SHORT TWET

SHORT TWET @ক্যাপশন মাষ্টার?
-লেখা প্রেমি-

আমি যাদের খারাপ সময়ে পাশে থাকতাম তাদের মুখ থেকে ও আমার নামে বদনাম শুনেছি।
02/09/2023

আমি যাদের খারাপ সময়ে পাশে থাকতাম তাদের মুখ থেকে ও আমার নামে বদনাম শুনেছি।

02/08/2023

কারন বশত পেইজের সব ভিডিও ডিলেট করতে হলো।
আবার নতুন করে পাবেন ইনশাআল্লাহ, Support Plz All♥️

05/06/2023

সময় থাকলে একটু পড়বেন 🖤✨

🕛 সাল ২০৮০ 🕛
বিছানায় শুয়ে শুয়ে বোরিং হয়ে গেছি । বেড বক্সের উপর থেকে চশমাটা হাতরে নিলাম আর খাটের পাশ থেকে লাঠিটা নিয়ে নাতনীর ঘরে গেলাম গল্প করব বলে। গিয়ে দেখি, ল্যাপটপে কিছু একটা করছে। আমি যেতেই বলল, দাদুন তুমি ! বসো বসো। আমি টিউশনে যাবো। বসলাম ওর ঘরে। ল্যাপটপটা খোলাই ছিল। চশমা চোখে দিয়েও ভালো দেখতে পারি না। হঠাৎ মনে পড়ল আজ কত যুগ ধরে ফেসবুকে যাই না। অথচ যে ছেলেটা না এখনকার বুড়োটা একসময় দিন রাত ফেসবুকে চ্যাটিং, ছবি আপলোড দেওয়া নিয়ে ব্যাস্ত থাকতো। অনেক কষ্টে পাসওয়ার্ডটা মনে করলাম। আইডিটা লগ ইন করে দেখি ইনবক্সে ৮৬৭৮ টা ম্যাসেজ। আইডিটা চেনাই যাচ্ছে না। সব অপরিচিত লাগছে। ফ্রেন্ড সংখ্যা ছিল ৪৭৮৮ জন। কিন্তু এখন চ্যাট লিস্টে আছে ২৮ জন। বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ায় হয়ত ওরাও আর ফেসবুক চালায় না। ইনবক্সে ঢুকতেই আমার ক্লোজ কয়েকটা ফ্রেন্ডের ম্যাসেজ। বন্ধু শরীরটা ভালো নেই। বেশিদিন হয়ত বাঁচব না। ম্যাসেজটা ছিল ৫ বছর আগে। খবর পেয়েছি ৪ বছর আগেই সে মারা গেছে। আমার বেস্টিও ৯ বছর আগে মারা গেছে। ওর সাথে চ্যাটিং গুলো পড়ে খুব ভালো লাগছিল। গ্রুপে ফ্রেন্ডদের সাথে কত মজা, আড্ডা এ সবই পড়ে আছে। ওদের অধিকাংশইই মারা গেছে। এরপর চ্যাট লিস্টের একদম শেষে পেলাম তার ম্যাসেজ। হ্যা আমার সেই পুরোনো "একতরফা" ভালোবাসা। ওর কোন খবরই জানি না। কত ভালোবাসতাম দুজন দুজনকে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে বিয়েটা হয়নি । আজ অনেক দিন পর তার কথা মনে পড়ছে। তার আইডিটায় ঢুকলাম লাস্ট পোস্ট ছিল ১৬ বছর আগে। তার নাতনীর সাথে ছবি। আরো একটু নিচে যেতে দেখলাম তার ফ্যামিলির ছবি। সে, তার স্বামী, মেয়ে, ছেলে আর নাতী- নাতনী। খুব হ্যাপি ফ্যামিলি। ওকে যেদিন শেষ দেখেছিলাম - চুলগুলো সেই রকম স্টাইল দেওয়া, পড়নে