয়েকটা দিন প্লিজ কল দিও না..

স্বপ্নীলঃ আমি তোমার সাথে এক মিনিট কথা না বলে থাকতে পারবো আর তুমি বলছো কয়েক দিন তা কত দিন শুনি..

মায়াঃ এই ধরো বিশ দিন এর মতো...

স্বপ্নীলঃ কিহ বিশ দিন . আমি তো মনে হয় মরেই যাবো..

মায়াঃ আমার জন্য এত টুকু করতে পারবে না

স্বপ্নীলঃ আচ্ছা...

বুকে মাঝে কষ্টা চাপা দিয়ে ১৯ টা দিন সহ্য করছি আর পারছি না কাল আকাশের বিয়ে সেখানেও যেতে হবে না এবার মায়ার সাথে কথা না বললে মরেই যাবো...

পরে দিন বিকাল বেলা আকাশের বিয়ে তে বর যাএী যাওয়ার সময় মায়াকে ফোন করলাম...

স্বপ্নীলঃ হ্যালো মায়া...।

মায়াঃ হুম বলো জানু আজ বুঝি মনে পড়লো...

স্বপ্নীলঃ তুমিই তো মানা করেছিলে তা কী করছো এখন..

মায়াঃ তোমার কথাই ভাবছিলাম..

স্বপ্নীলঃ তবুও তো একবার ফোন দিলে না..

মায়াঃ দিতে যাচ্ছিলাম ওমনি তো তুমি ফোন দিয়ে দিলে আচ্ছা তুমি কী করতেছো..

স্বপ্নীলঃ এক জায়গায় যাচ্ছি,...

মায়াঃ একটা কথা ছিলো রাগ করবা কী...

স্বপ্নীলঃ আরে না বলো...

মায়াঃ আমি তোমাকে আসলে কখনো দিন ভা..........

স্বপ্নীলঃ হ্যালো মায়া ফোনটা কেটে গেলো এর পর হাজার বার কল করে ফেললাম নাম্বার টা বন্ধ দেখাচ্ছে...

কী হলো কী বলতে চাচ্ছিলো মায়া...

এই দিকে আকাশ আমাকে এসে গাড়িতে উঠিয়ে দিলো...

বার বার মায়ার কথাই মাথায় ঘুরছিলো আকাশের শুশুর বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে বসে পড়লাম এখনো বউকে দেখা হলো তখনি কাজি এসে বিয়ে পড়াতে লাগলো ভাবলাম এই সুযোগে গিয়ে দেখি আসি তখনি কাজি বললো আমাকে নাকি সাক্ষী দিতে হবে তাই আর যাওয়া হলো না..

তাছাড়া আাকাশের বউকে তো আমরাই নিয়ে যাবো বাসায় গিয়ে দেখবো...

ওদিকে কাজি মেয়ের কাছ থেকে সাইন করে নিয়ে আকাশ এর কাছে সাইন করে নিলো আমিও সাক্ষী দিয়ে দিলাম আকাশ এর বিয়েটা সম্পুর্ণ হলো এবারে বিদাই এর পালা ওদের দুজনকে পাশা পাশি দুটো চেয়ারে বসানো হলো কিন্তু মেয়েকে এখনো নিয়ে আসে নি...

এর পরেই আকাশের বউকে নিয়ে আসা হলো তার পর মেয়েটাকে চেয়ারটাতে বসিয়ে ঘোমাটা তুলতেই...

আচ্ছা আপনাদের কি মনে হয় যাদের আমরা ভালোবাসি তারা সবাই সত্যিই কি আমাদের ভালোবাসে?

চলবে তো???
গল্প

যারা আইডি ফলো না করে গল্প পরছেন নীল লেখায় চাপ দিয়ে আইডি ফলো করেন Md Alam

নারী কেন এত দামী? কারণ পুরুষের কাম আছে বলে।যদি পুরুষের কাম না থাকতো, তবে নারীর লাল ঠোঁট, তার দীপ্তিময় আবেদন নিয়ে পুরুষ ক...
20/01/2025

নারী কেন এত দামী?
কারণ পুরুষের কাম আছে বলে।
যদি পুরুষের কাম না থাকতো, তবে নারীর লাল ঠোঁট, তার দীপ্তিময় আবেদন নিয়ে পুরুষ কবিতা লিখতো না।
কিংবা যদি পুরুষের কাম না থাকতো, তবে নারীর স্ফিত বক্ষ, বুকের খাঁজ, আর সুডৌল নিতম্ব পানে আগ্রহ ভরে তাকাতো না।
যদি পুরুষের কাম না থাকতো, তবে নারীর দু উড়ুর মাঝে, ফোলা,মাংসল গিরিপথ নিয়ে গোপন চর্চা হতো না।
যদি পুরুষের কাম না থাকতো,
তবে নারীর প্রতিটি অঙ্গের প্রেম রূপ বিকশিত হতো না।
যদি পুরুষের কাম না থাকতো,
তাহলে নারীর চুল, চুলের বেণীর সৌন্দর্য নিয়ে নজরুল লিখতো কি আলগা করো খোঁপার বাঁধন, দ্বিল ওহি মেরা ফাঁস গেয়ি।
সুতরাং নারী তুমি অহংকারী নয়, প্রেমিকা হও।
আর হে পুরুষ, তুমি কামুক থেকে প্রেমিক হয়ে আসো, তখন তোমাকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাবে নারী, তার গোপন অন্দরমহলে, যেখানে পুরুষ প্রবেশ করতে চায় বারবার।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন আমার আম্মা সকাল ৫ ঘটিকার সময় দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মহান রবের নিকট ফিরে গেছেন। জান...
02/02/2024

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন
আমার আম্মা সকাল ৫ ঘটিকার সময় দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মহান রবের নিকট ফিরে গেছেন।
জানাযা বাদ জুম্মা ( ঢাকাতে হবে)।
সকলে দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার আম্মাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করেন। আমিন ইয়া রব।

Address

Shahbazpur
Sylhet
3253

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গল্পের শেষ লাইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share