16/08/2023
                                            কাজ্জাব ফখরুদ্দীন সাহেব আপনি অবলীলায় মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে গেলেন- আপনার মিথ্যার ফিরিস্তি নিম্নে তুলে ধরলাম:
০১. আপনি বলেছেন ফুলতলীর পীর সাহেবরা মানুষকে শিরক বিদয়াত শেখান। কিন্তু কি কি শিরক বিদয়াত তারা শেখান সেটার কোন প্রমাণ না দিয়ে কাজ্জাবের পরিচয় দিলেন।
০২. আপনি বলছেন- বর্তমান মাদরাসা সিলেবাসে ডারউইনের মতবাদ নিয়ে মাওলানা হুসাম উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী কোন প্রতিবাদ করেন নি। অথচ সারা দেশের মানুষ প্রত্যেক্ষ করেছে এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি কথা বলেছেন, সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেছেন, প্রতিবাদ করেছেন এবং জাতীয় প্রেসক্লাবে জিহাদের ঘোষণা দিয়েছিলেন মাওলানা হুসাম উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী। তাহলে আপনি এই জঘন্য মিথ্যাচার করে কি নিজেকে মুনা*ফিক হিসেবে সাব্যস্ত করলেন.? 
০৩. আপনি বললেন- জমিয়তুল মুদাররিসীন ভাঙ্গার কারণ ছিলো এম.এম বাহাউদ্দীন সাহেবের মুখে দাড়ি মোচ কিছুই না থাকার কারণে। অথচ সত্য কথা হলো দেলোয়ার হোসেন সাঈদি সাহেব মনে মনে মুদাররিসীনের সভাপতি হতে চেয়েছিলেন কিন্তু হতে না পেরে শিক্ষক পরিষদ নামে একটি সংগঠন করে সেটার সভাপতি হয়েছিলেন। 
০৪. ফুলতলী ছাহেবের আন্দোলনের বিরোধিতা এবং তাঁকে কটাক্ষ করে সাঈদী সাহেব বলেছিলেন, ''পীর সাহেব!!! (বৃদ্ধ হয়ে গেছেন,মাথায় কাজ করে না)'' লংমার্চ-ঢংমার্চ' এগুলোয় কাজ হবে না। ঘরে বসে থাকুন! ফুলতলী ছাহেবের কানে এ খবর পৌঁছানো হলে তিনি বললেন, '(যে আমাকে ঘরে বসে থাকার কথা বলে, আল্লা তাকেই ঘরে বসিয়ে রাখবেন। আমি রাজপথে থেকেই মৃত্যু বরণ করব) বছরের পর বছর ধরে সাঈদী সাহেবের জেলখানার মধ্যে বসে থাকা আল্লাহর ওলীর সাথে বেয়াদবিরই পরিণাম কি না তা ভেবে দেখার বিষয়।
০৫. ২০০৪ সালে জামাত ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় কি অলি আঊলীয়াদের সাথে ভাল ব্যাবহার করেছিল ?
সাঈদী সাহেব তো সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে শাহজালালের দরগাকে দুর্গা বলেছিলেন ।
আপনার টুটাল বক্তব্যটাই মিথ্যায় পরিপূর্ণ। আপনার মিথ্যাচারের মাধ্যমে আবারো প্রমাণ হলো- জামাত শিবির জাতীয় তথ্য সন্ত্রাসী এবং আপনারা জাতীয় কাজ্জাব তৈরির কারখানা।