লাল শাড়ী ছিল , ভাগ্যক্রমে এখন তার ছিল অন্য। কিন্তু এখন এই ছবি গুলোতে সাদা শাড়ি পড়া, চুলগুলো সব সাদা। কিছু কিছু আবার মেহেদী দিয়ে লাল করা। হঠাৎ মোবাইলের স্ক্রীনে নিজের ছবিটা দেখলাম। হ্যা আমিও তো বুড়ো হয়ে গেছি। ও দেখলে নিশ্চয়ই বলত, বুড়ো দাদু। আচ্ছা ও কি আজও বেচে আছে ? জানি না ! ওর আইডিটায় শেয়ার করা একটা পোস্ট পেলাম। একজন ওর আইডির স্ক্রীনশট দিয়ে লিখেছে, এই দাদী গতকাল আনুমানিক বিকেল ৫ টায় হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন , উনি যেনো সর্গ লাভ করেন এই আমার পার্থনা। পোস্ট পড়েই থমকে গেলাম। পাঁচ বছর আগের পোস্ট। ও মারা গেছে তাহলে ? হায়রে !. কোথায় সেই একসাথে বাঁচবো বলে কথা দেওয়া দিনগুলো। অজান্তেই চোখের কোনে পানি এলো। এরপর পরিচিত ফ্রেন্ডদের আইডিটা দেখছিলাম। ওদের আইডিটা এখনো প্রানবন্ত। কিন্তু ওরা প্রানবন্ত না। অনেকেই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করেছে। যে ফ্রেন্ডটা রোজ নতুন নতুন সেলিফি আপলোড দিত ও ২০ বছর আগে ক্যান্সারে মারা গেছে। খবর শুনে দেখতে গেছিলাম। মজার মজার জোক্স পোস্ট করা ফ্রেন্ডটার খবর জানি না। লেখক ফ্রেন্ডটা ৮ বছর আগেও একটা পোস্ট দিয়েছে ওর ছেলে ওকে বৃদ্ধা আশ্রমে ফেলে এসেছে এই নিয়ে। ওর সাথে যোগাযোগ নেই। এরপর আমার আইডিটায় গেলাম। এত ট্যাগের ভিড়ে নিজের শেষ পোস্টটা পাচ্ছিলাম না। এইতো অনেক কষ্ট খুঁজে পেয়েছি ৩৩ বছর আগে আমার স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে গেছিলাম। সেই খানকার কয়েকটা পিক। আরো প্রিভিয়াস পোস্টগুলো পড়ে কখনো হাসলাম। কখনো কাঁদলাম।
হঠাৎ নাতনী ডাক দিল দাদু আমি রেডি। টিউশনে যাব। ল্যাপটপ দাও।
আমি: ল্যাপটপ নিয়ে টিউশনে যাবি?
নাতনী: আরে তুমি আদি যুগের মানুষ বোঝো না? আমরা তো ভার্চুয়াল ক্লাস করি।
আমি: ওহ! তা বই খাতা লাগে না?
নাতনী: ধূর! কি বল? ক্লাস করতে বই খাতা লাগে?
আমি: ওহ! লাগে না?
নাতনী: তোমাদের সময় লাগতো?
আমি: হ্যা লাগতো তো। তবে তখন আমরা বইয়ে পড়তাম দেশে ভার্চুয়াল ক্লাস হবে।
নাতনী: হা হা হা। টিউশনে খাতা - কলম লাগতো! দারুন ফানি! আচ্ছা আমি যাই টিউশন শেষে তোমাদের কালের গল্প শুনবো।
হ্যা এখনকার আধুনিক আমরা ২০৮০ সালের আদিম আমরা। আমাদেরও ওই যুগের ছেলে মেয়েরা আদি কালের মানুষ বলবে।

"জানিনাা ২০৮০ সাল পর্যন্ত বাঁচবো কি না ! 😅
যদি বেঁচে থাকি তাহলে টাইমলাইন এ এসে লেখাটা আরো একবারের জন্য পড়বো 🙂❤️, আর এই সুন্দর দিনগুলোর কথা মনে করবো"।

আমার এক টিচার বলতেন, জীবনে যা কিছু কর নিজেকে খুশি রাখার মাধ্যম অন্য কারো মাঝে খোঁজার চেষ্টা করো না। কখনো কারো উপর এত এক্...
05/06/2023

আমার এক টিচার বলতেন, জীবনে যা কিছু কর নিজেকে খুশি রাখার মাধ্যম অন্য কারো মাঝে খোঁজার চেষ্টা করো না। কখনো কারো উপর এত এক্ট্রিম লেভেলের নির্ভরশীল হবা না যাতে তোমার এক্সপেকটেশন পূরণ না হলে মন ছোট হয়। বিশেষ করে মানসিকভাবে। তোমার মন খারাপ তুমি হেমন্তের গান শুনো, নিজেকে এক কাপ গরম কফি বানিয়ে দাও, বিকেল বেলা মিষ্টিরোদে আপন মনে নিজের সাথে কথা বল, পছন্দের লেখকের ব‌ই পড়। নিজের কোন বিশেষ ক্রিয়েটিভিটি থাকলে সেটা নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখবে। অন্যকে ব্যঙ্গ করে স্ট্যাটাস লেখা, নিজের দুঃখ, দুর্বলতা জনসম্মুখে প্রকাশ করা কোন বুদ্ধিমতির কাজ না। খুব বেশী মন খারাপ হলে রুম অন্ধকার করে চুপচাপ বসে থাকো। পুরানো কোন স্মৃতি মনে কর, হাসো, কাঁদো যাই কর নিজের সাথে নিজের এমন একটা সুন্দর সম্পর্ক তৈরি কর যাতে সবসময় একটা কাধের প্রয়োজন না পরে। যদি কোন কাজে সফল হ‌ও নিজেকে ট্রিট দাও, যদি অকৃতকার্য হ‌ও নিজের সাথে অভিমান কর, নিজের সাথে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হ‌ও। তবে অন্য কারো চোখে নিজের পারফেকশন খোঁজার চেষ্টা কর না। অন্যের চোখ তোমার ত্রুটিগুলোর মাঝে যখন তোমার গুণগুলো খুঁজে পাবে না তুমি কষ্ট পাবে, পারলে তুমিই পারবে। রেস্টুরেন্টে একা বসে খাওয়াটাকে নরমালাইজ করতে হবে, পার্কে নিজের সাথে সময় কাটাতে চাওয়াকে হাস্যকর কেন মনে হবে? যদি সম্ভব হ‌য় ফাইনানসিয়ালিও নিজকে ইসটেবলিশড করতে হবে। যাতে তীব্র মুড সুয়িংয়ে নিজেকে একটা চকলেট উপহার দিতে পার, নিজের জন্মদিনে নিজেকে গিফট দিতে পারো, নিজের পছন্দের ড্রেসটা টাকা জমিয়ে হলেও নিজের জন্য কিনতে দিতে পারো। মাঝে মাঝে নিজেকে কিছু ফুল দিবে। ঘরের এক কোণায় ফুল থাকবে,সুন্দর একটা গন্ধ ছড়াবে মন আপনা আপনি ভাল হয়ে যাবে। সবাইকে খুশি রাখাও তোমার দায়িত্ব না, দুনিয়ার কারো পক্ষেই সবাইকে খুশি করা সম্ভব না। যেখানে পারবা না, পারবা না। "না" বলাও শিখতে হবে।

আমার বাবা মা আমাকে এপ্রিসিয়েট করে না, আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে সময় দেয় না, আমার জামাই আমার সাথে ঠিকমত কথা বলে না, আমার বান্ধবীর আমার জন্য সময় নাই এসব উপদ্রবের সৃষ্টিই হবে না। আপনার ভাষায় যেটা এটেনশন অন্যের জন্য এই চাওয়াগুলো আজাইরা টেনশন মাত্র। কেন নিজেকে অন্যের বিরক্তির কারণ বানাবেন?

একটা সুন্দর ব্যক্তিত্ব থাকার জন্য খুব কঠিন হ‌ওয়ার দরকার নাই শুধু নিজেকে অতটুকু ভালবাসলেই হবে যাতে অন্যের চোখে নিজের জন্য ভালবাসা খোঁজার প্রয়োজন না পরে 🌸

SHORT TWET

15/05/2023

আগে মোটা মোটা বই পড়তেন, অথচ এখন পড়তে পারেন না? দশ পেইজ পড়লেই বিরক্ত লাগে?

আগে স্লো, ক্ল্যাসিক মুভিগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে দেখতেন, সংলাপ দেখতেন, অভিনয় দেখতেন।এখন আর ক্ল্যাসিক স্লো মুভি ভালো লাগে না?

সেকেন্ডে সেকেন্ডে থ্রিল আর চমক না পাইলে সেই মুভি আপনার কাছে বোরিং লাগে?

এই দুটো সমস্যা যদি আপনি ইদানিং ফেইস করতে থাকেন, এর অর্থ, আপনি ডোপামিন অ্যাডিক্টেড হয়ে গেসেন। বিড়ি বা সিগারেটের মতো এইটাও একটা নেশা। যে নেশা আপনার দীর্ঘ সময় ধরে পড়ার মনোযোগটা শেষ করে দিয়েছে।

এই অ্যাডিকশন থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রথম আর একমাত্র উপায় হলো, ফেসবুক থেকে শর্ট ভিডিও বা রিলসের অপশনটা সরাইয়া ফেলা। ইউটিউব বা টিকটকে ছোট ছোট বিনোদনমূলক ভিডিও না দেখা।

ভাজাপোড়া যেমন খাইতে মজা বাট শরীররে শেষ করে, এই ছোট ছোট ভিডিওগুলাও আপনার মাথারে শেষ করে একেবারে অধৈর্য বানাইয়া ফেলে। ফলে আপনার ব্রেইন আর ডোপামিন ছাড়া একদিনও থাকতে পারে না। আপনি ৩ ঘন্টা ফেসবুকের রিলস দেখে কাটাইতে পারেন, অথচ দুই ঘন্টার একটা মুভি বা ডকুমেন্টারি আপনার বিরক্ত লাগে।

যে কোন এডিকশন থেকে মুক্তি পাওয়াই সহজ না। এখান থেকে মুক্তি পাওয়াও সহজ হবে না, এটা মাথায় রাখতে হবে।

বিছানায় না থেকে টেবিলে বসার অভ্যাস করতে পারেন, ফেসবুক অ্যাপ আনইনস্টল করে ফেলা যায়। ফোনে পিডিএফ এ একটা বই রাখবেন, যতবার ফোনে হাত যাবে, ততবার ফেসবুকের বদলে বইটা ওপেন করবেন।

প্রয়োজনে ফ্রেন্ডদের সাথে আড্ডা দিবেন, রাতে এসে মাথার কাছে একটা বই রাখবেন। দুই পেজ পড়বেন, বাকি সময় আকাশ পাতাল চিন্তা করবেন, কল্পনায় হাতি মারবেন, তারপরেও ফেসবুকে ঢুকবেন না।

প্রয়োজনীয় সমস্ত যোগাযোগ (প্রেম, প্রফেশনাল বা অ্যাকাডেমিক) হোয়াটস্যাপ, মেইল বা টেলিগ্রামে ট্রান্সফার করে ফেলবেন, যাতে কারো সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপনার ফেসবুকে আসতে না হয়। সবচে বেটার হয় সরাসরি ফোন কল বা টেক্সটের সাহায্যে এই কাজগুলো করলে।

দিনে এক ঘন্টার বেশি ফেসবুক ব্রাউজ করবেন না।

লেখা পোস্ট করার পর যদি ফেসবুকে না এসে নাই থাকতে পারেন, তাহলে লেখালেখি অফ রাখবেন।

টানা দুই সপ্তাহ হলো, আমার ফেসবুকের এভারেজ টাইম এক ঘন্টার নিচে রাখতেসি।

এই সপ্তাহ গেলে তিন সপ্তাহ হবে।

মজার ব্যাপার বলি, প্রথম সপ্তাহে আমার এভারেজ রিডিং টাইম ছিলো ৫৭ মিনিট। মানে একটানা ৫৭ মিনিট পড়ার পর আমার একটা ব্রেক নিতে হতো, কোনভাবেই আর মনোযোগ রাখতে পারতাম না।

নেক্সট উইকে এসে আমার রিডিং টাইম বাইড়া হইলো ১ ঘন্টা ৩৩ মিনিট।

আর গত তিনদিন থেকে আমি এক বসাতে ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট করে বই পড়তেসি, কোন ধরণের মনোযোগের হেরফের ছাড়াই।

মনে হইতেসে আবারও সেই কলেজ লাইফে ফেরত গেসি। ২৫০ পেইজের দুইটা বই শেষ করে ৪৫০ পেইজের একটা কাল থেকেই ধরেছি। অথচ, গত বছর থেকেই আমি এতো পেইজের কোন বই পড়ে শেষ করতে পারতেসিলাম না। শুধু মনোযোগ না, বরং এনার্জি, আগ্রহ কিছুই থাকতো না, বোরিং লাগতো।

এখন আমার আবারও সেই আগের কারেজটা ফিরে আসতেসে, বেশ কিছু সিরিজ বা ডকুমেন্টারিও দেখতেসি, আগের মতো এতো বোরিং আর লাগতেসে না।

কাজেই, ব্যাপার হলো, মধু খেয়ে চা খাইতে নিলে কি আর ঐটা মিষ্টি লাগে? লাগে না। কারণ চা কম মিষ্টি এইজন্য না, বরং মধুটাই বেশি মিষ্টি।

ফেসবুকের রিলস ভিডিও এইগুলাও অনেক বেশি মিষ্টি, বই পড়া বা ভালো একটা মুভি দেখা কম মিষ্টি।ঐ কম মিষ্টির স্বাদটা এঞ্জয় করতে হলে আপনাকে মধুটা ফেলে দিতে হবে, তাহলেই শুধু চিনির মজাটা আপনি পাবেন।

প্রায়ই দেখি, অনেকেই দুঃখ করে বলে, আগে এক বসায় কালবেলা শেষ করতাম, আর এখন ১০ পেইজ পড়তে নিলে পড়তে পারি না কেন?

উত্তর লুকাইয়া আছে আপনার ফেসবুক, ইউটিউব আর টিকটকের অ্যাক্টিভিটিতে।

ব্রেইনকে বাঁচাইতে চাইলে এই জিনিস এখনই লিমিট করে ফেলেন। সিগারেট স্বাস্থ্য ধ্বংস করে আর এরা ধ্বংস করে আপনার মনোযোগ, আপনার থিঙ্কিং, আপনার ধৈর্য্য।

শুধু ধূমপান নয়, ফেসবুকও কিন্তু আমাদের মৃত্যুর কারণ হতে যাইতেসে। যে মানুষের মনোযোগ আর ধৈর্য্যের ক্ষমতা হারাইয়া যায়, সেই মানুষের সাথে মৃত মানুষের আদৌ কোন পার্থক্য থাকে?

~কুড়িয়ে পাওয়া।
collected

15/05/2023

সালাতকে জীবনের কম্পাস বানিয়ে নিয়ে, জীবনটাকে একটা নির্দিষ্ট ফ্রেমে নিয়ে আসুন! জীবন বড়ই সংক্ষিপ্ত এক সফরের নাম! জীবনের এই অপর্যাপ্ত সময়গুলো যেন "অকেজো" নষ্ট না হয়!"🤍

13/05/2023

বাস্তব মুখি।

একদিন একজন ছাত্র পার্কে বই পড়ছিলেন। সে হাতে একটি স্মার্টফোন ছিল এবং তার চোখ ফোনের স্ক্রিনে জড়িত ছিল। তখন সে একটি বৃদ্ধ ব্যক্তি দেখলেন যে তার সামনে একটি বই ছিল। বৃদ্ধ ব্যক্তি প্রশ্ন করলেন, "তুমি কী করছো?"

ছাত্রটি উত্তর দিল, "বই পড়ছি।"

বৃদ্ধ ব্যক্তি বললেন, "বই পড়র কি প্রয়োজন? তোমার স্মার্টফোন আছে, সেটাতে সব কিছু আছে।"

ছাত্রটি উত্তর দিল, "বই পড়া আমার অভ্যাস। এছাড়াও বইয়ের মাধ্যমে আমি নতুন জ্ঞান অর্জন করতে পারি। আর একটি কারণ হল বইয়ের পৃষ্ঠায় স্ক্রিনের চেয়ে অনেক সুস্বাদু লাগে।"

বৃদ্ধ ব্যক্তি সেই সময় হাসলেন এবং বললেন, "তোমার মন্দ কথা আমাকে ভালো লেগেছে। আমি যদি তোমার বইটি পড়তে পারি তাহলে আমি তোমার বইটি পড়ে দেখতাম

13/05/2023

যতটা সম্ভব সেরা হতে চেষ্টা করুন; কখনোই সেরা হওয়ার চেষ্টা বন্ধ করবেন না। চেষ্টা হচ্ছে আপনার ক্ষমতার মধ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা 🖤

Send a message to learn more

24/04/2023

নিজেকে সব সময় এটাই সান্তনা দেই।পৃথিবীর কেউ ভালো নেই।কোন না কেন দিক থেকে শূন্যতা আছে সবার জীবনে?

16/02/2023

বার বার অ'ব'হে'লা পাওয়ার পরও,
তার কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার আশা করা মানুষ গুলো...
আসলেই অনেক বোকা হয়।

30/01/2023

সঙ্গী যদি স্বস্তিই না দেয়, তবে সঙ্গীহীন থাকাটাই শ্রেয়।
ভালোবাসা যদি ভালো থাকাটাই কেড়ে নেই,
তবে এমন ভালোবাসার চেয়ে গোটা আস্ত একটা জীবন একা কাটিয়ে দেওয়াই ভালো।

22/01/2023

প্রশ্ন::ফ্রি ফায়ার গেম খেলে টাকা ইনকাম করা কি জায়েজ?–মোঃ মাহফুজ বিশ্বাস।

জবাব:______ ইন্টারনেটের সাহায্যে উক্ত গেমটি সম্পর্কে যা জানতে পেরেছি তাহল, গেমটিতে লুকিয়ে আছে অনেক রহস্য। যেমন, Free Fire গেমের শুরুতে দুটি character থাকে। “Adam” এবং “Eve” নামক দু’টি চরিত্র। এ দু’টি চরিত্র আসলে কি বুঝায়? Wikipedia তে Adam এবং Eve দিয়ে সার্চ দিলে দেখতে পারবেন Adam দ্বারা হযরত আদম আ. এবং Eve দ্বারা হযরত হাওয়া আ.-কে বুঝানো হয়। সুতরাং এর মাধ্যমে গেমটিতে হযরত আদম আ. ও হযরত হাওয়া আ.-কে চরম অবমাননা করা হয়েছে। তাছাড়া free fire গেমটিতে pubg গেমের মতই ইলুমিনাতির অনেক sin-symbols রহস্যজনকভাবে দেওয়া আছে। গেমটিতে একটি মাস্ক গিফট আকারে থাকে, যেটি এক চোখ বিশিষ্ট। আর এক চোখ মানেই দাজ্জালের এক চোখ প্রমোট করা হয় । তারপর গেমটির বিভিন্ন জায়গায় বেফোমিট এবং পেঁচার ছবি রহস্যজনকভাবে দেওয়া আছে। শয়তানের উদ্দেশ্যে ইলুমিনাতি, ফ্রিম্যাসন নামক আরো সিক্রেট সোসাইটিরা বেফোমিট ও পেঁচার পূজা করে থাকে। তারপর ড্রেসের মধ্যে এক চোখ দেওয়া আছে। garena logo টি উল্টালে দেখতে পারবেন 666 সংখ্যাবিশিষ্ট যেটি দাজ্জালের সাইন। মানুষ যা দেখে তার ৩০% এর ১৫% বুঝতে পারে বাকি ১৫% মানুষের sub-conscious mind এ জমা হয়ে থাকে। এসব গেম দ্বারা মানুষদেরকে ট্র্যাপে ফেলা হচ্ছে। সবকিছু স্বাভাবিক করার জন্য এসব গেম খুব প্রভাব বিস্তার করছে। যাতে এক চোখ বিশিষ্ট দাজ্জালকে মানুষ সহজে চিনতে না পারে। মানুষের অগোচরে এসব sin-symbols তারা মিডিয়ার মাধ্যমে চর্তুদিকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। প্রত্যেকটা পদক্ষেপে ইলুমিনাতি, ফ্রিম্যাসন­ আরো অনেক সিক্রেট সোসাইটিগুলো প্রভাব বিস্তার করছে। অনুরুপভাবে গেমটিতে মিউজিক, গান, বাজনা ও বাদ্যযন্ত্র, নগ্ন ও অশ্লীল ছবিসহ ইসলাম ও ঈমান পরিপন্থী আরো বহু বিষয় যুক্ত আছে। সুতরাং এজাতীয় গেম খেলা নিঃসন্দেহে হারাম। আর যেটা হারাম, তার মাধ্যমে উপার্জন করাও হারাম।

আল্লাহ তাআলা বলেন,

إِنَّ ٱلَّذِينَ يُحِبُّونَ أَن تَشِيعَ ٱلۡفَٰحِشَةُ فِي ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ لَهُمۡ عَذَابٌ أَلِيمٞ فِي ٱلدُّنۡيَا وَٱلۡأٓخِرَةِۚ وَٱللَّهُ يَعۡلَمُ وَأَنتُمۡ لَا تَعۡلَمُونَ

যারা চায় যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রচার ঘটুক তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। (সূরা নূর: ১৯)

আবু হুরাইরা রাযি. বলেন, রাসূল্লাহ ﷺ বলেছেন,

من حُسنِ إسلام المرءِ تركُهُ ما لا يعنيه

একজন ব্যক্তির ইসলামের পরিপূর্ণতার একটি লক্ষণ হল যে, তার জন্য জরুরী নয় এমন কাজ সে ত্যাগ করে। (জামে তিরমিযী ২২৩৯)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল কে হেফাজত করুক আমিন।
কপি মুফতি আমির হামজা

13/01/2023

কিছু সম্পর্কের নাম না থাকলেও সম্পর্কে সম্মান ও গুরুত্ব দুটোই থাকে। তাই সব সম্পর্কের নাম থাকা জরুরী নয় বরং সম্পর্কের গভীরতা কতোটুকু সেটাই আসল।💖
TAC10

11/01/2023

ভালোবাসা সুন্দর বরং আমরা মানুষরাই কুৎসিত!

08/04/2022

আসসালামু আলাইকুম

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SHORT TWET posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SHORT TWET:

Share